ভাটপাড়া উৎসব চলাকালীন হঠাৎ অচৈতন্য হয়ে লুটিয়ে পড়লেন কল্যাণীর নৃত্যশিল্পী সজল বারুই। ইলেট্রিক শক খেয়ে নৃত্য শিল্পীর মৃত্যুতে বন্ধ ভাটপাড়ার উৎসব। আটক করা হয় ইলেকট্রিক বিভাগের এক কর্মীকে। মৃত্য়ুর আসল কারণ কী? কাদের হাতে ছিল উৎসবের নিরাপত্তার দায়িত্ব? এই নিয়ে উঠছে একাধিক প্রশ্ন
জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার ভাটপাড়া উৎসবে নৃত্য শিল্পী সজল বারুই স্টেজে পারফরম্যান্স করতে করতে হঠাৎ বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় তাঁর। তারপর থেকেই ভাটপাড়া উৎসবের মঞ্চের সামনে পুলিস প্রবেশ বন্ধ করে দেয়। এমনকি মাঝ পথে বন্ধ করা হয় গোটা অনুষ্ঠানটি। কারণ এখনও অবধি তদন্ত পুরোপুরি সম্পূর্ন হয়নি বলে। যতক্ষণ না পর্যন্ত ময়না তদন্তের রিপোর্ট আসছে ততক্ষণ স্পষ্ট ভাবে বোঝা যাচ্ছে না কি কারণে মৃত্য়ু হয়েছে কল্যাণীর নৃত্যশিল্পী সজল বারুই।
মৃতের পরিবারের দাবি, নাচ চলাকালীন স্টেজের পাশেই দাঁড়িয়েছিলেন সজল বারুই। আচমকা ইলেকট্রিক শক খেয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন সজল। তারপর সজলকে ধরতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন তাঁর শিক্ষকও। তড়িঘড়ি ভাটপাড়া স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলেও আর বাঁচানো যায়নি নৃত্য়শিল্পী সজল বারুইকে। শুক্রবার প্রজাতন্ত্র দিবসের দিন ভাটপাড়ায় জাতীয় পতাকা উত্তোলন করতে যায় ব্যারাকপুরের সাংসদ অর্জুন সিং। এবং গোটা ঘটনার তদন্তের দাবি তুলেছেন সাংসদ অর্জুন সিংও।