আজই সেই বিশেষ দিন। দীর্ঘ সময় প্রেমের পর রাঘব-পরিণীতির (Parineeti-Raghav) সম্পর্ক জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ধাপে উত্তীর্ণ হতে চলেছে। উদয়পুরের লীলা প্যালেসে আজই চার হাত এক (Wedding) হতে চলেছে তাঁদের। রবিবার দুপুর ১টায় রাঘবের 'সেহেরাবন্দি' অনুষ্ঠান হবে তাজ হোটেলে। এরপর সেখান থেকে জলপথে বরযাত্রী নিয়ে লীলা প্যালেসে পৌঁছাবেন তিনি। দুপুর ৪টের সময় সাত পাক ঘুরবেন পরিণীতি-রাঘব। ৭টি বচনে শুরু করবেন সারাজীবনের সহযাপন।
চলতি বছরের ১৩ মে একেবারে গোপনে বাগদান সেরেছিলেন তাঁরা। বিয়েতেও একইরকম গোপনীয়তা বজায় রাখতে চাইছেন। রাজস্থানের উদয়পুরে ডেস্টিনেশন বিয়ে করছেন তাঁরা। ২৩ সেপ্টেম্বর, শনিবার থেকে শুরু হয়েছে প্রাক-বিবাহ অনুষ্ঠান। সকালে হলদি তারপর বিকেলে সঙ্গীতের অনুষ্ঠান হয়েছে তাঁদের। আরও নানা অনুষ্ঠানে ভরপুর রাখা হয়েছে এই দুটি দিন।
পরিণীতির ও রাঘবের অনেক আত্মীয় ও নিমন্ত্রিতরা শনিবারেই পৌঁছে গিয়েছেন উদয়পুরে। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালও ইতিমধ্যেই যোগ দিয়েছেন তাঁর প্রিয় রাঘবের বিয়েতে। মোট ২৫০ জন অতিথি নিমন্ত্রিত রয়েছে তাঁদের বিয়েতে। রবিবারে বিয়ে সেরে রাট ৮টা ৩০ মিনিটে রিসেপশন পার্টির আয়োজন করা হয়েছে। এরপর চন্ডীগড় ও দিল্লীতেও দুটি পৃথক রিসেপশন পার্টি হবে।
সকাল ১০টা থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে রাঘব ও পরিণীতির বিয়ের অনুষ্ঠান। বরপক্ষ থেকে চূড়া গিয়েছে পরিণীতির জন্য। এই চূড়া পরেই বিয়ের দিকে যাত্রা শুরু অভিনেত্রীর। লাল সাদা এই চূড়া পরেই বিয়ে করবেন পরিণীতি। এরপর সকাল ১১টা ৩০ মিনিটে পরিণীতি ও রাঘবের গায়ে হলুদের অনুষ্ঠান হয়েছে। বর ও কনে নাকি একসঙ্গে এই রীতিতে যোগ দিয়েছেন। উদয়পুরের লীলা প্যালেসে কান পাতলে ভেসে আসছে বিয়ের সুর।
আজ সেই বহু প্রতীক্ষিত দিন। পরিণীতি চোপড়া (Parineeti Chopra) ও রাঘব চাড্ডার (Raghav Chadha) বিয়ে (wedding) শুরু হবে আজ থেকে। শনিবার বিবাহপূর্ব নানা অনুষ্ঠানে ভরপুর থাকবে দিন। ডেস্টিনেশন ওয়েডিং করছেন তারকারা। উদয়পুরে দুটি বিলাসবহুল হোটেলে রয়েছেন বরপক্ষ ও কনেপক্ষ। লীলা প্যালেসে রয়েছেন পরিণীতি ও পরিবার অন্যদিকে তাজ হোটেলে রয়েছেন রাঘব ও পরিবার। আলাদা আলাদা হোটেলেই বর ও কনের নানা অনুষ্ঠান হবে।
সকাল ১০টায় লীলা প্যালেসে শুরু হয়েছে পরিণীতির চূড়া অনুষ্ঠান। শিখ বিবাহের ক্ষেত্রে বিয়ের আগে কনের হাতে লাল-সাদা চুরির গুচ্ছ থাকে। বরপক্ষ থেকেই আসে এই উপহার। নানা অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে কনেকে এই চুড়ি পরানো হয়। শনিবার সকালে এই রীতি দিয়েই শুরু হয়েছে কনের বিবাহ প্রস্তুতি। দিনভর রয়েছে নানা অনুষ্ঠান।
শুক্রবার রাত পেরোলেই শনিবার সকালে বিয়ের বাদ্যি বাজবে পরিণীতি (Parineeti Chopra) ও রাঘবের (Rahav Chadha)। রাজস্থানের উদয়পুরে ডেস্টিনেশন ওয়েডিং করছেন তাঁরা। শুক্রবার সকালেই সেখানে পৌঁছে গিয়েছেন মিঞা-বিবি। পরিবার ও কাছের আমন্ত্রিতরা একে একে পৌঁছে গিয়েছেন সেখানে। কিন্তু এখনও সম্পূর্ণ হয়নি সেই তালিকা। কারণ পরিণীতির তুতো বোন প্রিয়াঙ্কা (Priyanka Chopra) চোপড়া নেই সেখানে। কখন আসবেন প্রিয়াঙ্কা?
জানা গিয়েছে, আজ রাতেই দিল্লি আসার ফ্লাইটে উঠবেন অভিনেত্রী। সকালে দিল্লি পৌঁছে, সেখান থেকে আরও একটি বিমানে রাজস্থান যাবেন তিনি। প্রিয়াঙ্কার স্বামী নিক হয়তো আসতে পারবেন না। তাঁর গানের ট্যুর পরিকল্পনা তাই-ই বলছে। তবে প্রিয়াঙ্কা তাঁর মেয়ে মালতি মেরিকে নিয়ে আসতে পারেন বলে জানা গিয়েছে।
প্রিয়াঙ্কা নাকি বোনের বিয়ে নিয়ে বেশ উত্তেজিত। শনিবার সকাল থেকে নানা অনুষ্ঠান থাকছে পরিণীতি ও রাঘবের বিয়ে। দুই পরিবারে ক্রিকেট ম্যাচ হতে পারে বলে খবর। শনিবার দুপুরে হবে 'ওয়েলকাম লাঞ্চ'। বিকেলে নব্বইয়ের দশকের আদলে একটি থিম পার্টি হবে। এরপর পরিণীতির মেহেন্দি-চূড়ার অনুষ্ঠান হবে। রবিবার দিনটি গুরুত্বপূর্ণ। সেহেরাবন্দির পর, নৌকো করে পরিনীতিকে বিয়ে করতে আসবেন রাঘব। রবিবার রাতে হবে রিসেপশন পার্টি।
আর মাত্র কয়েক ঘন্টার অপেক্ষা। তারপরেই বলিউড অভিনেত্রী পরিণীতি চোপড়া (Parineeti Chopra) ও আপ সাংসদ রাঘব চাড্ডার (Raghav Chadha) বিয়ের অনুষ্ঠান শুরু হতে চলেছে। পরিকল্পিত ডেস্টিনেশন ওয়েডিং করতে চলেছেন তারকারা। রাজস্থানে দুটি বিলাসবহুল হোটেলে চার হাত এক হবে দম্পতির। সেখানেই হবে বিয়ের আগের সমস্ত অনুষ্ঠান। ২৩ সেপ্টেম্বর, শনিবার ও ২৪ সেপ্টেম্বর রবিবার নানা আকর্ষণীয় অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিয়ে সম্পন্ন হবে। তার আগেই শুক্রবার সকালে রাজস্থানে পৌঁছে গেলেন পাত্র ও পাত্রী।
দিল্লি থেকে একেবারে সকালের বিমানে করেই রাজস্থান পৌঁছে গিয়েছেন পরিণীতি ও রাঘব। বিমানবন্দরের বাইরে ঢোল-তাসা ও নাগারা বাজিয়ে স্বাগত জানানো হয়েছে তাঁদের। পরিণীতি পরেছিলেন একটি লাল সঙ্গের জাম্পস্যুট। গায়ে জড়িয়েছিলেন একটি হালকা গোলাপি চাদর। অন্যদিকে রাঘবকে দেখা গিয়েছে কালো রঙের টিশার্ট ও নীল ডেনিমে। পোশাকের সঙ্গে মিল না থাকলেও অন্য একটি মিল দেখা গিয়েছে তাঁদের মধ্যে। বিয়ের রঙে রেঙে উঠেছেন তাঁরা। চেহারায় লাল আভা দৃশ্যত।
তবে একসঙ্গে রাজস্থান এলেও, আপাতত দু'জনের পথ ভিন্ন। কনেপক্ষ উঠবেন রাজস্থানের লীলা প্যালেসে অন্যদিকে বরপক্ষ থাকবেন তাজ লেক প্যালেসে। বিবাহপূর্ব অনুষ্ঠান হবে দুই পক্ষের আলাদা প্যালেসে। রবিবার সেহেরাবন্দির পর নৌকায় করে বউ আনতে যাবেন রাঘব। সেইদিনই বিকেলে হবে রিসেপশনের অনুষ্ঠান। দুটি হোটেলে ২০০ জন অতিথি এবং ৫০ জন ভিভিআইপি অতিথির থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের যাওয়ার কথা রয়েছে সেখানে। পরিণীতির তুতো দিদি প্রিয়াঙ্কা চোপড়া, মেয়ে মালতিকে নিয়ে বোনের বিয়েতে আসবেন, বলে জানা গিয়েছে।
এই মুহূর্তে নেটিজেনরা তাকিয়ে রয়েছেন বলিউড এবং রাজনৈতিক জগতের বহু অপেক্ষিত বিয়ের জন্য। অভিনেত্রী পরিণীতি চোপড়া (Parineeti Chopra) এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব রাঘব চাড্ডা (Raghav Chadha) বিয়ে করতে চলেছেন। আগামী ২৩ ও ২৪ সেপ্টেম্বর জাকঁজমক আয়োজনে সাত পাকে বাঁধা (Wedding) পড়বেন দুই তারকা। তার আগেই শুরু হয়ে গেল প্রস্তুতি। রাঘবের বাড়ি সেজে উঠেছিল আগেই। এবার অভিনেত্রীর মুম্বইয়ের বাড়ি ঢাকল রোশনাইতে।
পাত্র-পাত্রী ও তাঁদের পরিবার এই মুহূর্তে রয়েছেন দিল্লিতে। সেখানে বিবাহপূর্ব নানা অনুষ্ঠান হবে। শিখ ধর্মমতে হবে অরদাস, কীর্তন। এই পাঠ চুকিয়েই তাঁরা পৌঁছে যাবেন রাজস্থানের উদয়পুর। সেখানে শুরু হবে আসল বিয়ের অনুষ্ঠান। দুটি প্রাসাদপম হোটেলে রাঘব- পরিণীতি বিয়ে সারবেন। দু'দিন ব্যাপী নানা অনুষ্ঠান থাকবে তালিকায়। ক্রিকেট ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে বিয়ের অনুষ্ঠান। এরপর মেহেন্দি, সঙ্গীত, চূড়া হবে পরিণীতির। অন্যদিকে রাঘব 'সেহেরাবন্দি শেষে, জলপথে নিতে যাবেন তাঁর 'দুলহন'।
বাগদানের মতোই তাঁরা কাছের মানুষের উপস্থিতিতে বিয়ে সারতে চান। উদয়পুরে দুটি হোটেলে ২০০ জন অতিথির থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এর বাইরে আরও ৫০ জন ভিভিআইপি অতিথিদের জন্যও থাকার বিশেষ ব্যবস্থা রয়েছে। অভিনেত্রী তথা পরিণীতির তুতো দিদি, প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার আসার কথা। তবে তাঁর সঙ্গে নিক আসবেন কি না, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে।
হাতে আর মাত্র কয়েকটি দিন, এরপরেই শুরু হয়ে যাবে বলিউড অভিনেত্রী পরিণীতি চোপড়া (Parineeti Chopra) এবং আপ সাংসদ রাঘব চাড্ডার (Raghav Chadha) বিয়ে। রাজস্থানের দুই প্রাসাদপম হোটেলে ২৩ ও ২৪ সেপ্টেম্বর বিবাহবাসর বসবে। দুই পরিবার মিলিয়ে ২০০ জন অতিথি এবং ৫০ জন ভিভিআইপি অতিথিদের থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এমনিই জাঁকজমক আয়োজন করা হয়েছে বিয়েতে। বিশেষ দিনকে আরও বেশি উপভোগ্য করে তুলতে দু'দিনব্যাপী নানা আয়োজন রাখা হয়েছে। তবে বিয়ের শুরু নাকি হবে ক্রিকেট ম্যাচ দিয়ে।
এই ক্রিকেট ম্যাচের একদিকে থাকবেন 'চোপড়াস' (পরিণীতি এবং তাঁর টিম), অন্যদিকে থাকবে 'চড্ডাস' (রাঘব চাড্ডা এবং টিম)। ১৭ সেপ্টেম্বর থেকে বিবাহপূর্ব অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার কথা দিল্লিতে। রাঘব এবং পরিণীতি দু'জনেই পাঞ্জাবি। ফলে শিখ ধর্মমতে, অরদাস এবং শবদ কীর্তন দিয়ে শুরু হবে বিয়ের অনুষ্ঠান। এই মুহূর্তে পাত্র ও পাত্রীর পরিবার ও আত্মীয়স্বজন সকলেই দিল্লিতে রয়েছেন।
২৩ সেপ্টেম্বরের আগে সকলে পৌঁছে যাবেন উদয়পুর। সেখানে তাজ হোটেল এবং লীলা প্যালেস হোটেলে বিয়ের সব অনুষ্ঠান হবে। ক্রিকেট ম্যাচ দিয়ে শুরু, এরপর হলদি,চূড়া, রাঘবের সেহেরাবন্দি অনুষ্ঠান হবে। সবথেকে বেশি আকর্ষণীয় বরযাত্রীর শোভাযাত্রা। প্যালেস লাগোয়া লেকে জাহাজে করে রাঘব যাবেন পরিনীতিকে আনতে। বিয়ে শেষে ২৪ তারিখ হবে রিসেপশন। বিয়ের ছবি দেখতে অপেক্ষার প্রহর গুনছেন নেটিজেনরা।
টলিউডের (Tollywood) অন্দরে খুশির খবর। টলিউডের বেশ জনপ্রিয় ও অত্যন্ত পছন্দের এক জুটি গৌরব চক্রবর্তী (Gaurav Chakraborty) ও ঋদ্ধিমা ঘোষ (Ridhima Ghosh)। এবারে তাঁদের সংসারে এল নয়া অতিথি। বাবা-মা হলেন তাঁরা। শনিবার ফুটফুটে পুত্র সন্তানের জন্ম দিলেন ঋদ্ধিমা। রবিবার গৌরব পুত্রের নাম আনলেন প্রকাশ্যে। সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট শেয়ার করে জানালেন কী নাম রাখা হল গৌরব-ঋদ্ধিমার ছেলের। নতুন অতিথি আসায় গোটা চক্রবর্তী পরিবার খুশির মেজাজে মজে। মা এবং ছেলে দু'জনেই সুস্থ আছে বলে জানা গিয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট থেকে জানা গিয়েছে, গৌরব-ঋদ্ধিমার পুত্রের নাম রাখা হয়েছে 'ধীর'। পোস্টটি নতুন বাবা-মা-এর ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট থেকেই শেয়ার করা হয়েছে। ক্যাপশনে লেখা রয়েছে, 'গতকাল আমাদের জীবন আলোতে ভরে গিয়েছে। একগুচ্ছ আনন্দ ও অনেক সম্ভাবনা নিয়ে আমাদের ছেলে এসেছে। তার এই সুন্দর সফর ভালোবাসায় ভরে উঠুক। সে হয়ত নিজের পথ নিজেই বাছবে, নিজের গল্প লিখে এই বিশ্বে তার ছাপ ছেড়ে যাবে। আমরা তোমায় ভালোবাসি ধীর।'
বহুদিনের প্রেমের সম্পর্ককে পরিণতি দিয়ে ২০১৭ সালে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন গৌরব ও ঋদ্ধিমা। এরপর ২০২৩ সালে ঋদ্ধিমার অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবর দেন তাঁরা। এর পর থেকেই অনুরাগীরা তাঁদের প্রিয় জুটির সন্তানের জন্য অধীর অপেক্ষায় ছিলেন। অবশেষে সেই অপেক্ষার অবসান হয়। আর এবারে প্রকাশ্যেও আনা হয়েছে পুত্রের নাম। এই পোস্ট শেয়ারের পর থেকেই কমেন্ট সেকশন ভরে গিয়েছে শুভেচ্ছা বার্তায়।
চলতি বছরের ১৩ মে গোপনে বাগদান সেরেছিলেন বলিউড অভিনেত্রী পরিণীতি চোপড়া (Parineeti Chopra) এবং আপ সাংসদ রাঘব চাড্ডা (Raghav Chadha)। ঘনিষ্ঠ মহলে বাগদান সারলেও স্বপ্নের মতো ছিল সেই অনুষ্ঠান। তাঁদের বিয়ের পরিকল্পনাও রূপকথার থেকে কম কিছু নয়। চলতি মাসের ২৩ ও ২৪ তারিখ রাজস্থানের বিলাসবহুল প্রাসাদপম হোটেলে বসবে বিয়ের বাসর। দু'দিনের অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা একেবারে জমজমাট। এর আগে রিসেপসনের কার্ড প্রকাশ্যে এসেছিল। এবার বিয়ের অনুষ্ঠানের সময়সূচী ও পরিকল্পনা প্রকাশ্যে এলো।
২৩ সেপ্টেম্বর উদয়পুরের লীলা প্যালেসে, সকাল থেকে শুরু হবে বিয়ের অনুষ্ঠান। দুপুরে অতিথি-অভ্যাগতদের স্বাগত জানাতে এলাহী খাবারের আয়োজন করা হয়েছে। সন্ধ্যার দিকে বলরুম লাগোয়া খোলা ছাদে হবে পরিণীতির চূড়া অনুষ্ঠান। ২৪ সেপ্টেম্বর সকালে রাঘবের সেহেরাবন্দীর অনুষ্ঠান হবে। এরপর তাজ হোটেল লাগোয়া লেক-এ বরযাত্রীর বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা হবে। দুপুর ৩টে ৩০ মিনিটে বরমালার অনুষ্ঠান হবে। বিকেল ৪টেয় সাত পাকে বাঁধা পড়বেন রাঘব পরিণীতি। সন্ধ্যে ৬টা ৩০ মিনিটে পরিণীতির বিদায় অনুষ্ঠান হবে।
২৪ তারিখ বিকেল ৮টা ৩০ মিনিট থেকে বিরাট রিসেপশন অনুষ্ঠিত হবে। খুব বাছাই করা অতিথিদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে অনুষ্ঠানে। ২০০ জন অতিথির থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে দুটি হোটেলে। আরও ৫০ জন ভিভিআইপি অতিথিদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
দীপিকা দাস: বলিউড ও রাজনৈতিক জগতে খুব শীঘ্রই বাজতে চলেছে বিয়ের সানাই। জানা গিয়েছে, সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহেই বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হতে চলেছেন আপ সাংসদ রাঘব চাড্ডা (Raghav Chadha) ও বলিউড অভিনেত্রী পরিণীতি চোপড়া (Parineeti Chopra)। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁদের বিয়ের এক কার্ডও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে, যা দেখেই বোঝা যাচ্ছে, তাঁদের বিয়ের তোড়জোড়ও শুরু হয়ে গিয়েছে। আর এবারে খবরে এসেছে, শনিবার আপ সাংসদ রাঘব চাড্ডা বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন। তবে তাঁদের এই বৈঠকের নেপথ্যে কী কারণ, তা নিয়ে জল্পনা ছিল তুঙ্গে। অবশেষে জানা গিয়েছে, রাঘব চাড্ডা তাঁর বিবাহের জন্য 'দিদি' মমতাকে আমন্ত্রণ জানাতে এসেছিলেন।
সূত্রের খবর, জি-২০ সম্মেলনের জন্য বর্তমানে রাজধানী দিল্লিতে এসেছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু এই নৈশভোজের আগেই মমতার সঙ্গে আম আদমি পার্টির রাজ্যসভার সাংসদ রাঘব চাড্ডা সাক্ষাৎ করেন ও বৈঠক করেন। পরে বৈঠক শেষ হতেই জানা গিয়েছে, রাঘব তাঁর বিয়ের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। বিয়ের কার্ড দিয়ে মমতাকে তাঁর বিয়ের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন বলে খবর।
জানা গিয়েছে, রাজস্থানে বসতে চলেছে রাঘব-পরীর বিবাহের আসর। সংগীত-মেহেন্দি-হলদি-বিয়ে অনুষ্ঠিত হবে ২৩ থেকে ২৪ সেপ্টেম্বরের মধ্যে। তারকা দম্পতির কাছের আত্মীয় ও বন্ধুবান্ধব মিলিয়ে মোট ২০০ অতিথির থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে দুই হোটেলে। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল সহ ভিভিআইপি, ৫০ জন অতিথির জন্য রাখা হয়েছে আলাদা ব্যবস্থা। আর এঁদের মধ্যে যে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও রয়েছেন তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
চলতি বছর পয়লা বৈশাখে সবাইকে সুখবর দিয়েছিলেন টলিউডের জনপ্রিয় দম্পতি ঋদ্ধিমা ঘোষ (Ridhima Ghosh) এবং গৌরব চক্রবর্তী(Gaurav Chakrabarty)। সন্তান আসার খবর দিয়েছিলেন। এরপর বেশ কিছু মাস পেরিয়ে গিয়েছে। আরও কয়েক দিনের অপেক্ষা। তারপরেই পৃথিবীতে আসতে চলেছে তাঁদের সন্তান। কিন্তু এই সময়টুকু চুটিয়ে উপভোগ করছেন দম্পতি। সামাজিক মাধ্যম দেখলেই অবশ্য তা স্পষ্ট হয়ে যায়।
মাঝেমধ্যেই নানা ফটোশ্যুটে দেখা যাচ্ছে গৌরব ও ঋদ্ধিমাকে। সেই ছবি ভাগ করে নিয়েছেন সামাজিক মাধ্যমে। একটি ছবিতে দেখা গিয়েছে, লাল পোশাকে হবু মা। অন্যদিকে ক্যাজুয়াল স্যুটে তৈরী হবু বাবা।
আরও একটি ফোটোশ্যুটের ছবিতে একসঙ্গে দেখা গিয়েছে দম্পতিকে। ঋদ্ধিমা পরেছিলেন সাদা রঙের পোশাক। অন্যদিকে গৌরবকে দেখা গিয়েছে সাদা পোশাকে টুইনিং করতে। এই ছবির ক্যাপশনে তারকারা লিখেছেন, ' এই স্ফীতোদর ভালোবাসি এবং সব নাড়াচাড়া।'
আরও একটি ছবিতে ঋদ্ধিমাকে দেখা গিয়েছে, সবুজ রঙের পোশাকে। তাঁর বেবি বাম্প আগলে রয়েছেন গৌরব। ছবির ক্যাপশনে লিখেছেন, 'এর চেয়ে সুন্দর আর কী হতে পারে!' নতুন অতিথির আগমনের আনন্দ দেখা গিয়েছে দম্পতির চোখে মুখে।
ধরণা প্রসঙ্গে মমতাকে কটাক্ষের পর রাজ্য শিক্ষা দফতরকেও এক হাত নিলেন রাজ্যপাল বোস। দিল্লি থেকে বৃহস্পতিবার কলকাতায় ফিরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে শিক্ষাকে দুর্নীতি মুক্ত করার বার্তা দেন। তিনি বলেন,'শিক্ষাক্ষেত্রকে মাফিয়া মুক্ত করতে হবে, বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে দুর্নীতির আখড়া চলতে পারে না’ তবে এ দিন ইংরেজিতে নয়, আচার্য বোসকে দেখা গেল বাংলা বলতে।
এর আগে আচার্যের উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বাংলার একটি প্রবাদ উল্লেখ করে রাজ্যপালকে কটাক্ষ করেছিলেন। বলেছিলেন, “রাজ্যপাল বাংলা প্রবাদকেই মান্যতা দিলেন। যাহা চালভাজা, তাহাই মুড়ি। যিনি আচার্য, তিনিই উপাচার্য।” আজ রাজ্যপাল পাল্টা পুরো বাংলা ভাষাতেই ৫ মিনিট ৪৬ সেকেন্ডের একটি বার্তা পাঠান রাজভবন থেকে। সেই বার্তাতেই স্পষ্ট কেন তিনি সরকারের পছন্দ মত উপাচার্য নিয়োগ করতে চান নি।
সি ভি আনন্দ বোস বলেছেন, “হিংসামুক্ত, দুর্নীতিমুক্ত হওয়া প্রয়োজন। বাংলার শিক্ষামন্ত্রী উপাচার্য নিয়োগ করেছেন। সুপ্রিম কোর্ট বলেছে এটা বেআইনি-বেআইনি-বেআইনি। সব উপাচার্যকে ইস্তাফা দিতে হয়েছে।” বোস বলেন, “আমি চ্যান্সেলার হিসাবে নিয়োগ করেছি উপাচার্যদের। সরকার বলেছে সেগুলি বেআইনি নিয়োগ। হাইকোর্ট বলেছে আমি ঠিক।' এরপরেই তিনি বলেন, ' রাজ্য সরকারের পছন্দ মত উপাচার্যদের মধ্যে কেউ ছিল দুর্নীতি পরায়ণ, আবার কেউ ছাত্রী নিগ্রহে অভিযুক্ত। কিংবা কেউ রাজনীতির খেলা করছে।'
বলিউডে এবং রাজনৈতিক মহলের দুই তারকা এখন সকলের মূল আকর্ষণ। বলিউড অভিনেত্রী পরিণীতি চোপড়া (Parineeti Chopra) এবং সাংসদ রাঘব চাড্ডা (Raghav Chadha)। সব গুজব সত্যি করে গোপনে বাগদান সেরেছিলেন তাঁরা। একইরকম গোপনীয়তা বজায় রেখে এবার বিয়ের দিকে এগোচ্ছেন দম্পতি। কিছুদিন আগেই মহাকালেশ্বর মন্দিরে পুজো দিয়েছিলেন রাঘব-পরী। ঈশ্বরের আশীর্বাদ নিয়ে শুরু হয়ে গিয়েছে তাঁদের বিয়ের তোড়জোড়। তবে দূরে কোথাও নয়, ভারতের বুকে রাজস্থানে বসবে বিবাহবাসর।
দুই জনপ্রিয় বিলাসবহুল হোটেল লীলা প্যালেস এবং দ্যা ওবেরয় উদয়ভিলাসে পরিণীতি ও রাঘব তাঁদের বিয়ের সব অনুষ্ঠান পরিকল্পনা করেছেন। সংগীত-মেহেন্দি-হলদি-বিয়ে অনুষ্ঠিত হবে ২৩ থেকে ২৪ সেপ্টেম্বরের মধ্যে। জানা গিয়েছে, তারকা দম্পতির কাছের আত্মীয় ও বন্ধুবান্ধব মিলিয়ে মোট ২০০ অতিথির থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে দুই হোটেলে। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল সহ ভিভিআইপি, ৫০ জন অতিথির জন্য রাখা হয়েছে আলাদা ব্যবস্থা। বিয়ে নিয়ে এই চর্চার মধ্যে তাঁদের বিয়ের কার্ড ভাইরাল হয়েছে সামাজিক মাধ্যমে।
ভাইরাল হওয়া আমন্ত্রণ পত্রে লেখা রয়েছে, রিসেপশনের সমস্ত তথ্য। এই কার্ড অনুযায়ী পরিণীতি ও রাঘবের রিসেপশন হবে তাজ চন্ডিগড়ে, আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর। এই কার্ড দেখে রাঘব পরিণীতির ভক্তদের অপেক্ষা আরও বেড়েছে। যদিও এই কার্ডের সত্যতা যাচাই করে দেখেনি সিএন।
বি-টাউনে বিয়ের সানাই বাজল বলে। হাতে গোনা কয়েকদিন পরেই চার হাত এক হতে চলেছে বলিউড অভিনেত্রী পরিণীতি চোপড়া (Parineeti Chopra) এবং আপ এমএলএ রাঘব চাড্ডার (Raghav Chadha)। গোপনে বাগদান করেছিলেন তাঁরা কিন্তু বিয়ে সারবেন জাঁকজমকভাবেই। রাজস্থানে দুটি বিলাসবহুল প্রাসাদপম হোটেল ভাড়া নিয়েছেন। এই দুটি হোটেলেই থাকবেন ভিআইপি অতিথিরা। হাতে আর মাত্র কটা দিন, ইতিমধ্যেই প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছেন তাঁরা।
জানা গিয়েছে, রাজস্থানের লীলা প্যালেস এবং দ্যা ওবেরয় উদয়ভিলাস-এই বসবে বিবাহ বাসর। মেহেন্দি-সঙ্গীত-গায়ে হলুদ ও বিয়ে সব মিলিয়ে হবে অনুষ্ঠান। ২৩ সেপ্টেম্বর ও ২৪ সেপ্টেম্বর রাঘব ও পরিণীতি সাত পাক ঘুরতে পারেন, এমনটাই খবর। প্রায় ২০০ অতিথি এবং ৫০ জন ভিভিআইপি অতিথির থাকার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে দুই হোটেলে। এই তালিকায় থাকবেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল।
পরিণীতি ও রাঘবের টিম এই মুহূর্তে বাকি সব কাজের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছেন। দম্পতিকে কিছুদিন আগেই মহাকালেশ্বরের মন্দিরে দেখা গিয়েছিল দম্পতিকে। শুভ কাজের আগে ঈশ্বরের আশীর্বাদ নিতে গিয়েছিলেন তাঁরা। ২৩ ও ২৪ সেপ্টেম্বর বিয়ের পর আলাদা করে রিসেপশনের আয়োজন করা হয়েছে হরিয়ানার গুরুগ্রামে। সব মিলিয়ে নেটিজেনদের নজর থাকবে রাঘব ও পরিণীতির বিয়েতে।
ফের বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক। মঙ্গলবার মাঝরাতে কৃষ্ণনগরের কন্যাশ্রী বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য নিয়োগ করেছেন রাজ্যপাল তথা আচার্য সিভি আনন্দ বোস। আর তার ফলে রাজ্য-রাজ্যপালের সংঘাত আরও বাড়ল বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
উল্লেখ্য, মঙ্গলবারই রাজ্যপালের নাম না করে তাঁর এই উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে সরব হয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু, তাতেও কোনও লাভ হয়নি। কোনও কিছু তোয়াক্কা না করে নিজের কাজে ব্রতী রাজ্যপাল।
জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার মাঝরাতে রাজ্যপাল কৃষ্ণনগরের কন্যাশ্রী বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বর্তিকালীন উপাচার্য হিসাবে অধ্যাপক কাজল দে-কে নিয়োগ করছেন। রাজ্যপালের নিয়োগপত্রে সই করার ছবিও প্রকাশ্যে এসেছে। রাজভবনের তরফে উপাচার্য নিয়োগের খবর প্রকাশ্যে আনা হয়েছে।
রাজ্যপাল বলেছিলেন, নতুন করে অন্তর্বর্তিকালীন উপাচার্য নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত আচার্য হিসাবে তিনি নিজেই ১৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বতিকালীন উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। শুধু তাই নয়, অভিযোগ রাজ্যের সঙ্গে আলোচনা না করেই তিনি ওই বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য নিয়োগ করেছেন। যা নিয়ে বারবার সরব হয়েছে তৃণমূল। রাজ্যপালকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু।
মঙ্গলবার শিক্ষক দিবসের মঞ্চ থেকে ফের রাজ্যপালের প্রসঙ্গ তুললেন তিনি। জানালেন, রাজ্যপাল পদাধিকার বলে রাজ্যের সব বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য হলেও অর্থ বরাদ্দ করে রাজ্য সরকার। সেক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়গুলি রাজ্যপালের কথা মেনে চললে আর্থিক সাহায্য করবে না রাজ্য। মঙ্গলবার এমনই হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।