
গরিব কি মসিহা বলতে একটি নামই আজ জনতার মুখে মুখে সোনু সুদ । করোনা আবহের আগে থেকেই সাধারণ জনতার নানান সমস্যার সমাধান করেছেন সোনু । সারা ভারতের যে কোনও প্রান্ত থেকে কেউ বিপদে পরে সোনুকে একটি ফোন বা ম্যাসেজ করা মানেই তার সাহায্য পৌঁছে যাবে । মানুষের আশীর্বাদকে পাথেয় করে এগিয়ে চলেছেন তিনি । এর আগে কোনও সেলিব্রেটিকে এই ভাবে মানুষের পাশে দেখা যায় নি । একটি বিমান সংস্থা তাদের বিমানের গায়ে সোনার ছবি এঁকেছে । নানান এলাকায় সোনার মূর্তি বানিয়ে পুজো পর্যন্ত করা হয়েছে । খাবারের দোকানের নাম পর্যন্ত সোনুর নামে হয়েছে । সেই সোনার বাড়িতে হঠাৎ আজ আয়করের হানা কেন ?
সোনুর একটি সংস্থা আছে লখনৌয়ে । একটি রিয়েল এস্টেট । তার খরচ খরচা কি ভাবে হচ্ছে তাই নিয়ে নাকি সরকারের অর্থ দপ্তরের চিন্তা । অনেকে বলছে সম্প্রতি অরবিন্দ কেজরিওয়াল তাঁকে দিল্লির শিক্ষার্থীদের মেন্টর করেছেন এবং তিনি নাকি আপ পার্টিতে যোগ দিয়েছেন তাতেই নাকি চটেছে কেন্দ্রীয় সরকার এবং তাই এই হানা । আসল গল্প কি তা জানা যায় নি তবে গরিবের বন্ধুর কোনও বেচাল যে জনতা ভালো ভাবে নেবে না তা বলাই বাহুল্য জানাচ্ছে আপ পার্টির মুখপাত্র ।
ফের বিয়ের সাজে দেখা গেলো অভিনেত্রী কনীনিকা ব্যানার্জিকে। কপাল জুড়ে চন্দনের নকশা। মাথায় টিকলি। টোপর। পরনে লাল বেনারসি।ছাদনাতলায় দাঁড়িয়ে ফোন হাতে অনবরত ভিডিও তুলেছেন কনিনীকা। চোখে-মুখে সেকি আনন্দ! বিয়ে বলে কথা। ভাবছেন, কনিনীকা তো বিবাহিত, ছোট্ট মেয়েও তো আছে তাঁর! তাহলে কি দ্বিতীয় বিয়ে? পাত্র কে? ঘোরপাক খাচ্ছে নেটাগরিকদের। আসলে এই বিয়ে সেই বিয়ে নয় যে! তার এবার বাংলা নতুন ধারাবাহিক আসতে চলেছে আয় তবে সহচরী।
একটি দৃশ্যে তাকে বিয়ের সাজে দেখা গেল কনিনীকাকে। সেই শুটিংয়ের ভিডিওই নিজের ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করলেন কনিনীকা।সোমবার থেকে একটি বাংলা চ্যানেলে এই নয়া ধারাবাহিকটি চালু হয়েছে। প্রথম এপিসোড থেকেই দর্শকদের নজর কেড়েছে কনিনীকা ওরফে সহচরী সেনগুপ্ত। এই ধারাবাহিকের এক মাঝ বয়সী গৃহবধূর চরিত্রে দেখা যাবে কনিনীকাকে।
সংসার করতে গিয়ে নিজের স্বপ্নকে জলাঞ্জলি দিয়েছিল সহচরী। তবে এবার সেই স্বপ্ন ফের দেখতে শুরু করেছে সহচরী। ফের কলেজে ভরতি হবে সে। শুরু করবে তাঁর জীবনের নতুন অধ্যায়। এই ধারাবাহিকে কনিনীকার স্বামীর চরিত্রে অভিনয় করছেন ইন্দ্রজিৎ চক্রবর্তী। ইতিমধ্যে দর্শকদের নজর করেছে।
নুসরত-পুত্র ঈশানকে নিয়ে এবার মুখ খুললেন যশ দাশগুপ্ত। সম্প্রতি সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে নুসরত জানিয়েছিলেন,ঈশানের অনেক ডাকনাম,তবে ঈশান বলেই ডাকছেন তিনি। কিন্তু যশ খুদেকে কী নামে ডাকছেন? কারণ এখন নুসরত-যশ মিলেই খুদেকে সামলাচ্ছেন।
সোমবার নতুন ছবি 'চিনেবাদাম'-এর শ্যুটিং-এর ফাঁকে যশ দাশগুপ্ত জানিয়েছেন,আমি আর নুসরত মিলেই ডাকনাম রেখেছি ঈশান।
এর আগে এক ইভেন্টে এসে অভিনেত্রী জানিয়েছিলেন, "মাতৃত্ব খুবই উপভোগ করছি। আমার জীবনটাই বদলে গেছে। যশ ও আমি দুর্দান্ত সময় কাটাচ্ছি। যশের সঙ্গে অভিভাবকত্ব দারুণ কাটাচ্ছি। ইশানকে সবথেকে ওর বাবাই ভালো সামলাচ্ছে।এখন পরিবার ছাড়া কাউকেই ছেলের কাছে যেতে দিচ্ছেন না ঈশানের বাবা।'
তিনি আরও বলেছিলেন, বাবা জানেন বাবা কে? একজন মহিলাকে এই প্রশ্ন করা মানে তাঁর দিকে কালি ছেটানো।
গত ২৬ অগাস্ট কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে পুত্রসন্তানের জন্ম দেন নুসরত জাহান। হাসপাতালে ভর্তি থেকে শুরু করে সবসময় তাঁর পাশে ছিলেন যশ দাশগুপ্ত। তবে একরত্তির নাম ঈশান(Yishaan) রেখেছেন নুসরত। অনেকে বলছেন,যশের (Yash )নামের সঙ্গে মিল রেখেই নাম রাখা হয়েছে।
নিজের বিয়েকে লিভ ইন সম্পর্ক তকমা দেওয়া থেকে শুরু করে অন্তঃসত্ত্বা হওয়া,বারবার বিতর্কের মুখে পড়েছেন অভিনেত্রী।
লন্ডন থেকে দুবাই পৌঁছলেন অভিনেত্রী অনুষ্কা শর্মা , সঙ্গে স্বামী বিরাট কোহলি ও মেয়ে ভামিকা । দুবাইতেই শুরু হতে চলেছে আইপিএল । সেই কারণেই লন্ডন থেকে দুবাই এলেন রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের ক্যাপ্টেন বিরাট কোহলি। দুবাইয়ে পা রেখেই সারপ্রাইজ পেলেন কোহলি দম্পতি। যে হোটেলে তাঁরা রয়েছেন তাঁদের পক্ষ থেকে বিরুষ্কাকে স্বাগত জানাতে তৈরি করা হয়েছে বিরাটের একটি চকোলেটের মূর্তি।
বাইশ গজে যেভাবে একের পর এক বল মাঠ পার করান বিরাট, তাঁর সেই ইমেজেই তৈরি করা হয়েছে এই মূর্তি। হোটেলের ঘরে চকোলেটের বিরাটকে দেখে।লন্ডন থেকে দুবাই আসার পথে বিমানের জানলা থেকে আকাশের ছবি ক্লিক করেছেন অনুষ্কা। সোশ্যাল মিডিয়ায় তা পোস্ট করে বিখেছেন, বিদায় ইউকে। তুমি সবসময়ই অসাধারণ।
জুন মাস থেকেই দেশের বাইরে অভিনেত্রী। ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ খেলতে জুনেই ইউকে পাড়ি দিয়েছিল ভারতীয় ক্রিকেট টিম। সেই সময়ই বিরাটের সঙ্গে দেশ ছাড়েন অনুষ্কা। সামনেই কোহলির ম্যাচ,এখন দেখার কি হতে চলেছে।
এক সময়ের অন্যতম সেরা গায়ক । তাঁকে স্বর্ণযুগের কণ্ঠের জাদুগর বলা হতো । ১৯২২ এর আজকের তারিখে হাওড়ার বালিতে জন্ম । ছেলেবেলাটা কেটেছে এক বড় পরিবারে । ৮ ভাইয়ের অন্যতম তিনি । বাড়িতে গানের সংস্কৃতি ছিল তাই ধনঞ্জয়কেও আকৃষ্ট করে সংগীত । স্বাভাবিক ভাবে রবীন্দ্রসংগীতের দিকেই আকর্ষণ থাকলেও পরে ধীরে ধীরে আধুনিক ও অন্য গানেও চলে যান তিনি । রাগপ্রধান গানও শিখেছিলেন তাই তাঁর আধুনিক গানে ধ্রুপদী গানের ছোঁয়া থাকতো ।
১৯৪০ এ তাঁর মাত্র ১৮/১৯ বছর বয়সে প্রথম রেকর্ড বেরোয় পাইওনিয়ার কোম্পানি থেকে । এর সাথে রেডিওতে সুযোগ আসে । ধনঞ্জয় লোকগীতি, কীর্তন এবং শ্যামা সংগীতেও সম আকর্ষণ ছিল । তিনি হিন্দি ছবিতেও প্লেব্যাক করেন । নিজে সুর দিতে পারলেও সাধারণত অন্যের সুরেই বেশি গান গেয়েছেন বিশেষ করে সলিল চৌধুরীর শুরে তাঁর সব গানই হিট করেছিল । ভাই পান্নালাল শ্যামাসংগীতে বিখ্যাত শিল্পী ছিলেন কিন্তু পান্নালালের অকাল মৃত্যুতে ধনঞ্জয় শ্যামা সংগীত শুরু করেন । শেষ জীবন তাঁর কেটেছে কলেজ স্ট্রিটের এক হোটেলের ঘরে । ১৯৯২ এর ২৭ ডিসেম্বর তিনি ইহলোক ত্যাগ করেন ।
সোশ্যাল মিডিয়ায় সব সময়েই সক্রিয় থাকেন অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাওয়াত । অধিকাংশ সময়েই তিনি বিতর্কে জড়ান। তবে তাঁকে নিয়ে নেট দুনিয়ায় নানা রকমের মজার পোস্টও ছড়ায়। এক কথায় নেট দুনিয়ায় সব সময়েই সরগরম তিনি। আর এবার কঙ্গনাকে নিয়ে মজার পোস্ট করলেন অভিনেতা ভাস্বর চট্টোপাধ্যায় । মজার চলে অভিনেতাকে ভিডিও পোস্ট করতে দেখা যায়. সম্প্রতি এবার কঙ্গনা রানাওয়াতের কথা বলার ধরন নকল করে একটি ভিডিও করেন এক ইউটিউবার। আর এবার সেই ভিডিওতেই ঠোঁট মেলালেন ভাস্বর।
কঙ্গনার মুখে 'নেপোটিজম' শব্দ সকলেরই শোনা। বলা ভালো, কঙ্গনা এই শব্দটি ব্যবহার করার পরেই যেন লোকমুখে বার বার উঠে এসেছে 'নেপোটিজম' শব্দটি। এছাড়া কঙ্গনা 'লিবারেল'-দের বা উদারপন্থীদেরকে ব্যঙ্গ করে 'লিব্রুস' বলেন। কঙ্গনার মুখে এই শব্দগুলি বার বার উঠে আসে। আর সেই শব্দগুলিই নকল করেছেন ভাস্বর।
একবার যেন কঙ্গনা রানাওতের মত মুখের ভঙ্গিতে কথা বলছেন। এদিকে বাংলা চ্যানেলের একটি ধারাবাহিকে তিনি অভিনয় করছেন। সেখানে মুণ্ডিত মস্তক, পিছন থেকে নেমে এসেছে লম্বা চুল, গেরুয়া বস্ত্র, গলায় রুদ্রাক্ষের মালা, কপালে চন্দনের তিলক। এমন অবতারেই ভাস্বর ভিডিওটি করেছেন। বোঝাই যাচ্ছে ধারাবাহিকের সেট থেকেই কঙ্গনাকে নকল করে ভিডিও করেছেন অভিনেতা।
নেটদুনিয়ায় এখন একটাই গান মানিকে মাগে হিথে। সিংহলি কন্যার এই গান এখন সকলের মুখে মুখে। তবে এবার এই গানের আরও এক রিমেক শোনা গেলো হিরো আলমের গলায়। তবে এই গানের অনেকেই ফ্যানের তালিকায় রয়েছে। যেমন বলা যায় বলিউডের অমিতাভ বচ্চন থেকে শুরু করে প্রিয়াঙ্কা চোপড়া, মাধুরী দীক্ষিত এছাড়া আরও অন্যান্য তারকারা। তবে এবার আরও এক টুইস্ট রয়েছে।সম্প্রতি রুদ্রনীল তাঁর ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন। যেখানে দেখা গিয়েছে, গায়িকা ইয়োহানি কিবোর্ড নিয়ে বসে ‘মানিকে মাগে হিথে’ গান শেখাতে ব্যস্ত।
আর উল্টো দিকে ইয়োহানি ছাত্র হিসেবে পেয়েছেন বাংলাদেশের হিরো আলমকে। গান শুরু করলেন ইয়োহানি । আর ইয়োহানির সঙ্গে সঙ্গে বাধ্য ছাত্রের মতো গান করে চলেছেন হিরো আলম। বেশ কিছুক্ষণ এভাবেই চলল, হঠাৎই গানের তাল, শব্দ ভুলে গিয়ে বাংলাতেই গান গাইতে শুরু করলেন হিরো আলম। যা শুনে ইয়োহানি তাঁর গানের স্কুলটিই বন্ধ করে দিলেন।
তবে রুদ্রনীল কিছুটা ঠাট্টায় মেতে উঠলেন। যদিও তিনি এই গানের ভিডিওটি মজার চলে এডিট করে ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করলেন। তবে রুদ্রনীলের এই ভিডিওতে একাধিক নেটাগরিকরা বলেছেন এই গান আর কত চলবে,বন্ধ করা হোক. তবে গোটা বিষয়টি মজার চলে ঠাট্টা করে তার এই পোস্ট।
রাজনীতির ময়দানে রং ছড়িয়েছেন তিনি। প্রতিদিনই তাঁর নিত্য নতুন লাইভ আর নতুন নতুন কীর্তিতে ইতিমধ্যেই জনপ্রিয়তার প্রায় শিখরে বিরাজ করছেন কামারহাটির তৃণমূল বিধায়ক মদন মিত্র। এবার বড়পর্দায় আসতে চলেছে মদন মিত্রের বায়োপিক । রাজনীতির ‘সুপারস্টার’ বলে যাঁর খ্যাতি চারদিকে, তাঁর রঙিন মেজাজ এবার ধরা পড়বে সিনেমার পর্দায়। ইতিমধ্যেই রঙিন পাঞ্জাবি, রঙিন রোদ চশমা! ‘বস’ লেখা জুতো, সিঙ্গাপুরের চপ্পল ইত্যাদিতে একের পর এক চমক দিয়েছেন মদন মিত্র । একেক পর এক ছবিতে সিনেমার তারকাদেরও হার মানান তিনি। সেই মদন মিত্রের জীবনকেই এবার ক্যামেরায় তুলে ধরতে চলেছেন টলিউডের জনপ্রিয় পরিচালক রাজা চন্দ।
তবে চমকের এখানেই শেষ নয়। মদন মিত্রকে নিয়ে আসলে আসতে চলেছে দু-দুটি বায়োপিক। রাজা চন্দের পাশাপাশি কামারহাটি বিধায়ক, ভবানীপুরের 'দামাল ছেলে'কে নিয়ে বায়োপিকের কাজে হাত দিতে চলেছেন পরিচালক রাজর্ষি দে।রাবরই মদন মিত্রের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাজর্ষির। তাঁর ‘মায়া’ ছবির শ্যুটে অনেক সাহায্য করেছেন কামারহাটির বিধায়ক।
পরিচালকের কথায়, ‘‘ডানলপের অনেক প্রত্যন্ত জায়গায় আমরা শ্যুট করেছি। যেমন, বালি জুট মিলের ওয়ার্কাস কলোনিতে শ্যুটিং হয়েছে। শ্যুটিং হয়েছে জেটিয়াবাড়িতেও। সব জায়গায় শ্যুটের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন মদনদা।’’ শুধু ব্যবস্থা করে দেওয়া নয়, আউটডোর শ্যুটেও এসেছিলেন তিনি। জেটিয়াবাড়ি থেকে লাইভ সম্প্রচারও করেন।
শনিবার থেকে পুণেতে দক্ষিণী পরিচালক অ্যাটলির নতুন ছবির শুটিং শুরু করেছেন শাহরুখ খান । এই ছবিতেই শাহরুখের সঙ্গে জুটি বাঁধছেন দক্ষিণের জনপ্রিয় অভিনেত্রী নয়নতারা । ছবিতে রয়েছেন সানিয়া মালহোত্রাও । এমনকী, দক্ষিণের আরেক জনপ্রিয় অভিনেত্রী প্রিয়ামণিও রয়েছেন এই ছবিতে।ই ছবির শুটিং চলছিল পুণের এক মেট্রো স্টেশনে। কালো রঙের পোশাকে দেখা গিয়েছে শাহরুখকে। মাথায় লাগানো কাপড়ের ফেট্টি। সাধারণ মানুষ তখন মেট্রোতে ওঠার জন্য লাইন দিয়েছেন। হঠাৎই সেখানে পৌঁছে গেলেন শাহরুখ। শাহরুখকে এত সামনে দেখে হঠাৎ করেই মেট্রো স্টেশনে হইচই পড়ে গেল।
নিজেকে সামলে ওঠার আগেই শাহরুখের উপরে হুমড়ি খেয়ে পড়ল জনতা। থেমে গেল সিনেমার শুটিং। সবাইকে শান্ত করলেন শাহরুখ স্বয়ং। মেট্রো স্টেশনে একটি হাইজ্যাকের দৃশ্যের শুটিং চলছিল। জনতা শান্ত হতে অবশ্য ফের শুটিং শুরু করেন পরিচালক।তবে এখানেই শেষ নয়, শুটিংয়ের ফাঁকে পুণে মেট্রোর কর্মচারীদের সঙ্গেও দেখা করলেন শাহরুখ। ছবি তুললেন, আড্ডাও দিলেন।
এই ছবির শুটিং ছাড়াও আরো অনেক ছবি রয়েছে। ‘পাঠান’ (Pathan) ছবির শুটিংয়ে। এই ছবিতে শাহরুখের সঙ্গে দেখা যাবে দীপিকা পাড়ুকোন জন আব্রাহমকে । শোনা গিয়েছে, ছোট্ট একটা চরিত্রে দেখা যাবে সলমন খানকেও। এরই মাঝে নতুন এই ছবির কথা রটে গেল বলিপাড়ায়।
শোনা গিয়েছে পরিচালক অ্যাটলির এই নতুন ছবি একেবারেই প্রেমের ছবি। আর পরিচালক চেয়েছিলেন বলিউডে তাঁর প্রথম ছবিতে যেন থাকেন শাহরুখ। অ্যাটলির লেখা চিত্রনাট্যও নাকি বেশ পছন্দ হয়েছে শাহরুখের। অন্যদিকে অভিনেত্রী নয়নতারার সঙ্গে ‘রাজা রানি’ ও ‘বিজলি’-এই দু’টি ছবিতে কাজ করেছেন অ্যাটলি। এই ছবির হাত ধরেই বলিউডে পা দেবেন নয়নতারা।
এবার মুনমুন সেনের বাড়িতে হামলা চালালো একদল দুষ্কৃতী।ঘটনার সূত্রপাত শনিবার রাত ১১টা নাগাদ। অভিযোগ, সেই সময় আচমকা মুনমুন সেনের অ্যাপার্টমেন্টে ঢুকে পড়ে ১০-১৫ জন দুষ্কৃতী। প্রাক্তন সাংসদের কর্মচারীরা তাদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেন।কর্মচারীদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে দুষ্কৃতীরা। তাদের মারধরও করা হয়।