আরাবুল (Arabul Islam) ও তাঁর পুত্র হাকিমুল (Hakimul Islam) সহ মোট ২০ জনের বিরুদ্ধে খুনের মামলা রুজু করল পুলিস। ভাঙড়ের (Bhangar) কাশীপুর থানায় মামলা দায়ের করা হয়। অভিযোগ দায়ের করেন নিহত আইএসএফ নেতা মহিউদ্দিনের বাবা কুতুবুদ্দিন মোল্লা। নির্বাচনের মনোনয়ন পর্বে ১৫ জুন রাতে দুষ্কৃতীদের গুলিতে মৃত্যু হয় তাঁর।
মনোনয়ন জমা দেওয়াকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে ভাঙড়ের বিভিন্ন এলাকা। বোমাবাজি এবং গুলি চালানো হয় বলেও অভিযোগ। ওই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এখনও পর্যন্ত ৬টি মামলা রুজু করা হয়েছে। আরাবুল প্রসঙ্গে কুতুবুদ্দিন জানান, তাঁর ছেলে মহিউদ্দিন হিংসার ঘটনার সঙ্গে যুক্ত নয়। তাঁরা শুধুমাত্র বিডিও অফিসের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। সেসময় গুলি চালানো হয় এবং সেই গুলি মহিউদ্দিনের গায়ে লেগে মৃত্যু হয়।
মনোনয়ন জমা দেওয়াকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে ভাঙড়ের বিভিন্ন এলাকা। ঘটনায় মোট ৩জনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ২ জন তৃণমূল কর্মী। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে ঘটনাস্থলে পৌঁছন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস।