অভিনেতা গৌরব মন্ডল (Gourab Mandal) টলিউডের ধারাবাহিক জগতের জনপ্রিয় অভিনেতা ছিলেন। একাধিক ধারাবাহিকে কাজ করেছিলেন। তবে বর্তমানে তাঁকে আর টলি পাড়ায় তেমন দেখা যায় না। গৌরবের সামাজিক মাধ্যম দেখলে স্পষ্ট তিনি আধ্যাত্মিকতার পথ বেছে নিয়েছেন। এই পথে গৌরবের সঙ্গী তাঁর প্রেমিকা তথা বাগদত্তা চিন্তামণি ডায়ানা (Chintamani Diana)। বিদেশিনী ডায়ানা মজেছেন কৃষ্ণনামে। তাই পশ্চিমি সংস্কার ভেঙে ভারতীয় সংস্কারে নিজেকে মুড়ে ফেলেছেন তিনি।
অভিনেতা গৌরব এবং ডায়ানা সামাজিক মাধ্যমে নিজেদের ছবি ভিডিও আপলোড করে থাকেন প্রায়শই। সম্প্ৰতি এক ভিডিওতে গৌরবকে অন্য মেজাজে দেখা গেল। বাগদত্তার সামনে বসে গৌরব হারমোনিয়ামে সুর তুলেছেন। একইসঙ্গে গাইছেন, উত্তম কুমারের লিপে জনপ্রিয় গান, 'কে প্রথম কাছে এসেছি।' পাশে বসে একমনে গান শুনছেন বিদেশিনী চিন্তামণি। মাঝেমধ্যে আবার গৌরবের সুরে সুর মিলিয়েছেন তিনিও।
কাছের মানুষদের উপস্থিতিতে বাগদান সেরেছেন গৌরব এবং চিন্তামণি। বর্তমানে এই জুটি নেটিজেনদের খুব পছন্দের। তাঁরা বারংবার বলেছেন, 'আমরা নিজেদের রাধা-কৃষ্ণ ভাবি না। আমরা তাঁদের সন্তান এবং আমাদের আত্মা তাঁদের সেবাতেই নিয়োজিত থাকবে।'
এক বেসরকারি ব্যাঙ্কের ব্রাঞ্চ ম্যানেজারদের সঙ্গে অকথ্য ভাষায় কথা বলছেন ব্যাংকের সার্কেল হেড। আর সেই ভিডিওই বর্তমানে সমাজমাধ্যমে ভাইরাল। প্রশ্ন উঠছে, 'চাকরিরত কর্মীদের সঙ্গে ব্যাঙ্কের এক উচ্চপদস্থ আধিকারিক কীভাবে কথা বলতে পারেন?' ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, ভিডিও কনফারেন্সিংয়ে মিটিং হচ্ছে এক ব্যাঙ্কের কর্মীদের মধ্যে। আর সেখানেই এক উচ্চপদস্থ কর্মী বাকিদের সঙ্গে গালিগালাজ, অকথ্য ভাষায় কথা বলে চলেছেন তিনি।
জানা গিয়েছে, এই ঘটনাটি বেসরকারি ব্যাঙ্ক এইচডিএফসি-র। কলকাতার এইচডিএফসি-র সার্কেল হেড পুষ্পল রায় প্রতিটি ব্রাঞ্চ ম্যানেজারের সঙ্গে মিটিং করছেন। তাঁদের থেকে একে একে হিসাব নিতে থাকেন তিনি যে, তাঁরা কটা করে ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্ট খোলাতে সক্ষম হয়েছেন। আবার একজনকে উল্লেথ করে তাঁকে 'চুপ কর' এই কথাটিও বলেছেন। এরপর তাঁর প্রশ্নের উত্তর দিতে শুরু করলে সবাইকে গালিগালাজ করতে থাকেন ও অভব্য আচরণ করতে থাকেন তাঁদের সঙ্গে। এমনকি তাঁদের হুঁশিয়ারিও দেন যে, তাঁরা বেশি পরিমাণে অ্যাকাউন্ট খোলাতে না পারলে তাঁদের পরে ভুগতে হবে।
ব্রাঞ্চের কেউ এক ম্যানেজার সার্কেল হেড-এর এমন ব্যবহার স্ক্রিন রেকর্ডিং করেছেন। এরপর এই ভিডিও কেউ একজন সমাজমাধ্যমে শেয়ার করতেই ঝড়ের গতিতে ভাইরাল এই ভিডিও। তবে এই ভিডিও-র সত্যতা যাচাই করেনি সিএন ডিজিটাল। এরপর এইচডিএফসি-এর তরফে একটি বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, 'সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ার একটি রিপোর্টের প্রেক্ষিতে এ কথা বলা হয়েছে। এই বিষয়ে প্রাথমিক তদন্তের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট কর্মচারীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে এবং একটি বিস্তারিত তদন্ত শুরু করা হয়েছে।'
তীব্র দাবদাহে নাজেহাল দেশবাসী। দেশের প্রত্যেকটি মানুষ গরমের অস্বস্তিতে ভুগছেন। এই অবস্থায় রাস্তা-ঘাটে চলাচল, ট্রেন, বাস, অটোতে চড়াও খুবই কঠিন হয়ে দাঁড়াচ্ছে। কিন্তু এরই মধ্যে এক অটোর (Autorickshaw) ছবি প্রকাশ্যে এসেছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে, অটোর মধ্যে লাগানো এয়ার কুলার (Air Cooler)। আর এই ভিডিও ছড়িয়ে পড়তেই হইহই পড়ে গিয়েছে নেটপাড়ায়। অটোতে চড়া যাত্রীদের কথা ভেবে অটোচালক এই উদ্যোগ নিয়েছেন, তা বোঝাই যাচ্ছে। তবে নেটিজেনরা প্রশ্ন করছেন, অটোতে ইলেকট্রিক ছাড়া কুলার লাগানো কীভাবে সম্ভব।
জানা গিয়েছে, এই ভিডিওটি পঞ্জাবের এক অটোর। সেখানেই দেখা গিয়েছে, অটোতে লাগানো রয়েছে এয়ার কুলার। সেখানকার কোনও এক ব্যক্তি এই দৃশ্য দেখে ক্যামেরাবন্দি করেছেন। ভিডিওটি নেটপাড়ায় শেয়ার হতেই ঝড়ের বেগে ভাইরাল। এই ভিডিওতে ইতিমধ্যে ৪ মিলিয়নের বেশি ভিউ এসেছে।
নেটিজেনরা অটোচালকের এই উদ্যোগে বেশ খুশি, অনেকেই তাঁর প্রশংসা করেছেন। কিন্তু কেউ কেউ প্রশ্ন করেছেন, 'ইলেকট্রিক ছাড়া অটোতে এয়ার কুলার লাগানো কী করে সম্ভব?'
ঠাকুরদা-ঠাকুমার কাছে গল্প শোনা, মায়ের বকার হাত থেকে বাঁচতে ঠাকুমার কাছে লুকোনো- এসব বড় হতেই কোথায় যেন একটা হারিয়ে যায়। যে ঠাকুমা-ঠাকুরদার থেকে শৈশবে গল্প শুনে বড় হওয়া, তাঁদের সময় দেওয়াই যেন এখন ভুলে যান নাতি-নাতনিরা। কর্মব্যস্ততার দিনে সবাই যেন সারাক্ষণই ছুটে বেড়াচ্ছে, ফলে তাঁদের প্রিয় মানুষটাকে সময় দেওয়াই হয়ে ওঠে না। কিন্তু এরই মধ্যে এমন এক ভিডিও (Viral Video) সমাজমাধ্যমে দেখা গিয়েছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে, ইচ্ছা থাকলে সবই করা সম্ভব। ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, এক ঠাকুমার ইচ্ছাপূরণ করতে, তাঁকে খুশি করতে প্যারিস (Paris) নিয়ে গিয়েছেন এক নাতি। আর এই দেখে নেটদুনিয়ায় সেই নাতির প্রশংসায় পঞ্চমুখ নেটিজেনরা (Netizens)।
জানা গিয়েছে, সেই নাতি ব্রিটেনের এক ডাক্তার, তাঁর নাম উসামা আহমেদ। তিনি তাঁর ঠাকুমাকে জীবনের সেরা মুহূর্ত দিতে তাঁকে নিয়ে ঘুরতে গিয়েছেন প্যারিস। সেখানে নিয়ে গিয়ে সেখানকার ফ্রেঞ্চ খাবার থেকে শুরু করে সেখানকার বিভিন্ন জায়গা দেখিয়েছেন তাঁর ঠাকুমাকে। সেখানকার আইফেল টাওয়ারও দেখিয়েছেন তাঁকে। এরপর ঠাকুমাকে দেখা গিয়েছে, বাকি পর্যটরদের মতো প্যারিসে শপিং করতে।
খুব কমজনই থাকেন যাঁরা তাঁদের ঠাকুমা-ঠাকুরদার স্বপ্ন পূরণ করতে পারেন। আর তাছাড়াও বর্তমান যুগে বেশিরভাগ যুবক-যুবতীদের দেখা যায়, একা বা সোলো ট্রিপে যেতে। ফলে সেখানে উসামাকে তাঁর ঠাকুমার সঙ্গে ঘুরতে যেতে দেখে নেটিজেনরা আবেগঘন হয়ে পড়েছেন। উসামার শেয়ার করা ভিডিওগুলোতে প্রায় ২০ মিলিয়নের উপরে ভিউ। কমেন্টও এসেছে অগুনতি। কেউ লিখেছেন, 'আপনি সত্যি একজন ভদ্রলোক।' অন্য একজন লিখেছেন, 'এটাই জীবনের সাফল্যের সংজ্ঞা।'
কিছুদিন আগেই খবরে এসেছিল চলন্ত এসইউভি গাড়ির বনেটের উপর কনে সেজে বসে রিলস বানাচ্ছেন এক মহিলা। আর সেই ভিডিও সমাজমাধ্যমে (Social Media) ছড়িয়ে পড়তেই হইহই পড়ে যায়। এবারে ফের এমন ধরনের এক ভিডিও নেটপাড়ায় ছড়িয়ে পড়েছে, যা চোখের আড়াল হয়নি পুলিসের। গাড়ির ছাদে উঠে পুশ-আপ করার অভিযোগ উঠেছে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। আবার গাড়ির জানালা দিয়ে আরও তিন জন যুবক মাথা বের করে দিয়ে ঝুলছে, এমনটাও দেখা গেল ভাইরাল ভিডিওতে (Viral Video)। ঘটনাটি গুরুগ্রামের (Gurugram)। এই ভিডিও পুলিসের চোখে পড়তেই সেই অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিয়েছে গুরুগ্রাম পুলিস।
জানা গিয়েছে, অভিযুক্তের নাম লোকেশ। ট্রাফিক নিয়ম লঙ্ঘন করার ফলে তাকে আটক করা হয় ও তার নামে ৬ হাজার ৫০০ টাকার চালান কাটে ট্রাফিক পুলিস। চলন্ত গাড়িতে পুশ-আপ করার ভিডিওটি শেয়ার করেছেন প্রদীপ দুবে নামে এক টুইটার ব্যবহারকারী। এরপর এই ভিডিও গুরুগ্রাম পুলিসের নজরে আসতেই ট্রাফিক নিয়ম লঙ্ঘনকারীর বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিয়েছে।
গুরুগ্রামের ট্রাফিক পুলিসের তরফে জানানো হয়েছে, 'যে ট্রাফিক নিয়ম ভেঙেছে, তার নামে ৬ হাজার ৫০০ টাকার চালান কাটা হয়েছে। আমরা প্রত্যেককে অনুরোধ করছি এভাবে ট্রাফিক নিয়ম ভেঙে নিজেদের ও অন্যদের জীবন বিপদে ফেলবেন না।'
দিন কয়েক আগেই সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল (Viral Video) হয়েছিল একটি ভিডিও। সেই ভিডিওতে দেখা গিয়েছিল আন্তর্জাতিক পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানের প্রবেশদ্বারে মুখোমুখি হয়েছেন অভিনেতা ভিকি কৌশল (Vicky Kaushal) এবং সলমান খান (Salman Khan)। একে অপরকে দেখে তাঁরা বাক্য বিনিময় করছিলেন এমন সময় ভিডিওতে দেখা গিয়েছিল সলমানের নিরাপত্তারক্ষী হাত দিয়ে ঠেলে সরিয়ে দিচ্ছেন ভিকিকে। এই ভিডিও দেখে সামাজিক মাধ্যমে নিন্দার ঝড় উঠেছিল।
নেটিজেনরা সলমানের নিরাপত্তারক্ষীর যতটা সমালোচনা করেছিলেন, ততটাই সমালোচনা করেছিলেন সলমান খানের নীরব ভূমিকার। নেট মাধ্যমে ভিকি ভক্তরা লিখেছিলেন, 'সলমানের নিরাপত্তারক্ষীরা ভিকিকে এমনভাবে ধাক্কা দিলেন যেন সে ইন্ডাস্ট্রির কেউ না।' যদিও এই বিষয়ে ভিকি প্রতিক্রিয়া দিয়েছিলেন, 'এই বিষয়টি নিয়ে যতটা জলঘোলা করা হচ্ছে, ব্যাপারটা আদৌ তেমন নয়।' আর এই ঘটনার পর সলমানের কী প্রতিক্রিয়া ছিল?
সামাজিক মাধ্যমে ভিডিওটি নিয়ে জলঘোলা হওয়ার পর নাকি মন খারাপ হয়েছিল সলমানের। তবে অন্দরের গল্প আলাদা। গত বেশ কিছুদিন ধরে সলমানকে যেভাবে খুনের হুমকি দেওয়া হচ্ছে, তাতে নিরাপত্তারক্ষীদের বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলতে হচ্ছে। অভিনেতার নিরাপত্তার স্বার্থে বেশ কঠোরভাবেই এই নিয়মগুলি মানতে হচ্ছে তাঁদের। সেইদিন অনুষ্ঠানের প্রবেশদ্বারে বেশ ভিড় ছিল। জনসাধারণের মাঝে সলমানকে নিরাপত্তা দিতে নাকি ভিকির প্রতি এমন ব্যবহার করা হয়েছিল।
বর্তমানে এক পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানের জন্য আবুধাবিতে রয়েছেন অভিনেতা সলমান খান (Salman Khan)। সেই অনুষ্ঠান স্থলে এমন ঘটনা ঘটল যা দেখে নেট দুনিয়া সমালোচনায় মুখর হয়েছে। সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল (Viral) হয়েছে একটি ভিডিও। সেই ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, নিজের ভক্তদের সঙ্গে হাত মেলাচ্ছেন অভিনেতা ভিকি কৌশল (Vicky Kaushal)। অন্যদিকে ভাইজান অর্থাৎ সলমান খান তাঁর নিরাপত্তারক্ষীদের ফৌজ নিয়ে সেই অনুষ্ঠান স্থলে ঢুকছেন। এরপরেই ঘটে গেল সেই অপ্রত্যাশিত ঘটনা।
ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, ভিকিকে দেখে তাঁর দিকে তাকিয়ে বাক্য বিনিময় করছেন সলমান। ভিকিও কথা বলছেন তাঁর সঙ্গে। খানিকটা কাছে যেতে চাইছেন সলমানের। এমন সময় ভাইজানের নিরাপত্তারক্ষী ভিকিকে এক হাত দিয়ে ঠেলে সরিয়ে দিলেন। এই ভিডিও মোটেই পছন্দ করেননি ভিকি কৌশলের ভক্তরা। দেশে যেমন সালমানের ভক্তরা রয়েছেন, তেমন ভিকির ভক্তরাও রয়েছেন। নেট দুনিয়া বর্তমানে নানা মন্তব্যে ছয়লাপ।
এক নেটিজেন বলেছেন, 'ভিডিওটি দেখে খুব খারাপ লাগছে। ভিকিকে এমনভাবে সরিয়ে দেওয়া হল যেন তাঁর বলিউডে কোনও অস্তিত্ব নেই।' আরেক নেটিজেন বলছেন, '৬ ফুটের একজন তারকাকে নিরাপত্তারক্ষীরা দেখতে পেলেন না, এটা কেমন কথা!'
গত সপ্তাহে দেশের শীর্ষ ব্য়াঙ্ক রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (RBI) বাজার থেকে ২০০০ টাকার নোট তুলে নেওয়ার ঘোষণা করেছে। আর এরপর থেকেই চারিদিকে হইহই পড়ে যায়। সাধারণ মানুষের চিন্তা ফের শুরু হয়। কীভাবে, কোথায় ২০০০ টাকার নোট এক্সচেঞ্জ বা বদল করা হবে, তা নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়। যদিও আরবিআই-এর তরফে ঘোষণা করা হয়েছে যে, ব্যাঙ্কে গিয়েই ২০০০ টাকার নোট নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত চেঞ্জ করা যাবে। তবে এই আবহে এক বিক্রেতা এমন এক কৌশল বের করলেন, যার ফলে তাঁর বিক্রিও বাড়বে ও সাধারণ মানুষের ২০০০ টাকার নোটও এক্সচেঞ্জ করা হবে। এই ছবি এখন সমাজমাধ্যমে ভাইরাল।
p style="text-align: justify; ">দেখা গিয়েছে, এক মাংস বিক্রেতা একটি নকল ২০০০ টাকার নোট দিয়ে লিখেছেন, তাঁর দোকানে ২০০০ টাকা দিয়ে ২১০০ টাকার মাংস কিনতে পারবেন সাধারণ মানুষ। এই ছবি সুমিত আগরওয়াল নামের এক ব্যক্তি শেয়ার করেছেন। এই ছবিটি শেয়ার করে ক্যাপশনে লিখেছেন, 'যদি মনে করেন আরবিআই স্মার্ট, তবে তার থেকেও বেশি স্মার্ট দিল্লির মানুষ।' নেটিজেনরাও দোকানদারের এমন বুদ্ধি থেকে অবাক। তবে অনেকেই তাঁর বুদ্ধির প্রশংসা করেছেন।If you think RBI is smart, think again cos Delhites are much smarter.
— Sumit Agarwal 🇮🇳 (@sumitagarwal_IN) May 22, 2023
What an innovative way to increase your sales! 😅#2000Note pic.twitter.com/ALb2FNDJi0
ম্যাঙ্গো, বাটার স্কচ, চকোলেট ফ্লেভারের আইসক্রিম তো খেয়েছেন, তবে কখনও কি ছোলে ভাটোরে (Chole Bhatore) আইসক্রিম খেয়েছেন? খাওয়া তো দূর, হয়তো এমন নামটাও শোনেননি, তাই তো? তবে এমনই এক উদ্ভট খাবারের ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে। যেখানে দেখা গিয়েছে, কীভাবে ছোলে ভাটোরে দিয়ে আইসক্রিম রোল বানানো হচ্ছে। বর্তমানে আইসক্রিম রোল (IceCream Roll) বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। একাধিকবার দেখা গিয়েছে, বিভিন্ন খাবার দিয়ে আইসক্রিম রোল বানাতে, কিন্তু এবারে দুটো একেবারে ভিন্ন ধরনের খাবারের মিশ্রণে এই আইসক্রিম বানানো হয়েছে। যা দেখে হতবাক নেটাগরিকরা।
ভাইরাল ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, আইসক্রিম বানানোর আগে নেওয়া হল ছোলে ভাটোরে। প্রথমে সেটাকে ভালোভাবে কেটে তাতে দেওয়া হল দুধ। এরপর এগুলোকে ভালো করে মিশিয়ে আইসক্রিম রোল বানানো হল। এখানেই শেষ নয়, এটিকে পরিবেশন করা হল ছোলে, লঙ্কা, পেঁয়াজ দিয়ে। এই ভিডিও ইতিমধ্যে সমাজমাধ্যমে ভাইরাল। এতে প্রায় মিলিয়নের উপরে ভিউ রয়েছে। নেটিজেনরা অনেকেই মজাদার কমেন্ট করেছেন।
মোবাইল ফেটে (Mobile exploded) মৃত্যুর খবর এর আগে বহুবার শোনা গিয়েছে। ফের মোবাইল বিস্ফোরণেরে জন্য খবরের শিরোনামে উঠে এল কেরল (Kerala)। ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার। প্রতিদিনের অভ্যাস মতো ঘটনার দিনও চা খেতে বেরিয়েছিলেন বছর সত্তরের ইলিয়াস। চা-এর দোকানে বসে আরাম করে চা খাচ্ছিলেন। আর জামার পকেটে ছিল তাঁর মোবাইল ফোনটি। আচমকা কিছু বুঝে ওঠার আগেই বিস্ফোরণ হয়। সঙ্গে সঙ্গেই আগুন ধরে যায়। সেই ভিডিও ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media)। যদিও ভিডিয়োটির (Viral Video) সত্যতা যাচাই করেনি সিএন পোর্টাল।
জানা গিয়েছে, ইলিয়াস নামের ওই ব্যক্তি মারাত্তিচালের বাসিন্দা। পাড়ারই একটি দোকানে চা খেতে গিয়েছিলেন তিনি। তখনই এই দুর্ঘটনা ঘটে। ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, ওই ব্যক্তির জামায় আচমকা আগুন ধরে যায়। মোবাইলটি পকেট থেকে বার করে বাইরে ফেলে দেন। কিন্তু জামার আগুন নেভাতে হিমশিম খেতে হয়েছে তাঁকে। দোকানের মালিককেও ছুটে আসতে দেখা যায় ভিডিওতে। তিনিও আগুন নেভাতে এগিয়ে যান।
A cell phone accidentally exploded when it was kept in the pocket of an individual at a local eatery center in Marottichal, a tranquil village in Thrissur district, Kerala state. The incident was captured by a camera positioned at the shop. pic.twitter.com/9NJoX8nkRP
— Syam Kumar V (@Syamkumarnair) May 18, 2023
প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, ব্যাটারি গরম হওয়ার কারণে মোবাইলটি ফেটে যায়। এর আগেও এরকম বহু ঘটনা ঘটেছে। যার ফলে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন অনেকে। শিশু মৃত্যুর মতো মর্মান্তিক দুর্ঘটনাও ঘটেছে।
প্রায় সব মানুষেরই জীবনে ইচ্ছা থাকে, চার চাকার গাড়ি (Car) কেনার। কিন্তু অর্থের অভাবে এই স্বপ্ন আর বাস্তবে পরিণত হতে পারে না। তবে তাঁদের মধ্য়ে অনেকেই সেই স্বপ্ন পূরণ করতে সক্ষম হয়। আর সেই আনন্দ এক অন্য রকমেরই হয়ে থাকে। এমনই এক ভিডিও সম্প্রতি সমাজমাধ্যমে দেখা গিয়েছে, যেখানে এক পরিবারকে গাড়ি কিনতে দেখা গিয়েছে। তার চেয়েও বড় কথা, তাঁদের মুখের হাসিই যেন বলে দেয়, তাঁরা কতটা খুশি হয়েছে গাড়ি কিনতে পেয়ে। তাঁরা এমনকি খুশিতে নাচতে শুরু করে দিয়েছে। আর এই ভিডিওই (Viral Video) শেয়ার করেছেন আনন্দ মাহিন্দ্রা (Anand Mahindra)।
ভাইরাল ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, এক পরিবার মাহিন্দ্রা স্করপিও এন-এসইউভি গাড়ি কিনেছে, আর সেই গাড়ি বাড়িতে আসতেই উদ্দাম নাচ পরিবারের সদস্যদের। তাঁদের আনন্দ ও নাচ দেখে নেটাগরিকরাও আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছেন। কারণ ভারতীয়রা প্রত্যেকেই জানেন, ভারতে এক মধ্যবিত্ত পরিবারে গাড়ি কেনা অতটাও সহজ নয়। ফলে এই পরিবারের সদস্যরা যেন তাঁদের আনন্দ ধরে রাখতেই পারছেন না।
গাড়ি কেনার খুশিতে তাঁদের উদ্দাম নাচ দেখে আপ্লুত আনন্দ মাহিন্দ্রাও। এই ভিডিওটি প্রথমে শেয়ার করা হয়েছিল, Car News Guru নামক টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে। এরপর সেই ভিডিও রি-টুইট করেছেন মাহিন্দ্রা এন্ড মাহিন্দ্রার চেয়ারপার্সন আনন্দ মাহিন্দ্রা। তিনি ক্যাপশনে লিখেছেন, 'ভারতীয় অটো ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করার এটাই সেরা উপহার।' এই ভিডিওতে ইতিমধ্যেই ১.৫ মিলিয়নের থেকে বেশি ভিউ এসেছে।
দিল্লি (Delhi) মেট্রোর পর এবার মুম্বই রেলওয়ে স্টেশন (Mumbai Railway Station)। গত কয়েকদিন ধরে খবরের শিরোনামে উঠে এসেছিল দিল্লি মেট্রো। মেট্রোর মধ্যে নাচ, হস্তমৈথুন, যুগলের চুম্বন এরকম অনেক ভিডিও একাধিকবার সামনে এসেছে। আর এবারে খবরে উঠে এল মুম্বই রেলওয়ে স্টেশন। সম্প্রতি একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে, যেখানে এক তরুণীকে নাচতে দেখা যাচ্ছে। তবে তাঁর এই ভিডিও নিয়ে সমালোচনা শুরু হলেও অনেকে তাঁর নাচের প্রশংসা করেছেন।
জানা গিয়েছে, এই তরুণীর নাম শ্রেয়া সিং। তিনি একজন প্রফেসনাল নৃত্যশিল্পী। তাঁর ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করা ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, মুম্বই রেলওয়ে স্টেশনে শ্রেয়া 'লেকে পেহলা পেহলা প্যার' গানে নেচে চলেছেন। তাঁর দুর্ধর্ষ পারফরম্যান্স দেখে হতবাক নেটিজেনরা। তবে অনেকেই তাঁর বিরুদ্ধে সমালোচনা করতে শুরু করেছে। কারণ কয়েকদিন আগেই দিল্লি মেট্রোর এমন কিছু ভিডিও উঠে এসেছে, যা নিয়ে ক্ষোভপ্রকাশ করেছেন নেটাগরিকরা। মেট্রো যাত্রীরাও তাঁদের ক্ষোভ উগরে দিয়ে জানিয়েছেন, রাস্তাঘাটে যেখানে সেখানে ছেলে-মেয়েরা নাচতে শুরু করেছে, এতে তাঁদের যাতায়াতে সমস্যা হচ্ছে। আবার অনেককে আপত্তিকর অবস্থায় দেখা গিয়েছে। কাউকে আবার স্বল্পবসনায় দেখা গিয়েছে। ফলে এইসব দেখে সাধারণ মানুষ তিতিবিরক্ত হয়ে পড়েছে। সেই একই ঘটনা মুম্বই রেলওয়ে স্টেশনে দেখা গেলেও শুরু হয়েছে সমালোচনা।
ক্লাস (Class) চলাকালীন পড়ুয়াদের (Students) সঙ্গে নেচে চলেছেন এক স্কুলের শিক্ষিকা, এমন ভিডিও ছড়িয়ে পড়তেই হইহই পড়ে গিয়েছে সমাজমাধ্যমে। শুধু নাচ নয়, এই ভিডিও টিকটকে দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। আর এর ফলেই সেই শিক্ষিকাকে খোয়াতে হলো চাকরি। ঘটনাটি ব্রাজিলের (Brazil)।
জানা গিয়েছে, ব্রাজিলের এক স্কুলের ইংরেজির শিক্ষিকা সিবেলা ফেরিরা টিকটক করেন ও ক্লাস চলাকালীনই নাচ করায় তাঁকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে। সম্প্রতি একটি ভাইরাল ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, একটি ক্লাসে পড়াচ্ছেন এক শিক্ষিকা, সেই সময়েই এক মেয়ে পড়ুয়া এসে তাঁকে নাচ করার কথা বললে তিনিও নাচতে শুরু করেন। এই ভিডিওই টিকটকে ছড়িয়ে পড়েছে। আর এই ভিডিওর কমেন্ট সেকশনে ধেয়ে এসেছে একের পর এক কটূক্তি। স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে এই খবর পৌঁছতেই তাঁর চাকরি বাতিল করা হয়েছে।
এর আগেও একাধিকবার তাঁকে স্কুলেই ক্লাস চলাকালীন টিকটক বানাতে দেখা গিয়েছে। তাঁর এই ভিডিও সমাজমাধ্য়মে শেয়ার করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই তাতে মিলিয়নের উপরে ভিউ এসেছে।
বাঙালিদের (Bengali) জনপ্রিয় খাবার আলু পোস্ত এবারে ব্রিটেনেও (UK) রান্না করা হচ্ছে! আলু পোস্ত (Aloo Posto) পছন্দ না, এমন বাঙালি খুব কমই দেখা যায়। এবারে বাঙালির এই খাবারই রান্না করলেন এক ব্রিটিশ ব্যক্তি। সেটার আবার ভিডিও বানিয়েছেন তিনি। তাঁর এই ভিডিও দেখে হতবাক নেটিজেন। বাঙালি রেসিপি মেনেই সেটা রান্না করা হয়েছে, তা দেখেই বোঝা যাচ্ছে। ব্রিটেনের এক জনপ্রিয় সেইফ ড্রেক ড্রায়ন এই আলু পোস্ত রান্না করেছেন।
ড্রেককে প্রায়ই ভারতের বিভিন্ন জায়গার খাবার রান্না করতে দেখা গিয়েছে। প্রতি সপ্তাহেই তিনি ভারতের কোনও নির্দিষ্ট খাবার তৈরি করেন। এবারে 'ওয়েস্ট বেঙ্গল উইক'-এ পশ্চিমবঙ্গের খাবার রান্না করেছেন তিনি। আর প্রথমেই বেছে নিয়েছেন আলু পোস্তকে। তবে শুধু আলু পোস্ত নয়, বাঙালিদের আরও খাবার যেমন-আম ডাল, রাধাবল্লভী, ঘুগনিও রান্না করেছেন। তবে সেগুলো কেমন খেতে হয়েছে, তা জানা সম্ভব হয়নি। কিন্তু তাঁর রান্না করার খাবার দেখে মনে হয়েছে, সেগুলো সুস্বাদুই হয়েছে। ড্রেকের এই রান্নার ভিডিওতে প্রায় ৬ লক্ষের উপরে ভিউ এসেছে। তাঁর ভারতীয় খাবারের প্রতি এতো আকর্ষণ দেখে মুগ্ধ নেটিজেনরা।
'দেশি গার্ল' যে এখনও বিদেশি হয়ে যাননি, তা ফের প্রমাণিত। তুতো বোন পরিণীতি চোপড়ার (Parineeti Chopra) বাগদানের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ইতিমধ্যেই দিল্লিতে এসে পৌঁছেছেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া (Priyanka Chopra)। কিন্তু দিল্লি বিমানবন্দরে (Delhi Airport) আসতেই ঘটে গেল এক অভাবনীয় ঘটনা। কোনও বলি তারকাদের দেখলেই সাধারণ মানুষ এগিয়ে আসেন ছবি তুলতে। আর এবারে চোখের সামনে প্রিয়াঙ্কা চোপড়াকে দেখতে পেয়ে নিজেকে সামলাতে পারেননি এক অনুরাগী। প্রিয়াঙ্কার কাছে ফোন নিয়ে কাছে গেলেই রীতিমতো ধাক্কা দেন প্রিয়াঙ্কার নিরাপত্তারক্ষী। আর এই দেখেই ক্ষুব্ধ নেটিজেনরা। কিন্তু প্রিয়াঙ্কার ব্যবহার দেখলে মুগ্ধ হবেন আপনি।
শনিবার দিল্লিতে পৌঁছেছেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। বোনের বাগদান অনুষ্ঠানের জন্য তিনি নিজের দেশে ফিরেছেন। বিমানবন্দরের সেই ভিডিও বর্তমানে সমাজমাধ্য়মে ভাইরাল। যেখানে দেখা গিয়েছে, প্রিয়াঙ্কাকে দেখতেই তাঁর সামনে কিছু ফ্যান চলে আসায় একজনকে ধাক্কা দেন তাঁর নিরাপত্তারক্ষী। কিন্তু প্রিয়াঙ্কা হাঁটতে হাঁটতে থেমে যান ও ধৈর্য ধরে দাঁড়িয়ে সেই ফ্যানের সঙ্গে ছবি তোলেন।
প্রিয়াঙ্কার এমন ব্যবহারে বেজায় খুশি নেটদুনিয়া। তাঁর প্রশংসায় পঞ্চমুখ নেটিজেনরা। নেটাগরিকরা কেউ বলেছেন, 'প্রিয়াঙ্কা খুবই দয়ালু।' অনেকের মতে, তিনি এত বড় অভিনেত্রী হয়েও তাঁর মধ্যে নেই বিন্দুমাত্র অহংকার। ফলে ভিডিওর কমেন্ট বক্স ভরে গিয়েছে নেটিজেনদের ভালোবাসায়।