
ফের হাজিরা এড়ালেন কেষ্ট কন্যা সুকন্যা মণ্ডল (Sukanya Mondal)। চলতি মাসের ১৫ তারিখের পর আজ অর্থাৎ সোমবার ২০ তারিখ সুকন্যাকে দিল্লির অফিসে হাজিরা দিতে বলে ইডি (ED)। গত ১৫ তারিখ শরীর অসুস্থতার দোহাই দিয়ে হাজিরা এড়িয়েছিলেন। এবারও হাজিরা এড়ালেন অনুব্রত কন্যা। কেন হাজিরাতে এলেন না, সে বিষয়ে অবশ্য কিছু জানায়নি অনুব্রত কন্যা। একই সঙ্গে আজকে অনুব্রত (Anubrata Mondal) ঘনিষ্ঠ ২ চালকল ব্যবসায়ীকেও তলব করা হয়েছিল, তলব করা হয়েছিল সুকন্যার গাড়ি চালক ও বীরভূমের ছাত্র পরিষদের নেতাকেও। সূত্রের খবর হাজিরা এড়িয়েছেন তারাও।
ওই একই ঘটনায় অনুব্রত মণ্ডলের হিসেবে রক্ষক মনীশ কোঠারিকে গ্রেফতার করে ইডি, ৬ দিনের জেল হেফাজতের পর, সোমবার তাঁকে আদালতে তোলা হলে আদালত তাকে ১৪ দিনের জেল হেফাজাতের নির্দেশ দেয়। ফলত আগামী ১৪ দিন মনীশ কোঠারির ঠিকানা তিহার জেল। সোমবার আদালত থেকে তিহার যাওয়ার পথে মনীশ সাংবাদিকদের বলেন, 'আমার বিচারব্যবস্থার উপর আস্থা আছে।'
পাশাপাশি এদিন সকাল থেকেই ম্যারাথন জেরা চলে অনুব্রতর। ইডির দাবি, প্রথম দিকে জেরায় বারবার মনীশ কোঠারির নাম নিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু এখন জেরার সময় অনুব্রত বারবার বলছেন, 'মনীশ কোঠারি কি করেছে আমি কিছুই জানি না।' পাশাপাশি এদিন সায়গলকে নিয়ে প্রশ্ন করা হলে অনুব্রত জানান, 'সায়গল কেবল আমার দেহরক্ষী ছিল।' এছাড়াও ইডির দাবি, 'আবার শ্বাসকষ্টের সমস্যা বেড়েছে অনুব্রত মণ্ডলের। কাল রাত থেকে ফের শ্বাসকষ্ট সমস্যায় ভুগছেন। আজ অনুব্রতর স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য রাম মনোহর লোহিয়া হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।'
হাসপাতাল সূত্রে খবর, শ্বাসকষ্টের জন্য অনুব্রতকে ঘনঘন ইনহেলার ব্যবহার করতে বলা হয়েছে। বেশি শ্বাসকষ্ট বাড়লে আগের মত অক্সিজেন মাস্ক ব্যবহার করতে বলেছেন চিকিৎসকরা।
চিতাবাঘের (Tiger Attack) হামলায় মৃত্যু ৫৩ জনের! মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) চন্দ্রপুর জেলাতেই ঘটেছে এই হাড়হিম করা ঘটনা। ২০২২ সালে ঘটেছে এই ঘটনাটি। জানা গিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরেই চন্দ্রপুর-সহ বিদর্ভের অরণ্যভূমিতে এই ঘটনা ঘটেই চলেছে, অভিযোগ। সুপ্রিম কোর্ট ছাড়পত্র দেওয়ায় ‘মানুষখেকো’ বাঘটিকে গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছিল ওই অঞ্চলের যাবৎমলে। গুলি করে মারা ওই বাঘের নাম ছিল অবনী। সেই বিষয়ে ছবিও হয়েছে বলিউডে। পনডারকাওড়া, টিপেশ্বর এলাকায় দু’বছরে ১৩ জন মানুষকে ‘খুনের’ অভিযোগ উঠেছিল অবনীর বিরুদ্ধে। তাই ২০১৮ সালের নভেম্বরে গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছিল তাঁকে।
মহারাষ্ট্রের বনমন্ত্রী সুধীর মুঙ্গনতিওয়ার সোমবার বিধানসভায় এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, ওই ৫৩ জনের মধ্যে ৪৪ জন বাঘের হামলার শিকার হয়েছেন। বাকিদের মৃত্যু হয়েছে চিতাবাঘের আক্রমণে। চন্দ্রপুরের পাশাপাশি, বিদর্ভ অঞ্চলের আরও কয়েকটি জেলাতেও বাঘ-চিতাবাঘের হামলায় মৃত্যুর খবর জানিয়েছেন মহারাষ্ট্রের বনমন্ত্রী।
তবে তিনি আরও বলেন, 'গেল বছরেও বিদর্ভে বিভিন্ন কারণে ১৪টি বাঘের মৃত্যু হয়েছে।'
অনলাইন অর্ডার ডেলিভারি করতে গিয়ে ঝামেলার পড়লেন দুই ডেলিভারি বয়। ক্রেতাদের খুচরো পয়সা দিতে না পারার অভিযোগে হেনস্থায় মুখে পড়তে হয় তাঁদের। নয়াদিল্লির রাজৌরি গার্ডেন এলাকার এই ঘটনায় পুলিস সূত্রে খবর, ডেলিভারি দু'জন বয়ের নাম অমন সিং এবং গুরুপাল সিং। শনিবার রাজৌরি গার্ডেনে অনলাইন অর্ডার ডেলিভারি দিতে গিয়েছিলেন ওই দুজন ডেলিভারি বয়। যে বাড়ির ঠিকানায় অর্ডার ডেলিভারি করার ছিল, সেই বাড়ির দরজা খোলেন তরুণ সুরি নামে এক ব্যক্তি। অর্ডার করা জিনিস হাতে পেতেই ডেলিভারি বয়দের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করতে থাকে। মোট ১ হাজার ৬৫৫ টাকার জিনিস অর্ডার ছিল, বাকি থাকা খুচরো পয়সা না থাকায় কারণে তারা দিতে পারেননি। একারণে ডেলিভারি বয়দের নানাভাবে হেনস্থা করা হয়।
ডেলিভারি বয়দের অভিযোগ, তাঁদের কাছে খুচরো পয়সা না থাকার কারণেই দুর্ব্যবহার করেছিলেন তরুণ। এমনকি বাড়ির মহিলারাও পর্যন্ত বাদ যায়নি এই ঝামেলা থেকে। ঝামেলায় কথাকাটাকাটি থেকে গায়ে হাতাহাতি শুরু হয়ে যায় ঘটনাস্থলে। অমন এবং গুরুপালের দাবি, তাদের মাথার পাগড়িও খুলে দেয় ক্রেতা পরিবারের সদস্যরা। তাদের অভিযোগে তরুণ সুরি ও তার পরিবার সদস্যের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন পুলিস।
আবার উল্টো অভিযোগ করে তরুণ সুরি। অভিযোগ, ডেলিভারি করতে এসে তার বাড়ির মহিলাদের সাথে কূটক্তি ভাষায় কথা বলা হয়। গোটা ঘটনাকে ঘিরে তদন্তে নেমেছেন পুলিস।
ফের মাঝ আকাশে হার্ট অ্যাটাক (Heart Attack) হয়ে মৃত্যু (Death) এক যাত্রীর। জানা গিয়েছে, বিমানের মধ্যেই আচমকা হৃদরোগে আক্রান্ত হন ওই প্রৌঢ় যাত্রী। শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় বিমানটিকে মায়ানমারে জরুরি অবতরণ করানো হয়। কিন্তু তাতেও শেষরক্ষা হয়নি। ঘটনাটি ঘটেছে রবিবার ব্যাঙ্কক থেকে মুম্বইগামী ইন্ডিগোর (Indigo Flight) একটি বিমানে।
সূত্রের খবর, ৬ই-৫৭ বিমানটি বিকেল ৪টে নাগাদ ব্যাঙ্কক থেকে মুম্বইয়ের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। বিমান তখন মাঝ আকাশে, ৫৭ বছর বয়সী ওই যাত্রী আচমকা অসুস্থতা বোধ করতে থাকেন। বিমানটি ছাড়ার ১ ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হন প্রৌঢ়। এরপর বিমানটি মায়ানমারে নামানো হয়। প্রায় ৫ ঘণ্টা পর মায়ানমারের ইয়াঙ্গন বিমানবন্দর থেকে ইন্ডিগোর বিমান আবার মুম্বইয়ের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়।
উল্লেখ্য, দু'দিন আগেই রাঁচি থেকে পুনেগামী ইন্ডিগোর একটি বিমানেই ঘটে একই ঘটনা। বিমানের মধ্যেই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় এক যাত্রীর। তড়িঘড়ি মহারাষ্ট্রের নাগপুর বিমানবন্দরে বিমানটিকে অবতরণও করানো হয়। জরুরি অবতরণের পরই দ্রুত ওই ব্যক্তিকে ইন্দিরা গান্ধী মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানের চিকিৎসকরা ওই যাত্রীকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
জিতেন্দ্র তিওয়ারিকে (Jitendra Tewari) গ্রেফতারিতে ধাক্কা রাজ্য পুলিসের (Police)। সুপ্রিম কোর্টের (Supreme court) নির্দেশ অনুযায়ী জিতেন্দ্র তিওয়ারিকে এখনই গ্রেফতার করা যাবে না। কম্বল-কাণ্ডে শনিবার দিল্লির নয়ডা যমুনা এক্সপ্রেসওয়ে থেকে তাঁকে গ্রেফতার করে আসানসোল-দুর্গাপুর কমিশনারেটের পুলিস। এ ঘটনায় আগাম জামিন চেয়ে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন আসানসোলের প্রাক্তন মেয়র তথা বিজেপি নেতা জিতেন্দ্র তিওয়ারি। কিন্তু সেই মামলার শুনানির আগেই গ্রেফতার হয়েছেন জিতেন্দ্র তিওয়ারি।
সোমবার মামলার শুনানির পর শীর্ষ আদালতের ডিভিশন বেঞ্চ নির্দেশ দেন, আগামী ১৪ দিন জিতেন্দ্রকে গ্রেফতার করা যাবে না। শীর্ষ আদালতের এই রায়ের পর জিতেন্দ্র জামিনে মুক্তি পাবেন।
রাজনৈতিক সূত্রে খবর, আগামী ২ সপ্তাহের জন্য জিতেন্দ্রর গ্রেফতারির উপর অন্তর্বর্তীকালীন স্থগিতাদেশ থাকবে। ২ সপ্তাহ পর এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে। ওই দিন মামলার সবপক্ষকে হলফনামা জমা দিতে বলেছে ডিভিশন বেঞ্চ।
এক অন্ধ মহিলাকে দু'বার ধর্ষণের (Rape) অভিযোগ। অভিযোগ উঠেছে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার দুই কর্মীর বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে গুজরাতের (Gujarat) ভালসাড় এলাকায়। নির্যাতিতা ভালসাড় থানায় অভিযোগ দায়ের করলে দুই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে পুলিস (Police)। জানা গিয়েছে, নির্যাতিতা স্ত্রী এবং তাঁর স্বামী দু’জনেই দৃষ্টি হারিয়েছেন। সাহায্য দিতে মাঝেমধ্যেই ওই অন্ধ দম্পতির বাড়িতে যেতেন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার দুই কর্মী। দুই অভিযুক্ত কানা ভাদার্কা এবং দিলীপ দাক্সানি গুজরাতের সোলসুম্বা গ্রামের এক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সঙ্গে যুক্ত। ওই সংস্থার তরফে অন্ধদের খাবার ও প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র দান করা হয়।
নির্যাতিতার অভিযোগ, গত বছর অগস্টে ঘটেছে এই ঘটনা। ওই দুই অভিযুক্ত খাবার পৌঁছে দিতে গিয়েছিলেন ২৬ বছর বয়সি ওই মহিলার বাড়িতে। পাখা সারাই করার অজুহাতে কানা নামের এই ব্যক্তি ঘরের ভিতরেই থেকে গিয়েছিলেন। নির্যাতিতার স্বামীও চোখে দেখতে পান না। ফলে কাজের অজুহাতে তাঁর স্বামীকে নিয়ে ঘরের বাইরে বেরিয়ে গিয়েছিলেন দিলীপ।
তারপরেই নির্যাতিতাকে একা পেয়ে কানা তাঁকে ধর্ষণ করেন বলে অভিযোগ। এই ঘটনার এক মাস পর আবার এই নির্যাতিতার বাড়িতে আসেন অভিযুক্তরা। এবার ওই মহিলাকে বাড়িতে একা পেয়ে দিলীপও ধর্ষণ করেন, ঠিক এমনটাই অভিযোগ নির্যাতিতার। তাই চলতি বছরেই ভালসাড় থানায় ওই দুই কর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন নির্যাতিতা। মহিলার অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করে পুলিস। শুক্রবার উমরগাম গ্রাম থেকে অভিযুক্তদের গ্রেফতারও করা হয়। গোটা ঘটনার তদন্তও শুরু করে দিয়েছে পুলিস। তবে এত দেরি করে অভিযোগ দায়ের করার কোনও কারণ খুঁজে পাচ্ছে না পুলিস।
অনলাইনে (Online Ticket Booking) ট্রেনের টিকিট বুক করতে গিয়ে ভুল অ্যাপ ব্যবহার করায় দেড়-লক্ষ টাকা খোয়ালেন মুম্বইয়ের এক ব্যাবসায়ী। সাইবার প্রতারণার (Cyber Crime) বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন ওই ব্যবসায়ী।
জানা গিয়েছে, ২৪ শে জানুয়ারি ওই ব্যবসায়ী তাঁর পরিবারের সদস্যের জন্য মুম্বই থেকে অমৃতসর যাওয়ার একটি দূরপাল্লার ট্রেনের আসন বুকিং করার জন্য অনলাইনে টিকিট কেটেছিলেন। কিন্তু টিকিট কাটার দু-মাস পরেও ওই অ্যাপে বুকিং করা আসনের কোনও লিস্ট পাননি। সেইকারণে অ্যাপের কাস্টমার কেয়ারে ফোন করেন তিনি, সেখান থেকে ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে কথা বলানোর নাম করে আরও দুটি অ্যাপ ডাউনলোড করতে বলে ওই ব্যবসায়ীকে। এমনকি তাদের কথা অনুযায়ী, এটিএম কার্ডের পিন নম্বর পর্যন্ত দিয়ে দেন ওই ব্যবসায়ী।
অভিযোগ, কিছুসময় পর ওই ব্যবসায়ী মেসেজে জানতে পারলেন তাঁর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে ৪০ হাজার টাকা তোলা হয়। পরে ওই ব্যবসায়ীকে একটি নম্বর থেকে ফোন করে বলা হয়, কোনও ভাবে ভুল করে তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তোলা হয়। ওই ব্যবসায়ীর বুকিং করা আসন ও টাকা ফেরত দেওয়ারর মিথ্যে প্রতিশুতি দেয়।
ব্যবসায়াীর অভিযোগ,বুকিং করা টিকিট ও উধাও হওয়া টাকা কোনোটাই পাননি তিনি।বরং ধাপে ধাপে প্রায় দেড়-লক্ষ টাকা গায়েব হয় তাঁর। সাইবার প্রতারণার ভিত্তিতে পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস।
বিমানের শৌচাগারে গিয়ে সিগারেট ধরানোর (Smoking) অপরাধে গ্রেফতার করা হয় এক বিমান যাত্রীকে (Passenger)। অসম থেকে বেঙ্গালুরুগামী ইন্ডিগো বিমানের (Indigo Flight) এক ব্যক্তি নেশায় আসক্ত হয়ে পড়েন। যার ফলে বিমানের শৌচাগারে গিয়েই সিগারেট ধরিয়ে ফেলেন বলে অভিযোগ।
জানা গিয়েছে, শুক্রবার রাত দেড়টা নাগাদ রানওয়ে ছেড়ে বিমান আকাশে উড়তেই ওই ব্যক্তি আসন ছেড়ে ধীরে ধীরে শৌচাগারের দিকে যেতে থাকে। ঠিক সেই সময় পাশের কেবিনের একজন সহযাত্রীর বিষয়টি নজরে পড়ে। ওই ব্যক্তিকে সিগারেট হাতে পাকড়াও করেন ওই সহযাত্রী। রবিবার একাধিক সংবাদমাধ্যম থেকে জানা গিয়েছে, ইন্ডিগো সিক্স ই সেভেন ওয়ান সিক্স বিমানের যাত্রী ছিলেন ওই অভিযুক্ত।
উল্লেখ্য, কয়েক দিন আগেই একইরকম ঘটনা ঘটে লন্ডনে। তাঁর বিরুদ্ধে বিমানের শৌচাগারে সিগারেট খাওয়ার অভিযোগ ওঠে। এছাড়াও যাত্রীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহারের অভিযোগ ছিল। বেঙ্গালুরু বিমানবন্দরে নামতেই বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের হাতে তুলে দেওয়া হয় ওই ব্যক্তিকে।
পঞ্জাবের (Punjab) বিচ্ছিন্নতাকামী, খলিস্তানপন্থী স্বঘোষিত নেতা অমৃতপাল সিং (Amritpal Singh) পলাতক। তাঁর কনভয়ের পিছুও নিয়েছিল বিশাল পুলিসবাহিনী (Police)। রাজ্য পুলিসের সেই বাহিনীতে ছিলেন সাত জেলার উচ্চপদস্থ আধিকারিকেরা। তবে জানা গিয়েছে, এত কড়া নিরাপত্তা সত্ত্বেও পুলিসের চোখের সামনে দিয়েই বাইকে চড়ে পালিয়ে গিয়েছেন অমৃতপাল।
জানা গিয়েছে, 'ওয়ারিস পঞ্জাব দে' নামের একটি চরমপন্থী সংগঠন চালান অমৃতপাল। অভিনেতা তথা সমাজকর্মী দীপ সিধু এই সংগঠনের সূচনা করেন। তবে গত বছর ফেব্রুয়ারিতে পথদুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় দীপের। তারপর থেকেই অমৃতপালের হাতেই ওঠে সংগঠনের রাশ। এমনকি একাধিক ফৌজদারি অভিযোগে অভিযুক্ত ছিলেন অমৃতপাল সিং। সম্প্রতি তিনি পঞ্জাববাসীকে ভুল বার্তা দিয়ে ভুল পথে চালিত করছিলেন বলে অভিযোগ। তাতেই এবার তাঁর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে উদ্যোগী হল রাজ্য সরকার। শনিবার থেকেই অমৃতপালকে গ্রেফতারের চেষ্টা করছিল পঞ্জাব পুলিস। শনিবার দুপুর থেকে গোটা রাজ্যে ইন্টারনেট পরিষেবাও বন্ধ করে দেওয়া হয়। তবে শেষমেশ পুলিসের হাত ফস্কে পালিয়ে গিয়েছে অমৃতপাল।
জানা গিয়েছে, শনিবার সকাল থেকেই জালন্ধরের শাহকোটে সমর্থকদের জড়ো হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছিলেন অমৃতপালের পঞ্জাবের উত্তরাধিকারী সংগঠনের নেতা এবং কর্মীরা। লাঠি, তরোয়ার এবং বন্দুক নিয়ে কয়েকশো সমর্থক থানার ব্যারিকেড ভেঙে ভিতরে ঢুকে হামলা চালায়। ফলে জখমও হন বেশ কয়েক জন পুলিসকর্মী। তাই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠক করেন পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত সিংহ মান। সূত্রের খবর, সেই বৈঠকেই অমৃতপালকে গ্রেফতার করার সিদ্ধান্ত হয়। কিন্তু শনিবার পুলিসের চোখের সামনে থেকেই পালিয়ে গিয়েছেন অমৃতপাল।
এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত রাজ্য জুড়ে ৭৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অমৃতপালের অনেক সহযোগী এবং ঘনিষ্ঠদের পুলিসি হেফাজতেও রয়েছেন। এমনকি পঞ্জাব পুলিসের হাতে বন্দি অমৃতপালের অর্থনৈতিক সহায়ক দলজিৎ সিংহ কলসিও। তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে প্রবেশ করল এক চিতাবাঘ (Leopard)। পাকিস্তান থেকে ভারতের ভূখণ্ডে প্রবেশ করল সে। জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu and Kashmir) সাম্বা জেলার রামগড় সাব সেক্টরের সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে প্রবেশ করেছে চিতাটি। তবে তাকে নিয়ে একটু বিপাকে পড়েছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীরা। তাই স্থানীয়দের সতর্ক করে দেয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী। ফলে ভীতস্ত হয়ে আছে স্থানীয়রা।
#WATCH | A leopard was spotted entering Indian territory by crossing the International Border from Pakistan side in Ramgarh Sub Sector of Samba today around 7pm. Police issued an alert for the locals residing near the border.
— ANI (@ANI) March 18, 2023
(Source: BSF) pic.twitter.com/Zii349MdW4
পাক সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশ করে জঙ্গিরা। তবে এই বারের ছবিটা যেন একটু অন্যরকম। পাক সীমান্ত ছেড়ে চিতাবাঘটি ভারতে অনুপ্রবেশ করেছে। এমনই এক ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সমাজমাধ্যমে। ভিডিওটিতে দেখা গিয়েছে, প্রায় হামাগুড়ি দিয়ে কাঁটাতারের নীচ দিয়ে ভারতে ঢুকে পড়েছে চিতাটি। তারপরই পালিয়ে যায় জঙ্গলে।
সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এই ভাইরাল ভিডিওতে একজন লিখেছেন, ‘‘চিতাবাঘটিও আর পাকিস্তানে থাকতে চাইছে না। সে দেশে নিজেকে নিরাপদ মনে করছে না চিতাবাঘটি।’’
রবিবার সকাল সকাল জাতীয় কংগ্রেস (CONGRESS) নেতা রাহুল গান্ধির (Rahul Gandhi) বাড়তে হানা দিল্লি পুলিসের (Delhi Police)। দিল্লি পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, দিল্লির স্পেশাল সিপি (আইনশৃঙ্খলা)-র নেতৃত্বে দিল্লি পুলিসের একটি দল রবিবার রাজধানীতে রাহুলের বাসভবনে পৌঁছে যায়।
দিল্লি পুলিস সূত্রে আরও খবর, ভারত জোড়ো যাত্রায় একটি ভাষণ দেওয়ার সময় যৌন হেনস্থায় শিকার হওয়া নারীদের নিয়ে মন্তব্য করেছিলেন রাহুল গান্ধি। সেই সংক্রান্ত মামলার প্রেক্ষিতে রাহুল গান্ধির বাসভবনে পৌঁছল দিল্লি পুলিস। রাহুল নিজের ভাষণে যে অভিযোগ করেছিলেন, সেই সংক্রান্ত তথ্য জানতে চেয়ে এর আগেও কংগ্রেস নেতাকে নোটিশ পাঠিয়েছিল দিল্লি পুলিস। তবে সেই নোটিশে সাড়া দেননি রাহুল। এই আবহে এই মামলায় রাহুলের থেকে তথ্য পেতে তাঁর বাসভবনে পৌঁছেছে দিল্লি পুলিসের দল।
রেল লাইন পার করতে গিয়ে হাওড়া-রাজধানী-এক্সপ্রেসের ধাক্কায় প্রাণ হারালেন তিন যুবক। বিহারের ধানবাদে শুক্রবার এই ঘটনাটি ঘটে, রেলসূত্রে এমনটাই খবর। জানা গিয়েছে, মৃতদের বয়স ১৯-২০ বছর। রেল সূ্ত্রে খবর, শুক্রবার সন্ধ্যায় আসানসোল-নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু গোমো প্যাসেঞ্জার ট্রেন থেকে চার নম্বর প্ল্যাটফর্মে নেমে তিন নম্বর প্ল্যাটফর্মে যাওয়ার জন্য লাইন পেরোচ্ছিলেন ওই তিন জন। ঠিক সেই সময় হাওড়া-রাজধানী এক্সপ্রেস, গোমো স্টেশনের কাছে আসলে ওই তিন যুবককে ধাক্কা মারে। যেহেতু গোমো স্টেশনে ওই ট্রেন দাঁড়ায় না, তাই সর্বাধিক স্পিডে ছিল রাজধানী।
রাজধানীর গতিবেগের ধাক্কায় ৫০০ মিটার দূরে গিয়ে ছিটকে পড়েন তিন যুবক। ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় দেহ তিনটি। এই দুর্ঘটনায় পুরো স্টেশনে হইচই পড়ে যায়।
এই দুর্ঘটনার কারণে আপ লাইনের ট্রেন চলাচল কিছু সময়ের জন্য বন্ধ হয়ে যায়। যার ফলে হাওড়া - রাজধানী এক্সপ্রেস-সহ বেশ কয়েকটি ট্রেন ডাউন লাইন দিয়ে পাশ করানো হয়।
দুর্ঘটনায় মৃত তিন যুবকের দেহ পোশাক দেখে চিহ্নিত করে পরিবার।
বেশ কিছুদিন ধরেই উত্তেজনার আঁচ পাওয়া যাচ্ছিল। এবার পরিস্থিতি একেবারে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গিয়েছে। সকাল থেকে নানা নাটকীয় ঘটনা। পঞ্জাবে (Punjab) বিচ্ছিন্নতাকামী, খালিস্তানপন্থী নেতা তথা স্বঘোষিত শিখ ধর্মগুরু অমৃতপাল সিংকে (Amritpal Singh) গ্রেফতারির প্রস্তুতি চলছিল সকাল থেকে। এদিনই অমৃতপালের ছয় সহযোগীকে আটক করে পুলিস। মূল মাথা অমৃতপালকে গ্রেফতার (Arrested) করার জন্য রবিবার দুপুর পর্যন্ত ইন্টারনেট পরিষেবা (Close Internet Service) বন্ধ রাখা হয়েছে গোটা পঞ্জাবে। পরিস্থিতি বেগতিক হতে পারে বুঝেই এমন সিদ্ধান্ত। অবশেষে ইঁদুর দৌঁড় দৌঁড়ে গ্রেফতার হলেন শিখ ধর্মগুরু অমৃতপাল সিং।
তাঁকে গ্রেফতার করতে কম কাঠখড় পোড়াতে হয়নি। পঞ্জাব পুলিসের বিশেষ দল, সাত জেলার পুলিসকর্মী এবং আধা সেনাবাহিনীর সহায়তায় এ অভিযান সফল হয়েছে। পঞ্জাব পুলিস সূত্রে খবর, পুলিসি বেড়াজাল এড়িয়ে জলন্ধরের শাহকোট তেহসিলের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিলেন অমৃতপাল। খবর পেয়ে তাঁর পিছনে ধাওয়া করতে থাকে বিশাল পুলিসবাহিনী। শেষমেশ মেহতপুরে এনে ফেলা হয় তাঁকে। গোটা গ্রাম ঘিরে ফেলে পুলিস। বন্ধ করে দেওয়া হয় শাহকোটমুখী সব রাস্তা। এরপরই সব নাটকীয়তার অবসান হয়। গ্রেফতার করা হয় তাঁকে।
ঘটনার সূত্রপাত কোথা থেকে? 'ওয়ারিস পঞ্জাব দে' নামের একটি চরমপন্থী সংগঠনও চালান অমৃতপাল। অভিনেতা তথা সমাজকর্মী দীপ সিধু সংগঠনের সূচনা করেন। গত বছর ফেব্রুয়ারিতে পথদুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় দীপের। তারপর থেকে অমৃতপালের হাতেই সংগঠনের রাশ। গত কিছুদিন ধরে তিনি পঞ্জাববাসীকে ভুল বার্তা দিয়ে ভুল পথে চালিত করছিলেন বলে অভিযোগ। তাতেই এবার তাঁর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে উদ্যোগী হল রাজ্য সরকার।
এছাড়া, একাধিক ফৌজদারি অভিযোগে অভিযুক্ত ছিলেন অমৃতপাল সিং। জি-২০ সম্মেলন শেষ হলেই তাঁকে গ্রেফতার করার পরিকল্পনা ছিল রাজ্য সরকারের। কিন্তু পরিস্থিতি বেগতিক বুঝে তাঁকে গ্রেফতার করার সিদ্ধান্ত নিল পঞ্জাব প্রশাসন।
একদিকে অ্যাডিনো (Adenoviruses), অন্যদিকে H3N2 ভাইরাসের দাপট। তার মধ্যে ফের দেশজুড়ে বাড়ছে দৈনিক করোনা সংক্রমণ (Corona Virus)। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে মোট ৮৪১ জন কোভিড আক্রান্ত হয়েছেন। যা গত চার মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। যা হিসেব অনুযায়ী, এক মাসের আগের সংক্রমিতের থেকে প্রায় ছয় গুণ বেশি।
পাশাপাশি, সংক্রমণের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৩৮৯ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ২ জনের। কেরল, মহারাষ্ট্র, কর্নাটক এবং গুজরাটে কোভিড সংক্রমণের হার অন্যান্য রাজ্যের তুলনায় বেশি। শনিবার সকালের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, দেশে এখনও পর্যন্ত মোট ৪,৪৬,৯৪,৩৪৯ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। বর্তমানে দেশে করোনা রোগীর সংখ্যা মোট সংক্রমণের ০.০১ শতাংশ। সুস্থতার হার ৯৮.৮০ শতাংশ। আর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৪ কোটি ৪১ লক্ষ ৫৮ হাজার ১৬১ জন।
দেশের ছয়টি রাজ্যে ইতিমধ্যে কেন্দ্র চিঠি পাঠিয়েছে করোনা সংক্রমণের সতর্কতা হিসেবে। কারণ, কেরল, মহারাষ্ট্র, কর্নাটক, গুজরাট, তেলেঙ্গানা এবং তামিলনাড়ুতে উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে করোনা সংক্রমণ।
অনুব্রতর(anubrata mondal) পরিচারক বিজয় রজকের লেনদেনের তথ্য ইডির(ed) হাতে, যা দেখে রীতিমতো অবাকই হয়েছেন কেন্দ্ৰীয় সংস্থা। বীরভূমের কেন্দ্রীয় সমবায় ব্যাংকের আবিনাশপুর শাখায় অ্যাকাউন্ট রয়েছে বিজয় রজকের, সিএন-র হাতে আসা তথ্য অনুযায়ী লকডাউনের সময় বিজয়-এর অ্যাকাউন্টে জমা পড়েছে লক্ষ-লক্ষ টাকা। তথ্য অনুযায়ী ২০২০ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ৬০ লক্ষ টাকা লেনদেন হয়েছে অনুব্রতর পরিচারকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে। এই নিয়ে বিজয় রজক অবশ্য জানান, 'আমি এই টাকার বিষয়ে কিছুই জানি না, এমনকি আমি কোনোদিন ওর থেকে টাকা নিইনি।' শুক্রবার বিজয়কে ৬ ঘন্টা জেরা করে ইডি। বিজয়ের থেকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গিয়েছে বলে খবর ইডি সূত্রে। যা নিয়ে অস্বস্তিতে পড়তে পারেন রাজ্য রাজনীতির কেষ্ট মন্ডল।
শুক্রবার অসুস্থ থাকলেও শনিবার অপেক্ষাকৃত সুস্থ অনুব্রত। শুক্রবার অনুব্রত আইনজীবীদের জানান,'বুকে সামান্য শ্বাসকষ্ট আছে', সেইমতো শনিবার রাম মনোহর লোহিয়া হাসপাতালে অনুব্রতর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়। প্রাথমিক চিকৎিসার পর চিকিৎসকরা জানান, অনুব্রত অপেক্ষাকৃত সুস্থই আছেন, জেরা প্রসঙ্গে ইডি সূত্রে খবর বেশ কয়েকজন অনুব্রত ঘনিষ্ঠকে তলব করা হয়েছিল। এখনও পর্যন্ত তাঁরা আসেনি।
ইডি সূত্রে খবর মনীশ কোঠারি ও অনুব্রতকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করতে পারে ইডি। কোঠারি ইতিমধ্যেই গ্রেফতার হয়েছে ইডির হাতে। ইডি সূত্রে খবর, তিনি অনুব্রত মন্ডলের বিরুদ্ধে মুখও খুলেছেন। ইডিকে জানিয়েছেন অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। কিন্তু, শুধুই কি অনুব্রত মন্ডলের সিএ হিসাবেই কাজ করেছেন মনীশ কোঠারি? না গরু পাচারের অনুব্রত টাকা লেনদেনের পাশাপাশি ভাগ বসিয়ে ছিলেন কালো টাকায়? যা নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে ইডি।
কারণ, মনীশ কোঠারির সম্পত্তির পরিমান দেখলে চক্ষু চরক গাছ হতে পারে সকলের।। বীরভূম জেলার শুধু বোলপুরের রূপপুর মৌজা, গোপালনগর মৌজা, কংকালীতলা মৌজা, দ্বারকানাথপুর মৌজা, সুরুল মৌজা-সহ বোলপুরের সব মৌজাতেই রয়েছে মনীশ কোঠারির জমি। যার বাজারমূল্য হিসেব করলে হবে আনুমানিক ১৫ কোটি টাকার অধিক।। সূত্রের খবর অনুযায়ী, আর এই সব জমিই তিনি কিনেছেন ২০১৬ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত।। আর এই সময়কালে অনুব্রত মন্ডলের হিসেব সামলেছেন মনীশ কোঠারি।
যদিও গোটা ঘটনায় এখনও ঘাবড়ানোর চিত্র দেখা যায়নি অনুব্রতর চোখেমুখে, বরং ইডি হেফাজতে থেকেও দলের উপরই ভরসা রাখছেন অনুব্রত। তদন্তকারী অফিসারদের অনুব্রত জানিয়েছেন, আমার পিছনে দল সব সময় আছে। দলের উপর ভরসা আছে,এমনটাই ইডি সূত্রে খবর।