
ভোজপুরি অভিনেত্রী আকাঙ্খা দুবে (Akanksha Dubey) প্রয়াত। রবিবার বারাণসীর হোটেল রুমে তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার হয়। পুলিসের অনুমান, আত্মহত্যা করেছেন তিনি। আকাঙ্খার মা মধু দুবের অভিযোগ, তাঁর মেয়ের মৃত্যুর জন্য দায়ী সঞ্জয় সিং ও সমর সিং। ২৫ মার্চ প্রয়াত হয়েছেন অভিনেত্রী। শনিবার রাতে ইনস্টাগ্রাম একাউন্ট থেকে ভিডিও পোস্ট করেছিলেন আকাঙ্খা। সেখানে তাঁকে দেখে হাসিখুশি মনে হলেও রাতে তিনি আবারও একটি লাইভ করেন। সেই ভিডিওটি বিষণ্ণ ছিলেন অভিনেত্রী সেই স্ক্রিনশটও ছড়িয়ে পড়ে। এবার এই বিষয়ে মুখ খুললেন অভিনেত্রীর হেয়ার স্টাইলিস্ট।
অভিনেত্রীর হেয়ারস্টাইলিস্ট রাহুল এবং রেখা মোরে বলেন, ২৫ মার্চ একটি পার্টিতে গিয়েছিলেন আকাঙ্খা। সেখানে তিনি বেশ হাসিখুশি ছিলেন। হেয়ার স্টাইলিস্ট আরও জানান, 'লায়েক হু মে নালায়ক নেহি' সিনেমার শ্যুটিংয়ের জন্য রবিবার সকাল ৭টায় তৈরী হওয়ার কথা ছিল আকাঙ্খার। কিন্তু তিনি মেকআপ রুমে না পৌঁছালে প্রোডাকশনের এক ব্যক্তি তাঁকে ডাকতে যান। ডাকাডাকিতে সাড়া না মিললে মাস্টার কি দিয়ে দরজা খুলে দেখা যায়, তিনি আত্মহত্যা করেছেন। হেয়ার স্টাইলিস্ট বলেন, 'আকাঙ্খা তাঁর সহকর্মীদের যত্ন নিতেন। অভিনেত্রীর মৃত্যুতে ভেঙে পড়েছেন তাঁরাও।' ঘটনার তদন্তে নেমেছেন পুলিস।
উষ্ণতা ছড়ান এমন দুই অভিনেত্রী এক জায়গায় থাকলে কী হয় বলুন তো? সকলের নজর তাঁদের দিকেই চলে যায়। ঠিক যেমন হয়েছে রবিবার। একদা পর্নস্টার ও অভিনেত্রী সানি লিওনির (Sunny Leone) ভক্তসংখ্যা অনেক। যেখানে সানি সেখানেই গ্ল্যামার। অন্যদিকে সদ্য খ্যাতি পাওয়া উরফি জাভেদ (urfi Javed)। বর্তমানে পোশাক নির্বাচনের জন্য তিনি চর্চিত সামাজিক মাধ্যমে। এই দু'জন এবার একত্রিত হলেন। সম্প্রতি এক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে নিমন্ত্রিত ছিলেন তাঁরা। সেখানেই মুখোমুখি হলেন পাপারাৎজিদের। একসঙ্গে অনুষ্ঠানের রেড কার্পেটেও হাঁটলেন তাঁরা।
সানিকে দেখে আগে এগিয়ে আসেন উরফি। হাসিমুখে সানির সঙ্গে বাক্যালাপ করেন উরফি। তারপরেই ক্যামেরার সামনে পোজ দেন। সানি পরেছিলেন ছাই রঙের একটি পোশাক। বরাবরের মতোই নিজস্ব জৌলুসে ছিলেন তিনি। অন্যদিকে উরফি পাঁজরের মতো বেগুনি রঙের একটি পোশাক পরেছিলেন। স্বল্পবসনা উরফির প্রবল সমালোচনা করেন নেটিজেনরা।
বলিউড (Bollywood) তারকাদের ছেলে-মেয়েদের প্রায়ই ক্যামেরায় পর্দায় হাইলাইট হতে দেখা যায়। স্টারকিডদের নিয়ে সাধারণ মানুষের কৌতূহলেরও শেষ নেই। এবারে ফের চর্চায় উঠে এল শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের (Aryan Khan) নাম। আরিয়ানের সঙ্গে কার সম্পর্ক রয়েছে, এই নিয়ে ক'দিন আগেই জল্পনার সৃষ্টি হয়েছিল। তাঁকে দেখা গিয়েছিল নোরার সঙ্গে, ফলে নোরার সঙ্গে আরিয়ানের সম্পর্ক নিয়ে শুরু হয়েছিল জল্পনা। আর এবারে তাঁকে দেখা গেল এক বাঙালি নায়িকার সঙ্গে। কে এই নায়িকা, তাঁর সঙ্গে কী সম্পর্ক, এই নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।
মাদক-কাণ্ডে জড়িত হওয়ার পর থেকে আরিয়ানের নাম যেন বারবার উঠে আসছে শিরোনামে। মাদক-কাণ্ডে জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর কিছুদিন লাইমলাইট থেকে কিছুটা দূরে থাকলেও ফের তিনি স্বাভাবিক ছন্দেই ফিরে এসেছেন। আর এবারে তাঁকে দেখা গেল বাঙালি তথা ছোট পর্দার অভিনেত্রী নায়রা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে। উল্লেখ্য, নায়রা বর্তমানে 'পিশাচিনী' নামক সিরিয়ালে কাজ করছেন। জানা গিয়েছে, একটি পার্টিতে গিয়েছিলেন অভিনেত্রী নায়রা বন্দ্যোপাধ্যায় ও রোশনি ওয়ালিয়া। আর সেই পার্টিতেই উপস্থিত ছিলেন আরিয়ান খান। সেখানেই তাঁর সঙ্গে ছবি তুলতে দেখা যায় নায়রাকে।
নায়রা ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন, যেখানে দেখা যাচ্ছে, নায়রা, রোশনিদের নাচ করতে ও আরিয়ানের সঙ্গে ভিডিও করতে। সেখানে তিনি ক্যাপশনে আরিয়ানকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। মনে করা হচ্ছে, আরিয়ান যেহেতু বলিউডে পরিচালক হয়ে অভিষেক ঘটাতে চলেছেন, তার জন্যই তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছেন নায়রা।
তবে নায়রার সঙ্গে আদৌ কোনও সম্পর্ক রয়েছে কিনা আরিয়ানের তা নিয়ে কিছু জানা যায়নি। কারণ এর আগে আরিয়ানকে অনন্যা পাণ্ডে, নোরা ফাতেহি, পাকিস্তানি অভিনেত্রী সাদিয়া খানের সঙ্গে দেখা গেলে তাঁদের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছিল। রীতিমতোই নায়রার সঙ্গেও তাঁকে দেখে এর ব্যতিক্রম কিছু হয়নি।
দক্ষিণী তারকা হলেও বলিউডে তাঁর জনপ্রিয়তা কিন্তু কোনও অংশে কম নয়। এককথায় তিনি এখন সর্বভারতীয় অভিনেত্রী হয়েই সবার মন কেড়েছেন। বিশেষ করে 'আন্টাভা' গানের পর থেকে তাঁর কথা যেন সবার মুখে মুখে। হ্যাঁ কথা বলা হচ্ছে, সামান্থা রুথ প্রভুর (Samantha Ruth Prabhu)। অনুরাগীরা সমাজমাধ্যমে তাঁর ছবির নীচে একাধিক কমেন্ট করেন। সামান্থাও কখনও কখনও তাঁর উত্তরও দিয়ে থাকেন। তবে এবার তাঁর এক ফ্যান এমন এক কথা বলে বসলেন, যা দেখে স্যামও উত্তর না দিয়ে থাকতে পারেননি।
খুব শীঘ্রই বড় পর্দায় মুক্তি পেতে চলেছে তাঁর ছবি 'শকুন্তলম'। আর তার জন্য প্রোমোশনও চলছে জোর কদমে। আসন্ন ছবির প্রোমোশনের জন্য তাঁকে এক এমব্রয়ডারি কাজের উপর পুতির কাজ করা অফ হোয়াইট শাড়িতে দেখা গিয়েছে। সেই লুকে তাঁকে যেমন দেখাচ্ছে গ্ল্যামারাস, তেমন দেখাচ্ছে এলিগেন্ট। তাঁর এই স্টানিং লুক ঝড় তুলেছে নেটিজেনদের মনে।
তাঁর এক ভক্ত তাঁর লুকের একটি ভিডিও বানিয়ে টুইট করে সেখানে লিখেছেন, তিনি সামান্থাকে এক ব্যক্তিগত অনুরোধ করতে চান, সেটি হল সামান্থা যেন কারও সঙ্গে ডেট করেন। অর্থাৎ কারও সঙ্গে সম্পর্কে যান। আর এরপরেই সামান্থার উত্তর মন কেড়ে নিয়েছে নেটিজেনদের। তিনি লিখেছেন, 'Who will love me like you do' অর্থাৎ 'কে আপনার মত আমাকে ভালোবাসবে'।
Who will love me like you do 🫶🏻 https://t.co/kTDEaF5xD5
— Samantha (@Samanthaprabhu2) March 26, 2023
মুক্তির অপেক্ষায় ঋতাভরী চক্রবর্তী (Ritabhari Chakraborty) ও আবির চট্টোপাধ্যায় (Abir Chatterjee) অভিনীত 'ফাটাফাটি'(Fatafati)। গৃহিনী থেকে প্লাস সাইজ মডেল হয়ে ওঠার গল্প বলবে এই সিনেমা। ইতিমধ্যেই মুক্তি পেয়েছে সিনেমার একটি গান 'জানি অকারণ'। ছোট পর্দা থেকে অভিনয় শুরু করেছেন ঋতাভরী, অভিনয় করেছেন বড় পর্দাতেও। তবে চিরাচরিত ঋতাভরীকে তাঁর আসন্ন সিনেমায় একটু অন্যরকম লাগবে। অভিনেত্রীকে সাধারণত টোনড ফিগারেই দেখা যায়। তবে চরিত্রের প্রয়োজনে যে তিনি নিজের আমূল পরিববর্তন ঘটাতে পারেন, সেই প্রমাণ দেবে 'ফাটাফাটি'। কতটা সহজ ছিল এই পরিবর্তন? রবিবার নিজের ফেসবুক থেকে নিজেই লিখেছেন সে কথা।
ঋতাভরী লিখছেন,'রবিবার আমার সিনেমা ফাটাফাটির জানি অকারণ গানটি মুক্তি পেয়েছে। গানটি যেভাবে আপনারা গ্রহণ করেছেন তাতে আমি আপ্লুত। সিনেমার জন্য এই প্রথমবার আমি এত বড় শারীরিক পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে গেলাম।' অভিনেত্রী এরপর শারীরিক পরিবর্তনের জার্নি ভাগ করে নিয়েছেন। তিনি লিখেছেন,'আমার অস্ত্রোপচারের পর আমি ৬ মাস বিছানায় শয্যাশায়ী ছিলাম। ৭ কিলো ওজন বেড়ে গিয়েছিল। এরপর আমি দুটো সিনেমার জন্য আবারও পুরোনো চেহারায় যাওয়ার আয়োজন শুরু করি।'
এমনই এক মুহূর্তে 'ফাটাফাটি' সুযোগ এল ঋতাভরীর হাতে, কীভাবে বদলে গেল জীবনযাত্রা সে কথা লিখেছেন। ঋতাভরী লিখছেন, 'এরপর ফাটাফাটি আমার জীবনে এলো। সিনেমার কাহিনী সব বদলে দিল। আমি যখন চিত্রনাট্য শুনি তখন বুঝতে পারি XXL মডেলের চরিত্রকে যথাযথ করে তুলতে হলে আমাকে ১৫ থেকে ২০ কিলো ওজন বাড়াতে হবে।'
হাতে যে দুটি সিনেমা ছিল তার কী হল? ঋতাভরী নির্দ্বিধায় বাকি দুটি সিনেমা ছেড়ে দেন। কিন্তু এই সিদ্ধান্ত কতটা সঠিক? অভিনেত্রী লিখছেন, 'কিছু গল্পের জন্য যাবতীয় সবরকম সমস্যার মোকাবিলা করা যায়।' কিন্তু এই চিত্রনাট্য বেছে নেওয়ার পিছনে কোন ভাবনা কাজ করেছিল ঋতাভরীর? তিনি লিখেছেন 'আমি সবসময় যদি শেমিংয়ের বিরোধিতা করি। এমনকি আমার অস্ত্রোপচারের পর আমিও এর স্বাদ পেয়েছি। প্রতিনিয়ত যারা শেমিংয়ে সম্মুখীন হন, এমন অনেকের হয়ে কথা বলার সুযোগ পেয়েছি এই সিনেমায়।'
বলিউড সুপারস্টার সলমন খানের (Salman Khan) কাছে বহুদিন ধরেই হুমকি ই-মেইল (Death Theat) আসছিল। অভিনেতার বাড়ি, তাঁর গতিবিধি মুড়ে ফেলা হয়েছে পুলিসি নিরাপত্তায়। এবার খুঁজে পাওয়া গেল হুমকি ই-মেইলের নেপথ্যর চক্রীকে। ইতিমধ্যেই মুম্বই পুলিস এবং যোধপুর পুলিস যৌথভাবে গ্রেফতার করেছে তাকে। তবে মুম্বই নগরী থেকে নয়, অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে যোধপুর থেকে। রিপোর্ট অনুযায়ী অভিযুক্ত ওই যুবক, সিধু মুসেওয়ালার বাবাকেও খুনের হুমকি দেয়।
এর আগে সলমনকে মারণ হুমকি দেওয়ার অভিযোগে মুম্বই পুলিস গ্যাংষ্টার লরেন্স বিষ্ণোই এবং গোল্ডি ব্রারকে গ্রেফতার করেছিল। কিন্তু এরপরও হুমকি ই-মেইল অব্যাহত থাকে। অভিনেতার অফিসে আবারও হুমকি ই-মেইল পাঠানো হয়। এরপরেই সলমন খানকে কড়া নিরাপত্তা দেওয়া হয়েছে। পুলিসও তৎপর হয়ে ওঠে এর সুরাহা করতে। ই-মেইল এর উৎসস্থল খুঁজতে গিয়ে দেখা যায় এই কার্যকলাপ করা হচ্ছে রাজস্থানের যোধপুর থেকে।
তিহার জেলে বসে বিষ্ণোই এক সাক্ষাৎকারে সে অভিনেতার জীবন শেষ করার হুমকিও দেয়। এই মর্মে ১৮ মার্চ অভিনেতার ম্যানেজার বান্দ্রা পুলিশ স্টেশনে অভিযোগ দায়ের করেন।
দেব (Dev) ও রুক্মিণী (Rukmini) দুজনেই অধিকাংশ সময় কর্মজীবন নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। দেব আবার সক্রিয় রাজনীতিরও অংশ। তাই একান্তে সময় কাটানোর সুযোগ খুব একটা হয় না বললেই চলে। দেব ব্যস্ত রয়েছেন বাঘাযতীনের শুটিং-এ, অন্যদিকে রুক্মিণী ব্যস্ত 'বিনোদিনী'র শুটিং-এ। শ্যুটিং-এর মাঝে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন দু'জনেই। দেবের চোখে চোট লাগে, রুক্মিণীও জ্বরে অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাই পুরোদমে কর্মজীবনে ফেরার আগে একান্তযাপনে গেলেন তাঁরা। দুজনেই সামাজিক মাধ্যমে সেই ছবি পোস্ট করেছেন।
সাধারণত কাজ শেষ করেই ছুটি কাটাতে যান দেব ও রুক্মিণী। এবারেও তাই করলেন। তবে এবার গন্তব্য মালদ্বীপ। দেব একটি ছবি পোস্ট করেছেন নিজের ইনস্টাগ্রাম থেকে। চারিদিকে সুইমিং পুল পরিবেষ্ঠিত একটি রিসর্টের টেবিলে বসে নায়কোচিত ভঙ্গিতে ছবি দিয়েছেন দেব। রুক্মিণী নিজের ছবি না দিলেও ইনস্টাগ্রামে স্টোরিতে একটি ছবি দিয়েছেন। সেই ছবিতে যতদূর চোখ যায়, কেবল সমুদ্র আর সমুদ্র। জায়গাটি যে মালদ্বীপ, তা বুঝতে তেমন অসুবিধা হয় না। যদিও তাঁরা একসঙ্গে ছবি দেননি।
অভিনেত্রী পরিণীতি চোপড়া (Parineeti Chopra) এবং আপ (AAP) নেতা রাঘব চড্ডার (Raghav Chadda) সম্পর্ক নিয়ে জল্পনা বেড়েই চলেছে। দিন কয়েক আগে একসঙ্গে ডেটে গিয়েছিলেন দুজনে। পরপর দু 'দিন নৈশভোজ ও লাঞ্চ সারতে দেখা গিয়েছিল তাঁদের। সেই মুহূর্তের ছবি ধরা পড়েছিল ক্যামেরায়। শোনা যায়, তাঁরা নাকি একইসঙ্গে পড়াশোনা করেছেন বিদেশে। কিন্তু 'তাঁরা কেবল বন্ধু', এই কথা মানতে চান না নেটিজেনরা। পরিণীতি বলিউডের (Bollywood) জনপ্রিয় অভিনেত্রী। অন্যদিকে, আম আদমি পার্টির পঞ্জাবের মন্ত্রী রাঘবের ভক্ত অনেকে। ফলে তাঁদের নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে। এবার জল্পনা বাগদান (Engagement) সারতে চলেছেন তাঁরা।
প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগে দিল্লির সংসদ ভবনে ঢোকার মুখে রাঘবকে এই বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি সংবাদমাধ্যমকে জানান, 'আমাকে পরিণীতি নয়, রাজনীতির বিষয়ে প্রশ্ন করুন।' এরপরেই যুক্ত করেন, 'আমরা বিয়ে করলে আপনাদের অবশ্যই জানাব।' রাঘব স্পষ্ট করে কিছু না বললেও অস্বীকার করেননি সরাসরি। তবে সেই মুহূর্তে রাঘবের চেহারা নিয়েও সন্দেহ শুরু করেছেন নেটিজেনরা। সাংবাদিকের প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সময় হাসিতে মুখ লাল হয়ে যায় তাঁর। ইংরেজিতে যাকে বলে 'ব্লাশ' করা। এইবার জল্পনা খুব শীঘ্রই বাগদান সারতে চলেছেন পরিণীতি ও রাঘব। তারপরেই সম্পর্ককে দুনিয়ার সামনে শিলমোহর দিতে পারেন বলে কানাঘুঁষো।
জানা যাচ্ছে, রাঘব ও পরিণীতি দু'জনের পরিবারই তাঁদের সম্পর্ক নিয়ে খুশি। খুব শীঘ্রই বাগদান পর্ব হতে পারে। তবে একজন অভিনয় ও একজন রাজনীতি নিয়ে ব্যস্ত, তাই অনুষ্ঠানের দিনক্ষণ নির্ধারণ কঠিন হয়ে পড়েছে। তবে পরিবারের কাছের মানুষদের নিয়ে এই অনুষ্ঠান হতে পারে বলে খবর।
রবিবার দুপুরে শোকের ছায়া নামল অভিনয় জগতে। প্রয়াত (Death) ভোজপুরি অভিনেত্রী আকাঙ্খা দুবে (Akanksha Dubey)। বারাণসীর একটি হোটেলে তাঁর মৃতদেহ (DeadBody) উদ্ধার হয়েছে। ২৫ বছর বয়সেই খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। অভিনয়ের পাশাপাশি ইনস্টাগ্রাম, টিকটকেও জনপ্রিয় ছিলেন তিনি। ১৮ ঘন্টা আগে অর্থাৎ শনিবার রাতে তিনি শেষ ভিডিও পোস্ট করেন ইনস্টাগ্রামে। ভিডিওতে চোখে-মুখে অবসাদের ছায়া নেই। তিনি যে আর কিছুক্ষণ পরেই থাকবেন না তাও বোঝার উপায় নেই। সেই ভিডিওতে তাঁকে বেলি ডান্স করতেও দেখা যায়। ভক্তরা বিশ্বাস করতে পারছেন না আকাঙ্খা আর নেই।
এক মাস আগেই ভ্যালেন্টাইন্স ডে'তে সামাজিক মাধ্যমে সহ অভিনেতা সমর সিং'এর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে শিলমোহর দেন। 'মেরি জং মেরা ফ্যায়সলা' ছবি দিয়ে সিনেমার জগতে হাতেখড়ি করেন। খ্যাতি অর্জন করেন, 'মুঝসে শাদি করোগি', 'সাজন' সিনেমার হাত ধরে। রবিবারেই থেমে গেল তাঁর জীবনযাত্রা। প্রাথমিকভাবে পুলিস অভিনেত্রীর মৃত্যুকে 'আত্মহত্যা' বলেছেন।আকাঙ্খার মৃত্যুর পিছনে কোনও কারণ রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারী অফিসাররা।
'বোট্টা বোম্মা।' গানের কথা নয়, এই নামেই জ্যাকলিনকে (Jacqueline Fernandez) ডাকেন সুকেশ চন্দ্রশেখর (Sukesh Chandasekhar)। ২০০ কোটি টাকার আর্থিক তছরূপি মামলায়, সুকেশ অভিযুক্ত হতেই সামনে আসে মডেল ও বলিউড অভিনেত্রী জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজের নাম। প্রকাশ্যে আসে তাঁদের একাধিক ছবি। সুকেশ সংবাদমাধ্যমের সামনে বলেন, তাঁদের মধ্যে প্রণয়ের সম্পর্ক। ছবি থেকে সেই রসায়ন স্পষ্টও হয়। নাম জড়িয়েছিল অভিনেত্রী নোরা ফতেহির। তবে সুকেশ স্পষ্টতই জানান, নোরা তাঁর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। তবে এগিয়ে রেখেছেন জ্যাকলিনকে। সুকেশের মতে, জ্যাকলিন তাঁকে এখনও ভালোবাসে। তাই বিশেষ দিনে জ্যাকিকে চিঠি লিখলেন জেলবন্দী প্রেমিক।
সুকেশ তাঁর জন্মদিনে প্রেমপত্র পাঠান জ্যাকলিনকে। চিঠির শুরুতেই জ্যাকলিনকে তিনি 'মাই বেবি জ্যাকলিন' বলে সম্বোধিত করেন। কারাগারে বন্দি অবস্থায় তাঁর জ্যাকির কথা খুব মনে পড়ছে, একথাও জানান। সুকেশ লেখেন,' আমার বোম্মা (পুতুল), আমার জন্মদিনে তোমাকে খুব মনে পড়ছে। আমাকে ঘিরে তোমার উপস্থিতি মনে পড়ছে। আমার কাছে আর শব্দ নেই, কিন্তু আমি জানি আমার উপর তোমার অশেষ ভালোবাসার আবেশ রয়েছে।'
প্রসঙ্গত সুকেশ চন্দ্রশেখরের আর্থিক তছরূপি মামলায় নাম জড়িয়েছে জ্যাকলিনেরও। সুকেশের কাছ থেকে তিনি একাধিক সম্পত্তি নিয়েছে সেই প্রমাণও পেয়েছে তদন্তকারী সংস্থা। ইডির চার্জশিট অনুযায়ী জ্যাকলিন সুকেশের থেকে 'গুচি' ও 'চ্যানেল'এর ৩টি ব্যাগ, গুচির জিমের কাপড়, লুই ভিতোঁর ব্যাগ, দুটি হিরের কানের, বিভিন্ন রঙের পাথরের একটি ব্রেসলেট, দুটি হার্মিজ ব্রেসলেট ও একটি মিনি কুপার গাড়ি নিয়েছেন। ঘটনার তদন্ত করছে দিল্লি পুলিস এবং ইডি।
ওটিটি'তে বহু আগেই মুক্তি পেয়েছে ওয়েব সিরিজ মির্জাপুরের (Mirzapur) দুটি পার্ট। দর্শক যে শুধু ওই দুটি সিজেন পছন্দ করেছে তাই-ই নয়, গোগ্রাসে গিলেছে। তাবড় অভিনেতারা অভিনয় করেছেন সিরিজে। ক্ষমতার লড়াই, রাজনীতি, বিশ্বাসঘাতকতা, পেরিয়ে মির্জাপুরের মুকুট কার মাথায় বসবে, তা দেখা যেতে পারে সিজেন-থ্রি তে। প্রথম দুটি সিরিজে দর্শকেরা টানটান ড্রামা দেখতে পেয়েছিলেন। এবারের সিজেনও কি সেই গতিধারা অব্যাহত থাকবে? তা বোঝা যাবে সিরিজ মুক্তি পেলেই। যদিও মির্জাপুর সিজেন-থ্রি (Mirzapur Season 3) মুক্তি পাওয়ার আগেই এই বিষয়ে কথা বললেন সিজের অভিনেত্রী শ্বেতা ত্রিপাঠি (Shweta Tripathi)।
এর আগের দুটি সিজনে অভিনয়ের জন্য প্রশংসা পেয়েছিলেন শ্বেতা ত্রিপাঠি। 'মাসান'র মতো সিনেমা ও একাধিক সিরিজ করেছেন, তবে মির্জাপুর তাঁর কেরিয়ার জীবনের মাইলফলক হয়ে গিয়েছে। পরের সিজনেও রয়েছেন অভিনেত্রী, 'গোলু' অর্থাৎ গজগমিনী গুপ্ত চরিত্রে। তাঁকে এইবার দেখা যাবে রণরঙ্গিনী রূপে। কাছের মানুষকে হারিয়ে কতটা বদলেছে গোলুর জীবন? মির্জাপুরের মসনদের তাজ কি তাঁর মাথাতেও উঠবে? বিগত সিজনের চরিত্রওগুলির সঙ্গে তাঁর চরিত্রের রসায়ন কতটা বদলাবে? জানা যাবে পরের সিজনে।
যদিও সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে শ্বেতা সিজন-থ্রি এর খানিকটা আভাস দিয়েছেন। অভিনেত্রী বলেছেন, মির্জাপুরের তৃতীয় সিজন চারদিকে শোরগোল ফেলে দেবে। বাস্তবে মির্জাপুরের সহ-অভিনেতাদের কেমন সম্পর্ক? অভিনেত্রী জানিয়েছেন, সিজনের প্রত্যেক সহকর্মীর সঙ্গে তাঁর নিবিড় সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। তাঁরা প্রত্যেকেই শ্বেতার জীবনে মণিমাণিক্য হয়ে উঠেছে। তাবড় অভিনেতারা রয়েছেন সিজনে, গল্পও জমাটি, তাই মির্জাপুর সিজন-থ্রি নিয়ে আশাবাদী শ্বেতা।
সম্প্রতি অনুষ্কা শর্মার (Anushka Sharma) ছবি সামাজিক মাধ্যমে (Social Media) চর্চার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। শনিবার অনুষ্কা কালো পোশাকে একটি ছবি দিয়েছিলেন ইনস্টাগ্রামে। ছিপছিপে ফিগারে কালো পোশাক পরেছিলেন তিনি। সঙ্গে হীরের গয়না পরেছিলেন গলায়। শেয়ার করেছিলেন ফটো শ্যুটের ক্যান্ডিড মুহূর্তের ছবিও। লাস্যময়ী অনুষ্কার সেই ছবিগুলি দেখে নেটিজেন-ভক্তরা কমেন্টে, শেয়ারে ভরিয়ে দেন। জানা গিয়েছে, অনুষ্কার সেই সমস্ত প্রস্তুতি ছিল একটি অনুষ্ঠানের জন্য। সেই অনুষ্ঠানে সংবাদমাধ্যমের সামনে ঘটল আরেক ঘটনা।
অনুষ্কা বর্তমানে বিরাট 'ঘরণী'। চুটিয়ে সংসার করছেন বিরাটের সঙ্গে। সন্তানের মা হয়েছেন। তবে বিরাটের পদবি বসাননি নিজের নামের পাশে। এ অবশ্য নতুন কিছু না। অনেক অভিনেত্রী নিজের স্বতন্ত্র পরিচিতি বাঁচিয়ে রাখতে চান। আবার একইসঙ্গে পিতৃপরিচয়ও ধরে রাখতে চান। অনুষ্কাও তাঁদেরই দলে। শনিবার ওই অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে পাপারাৎজিরা তাঁকে 'মিসেস কোহলি' বলে সম্বোধন করেন।
অনুষ্কা অবশ্য তাতে বিরক্ত হননি। বরং পাপারাৎজিদের উত্তেজনা শান্ত করতে অভিনেত্রী বলেন, 'শান্ত হন! আপনারা এত চিৎকার করছেন কেন? আমার কান বাজছে।' 'মিসেস কোহলি' সম্বোধনে যে বিশেষ আপত্তি নেই, বরং বিয়ের এত বছর পরেও যে বিরাটের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ জীবনযাপনে রয়েছেন, তা বুঝিয়ে দিয়েছে অনুষ্কার রক্তাভ গাল ও স্মিত হাসি।
দীপিকা পাডুকোন (Deepika Padukone) ও রণবীর সিং (Ranveer Singh)-এর সম্পর্কের রসায়ন বর্তমানে কোথায় দাঁড়িয়ে? সেই চর্চায় সরগরম সামাজিক মাধ্যম (Social Media)। সম্প্রতি তাঁরা এক খেলার অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। সেই অনুষ্ঠানে একই গাড়িতে আসেন দু'জনে। তবে যুগলের ব্যবহারে সন্দেহ তৈরি হয় নেটিজেনদের মনে। গাড়ি থেকে নেমে স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতে দীপিকার হাত ধরতে চান রণবীর। এরপরে দীপিকার শারীরিক ভঙ্গি ধরা পড়ে ক্যামেরায়। সেই ভিডিও বর্তমানে ভাইরাল সামাজিক মাধ্যমে। বিচ্ছেদ(Divorce) হচ্ছে দু'জনের, সেই কানাঘুষো শুরু হয়েছে।
ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, রণবীর দীপিকার দিকে হাত এগিয়ে দেন। ভেবেছিলেন দীপিকা যথারীতি তাঁর হাত ধরবেন। কিন্তু দীপিকা হাত ধরলেন না। যদিও রণবীর আশা ছাড়েননি। বেশ কিছুক্ষণ হাত এগিয়ে রাখেন দীপিকার দিকে। কিন্তু রণবীরকে এড়িয়ে দীপিকা নিজের শাড়ি সামলাতে শুরু করেন দু'হাতে। সামনে ক্যামেরা দেখে রণবীর ঢোক গিলে, গলার টাই ঠিক করে অপ্রস্তুত পরিস্থিতি সামলে নেন। কিন্তু ক্যামেরার চোখ ততক্ষণে মুহূর্ত বন্দী করে ফেলেছে। সেই ভিডিও কয়েক মুহূর্তে পৌঁছে যায় নেটিজেনদের মুঠোফোনে। 'তাহলে কি বিচ্ছেদ হচ্ছে তাঁদের?' এমন কমেন্টে ছয়লাপ হয় সামাজিক মাধ্যম।
প্রসঙ্গত, ৬ বছর প্রেম করার পর, ২০১৮-তে ইতালিতে উড়ে গিযে বিয়ে করেন দীপিকা-রণবীর। বলিউডের জনপ্রিয় দম্পতি হয়ে ওঠেন তাঁরা। অনুষ্ঠানে, ডেটে তাঁদের হাত ধরে- হাসিমুখে দেখা গিয়েছে সর্বদা। তাঁদের সম্পর্ককে প্রেরণা হিসেবে দেখতেন অনেকে। তাই হঠাৎ এই বদল যেন অস্বস্তির কারণ হয়ে উঠেছে অনেকের। সত্যিই কি বিচ্ছেদ হচ্ছে তাঁদের? নাকি নিতান্তই সংসারিক ঝামেলা? দীপিকা কি অনিচ্ছাকৃতভাবেই এড়িয়ে গেলেন রণবীরের হাত? উত্তর দেবে সময়।
এক অনুষ্ঠানে জাভেদ আখতারকে (Javed Akhtar) নিয়ে মন্তব্য করেছিলেন কঙ্গনা রানাউত (kangana Ranaut)। সেই বক্তব্যের ভিত্তিতে ২০২০ সালে তাঁর বিরুদ্ধে মানহানির মামলা (Defamation Case) করেন বিখ্যাত লেখক তথা সুরকার জাভেদ আখতার। প্রায় আড়াই বছর ধরে সেই মামলা চলছে মুম্বইয়ের আন্ধেরি মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে। সেই মামলায় এবার আদালতে ধাক্কা খেলেন কঙ্গনা রানাউত। সাক্ষী হিসেবে বোনকে আদালতে পেশ করতে চেয়েছিলেন অভিনেত্রী, সেই আবেদন শুক্রবার খারিজ করে দিল মহামান্য আদালত।
ইতিমধ্যেই জাভেদ আখতার এই মামলায় দ্রুত শুনানির আবেদন করেন। অন্যদিকে কঙ্গনা রানাউত এই মামলায় তাঁর বোন রঙ্গোলিকে সাক্ষী বানানোর আনবেদন করেন। সেই আবেদন খারিজ করে আদালত। একই সঙ্গে আগামী ১৯ এপ্রিল থেকে এই মামলায় শুনানির নির্দেশ দেন। আদালত উক্ত দিনে সাক্ষী বক্সে হাজির থাকবে জাভেদ আখতার। তাঁর নিজের মামলা তিনিই শোনাবেন আদালতকে। এরপর কঙ্গনার উকিল তাঁকে পাল্টা জেরা করবেন। অর্থাৎ একদিকে প্রবীণ সুরকার অন্যদিকে অভিনেত্রী সমুখ সমরে দাঁড়াবেন।আদালতে শেষ পর্যন্ত কে সঠিক প্রমাণিত হয়, এখন সেইটাই দেখার।
অভিনেত্রী অনুষ্কা শর্মা (anushka Sharma) দিন দিন লাস্যময়ী হয়ে উঠছেন। মেয়ে ভামিকা (Vammika)হওয়ার পর তিনি যেন আরও পরিণত হয়েছেন। সামাজিক মাধ্যমে তিনি বেশ সক্রিয়। নিজের একান্ত যাপনের ছবি তিনি প্রায়ই দিয়ে থাকেন সামাজিক মাধ্যমে। আবার কোনও বিশেষ ইভেন্ট অথবা ফটোশ্যুটের ছবিও দিয়ে থাকেন ইনস্টাগ্রামে। দিন কয়েক আগে গাঢ় গোলাপি গাউনে ছবি দিয়েছিলেন। সেই ছবিতে তাঁর হাজারও অনুরাগী কমেন্টে ভাসিয়েছিলেন। লিখেছিলেন অভিনেত্রীর প্রতি তাঁদের অনুরাগের কথা।
শনিবার সকালে একটি ছবি পোস্ট করেন অনুষ্কা। ছিপছিপে চেহারা, কালো গাউন ও হীরের গয়নায় অনুষ্কা শর্মাকে অপরূপা বলললেও কম বলা হয়। অভিনেত্রীর সাদা কালো ছবিতে যেন থমকে যায় মুহূর্ত। ওই ছবি দেখে নেটিজেনদের পাশাপাশি মুগ্দ্ধ হয়েছেন যান বি-টাউনের তারকারাও। সর্বভারতীয় অভিনেত্রী সামান্থা রুথ প্রভু আগুনের ইমোজি দিয়েছেন। আথিয়া শেট্টি লিখেছেন 'বিউটি', সঙ্গে দিয়েছেন তীরবিদ্ধ হৃদয়। অভিনেত্রী বাণী কাপুর লিখেছেন 'অনবদ্য', সঙ্গে দিয়েছেন রক্তাভ হৃদয়ের ইমোজি। এছাড়াও নেটিজেনরা প্রশংসায় ভরিয়েছেন অনুষ্কার কমেন্ট বক্স।