রাতের অন্ধকারে একটি মোটরবাইক থেকে পেট্রোল (Gasoline) চুরি করে আবার সেই বাইকে (Bike) আগুন (Fire) ধরালেন এক মহিলা। অভিযোগ, এই কাণ্ড ঘটাতে গিয়ে স্থানীয়দের হাতেনাতে ধরা পড়েন ওই মহিলা। ইতিমধ্যে মহিলার এই কীর্তির ভিডিও ভাইরাল (Viralvideo) সমাজমাধ্যমে। পুলিস সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার রাতে দক্ষিণ-পূর্ব দিল্লির জৈতপুর থানা এলাকার একটি গলিতে মোটরবাইকে আগুন লাগানোর দৃশ্য দেখা গিয়েছে। অভিযোগ জানিয়ে ওই মহিলাকে পুলিসের হাতে তুলে দিয়েছেন স্থানীয়েরা।
সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা গিয়েছে, রাতের অন্ধকারে ফাঁকা রাস্তায় দাঁড় করানো একটি বাইকের সামনে উবু হয়ে বসছেন। এর পর বাইক থেকে পেট্রোল বার করে নিচ্ছেন। কিছুক্ষণ পর দেশলাই কাঠি জ্বালিয়ে বাইকে আগুন ধরিয়ে দিচ্ছেন। অভিযোগ, ওই গলি থেকে বেরিয়ে অন্যজায়গায় একই কাণ্ড ঘটাতে গিয়ে স্থানীদের হাতে ধরা পড়ে যান তিনি। ঘটনার তদন্তে নেমেছে জৈতপুর থানার পুলিস। কেন বা কী কারণে ওই মহিলা এমন কাজ করেছেন, তা খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা।
সমাজ এগিয়ে গেলেও তবুও কিছু সংখ্যক মানুষ এখনও পিছিয়ে রয়েছে। সেরকমই পণের মতো একটা অনৈতিক কাজ হয়ে চলেছে দেশের বিভিন্ন স্থানে, অনেকের অজান্তেই। সম্প্রতি একটি খবর প্রকাশ্যে এসেছে, যেখানে বিয়েতে পণ চেয়ে বিপত্তির মুখে বর এবং তার জেরেই মণ্ডপে বাবার হাতে খেতে হয় জুতোর বাড়ি। সমাজমাধ্যমে (Social Media) ভাইরাল সেই ভিডিও (Viralvideo)।
ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, সেজেগুজে নববধূর সঙ্গে বেশ হাসিমুখে দাঁড়িয়ে রয়েছে বর। আচমকাই এক বয়স্ক ব্যক্তি নিজের পা থেকে জুতো খুলে হাতে নিয়ে বরের কলার চেপে ধরেন। উত্তেজিত ভঙ্গিতে কথা বলতে বলতেই জুতোর বাড়ি মেরে বসেন বরমশাই।
জানা গিয়েছে, বর নিজের বিয়েতে পণবাবদ একটি বাইক চেয়েছিলেন মেয়ের বাড়ির কাছ থেকে। সেই কথা কোনও ভাবে পৌঁছয় বরের বাবার কানে। তারপর রেগে গিয়ে ছেলের বিয়ের মণ্ডপে পায়ের জুতো খুলে ছেলেকে পিটিয়ে দেন। ভিডিওয় বাবাকে বলতে শোনা গিয়েছে, ‘‘আমি জমি বিক্রি করে বাইক কিনে দেব। তুমি আমার বৌমাকে নিয়ে বাড়ি চলো আগে।’’ বরের বাবার এইরকম শাসনের প্রশংসার করেছেন অনেকে। অনেকেই বলছেন, পণের অভিশাপ কাটাতে প্রতি বাড়িতে এমনই বাবা দরকার।
ফের চাকরির নাম করে প্রতারণা (Fraud) চক্র এল প্রকাশ্যে। অভিযোগ উঠল এক তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার ফুলিয়ায় (Nadia fulia)। জানা গিয়েছে, ওই তৃণমূল নেতার নাম মধু ঘোষ। তিনি তৃণমূলের সোশ্যাল মিডিয়ার (Socialmedia) দায়িত্বে রয়েছেন। অভিযোগ, বেশ কয়েকজনের কাছ থেকে প্রায় দেড় লক্ষ টাকা নিয়েছে কাজ দেওয়ার জন্য কিন্তু পরবর্তিতে অনেকে কাজ পেয়েছে কিন্তু মাসিক বেতন (Monthlysalary) পায়নি।
অভিযোগকারীদের দাবি, টাকা নিয়ে প্রতারণা করা হয়েছে তাঁদের সঙ্গে। কাজ দেওয়ার নাম করে টাকা নেওয়া হয়েছে। এরপর তাঁরা পাওনা টাকা ফেরত চাইতে গেলে সেই টাকা ফেরত দিতে অস্বীকার করেন ওই তৃণমূল নেতা। পরে অভিযোগকারীরা ওই তৃণমূল নেতাকে ঘরে আটকে রাখেন।
অভিযোগকারীরা একটি ভিডিও প্রকাশ্যে আনে যেখানে দেখা গিয়েছে, ওই ব্যাক্তিকে টাকা নিতে। যদিও এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি সিএন পোর্টাল। তৃণমূল নেতার দাবি টাকা তিনি নিয়ে অন্য একজন এজেন্টকে দিয়েছিলেন। তিনি এই ব্যাপারে কিছুই জানেননা। এই ব্যাপারে স্থানীয় যুব তৃণমুল কংগ্রেসের নেতা তাপস ঘোষ বলেন, ওই ব্যক্তি কোন দায়িত্বে আছেন বলে তাঁর জানা নেই।
আগে মহিলারা ঠোঁট (lips) প্রাকৃতিক উপায় ঠোঁট লাল করার জন্য ব্যবহার করতেন গোলাপের পাপড়ি, এরপর আসে লিপস্টিক। কিন্তু এবারে এক তরুণীর কাণ্ড দেখলে আকাশ থেকে পড়বেন। ঠোঁট লাল করার জন্য লিপস্টিক বা গোলাপের পাপড়ি কোনওটাই ব্যবহার করেননি, বরং এগুলোর বদলে ঠোঁটে লাগালেন লঙ্কা। হ্যাঁ, ঠিকই দেখছেন। ঠোঁটে চিলি ফ্লেক্স (Chilli Flakes) লাগিয়ে ঠোঁট লাল করার উপায় বের করতে চেয়েছিলেন এই তরুণী। কিন্তু নিজের নিজের বোকামোর জন্য সেটা মুছে ফেলতে বাধ্য হলেন।
ভাইরাল হতে বা ফ্যাশনের জন্য মানুষ কী না করে থাকে! ভাইরাল ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, এক তরুণী একটি প্যালেটে কিছু লিপ গ্লস দিলেন, এরপর তাতে মিশিয়ে দিলেন চিলি ফ্লেক্স। এরপর তা মিশিয়ে লাগালেন ঠোঁটে। আর ঠোঁটে লাগাতেই জ্বলতে শুরু করলে তা পরে মুছে দেন তিনি। কিন্তু তাতে সত্যি ঠোঁট আগের থেকে অনেকটাই লাল হয়েছে। আসলে ঝাল কিছু লাগাতেই সেখানে জ্বালা শুরু হয় ও লাল হয়ে যায়। এমনটাই এখানেও ঘটেছে।
তরুণী নিজের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট থেকে ভিডিওটি শেয়ার করার পর ঝড়ের গতিতে ভাইরাল হয়েছে। ভিউ এসেছে ১.২ মিলিয়নের উপরে। লাইকও এসেছে প্রচুর। তবে নেটিজেনরা তাঁর এই ফ্যাশনকে 'বোকামি' বলেই উল্লেখ করেছে। তবে তরুণী নিজেই পরে ক্যাপশনে লিখেছেন, তিনি এটা আর কখনও করবে না।
সমাজমাধ্যমে (Social Media) আপনারা তো সাধারণ মেকআপের (Makeup) ভিডিও একাধিক দেখেছেন। তবে কখনও দেখেছেন কি মাঝ আকাশে গিয়ে মেকআপ করতে? এবার এমনই এক ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সমাজমাধ্যমে। এক মহিলা স্কাইডাইভিং (skydiving) করতে করতে মেকআপ করেছেন। মহিলার এমন কাণ্ড দেখে হতবাক নেটিজেনরা।
সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে প্রতি মিনিটে একাধিক ভিডিও দেখে চলেছেন আপনারা। অনেকে আবার মেকআপের ভিডিও দেখতে খুব পছন্দ করে থাকেন। সমাজমাধ্যমে মেকআপ করার ভিডিও একাধিক দেখা যায়। তবে এবারের ভিডিওটি একেবারেই আলাদা। জানা গিয়েছে, মহিলার নাম ম্যাকেনা নাইপ। তাঁর এই মেকআপ করার ভিডিওটি কোনও সাধারণ ভিডিও নয়। কারণ ম্যাকেন ভূ-পৃষ্ঠ থেকে ১০ হাজার ফুট উচ্চতায় গিয়ে মেকআপ করেছেন। স্কাইডাইভিং অনেকেই করে থাকেন, কিন্তু স্কাইডাইভিং করার সময়ে মেকআপ এমনটা হয়তো এর আগে দেখা যায়নি। ম্যাকেনকে দেখা গিয়েছে, মাঝ আকাশে গিয়ে একের পর এক মেকআপের জিনিসের ঢাকনা খুলে মুখে ক্রিম লাগিয়ে চলেছেন। তবে নেটিজেনরা ম্যাকেনের এমন কাণ্ডে অবাক হলেও তাঁর সাহসের প্রশংসা করেছেন অনেকে। এই ভিডিওতে ইতিমধ্যে ৫ মিলিয়নের উপরে ভিউ এসেছে।
ফের দিল্লি মেট্রো (Delhi Metro) নিয়ে হইহই পড়ে গিয়েছে সারা দেশে। স্বল্পবসনায় তরুণী, হস্তমৈথুনের ইত্যাদি ঘটনার পর এবারে ফের ভাইরাল এক ছেলে-মেয়ের চুম্বন করার ভিডিও। বারবার দিল্লি মেট্রোতে এমন ঘটনা ঘটায় এর আগে অভিযোগ জানানো হলেও এমন ঘটনা ক্রমশ বেড়েই চলেছে। ফলে এবারে দিল্লি মেট্রোযাত্রীদেরও ক্ষোভ বাড়তে শুরু করেছে। এই কাপলের ভিডিও ভাইরাল হতেই সারা দেশে ফের সমালোচনা শুরু। বিতর্কের মুখে পড়েছে দিল্লি মেট্রো রেল কর্পোরেশন।
বিগত কয়েকমাস ধরেই দিল্লি মেট্রো খবরের শিরোনামে। কখনও ভিডিওতে দেখা গিয়েছে উদ্ভট জামা-কাপড় মেট্রোতে চড়তে, কখনও দেখা গিয়েছে মেট্রোতেই নাচ করতে বা রিলস বানাতে। এবারে যুগলের চুম্বনের ভিডিও সমাজমাধ্যমে শেয়ার হতেই এই নিয়ে বিতর্ক তুঙ্গে। ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, মেট্রোতে নিচে বসে ওই ছেলে-মেয়ে, ছেলে বসে আছে আর কোলে মাথা দিয়ে শুয়ে আছে মেয়েটি। এবারে আশেপাশের মানুষদের দেখে, তাঁদের তোয়াক্কা না করেই একে অপরকে চুম্বন করতে ব্যস্ত। আর এই দৃশ্যই কেই একজন ক্যামেরাবন্দি করেছেন, আর সোশ্যাল মিডিয়ায় দিতেই তা ঝড়ের গতিতে ভাইরাল। নেটিজেনরা এখন দিল্লি মেট্রোকে কেউ 'ওয়ো' বলে ও আবার কেউ 'পর্ন হাব' বলে উল্লেখ করছেন।
একাধিকবার এই ঘটনার বিরুদ্ধে দিল্লি মেট্রো রেল কর্পোরেশনের কাছে অভিযোগ করা হলেও কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। ফলে এবারে জনতা ক্ষোভপ্রকাশ করেছে ও এইসব বিরুদ্ধে খুব শীঘ্রই পদক্ষেপ নিতে বলেছে।
যাঁরা কর্মরত, তাঁদের কাছে সোমবার (Monday) দিনটি আসা মানেই সমস্ত দুঃখ জীবনে ফের ফিরে আসা। সারা সপ্তাহ কাজ করার পর যখন শেষে এক বা দু'দিনের ছুটি পাওয়া যায়, সেটা স্বর্গসুখের থেকে কম কিছু নয়। কিন্তু সেই ছুটির রেশ যেন কাটতেই চায় না। সোমবার আসলেও মনে হয় যেন, বাড়িতেই নিজের আপন মানুষগুলোর সঙ্গে সময় কাটাই। কিন্তু এমনটা সম্ভব নয়, অর্থ উপার্জন করতে কাজ তো করতেই হবে, আর অফিসেও যেতে হবে। এমনই এক ভিডিও সমাজমাধ্য়মে ছড়িয়ে পড়েছে, যেখানে দেখা গিয়েছে, অফিসে যাওয়ার ইচ্ছা নেই এক মায়ের, তাই তাঁর সন্তানের কাছে কান্না করছেন। এই আদুরে ভিডিওই মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল (Viral Video) সমাজমাধ্যমে।
সেই মহিলা কাজ করতে যাবেন না, এমনই বায়না ধরেছেন তাঁর একরত্তি সন্তানের কাছে। মজা করেই তিনি কান্না করে চলেছেন। তাকে জড়িয়ে ধরে অঝোরে কেঁদে চলেছেন। কিন্তু এরপরই তাঁর সন্তানের উত্তর শুনলে অবাক হবেন আপনি। মাত্র দু'বছরের শিশু মাকে সান্ত্বনা দিচ্ছেন ও অফিসে যেতে বলছেন। সে বলছে, 'চুপ করো, চুপ করো আর কেঁদো না। আর কেঁদো না মা। অফিস তো যেতেই হবে।' আর এই খুদের এমন কথা মন ছুঁয়েছে নেটিজেনদের।
জানা গিয়েছে, এই শিশুর নাম ইয়ুভাংশ ভরদ্বাজ। তার নামে একটা ইনস্টাগ্রাম পেজ বানিয়ে দিয়েছেন তার মা-বাবা। ওই পেজ থেকেই ছোট্ট ইয়ুভাংশের ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে। এই ভিডিওতে ভিউ এখন ৭ মিলিয়ন ছাপিয়ে গিয়েছে। কমেন্টও এসেছে প্রচুর। এই ভিডিওটি এতই মিষ্টি যে আপনার বারবার দেখার ইচ্ছা করবে।
বরপক্ষ ও কনেপক্ষের লড়াইয়ে (Fight) বিয়েবাড়ি (Wedding) বদলে গেল রণক্ষেত্রে। দু-পক্ষের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি এবং শেষে তা হাতাহাতিতে পরিণত হয়। এই লড়াইয়ের জেরে আহতও হয়েছেন অনেকে। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের (Uttarpradesh) আগ্রার শাহগঞ্জে। ঘটনার ভিডিও (Video) ভাইরাল (Viral) হয়ে পড়েছে সমাজমাধ্যমে।
ভিডিওটিতে দেখা গিয়েছে, বিয়ের আসরে বর কনেকে মাঝে রেখে তাঁদের সঙ্গে ছবি তুলছিলেন আত্মীয়স্বজনেরা। তখনই বর এবং কনেপক্ষের মধ্যে আচমকাই বচসা শুরু হয়। তারপরেই শুরু হয় জোরদার সংঘর্ষ। সূত্রের খবর, বিয়ে বাড়িতে নাচানাচিকে কেন্দ্র করেই এই সংঘর্ষ তৈরি হয়।
— K.RAJ. 🇮🇳🚩 (@Kulwant70838898) May 5, 2023
ভিডিওটিতে দেখা গিয়েছে, দু’পক্ষের সংঘর্ষের মাঝে পড়ে চিৎকার করছেন এক মহিলা। বরকে লড়াইয়ের মধ্যে থেকে টেনে বের করার চেষ্টাও করছেন কেউ কেউ। কেউ তো আবার লড়াই থামানোর চেষ্টাও করছেন।
রবিবার ছুটির দিনে অন্য মুডে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী (Chief Minister) মমতা বন্দোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। এমন ভিডিও (Viral Video) পোস্ট করলেন যা মুহূর্তে ছড়িয়ে পড়ল গোটা নেট মাধ্যমে। কী এমন পোস্ট করেছেন উনি। রবিবার ট্রেডমিলে হাঁটার একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন দিদি নিজেই। মুহূর্তে সেই ভাইরাল ভিডিও ভাইরাল হয়ে গিয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। তাতে দেখা গিয়েছে, দিদি হাঁটছেন আর তাঁর কোলে রয়েছে একটি বিদেশি কুকুরছানা। ট্রেডমিলে হাঁটলেন, তবে আজ একা নন। সঙ্গে ছিল ব্রাউন রংয়ের একটা লোমশ সারমেয়। সেই ট্রেডমিলের ভিডিও নিজে ইনস্টাগ্রামের রিলে সেটাই শেয়ার করেছেন মমতা। ভিডিওর ক্যাপশনে লেখা, কোনওদিন আপনার অনুপ্রেরণার জন্য বাড়তি কিছুর প্রয়োজন হয়।
এতদিন মমতা বন্দোপাধ্যায় দলীয় নেতা-নেত্রীদের ব্যায়াম, শরীরচর্চা, সুস্থতা নিয়ে কথা বলতেন। কখনও কখনও প্রকাশ্যে কোনো প্রশাসনিক সভায় গিয়ে দলীয় নেতা মন্ত্রীদের স্থূলতা নিয়ে কথা তুলেছেন। বকেছেন, বাতলে দিয়েছেন সুস্থ থাকার উপায়। মমতা বন্দোপাধ্যায় নিজেও যে শরীরচর্চার জোর দেন, সেটা অনেকেই জানেন। এমনকি অনেকেই জানেন মমতা বন্দোপাধ্যায় নিজে অনেকটা পথ হাঁটেন প্রতিদিন। দলীয় অনেক নেতাই জানেন মমতা বন্দোপাধ্যায়য়ের সঙ্গে পায়ে হেটে পারা ভীষণ মুশকিল।
প্রায় ১৫ ফুট লম্বা কিং কোবড়া (King Kobra) সাপকে (Snake) ব্যাগে ভরলেন এক সাপুড়ে। গাড়ির নিচে বেশ নিরাপদেই ছিল সে। সুকৌশলে তাকে ঝাঁপিবন্দি করলেন তিনি। ভাইরাল ভিডিওটি (Viral Video) গা শিউরে ওঠার মতো।
সোশ্যাল মিডিয়ায় সম্প্রতি এমনই এক ভিডিও পোস্ট করেছেন ইন্ডিয়ান ফরেস্ট সার্ভিস আধিকারিক সুশান্ত নন্দ। তিনি লিখেছেন, খাদ্যশৃঙ্খলের ভারসাম্য রক্ষার জন্য কিং কোবড়া সাপ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ১৫ফুটের ওই সাপটিকে গাড়ির নিচ থেকে ধরে পরে জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হয়।
বন্যপ্রাণ নিয়ে মাঝেমাঝেই সমাজমাধ্যমে বিভিন্ন ভিডিও পোস্ট করেন সুশান্ত। তাঁর ভিডিও আগ্রহ বাড়ায় অনেক পশুপ্রেমীদের মধ্যে। প্রশিক্ষিত সাপুড়েকে দিয়েই ওই বিষধর সাপকে ব্যাগে ভরা হয়েছে বলে জানিয়েছে সুশান্ত। প্রশিক্ষণ ছাড়া সাপ নিয়ে খেলা করতে নিষেধ করেছেন সুশান্ত।
ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি (Rain) পড়ছে, তবুও থামানো যাবে না বিয়ে (Wedding)। এমনই এক ঘটনা দেখা গেল সোশাল মিডিয়ায়। রোজই বিয়ে নিয়ে একাধিক ভিডিও, ছবি সমাজ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। বর্তমানে বিয়ে মানেই হতে হবে খোলা আকাশের নীচে মালাবদল, বর-কনেকে ঘিরে চলবে নাচ, চারিদিকে আলোর রোশনাই, সব মিলিয়ে বিয়ে মানেই এখন এলাহি আয়োজন থাকবেই তাতে। তবে এর মধ্যেই যদি বৃষ্টি শুরু হয় তখন কী হবে, এ নিয়েই চিন্তাতেও থাকেন অনেকে। তবে এমনই এক ভিডিও (Viral Video) দেখা গেল, যেখানে বর-কনে বৃষ্টির তোয়াক্কা না করেই এগিয়ে চলেছেন একে অপরের সঙ্গে সাত পাকে বাঁধা পড়তে।
ভাইরাল ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, অঝোরে পড়ছে বৃষ্টি, তার মধ্যেই এন্ট্রি নিচ্ছেন বর-কনে। তাঁদের ঘিরে নেচে চলেছেন নৃত্যশিল্পীরাও। অন্যদিকে অতিথিদের দেখা যাচ্ছে ছাতা নিয়ে এদিক-ওদিক ছোটাছুটি করতে। এর মধ্যেই খোলা আকাশের নীচে বৃষ্টির মধ্যেই মালাবদলও সারলেন তাঁরা। তাঁদের পিছনেই দেখা যাচ্ছে আলোর রোশনাই। এ যেন এক্কেবারে সিনেমার দৃশ্য!
এই ভিডিও ভাইরাল হতেই নেটিজেনরাও এই মুহূর্তকে 'সুন্দর' বলে উল্লেখ করেছেন। ভিডিও ক্যাপশনে লেখা, 'কোনও বাধাই আপনাকে আটকাতে পারবে না, আপনার ভালোবাসার মানুষকে বিয়ে করতে।' একাধিক ভাইরাল হওয়া বিয়ের ভিডিও-র মধ্যে এটা সত্যিই নজরকাড়া।
লাইভ চলছে, ক্যামেরা ঘোরানো নিউজ প্রেজেন্টারের (News Presenter) দিকে, সেসময়েই এক বড় ভুল করে বসলেন তিনি। আর এই দেখে নেটিজেনদের (Netizens) হাসি থামছে না। তবে কী এমন করলেন তিনি। ভাইরাল ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, এক আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের সঞ্চালক ক্যামেরার সামনেই শরীর স্ট্রেচ করছেন, এদিকে তাঁর কোনও ভ্রূক্ষেপই নেই যে তিনি লাইভে আছেন। এমন ভিডিও সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়তেই হাসির রোল নেট দুনিয়ায়।
So this just happened on BBC News 😁 pic.twitter.com/T8ca7VY4Co
— Brexitshambles (@brexit_sham) May 4, 2023
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের সেই সঞ্চালক লাঞ্চটাইম সেগমেন্টের হোস্টিং করছিলেন। তখন প্রি-রেকর্ড স্নিপেট বাজানোর সময় তিনি নিজেকে একটু স্ট্রেচ করে নিচ্ছিলেন। কিন্তু স্নিপেট যে এত জলদি শেষ হবে, তা তিনি বুঝতেও পারেননি। লাইভে আবার তাঁকেই দেখা যায়। কিন্তু তিনি তখন ক্লান্ত শরীরে ব্যায়াম করতেই মগ্ন। তবে বিষয়টা যখন বুঝতে পারলেন, তখন আর কিছু করার ছিল না। কারণ আগেই লাইভে চলে গিয়েছে।
সঞ্চালকের এমন হাস্যকর কাণ্ড ঝড়ের গতিতে ভাইরাল সমাজ মাধ্যমে। এর মধ্যেই ৯ লক্ষের বেশি ভিউ এসেছে এতে। নেটিজেনদের থেকে মিশ্র প্রতিক্রিয়া পাওয়া গিয়েছে। কেউ এটাকে তেমন কোনও বড় ভুল বলেননি। আবার অনেকেই বলেছেন, 'এমনটা কীভাবে পারলেন সেই সঞ্চালক?'
কে বলে পেশার পাশাপাশি শখ পূরণ হতে পারে না! পেশা ও শখ একসঙ্গে হতে পারে না, এই কথাকে ভুল প্রমাণ করে দিল দিল্লি পুলিস (Delhi Police)। কারণ সম্প্রতি এক ভাইরাল ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, দিল্লি পুলিসের কিছু কর্মী দিল্লির সুন্দর আবহাওয়া উপভোগ করতে গানে মেতে উঠেছেন। এক পুলিস কর্মীর হাতে বন্দুকের বদলে দেখা গেল গিটার। আর অন্যরা বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র বাজাচ্ছেন। পুলিস কর্মীর গলায় গান শুনে মুগ্ধ। তবে গান তো সবাই করে, এই পুলিস কর্মীর কন্ঠস্বর সত্যিই প্রশংসনীয়। ফলে নেটাগরিকরাও তাঁর প্রশংসা করেছেন।
কয়েকদিন ধরে দিল্লিতে বৃষ্টি হওয়ায় বর্তমানে দিল্লির আবহাওয়া মনোরম। ফলে এই আরামদায়ক আবহাওয়াকে উপভোগ করতে গান-বাজনা করতে শুরু করেছেন। জানা গিয়েছে, যিনি গান করছেন তাঁর নাম রজত রাঠোর। তিনিই এই ভিডিও তাঁর ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করে লিখেছেন, যখন নিজের দায়িত্ব ও প্যাশনকে সমানভাবে কেউ ভালোবাসে।' ভিডিওতে তাঁকে সংগীতশিল্পী আতিফ আসলামের গান 'তেরে হোনে লাগা হুঁ' গাইতে দেখা যায়। নেটিজেনরা জানিয়েছেন, তাঁর কন্ঠস্বরের প্রেমে পড়ে গিয়েছেন তাঁরা।
প্রত্যেক কন্যাই তার বাবার কাছে রাজকন্যা। বাবারা তাঁদের মেয়ের জন্য প্রাণ দিতেও হয়তো কখনও পিছপা হবেন না। ফলে বাবা-মেয়ের ভালোবাসা এমনটাই নিঃস্বার্থ ভালোবাসা। সম্প্রতি একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে, যেখানে দেখা গিয়েছে, বিশেষভাবে সক্ষম ব্যক্তি তাঁর মেয়ের সঙ্গে তার স্কুলের অনুষ্ঠানে নাচ করছেন। এই ভিডিও দেখে আপনার চোখে জল আসবেই। কারণ এই ব্যক্তি তাঁর মেয়ের খুশির জন্য প্রতিবন্ধকতাকে তাঁর জীবনের বাধা হিসাবে ভাবেননি। বরং তিনি বাকি বাচ্চাদের অভিভাবকদের সঙ্গে মঞ্চে নেচে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন প্রত্যেকের।
Despite everything, that dad is with his daughter, he did not make excuses!pic.twitter.com/9RZkwzhdED
— The Figen (@TheFigen_) May 2, 2023
অনেক স্কুলেই কিছু অনুষ্ঠান হয়, যেখানে পড়ুয়াদের তাদের অভিভাবকদের সঙ্গে মঞ্চে পারফর্ম করতে হয়। সেরকমই এক অনুষ্ঠানে বিশেষভাবে সক্ষম ব্যক্তিকে তাঁর মেয়ের সঙ্গে নাচতে দেখা যায়। প্রত্যেক মেয়ের কাছেই তার বাবা সুপার হিরো। ফলে এখানেও তেমনটাই দেখা গিয়েছে। তাঁর মেয়ের যাতে মন না খারাপ হয়, তাই নিজের প্রতিবন্ধকতার কথা না ভেবে অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছেন।
বাবা-মেয়ের এই নাচের ভিডিও টুইটারে শেয়ার হতেই ঝড়ের গতিতে ভাইরাল। ভিডিও-র ক্যাপশনে লেখা, 'এত কিছুর পর তিনি কোনও অজুহাত না দিয়ে এই ব্যক্তি তাঁর মেয়ের সঙ্গে নাচ করছেন।' তাঁদের এই মিষ্টি মুহূর্ত দেখে নেটিজেনদের চোখে জল। তবে এই ভিডিওটি মন ভালো করা ভিডিও। ফলে নেটাগরিকরা আবেগপ্রবণ হয়ে কমেন্টে লিখেছেন, 'তিনি একজন সুপার হিরো।'
সারাদিন রোদে-গরমে দাঁড়িয়ে থেকে, অনেকক্ষণ অটো চালিয়ে যাত্রীদের গন্তব্যে পৌঁছে দেন অটো চালকারা (Auto Driver)। রাস্তায় কত ধরনের মানুষের সঙ্গে দেখা হয়, তাঁদের প্রত্যেকেই যে অটো চালকদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করেন, তা কিন্তু নয়। তবে এক তরুণী এমন এক কাজ করলেন, যা দেখে এক অটোচালকের মুখে হাসি চলে আসে। তাঁর সেই ক্লান্ত মুখে সামান্য হাসিটা যে কোনও ব্যক্তির দিন ভালো করে দিতে পারে।
সম্প্রতি এক ভিডিও ভাইরাল হয়েছে যেখানে দেখা গিয়েছে, এক তরুণী অটোতে চেপে যাচ্ছেন, সেই সময়েই তিনি মাত্র ৩ মিনিটের মধ্যে সেই অটো চালকের একটি ছবি এঁকে দেন, তারপর সেই ছবি অটো চালককে দেখাতেই তাঁর মুখে হাসি চলে আসে। এই ভিডিওটি artcartbydiksha নামক ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট থেকে শেয়ার করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই এতে ২ লক্ষের লাইক এসেছে। ভিউ এসেছে ১০ লক্ষের উপরে।
সেই তরুণী ভিডিও শেয়ার করে ক্যাপশনে লিখেছেন যে, ছবিটি খুব একটা ভালো হয়নি। কারণ তিনি চলন্ত অটোতে বসে এটি করেছেন। তবে নেটিজেনরা তাঁর এই কাজের জন্য প্রশংসা করেছেন। কারণ তাঁর আঁকাটি তো ভালো হয়েছিলই, এর পাশাপাশি তিনি সেই অটো চালকের মুখে হাসিও এনে দেন। ব্যস্ততার জীবনে যখন প্রত্যেকেই নিজেদের নিয়েই ব্যস্ত, সেই সময়ে এই তরুণীর এমন কাজ সত্যি হাসি ফুটিয়েছে নেটিজেনদের মুখেও।