অগ্নিগর্ভে পরিণত হয়েছে গোটা সন্দেশখালি। তাই সোমবারই কেরল থেকে সন্দেশখালির উদ্দেশ্য়ে রওনা দিয়েছেন রাজ্য়পাল। এদিন রাজ্যপাল সন্দেশখালির উদ্দেশ্যে রওনা দেওয়ার আগে কলকাতায় আসেন। দমদম বিমানবন্দরে সাংবাদিককদের মুখোমুখি হয়ে রাজ্যপাল জানান, 'আমি কেরলে ছিলাম। যখনই শুনলাম সন্দেশখালিতে ভয়ানক এক ঘটনা ঘটেছে। তৎক্ষণাৎ কেরলের প্রোগ্রাম কাটছাঁট করে ফিরে এসেছি। আমি সন্দেশখালি যাচ্ছি, সন্দেশখালিতে কী ঘটনা ঘটেছে তা খতিয়ে দেখব।'
রাজ্যপাল আসার আগেই সন্দেশখালিতে মহিলারা প্ল্যাকার্ড হাতে বেরিয়ে পড়েছেন। সন্দেশখালি যাওয়ার পথে মিনাখাঁর বামন পুকুরে রাজ্যপালকে দেখা মাত্রই রাস্তার ধারে হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে ১০০ দিনের কাজের টাকার দাবি জানিয়ে বিক্ষোভ দেখান তৃণমূলের মহিলা কর্মীরা। তাঁদের দাবি, 'একশো দিনের কাজের টাকা আটকে রেখেছে কেন্দ্র সরকার। রাজ্যপাল আমাদের এলাকায় আসছে তাই আমারা সবাই সেই টাকার দাবিতে শান্তিপূর্ণ ভাবে বিক্ষোভ দেখাচ্ছি। যাতে রাজ্যপাল আমাদের টাকার কথা কেন্দ্র সরকারকে জানান।'