Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

mla

Gujarat: তিন যুবককে তলিয়ে যেতে দেখেই জলে ঝাঁপ দিয়ে প্রাণ বাঁচালেন বিজেপি বিধায়ক

জলে তলিয়ে যাচ্ছিলেন চার যুবক, সেকথা জানতে পেয়েই তড়িঘড়ি জলে ঝাঁপ দিয়ে প্রাণ বাঁচালেন বিজেপি বিধায়ক হিরা সোলাঙ্কি (Hira Solanki)। ঘটনাটি গুজরাতের (Gujarat) পাটোয়া গ্রামের। সূত্রের খবর, বুধবার দুপুরের দিকে সমুদ্রে স্নান করতে নেমেছিলেন চার যুবক। কিন্তু স্রোতের টানে অনেক দূর চলে গেলে তাঁরা ডুবতে শুরু করেছিলেন। ফলে বাঁচানোর জন্য চিৎকার করতে থাকেন তাঁরা। এই দেখে বিজেপি বিধায়ক (BJP MLA) হীরা সোলাঙ্কি এক মুহূর্ত নষ্ট না করে জলে ঝাঁপ দিয়ে প্রাণ বাঁচালেন তিন যুবকের। তবে অনেক চেষ্টা করেও আরেকজনকে বাঁচানো সম্ভন হয়নি।

সূত্রের খবর, রাজুলা এলাকার বিজেপি বিধায়ক হিরা সোলাঙ্কি বুধবার সমুদ্রসৈকতে গিয়েছিলেন। তখনই এই ঘটনা ঘটে। সেসময় চার যুবক স্নান করতে সমুদ্রে নামলে সমুদ্রের ঢেউ তাঁরা সামলাতে পারেননি। ফলে স্রোতের টানে অনেকটা গভীরে চলে গিয়েছিলেন তাঁরা। এরপর তাঁরা চিৎকার করতে শুরু করলে আশেপাশের লোকেরা ছুটে যায়। কিন্তু তাঁদের বাঁচাতে কেউই জলে নামে না। এরপর বিধায়ক হীরা জিজ্ঞাসা করাতে তাঁদের বাঁচাতে জলে ঝাপ দেন। নিজের প্রাণের পরোয়া না করে চার জনের মধ্যে তিনজনকে বাঁচিয়ে নিয়ে আসেন তিনি।

পুলিস জানিয়েছে, কল্পেশ সিয়াল, বিজয় গুজারিয়া, নিকুল গুজারিয়া এবং জীবন গুজারিয়া— এই চার জনের মধ্যে তিন জনকে উদ্ধার করা গেলেও জীবন তলিয়ে যান। সন্ধ্যায় তাঁর দেহ উদ্ধার করা হয়।

11 months ago
Bayron: তৃণমূলে যোগদান করলেন সাগরদিঘীতে কংগ্রেসের একমাত্র বিধায়ক বায়রন বিশ্বাস

সাগরদিঘী (Sagardighi) ভোটের ফলাফলের তিন মাস পর দলবদল করলেন কংগ্রেসের (Congress) একমাত্র বিধায়ক (MLA) বাইরন বিশ্বাস। আজ অর্থাৎ সোমবার কংগ্রেসের হাত ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিলেন কংগ্রেসের একমাত্র বিধায়ক বায়রন বিশ্বাস। যদিও তিনি সম্প্রতি জানিয়েছিলেন তিনি কংগ্রেস করবেন। তৃণমূলে যাওয়ার কোন প্রশ্নই নেই।

সোমবার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরে তৃণমূলে যোগদান করেন তিনি। যদিও আপাতত এ ঘটনাকে গুরুত্ব দিতে নারাজ রাজ্য কংগ্রেস নেতৃত্ব। এ বিষয়ে কংগ্রেস নেতা কৌস্তভ বাগচী বলেন, ' আমরা এবার থেকে একটু সচেতন হব প্রার্থী বাছার কাজ বুঝে শুনে করতে হবে। অধীর বাবু উনার উপর ভরসা করেছিলেন, কিন্তু সেই ভরসা উনি রাখলেন না।'

11 months ago
Blockade:বিজেপির ডাকা বনধে দফায় দফায় উত্তপ্ত ময়না, সিবিআই তদন্তের দাবি

পূর্ব মেদিনীপুরের ময়নায় (Moyna)  বিজেপির (BJP)  অবরোধ-বিক্ষোভের জেরে দফায় দফায় উত্তপ্ত হয়ে উঠল। সোমবার বিজেপির এক কর্মীকে অপহরণ করে খুনের অভিযোগে পথে বসে আন্দোলন শুরু করেন বিধায়ক (MLA)  অশোক দিন্দা। অভিযোগের তীর তৃণমূলের দিকে। এরপর বিজেপি কর্মীর খুনের প্রতিবাদে পূর্ব মেদিনীপুরের ময়নায় ১২ ঘন্টা বনধের ডাক দেয় বিজেপি। যার জেরে আজ সকাল থেকে ওই এলাকায় রাস্তায় টায়ার পুড়িয়ে বনধ সফল করতে পথে নামে বিজেপি।

পূর্ব মেদিনীপুরের ময়নায় বিজেপির বুথ সভাপতিকে নৃশংসভাবে খুনের অভিযোগে বিজেপির ডাকা বনধে সকাল থেকে বন্ধ দোকানপাট। ময়নার অন্নপূর্ণা বাজারে বনধ ঘিরে বিজেপির পিকেটিং। বাঁশ দিয়ে রাস্তা ঘিরে ফেলা হয়। পুলিসের গাড়িকেও যেতে বাধা দেওয়া হয়। অন্যদিকে, অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে প্রস্তুত ছিল পুলিসও। রাস্তায় রাস্তায় মোতায়েন করা হয়েছিল বিশাল পুলিস বাহিনী। যদিও বেলা গড়াতেই বিজেপির অবরোধ তুলতে গেলে কোথাও কোথাও পুলিসের সঙ্গে বচসা-ধস্তাধস্তিতে জড়িয়ে পড়ে বিজেপি কর্মীরা।

তমলুকের পুলিস সুপার জানিয়েছে, ইতিমধ্যেই ৩৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করে তদন্তে নেমেছে পুলিস। যদিও এ ঘটনায় এখনও অবধি কাউকেই গ্রেফতার করা হয় নি। পাশাপাশি মৃত বিজেপি কর্মীর ছেলের তরফে গোটা ঘটনার সিবিআই তদন্তের দাবি করা হয়েছে। বুধবার ওই মৃত বিজেপি কর্মীর ছেলে সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, 'সিবিআই তদন্তের পর বাবার মৃত দেহ নেব। সিবিআই তদন্ত না হলে বাবার মৃতদেহ গ্রহণ করব না।'

12 months ago


Raiganj: রায়গঞ্জের বিধায়কের বাড়িতে ইডির হানা, একই সঙ্গে তল্লাশি আপ্ত সহায়কের বাড়িতেও

রায়গঞ্জের বিধায়ক (MLA) কৃষ্ণ কল্যানির বাড়িতে ইডির (ED)  হানা। সূত্রের খবর, বর্তমানে তিনি পাবলিক একাউন্টস কমিটির (PAC) চেয়ারম্যান। আজ অর্থাৎ বুধবার সকালে রায়গঞ্জের একাধিক জায়গায় একসঙ্গে তল্লাশি চালায় ইডি। সে সঙ্গে ইডির তরফে ওই বিধায়কের আপ্তসহায়ক বাবন বর্মনের বাড়িতেও তল্লাশি চালায় ইডি।

শুক্রবার সকাল থেকে রায়গঞ্জের বিধায়ক কৃষ্ণকল্যানীর বিভিন্ন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানেও হানা দেয় ইডি। সকালে কৃষ্ণ কল্যানীর বাড়িতে ইডি হানা দিয়েই, তল্লাশির সময়ে বিধায়কের মোবাইল ফোন বাজেয়াপ্ত করে ইডি আধিকারিকরা। ইডি সূত্রে খবর, ওনার বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে বহু নথি উদ্ধার করেছে ইডি আধিকারিকরা।

বুধবার সকালে ইডি হানা দিলে বিধায়কের বাড়ি সহ বিভিন্ন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান গুলিও কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ঘিরে ফেলা হয়। বিধায়কের বাড়িতে হানা দিলে তাঁর বাড়ির সামনে তৃণমূলের কিছু অনুগামীরা জড়ো হয়। তাঁদের দাবি, দীর্ঘদিনের সৎ বিধায়ক তিনি, তার বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছে বিজেপি। যদি এরপরে বিজেপির দাবি উনি বিজেপির প্রতীক নিয়ে ভোটে জয় করে তৃণমূলে গিয়েছিলেন। নিশ্চয়ই বড় অঙ্কের টাকার লেনদেন করেছেন পূর্বে, যার জন্যই মুকুল রায়কে সরিয়ে উনাকে পাবলিক অ্যাকাউন্স কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে বসানো হয়েছিল। যদিও ইডির হঠাৎ হানার কারণ এখন অবধি স্পষ্টভাবে জানা যায়নি।

12 months ago
Prabir: তাপস সাহার আপ্তসহায়ক বলে পরিচিত প্রবীর কয়ালকে তলব ইডির

তেহট্টের (Tehatta) তৃণমূল (TMC) বিধায়ক (MLA) তাপস সাহার আপ্তসহায়ক বলে পরিচিত প্রবীর কয়ালকে (Prabir Kayal) আবার তলব করল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা (সিবিআই)। সোমবার কলকাতার নিজাম প্যালেসে তাঁকে ডেকে পাঠিয়েছে সিবিআই। তদন্তকারীদের দাবি, প্রবীরের দু’টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে বিপুল টাকার লেনদেনের সূত্র পাওয়া গিয়েছে। তার উৎস খতিয়ে দেখতে চান তদন্তকারীরা এমনটাই সিবিআই সূত্রে খবর।

ওই বিপুল অঙ্কের টাকা কোথা থেকে এল, কে পাঠাল সেই টাকা তা জানতে চান তদন্তকারীরা। পাশাপাশি এই টাকার সঙ্গে নিয়োগ দুর্নীতি মামলার কোনও যোগ আছে কি না তাও খতিয়ে দেখছে সিবিআই। সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৬ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন রাজ্য সরকারি দফতরে চাকরি দেওয়ার নামে টাকা তোলা হয়েছিল। সেই টাকাই প্রবীরের অ্যাকাউন্টে জমা পড়েছিল বলে প্রাথমিক ভাবে অনুমান তদন্তকারীদের। সিবিআইয়ের সূত্র বলছে, ২০২২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২২ সালের ১১ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবীরের অ্যাকাউন্টে ১ কোটি ৪২ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা এবং ৬১ লক্ষ ৯৯ হাজার টাকা ঢুকেছিল। প্রাথমিক ভাবে সিবিআইয়ের অনুমান, এই ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে নিয়োগ দুর্নীতির টাকা লেনদেন হয়েছিল। তদন্তকারীরা তাপসের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের নথিও খতিয়ে দেখছেন।

তৃণমূল বিধায়ক তাপস এ নিয়ে বলেন, 'আমার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সমস্ত নথি সিবিআইকে দেওয়া আছে। সিবিআই সব খতিয়ে দেখুক। তার বাইরে কাকে কী ডাকা হবে বা জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে, সেটা তদন্তকারীদের বিষয়।'

12 months ago


Jiban: দল পাশে আছে, বার্তা নিয়োগ দুর্নীতিতে ধৃত তৃণমূল বিধায়ক জীবনকৃষ্ণের

রাজ্যে শিক্ষা নিয়োগ (Scam) দুর্নীতিকাণ্ডে গ্রেফতার করা হয়েছে তৃণমূল (TMC) বিধায়ক (MLA) জীবনকৃষ্ণ সাহাকে। নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে অতীতে দলের নেতাদের গ্রেফতারির পর তাঁদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে দেখা গিয়েছে জোড়াফুল শিবিরকে। যদিও এখনও জীবনকৃষ্ণের বিরুদ্ধে তেমন কোনও পদক্ষেপ করেননি তৃণমূল নেতৃত্ব। এই আবহে গ্রেফতারির পর দল কি তাঁর পাশে রয়েছে? শনিবার সাংবাদিকদের এমনই প্রশ্নের মুখোমুখি হন মুর্শিদাবাদের বড়ঞার বিধায়ক। যা শুনে শুধুমাত্র ২টি শব্দে জবাব দিলেন জীবনকৃষ্ণ।

সিবিআই হেফাজতে রয়েছেন জীবনকৃষ্ণ। শনিবার সকালে নিজাম প্যালেস (কলকাতায় যেখানে সিবিআইয়ের দফতর রয়েছে) থেকে তাঁর শারীরিক পরীক্ষার জন্য তাঁকে এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। নিজাম প্যালেস থেকে বেরোনোর সময় জীবনকৃষ্ণকে সাংবাদিকরা জিজ্ঞাসা করেন, দল কি তাঁর পাশে রয়েছে? প্রশ্ন শুনে বিধায়ক বলেন, ‘অবশ্যই আছে।’

শিক্ষায় নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগে গত ১৪ এপ্রিল জীবনকৃষ্ণের আন্দির বাড়িতে হানা দেয় সিবিআই দল। এর পর প্রায় ৬৬ ঘণ্টা ধরে জিজ্ঞাসাবাদ এবং তল্লাশি অভিযানের পর গত ১৭ এপ্রিল ভোরে জীবনকৃষ্ণকে গ্রেফতার করে সিবিআই।

অতীতে এই কেলেঙ্কারিতে গ্রেফতার করা হয়েছে তৃণমূল বিধায়ক তথা রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়, পলাশিপাড়ার তৃণমূল বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্যকে। পার্থের গ্রেফতারির পর তাঁর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করে তৃণমূল। দল থেকে সাসপেন্ড করা হয়েছে পার্থকে। পাশাপাশি মন্ত্রিত্ব থেকেও সরানো হয়েছে তাঁকে। এর পর নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে ধৃত শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় এবং কুন্তল ঘোষের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপ করেছে ঘাসফুল শিবির। তাঁদের বহিষ্কার করা হয়েছে দল থেকে। তবে মানিক, জীবনকৃষ্ণদের বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ করেননি তৃণমূল নেতৃত্ব। গরু পাচারকাণ্ডে ধৃত অনুব্রত মণ্ডলের বিরুদ্ধেও এখনও কোনও পদক্ষেপ করতে দেখা যায়নি জোড়াফুল শিবিরকে। এই আবহে জীবনকৃষ্ণ জানিয়ে দিলেন যে, দল তাঁর সঙ্গেই রয়েছে।

12 months ago
CBI:সিবিআই বাড়ি ছাড়তেই 'নির্দোষ' দাবি তাপস ঘনিষ্ঠ ইতির! বললেন, 'আমি নিজেই দেউলিয়া'

নিয়োগ দুর্নীতি-কাণ্ডে তেহট্টের বিধায়ক (Tehatta MLA) তাপস সাহার সঙ্গেই সিবিআই র‍্যাডারে তৃণমূল মহিলা সেলের নেত্রী ইতি সরকার। এই নেত্রী নাকি তাপস সাহা ঘনিষ্ঠ। এমনটাই স্থানীয় সূত্রে দাবি করা হয়েছে। এদিকে শনিবার ইতির বাড়িতেও ঢুঁ মারে কেন্দ্রীয় সংস্থা। যদিও নিয়োগ দুর্নীতির সঙ্গে তাঁর কোনও সম্পর্ক নেই এদিন সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন ইতি দেবী। তিনি বলেন, 'আমি নিজেই ধারদেনায় ডুবে রয়েছি। আমি যে দেউলিয়া সেটা সিবিআই (CBI) আমার বাড়িতে এসে নথি ঘেঁটে বুঝে গিয়েছে। আমার বাড়িতে শুধু সরকারি একাধিক প্রকল্পের সাহায্যপ্রার্থীদের নথি মিলেছে। আমি একটা সেলফ হেল্প গ্রুপ চালাই। পাশাপাশি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আদর্শে তৃণমূল কংগ্রেস করি। একুশের ভোটে তাপস সাহা দলের প্রার্থী হলে প্রচারে সাহায্য করেছিলাম। সেই সূত্রে শুধু পরিচয়।'

তিনি জানান, 'শুক্রবার তাপস সাহার বাড়িতে সিবিআই এসেছে। আমি একসময় ব্লক নেত্রী ছিলাম, এখন মহিলা সেলের জেলার জেনারেল সেক্রেটারি। যেহেতু আমি রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত তাই হয়তো সিবিআই এসেছে। একুশের প্রার্থী হওয়ার পর থেকে আমার সঙ্গে তাপস সাহার পরিচয়। আমার সঙ্গে কোনও চাকরিপ্রার্থী যোগাযোগ নেই।'

ইতি সরকার জানান, 'আমি চাকরির সুপারিশ কোনওদিন করিনি। আমি শুধুই রাজনীতি করি। তাপস কাকু ভোটের সময় শুধু প্রচারের কাজে এসেছেন আর বাড়িতে কোনওদিন আসেনি। সিবিআই এসে আমার ফোন, কিছু নথি ঘেঁটে দেখেছে। আমি চেয়েছিলাম সিবিআই এসে দেখুক আমি কী অবস্থায় আছি।'

one year ago
Jiban: জীবনকৃষ্ণ কেন মোবাইল দুটি পুকুরে ফেলে দিয়েছিলেন! কারন শুনে অবাক আদালত

মুর্শিদাবাদে (Murshidabad) বড়ঞার বিধায়ক (MLA) জীবনকৃষ্ণ সাহার (Jibankrishna Saha) মোবাইল দুটি পুকুরে ফেলা নিয়ে বিস্তার শোরগোল তৈরি হয়েছিল। এবার আদালতকে তাঁর আইনজীবী জানালেন মোবাইল ফেলে দেওয়ার কারণ। শুক্রবার আদালতকে জীবনকৃষ্ণ সাহার আইনজীবী জানালেন বারবার ফোন আসছিল বলেই নাকি তিনি তাঁর মোবাইল দুটি পুকুরে  ফেলে দিয়েছিলেন, যা শুনে রীতিমতো বিস্মিত বিচারপতিরাও।

শুক্রবার তাঁর আইনজীবী স্পষ্ট জানান, তাঁর মক্কেলের মেয়ে অর্থাৎ জীবনকৃষ্ণ সাহার কন্যা, পড়াশোনার জন্য শিলিগুড়িতে থাকে। সিবিআই তল্লাশি চলাকালীন বারবার তাঁর মেয়ে ফোন করছিলেন, সে কারণেই তিনি মোবাইল দুটি জলে ফেলে দিয়েছেন। যদিও এমন বক্তব্য শুনে জীবনকৃষ্ণ সাহার আইনজীবীকে বিচারপতিরা বলেন, 'এমনটা আবার হয় নাকি!'

জীবনকৃষ্ণ সাহার থেকে উদ্ধার হওয়া মোবাইল ইতিমধ্যেই ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য দিল্লি পাঠিয়েছে সিবিআই। সূত্রের খবর ওই মোবাইল দুটি পরীক্ষায় পাঠানোর জন্য আদালতের অনুমতি ইতিমধ্যেই পেয়ে গিয়েছে সিবিআই। সূত্রের খবর, ওই মোবাইল দুটি থেকে প্রাথমিকভাবে অনেক তথ্য উদ্ধার করা যাবে বলে মনে করছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। এছাড়া বাড়ি থেকে বহু নিয়োগ সংক্রান্ত নথি উদ্ধার হয়েছে যেখানে স্পষ্ট হয়েছে, ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা তুলেছিলেন ওই বিধায়ক।  এমনটাই আদালতে জানিয়েছেন সিবিআইয়ের পক্ষের আইনজীবী।

one year ago


Tapas: তাপস ঘনিষ্ঠ তৃণমূল নেত্রীর বাড়িতে সিবিআই, বেঙ্গালুরুতে জিজ্ঞাসাবাদ তাপসের ছেলেকেও

নিয়োগ দুর্নীতি (Scam) কাণ্ডে তৎপর সিবিআই (CBI)। গতকাল অর্থাৎ শুক্রবার নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তের জন্য তেহট্টের (Tehatta) তৃণমূল (TMC) বিধায়ক তাপস সাহার বাড়ি তল্লাশি চালায় সিবিআইয়ের একটি দল। পাশাপাশি ওই দিন রাতেই সিবিআইয়ের একটি দল তল্লাশি চালায়, তাপস সাহার প্রাক্তন আত্ম সহায়কের বাড়িতে। এরপর শনিবার সকাল থেকে তল্লাশি শুরু হয়েছে তাপস সাহার ঘনিষ্ঠ এক তৃণমূল নেত্রী ইতি সরকারের বাড়িতে। শনিবার তাপসের পুত্র সাগ্নিককে বেঙ্গালুরুতে জিজ্ঞাসাবাদ করে সিবিআই-এর একটি দল। 

গতকাল অর্থাৎ শুক্রবার তাপস সাহাকে  জিজ্ঞাসাবাদ করার সময়, তার দুটি ফোনই বাজেয়াপ্ত করে সিবিআই। এরপর আজ অর্থাৎ শনিবার সকালে তিনি মানুষের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য একটি মোবাইল কিনেছেন বলে খবর। সিবিআই সূত্রে খবর তাপস সাহার থেকে বাজেয়াপ্ত করা দুটি মোবাইল থেকে তৃণমূল নেত্রীর খোঁজ পাওয়া গেছে যার নাম ইতি সরকার। তাঁর বাড়িতে বর্তমানে তল্লাশি চালিশ চালাচ্ছে সিবিআই

এছাড়া তাপস সাহার আত্ম সহায়ক প্রবীর কয়ালের বাড়িতে, গতকাল রাতে তল্লাশি চালিয়েছিল সিবিআই। সেখান থেকে কিছু নথিও বাজেয়াপ্ত করেছে সিবিআই। পাশাপাশি এ প্রসঙ্গে দলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন তৃণমূল বিধায়ক তাপস সাহা। তিনি এদিন বলেন, 'আমায় চক্রান্তের শিকার। আমাকে চক্রান্ত করে ফাঁসানো হচ্ছে।'

one year ago
Burn: বিধায়ক তাপসের বাড়ির পিছনে পুকুরপাড়ে পোড়া দাগ! নিয়োগ নথি পুড়েছে কি

পুকুরে মোবাইল-কাণ্ডের পর এবার পুকুরপারে পোড়া দাগ কাণ্ড। বড়ঞার বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহার পর ফের খবরের শিরোনামে পুকুর। নেপথ্যে তেহট্টের তৃণমূল বিধায়ক তাপস সাহা। শুক্রবার তেহট্টের বিধায়কের বাড়িতে সিবিআই হানার আগেই তাপস সাহাকে দেখা গিয়েছে বাড়ির পিছনে পুকুরপাড়ে। এই সংক্রান্ত একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। স্থানীয় যুবকরা সেই ভিডিও সংবাদমাধ্যমকে দিয়েছে বলে খবর। যদিও সেই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি সিএন ডিজিটাল। সেই ভিডিওয় দেখা গিয়েছে, তেহট্টের বাড়িতে সিবিআই আসার ঘণ্টাখানেক আগে বাড়ি লাগোয়া পুকুরপাড়ে বসে কিছু পোড়াচ্ছিলেন বিধায়ক তাপস সাহা। সেই পুকুরপাড়ে গিয়ে কিছু পোড়ানোর দাগও পাওয়া গিয়েছে। এমনকি সেই পুকুর সংলগ্ন একটি গাছের নিচেও কিছু পোড়ানোর দাগ রয়েছে।

পুকুরপাড় ঘুরে দেখা গিয়েছে পোড়া কাঠ-কয়লা এবং পোড়া গাছের ডাল পড়ে রয়েছে। তবে ঠিক কী পোড়ানো হয়েছে? যা পোড়ানো হয়েছে তার সঙ্গে নিয়োগ দুর্নীতি-কাণ্ডের তদন্তে কতটা কার্যকরী খুঁজে দেখবে সিবিআই।

নিয়োগ দুর্নীতি-কাণ্ডে হাইকোর্ট সম্প্রতি তৃণমূল বিধায়ক তাপস সাহার বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। সেই নির্দেশ মেনে শুক্রের দুপুরে বিধায়কের নদীয়ার বাড়িতে অভিযান চালায় কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। একইভাবে বিধায়কের আপ্ত সহায়কের বাড়িতেও অভিযান চালায় সিবিআই।

one year ago


Tapas: আদালতের নির্দেশের ৩ দিনের মাথায় তাপস সাহার বাড়িতে সিবিআই

নিয়োগ দুর্নীতির (Scam) তদন্তে তেহট্টের তৃণমূল (Tmc) বিধায়ক (MLA) তাপস সাহার বাড়িতে সিবিআই হানা। আজ অর্থাৎ শুক্রবার সকালে একদল সিবিআই আধিকারিকরা সিজিও কমপ্লেক্স থেকে বেরিয়ে কৃষ্ণনগরের উদ্দেশ্যে রওনা দেন। এরপরে শুক্রবার বিকেলে তাপস সাহার বাড়িতে হানা দেন সিবিআই আধিকারিকরা।

সূত্রের খবর, হাইকোর্টের নির্দেশের তিন দিনের মধ্যে বিধায়কের বাড়িতে সিবিআই। গত তিন দিন আগে অর্থাৎ ১৮ই এপ্রিল হাইকোর্ট তাপস সাহার বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয়। সেই মত শুক্রবারই তৃণমূল বিধায়ক তাপস সাহার বাড়িতে সিবিআই হানা। সূত্রের খবর, এখনও অবধি তাপস সাহা বাড়িতেই আছেন এবং কেন্দ্রীয় জওয়ানরা তাঁর বাড়ি ঘিরে রেখেছেন। তাপসাকে জিজ্ঞাসাবাদ চালাচ্ছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা।

one year ago
Shantanu: বিধায়ক জীবনকৃষ্ণকে নিয়ে প্রশ্নে নিরুত্তর, শুভেচ্ছা বার্তা দিলেন বহিস্কৃত তৃণমূল নেতা শান্তনু

বিধায়ক (MLA) জীবনকৃষ্ণকে (Jibankrishna Saha) নিয়ে প্রশ্ন এড়িয়ে সাংবাদিকদের শুভেচ্ছা বার্তা, নিয়োগ দুর্নীতিতে গ্রেফতার হওয়া বহিস্কৃত তৃণমূল নেতা শান্তনুর। শান্তনু ও জীবন দু'জনের গ্রেফতারির কারণ এক এবং গ্রেফতার হয়েছেন বহু ছল-চাতুরির পর। বুধবার নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় অভিযুক্ত শান্তনুর শুনানি ছিল নগর দায়রা আদালতে। দুপুরেই প্রেসিডেন্সি জেল থেকে আদালত চত্বরে আনা হয় তাঁকে। শান্তনুকে দেখেই উপস্থিত সংবাদ মাধ্যমের প্রতিনিধিরা প্রশ্ন ছুড়ে দেন তাঁকে। জানতে চাওয়া হয় জীবনকৃষ্ণের গ্রেফতারি প্রসঙ্গে তিনি কি কিছু বলতে চান? জবাবে কিছুটা নির্বিকার ভাবেই শান্তনু বলেন, ‘সবাইকে নববর্ষ এবং ইদের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।’

শান্তনুর বিরুদ্ধে স্কুল ছাড়াও আরও বিভিন্ন সরকারি চাকরির নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ এনেছে ইডি। বিভিন্ন সময়ে তাঁরা এমনও দাবি করেছে যে, শান্তনুর সঙ্গে উপর মহলের অনেকের যোগাযোগ ছিল। অন্যদিকে, জীবনকৃষ্ণর বিরুদ্ধে যে নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে, তাতে বড়ঞার বিধায়কের অধীনে কয়েকশো এজেন্ট কাজ করত বলে অনুমান করছেন তদন্তকারীরা। বিভিন্ন জেলায় সেই এজেন্টরা ছড়িয়ে ছিল, এমনটাই সন্দেহ করা হচ্ছে বলে সিবিআই সূত্রে খবর।

প্রসঙ্গত, বুধবার নিয়োগ দুর্নীতিতে গ্রেফতার হওয়া অয়ন শীলের বাবা-মা ও স্ত্রীকে ইডির কলকাতার দফতরে তলব করে ইডির আধিকারিকরা। সূত্রের খবর, তাদের ব্যাঙ্কের মাধ্যমে কিছু লেনদেন করেছিল অয়ন এবং সেই লেনদেনের বিষয়ে কিছু জানতেন কিনা সে বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য তাদেরকে ডাকা হয়েছিল বলেই খবর। বুধবার সকালে ইডির দফতরে হাজির হয়েছিলেন অয়ন সিলেন বাবা-মা ও স্ত্রী। 

one year ago
Jiban: বিধায়ক জীবনের ৮টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ, কাদেরকে টাকা পাঠাতেন তদন্তে সিবিআই

মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) বড়‍ঞার বিধায়ক (MLA) জীবন কৃষ্ণ সাহার গ্রেফতারির পর, তাঁর ৮ টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করলো সিবিআই (CBI)। সূত্রের খবর, তদন্তে নেমে তাঁর পরিবারের ১২টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের হদিশ পায় সিবিআই। তাঁর মধ্যে আটটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করলো সিবিআই।

তৃণমূল বিধায়ক জীবন কৃষ্ণ সাহা গ্রেফতারের পর, সিবিআইয়ের তদন্তে নাম উঠে এসেছে আরও বেশ কিছু বিধায়ক সহ তৃণমূল নেতার। তাঁদের সঙ্গে কিরকম যোগাযোগ ছিল এবং কোনও আর্থিক লেনদেন হয়েছে কিনা সেটাও খতিয়ে দেখছে সিবিআই আধিকারিকরা। পাশাপাশি তাঁর দ্বিতীয় মোবাইল উদ্ধার করার পর ফরেন্সসিক ডিপার্টমেন্টের মাধ্যমে, ওই মোবাইল ফোন থেকে সমস্ত তথ্য বার করার চেষ্টা চালাচ্ছে সিবিআই আধিকারিকরা।

সিবিআই সূত্রে খবর, তিনদিন তাঁর বাড়ি তল্লাশি চালিয়ে বেশ কিছু নথি, হার্ডডিস্ক উদ্ধার হয়েছে। সেখান থেকে নিয়োগ-দুর্নীতির বেশ কিছু তথ্য উদ্ধার করা গেছে বলে জানিয়েছে তাঁরা। এছাড়া সূত্রের আরও খবর, ওই নথিগুলো ঘেঁটে সিবিআই জানতে পেরেছে ওই ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে বিভিন্ন প্রভাবশালীদের কাছে টাকা পৌঁছে দিত জীবন। এছাড়া জীবনের সঙ্গে আর কোন কোন প্রভাবশালী নেতা যোগাযোগ ছিল! সেটা খতিয়ে দেখছে সিবিআই।

one year ago


Tapas: নিয়োগ দুর্নীতির জালে কি আরও এক বিধায়ক! সিবিআই তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের

রাজ্য পুলিসের দুর্নীতি দমন শাখার থেকে তদন্তভার সরিয়ে সিবিআইয়ের (CBI) হাতে দিলো কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এ বার নদিয়ার তেহট্টের তৃণমূল বিধায়ক তাপস সাহার (Tapas Saha) বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিল কলকাতা হাই কোর্ট। মঙ্গলবার এই নির্দেশ দেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা।

তৃণমূল বিধায়ক তাপসের বিরুদ্ধে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণার অভিযোগ প্রকাশ্যে আসে অনেক আগেই। মঙ্গলবার বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার নির্দেশ, অবিলম্বে পুলিশের কাছ থেকে মামলাটি সিবিআইকে হস্তান্তর করতে হবে। বলা হয়েছে, কেস ডায়েরি-সহ মামলার নথি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে দেবে পুলিশ।

গত বছর তাপসের বিরুদ্ধে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণার অভিযোগ প্রকাশ্যে আসে। অভিযোগ, বিভিন্ন সরকারি দফতরে চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রায় ১৬ কোটি টাকা নিয়েছেন তাপস। তেহট্টের তৃণমূল বিধায়কের বিরুদ্ধে ২০১৮ সাল থেকে চাকরি দেওয়ার নামে ৫ কোটি টাকা প্রতারণার অভিযোগে হাই কোর্টে মামলা করেন বিজেপি নেতা-আইনজীবী তরুণজ্যোতি তিওয়ারি।

মঙ্গলবার হাই কোর্টের নির্দেশের পর আইনজীবী তিওয়ারি বলেন, ‘প্রাইমারি (প্রাথমিক), আপার প্রাইমারি (উচ্চ প্রাথমিক), এসএসসি, দমকল, ডব্লিউবিসিএস, আইসিডিএস-সহ বিভিন্ন জায়গায় নিয়োগে দুর্নীতিতে তাপস সাহার নাম আসে। পুলিশের দুর্নীতি দমন শাখা তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করে। তাপসের আপ্ত সহায়ক গ্রেফতার হন। তাঁর জামিনের আবেদন খারিজ হয়। এক বছর ধরে চার্জশিট পেশ হয়নি। কেন তাপসকে ডাকা হয়নি, আদালতের এই প্রশ্নে কোনও উত্তর দিতে পারেনি তদন্তকারীরা। এর পরই রাজ্য পুলিশ থেকে এই মামলা সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেওয়ার নির্দেশ দেন বিচারপতি মান্থা।’

উল্লেখ্য, তাপসের বিরুদ্ধে তদন্তভার ছিল রাজ্য পুলিশের দুর্নীতিদমন শাখার হাতে। নিম্ন আদালতে তারা যে রিপোর্ট পেশ করে, তাতে উল্লেখ করা ছিল বিধায়কের আপ্ত সহায়ক প্রবীর কয়াল জেরায় দাবি করেন, চাকরি দেওয়ার নাম করে ৩০-৩৬ জনের কাছ থেকে টাকা নিয়েছিলেন। সেই টাকা তাঁর মাধ্যমেই তৃণমূল বিধায়কের কাছে গিয়েছে। চাকরি বিক্রির কমিশন হিসাবে তিনি আরও ৩০-৪০ লক্ষ টাকা পেয়েছেন।

one year ago
Mobile: পুকুর ছেঁচে-খুঁড়ে ৩ দিন পর বিধায়কের দ্বিতীয় মোবাইল উদ্ধার নাছোড় সিবিআইয়ের

সোমবার কাকভোরে গ্রেফতারির পর, সোমবার দুপুরবেলাতে উদ্ধার হল বিধায়ক জীবনকৃষ্ণের (Jiban Krishna Saha) দ্বিতীয় মোবাইলটি (Mobile)। একদিকে তল্লাশি, জিজ্ঞাসাবাদ, অতঃপর গ্রেফতারের (Arrested) প্রক্রিয়া চালাচ্ছিলেন সিবিআইয়ের কিছু আধিকারিকরা। তখন অন্যদিকে ওই মোবাইলটি খোঁজার কাজ চালাচ্ছিলেন সিবিআই আধিকারিকের অপর একটি দল।

শুক্রবার বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহার বাড়ি সিবিআই হানা দিলে, তাঁর দুটি মোবাইল পুকুরে ফেলে দেন বিধায়ক নিজেই। এরপরেই শুরু হয় বিতর্ক। মোবাইল খুঁজতে মরিয়া হয়ে উঠে সিবিআই। শনিবার বিধায়কের বাড়ির ওই পুকুরটির জল সেচে খোঁজ শুরু হয় মোবাইল দুটির। রবিবার সকালবেলায় একটি মোবাইল উদ্ধার করা গেলেও অপরটি উদ্ধার করা যাচ্ছিল না। অবশেষে সোমবার ওই মোবাইলটি উদ্ধার করে সিবিআই।

সিবিআই সূত্রে খবর, রবিবার সকালবেলা মোবাইলটি উদ্ধারের পর ফরেনসিক ডিপার্টমেন্টের কাছে মোবাইলটি পাঠানো হয়। ফরেনসিক দল জানায়, ওই মোবাইলটি বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহার স্ত্রী টগরি সাহার। এরপর সোমবার দ্বিতীয় মোবাইলটি উদ্ধার হয়েছে। ইতিমধ্যেই মোবাইলটি ফরেনসিক দফতরে পাঠানোর ব্যবস্থা করছে সিবিআই।

one year ago