
জলের তলায় পারমাণবিক (atomic bomb) হামলা চালানোর অত্যাধুনিক অস্ত্রের মহড়া চালাল পিয়ংইয়ং। সমুদ্রের তলায় পরমাণু অস্ত্র বহনে সক্ষম একটি বিশেষ ড্রোনের পরীক্ষামূলক মহড়া উত্তর কোরিয়ায় (North Korea)। এই অস্ত্রের হামলায় তেজস্ক্রিয় সুনামি ঘটবে বলে দাবি, উত্তর কোরিয়ার। তাই নতুন করে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে আন্তর্জাতিক মহলে।
কোরিয়ার একটি সংবাদমাধ্যম থেকে জানা গিয়েছে, অস্ত্র বহন এই ড্রোনের নাম রাখা হয়েছে ‘আনম্যানড আন্ডারওয়াটার নিউক্লিয়ার অ্যাটাক ক্র্যাফ্ট, হেইল’। আর এই ‘হেইল’ শব্দের অর্থ সুনামি। এই অস্ত্র পরীক্ষার সময় ৫৯ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে জলের তলায় ছিল ড্রোনটি। জলের তলায় প্রায় ৮০ থেকে ১৫০ মিটার গভীরতায় ছিল ড্রোনটি।
শুক্রবারই এই অস্ত্রের কথা প্রকাশ করেছে উত্তর কোরিয়া। তবে বেশ কয়েক বছর ধরেই বিভিন্ন সময় ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ঘুম কেড়েছে উত্তর কোরিয়া। তবে এবার এই দেশের হাতে এল নতুন অস্ত্র। জলের তলায় পারমাণবিক হামলা চালাতে সক্ষম এই ড্রোন। এমনকি ড্রোনের আঘাতে তেজস্ক্রিয় সুনামি ঘটবে বলে দাবি, উত্তর কোরিয়ার সরকারি সংবাদমাধ্যমের।
বিধ্বংসী টর্নেডো (Tornado) ঝড়ের দাপটে উড়ে গেল বাড়ির ছাদ। ক্যালিফোর্নিয়ার (California) এই বিধ্বংসী ঝড়ের ছবি ও ভিডিও (Viral Video) ইতিমধ্যেই ছড়িয়ে পড়েছে সমাজমাধ্যমে। ভিডিওগুলিতে দেখা গিয়েছে, চারদিক থেকে পাক খেতে খেতে ধেয়ে আসছে টর্নেডো ঝড়। তার অভিমুখে থাকা সমস্ত কিছু নিমেষে উড়ে যাচ্ছে। এমনকি একাধিক বাড়ির ছাদ, জানালা, দরজা খুলে উড়ে যাচ্ছে টর্নেডোর হাওয়ায়।
জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার সন্ধ্যেতে টর্নেডো ঝড় শুরু হয়। ক্যালিফোর্নিয়ার মন্টেবেলো শহরেকে পুরো লন্ডভন্ড করে দেয় এই ঝড়। এমনকি এই ঝড়ে আহত হন শহরের বেশ কিছু মানুষও। এছাড়াও ভেঙে চুরমার হয়ে গিয়েছে শহরেরে ২৫টি বাড়ি। সেই সঙ্গে বেশ কিছু গাছ ভেঙে পড়েছে শহরে। মঙ্গলবার ক্যালিফোর্নিয়ার টর্নেডোয় হাওয়ার গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ৮৫ মাইল। তাই ক্যালিফোর্নিয়ার আবহাওয়া অফিসের তরফ থেকে এই টর্নেডোকে অবশ্য ‘দুর্বল’ আখ্যা দেওয়া হয়েছে। কারণ টর্নেডো আরও শক্তিশালী ও ধ্বংসাত্মক হয়। এই ঝড় ঘণ্টায় ৩০০ মাইল বেগে বইতে পারে।
সমাজ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এই ঝড় নিয়ে এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেছেন, ‘আমি চোখের সামনে দেখলাম, উঁচু উঁচু বহুতলের মধ্যে দিয়ে কীভাবে ঝড় বয়ে যাচ্ছে। রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকা গাড়ি চরকির মতো পাক খাচ্ছে।’
এ কি কাণ্ড! আদালতে চলছে খুনের মামলার শুনানি, আর তারই মধ্যে কোর্ট রুমে আগমন লক্ষ্মীর বাহনের (Owl)। শুনতে অবাক লাগছে! এটাই ঘটেছে একটি আদালতে। কিন্তু এই ঘটনা এই দেশের নয়, ঘটেছে দক্ষিণ আফ্রিকার ব্রাকপান নামক জায়গায়। তবে প্রশ্ন উঠছে, কীভাবে কোর্ট রুমে ঢুকে পড়ল পেঁচা? আর কীভাবেই বা ঘটল এই ঘটনা?
জানা গিয়েছে, দক্ষিণ আফ্রিকার (South Africa) ব্রাকপানের (Brakpan) একটি আদালতের কোর্ট রুমে সিলিং-এর গর্তে ঢুকে যায় একটি পেঁচা। এরপর তা ম্যাজিস্ট্রেটের দিকে উড়ে যায়, আর কোর্ট ভর্তি মানুষরা ছুটোছুটি করে চিৎকার করতে শুরু করেন। এ যেন এক্কেবারে সিনেমার দৃশ্য।
এই খবর এক পেঁচা উদ্ধারকারী সেন্টার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে শেয়ার করেছে। সঙ্গে পেঁচার একটি ছবিও পোস্ট করেছে। তারাই ক্যাপশনে জানান, তাদের কাছে একটি পেঁচার উদ্ধারের খবর এসেছিল, এরপর তারা সেই কোর্ট রুমে গিয়ে পেঁচাকে উদ্ধার করেছে। আর সেসময়েই তাঁরা শুনতে পান যে, সেখানে তখন এক খুনের মামলার শুনানি চলছিল।
সোশাল মিডিয়ায় এই খবরটি ছড়িয়ে পড়তেই দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে নেটিজেনদের। নেটিজেনদের একাংশ অবাকই হয়েছেন যে, এমন কাণ্ডও ঘটতে পারে বলে। কেউ লিখেছেন, এই পেঁচার যদি নাম দিতে হয়, তবে এটার নাম হওয়া উচিত, 'OIC' অর্থাৎ 'Order in court'। কেউ লিখেছে, 'এটা দেখতে খুবই সুন্দর। কেন তাঁরা কোর্টে রুমের মধ্যে চিৎকার করছে ভগবানই জানে? কোনও ক্ষতি করবে না এটা।' পেঁচাটিকে উদ্ধার করার জন্য এই উদ্ধারকারী দলকে ধন্যবাদও জানিয়েছেন নেটিজেনরা।
দাঁত মাজার ব্রাশ (Tooth Brush) দিয়ে জেলের দেওয়ালে গর্ত করে পালিয়ে গেলেন দুই বন্দি (Jail Inmates)। ঘটনাটি ঘটেছে আমেরিকার (America) ভার্জিনিয়া প্রদেশে। যদিও পালিয়ে যাওয়ার কয়েক ঘণ্টা পরই একটি রেস্তোরাঁয় প্যানকেক খাওয়ার সময় পুলিস (Police) তাদের গ্রেফতার করে। গ্রেফতার হওয়ার পর দুই আসামি জানান, 'টুথব্রাশ এবং একটি ধাতব বস্তু ব্যবহার করেই জেলের ভিতরে গর্ত করেছিল তারা।'
সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী জানা গিয়েছে, জেল পালানো ওই দুই আসামির নাম জন গারজা এবং আরলি নিমো। মূলত গারজা আদালত অবমাননার জন্য এবং নিমো ক্রেডিট কার্ড জালিয়াতির জন্যই জেলের সাজা খাটছেন। সোমবার সন্ধ্যায় তারা দু'জন জেল থেকে পালিয়ে যান। জেল কর্তৃপক্ষর কানে পালানোর বিষয়টি পৌঁছতেই তাঁরা তল্লাশি অভিযান শুরু করেন। কিছুক্ষণ পর ওই দুই আসামির কক্ষ তল্লাশি করে জেলের দেওয়ালে একটি গর্ত দেখতে পান তাঁরা। যদিও মঙ্গলবার ভোরবেলা জেলের কাছেই হ্যাম্পটন শহরের একটি রেঁস্তোরা থেকে তাদের গ্রেফতার করে পুলিস।
কথায় বলে পুরুষদের দাড়ি গোঁফ থাকা পুরুষত্বের লক্ষণ। যদিও বাঙালি পুরুষদের দাড়ির চেয়ে গোঁফ রাখারই প্রচলন বেশি। ভারতের বিভিন্ন প্রদেশেও আলাদা আলাদা রকমের মানুষ পাওয়া যায় যাঁরা অদ্ভুত দর্শন দাড়ি-গোঁফ (Beard) রাখেন। দেশের এক এক অঞ্চলে এক এক ধরনের দাড়ি গোঁফের প্রচলন দেখতে পাওয়া যায়। রাজস্থানের মানুষদের যেমন দেখা যায় লম্বা লম্বা গোঁফের পাশাপাশি কানচাপা দাড়ি রাখতে, তেমনি আবার অনেক ভারতীয় মানুষকেই দেখা যায় চাপ দাড়ি রাখতে। তবে নিজের উচ্চতার চেয়ে দাড়ির উচ্চতা (World’s Longest Beard) বেশি এমন মানুষ কী দেখেছেন? বাস্তবে এমন কেশরাশির জন্য বিশ্বের দরবারে নজির গড়লেন ভারতীয় শিখ সারওয়ান সিং। যদিও বর্তমানে তিনি কানাডার (Canada) বাসিন্দা।
উল্লেখ্য, এর আগেও বিশ্বের সব থেকে লম্বা দাড়ি থাকার কৃতিত্ব তাঁরই ছিল। নিজেই নিজের সেই রেকর্ড ভেঙে দিয়ে আবারও জায়গা করে নিলেন গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে। সারওয়ানের দাড়ি লম্বায় ২.৫৪ মিটার অর্থাৎ প্রায় সাড়ে আট ফুট। শুনে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। দীর্ঘদিন ধরে পরিচর্যা করে যত্ন করে এই কৃতিত্ব অর্জন করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, ১৭ বছর বয়স থেকে দাড়ি রাখা শুরু করেছেন। এরপর থেকে কোনওদিন দাড়ি কাটেননি। শ্যাম্পু, কন্ডিশনার, তেল সবরকমভাবে যত্ন নেন দাড়ির।
তিনি গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে জানিয়েছেন, দাড়ি ঈশ্বরের কাছ থেকে উপহার হিসেবে পেয়েছেন। তাই সেটার উপর কোনওরকম কারুকার্য তাঁর পছন্দ নয়। যে জিনিস যেমন দিয়েছেন ঈশ্বর তেমনই রাখা উচিত বলে তিনি মনে করেন। উল্লেখ্য, ২০০৮ সালে প্রথম বিশ্বের সব থেকে লম্বা দাড়ি থাকার নজির গড়েন সারওয়ান। সেই সময় তাঁর দাড়ির দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় আট ফুট। সারওয়ানের আগে এই নজির ছিল সুইডেনের বাসিন্দা বার্গার পেলসের। ২০১০ সালে সারওয়ানের দাড়ি লম্বায় আরও বেড়ে আট ফুটের বেশি হয়েছিল।
জঙ্গিদের সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে জড়িয়ে প্রাণ (Death) হারালেন পাকিস্তানের এক গোয়েন্দা আধিকারিক। দু'পক্ষের মধ্যে অনবরত গুলি চলার কারণে জখম আরও সাত গোয়েন্দা। মঙ্গলবার রাতে উত্তর-পশ্চিম পাকিস্তানে (Pakistan) এই জঙ্গি হামলার(Attack) ঘটনা ঘটেছে। একদিকে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থার আধিকারিকরা এবং অন্যদিকে জঙ্গির দল, যার কারণে অনবরত গোলাগুলি চলতে থাকে। আর এই গুলিবর্ষণের মাঝে পড়ে প্রাণ হারালেন ইন্টার সার্ভিসেস ইনটেলিজেন্স বা আইএসআই-এর উচ্চপদস্থ কর্তা মুস্তাফা কমল বারকি।
স্থানীয় সংবাদ সূত্রে খবর, এর আগেও এই অঞ্চলে জঙ্গিদের হামলা হয়েছে। অধিকাংশ হামলাগুলো তেহরিক-ই-তালিবান সংগঠনের থেকেই হয় বলে সন্দেহ। তবে এই জঙ্গি হামলার দায়ভার কোনও সংগঠন নেয়নি। এর আগে পেশোয়ারে একইরকম জঙ্গি হামলায় একাধিক পুলিসকর্মীর মৃত্যুর খবর মিলেছিল।
মোটরসাইকেল চুরি করার অভিযোগে গ্রেফতার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন এক মেধাবী ছাত্র। তাঁর সঙ্গী আরও একজন বলে পুলিস সূত্রে খবর। দুজনে একত্রে সুকৌশলে, রীতিমতো চুরিবিদ্যা শিখে মোটরসাইকেল চুরি করেছে বলেই খবর।
পুলিস সূত্রে খবর, অভিযুক্তদের মধ্যে একজন রেজা মহম্মদ সাইমুন বয়স ৩৫ এবং সাদমান সাকিব বয়স ২৯ বছর। বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমে খবর, অভিযুক্ত সাইমুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র। কম্পিউটার সায়েন্সের মেধাবী ছাত্র হিসাবে বিশ্ববিদ্যালয়ে বেশ নামডাক ছিল তাঁর। তবে পড়াশোনা শেষপর্যন্ত করতে পারেনি সাইমুন। বর্তমানে তাঁর বিরুদ্ধে ঢাকার বিভিন্ন থানায় মোট ৭টি মামলা চলছে। সাইমুনের সঙ্গী সাদমান বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। ডিপ্লোমা ডিগ্রিও রয়েছে তাঁর। সাইমুনের মতো তাঁর বিরুদ্ধেও বিভিন্ন থানায় মোট ৭টি মামলা রয়েছে।
অভিযোগ,সাইমুন এবং সাদমান ইউটিউবের মাধ্যমে সুকৌশলে মোটরসাইকেল চুরি করে। ইন্টারনেটের এই মাধ্যম কাজে লাগিয়ে ঢাকার নানা জায়গা থেকে মোটরসাইকেল চুরি করেছে। মোটরসাইকেল চুরি করে অভিযুক্ত সাইমুন এবং সাদমান মুন্সিগঞ্জে বিক্রি করে দেন। শনিবার রাতে মিরপুরের রাইনখোলা বড় মসজিদের সামনে থেকে ওই দু’জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
ভয়াবহ ভূমিকম্প (Earthquake)। ভূমিকম্পের ফলে অন্তত ১৪ জনের মৃত্যু (death) হয়, আহত প্রায় ৩৮০ জন। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে, জানিয়েছে আন্তর্জাতিক এক সংবাদ সংস্থা। ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির তরফে টুইট করে জানানো হয়েছে, শনিবার ভারতীয় সময় রাত ১০টা ৪২ মিনিট নাগাদ ইকুয়েডরে (Ecuador) ভূমিকম্প হয়। রিখটার স্কেলে এই কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.৮।
সূত্রের খবর, ইকুয়েডরের ভূমিকম্পে ৪৪টি বাড়ি ভেঙে পড়েছে এবং ৯০টি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় আহতদের উদ্ধারের কাজ চলছে। জানা গিয়েছে, শনিবার ইকুয়েডরে ভূমিকম্প হয়। আচমকাই কম্পনে একাধিক বাড়ি ভেঙে পড়ে। এমনকি স্কুল, কলেজ, চিকিৎসা কেন্দ্রেও ফাটলের সৃষ্টি হয়। এমনকি ইকুয়েডরের পাশাপাশি কেঁপে উঠেছে পেরুর উত্তরাংশও।
আমেরিকান জিওলজিক্যাল সার্ভের তথ্য অনুযায়ী, ইকুয়েডরের বালাও শহর থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে মাটি থেকে ৬৬.৪ কিলোমিটার গভীরে উৎপন্ন হয় এই ভূমিকম্প। উপকূলবর্তী এলাকাতেই ভূমিকম্পের প্রভাব পড়েছে। তবে এর ফলে এখনও পর্যন্ত সুনামির কোনও সম্ভাবনা তৈরি হয়নি, দাবি বিশেষজ্ঞদের।
তবে এই ঘটনায় দুঃখপ্রকাশ করে ইকুয়েডরের প্রেসিডেন্ট গুইলেরমো লাসো টুইট করেছেন, এই দুর্যোগে যাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাঁদের যথাসম্ভব সাহায্য করবে সরকার।
'যুদ্ধ অপরাধী' তকমা দিয়ে রুশ প্রেসিডেন্ট (Russian Presedent) ভ্লাদিমির পুতিনের (Vladimir Putin) বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা (Arrest Warrant) জারি করেছে আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আদালত (International Criminal Court)। নেদারল্যান্ডসের দ্য হেগ শহরে চলবে মামলা। পুতিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ, 'তিনি ইউক্রেন যুদ্ধ চলাকালীন সেদেশের শিশুদের বেআইনিভাবে নির্বাসনে পাঠিয়েছেন।' যদিও মস্কো এই গ্রেফতারি পরোয়ানাকে বিশেষ গুরুত্ব দিতে নারাজ।
উল্লেখ্য, একই অভিযোগে রাশিয়ার রাষ্ট্রপতির শিশু অধিকার কমিশনার মারিয়া লভোভা-বেলোভার বিরুদ্ধেও পরোয়ানা জারি করেছে আদালত। আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আদালতের সরকারি আইনজীবী করিম খান জানিয়েছেন, 'এই গ্রেফতারি পরোয়ানার জেরে দেশের বাইরে যেতে পারবেন না পুতিন। বিশ্বের ১২৩টি দেশের যেখানেই পুতিন যাবেন, সেখানেই তাঁকে গ্রেফতার করা হবে।'
ক্রেমলিনের দাবি, 'মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা চিনের মতো আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আদালতের সদস্য নয় রাশিয়া। ফলে ওই জারি করা পরোয়ানা কার্যকর করা রীতিমতো অনেকটা কঠিন।' রাশিয়ার বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র মারিয়া জ়াখারোভা বলেন, ‘‘রাশিয়া এই আদালতের বিচারের আওতায় পড়ে না। তাই এই আদালত কী বলল তা নিয়ে আমাদের কোনও মাথাব্যথা নেই।’’
স্বাভাবিকভাবে আদালতেই এই নির্দেশে আনন্দিত ইউক্রেন। সেদেশের সেনা আধিকারিক টুইটে জানিয়েছেন, 'এই সবে শুরু।' যদিও ইউক্রেনের উপর রাশিয়ার আগ্রাসন থামার কোনও লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। তবে আগামী দিনে পুতিনের উপর যে চাপ বাড়তে চলেছে তা আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আদালতের নির্দেশ থেকে কিছুটা স্পষ্ট।
বর্তমান বিশ্বে অন্যতম বড় সমস্যা মুদ্রাস্ফীতি (Inflation)। বর্তমানে মুদ্রাস্ফীতির হারের নিরিখে দেশগুলির একটি তালিকা প্রকাশ করেছে ওয়ার্ল্ড অফ স্ট্যাটিসটিক্স (World of Statistics)। যেখানে মুদ্রাস্ফীতির হারের নিরিখে বিশ্বের দেশগুলির মধ্যে শীর্ষে রয়েছে আর্জেন্টিনা (Argentina)। গত মাসে আর্জেন্টিনার বার্ষিক মুদ্রাস্ফীতির হার ১০০ শতাংশ ছাড়িয়েছে। আর্জেন্টিনার মুদ্রাস্ফীতি সূচকের বৃহত্তম অংশ হল খাবারের দাম। যা এক মাস আগের তুলনায় প্রায় ১০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এই মুদ্রাস্ফীতির তালিকায় আর্জেন্টিনার পরই রয়েছে তুরস্ক। ভারত ১০ নম্বর তালিকায়। কোন দেশের মুদ্রাস্ফীতির হার কত, দেখে নেওয়া যাক একনজরে।
ওয়ার্ল্ড অফ স্ট্যাটিসটিক্স-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, মুদ্রাস্ফীতির হারের নিরিখে শীর্ষে রয়েছে আর্জেন্টিনা। সেখানে জিনিসের দাম এক বছর আগের থেকে ১০২.৫ শতাংশ হারে বেড়েছে। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে তুরস্ক (৫৫.১৮)। এই দুই দেশের মুদ্রাস্ফীতির হার অত্যাধিক বেশি। এরপর অবশ্য দেশগুলির মুদ্রাস্ফীতির হার তুলনামূলকভাবে অনেকটাই কম। তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে রাশিয়া (১১ শতাংশ), এরপর যথাক্রমে ব্রিটেন (১০.১ শতাংশ), ইতালি (৯.২ শতাংশ), জার্মানি (৮.৭ শতাংশ)। অস্ট্রেলিয়া রয়েছে অষ্টম স্থানে (৭.৮ শতাংশ)। তালিকার দশম স্থানে রয়েছে ভারত, মুদ্রাস্ফীতির হার ৬.৪৪ শতাংশ।
উল্লেখ্য, এই বছরে রয়েছে আর্জেন্টিনায় রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। ফলে মুদ্রাস্ফীতি একটি কেন্দ্রীয় বিষয় হয়ে উঠেছে। দেশের শীর্ষ দুই রাজনৈতিক দল মুদ্রাস্ফীতির বিষয়ে ভোটারদেরকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে।
বাবার (Father) কাছে তাঁর মেয়ে (Daughter) সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ। মেয়ের জন্য বাবা নিজের প্রাণ দিতেও দ্বিতীয়বার ভাবেন না। আর তা আরেকবার প্রমাণ করে দিল সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) ভাইরাল (Viral) হওয়া একটি খবর। দু’বছরের শিশুকন্যাকে বিষধর সাপের ছোবল থেকে বাঁচাতে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা। সাপের ছোবল গিয়ে লেগেছে তাঁর হাতে। যদিও ছোবল তেমন জোরদার ছিল না। তাই অল্পের জন্য প্রাণে রক্ষা পেলেন বাবা।
ঘটনাটি ঘটেছে অস্ট্রেলিয়ায়। বর্তমানে বাবা মেয়ের এই কাহিনি ঘুরপাক খাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন পেজে। সকলেই মেয়ের প্রতি বাবার ভালোবাসার প্রশংসা করেছেন। নেটপাটায় বেশ চর্চায় রয়েছে ঘটনাটি। সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতেই জানা গিয়েছে, অ্যাডিলেডের বাসিন্দা জেক কুম্বে ঘটনার দিন সপরিবার ঘুরতে বেরিয়েছিলেন। বাড়ি ফেরার পর গ্যারাজের দরজা খোলা আছে দেখে তাঁর সন্দেহ হয়। গিয়ে দেখেন, এক বিষাক্ত ইস্টার্ন ব্রাউন সাপ ফণা তুলে বসে। তার ঠিক মুখোমুখি জেকের ২ বছরের শিশুকন্যা অ্যালবা।
এদিক-ওদিক কিছু না ভেবে মেয়েকা বাঁচাতে ঝাঁপিয়ে পড়েন। তখনই সাপটি ছোবল মারতে যাচ্ছিল মেয়েকে। সেই ছোবল তাঁর হাতে লাগে। এক রাত হাসপাতালে ছিলেন। তবে বর্তমানে তিনি সুস্থ রয়েছেন।
লটারি (Lottery) জিতেই ঘুরল ভাগ্যের চাকা। মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যেই পেয়ে গেলেন কয়েক হাজার কোটি টাকা। লটারির জোরে রাতারাতি ভাগ্যের চাকা ঘুরে গিয়েছে আমেরিকার (America) এডউইন ক্যাস্ত্রোর। ভারতের শিল্পপতি রতন টাটাকেও (Ratan Tata) ছাড়িয়ে গেল এই যুবক। ক্যাস্ত্রোর লটারিতে জেতা অর্থের পরিমাণ ২০০ কোটি ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় যার অঙ্ক ১৬ হাজার ৪০৭ কোটি টাকা। টাকার পরিমাণের জন্য ক্যাস্ত্রোকে ঘিরে হইচই শুরু হয়ে গিয়েছে। তাবড় তাবড় ধনী ব্যক্তিদেরও টক্কর দিয়েছেন এই যুবক। অর্থের নিরিখে বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তি রতন টাটাকেও পিছনে ফেলে দিয়েছেন তিনি।
জানা গিয়েছে, আমেরিকার ক্যাস্ত্রো লটারির টিকিট কিনেছিলেন। আর সেই লটারির জোরে রাতারাতি ভাগ্যের চাকা ঘুরে গিয়েছে ক্যাস্ত্রোর। তিনি পেয়ে গিয়েছেন জ্যাকপট। গেল বছরেই নভেম্বরে লটারিতে বাজিমাত করেছেন ওই যুবক। তবে লটারির পুরস্কারমূল্যের পুরো টাকাটা হাতে পাননি ক্যাস্ত্রো। কর এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে কাটছাঁট করে তাঁর হাতে এসেছে দাঁড়িয়েছে ৯৯ কোটি ৭০ লক্ষ ডলার। যা ভারতীয় মুদ্রায় ৮ হাজার ১৮০ কোটি টাকা। এত টাকা পেয়েছেন শুনে স্বাভাবিক ভাবেই হকচকিয়ে গিয়েছিলেন ওই যুবক। কিন্তু পরে লটারি জয়ের উত্তেজনা সামলে এই টাকা কী ভাবে খরচ করবেন, সে নিয়ে আগাম পরিকল্পনাও করেছেন তিনি।
আরও জানা গিয়েছে, টাকা পাওয়ার পর ৩০ বছর বয়সি ওই যুবক একটি বিলাসবহুল বাড়ি কিনেছেন। ওই বিলাসবহুল বাড়িটির দাম ৩ কোটি ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় যার অঙ্ক ২৪৫ কোটি ৮৯ লক্ষ টাকা। তবে বাড়িটি কেনার সময় ৫০ লক্ষ ডলার ছাড় পেয়েছেন ওই যুবক। শেষে আড়াই কোটি ডলারে কিনেছেন ওই বাড়িটি। এমনকি যে এলাকায় নতুন বাড়ি কিনেছেন ক্যাস্ত্রো, সেটি অভিজাত এলাকা। ক্যালিফোর্নিয়ার হলিউড হিলস এলাকায় বাড়ি কিনেছেন তিনি। হলিউডের অধিকাংশ তারকার বাড়ি ওই এলাকাতেই রয়েছে। ক্যাস্ত্রোর ১৩ হাজার ৫৭৮ বর্গফুটের ওই প্রাসাদোপম বাড়িটিতে রয়েছে এলাহি বন্দোবস্ত। ওই বাড়িতে রয়েছে জিম, মুভি থিয়েটার, সুইমিং পুল এবং একটি বিশাল বড় গ্যারাজ। যেখানে একসঙ্গে কমপক্ষে ৭টি গাড়ি রাখা যেতে পারে।
লটারি জয়ের এমন অনেক ঘটনায় সামনে এসেছে বহুবার। তবে এত পরিমাণ টাকা জেতার খবর আগে শোনা যায়নি।
শরীর সুস্থ এবং ফিট রাখতে নিয়মিত এক্সারসাইজ (exercise) করা জরুরি। আর অনেকেই তা করে থাকেন। জিমে গিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা শরীর গঠনে ব্যয় করেন। কিন্তু তাই বলে ২৪ ঘণ্টা ব্যায়াম করার কথা শুনেছেন? কেবল ব্যায়াম নয়, এক নাগাড়ে পুল আপ করা কি সম্ভব ২৪ ঘণ্টা? মোটেই সহজ নয়। তবে নিয়মিত এক্সারসাইজ করার অভ্য়েস থাকলেও একদিনে কতবারই বা পুল আপ (Pull Up) করা যায়? সম্প্রতি এক যুবক ২৪ ঘণ্টা পুল আপ করে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড (Guiness World Records) গড়েছেন। তাও আবার ১,০০০ বা ২,০০০ পুল আপ নয়, ৮,০০৮ বার।
ওই যুবক জানিয়েছেন, কেবল বিশ্বরেকর্ড করার জন্য তিনি এ কাজ করেননি। এক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাকে অর্থদানের জন্যেই এমন অসাধ্য কাজ করে দেখিয়েছেন ওই যুবক। যুবকের নাম জ্যাক্সন ইতালিয়ানো। তিনি অস্ট্রেলিয়ার বাসিন্দা। তাঁর নিজের দেশের সিডনিতে ডিমেনশিয়া অস্ট্রেলিয়া নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার জন্য তিনি অর্থ সংগ্ৰহ করছিলেন। আর সেই কারণেই তিনি পুল আপ করে রেকর্ড করেন। ৬ হাজার ডলার তিনি আয় করেন রেকর্ড গড়ে।
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড অনুযায়ী, গোটা একদিন অক্লান্ত পরিশ্রমের পর দেখা যায়, জ্যাক্সন ৮,০০৮টি পুল আপ করেছেন। যা ভেঙে দিয়েছে তাঁর নিজেরই আগের রেকর্ডই! প্রসঙ্গত, এর আগে জ্যাক্সনের রেকর্ডটি ছিল ৭৭১৫ পুল আপ। আর এবার আরও ৩০০টি বেশি পুলআপ করে ফের রেকর্ড করেন জ্যাক্সন। জ্যাক্সন নিজে ইনস্টাগ্ৰামে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নাম ওঠায় নিজের অনুভূতির কথা শেয়ার করেছেন।
বিশ্বের আর্থিক অবস্থা একেবারে শোচনীয়। আগামী দিনগুলিতে কী ঘটতে চলেছে তা নিয়ে চিন্তিত বিশেষজ্ঞ মহল। এই আর্থিক মন্দা (Financial Crisis) যে ভয়াবহ আকার নিচ্ছে তার প্রমাণ মিলল আবার। বন্ধ হয়ে(Shut Down) গেল আমেরিকার (America) সিলিকন ভ্য়ালি ব্য়াঙ্ক (Silicon Valley Bank)। বিশ্বের অন্য়তম বড় বড় প্রযুক্তি সংক্রান্ত স্টার্টআপ সংস্থাকে ঋণ দিয়েছে এই সিলিকন ভ্যালি ব্যাঙ্ক। শুক্রবার চরম আর্থিক সঙ্কটের জেরে আনুষ্ঠানিকভাবে দেউলিয়া ঘোষণা করেছে ব্যাঙ্কটি। ওই ব্যাঙ্কের গচ্ছিত অর্থ অধিগ্রহণ করেছে ক্যালিফোর্নিয়া সরকার।
আচমকা আমেরিকার ষোড়শ বৃহত্তম ব্যাঙ্ক বন্ধ হয়ে যাওয়ায় অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছেন বিনিয়োগকারী-আমানতকারীরা। বিশ্ব শেয়ার বাজারেও ব্যাপক ধস নেমেছে এই ব্যঙ্কের বন্ধের কথা প্রকাশ্যে আসতেই। ক্যালিফোর্নিয়ার ব্যাঙ্কিং রেগুলেটর এফডিআইসি-র তরফে জানানো হয়েছে, আমানতকারীদের জন্য সিলিকন ভ্যালি ব্যাঙ্কের সমস্ত অফিস ও ব্রাঞ্চ আগামী ১৩ মার্চ খুলে দেওয়া হবে। আগামী সোমবারের মধ্যেই তাঁরা ব্যাঙ্কের ইন্সুরেন্স করা ডিপোজিট বা গচ্ছিত টাকা সম্পূর্ণ তুলে নেওয়ার সুবিধা পাবেন।
সূত্রের খবর, ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বরের হিসেব ধরা হলে সিলিকন ভ্যালি ব্যাঙ্কের মোট সম্পদ ছিল প্রায় ২০৯ বিলিয়ন ডলার। এর মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১৭৫.৪ বিলিয়ন ডলার। জানা গিয়েছে, স্টার্টআপ-কেন্দ্রিক-সিলিকন ভ্যালি ব্যাঙ্কের ক্যালিফোর্নিয়া এবং ম্যাসাচুসেটসে ১৭টি শাখা রয়েছে।
উল্লেখ্য, আমেরিকার এই ব্যাঙ্ক বন্ধের খবরের প্রভাব পড়েছে গোটা বিশ্বেই। ভারতও এক্ষেত্রে তার ব্যতিক্রম নয়। এ খবর আসার পর ব্যাঙ্কিং খাতের বেঞ্চমার্ক স্টক ইনডেক্স হঠাৎ করে ৮.১% কমে যায়। এই পতন গত তিন বছরের মধ্যে একদিনে সবচেয়ে বড় পতন। এছাড়া শেয়ার বাজারেও পড়েছে বড়সড় প্রভাব।
চিনের (China) ইতিহাসে নয়া রেকর্ড গড়লেন শি জিনপিং (Xi Jinping)। টানা তৃতীয়বার চিনের প্রেসিডেন্ট (China President) পদে নির্বাচিত শি জিনপিং। তৃতীয়বার প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হয়ে তিনি ছুঁলেন চিনের কমিউনিস্ট পার্টির স্রষ্টা মাও জে দং(Mao Zedong)-এর কীর্তি। গত অক্টোবরেই চিনের কমিউনিস্ট পার্টির প্রধান হিসাবে আগামী পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচিত হয়েছিলেন শি। সেই সময়ই চিনের সর্বশক্তিমান নেতা হিসাবে নিজের প্রতিপত্তি প্রমাণ করেছিলেন। এবার তৃতীয়বারের জন্য প্রেসিডেন্ট হিসাবেও নির্বাচিত হলেন তিনি। আর এই খবর শুক্রবার একদলীয় চিনের শাসক দল কমিউনিস্ট পার্টি জানিয়েছে।
পাশাপাশি চিনা রাজনীতিতে সবথেকে গুরুত্বপুর্ণ দুটি পদে তিনি আরও পাঁচ বছর থাকছেন। ৬৯ বয়সী নেতার বিরুদ্ধে শূন্য কোভিড নীতি, দীর্ঘ লকডাউন এবং করোনায় মৃতের সংখ্যা লুকানোর অভিযোগে বিদ্রোহ হয়েছিল। লকডাউন শিথিল করার পর দেখা গিয়েছিল চিনে মৃত্যমিছিল ঘটেছে। তারপরও ফের শি জিনপিংকেই সর্বোচ্চ নেতা হিসেবে বেছে নেওয়া হল চিনে।
শুক্রবারই তাঁকে সেন্ট্রাল মিলিটারি কমিশনের প্রধান হিসাবেও সর্বসম্মত ভোটে পুনরায় নির্বাচিত করা হয়। মনে করা হচ্ছে, বিশ্বের সর্বোচ্চ শক্তিমান নেতা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য়ই পরিকল্পিতভাবে জিনপিংকে প্রেসিডেন্ট হিসাবে নির্বাচিত করা হয়েছে। শপথ গ্রহণের পর জিনপিং চিনের সর্বোচ্চ সময়ের জন্য নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট হবেন।