কালিয়াগঞ্জকাণ্ডে পুলিসের ৪ এএসআই সাসপেন্ড। মৃতার দেহ টেনে-হিঁচড়ে নিয়ে যাওয়ার ছবি ভাইরাল। পুলিসের ভূমিকায় রাজ্যজুড়ে সমালোচনার ঝড়। ঘটনার ৩ দিন পর পদক্ষেপ জেলা পুলিসের। সূত্রের খবর, কালিয়াগঞ্জ নাবালিকা নিগ্রহের ঘটনায় তোলপাড় হয়েছে রাজ্যজুড়ে। ইতিমধ্যে মৃতার পরিবারের সঙ্গে দেখা করেছেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি ও কেন্দ্রীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনের একটি দল। এই ঘটনায় গত সপ্তাহের শুক্র ও শনিবার লাগাতার উত্তপ্ত হয়েছে কালিয়াগঞ্জ। পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিসকে লাঠিচার্জ করতে হয়েছে। সাত দিনের জন্য ওই এলাকাতে জারি করা হয়েছে ১৪৪ ধারা।
সূত্রের খবর নাবালিকার নিগ্রহ ও খুনের ঘটনার পর, নাবালিকার মৃতদেহকে আটকে রেখে বিক্ষোভ শুরু করে স্থানীয়রা। নাবালিকার মৃতদেহ উদ্ধার করতে গিয়ে যথেষ্ট বেগ পেতে হয় পুলিসকে, বিক্ষোভ অবরোধের মুখে নাবালিকার মৃতদেহ উদ্ধার করা সহজ কাজ ছিল না মোটেও। এরপর কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটিয়ে বিক্ষোভকে ছত্রভঙ্গ করে, ওই নাবালিকার মৃতদেহ টেনে নিয়ে যাওয়া হয়। এ ছবি ভাইরাল হতেই টনক নড়ে প্রশাসনের। এ ঘটনার তিনদিন পর আজ অর্থাৎ সোমবার এ ঘটনায় জড়িত চার পুলিসকর্মীকে সাসপেন্ড করলে উত্তর দিনাজপুর জেলা পুলিস।