গার্ডেনরিচে নির্মীয়মাণ বহুতল তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে। মুহূর্তের মধ্যে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয় গোটা এলাকা। রবিবার রাতে এই ভয়াবহ দুর্ঘটনাটি ঘটে। বহু মানুষ আটকে থাকে ধ্বংসস্তূপের নিচে। আজ, শুক্রবার সেখান থেকে উদ্ধার হয় আব্দুল রউফ নিজামি ওরফে শেরুর মৃতদেহ। ওই ব্যক্তি প্রোমোটারের ঘনিষ্ঠ ছিলেন বলে খবর।
সূত্রের খবর, ধ্বংসস্তূপের নিচে শেরুও আটকে যান। কংক্রিটের চাঙড়ের কোনও এক অংশের মধ্যে তিনি আটকেছিলেন। মোবাইল ফোনে সেই কথা জানিয়েছিলেন শেরু। অবশেষে তাঁকে উদ্ধার করে এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
বুধবার এনডিআরএফ উদ্ধারকাজ শেষ করে। কলকাতা পুরসভার পক্ষ থেকে টানা উদ্ধার কাজ হবে। এমন কথাই জানিয়েছিলেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম। বৃহস্পতিবার গোটা দিন বিভিন্ন জায়গার চাঙর ভেঙে সরানো হয়। ধ্বংসস্তূপ সরানোর কাজও চলে৷ আজ শুক্রবার সকালে আব্দুল রউফ নিজামি ওরফে শেরুকে উদ্ধার করা হয়। এই ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১১।