
তালিবান শাসনে দেশটা জর্জরিত না হলে এতদিনে আফগানিস্তান (Afghinstan) বিশ্বকাপ (World Cup) পেয়ে যেতে সেটা বলাই বাহুল্য। রশিদ খানের (Rasid Khan) ব্যাটিং, ফিল্ডিং ও বোলিং ঠিক এমনই কথা বলে। ব্যাটিং নিয়ে বিশেষণের ভাণ্ডার শেষ হয়ে যাবে। কী না খেললেন মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে। ৩২ বলে করলেন অপরাজিত ৭৯ রান, ইনিংসে রয়েছে ১০টি ওভার বাউন্ডারি ও তিনটি কপিবুক বাউন্ডারি।
শুধু ব্যাটিংয়ে নয়, বোলিংয়েও নিলেন চার উইকেট। রশিদ যেন আইপিএলের পাওয়ারহাউস। তিনি হয়ে উঠলেন তারকার তারকা। রশিদের তাণ্ডবের পরেও হারল গুজরাত। কিন্তু তাঁর ইনিংস নিয়ে আলোচনা চলবে।
বলা যেতে পারে একই দিনে সূর্যকুমারের ১০৩ রানের ধামাকা সেঞ্চুরির পরে রশিদের ব্যাটিং যেন ক্রিকেট প্রেমীদের আনন্দের একঝলক টাটকা বাতাস। মুম্বই জিতল ২৭ রানে। দিল জিতলেন রশিদ খান।
শেষ ওভারে কুমার কার্তিকেয়র বলে ৩টি ছক্কা মারেন রশিদ। পঞ্চম বলে রশিদের ক্যাচ ছাড়েন জর্ডন। ওভারে ২০ রান ওঠে। মুম্বইয়ের ৫ উইকেটে ২১৮ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে গুজরাট ২০ ওভারে ৮ উইকেটের বিনিময়ে ১৯১ রান তোলে। আফগান তারকা রশিদ দেখালেন দল হারলেও তিনি কী করে নায়ক হতে হয়।