বিশেষ চিকিৎসার মাধ্যমে সুজয়কৃষ্ণের গলার স্বর পাল্টানো হচ্ছে। সুকান্ত-সেলিমের এই অভিযোগের পরেই চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে রাজ্য জুড়ে। প্রশ্ন উঠছে সত্যই কি তাহলে তদন্তের মোড় ঘোরাতেই এই চেষ্টা? কাউকে আড়াল করতেই এই প্রয়াস? এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা কি পদক্ষেপ নেয় সেটাই এখন দেখার। যদিও এই অভিযোগ সামনে আসায় সলামচনায় সরব হয়েছেন শহরের বিশিষ্ট চিকিৎসকেরা।
পাশাপাশি, ধৃতদের দিনের পর দিন এসএসকেএম-হাসপাতালকে রেখে চিকিৎসা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন মেডিক্যাল সার্ভিস সেন্টারের কলকাতা জেলার যুগ্ম সম্পাদক তথা এসএসকেএম-এর প্রাক্তনী চিকিৎসক কবিউল হক। এছাড়াও চিকিৎসকদের চাপের মুখে নতিস্বীকার না করার অনুরোধ করেন তিনি।
এই ধরণের ঘটনা যদি সত্যিই ঘটে তাহলে এসএসকেএম হাসপাতালের চিকিসকদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্নটা থেকেই যাবে। ইডি হেফাজতে থাকা ব্যক্তির অস্ত্রোপচার করে স্বরবদল করে বিপদে পড়বে না তো শহরের নামজাদা এই হাসপাতাল? আপাতত এই কথাগুলোই ঘুরপাক খাচ্ছে রাজ্য-রাজনীতির অলিন্দে।