
একটা অটোগ্রাফ (Autograph) পাওয়া যাবে। জাপানের হিরোসিমায় জি-সেভেন বৈঠকের ফাঁকেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কাছে এই আবদার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের (Joe Biden)। বৈঠকে যোগ দিতে এসেই মোদীকে (Narendra Modi) দেখে আপ্লুত হয়ে পড়েন অশতিপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট। সেখানেই ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে জড়িয়ে ধরেন তিনি। জানান, আপনি ভীষণ জনপ্রিয়। তাই আপনার একটা অটোগ্রাফ চাই। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জানান, এই ব্যাপারে তিনি সিরিয়াস। একটুও মজা করছেন না।
এই বছর সেপ্টেম্বর মাসে আমেরিকা সফরে যাবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তার আগেই কোয়াডের বৈঠকে দেখা হয়ে গেল মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে। ওই বৈঠকের ফাঁকে বাইডেন জানিয়েছেন, আমেরিকায় মোদী কতটা জনপ্রিয়, তা ভারতের প্রধানমন্ত্রী মার্কিন সফরের আগেই বোঝা যাচ্ছে। কারণ, তিনি অনেক ফোন পাচ্ছেন, যাঁরা অনুরোধ করছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে দেখবেন বলে।
প্রায় একই কথা জানিয়েছেন, ওই বৈঠকে হাজির থাকা অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী। সম্প্রতি ভারতে বর্ডার-গাভাসকর ট্রফির ম্যাচ দেখতে আমেদাবাদে হাজির ছিলেন তিনি। টেস্ট শুরু আগে স্টেডিয়ামের ৯০ হাজার দর্শকের মোদী মোদী রব এখনও তিনি ভুলতে পারেননি। অ্যান্টনি অ্যালবানিজ জানিয়েছেন, শুধু মার্কিন প্রেসিডেন্ট কেন, নরেন্দ্র মোদীর থেকে তিনিও অটোগ্রাফ চান।
মোবাইল ফেটে (Mobile exploded) মৃত্যুর খবর এর আগে বহুবার শোনা গিয়েছে। ফের মোবাইল বিস্ফোরণেরে জন্য খবরের শিরোনামে উঠে এল কেরল (Kerala)। ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার। প্রতিদিনের অভ্যাস মতো ঘটনার দিনও চা খেতে বেরিয়েছিলেন বছর সত্তরের ইলিয়াস। চা-এর দোকানে বসে আরাম করে চা খাচ্ছিলেন। আর জামার পকেটে ছিল তাঁর মোবাইল ফোনটি। আচমকা কিছু বুঝে ওঠার আগেই বিস্ফোরণ হয়। সঙ্গে সঙ্গেই আগুন ধরে যায়। সেই ভিডিও ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media)। যদিও ভিডিয়োটির (Viral Video) সত্যতা যাচাই করেনি সিএন পোর্টাল।
জানা গিয়েছে, ইলিয়াস নামের ওই ব্যক্তি মারাত্তিচালের বাসিন্দা। পাড়ারই একটি দোকানে চা খেতে গিয়েছিলেন তিনি। তখনই এই দুর্ঘটনা ঘটে। ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, ওই ব্যক্তির জামায় আচমকা আগুন ধরে যায়। মোবাইলটি পকেট থেকে বার করে বাইরে ফেলে দেন। কিন্তু জামার আগুন নেভাতে হিমশিম খেতে হয়েছে তাঁকে। দোকানের মালিককেও ছুটে আসতে দেখা যায় ভিডিওতে। তিনিও আগুন নেভাতে এগিয়ে যান।
A cell phone accidentally exploded when it was kept in the pocket of an individual at a local eatery center in Marottichal, a tranquil village in Thrissur district, Kerala state. The incident was captured by a camera positioned at the shop. pic.twitter.com/9NJoX8nkRP
— Syam Kumar V (@Syamkumarnair) May 18, 2023
প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, ব্যাটারি গরম হওয়ার কারণে মোবাইলটি ফেটে যায়। এর আগেও এরকম বহু ঘটনা ঘটেছে। যার ফলে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন অনেকে। শিশু মৃত্যুর মতো মর্মান্তিক দুর্ঘটনাও ঘটেছে।
ধীরে ধীরে হেলে পড়ছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু শিব মন্দির (Shiva Temple)। এএসআই বা আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার (Archaeological Survey of India) একটি সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, উত্তরাখণ্ডের বিখ্যাত শিব মন্দির তুঙ্গনাথ মন্দির ৫-৬ ডিগ্রি হেলে গিয়েছে। আবার তার আশেপাশের ছোট ছোট স্থাপত্যগুলো ১০ ডিগ্রি করে হেলে গিয়েছে। আর এই ঘটনা নিয়েই উদ্বেগ প্রকাশ করেছে এএসআই।
উত্তরাখণ্ডের রুদ্রপ্রয়াগ জেলার 'তুঙ্গনাথ' বিশ্বের সর্বোচ্চ শিব মন্দির হিসেবে পরিচিত। গাড়োওয়াল হিমালয়ের কোলে প্রায় ১২ হাজার ৮০০ ফুট উঁচুতে অবস্থিত এই মন্দির। আর এই স্থাপত্য নিয়ে সম্প্রতি সমীক্ষা চালান এএসআই-এর আধিকারিকরা। তবে এর নেপথ্যে কী কারণ, তা জানতে তৎপর এএসআই-এর আধিকারিকরা। ইতিমধ্যে বিষয়টি কেন্দ্রকেও জানানো হয়েছে।
সংবাদমাধ্যমকে এএসআই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তুঙ্গনাথ মন্দিরকে সুরক্ষিত সৌধের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে আবেদন করা হয়েছে কেন্দ্রের কাছে। এএসআই সূত্রে জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যে সেই কাজ শুরু হয়েছে। এএসআই-এর আধিকারিক মনোজ কুমার সাক্সেনা জানিয়েছেন, মন্দির হেলে পড়ার কারণ খুঁজে দেখা হচ্ছে। তিনি জানিয়েছেন, প্রথমত কেন তুঙ্গনাথ মন্দির হেলে গিয়েছে, তার কারণ খুঁজে বার করতে হবে। এর পর প্রয়োজন মতো মেরামত করা হবে। ভালোভাবে খতিয়ে দেখার পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
তবে এএসআই আধিকারিকরা প্রাথমিক ভাবে অনুমান করেছেন, ওই অঞ্চলের মাটি বসে যাওয়ার কারণে মন্দির হেলে যেতে পারে। মন্দিরের ভিত্তিপ্রস্তর ক্ষতিগ্রস্ত হলে তা বদলানোর ভাবনাও রয়েছে এএসআই-এর। আপাতত বর্তমানে মন্দিরের গায়ে একটি স্কেল বসানো হয়েছে। যা দেখে বোঝা যাবে মন্দির ঠিক কতটা হেলেছে।
অবশেষে সাক্ষাৎ হল ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) ও ইউক্রেনের রাষ্ট্রপতি ভলোদিমির জেলেনস্কির (Volodymyr Zelenskyy)। রাশিয়া ও ইউক্রেনের যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এই প্রথমবার নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে মুখোমুখি সাক্ষাৎ হল জেলেনস্কির। সাক্ষাৎ হতেই প্রধানমন্ত্রী আশ্বাস দেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ করতে কোনও না কোনও সমাধান বের করা হবে। জি৭ (G7 Summit) গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির বৈঠকে যোগ দিতে জাপানের হিরোশিমায় গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। ওই বৈঠকে যোগ দিতে আসেন ইউক্রেন প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কিও। সেখানেই শনিবার দু'জনের মধ্যে সাক্ষাৎ হয়।
শনিবার প্রধানমন্ত্রীর দফতরের তরফে কিছু ছবি শেয়ার করা হয়েছে। যেখানে দেখা গিয়েছে দুই দেশের রাষ্ট্রনেতা মুখোমুখি কথা বলেন ও করমর্দন করেন। গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে ইউক্রেনে রাশিয়া হামলার পর এই প্রথম মুখোমুখি কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও ইউক্রেন রাষ্ট্রপতি জেলেনস্কি। এর আগে একাধিকবার ভার্চুয়ালি কথা হয়েছে তাঁদের। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী জানিয়েছেন, পুরো বিশ্বের কাছেই ইউক্রেনের যুদ্ধ একটা বিশাল বড় ব্যাপার। এর ফলে বিশ্বে অনেক প্রভাব পড়ছে। তিনি বলেন, 'আমি আপনাকে আশ্বাস দিচ্ছি যে ভারত, এবং আমি নিজে ব্যক্তিগতভাবে, এই সমস্যার সমাধানের জন্য আমাদের পক্ষে যা করা সম্ভব তা করব।'
উল্লেখ্য, জি৭ গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির বৈঠকে যোগ দিতে শুক্রবার হিরোসিমায় পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। জাপানের পর পাপুয়া নিউ গিনি এবং অস্ট্রেলিয়াও যাবেন মোদী। অন্য দিকে জাপানের আমন্ত্রণে এই সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন জেলেনস্কি।
অবশেষে দীর্ঘ জল্পনার পর কর্নাটকের (Karnataka) মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসলেন কংগ্রেসের বর্ষীয়ান নেতা সিদ্দারামাইয়া (Siddaramaiah)। অন্যদিকে উপমুখ্যমন্ত্রী হয়ে শপথগ্রহণ করলেন ডিকে শিবকুমার (DK Shivakumar)। বিধানসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণার এক সপ্তাহের মধ্যেই কর্নাটক নতুন মুখ্যমন্ত্রী পেল। এই নিয়ে দ্বিতীয়বার মুখ্যমন্ত্রীর পদে বসলেন সিদ্দারামাইয়া।
শনিবার এই শপথগ্রহণের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল বেঙ্গালুরুর কান্তিরাভা স্টেডিয়ামে। তাঁদের শপথবাক্য পাঠ করান কর্নাটকের রাজ্যপাল থাওয়ার চাঁদ গেহলট। এদিন শুধুমাত্র মুখ্যমন্ত্রী ও উপমুখ্যমন্ত্রীর শপথগ্রহণ ছিল না, তাঁদের পাশাপাশি একাধিক বিধায়ক মন্ত্রী হিসাবে শপথ নিয়েছেন আজ। সিদ্দারামাইয়া ও ডিকে শিবকুমার ছাড়াও ক্যাবিনেট মন্ত্রী হিসাবে যাঁরা শপথ নিয়েছেন তাঁরা হলেন- ড. জি পরমেশ্বরা, কেজি জর্জ, কে এইচ মুনিয়াপা, সতিশ জারকিহোলি, জমীর আহমেদ, রামালিঙ্গা রেড্ডি, প্রিয়ঙ্ক খড়গে ও এমপি পাটিল। মোট আট জন বিধায়ক শনিবার কর্নাটকে শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে মন্ত্রী হিসাবে শপথ নেন। এখনও পর্যন্ত আরও ২৪ জন মন্ত্রীর নাম দেওয়া বাকি রয়েছে কংগ্রেসের তরফে।
এদিন কর্নাটকের নতুন মুখ্য়মন্ত্রীর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী, তাঁর বোন কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। তবে সোনিয়া গান্ধী এই অনুষ্ঠানে যেতে পারেননি। আবার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আমন্ত্রিত করা হলে এই অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত ছিলেন তিনি। তবে তাঁর জায়গায় প্রতিনিধিত্ব করতে গিয়েছিলেন সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদার। উল্লেখ্য, গত শনিবার ২২৪ আসনের কর্নাটক বিধানসভার ফল ঘোষণা হয়। অনেক বেশি আসন পেয়ে দক্ষিণী এই রাজ্যে সরকার গঠন করে কংগ্রেস। এবারের ভোটে মোট ১৩৫টি আসন জিতেছে হাত শিবির। বিজেপির আসন সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ৬৬। মাত্র ১৯ টি আসন পেয়েছে জেডি(এস)।
প্রসূন গুপ্ত: নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) ক্ষমতায় আসার পর কিছু বিতর্কিত কাজের মধ্যে ছিল নোটবন্দি (Note Ban)। অর্থ দপ্তর এবং তৎকালীন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (Reserve Bank) প্রধানের সঙ্গে কথা বলেই নাকি ছিল এই নোট বাতিলের ঘটনা। বাতিল হয়েছিল ১০০০ টাকা এবং ৫০০ টাকার নোট। পরিবর্তে চালু হয়েছিল নতুন ৫০০ টাকা, ২০০০ টাকার নোট। একই সাথে বাজারে স্তরে স্তরে এসেছিলো নতুন ১০০ টাকা, ৫০ টাকা, ২০ টাকা ও ১০ টাকা এবং ৫ টাকার নোট। অভিনত্ব ছিল যা তা অভূতপূর্ব। ২০০০ টাকা এবং ২০০ টাকা ছাপা হয়েছিল কিন্তু ১০০০ টাকা যে কেন উধাও হয়েছিল তার সদুত্তর দিতে পারেন নি তৎকালীন অর্থমন্ত্রী অরুন জেটলি। তিনি মিডিয়ার সামনে নোট বাতিল নিয়ে কোনও মন্তব্য করতেই চান নি। একই সাথে আজ বাজার থেকে প্রায় উধাও হয়েছে ১ টাকা ও দু টাকার পুরাতন নোট। চালু হয়েছে কয়েন। ১ টাকা ২ টাকা ৫ টাকা ১০ টাকার কয়েন। মজার বিষয়ে এই মুহূর্তে ১ টাকায় দেশলাই ছাড়া কিছু পাওয়া যায় না। ১ টাকা আজ শুধু সহযোগী অর্থ।
এই নোট বাতিল নিয়ে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী জনগণের কাছে বলেছিলেন যে, কালো টাকা ধরবার জন্যই নাকি নোট বাতিল করা হয়েছে কিন্তু দেখা গিয়েছে খুব বেশি অর্থ কালোবাজারিদের কাছ থেকে পাওয়া যায় নি। ব্যাঙ্কগুলি জানিয়েছে যা প্রচুর টাকা জমা পড়েছিল এবং সেসব পাকা এবং সাদা। এই ঘটনায় বিস্তর প্রতিবাদ এসেছিল বিরোধীদের কাছ থেকে, সে সমস্ত আমল দেয় নি সরকার। এবারে ফের ওই গোলাপি রঙের দু হাজার টাকার নোট বাতিল হলো, তবে সময় দেওয়া হয়েছে সেপ্টেম্বর অবধি পরিবর্তন করার জন্য। প্রশ্ন থাকতেই পারে কেন ফের বাতিল করা হচ্ছে দু হাজারি নোট। এর কোনও উত্তর না পাওয়া গেলেও কানাঘুষোয় জানা যাচ্ছে এই দু হাজারি নোটের নাকি অসংখ্য জাল নোট বাজারে ছেয়ে গিয়েছে তাই এই বাতিল। প্রশ্ন তুলেছে বিরোধীরা যে, গতবারে নতুন নোট ছাপাতে কয়েক হাজার কোটি টাকা নষ্ট হয়েছে ফের খরচ কেন সরকারের?
প্রায় সব মানুষেরই জীবনে ইচ্ছা থাকে, চার চাকার গাড়ি (Car) কেনার। কিন্তু অর্থের অভাবে এই স্বপ্ন আর বাস্তবে পরিণত হতে পারে না। তবে তাঁদের মধ্য়ে অনেকেই সেই স্বপ্ন পূরণ করতে সক্ষম হয়। আর সেই আনন্দ এক অন্য রকমেরই হয়ে থাকে। এমনই এক ভিডিও সম্প্রতি সমাজমাধ্যমে দেখা গিয়েছে, যেখানে এক পরিবারকে গাড়ি কিনতে দেখা গিয়েছে। তার চেয়েও বড় কথা, তাঁদের মুখের হাসিই যেন বলে দেয়, তাঁরা কতটা খুশি হয়েছে গাড়ি কিনতে পেয়ে। তাঁরা এমনকি খুশিতে নাচতে শুরু করে দিয়েছে। আর এই ভিডিওই (Viral Video) শেয়ার করেছেন আনন্দ মাহিন্দ্রা (Anand Mahindra)।
ভাইরাল ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, এক পরিবার মাহিন্দ্রা স্করপিও এন-এসইউভি গাড়ি কিনেছে, আর সেই গাড়ি বাড়িতে আসতেই উদ্দাম নাচ পরিবারের সদস্যদের। তাঁদের আনন্দ ও নাচ দেখে নেটাগরিকরাও আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছেন। কারণ ভারতীয়রা প্রত্যেকেই জানেন, ভারতে এক মধ্যবিত্ত পরিবারে গাড়ি কেনা অতটাও সহজ নয়। ফলে এই পরিবারের সদস্যরা যেন তাঁদের আনন্দ ধরে রাখতেই পারছেন না।
গাড়ি কেনার খুশিতে তাঁদের উদ্দাম নাচ দেখে আপ্লুত আনন্দ মাহিন্দ্রাও। এই ভিডিওটি প্রথমে শেয়ার করা হয়েছিল, Car News Guru নামক টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে। এরপর সেই ভিডিও রি-টুইট করেছেন মাহিন্দ্রা এন্ড মাহিন্দ্রার চেয়ারপার্সন আনন্দ মাহিন্দ্রা। তিনি ক্যাপশনে লিখেছেন, 'ভারতীয় অটো ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করার এটাই সেরা উপহার।' এই ভিডিওতে ইতিমধ্যেই ১.৫ মিলিয়নের থেকে বেশি ভিউ এসেছে।
নতুন করে নোট (Note) বাতিলের (Cancel) সিদ্ধান্ত! আরবিআই (RBI) অর্থাৎ রিজার্ভ ব্যাঙ্ক নতুন করে ২ হাজার টাকার নোট ছাপবে না। আরবিআই সূত্রে এমনটা জানানো হয়েছে বলে খবর।
১লা অক্টোবর থেকে নতুন ২ হাজার টাকার নোট বাতিল ঘোষণা করল আইবিআই। ৩০শে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত নতুন ২ হাজার টাকার নোট বৈধ থাকবে। ব্যাঙ্কে গ্রাহকরা ২ হাজারের নোট জমা দিয়ে অন্য টাকা নিতে পারবে। ২৩শে মে থেকে ব্যাঙ্কে চালু হবে ২ হাজার টাকার নোট গ্রহণ। একদিনে ২০ হাজার টাকার বেশি ২ হাজার টাকার নোট গ্রহণ করবে না ব্যাঙ্ক। ২ হাজারের নোট বাতিল হলেও চালু থাকবে অন্য নোট।
ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের একটি বৈশিষ্ট আছে যে, দলের নেতার বিরুদ্ধে যাওয়ার। একেবারে স্বাধীনতার আগে পরে অসংখ্য উদাহরণ আছে। নেতাজির বনিবনা হয় নি গান্ধীজির সঙ্গে, কাজেই দল ছেড়েছিলেন তিনি। এমন ঘটনা দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জনের সঙ্গেও হয়েছিল। স্বাধীনতার পরে নেহেরুর বিরুদ্ধে চলে গিয়েছিলেন আম্বেদকর। কিন্তু তখন প্রকাশ্যে সমস্যা নিয়ে কেউ কথা বলতেন না। কথা শুরু হলো ১৯৬৯ থেকে, যখন কংগ্রেসের সিণ্ডিকেটপন্থীরা ইন্দিরার উপর চাপ সৃষ্টি করা শুরু করলো।
ইন্দিরা দলটাই ভেঙে দিলেন। আবার জরুরি অবস্থার সময়ে অনেকেই দলের বিরুদ্ধে মুখ খুলেছিলেন। ৭৭এ লোকসভায় ইন্দিরা পরাজিত হলে অনেকেই তাঁর বিরুদ্ধে মুখ খুলেছিলেন। এরপর রাজীবের আমলে তো ক্ষমতায় থাকা অধিকাংশ রাজ্যেই গোষ্টিদ্বন্দ্ব প্রবল ছিল। দলটিও ভেঙেছিল। এ রাজ্যে গনি খান, সোমেন মিত্রদের যেমন একটি লবি ছিল তেমন প্রিয়দাশ, মমতাদের অন্য লবি ছিল। এই সংস্কৃতির জন্ম যেমন ইন্দিরার তৃতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর হয়েছিল তেমনটি আজকেও বিদ্যমান। প্রতিটি রাজ্যে কংগ্রেসের একাধিক গোষ্ঠী কোনও না কোনও কারণে একে অন্যের বিরুদ্ধে মিডিয়ার সামনে মুখ খুলে থাকে। এই সমস্ত কারণে মোদির আমলে বিজেপির কংগ্রেস ভাঙানোটা অনেক সোজা ছিল।
সম্প্রতি কর্নাটকে দুর্দান্ত জয় পেয়েছে কংগ্রেস। বাংলার পরে বিজেপিকে এতটা পর্যদস্তু হতে দেখা যায় নি কিন্তু তার পরেই শুরু হয়েছে কে মুখ্যমন্ত্রী হবে তাই নিয়ে দ্বন্দ্ব। যদিও সিদ্ধারামাইয়া কংগ্রেসের স্বাভাবিক পছন্দের ছিল কিন্তু বাগড়া দিয়েছিলেন আর এক দাবিদার শিবকুমার। এই শিবকুমার যথেষ্ট বলিষ্ঠ নেতা এবং চিরকাল কংগ্রেস দলটাই করেছেন। কেন্দ্রীয় এজেন্সির কবলে পরে হাজত পর্যন্ত হয়েছিল তাঁর এবং রেকর্ড ভোট জিতেছেন তিনি। তিনি কর্ণাটকের রাজ্য সভাপতিও বটে। তিনি আবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভক্তও বটে। তিন দিন ধরে দিল্লিতে নানান বাকবিতণ্ডার পর স্থির হয়েছে সিদ্ধারামাইয়া মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন এবং শিবকুমার তাঁর ডেপুটি। শনিবার শপথ অনুষ্ঠান। রাহুল গান্ধীর পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ও এদিন আমন্ত্রিত। যদিও তাঁর প্রতিনিধিত্ব করতে আসবেন তৃণমূল নেত্রী কাকলি ঘোষ দস্তিদার। সে সব তো ঠিক আছে তবে বিজেপি কিন্তু কর্নাটকে ভবিষ্যতের মোহরা পেয়ে গিয়েছে।
'দ্য কেরালা স্টোরি' সিনেমাটি বাংলায় নিষেধাজ্ঞা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের স্থগিতাদেশ। চলতি মাসে ৫ তারিখ গোটা দেশে মুক্তি পায় এই সিনেমাটি। এরপর আইন-শৃঙ্খলা বিঘ্নিত হবার দোহাই দিয়ে রাজ্যে এই সিনেমা নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এরপরই সিএন-ডিজিটালকে ওই সিনেমার পরিচালক সুদীপ্ত সেন জানিয়েছিল, এই নির্দেশকে নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে যাচ্ছেন তিনি।
সেইমতো সুপ্রিম কোর্টে মামলা করে ওই সিনেমার পরিচালক সুদীপ্ত সেন। সেই মামলার শুনানিতে প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ বৃহস্পতিবার অর্থাৎ আজ স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, এই সিনেমা সংক্রান্ত বাংলায় নিষেধাজ্ঞার যে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, সেটি স্থগিতাদেশ থাকবে। অর্থাৎ এই সিনেমা বাংলার সমস্ত প্রেক্ষাগৃহে চলতে পারে।
বিমান চলাকালীন মাঝ আকাশে তীব্র ঝাঁকুনিতে আহত বেশ কিছু যাত্রী (Passenger)। গন্তব্যে পৌঁছনোর পর তাঁদের চিকিৎসার (Treatment) ব্যবস্থা করা হয়। জানা গিয়েছে, দিল্লি থেকে এয়ার ইন্ডিয়ার (Air India) ওই বিমান (Airplane) সিডনির উদ্দেশে যাত্রা করেছিল।
আন্তর্জাতিক এক সংবাদসংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে, যান্ত্রিক গোলযোগের কোনও কারণেই মাঝ আকাশে বিমানটি হঠাৎ কেঁপে ওঠেছে বলে মনে করা হচ্ছে। প্রবল ঝাঁকুনির ফলে যাত্রীরা তাঁদের আসন থেকে ছিটকে পড়েন। ফলে অনেকেই আহত হয়ে পড়ে। এর পর সিডনিতে নামার পর আহত যাত্রীদের তড়িঘড়ি চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয় বিমানবন্দরেই। কোনও যাত্রীকে হাসপাতালে পাঠাতে হয়নি বলে দাবি সংবাদমাধ্যম সূত্রে।
সূত্রের খবর, বিমানের ৭ জন যাত্রী আহত হন। তাঁদের বিমানের মধ্যে চিকিৎসক এবং বিমানকর্মীরা প্রাথমিক চিকিৎসা পরিষেবা দেন। কারও চোটই তেমন গুরুতর নয় বলে মনে করা হচ্ছে। তবে মাঝ আকাশে বিমানে ঝাঁকুনির ফলে যাত্রীরা বেশ আতঙ্কিত হয়ে পড়েন।
চলতি মাসের শুরুতেই চালু হতে চলেছে বাংলার দ্বিতীয় বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (Vande Bharat Express)। হাওড়া থেকে পুরী এবার মাত্র সাড়ে ৬ ঘণ্টায় পৌঁছবে বঙ্গবাসী। রেলের তরফে জানানো হয়েছে, ১৮ মে বৃহস্পতিবার উদ্বোধন (Inauguration) হবে হাওড়া-পুরী (Howrah-puri) বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। বুধবার থেকেই বুকিং শুরু হচ্ছে বাংলার বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের। বৃহস্পতিবার বাদে সপ্তাহে ৬ দিনই চলবে এই ট্রেন। ২০ মে শনিবার থেকেই নিয়মিত চলু হবে ট্রেনটি।
সূত্রের খবর, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এই বন্দে ভারত এক্সপ্রেসটি উদ্বোধন করবেন। এটি ওড়িশা রাজ্য়ের প্রথম বন্দে ভারত হতে চলেছে। ওড়িশার পাশাপাশি কলকাতার ভ্রমণপ্রেমীদের কাছেও এটি যে অন্য়তম সেরা আকর্ষণ হতে চলেছে তা বলাবাহুল্য়। ১৬ কামরার বন্দে ভারতে দু’টি শ্রেণি থাকবে। হাওড়া থেকে পুরী যেতে মোট খরচ পড়বে ১ হাজার ২৬৫ টাকা। রেলের তরফে জানিয়েছে, হাওড়া থেকে সকাল ৬টা ১০ মিনিটে ছাড়বে ২২৮৯৫ বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। পুরী পৌঁছবে দুপুর ১২টা ৩৫ মিনিটে। পুরী থেকে ওই দিনই দুপুর ১টা ৫০ মিনিটে ছাড়বে বন্দে ভারত। হাওড়া পৌছবে রাত ৮টা ৩০ মিনিটে।
ইতিমধ্য়ে রেলের তরফে হাওড়া-পুরী রুটে বন্দে ভারতের ট্রায়াল রান হয়ে গিয়েছে। হাওড়া থেকে পুরী পৌঁছনোর আগে ট্রেনটি সাতটি স্টেশনে থামবে। ট্রেনটি খড়গপুর, বালাসোর, ভদ্রক, কেওনঝার রোড, কটক, ভুবনেশ্বর এবং খুরদা রোডে থামবে বলে জানা গিয়েছে।
মন্দিরের (Temple) দেবতার গয়না চুরি করেছে ৯ বছর আগে। এবারে সেগুলিই ফিরিয়ে দিয়ে গেল এক চোর (Thief)। গয়না ফেরানোর পাশাপাশি ক্ষমা চেয়ে একটি চিঠিও লিখেছে সে। চিঠিতে লেখা রয়েছে, যখন সে এই গয়নাগুলো চুরি করেছে তারপর থেকেই তার দুঃস্বপ্ন আসে। ফলে সেএগুলো ফিরিয়ে দিয়ে গিয়েছে। ঘটনাটি ওড়িশার (Odisha)।
সূত্রের খবর, ওড়িশার গোপীনাথপুরের গোপীনাথ মন্দির থেকে ভগবান কৃষ্ণের মূর্তি থেকে অলংকার চুরি করা হয়েছিল। সেসমসয় সেই গয়না কে চুরি করেছিল তা খুঁজে বের করতে পারেনি পুলিস। এরপর হঠাৎ ৯ বছর পর মন্দিরের সামনে একটি ব্যাগ দেখা যায়, যেখানে রাখা ছিল সেই চুরি হওয়া গয়না ও একটি চিঠিও ছিল। সেখানে লেখা ছিল, '২০১৪ সালে আমি ভগবানের গয়নাগুলো চুরি করেছিলাম। তারপর থেকেই গত ৯ বছর ধরে একাধিক সমস্যায় পড়েছি আমি। আমি স্বীকার করছি আমি চুরি করেছি।' শুধু তাই নয় সে আবার ৩০০ টাকাও রেখে গিয়েছে পুরোহিতের দক্ষিণার জন্য। তবে সেই ব্যক্তি তার নাম জানায়নি। চিঠিতে নাম না লিখেই এই গয়নাগুলো ফেরত দিয়েছে সে।
জানা গিয়েছে, সে সম্প্রতি ভাগবত গীতা পড়েছে। তারপরেই সে তার জীবনের ভুল বুঝতে পেরেছে ও গয়নাগুলো যে ভগবান শ্রী কৃষ্ণ ও রাধার, সেটা বুঝে গয়নাগুলো আবার মন্দিরেই ফেরত দিয়ে গিয়েছে। তবে এই ঘটনায় খুশি মন্দির কর্তৃপক্ষ। ভগবানের হারিয়ে যাওয়া গয়না ফেরত পেতেই বেজায় খুশি সেখানকার স্থানীয়রা।
বিয়ের (Wedding) অনুষ্ঠানে ভাই এবং পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে স্ত্রীকে নাচ করতে দেখে তেড়ে গেলেন এক 'মদ্যপ' স্বামী (Husband)। এরপর সেই ব্যক্তিকে তার ভাইরা বাধা দিলে উল্টে তাঁদেরই কুপিয়ে খুন করল সে। এমনটাই অভিযোগ উঠছে সেই 'মদ্যপ' ব্যক্তির বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh)।
সূত্রের খবর, অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম টিনহা বেগা। জানা গিয়েছে, ছত্তিশগড়ে কবীরধাম জেলায় এক বিয়ের অনুষ্ঠানে স্ত্রীকে পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে নাচতে দেখায় ধারালো অস্ত্র নিয়ে তেড়ে যায় স্বামী। এরপর স্ত্রীর সঙ্গে তার বিবাদ শুরু হলে, অন্যরা বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেন। যাঁরা মদ্যপ ভাইকে থামাতে আসেন, তাঁদের দেখেও তেড়ে যায় ওই ব্যক্তি। এরপর তাকে থামানোর চেষ্টা করায় পরপর দুই ভাইকে খুন করে সে। এরপর তার শ্যালকও তাকে থামানোর চেষ্টা করলে তাঁকেও আঘাত করে সেই ব্যক্তি। এরপর কোনওমতে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে পরিবারের লোকজন থামিয়ে, তাকে পুলিসের হাতে তুলে দেয়।
ইতিমধ্যেই এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস। পুলিস জানিয়েছে, নিহতদের মৃৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আর গুরুতর আহত শ্যালক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। বিষয়টি নিয়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা এলাকা জুড়ে।
চুরি করতে এসে ঘরেই মদ পান করে ঘুমিয়ে পড়ল চোর। এমনটাও আবার হয় নাকি! এই ঘটনা শুনতে অবাক লাগলেও এমনটাই ঘটেছে উত্তরপ্রদেশে। সূত্রের খবর, লখনউয়ে এক বাড়িতে চুরি করতে গিয়ে সেখানে দামি ওয়াইন দেখে নিজের লোভ সামলাতে পারল না চোর। ফলে ওয়াইন খেয়ে নেশা হয়ে যেতেই সেখানেই ঘুমিয়ে পড়ে সেই চোর। এরপর বাড়ির সদস্য বাড়িতে ফিরে এলে তাকে পুলিসের হাতে তুলে দেয়।
সূত্রের খবর, যে বাড়িতে চুরি করতে ঢুকেছিল সেই বাড়ির মালিকের নাম স্বরানন্দ। তিনি প্রাক্তন সেনা জওয়ান। তিনি লখনউয়ের নির্মলার কাটারি পার্টে বসবাস করেন। তিনি জানিয়েছেন, যখন চোর বাড়িতে আসে, তখন তাঁরা এক বিয়ের অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন। এরপর বাড়িতে ফিরতেই দেখেন তাঁর বাড়ির গেট ভাঙা ও ঘরে সবকিছু এলোমেলো হয়ে রয়েছে। আবার বিছানায় আরাম করে শুয়ে রয়েছে এক অজানা ব্যক্তি, তার পাশে রয়েছে ওয়াইনের ফাঁকা বোতলও। তবে সেই চোরকে তখনই ডাকেননি তাঁরা, পুলিসে খবর দিলে তখনই তাকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়।
পুলিস সেই চোরকে এই বিষয়ে প্রশ্ন করলে সে জানায়, তার নাম সালিম। সে চুরি করতে এসে চোখের সামনে দামি ওয়াইন দেখে নিজেকে সামলাতে পারেনি ও তার সঙ্গীও তাকে জোর করতেই সেবন করেছিল। বাড়ি থেকে চুরি করার পরই সে ওয়াইন খায়। কখন যে সে সেখানেই ঘুমিয়ে পড়ে, তা নিজেও জানে না। অন্যদিকে তার সেই সঙ্গী নিখোঁজ ও তাকে খোঁজার চেষ্টা করছে পুলিস। আরও জানা গিয়েছে, তাঁর বাড়িতে ১০০ গ্রাম সোনা, ৫০ হাজার টাকার ৪০ টি শাড়ি, দেড় লাখ টাকার রূপো পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে অভিযোগ উঠছে, তার সেই সঙ্গীই সেগুলো নিয়ে পালিয়েছে। তাই তাকে খুঁজে বের করতে তৎপর পুলিস।