Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

Hospital

Hospital: সরকারি হাসপাতালে নেই ওষুধ, নেই পর্যাপ্ত স্বাস্থ্যকর্মী! ২৪ ঘণ্টায় মৃত ২৪

সরকারি হাসপাতালে (Hospital) নেই ওষুধের জোগান, নেই পর্যাপ্ত স্বাস্থ্যকর্মীও! এই পরিস্থিতিতে ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হল ২৪ জনের। যার মধ্যে ১২জন সদ্যোজাত। এই ঘটনায় রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে। জানা গিয়েছে, ঘটনাটি মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) নান্দের জেলার।

সূত্রের খবর, মহারাষ্ট্রের নান্দের জেলায় শংকররাও চভন সরকারি হাসপাতালে ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ২৪ জনের। মৃতদের মধ্যে ১২ জনই শিশু। তাদের মধ্যে ৬ জন ছেলে এবং ৬ জন মেয়ে। সোমবার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পর্যাপ্ত ওষুধের জোগান না থাকাতেই এই পরিস্থিতি। এছাড়াও আর্সেনিক এবং ফসফরাসের বিষক্রিয়া হয়েছিল কয়েক জনের শরীরে। 

হাসপাতালের ডিনের বক্তব্য, '১২ জন প্রাপ্তবয়স্কের মৃত্যুর পিছনে নানাবিধ অসুস্থতা রয়েছে। অধিকাংশেরই মৃত্যু হয়েছে সাপের কামড়ে। এখন বর্ষার মরশুমে সাপে কাটা রোগীই বেশি আসছে। নবজাতকদের মধ্যে ৬টি পুত্রসন্তান, ৬টি কন্যাসন্তান। আসলে রোগীর যা চাপ, সেই অনুযায়ী পর্যাপ্ত স্বাস্থ্যকর্মী আমাদের নেই। অনেক স্বাস্থ্যকর্মীকে একসঙ্গে বদলি করা হয়েছে, রিপ্লেসমেন্ট মেলেনি। আর সেটাই সমস্যা। নেই পর্যাপ্ত ওষুধের জোগান, পর্যাপ্ত পরিকাঠামোও নেই।' তিনি আরও জানিয়েছেন, এলাকায় এই হাসপাতালের ৭০-৮০ কিলোমিটারের মধ্যে অন্য কোনও হাসপাতাল না থাকায় রোগীর চাপও খুব বেশি৷

হাসপাতালের এই পরিস্থিতি দেখে মহারাষ্ট্রের একনাথ শিন্ডে সরকারের নিন্দা করেছে বিরোধীরা। একনাথ শিন্ডে এই ঘটনাকে দুভার্গ্যজনক বলে উল্লেখ করেছেন। বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। আবার মহারাষ্ট্র মেডিক্যাল এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চের ডিরেক্টর দিলীপ মহাইসেকর জানিয়েছেন, এই ঘটনায় তিন বিশেষজ্ঞকে নিয়ে কমিটি গঠন করা হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরের মধ্যে জমা দিতে বলা হয়েছে রিপোর্ট।

7 months ago
Atin: ভয়াবহ ডেঙ্গি পরিস্থিতি, হাসপাতাল সুপারের বিরুদ্ধে অভিযোগ ক্ষুব্ধ অতীনের

ডেঙ্গি পরিস্থিতি নিয়ে সরকারি হাসপাতালগুলির বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিলেন কলকাতা পুরসভার ডেপুটি মেয়ন অতীন ঘোষ। সোমবার শহরের একাধিক এলাকা পরিদর্শন করেন তিনি।

যাদবপুরের কৃষ্ণা গ্লাস ফ্যাক্টারি এলাকার পরিস্থিতি দেখে ক্ষোভ প্রকাশ করেন অতীন। এদিকে কারখানার ভিতরে দীর্ঘদিন ধরে পরিষ্কার না হওয়ায় জমেছে জল। তৈরি হয়েছে আবর্জনার স্তূপ। ফলে ডেঙ্গি মশার জন্ম হচ্ছে সেখানে। অতীন ঘোষের উপস্থিতিতেই সেখানে ড্রোনের মাধ্যমে মশা মারার স্প্রে করা হয়। এরপর বাঘাযতীন স্টেট জেনারেল হাসপাতালের পরিস্থিতি দেখেও ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি।  একাধিক এলাকা অপরিচ্ছন্ন ছিল সেখানে। ডেপুটি মেয়র জানিয়েছেন, হাসপাতালের সুপারের বিরুদ্ধে স্বাস্থ্যভবনে অভিযোগ জানাবেন তিনি। 

ডেঙ্গি পরিস্থিতি নিয়ে চিন্তিত নবান্ন। সোমবার দুপুরে মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে জরুরি বৈঠক করেন মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী। ওই বৈঠকে ছিলেন সব জেলার জেলাশাসকরা, স্বাস্থ দফতরের আধিকারিকরা।

7 months ago
Birbhum: ফের নার্সিং পড়ুয়ার রহস্যমৃত্য়ু, কারণ নিয়ে ধোঁয়াশায় পরিবার, তদন্তে পুলিস

ফের হোস্টেলে পড়ুয়ার রহস্য মৃত্যু। ডাক্তারি পড়তে যাওয়া যে মৃত্যু ডেকে আনবে নার্সিং পড়ুয়ার তা আর কে জানতো? বোলপুরে মৃত্যু হয় হুগলি পুড়শুড়ার বাসিন্দা বছর ২০-র স্নেহা দত্তর। জানা গিয়েছে, ডাক্তারি পড়তে শান্তিনিকেতন মেডিকেল কলেজে ভর্তি হন স্নেহা। রবিবার খাওয়া-দাওয়ার পর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর তাঁকে প্রথমে শান্তিনিকেতন মেডিক্যাল কলেজে ও পরে বোলপুর মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকরা ওই ছাত্রীকে মৃত বলে ঘোষণা করে। মেয়ের মৃত্যুর কারণ নিয়ে ধোঁয়াশায় পরিবার। এই রহস্য়মৃত্য়ু নিয়ে উঠছে একাধিক প্রশ্ন। 

হস্টেল কর্তৃপক্ষের দাবি, রবিবার রাতের খাওয়া-দাওয়ার পর অসুস্থ হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। তারপর মুখ থেকে ফেনা বেরোতে শুরু করে তাঁর। মৃতার বাবা জানান, প্রথমে মেয়েকে অসুস্থ অবস্থায় মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এবং পরে তাঁকে বোলপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় বলে জানায় কলেজ হাসপাতালের কর্তৃপক্ষ। তারপর রবিবার মধ্য়রাতে মৃত্য়ু হয়েছে ওই ছাত্রীর।

মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থাকার পরেও কেন সেখানে চিকিৎসা করা হলো না। কেনই বা তাঁকে বোলপুর মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হল তা নিয়ে এমন অনেক প্রশ্ন উঠেছে ইতিমধ্য়ে। তবে ঠিক কি কারণে এই মৃত্যু? তা নিয়ে শুরু হয়েছে তদন্ত। মৃত্য়ুর সঠিক জানতে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য় পাঠানো হয়েছে।  

7 months ago


Poster: সাগর দত্তে দালাল রাজ! চাঞ্চল্যকর পোস্টার হাসপাতালে

সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের দালালরাজের দৌরাত্ম্য। খবর সামনে আসতেই রাতারাতি হাসপাতাল জুড়ে পড়ল জাভেদ নামের এক দালালের বিরুদ্ধে পোস্টার। পোস্টারে রয়েছে জাভেদের থেকে সতর্ক থাকার স্পষ্ট হুঁশিয়ারি। হাসপাতালে এসে চিকিৎসা পাওয়ার পরিবর্তে দালাল চক্রের খপ্পরে পড়ার ভয়ে তটস্থ রোগী থেকে রোগীর পরিবার। চিকিৎসা মেলার পরিবর্তে তাঁরা চান না দালালদের পকেট ভারী করতে। চরম দুর্ভোগের সম্মুখীন অসহায় রোগী ও তার পরিবাররে সদস্যরা। যদিও গোটা ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর থেকেই বেপাত্তা অভিযুক্ত দালাল জাভেদ। দালালরাজের বাড়বাড়ন্তে শাসকদলকেই কাঠগড়ায় তুললেন চিকিৎসক ফুয়াদ হালিম।

তবে হাসপাতালে দালালরাজের সক্রিয়তা প্রসঙ্গে সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের সুপার সুজয় মিস্ত্রির সাফ জবাব, এই ঘটনার তদন্তে একটি এনকোয়্যারি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির রিপোর্ট অনুযায়ী, জাভেদ হাসপাতালের স্থায়ী কর্মী নয়। এজেন্সি মারফত নিযুক্ত অস্থায়ী কর্মী। যদি ভবিষ্যতে হাসপাতালের ওই অস্থায়ী কর্মচারী জাভেদের বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ প্রমাণিত হয়, আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

অন্যদিকে, কোনও ঘটনা বিশদে না জেনে কাউকে দোষী সাব্যস্ত করা য়ায় না। তাই পুলিস এ ব্যাপারে তদন্ত করুক এবং রোগীর পরিবার যদি লিখিত অভিযোগ হাসপাতালে জমা দেয়, তাহলে অবশ্যই এ ব্যাপারে কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করবে হাসপাতাল। আশ্বাস দিলেন সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের প্রিন্সিপাল পার্থপ্রতিম প্রধান।

7 months ago
Hospital: সাগরদত্তে ফের দালালরাজ! হুঁশিয়ারি বিধায়ক মদনের

আবারও সরকারি হাসপাতালে সক্রিয় দালালচক্র। এসএসকেএম -এর পর এবার সাগরদত্ত মেডিক্যাল কলেজ হাতপাতালেও টাকার বিনিময়ে মিলছে পরিষেবা। দালালরাজের ডেরা এবার সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল। হাসপাতালের অন্দরে দালালচক্রের বিরুদ্ধে সরব কামাহরহাটির তৃণমূল বিধায়ক মদন মিত্র থেকে শুরু করে একাধিক রোগী ও তাঁর পরিবার। শনিবার সাগর দত্ত হাসপাতালে দালালরাজ বন্ধ করতে প্রশাসনের কাছে করজোরে আবেদন করেন কামারহাটির বিধায়ক।

হাসপাতালে একাধিক সাইন বোর্ডে সরকারের তরফে বড় বড় করে লেখা রয়েছে বিনামূল্যে মিলবে যাবতীয় পরিষেবা। কিন্তু বাস্তবে সেই নিয়ম কি কার্যকর হয়েছে হাসপাতালে? জবাবটা মিলল একাধিক রোগী ও রোগীর পরিবারের কথায়। বেড পাওয়া থেকে শুরু করে রক্তের ব্যবস্থা করতে হাসপাতালে দিতে হচ্ছে কখনও ৫০ আবার কখনও ১০০ টাকা। কিন্তু সেই টাকার কোনও উল্লেখ নেই সরকারি রসিদে। মূলত টাকা দিলেই দ্রুত মিলবে পরিষেবা।রোগীর পরিবারের তরফে উঠে আসছে এমনই একাধিক চাঞ্চল্যকর অভিযোগ।

সম্প্রতি মেয়েকে হাসপাতালে ভর্তি করতে এসেও বিপত্তির সম্মুখীন এক দম্পতি। হাসপাতাল থেকে জানানো হয়েছিল, 'কিছু' দিলেই হবে কিছু ব্যবস্থা। হাসপাতাল থেকে রক্ত নিতে হলে 'কিছু' দিতে হবে। অভিযোগ রোগীর পরিবারের।

টাকার বিনিময়ে হাসপাতালে ভর্তি করে দেওয়ার নামে হাসপাতালে ঘুরছে একাধিক দালাল। কিন্তু এখন প্রশ্ন উঠছে, কারা রয়েছে এই দালালচক্রের নেপথ্যে? রক্তের প্রয়োজনে কিংবা  বেড পেতে হাসপাতালে দিনের পর দিন ঘুরতে হচ্ছে রোগীকে। সেই পরিষেবা টাকা দিলেই কয়েক মুহুর্তের মধ্যে কীভাবে পাইয়ে দিতে পারে একজন সামান্য দালাল? এসএসকেএম হাসাপাতালের পর সাগার দত্ত মেডিক্যাল কলেজেও প্রশাসনের নাকের ডগায় কীভাবে সক্রিয় দালালরাজ? আবারও প্রশ্নের মুখে সরকারি হাসাপাতালের পরিষেবা।

7 months ago


Bankura: গ্রামীণ হাসপাতাল এখন স্বাস্থ্যকেন্দ্র, ওষুধ লেখেন নার্স ও কম্পাউন্ডার!

স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়মিত দেখা মেলে না চিকিৎসকের। ওষুধ দিচ্ছেন নার্স ও কম্পাউণ্ডার। স্বাস্থ্য দফতরের নির্দেশিকা অনুযায়ী, এই কাজ কি করতে পারেন একজন গ্রুপ সি কর্মী ও নার্স? উঠছে প্রশ্ন। ঘটনাটি বাঁকুড়ার (Bankura) নিকুঞ্জপুর প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের।

আছে সরকারি ডাক্তার, কিন্তু ওষুধ দিচ্ছেন নার্স ও কম্পাউণ্ডার। সিএন এর ক্যামেরায় ওই স্বাস্থ্যকেন্দ্রের এমনই ছবি ধরা পড়ল। জানা গিয়েছে, ১৯৯৪ সালে বাম আমলে গ্রামীণ হাসপাতালের আদলে গোড়াপত্তন হয়েছিল এই স্বাস্থ্যকেন্দ্রের। শুরুর দিকে শিশুর জন্ম থেকে অরপারেশন সবই হত। কিন্তু বর্তমানে গ্রামীণ হাসপাতালে পরিণত হয়েছে প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র। অভিযোগ, স্বাস্থ্যকেন্দ্রে খাতায়-কলমে আছেন চিকিৎসক, কিন্তু নিয়মিত তাঁর দেখা মেলে না। রোগীদের ওষুধ প্রদান করেন স্বাস্থ্যকেন্দ্রের কর্তব্যরত নার্স ও গ্রুপ সি কর্মীরা।

দীর্ঘদিন ধরে একই ঘটনা চলতে থাকায় ধৈর্যের বাঁধ ভেঙেছে গ্রামবাসীদের। প্রতিবাদে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে গিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন তাঁরা। খবর পেয়ে তড়িঘড়ি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে পৌঁছন চিকিৎসক। তাঁকে ঘিরেও বিক্ষোভ দেখান গ্রামবাসীরা।

7 months ago
Expired: মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ রোগীকে! কাঠগড়ায় চন্দননগর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল

সরকারি হাসপাতাল থেকে রোগীকে দেওয়া হচ্ছে মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ (Expired medicine)! এমনই অভিযোগ  চন্দননগর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের (Chandannagar Super Specialty Hospital) বিরুদ্ধে। যে ওষুধে রোগমুক্তি হয়, প্রাণ বাঁচে মানুষের সেই ওষুধেই মৃত্যুর পথে ঠেলে দেওয়া? জানা গিয়েছে, দু-তিন দিন ধরে জ্বরে ভুগছিলেন হুগলির চন্দননগরের বাসিন্দা মালতি মল্লিক। গত ১১ সেপ্টেম্বর  চন্দননগর  হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে যান তিনি। আউটডোর থেকে ওষুধ দেওয়া হয়। ১২ সেপ্টেম্বর সকালে বাড়িতে ওষুধ খেতে গিয়েই চক্ষু চড়কগাছ। তিন মাস আগে মেয়াদ ফুরিয়ে যাওয়া ওষুধ দেওয়া হয়েছে রোগীকে।

রোগীর পরিবারের তরফে হাসপাতালের বিরুদ্ধে অভিযোগ, নিছক ভুল বলেই দায় ঝেড়ে ফেলেন কর্তৃপক্ষ। প্রশ্ন উঠছে, তবে কি রোগীদের জীবনের কোনও মূল্য নেই? রোগী জীবন নিয়েও ছিনিমিনি? অভিযোগ, বাক্স ভর্তি মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ ছিল। হাসপাতালের পরিষেবা নিয়েও বিস্তর ক্ষোভ রোগী পরিবারের।

এ নিয়ে শুরুতে মুখ খুলতে চাননি হাসপাতাল সুপার ধ্যানব্রত মণ্ডল। পরে তিনি জানান,  বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষ, অভিযুক্তদের মধ্যে ৩ জনকে শোকজ করা হয়েছে।

রাজ্যে মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধের অসাধু কারবার চলছে বলে অভিযোগ করেছিলেন খোদ রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। এবার মিলল সর্ষের মধ্যেই ভূত! সরকারি হাসপাতাল থেকেই রোগীদের দেওয়া হচ্ছে মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ? এরাজ্যে কি জনস্বাস্থ্য নিয়ে কোনও দায় নেই? মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ খেয়ে প্রাণসংশয়ও হলে দায় কার?

8 months ago
Bagula: বদলাতে হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম বদল হোক, বিক্ষোভে আটকে গেল হাসপাতালের কাজ

সম্প্রতি যাদবপুরের মৃত পড়ুয়ার পরিবারের সঙ্গে দেখা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। আশ্বাস দিয়েছিলেন, নদিয়ার বগুলা গ্রামীণ হাসপাতাল নিহত ছাত্রের নামে করে দেওয়ার। কিন্তু এলাকাবাসীদের বিক্ষোভের জেরে, ধাক্কা খেল সরকারি কাজ।

এদিন নতুন নাম নিয়ে কাজ শুরু করতে গিয়ে স্থানীয়দের বিক্ষোভে, কিছুক্ষণের জন্য থমকে যায় হাসপাতালের কাজ। স্থানীয়দের দাবি, তাদের এই হাসপাতালের নাম বদলে দেওয়া চলবে না। বদলাতে হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম বদলে দেওয়া হোক। 

গত সোমবার বগুলা গ্রামীণ হাসপাতালের নাম বদলের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল। মঙ্গলবার সেই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। সেইমতো বুধবার বগুলা হাসপাতালের নাম পরিবর্তন করার কথা ছিল জেলাশাসকের। তাঁর আসার আগেই হাসপাতালের সামনে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ভেঙে দেওয়া হয় ফুল দিয়ে সাজানো তোরণ।

স্থানীয়দের অভিযোগ, পরিষেবায় কোনও উন্নতি নেই। শুধু নাম পরিবর্তন করে নাম কেনার চেষ্টা। যদিও এই ঘটনায় নিহত পরিবারের কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। স্থানীয়দের দাবি, ছাত্রের মৃত্যুর ঘটনায় তাঁরাও সমব্যথি। তাঁদের দাবি, পরিবর্তন করতে হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম বদলে দেওয়া হোক।

8 months ago


Nadia: হাসপাতালে নেই জায়গা, রাস্তায় শুয়ে কাতরাচ্ছেন রোগী, অমানবিকতার ছবি নদিয়ায়

পায়ের দগদগে ঘায়ে এক ফোঁটা ওষুধও পড়েনি। ক্ষতয় মলম বলতে কলের ঠাণ্ডা জল। কাতরাতে কাতরাতে হাসপাতালের (Hospital) বাইরেই প্রায় অচেতন অবস্থায় পড়ে রয়েছেন এক ব্যক্তি। তবু হুঁশ নেই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের। ফিরেও তাকাচ্ছেন না কোনও ডাক্তার বা নার্স। কেউ এগিয়েও এল না শুশ্রুষার জন্য? চরম অমানবিকতার ছবি নদিয়ার তেহট্ট মহকুমা হাসপাতালে। অভিযোগ, ৪ দিন আগে নদিয়ার (Nadia) নাজিরপুর হাসপাতাল থেকে তেহট্ট মহকুমা হাসপাতালে রেফার করা হয় ওই ব্যক্তিকে। তবু হাসপাতালের ভিতরে একটু ঠাঁই মিলল না। গত ৩দিন ধরে হাসপাতালের বাইরেই ঠাঁই হয়েছে তাঁর।

বিভিন্ন সভা, মঞ্চে মুখ্যমন্ত্রীর গর্বের বিষয় তাঁর সরকারি হাসপাতাল, স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলির চিকিৎসা পরিষেবা। কিন্তু বাস্তব ক্ষেত্রে কি তা হচ্ছে? মাত্র এক মাস আগেই হুগলির চন্দননগর মহকুমা হাসপাতালও সাক্ষী ছিল এই নির্মমতার। মানসিক ভারসাম্যহীন মহিলা ঘা নিয়ে রাস্তায় পরে থাকলেও এগিয়ে যায়নি হাসপাতালের কেউ। কোন অন্ধকার গ্রাস করছে রাজ্যকে? মানুষ হয়ে মানবিক হওয়া যাচ্ছে না? হাসপাতাল থাকলেও চিকিৎসা দেওয়া যাচ্ছে না?

8 months ago
Treatment: ভুল চিকিৎসায় যুবকের মৃত্য়ুর অভিযোগ, হাসপাতালের সামনে বিক্ষোভ রোগীর পরিজনদের

ভুল চিকিৎসায় রোগী মৃত্যুর (Death) ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়াল সোনারপুর হাসপাতালে। ঘটনার জেরে আতঙ্কে হাসপাতাল ছেড়ে পালালেন চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা। পুলিস সূত্রে খবর, মৃত যুবকের নাম শুভ নস্কর (১৯)। বাড়ি সোনারপুর থানা এলাকার সুভাসগ্রামের চন্ডীতলায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে সোনারপুর থানার বিশাল পুলিস বাহিনী। এরপর পুলিস মৃতদেহ উদ্ধার করতে গেলে, পুলিসকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান মৃত রোগীর পরিজনেরা। 

মৃতের পরিবার জানিয়েছে, আগামীকাল অর্থাৎ শনিবার সন্ধ্যায় বিষাক্ত পোকামাকড় কিংবা সাপে কামড়েছে বলে মনে করে ওই যুবককে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। অভিযোগ, পর্যবেক্ষণে রাখার পরিবর্তে দুটি ইনজেকশন দিয়ে রক্তের নমুনা সংগ্রহ করে ওই যুবককে বাড়ি ছেড়ে দিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। বাড়ি নিয়ে যাওয়ার পথেই ফের অসুস্থ হয়ে পড়েন ওই যুবক। সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে আবার নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু শেষরক্ষা হয়নি।  এই ঘটনা জানাজানি হতেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন স্থানীয় বাসিন্দা থেকে শুরু করে রোগীর পরিবারের লোকজন। ডাক্তারদের উপর ভুল চিকিৎসা করার অভিযোগে হাসপাতালের সামনে চড়াও হন রোগীর পরিজনেরা। 

যদিও চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ অস্বীকার করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ রোগীকে ভর্তি না করার পাল্টা দায় চাপিয়েছে পরিবারের উপর। মৃতের পরিবারের দাবি চিকিৎসকদের গাফিলতির জেরেই মৃত্যু হয়েছে, অভিযুক্ত চিকিৎসকদের শাস্তির দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।

8 months ago


Doctor: প্রাইভেট চেম্বারে রোগী চিকিৎসার অভিযোগ উঠল সরকারি হাসপাতালের ডাক্তারের বিরুদ্ধে

প্রাইভেট চেম্বারে রোগী দেখার অভিযোগ সরকারি হাসপাতালের (Hospital) চিকিৎসকের বিরুদ্ধে। রবিবার রাতে এই ঘটনায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে উত্তর দিনাজপুর জেলার ইসলামপুরে। সাধারণ মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থার কথা ভেবে অভিযোগ, বিক্ষোভ তোলেন রোগীর পরিজনেরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ইসলামপুর থানার পুলিস এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। 

জানা গিয়েছে, স্থানীয় বাসিন্দা এক মহিলা সুস্থ হয়ে শনিবার ইসলামপুর মহকুমা হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরে যায়। কিন্তু রবিবার শ্বাসকষ্টজনিত নানা সমস্যায় তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে হাসপাতালে নিয়ে আসে পরিবারের সদস্যরা। সেই সময় কর্তব্যরত চিকিৎসক হাসপাতালে ভর্তি করার পরিবর্তে কিছু ওষুধ লিখে দেয় এবং তাঁর ব্যক্তিগত চেম্বারে নিয়ে গিয়ে রোগীকে দেখানোর প্রস্তাব দেয়। এতেই ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে রোগীর পরিজনেরা। হাসপাতালে প্র‍য়োজনীয় চিকিৎসা প্রদানের পরিবর্তে ব্যক্তিগত চেম্বার করে সেখানে রোগী চিকিৎসার অনৈতিকতার অভিযোগ এনে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। 

 যদিও পরে পুলিস হাসপাতালে এসে বিক্ষোভে সামিল হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। অন্যদিকে সরকারি চিকিৎসকদের অনৈতিকভাবে প্রাইভেট প্র‍্যাকটিস বন্ধের দাবি জানিয়েছে বিক্ষুব্ধ পরিজনেরা।


8 months ago
Taxi: 'মুখ রক্তাত্ব কাপড় দিয়ে ঢাকা, সঙ্গে কিছু পড়ুয়া,' সেদিনের ঘটনা জানালেন হলুদ ট্যাক্সি চালক

যে হলুদ ট্যাক্সিতে চাপিয়ে গত বুধবার রাতে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃতপ্রায় ছাত্রকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, তার চালককে বৃহস্পতিবার জিজ্ঞাসাবাদ করল পুলিশ। তাঁকে যাদবপুর থানায় ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। পুলিশ সূত্রে খবর, সেই রাতে প্রথম বর্ষের ওই ছাত্রকে নিয়ে কারা হাসপাতালে গিয়েছিলেন, তা তিনি জানিয়েছেন। ট্যাক্সিচালকের পাশাপাশি মেন হস্টেলের এক নিরাপত্তারক্ষীকেও বৃহস্পতিবার জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, গত বুধবার, ৯ অগস্ট রাতে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মেন হস্টেলের তিন তলা থেকে পড়ে গিয়েছিলেন বাংলা বিভাগের প্রথম বর্ষের এক ছাত্র। এর পর তাঁকে হলুদ ট্যাক্সিতে চাপিয়ে যাদবপুরেরই একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সূত্রের খবর, সেই ট্যাক্সিচালক বৃহস্পতিবার পুলিশকে জানিয়েছেন, আহত ওই ছাত্রের সঙ্গে আরও কয়েক জন ছাত্র ছিল। তাঁদের ওই বেসরকারি হাসপাতালে নামিয়ে দিয়ে তিনি চলে এসেছিলেন বলে পুলিশকে জানিয়েছেন।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই ছাত্র তিন তলা থেকে পড়ে যাওয়ায় তাঁকে নিয়ে হাসপাতালে বেরিয়ে গিয়েছিলেন কয়েক জন পড়ুয়া। এর পর কয়েক জন ছাত্র এবং হস্টেলের সুপার নিরাপত্তারক্ষীকে গেট বন্ধ করে দিতে বলেন। তাঁকে এ-ও জানিয়েছিলেন, বাইরে থেকে সংবাদমাধ্যম বা পুলিশের কেউ যাতে ভিতরে প্রবেশ করতে না পারে, সে দিকে নজর রাখতে। এ বার সেই রক্ষীকেও জিজ্ঞাসাবাদ করল পুলিশ। পুলিশ সূত্রের খবর, তিনি জানিয়েছেন, ওই রাতে তিনি হস্টেলেই ছিলেন। গেট বন্ধ করে দিয়েছিলেন। তাঁকে গেট ছেড়ে যেতে বারণও করা হয়েছিল বলে জানিয়েছেন তিনি।

9 months ago
Suryakanta: আচমকা বুকে ব্যাথা, হাসপাতালে ভর্তি বাম নেতা সূর্যকান্ত মিশ্র

আচমকা বুকে ব্যথা। তড়িঘড়ি হাসপাতালে ভর্তি করা হল সিপিআইএম নেতা সূর্যকান্ত মিশ্রকে।

বুধবার শহরের একটি সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে তাঁকে।  আপাতত তাঁর অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানা গিয়েছে।  হঠাৎ বুকে ব্যথা শুরু হওয়ায় তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আপাতত চেক আপের জন্য কয়েকদিন তাঁকে হাসপাতালে থাকতে হবে।

সম্প্রতি সিওপিডি-র সমস্যা নিয়ে প্রায় ১২ দিন হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য, গত সপ্তাহে বাড়ি ফিরেছেন তিনি, তাঁকে দেখতে হাসপাতালে গিয়েছিলেন সিপিএমের প্রাক্তন রাজ্য সম্পাদক সূর্যকান্ত মিশ্র।

9 months ago


Hospitalised: স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে হঠাৎ অসুস্থ বিধানসভার স্পিকার ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী, কেমন আছেন তাঁরা

সারা দেশজুড়ে যখন ৭৭ তম স্বাধীনতা দিবস (Independence day 2023) পালন করা হচ্ছে, সেই সময় ঘটে গেল এক অপ্রীতিকর ঘটনা। স্বাধীনতা দিবসের উদযাপনী অনুষ্ঠানের মঞ্চে অসুস্থ হয়ে পড়ে গেলেন মধ্যপ্রদেশের (MadhyaPradesh) স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও বিধানসভার স্পিকার। এই জোড়া ঘটনা ভিন্ন সময়ে পৃথক জায়গায় ঘটেছে। সূত্রের খবর, মধ্যপ্রদেশের মউগঞ্জে স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানের সময় মঞ্চেই পড়ে যান বিধানসভার স্পিকার গিরিশ গৌতম। আবার রাইসেনের এক অনুষ্ঠানে অসুস্থ হয়ে পড়েন মধ্যপ্রদেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ড. প্রভুরাম চৌধুরী।

সূত্রের খবর, মধ্যপ্রদেশের মউগঞ্জে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করা হচ্ছিল। পতাকাল উত্তোলনের পর তিনি মঞ্চে বক্তৃতা দিচ্ছিলেন। আর সেসময় আচমকাই অসুস্থ হয়ে পড়েন বিধানসভার স্পিকার গিরিশ গৌতম। সেখানে উপস্থিত আধিকারিকরা তাঁকে তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে যান। তিনি বর্তমানে চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণে রয়েছেন। অন্যদিকে রাইসেনে পতাকা উত্তোলনের পর প্যারেড শুরু হয়েছে। আর সেসময় মঞ্চে চেয়ারে বসেছিলেন স্বাস্থ্য়মন্ত্রী ড. প্রভুরাম চৌধুরী। কিন্তু তখনই হঠাৎ চেয়ার থেকে পড়ে যান।  এরপর তাঁকে তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

তবে তাঁদের অসুস্থ হওয়ার পিছনে কী কারণ রয়েছে, তা এখনও জানা যায়নি। কিন্তু জানা গিয়েছে, স্পিকার গিরিশ গৌতম স্থিতিশীল রয়েছেন। অন্যদিকে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর শারীরিক অবস্থা খারাপ কেন হয়ে যায়, তা পরীক্ষা করা হচ্ছে।

9 months ago
Hooghly: বিনা চিকিৎসায় পড়ে রইলেন মানসিক ভারসাম্যহীন রোগী, হাসপাতালের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ

প্রায় ছয় মাস ধরে পায়ে গভীর ক্ষত নিয়ে হাসপাতালের (Hospital) বাইরে পড়ে রয়েছেন এক মানসিক ভারসাম্য়হীন (Mentally unbalanced) মহিলা। অভিযোগ, হাসাপাতালে বারংবার নিয়ে যাওয়া হলেও কোনও চিকিৎসা করা হয়নি। বৃহস্পতিবার, হুগলির চন্দননগর হাসপাতালের সামনে এই অমানবিক দৃশ্য়টি দেখা গিয়েছে। এই ঘটনাকে ঘিরে হাসাপাতালের ব্য়বস্থাপনার বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছে স্থানীয়রা। ইতিমধ্য়ে ঘটনাকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য় ছড়িয়েছে গোটা হাসপাতাল চত্বরে। 

মানসিক ভারসাম্যহীন ওই মহিলার মায়ের দাবি, বেশ অনেক দিন ধরেই আমার মেয়ে পায়ের আঘাতে ভুগছিল। তারপর তাঁকে হাসাপাতালে নিয়ে গিয়ে চিকিৎসা করা হলে সেই আঘাত সেরেও গিয়েছিল। কিন্তু সেই পায়ের আঘাত পরে গভীর ক্ষততে পরিণত হয়। অভিযোগ, গভীর ক্ষত নিয়ে ওই মহিলাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কোনও চিকিৎসা করে না। এমনকি হাসপাতালে ভর্তি করতে বললে, হাসপাতাল থেকে বলা হয় এলাকার কাউন্সিলর অনুমতি দিলে কিংবা লিখিত দিলে তবেই ওই ভারসাম্য়হীন মহিলাকে ভর্তি অথবা চিকিৎসা করা হবে। 

অন্য়দিকে, এই হাসপাতালের পাশেই রয়েছে ক্যানসার হাসপাতাল। তবু হাসপাতালের বাইরে রাস্তার পাশেই একটি ভ্য়ানের উপর ভারসাম্য়হীন ওই মহিলা দিনের পর দিনে পায়ের বিশাল ক্ষত নিয়ে পড়ে রয়েছেন। ধীরে ধীরে পায়ের ওই বিশাল ক্ষত ক্যানসারের আকার ধারণ করতে পারে বলে মনে করছেন স্থানীয়রা। এদিকে চরম ভোগান্তির মধ্যে রয়েছে ভারসাম্যহীন মহিলার পরিবার ও এলাকার বাসিন্দারা। এমন অবস্থায় তাঁরা কী করবে ভেবে পাচ্ছে না।

9 months ago