বিদেশে গবেষণা করতে গিয়ে রহসà§à¦¯à¦®à§ƒà¦¤à§à¦¯à§ বাঙালি পড়à§à§Ÿà¦¾à¦°à¥¤ মৃতের নাম রোশনি দাস। তিনি দà§à¦°à§à¦—াপà§à¦°à§‡à¦° বাসিনà§à¦¦à¦¾à¥¤ পরিবারের দাবি, খà§à¦¨ করা হয়েছে তাà¦à¦¦à§‡à¦° মেয়েকে। দেহ ফিরিয়ে আনার পাশাপাশি দোষীদের শাসà§à¦¤à¦¿à¦° দাবি করা হয়েছে। সà§à¦‡à¦¡à§‡à¦¨à§‡à¦° à¦à¦• বিশà§à¦¬à¦¬à¦¿à¦¦à§à¦¯à¦¾à¦²à§Ÿà§‡ গবেষণা করতে গিয়েছিলেন রোশনি।
পরিবার জানিয়েছে, ২৯ সেপà§à¦Ÿà§‡à¦®à§à¦¬à¦° বাড়ির সঙà§à¦—ে শেষবার কথা বলেছিলেন রোশনি। à¦à¦°à¦ªà¦° ১২ অকà§à¦Ÿà§‹à¦¬à¦° সà§à¦‡à¦¡à§‡à¦¨à§‡à¦° à¦à¦¾à¦°à¦¤à§€à§Ÿ দূতাবাস থেকে পরিবারের সঙà§à¦—ে যোগাযোগ করা হয়। পরের দিনেই à¦à¦¬à¦¾à¦¨à§€ à¦à¦¬à¦¨ থেকে ফোন আসে দà§à¦°à§à¦—াপà§à¦°à§‡à¦° à¦à¦‡ পরিবারের কাছে।
জানানো হয় তাà¦à¦¦à§‡à¦° মেয়ের অসà§à¦¬à¦¾à¦à¦¾à¦¬à¦¿à¦• মৃতà§à¦¯à§à¦° খবর। বলা হয়, à¦à¦•à¦Ÿà¦¿ বনà§à¦§ অà§à¦¯à¦¾à¦ªà¦¾à¦°à§à¦Ÿà¦®à§‡à¦¨à§à¦Ÿà§‡à¦° à¦à¦¿à¦¤à¦° থেকে রোশনির দেহ উদà§à¦§à¦¾à¦° হয়েছে। à¦à¦‡ ঘটনায় গà§à¦°à§‡à¦«à¦¤à¦¾à¦°à¦“ হয়েছেন সà§à¦‡à¦¡à§‡à¦¨à§‡à¦° à¦à¦• নাগরিক। তবে কী কারণে মৃতà§à¦¯à§, তা নিয়ে নিশà§à¦šà¦¿à¦¤ নয় পরিবার।
বছর তিরিশের রোশনি ডিপিà¦à¦² টাউনশিপের বাসিনà§à¦¦à¦¾à¥¤ ছাতà§à¦°à§€ ছিলেন দà§à¦°à§à¦—াপà§à¦° সà§à¦•à§à¦²à§‡à¦°à¥¤ বরà§à¦§à¦®à¦¾à¦¨ রাজ কলেজ থেকে পà§à¦°à¦¾à¦£à§€à¦¬à¦¿à¦¦à§à¦¯à¦¾à§Ÿ অনারà§à¦¸à¥¤ à¦à§à¦¬à¦¨à§‡à¦¶à§à¦¬à¦°à§‡à¦° কলিঙà§à¦— বিশà§à¦¬à¦¬à¦¿à¦¦à§à¦¯à¦¾à¦²à§Ÿ থেকে বায়োটেকনোলজি নিয়ে উচà§à¦šà¦¶à¦¿à¦•à§à¦·à¦¾à¥¤ বরà§à¦¤à¦®à¦¾à¦¨à§‡ সà§à¦‡à¦¡à§‡à¦¨à§‡à¦° উমেয়া বিশà§à¦¬à¦¬à¦¿à¦¦à§à¦¯à¦¾à¦²à§Ÿà§‡ পোসà§à¦Ÿ ডকà§à¦Ÿà¦°à§‡à¦Ÿ করছিলেন।