ভিন রাজ্য়ে কাজ করতে গিয়ে ছাদ থেকে পড়ে মৃত্যু (Death) হল এক পরিযায়ী শ্রমিকের (Worker)। বেসরকারি ব্যাঙ্ক থেকে নেওয়া লোন শোধ করতেই ভিন রাজ্যে কাজের উদ্দেশ্যে গিয়েছিলেন ওই শ্রমিক। বৃহস্পতিবার নতুন নির্মিত খোলা ছাদ থেকে পড়ে গিয়ে মৃত্যু হয় ওই শ্রমিকের। জানা গিয়েছে, মৃত শ্রমিকের নাম উত্তম মাল। বাড়ি মুরারই থানার রাজগা গ্রামে।
জানা গিয়েছে, গত দশ দিন আগে বাড়ি থেকে শ্রমিকের কাজ করতে মুম্বই নেভি নগর গিয়েছিলো উত্তম মাল। তাঁর স্ত্রীর বেসরকারি ব্যাঙ্কের ঋণের টাকা শোধ করবে বাড়তি কাজ করে। বৃহস্পতিবার স্ত্রীকে ফোন করে ঋণের কিস্তি আগামী সোমবার ব্যাঙ্কের মাধ্যমে পাঠানোর কথাও বলেছিলেন। কিন্তু শুক্রবার সকালে তাঁর মৃত্যুর খবর আসতেই শোকের ছায়া নেমে এসেছে পরিবারে।
বুধবার রাতে বাকি অন্যান্য শ্রমিকদের সঙ্গে ছাদে শুয়ে ছিলেন উত্তম। এরপর এদিন সকালে অন্য শ্রমিক ও এলাকার লোক নব নির্মিত বহুতল বাড়ির নিচে ওই শ্রমিকের মৃতদেহ দেখতে পান বলে জানা গিয়েছে। এই খবর পেয়ে এদিন দুপুরে ওই পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন মুরারই এক নম্বর ব্লকের জয়েন্ট বিডিও ও পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ও স্থানীয় জন প্রতিনিধি। ওই পরিবারের সঙ্গে দেখা করে কিছু আর্থিক সাহায্য ও শুকনো খাবারও দেওয়া হয়। পাশাপাশি দ্রুত ময়না তদন্ত করে ভিন রাজ্য থেকে কিভাবে মৃত দেহ গ্রামে আনা যায় তাঁর ব্যবস্থা করছে প্রশাসন। ঘুমের মধ্যে নিচে পড়ে গিয়েছিল অন্য কোনও কারণে মৃত্যু হল সেই বিষয় তদন্ত শুরু করেছে মুম্বইয়ের স্থানীয় থানার পুলিস।
প্রবীণ দম্পতির উপর হামলা চালিয়ে, হাত মুখ বেঁধে চুরি (Theft) করে পালাল দুষ্কৃতীরা। রবিবার এই দুঃসাহসিক ডাকাতির ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ মুম্বইয়ের (Mumbai) তারদেওতে। দুষ্কৃতীর হামলায় গুরুতর জখম হয়ে মৃত্য়ু হয় বৃদ্ধার। কোনওরকমে প্রাণে বেঁচে যান বৃদ্ধ। পুলিস সূত্রে খবর, বৃদ্ধ দম্পতির নাম সুরেখা আগরওয়াল এবং মদনমোহন আগরওয়াল। দক্ষিণ মুম্বইয়ের ইউসুফ মঞ্জিল নামক আবাসনে থাকতেন তাঁরা। যদিও ওই আবাসনে আর কেউ থাকত না ওই দম্পতি ছাড়া।
জানা গিয়েছে, প্রতিদিনের মতো রবিবার সকালে হাঁটতে বেরিয়েছিলেন বৃদ্ধ এবং বৃদ্ধা। ঠিক সেই সময় তাঁদের রাস্তা আটকে ঘিরে ধরে কয়েকজন দুষ্কৃতী। তারপর ওই দম্পতির হাত বেঁধে, মুখে টেপ লাগিয়ে দেওয়া হয়। যাতে ওই দম্পতি চিৎকার করতে না পারেন। সেই সুযোগে দুষ্কৃতীরা ওই প্রবীণ দম্পতির ফ্ল্য়াটে ঢুকে লুটপাট চালায়। টাকা, সোনার গয়না সহ দামী জিনিসপত্র চুরি গিয়েছে।
বৃদ্ধ কোনওরকমে ফ্ল্য়াটের 'ফায়ার অ্য়ালার্ম' বাজাতে পেরেছিলেন। সেই শব্দ শুনে প্রতিবেশীরা ছুটে আসতেই চম্পট দেয় দুষ্কৃতীরা। এরপর বৃদ্ধাকে উদ্ধার করে তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা মৃত বলা ঘোষণা করেন। এই পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস।
চলন্ত ট্রেন (Train) থেকে ধাক্কা মেরে ফেলা দেওয়ার অভিযোগ উঠল এক যুবকের বিরুদ্ধে। রবিবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে মুম্বইয়ের (Mumbai) অন্যতম ব্যস্ত স্টেশন দাদর রেলওয়ে স্টেশনে (Dadar Railway Station)। সূত্রের খবর, ছিনতাইয়ের চেষ্টা করে এক যুবক, এরপর বাধা দিতেই ট্রেন থেকে ধাক্কা মেরে ফেলে দেওয়া হয় এক মহিলাকে। আহত অবস্থায় ওই মহিলাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতেই জিআরপি-তে অভিযোগ দায়ের করা হয়। এফআইআর দায়েরের আগেই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
সূত্রের খবর, এক মহিলা উদয়ন এক্সপ্রেসে ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ টার্মিনাস (সিএসএমটি) যাচ্ছিলেন। তিনি বসেছিলেন অসংরক্ষিত মহিলা কামরায়। এরপর সেই কামরাতেই রাত সাড়ে ৮ টা নাগাদ এক ব্যক্তি ওঠে। অভিযোগ, সুযোগ পেতেই সেই মহিলার ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। তাকে বাধা দিলে হেনস্থা করে বলেও অভিযোগ করেছেন মহিলা। এরপর তাঁকে চলন্ত ট্রেন থেকে ধাক্কা মেরে ফেলে দেয় অভিযুক্ত। পরে ট্রেন থেকে লাফিয়ে নেমে পালিয়ে যায় অভিযুক্ত, দাবি মহিলার। এরপরই তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
অন্যদিকে সোমবার সকালেই তিনি জিআরপি-তে সেই যুবকের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে দ্রুত তদন্তে নামে পুলিস। সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে অভিযুক্তকে চিহ্নিত করা হয়। তারপরেই গ্রেফতার করা হয় তাকে।
ভিন রাজ্যে কাজে গিয়ে আবারো মৃত্যু বাংলার (west bengal) দুই যুবকের। তারা দুজনেই বীরভূমের (Birbhum) বাসিন্দা । মৃত দুই পরিযায়ী শ্রমিকের নাম আফিউদ্দিন শেখ বয়স ৩৫ বছর ও আরেকজনের নাম ছোটু শেখ বয়স ২৩ বছর। ঘটনাটি ঘটেছে গত কাল মুম্বাইয়ের(Mumbai) কান্দিভ্যালিতে।
তারা দুজনেই বীরভূমের পাইকর থানার লক্ষী নারায়ণপুর গ্রাম থেকে মুম্বাইয়ের কান্দিভ্যালিতে রাজমিস্ত্রির কাজ করার জন্য যান। সোমবার সকালে বহুতলে কাজ করার সময় আবাসন থেকে পরে মৃত্যু হয় তাঁদের। দুপুরে পরিবারের কাছে খবর আসলে শোকের ছায়া নেমে আসে। তাদের পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে ময়না তদন্তের পরে তাদের দেহ পাঠানো হবে তাদের পরিবারের কাছে। এই এলাকায় এই ঘটনা নতুন নয় ,এই এলাকার মুরারই এক ও দুই নম্বর ব্লকের অধিকাংশ শ্রমিকই ভিন রাজ্যে কাজ করতে চলে যান। এমন দুর্ঘটনা প্রায়শই ঘটে।
প্রসঙ্গত দু দিন আগেই মুরারই দুই নম্বর ব্লকে উড়িষ্যা কাজ করতে গিয়ে দুই পরিযায়ী শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে ।তার কয়েকমাস আগে একই ব্লকে ভিন রাজ্যে কাজ করতে গিয়ে ট্রেন দুর্ঘটনায় তিন জনের মৃত্যু হয়েছে । কয়েকমাস আগেই এই একই ব্লকে ভিন রাজ্যে কাজ করতে গিয়ে ট্রেন দুর্ঘটনায় তিন জনের মৃত্যু হয়েছে । বেশি আয়ের জন্য ভিন রাজ্যে গিয়ে একের পর এক পরিযায়ী শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেই চলেছে।
শোকের ছায়া নেমে এসেছে দুই পরিবারের উপর।
এবারে বলিউডি স্টাইলে চুরি হল এক অবসরপ্রাপ্ত অফিসারের বাড়িতে। আপনাদের নিশ্চয়ই অক্ষয় কুমার অভিনীত ছবি 'স্পেশাল ২৬'-এর কথা মনে আছে। এবারে তেমনটাই ঘটল বাস্তব জীবনেও। সূত্রের খবর, ভুয়ো 'সিবিআই অফিসার' সেজে হানা দেয় এক অবসরপ্রাপ্ত অফিসারের বাড়িতে। আর সেখান থেকে প্রায় ৩৬ লক্ষ টাকার জিনিস নিয়ে চম্পট দেয় দুষ্কৃতিরা। ঘটনাটি ২১ জুলাইয়ের। তবে শনিবার তা প্রকাশ্যে এসেছে। এটি নভি মুম্বইয়ের এরোলি এলাকার ঘটনা।
সূত্রের খবর, গত ২১ জুলাই অবসরপ্রাপ্ত অফিসার কান্তিলাল যাদব ও তাঁর স্ত্রী বাড়িতে ছিলেন। হঠাৎ তাঁদের বাড়িতে প্রবেশ করে ৬ জন। তাঁরা বলেন, কান্তিলালের বিরুদ্ধে একটি এফআইআর হয়েছে। তার ভিত্তিতেই বাড়িতে তল্লাশি চালাতে এসেছে সিবিআই। কেন্দ্রীয় সংস্থার নাম শুনে চমকে যান ওই ব্যক্তি। পরিচয় পত্র দেখতে চান তিনি। তবে ওই ৬ জন পরিচয়পত্র দেখাতে অস্বীকার করে। তারা বলে, তল্লাশি হয়ে গেলে তবেই তারা কার্ড দেখাবে। এমনকি কান্তিলাল এবং তাঁর স্ত্রীর মোবাইলও কেড়ে নেওয়া হয়। জানিয়ে দেওয়া হয় তাদের তল্লাশি অভিযান শেষ না হওয়া পর্যন্ত কেউ বাড়ির বাইরে যেতে পারবেন না।
এরপর বাড়ির আলমারি খুলে নগদ ২৫ লক্ষ টাকা, বহুমূল্যের সোনার চেন, আংটি এবং ব্রেসলেট বার করে আনেন তারা। এ ছাড়াও বেশ কয়েকটি হিরের গয়না এবং মূল্যবান ঘড়িও তারা বাজেয়াপ্ত করে নেয়। এরপর এগুলো হাতিয়ে নেওয়ার পর সেখান থেকে চম্পট দেয় তারা। এরপর পুলিসে খবর দিলে তাঁরা জানতে পারেন, যারা এসেছিল তারা ভুয়ো সিবিআই আধিকারিক। ইতিমধ্যেই এই বিষয়টি খতিয়ে দেখে পুলিস তদন্ত শুরু করেছে।
এক তিন বছরের খুদের লিভার দিয়ে নতুন করে প্রাণ ফিরে পেল এক পাঁচ বছরের কন্যা। ঘটনাটি মুম্বইয়ের (Mumbai)। এক পাঁচ বছরের শিশুকন্যার জন্য খুব শীঘ্রই লিভার প্রয়োজন ছিল, ফলে তার বাবা-মা হন্যে হয়ে এমন একজনকে খুঁজছিলেন, যে লিভার দিতে পারবে। অবশেষে তাঁদের সন্ধান শেষ হয়। খোঁজ পেল এক তিন বছরের শিশুর। এরপর তার লিভার (Organ Donation) দিয়েই প্রাণ বাঁচানো হল সেই কন্যা সন্তানের।
জানা গিয়েছে, এক ৩ বছরের শিশুর কিডনিজনিত কিছু সমস্য়া ছিল। পরে সেই কিডনির সমস্যার পরই তার ব্রেন ডেথ হয়ে যায় জানান চিকিৎসকরা। এরপরই সেই খুদের বাবা-মা সিদ্ধান্ত নেন, তার অঙ্গ দান করা হবে। অবশেষে তাঁদের খোঁজ পান সেই পাঁচ বছরের কন্যাসন্তানের বাবা-মা। এরপরই বান্দ্রার লীলাবতী হাসপাতালে সেই লিভারের প্রতিস্থাপন সফলভাবে করা হয়। এভাবেই সেই খুদের লিভার দিয়ে প্রাণ বাঁচে পাঁচ বছরের বালিকার।
শুধু লিভার নয়, সেই তিন বছরের খুদের কর্নিয়াও দান করা হয় এক ১২ বছরের বালককে। ফলে সেই কর্নিয়া পেয়ে নতুন করে দৃষ্টিশক্তি ফিরে পায় সে।
একনাগাড়ে বৃষ্টি। বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে গুজরাতে। বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। শতাধিক মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ৩০০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে গুজরাতের কয়েকটি জেলায়। একই চিত্র প্রতিবেশী মহারাষ্ট্রেও। লাল সতর্কতা জারি হয়েছে রায়গড়, পালঘরে। কমলা সতর্কতা জারি হয়েছে মুম্বই, পুণেতে।
বাণিজ্য নগরী ভাসছে জলের তলায়। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে,রাজকোট, সুরাত, গির সোমনাথ জেলায় মাত্র কয়েক ঘণ্টার বৃষ্টিতে জল জমে পরিস্থিতি নাজেহাল হয়ে পড়েছে। আগামী দিনে সৌরাষ্ট্র এবং দক্ষিণ গুজরাতেও ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে।
গুজরাতের জরুরি পরিষেবা কেন্দ্র (এসইওসি) জানিয়েছে, গির সোমনাথের সুত্রাপদা তালুকে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত নথিভুক্ত হয়েছে। মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে পরবর্তী ১৪ ঘণ্টার মধ্যে এই তালুকে ৩৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। যা সাম্প্রতিক কালে রেকর্ড। এ ছাড়াও রাজকোট জেলার ঢোরাজি তালিকে ১৪ ঘণ্টায় ২৫০ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। সেখানে মাত্র দু’ঘণ্টায় ১৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড হয়েছে সরকারি খাতায়। সুরাতে দিনের বেলা ১০৪ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। এর জেরে জেলায় জনজীবন সম্পূর্ণ ভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
ফের ২৬/১১-এর পুনরাবৃত্তি ঘটবে, আবার হুমকি ফোন এল মুম্বই পুলিসের (Mumbai Police) কাছে। এবারে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) ও উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে (Yogi Adityanath) নিশানা করে হুমকি ভরা ফোন এসেছে বলে সূত্রের খবর। মঙ্গলবার, সকালে এই ফোন এসেছে বলে জানা গিয়েছে। কিছুদিন আগেই এরই ধরনের ফোন এসেছিল মুম্বই পুলিসের ট্রাফিক কন্ট্রোল রুমে। সেই ঘটনার ছয়দিনের মাথায় ফের হুমকি। ফলে এই হুমকির পিছনে কে রয়েছে, তা জানতে তৎপর পুলিস ও প্রশাসন।
সম্প্রতি সীমা হায়দার নামে এক পাকিস্তানি গৃহবধূ পাকিস্তান থেকে ভারতে বেআইনিভাবে প্রবেশ করেন। আর এই নিয়েই হইহই পড়ে গিয়েছে সারা দেশজুড়ে। সীমা তাঁর প্রেমিকের ভালোবাসার টানে তাঁর চার সন্তানকে নিয়ে এদেশে চলে এসেছেন বলে দাবি করেছেন। এরপরই গত ১২ জুলাই মুম্বই ট্রাফিক পুলিসের কাছে ফোন আসে। সেখানে বলা হয় সীমাকে পাকিস্তানে না পাঠানো হলে ২৬/১১-এর সন্ত্রাসবাদী হামলার মতো ফের ঘটনা ঘটবে এদেশে। সেই সময় যোগী আদিত্যনাথকে নিশানা করে এই হুমকি দিয়েছিল সেই অজ্ঞাত ব্যক্তি।
আর এবারেও একই ঘটনা। হুমকির ছয়দিনের মাথায় ফের হুমকি ফোন এল। মুম্বই পুলিস সূত্রে খবর, যে এই হুমকি দিয়েছে, অর্থাৎ সেই অজ্ঞাত ব্যক্তির বিরুদ্ধে ভারতীয় দন্ডবিধির ৫০৯ (২) ধারার অধীনে মামলা রুজু করা হয়েছে। মুম্বই পুলিস এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
এতদিন ভারতের নাগরিকত্ব প্রমাণ করতে মানুষের প্রয়োজন হত ভোটার কার্ড, আধার কার্ডের (Aadhaar Card)। কিন্তু এবারে আর শুধু মানুষ নয়, 'আধার কার্ড' দেওয়া হবে কুকুরদেরও (Dog)। অবাক লাগছে তো? তবে এটাই সত্যি। মুম্বইয়ের বিমানবন্দরের (Mumbai Airport) বাইরে রাস্তার কিছু কুকুরদের গলায় পরিয়ে দেওয়া হয়েছে আধার কার্ড। এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে এক পশুপ্রেমী সংগঠনের তরফে। কুকুরদের গলায় আধারকার্ড দেওয়ায় এবার থেকে তারাও পেল পরিচয়পত্র।
জানা গিয়েছে, ১৫ জুলাই, শনিবার মুম্বইয়ের ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ বিমানবন্দরের এক নম্বর টার্মিনালের বাইরে ২০ টি কুকুরকে চিহ্নিত করে তাদের গলায় ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে আধার কার্ড। সেগুলোতে কিউআর কোড রয়েছে, যা স্ক্যান করলেই জানা যাবে তার নাম, কোন প্রজাতির সেই কুকুরটি ও তাকে কী কী ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে। সেদিন কুকুরদের গলায় শুধুমাত্র সেই কিউআর কোডই ঝোলানো হয়নি, তাদের ভ্যাকসিনও দেওয়া হয়েছে।
জানা গিয়েছে, এই অভিনব উদ্যোগের পিছনে রয়েছেন অক্ষয় রিদলান নামের এক ব্যক্তি, যিনি পেশায় ইঞ্জিনিয়ার। তিনি জানিয়েছেন, এই উদ্যোগের নাম pawfriend.in। তিনি বলেন, 'শনিবার সকাল সাড়ে ৮ টা থেকে বিমানবন্দরের বাইরের ২০ টি কুকুরকে চিহ্নিত করা হয় ও তাদের ভ্যাকসিন দেওয়া হয়। এই কিউআর কোডের মাধ্যমে কোনও হারানো কুকুরকেও খুঁজে পাওয়া যাবে।' জানা গিয়েছে, প্রথম ধাপে ২০ টি কুকুরকে এই কার্ড পরানো হলেও ধীরে ধীরে শহরের সমস্ত কুকুরদের ক্ষেত্রেই এমনটাই করা হবে।
তারকা মানেই তাঁরা হবেন ধরা-ছোঁওয়ার বাইরে। তাঁদের পাশে থাকবে কয়েকজন নিরাপত্তারক্ষী। কিন্তু এর একেবারে বিপরীত দৃশ্য দেখা গেল মুম্বইয়ের (Mumbai) রাস্তায়। শুক্রবার মুম্বই বান্দ্রায় স্ট্রিট শপিং (Street Shopping) করতে দেখা গেল সারা আলি খানকে (Sara Ali Khan)। হ্যাঁ, অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। সইফ আলি খানের (Saif Ali Khan) মেয়েকে রাস্তার ধারে শপিং করতে দেখা গেল। এই দেখে মুগ্ধ তাঁর অনুরাগীরা। এত বড় তারকা হয়েও কীভাবে তিনি এত সাধারণ হয়ে ঘুরে বেড়ান তা দেখেই হতবাক তাঁর অনুরাগীরা।
বাকি দিনের মত শুক্রবারও মুম্বইয়ের বান্দ্রার ব্যস্ত রাস্তার ধারে দোকানগুলোতে সাধারণ মানুষ কেনা-বেচা করছেন। কিন্তু সে সময়েই হঠাৎ দেখা গেল অভিনেত্রী সারা আলি খানকে। তিনি সেখানে নাকি শপিং করছেন। এই দেখে অবাক দোকানদার থেকে রাস্তার মানুষ। সাধারণ ক্যাজুয়াল লুকেই তাঁকে এদিন দেখা যায়। তাঁর পরনে ছিল কালো রংয়ের শর্টস ও টপ, আর গলায় ঝুলছে ব্যাগ। তিনি আবার রাস্তায় ঘুরে ঘুরে জামা-কাপড় দেখছেন। সেই দৃশ্য ক্যামেরাবন্দি করে সোশ্যাল মিডিয়ায় দিতেই ঝড়ের গতিতে ভাইরাল।
তবে নেটিজেনদের কেউ কেউ তাঁর প্রশংসা করলেও অনেকেই তাঁকে ট্রোল করতে ছাড়েননি। কেউ কেউ তাঁর এই রাস্তার ধারে শপিং করাকে 'পাবলিসিটি স্টান্ট' বলে উল্লেখ করেছেন।
২৬/১১ সন্ত্রাসবাদী হামলার পুনরাবৃত্তি ঘটানোর হুমকি দেওয়া হচ্ছে মুম্বই পুলিসকে (Mumbai Police)। এই হুমকির পিছনে কে বা কারা, তা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিস। জানা গিয়েছে, পাকিস্তানি মহিলা সীমা হায়দারকে (Seema Haider) পাকিস্তানে (Pakistan) ফেরানোর দাবি জানিয়ে এমনটা হুমকি দেওয়া হয়েছে। কিছুদিন আগেই খবরে এসেছিল, পাকিস্তানের এক মহিলা প্রেমিকের ভালোবাসার টানে বেআইনিভাবে ভারতে প্রবেশ করেছেন। এরপর সেই প্রেমিকের সঙ্গে থাকতে শুরু করেন তিনি। এবারে তাঁকে কেন্দ্র করেই এই হুমকি ভরা ফোন এসেছে পুলিসের কাছে।
কিছুদিন আগেই প্রকাশ্যে আসে একজন পাকিস্তানি গৃহবধূ, সীমা হায়দার অনলাইন গেম পাবজি খেলার সময় উত্তরপ্রদেশের এক যুবকের প্রেমে পড়ে যান। তিনি গ্রেটার নয়ডার নিবাসী শচীন। এরপর প্রেমিকের টানে কয়েকদিন আগে চার সন্তানকে নিয়ে ভারতের উদ্দেশ্যে রওনা দেন সীমা। নেপাল সীমান্ত হয়ে গ্রেটার নয়ডায় আসেন তিনি। বেআইনিভাবে ভারতে অনুপ্রেবেশের জন্য সীমাকে গ্রেফতার করে উত্তরপ্রদেশ পুলিস। গ্রেফতার করা হয় প্রেমিক শচীনকেও। কিন্তু কয়েকদিন আগে তাদের মুক্তি দেয় আদালত। বর্তমানে গ্রেটার নয়ডায় প্রেমিকের সঙ্গেই আছেন পাকিস্তানি গৃহবধূ। তিনিও ফিরে যেতে চান না।
কিন্তু তারপরেই এল আরেক বিপত্তি। মুম্বই পুলিস সূত্রে খবর, বুধবার অর্থাৎ ১২ জুলাই এক ফোন আসে ট্রাফিক কন্ট্রোল রুমে। আর সেই ফোনেই হামলার করার হুমকি দেওয়া হয়। বলা হয়, 'সীমা হায়দার পাকিস্তানে ফিরে না এলে ভারত ধ্বংস হয়ে যাবে। ২৬/১১-র মতো সন্ত্রাসবাদী হামলার জন্য প্রস্তুত থাকুন।'
এদিকে এই হামলার হুমকির পড় নড়েচড়ে বসেছে মুম্বই পুলিস। অপরাধ দমন শাখা এই বিষয়ে ব্যাপক অনুসন্ধান অভিযান শুরু করেছে। কে বা কারা ও কোথায় থেকে এই ফোন এসেছে, তা নিয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত করা হচ্ছে বলে সূত্রের খবর।
ফের ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা (Bus Accident)। মহারাষ্ট্রের সমৃদ্ধি মহামার্গ এক্সপ্রেসওয়েতে অর্থাৎ মুম্বই-নাগপুর এক্সপ্রেসওয়ে (Mumbai Nagpur Expressway) একটি বাসে ভয়াবহ আগুন লেগে মৃত্যু হয় ২৬ জনের। শনিবার মধ্যরাতে এই ঘটনা ঘটে। জানা যাচ্ছে, ঘটনার সময় অভিশপ্ত বাসটিতে ৩৩ জন যাত্রী ছিলেন। বাসে সবাই ঘুমের মধ্যে ছিলেন। হঠাৎ করেই এই অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। ফলে কেউ বাস থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনি বলেই মনে করা হচ্ছে। এই ঘটনায় শোকপ্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) ও মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে। ক্ষতিপূরণ দেওয়ারও ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী।
সূত্রের খবর, শনিবার মধ্যরাত ২ টো নাগাদ এই ঘটনাটি ঘটেছে বুলধানা জেলায়। বাসটি মহারাষ্ট্রের যবৎমল থেকে পুণে যাচ্ছিল। আর সেসময়ই হঠাৎ বাসটিতে আগুন ধরে যায়। বুলধানা পুলিশের ডেপুটি এসপি বাবুরাও মহামুনি বলেছিলেন, 'বাস থেকে ২৫টি মৃতদেহ বের করা হয়েছে। বাসটিতে মোট ৩৩ জন যাত্রী ছিলেন। আহত হয়েছেন ৬-৮ জন। আহতদের বুলধানা সিভিল হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হচ্ছে।'
এছাড়াও বুলধানার এসপি সুনীল কাদাসানে জানিয়েছেন, মধ্যরাতে বাসটির একটি টায়ার ফেটে যায়। এরপরই বাসটি উল্টে যায় ও তাতে আগুন ধরে যায়। এরপর বাসের ভিতরে আটকা পড়ে যান যাত্রীরা। ফলে বাসের ভিতরেই আগুনে ঝলসে মৃত্যু হয় তাঁদের। আহতদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক বলে খবর পুলিস সূত্রে। তবে বাসের চালক কোনওমতে প্রাণে বেঁচে গিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।
এই দুর্ঘটনার পরই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী শোকপ্রকাশ করেছেন। মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে নিহতদের পরিবারদের ৫ লক্ষ টাকা দেওয়ার ঘোষণা করেছেন। এদিন সকালেই উপমুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশের সঙ্গে দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করতে পৌঁছে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে। তিনি ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
#WATCH | Buldhana bus tragedy | Maharashtra CM Eknath Shinde and Deputy CM Devendra Fadnavis reach the accident site on the Samruddhi Mahamarg expressway.
— ANI (@ANI) July 1, 2023
25 people have lost their lives in the accident. pic.twitter.com/hZoqYfzQXO
ফের মুম্বইয়ের (Mumbai) ব্যস্ত রাস্তায় দেখা মিলল এক অদ্ভূত ঘটনার। ফের একবার ট্রাফিক নিয়ম (Traffice Rules) লঙ্ঘন করার দৃশ্য ক্যামেরাবন্দি করা হল। আর এই নিয়েই হইহই পড়ে গিয়েছে। দেখা গিয়েছে, এক ব্যক্তি তার ৭জন ছেলেকে চাপিয়ে চালাচ্ছে স্কুটি। এই দেখেই কোনও এক পথযাত্রী সেটির ভিডিও করেছেন। এরপর ভিডিও ভাইরাল হতেই তার বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। মুম্বই ট্রাফিক পুলিস থেকে জানানো হয়,অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
পুলিস সূত্রে খবর, সেই ব্যক্তির নাম মুনাভর শাহ। সে একটি নারকেলের দোকান চালায় বলে জানা গিয়েছে। তাকেই দেখা গিয়েছে, স্কুটিতে সাত জন বালকদের নিয়ে স্কুটি চালাচ্ছে। সামনে দাঁড়িয়ে রয়েছে দুজন, পাশে একজন, সিটে তিনজন বসে ও পিছনে একজন দাঁড়িয়ে। এইভাবেই চলছে স্কুটি। জানা গিয়েছে, এই সাতজনের মধ্যে চারজনই তার সন্তান ও বাকিরা তার প্রতিবেশীর সন্তান। এই দেখে রাস্তার কেউ একজন এই কাণ্ডের ভিডিও বানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করতেই ধেয়ে এসেছে কটাক্ষ।
এরপর এই ভিডিওতে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে মুম্বই ট্রাফিক পুলিস জানিয়েছে, সেই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে ও এই ঘটনার তদন্ত চালানো হচ্ছে।
Not the ride we support!
— Mumbai Traffic Police (@MTPHereToHelp) June 25, 2023
This rider had put the life of all pillion riders and others in danger.
A serious offence u/sec 308 IPC for attempt to commit culpable homicide not amounting to murder has been registered against the accused rider. #FollowRules #SetRightExample https://t.co/PKgCY0grhN pic.twitter.com/q2VmoRi8oj
সমুদ্রে স্মান করতে গিয়ে জলের অনেকটা দূরে চলে গিয়েছিল দুই কিশোর (teenager)। জোয়ারে আটকে গেলে পাড়ের দিকে আসার চেষ্টা করতে থাকে তারা। সেই সময় এক কনস্টেবলের চোখে পড়তেই ওই দুই যুবককে উদ্ধার (rescue) করে। শুক্রবার ঘটনাটি ঘটেছে মুম্বইয়ের (Mumbai) জুহু সৈকতে।পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই দুই কিশোরের এক জনের বয়স ৭ এবং অন্য জনের বয়স ১০। সকলের চোখকে এড়িয়ে গিয়ে সমুদ্রে স্নান করতে নেমেছিল তারা। তখনই এই ঘটনাটি ঘটে।
জুহু পুলিস সূত্রে খবর, ওই কনস্টেবলের নাম বিষ্ণু ভাউরাও বেলে। তিনি জুহু সৈকতে টহল দিচ্ছিলেন। সেই সময় হঠাৎই দেখেন দুই কিশোর সমুদ্রের অনেকটা দূরে চলে গিয়েছে। শিশু দু’টি জোয়ারে আটকে পড়ায় তারা পাড়ে আসার চেষ্টা করলেও আসতে পারছিল না। এমনকি তাদের আশপাশেও কেউ ছিল না। বিষয়টি নজরে আসতেই ওই দুই কিশোর বিপদে পড়েছে বুঝতে পেরেছিলেন বিষ্ণু। তার পরই তিনি উত্তাল সমুদ্রে নেমে পড়ে দুই কিশোরকে উদ্ধার করে নিয়ে আসেন।
ওই দুই কিশোরকে দু’হাত ধরে পাড়ের দিকে নিয়ে আসার সময় বেশ কয়েক বার ঢেউয়ের ধাক্কায় পা আটকে গেলেও ওই দুই কিশোরের কোনও ভাবেই হাত ছাড়েননি তিনি। শিশু দুটিকে নিরাপদে পাড়ে নিয়ে এসে অভিভাবকদের হাতে তুলে দেন বিষ্ণু।
দীর্ঘ ৬২ বছর পর ঘটল এক বিরল ঘটনা। একইদিনে বর্ষা প্রবেশ করল রাজধানী শহর দিল্লি (Delhi) এবং বাণিজ্যনগরী মুম্বইয়ে (Mumbai)। আর প্রথমদিনেই দুই শহরের মানুষ তীব্র গরমের হাত থেকে রেহাই পেলেন। এতদিন তীব্র দাবদাহের ফলে দুই শহরের মানুষের নাজেহাল পরিস্থিতি ছিল। ফলে দুই শহরেই একসঙ্গে বর্ষা আসায় বেজায় খুশি শহরবাসীরা। আবহাওয়া দফতর সূত্রের খবর, শেষবার ১৯৬১ সালের ২১ জুন একইদিনে বর্ষা (Monsoon) ঢুকেছিল এই দুই শহরে। আর এবারে ২০২৩ সালের ২৫ জুন।
আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, দিল্লিতে সাধারণত ২৭ জুন বর্ষা আসার কথা, কিন্তু নির্ধারিত সময়ের দু'দিন আগেই বর্ষার আগমন ঘটেছে। অন্যদিকে মুম্বইয়ে ১১ জুন বর্ষা আসার কথা ছিল। কিন্তু এরও দু'সপ্তাহ পর বাণিজ্যনগরীতে বর্ষা এসেছে। রবিবার সকালে ঘুম থেকেই উঠেই দিল্লিবাসীরা বজ্র-বিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি দেখতে পেয়েছে। আবার মুম্বইয়ে শনিবার সন্ধ্যা থেকেই অনবরত বৃষ্টি পড়ে চলেছে।
তবে বর্ষা আসার সঙ্গে সঙ্গে মানুষ গরমের থেকে রেহাই পেলেও চারিদিকে জল জমতে শুরু করেছে দিল্লিতে। বেশিরভাগ রাস্তাঘাট জলমগ্ন হয়ে রয়েছে। ফলে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। সাধারণ মানুষের ভোগান্তির শেষ নেই। একইভাবে মুম্বইতেও টানা বর্ষণে বহু রাস্তা জলমগ্ন হয়ে যায়। সূত্রের খবর, জল জমে থাকার কারণে ম্যানহোলে পড়ে গিয়ে মৃত্যুও হয়েছে দু'জনের।