Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

Souravganguly

Sourav Biopic: সৌরভের বায়োপিকে আয়ুষ্মান! নেটিজেনদের কী প্রতিক্রিয়া

ক্রিকেট (Cricket) তারকাদের মধ্যে মহম্মদ আজহারউদ্দিনের বায়োপিক তৈরী হয়েছিল অনেক আগেই। মহেন্দ্র সিং ধোনীর বায়োপিকও দর্শক দেখেছেন। এই তালিকায় অনেকদিন ধরেই ক্রিকেট তারকা সৌরভ গাঙ্গুলির (Sourav Ganguly) নাম শোনা যাচ্ছিল। দক্ষিণী সুপারস্টার রজনীকান্তের কন্যা ঐশ্বর্যা রজনীকান্ত সিনেমা পরিচালনা করবেন, এই খবরও শোনা গিয়েছিল। এমনকি ঐশ্বর্যার কলকাতায় মহারাজের বাড়িতে আসা নিয়েও কথা হয়েছে বিস্তর।

শোনা গিয়েছিল, সৌরভ গাঙ্গুলির চরিত্রে দেখা যেতে পারে রণবীর কাপুরকে। যদিও অভিনেতা জানিয়েছিলেন, এমন কোনও প্রস্তাব তাঁর কাছে যায়নি। এখন জল্পনা, দাদার চরিত্রাভিনেতা হিসেবে দেখা যেতে পারে আয়ুষ্মান খুরানাকে। কথাবার্তা নাকি এগিয়ে গিয়েছে অনেকটাই, এখন শুধু আনুষ্ঠানিক সই সাবুদ বাকি। সৌরভ গাঙ্গুলি নাকি নিজেই এই নির্বাচনে সমর্থন করেছেন। তবে এই খবর প্রকাশ্যে আসতে নেটিজেনদের কী প্রতিক্রিয়া? 

সৌরভ গাঙ্গুলির বায়োপিক নিয়ে প্রথম থেকেই আগ্রহী বাংলার জনগণ। তাঁরা চাইছিলেন, দাদার চরিত্রে কোনও বাঙালি অভিনেতা অভিনয় করুন, যীশু সেনগুপ্ত ছিলেন এই পছন্দের তালিকায়। তবে সেই  জায়গায় আয়ুষ্মানের নাম শুনে সামান্য নিরাশ হয়েছেন যেন নেটিজেনরা। নেট মাধ্যমে প্রবল আপত্তি জানাচ্ছেন অনেকে। একজন লিখেছেন, 'যীশুকে একেবারে দাদার মতো দেখতে লাগে। আয়ুষ্মানের সংলাপে বাংলা বসালে তা কি আদৌ ভালো শোনাবে!' যদিও এই খবর এখনও জল্পনা। সৌরভ গাঙ্গুলির চরিত্রে কাকে দেখা যাবে, তার কোনও চূড়ান্ত ঘোষণা করা হয়নি।

11 months ago
Sourav Biopic: সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের বায়োপিকে দেখা যাবে এই বলি অভিনেতাকে! জল্পনা তুঙ্গে

ক্রিকেট জগতের এক জনপ্রিয় নাম সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় (Sourav Ganguly)। ক্রিকেট জগতে 'দাদা'-র অবদানের কোনও শেষ নেই। ঠিক করা হয়েছে যে, তাঁর বায়োপিক (Biopic) বানানো হবে। আর চলতি বছর থেকেই দাদার বায়োপিকের জন্য শ্যুটিং শুরু হবে। কিন্তু ছবি নিয়ে পরিকল্পনা চলাকালীনই প্রশ্ন উঠছে যে, কাকে পর্দায় সৌরভের চরিত্রে দেখা যাবে। আর এই নাম নিয়ে প্রথম থেকেই গুঞ্জন যে, দাদার চরিত্রে নাকি দেখা যাবে রণবীর কাপুরকে। কিন্তু অবশেষে খবর এসেছে যে, দাদার চরিত্রে দেখা যাবে আয়ুষ্মান খুরানাকে (Ayushmann Khurrana)।


সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে নিয়ে বায়োপিক তৈরি করা হোক, এমনটা চাননি খোদ দাদা নিজেই। কিন্তু অবশেষে তাঁর এতে মত এসেছে। আর এই পরিকল্পনায় সম্মতি জানাতেই বায়োপিক বানানোর প্রস্তুতিও শুরু হয়েছে। এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই গুঞ্জন শুরু হয় যে, কে হবে বড় পর্দার 'দাদা'। শোনা গিয়েছিল যে, বায়োপিকে কার্তির আরিয়ানকেও দেখা যেতে পারে দাদার চরিত্রে। কিন্তু আয়ুষ্মান খুরানা যে পর্দার সৌরভ হতে চলেছে, তা নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে।

আবার একই মতো ছবির পরিচালক কে হবেন, তা নিয়েও শুরু হয়েছে কানাঘুষো। জানা গিয়েছে, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের বায়োপিকের পরিচালনা করবেন রজনীকান্তের মেয়ে ঐশ্বর্যা রজনীকান্ত। তবে এই বিষয়ে এখনও কোনও আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়নি। তবে পর্দার সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় অবশেষে কে হতে চলেছেন বা আয়ুষ্মান হলেও তিনি কীভাবে দাদার চরিত্র পর্দায় ফুটিয়ে তুলে ধরবেন, তা দেখার জন্য মুখিয়ে বসে রয়েছেন অনুরাগীরা।

11 months ago
Dhoni: আইপিএল ফাইনালে ধোনিবাহিনী, ধোনির প্রশংসায় পঞ্চমুখ সৌরভ

চেন্নাই সুপার কিংস (CSK) অধিনায়ক (Captain) মহেন্দ্র সিং ধোনির (Mahendra Singh Dhoni) প্রশংসায় পঞ্চমুখ সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। চলতি আইপিএলে প্রথম কোয়ালিফায়ারে গুজরাতকে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছে চেন্নাই সুপার কিংস। এবার পঞ্চমবার আইপিএল জেতার সুযোগ রয়েছে ধোনিদের সামনে। নেতা হিসেবে তিনি কতটা দক্ষ, তা আবারও প্রমাণ করে দিয়েছেন ধোনি। একই সুর দিল্লি ক্যাপিটালসের মেন্টর তথা প্রাক্তন ভারতীয় অধিনায়ক সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের গলাতেও। ধোনির প্রশংসায় ফের পঞ্চমুখ সৌরভ।

সৌরভ এক জনপ্রিয় সংবাদমাধ্যমকে বলেন, 'চেন্নাই সুপার কিংস এবং মহেন্দ্র সিংহ ধোনি এ মরসুমে দুর্দান্ত পারফর্ম করেছে। আর ধোনির অধিনায়কত্বের তো তুলনাই হবে না। কীভাবে বড় ম্যাচ জিততে হয়, তা দেখিয়ে দিয়েছেন।' ধোনি ছাড়া এবারের আইপিএল মরসুমে নজরকাড়া আরও কয়েকজন খেলোয়াড়ের নাম উল্লেখ করেছেন সৌরভ । সেই তালিকায় রয়েছে যশস্বী জয়সওয়াল, ধ্রুব জুরেল, রিংকু সিংরা।

11 months ago


Sourav Ganguly: ফের পদ পেলেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়! ত্রিপুরার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর এবার দাদা

প্রসূন গুপ্তঃ বাংলায় রবীন্দ্রনাথ থেকে সত্যজিৎ রায় হয়ে বহু ব্যক্তিত্ব ভারত তথা বিশ্বের দরবারে সম্মানিত হয়েছেন। যদিও এই তালিকায় সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের নাম রাখাটা বাড়াবাড়ি হয়ে যাবে। কিন্তু তারই মধ্যে সৌরভের নাম ভারতের কিছু অংশে আলোচিত হয়েছে এবং হচ্ছে। সৌরভ গাঙ্গুলি ছিলেন দুর্দান্ত ক্রিকেটার এবং অবশ্যই ভালো অধিনায়ক। অন্যদিকে, তাঁকে সুনীল গাভাস্কার, সচিন তেন্ডুলকার, কপিল দেবের সঙ্গে একই পংক্তিতে রাখা যাবে না, কারণ এঁদের সময়ে এঁরা বিশ্বসেরা ছিলেন। ক্রিকেট ছাড়ার পরে এঁরা কেউই ভারতীয় ক্রিকেটের বিশেষ দায়িত্বে যান নি। গাভাস্কার তবু কমেন্ট্রি করেন, কিন্তু সচিন বা কপিল ক্রিকেট জগৎ থেকে অনেকটাই দূরে।

সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় কিন্তু চিরকাল এযাবৎ ক্রিকেটের নানান দায়িত্ব পালন করেছেন। বিভিন্ন সময়ে ক্রিকেট প্রশাসক থেকে রাজনীতিবিদের সঙ্গে সখ্যতা বজায় রেখে চলেছেন। তাঁর হয়তো ভারতীয় দলেই আসা হতো না যদি কিনা জগমোহন ডালমিয়া তাঁর পাশে দাঁড়াতেন। গ্রেগ চ্যাপেলের আমলে তিনি দল থেকে বাদ পড়ে গেলে শোনা যায় তৎকালীন মন্ত্রী  অশোক ভট্টাচার্য, মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যকে অনুরোধ করেন সৌরভের বিষয়টি দেখার জন্য। বুদ্ধবাবুর সঙ্গে ডালমিয়ার সম্পর্ক অত্যন্ত খারাপ ছিল। তিনি নাকি ব্যক্তিগত ভাবে ওই সময়ের ক্রিকেট বোর্ড সভাপতি শারদ পাওয়ারকে সৌরভের বিষয়টি দেখার জন্য অনুরোধ করেন। ফের দলে আসেন সৌরভ।

সৌরভ খেলা ছাড়ার পরে কমেন্ট্রি বক্সে বসে পড়েন। ইতিমধ্যে ডালমিয়া প্রয়াত হয়েছেন। অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গের গদিতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এসেছেন। মমতার হস্তক্ষেপে সৌরভ বাংলা ক্রিকেটের সভাপতি হন। ধীরে ধীরে কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের ঘনিষ্ঠ হন সৌরভ। ভারতীয় বোর্ডের সভাপতির আসন খালি হলে এক প্রকার নিশ্চিত ছিল কর্ণাটকের ব্রিজেস প্যাটেলের সভাপতি হওয়া, কিন্তু এরই মধ্যে অমিত শাহের সঙ্গে সৌরভের একান্ত বৈঠক হয় এবং সৌরভ বোর্ডের সভাপতি হন বলেই খবর ছড়িয়ে যায়। পাশাপাশি সৌরভের স্ত্রী ডোনাকে রাজ্য বিজেপির নানান অনুষ্ঠানে নৃত্য পরিবেশন করতে দেখা যায়।

শোনা যায়, ২০২১-এর ভোট নাকি সৌরভকে মুখ করতে চেয়েছিল বিজেপি অবিশ্যি এর আগে লোকসভাতেও নাকি প্রার্থী করতে চেয়েছিলো তারা বলে বাজারে গুঞ্জন ছিল। কিন্তু নানান বাহানায় সৌরভ রাজনীতিকে এড়িয়ে যান। ফলত কয়েক মাস আগে অদ্ভুত ভাবে বোর্ডের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। ফের মমতা এসে দাঁড়ান তাঁর পাশে। আপাতত তিনি আইপিএলে দিল্লির দায়িত্বে ছিলেন এবং সম্পূর্ণ অসফল হন।

এবারে তাঁর কাছে নতুন দায়িত্ব এসেছে এবং বিজেপির একটি রাজ্য সরকারের কাছ থেকেই। তিনি ত্রিপুরার ব্র্যান্ড এম্বাসেডর হচ্ছেন। স্বয়ং ওই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহার সঙ্গে কথাও হয়েছে। তাঁর সম্মতি নিতে এসেছিলেন ওই রাজ্যের পর্যটনমন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী। সৌরভ সম্মতি দিয়েছেন। তাহলে ফের পদ পাচ্ছেন সৌরভ। বিজেপির রাজ্য মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য আনন্দ প্রকাশ করেছেন কিন্তু প্রশ্ন থেকেই যায় এর বদলে কী দিতে হবে? সৌরভ অলরাউন্ডার। কোন মাঠে কীভাবে খেলতে হবে তা তিনি জানেন, কিন্তু রাজনীতির মাঠটি বড়োই জটিল।

11 months ago
Sourav: দিল্লি ক্যাপিটালসের শেষ ম্যাচের পরেই বাড়বে মহারাজের নিরাপত্তা, প্রাণ সংশয়?

বাংলার মহারাজের নিরাপত্তা বাড়তে চলেছে। বর্তমানে তিনি দিল্লি ক্যাপিটালসের ক্রিকেট ডিরেক্টর। যদিও আইপিএল থেকে ছিটকে গিয়েছে দিল্লি, তবে এখনও তাদের শেষ গ্রূপ ম্যাচ বাকি। চেন্নাই সুপার কিংসের সঙ্গেই শেষ ম্যাচ খেলতে চলেছে দিল্লি ক্যাপিট্যালসরা। এরপর শহরে ফিরেই বাড়তি নিরাপত্তা পাবেন সৌরভ গাঙ্গুলি (Sourav Ganguly)। জানা গিয়েছে, এতদিন তিনি ওয়াই ক্যাটাগরির নিরাপত্তা (Security) পেতেন। এবার থেকে মহারাজকে জেড ক্যাটাগরির নিরাপত্তা দেওয়া হবে।

সৌরভ গাঙ্গুলি এবার থেকে ২৪ ঘণ্টা নিরাপত্তার চাদরে থাকবেন। ২০ থেকে ২২ জন নিরাপত্তা দেবেন সৌরভকে। ২৪ ঘণ্টা সৌরভের পাশাপাশি, তাঁর বাড়িতেও থাকবে নিরাপত্তা। মহারাজের সঙ্গে থাকবে মোট তিনটি গাড়ি। এর মধ্যে রয়েছে একটি এসকর্ট গাড়ি, একটি পাইলট কার এবং একটি টেল কার। আচমকা নিরাপত্তার ধাপ বাড়াতে, স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে মহারাজের কী তাহলে প্রাণ সংশয় রয়েছে?

বর্তমানে ভারতীয় ক্রিকেট দলের সঙ্গে কোনও যোগ নেই সৌরভের। দিল্লি ক্যাপিটালসও লাগাতার খারাপ ফল করে আইপিএলের দলের তালিকায় একেবারে শেষের দিকে রয়েছে। ইতিমধ্যেই মহারাজের নিরাপত্তার দিকগুলি খতিয়ে দেখেছে পুলিস। মহারাজ নিজেই নাকি তাঁর নিরাপত্তা বাড়ানোর আবেদন করেছিলেন। তাহলে কী কোনও হুমকি পেয়েছেন সৌরভ গাঙ্গুলি? জোর জল্পনা চারিদিকে।

12 months ago


Infighting: বিরাটের সঙ্গে হাত মেলান সৌরভ, কোলাকুলি করে শেষ সিরাজ-সল্টের ঝামেলা

দিল্লিতে (Delhi) দুই ঝামেলারই মীমাংসা হয়ে গেল। অবসান হলো দুজনেরই দ্বন্দ্বের। প্রথমত বিরাট কোহলির (Virat Kohli) সঙ্গে দাদা অর্থাৎ সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Sourav Ganguly) দ্বন্ধ। মাঠেই সল্টের সঙ্গে সিরাজের। দিল্লিতে ফিল সল্টের ঝড় দেখেছেন ক্রিকেটপ্রেমীরা। একের পর এক বল উড়ে গেছে বাউন্ডারির বাইরে। কিন্তু সেই ম্যাচেও বিতর্ক তৈরি হয়। ম্যাচের মধ্যেই মহম্মদ সিরাজের সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন এই ব্রিটিশ তারকা। তবে সেই তিক্ততা ম্যাচ শেষে কোথাও যেন উবে গেল। দেখা গেল সৌজন্যের ছবি! একে অপরকে জড়িয়ে ধরলেন।

দ্বিতীয় ইনিংসের পঞ্চম ওভারে মহম্মদ সিরাজের প্রথম ৩টি বলে ২টি ছক্কা ও ১টি চার মারেন ফিল সল্ট। পরের বলেও ব্যাট চালিয়েছিলেন দিল্লি ব্যাটার। যদিও বল ব্যাটে লাগেনি। অনেকটা দূর দিয়ে বোলিং করেন সিরাজ। তারপরে দেখা যায় কোহলিদের দলের বোলার সিরাজ কার্যত ব্যাটিং ক্রিজে পৌঁছে গিয়ে আঙুল তুলে সল্টের দিকে কী বলছেন। বোঝাই গিয়েছে তিনি মেজাজ হারিয়েছেন। অবশ্য কোনো প্রতিক্রিয়া দেননি সল্ট। তবে হাসিমুখে সিরাজকে তিনিও অম্লমধুর কিছু বলেছেন। যদিও এ ঝামেলা মাঠেই শেষ। ম্যাচ শেষ হতেই সব রাগ গলে জল। সল্ট ও সিরাজ একে অপরকে জড়িয়ে ধরেন। সিরাজ নিজে থেকে এগিয়ে গিয়ে সল্টকে জয়ের জন্য অভিনন্দন জানান এবং আলিঙ্গন করেন। ঝামেলা সেখানেই শেষ।

 ওদিকে সৌরভের সঙ্গে বিরাটের অন্তর্দ্বন্দ্ব তো ছিলই, দু’জনের মধ্যে সংঘাত লেগে গিয়েছিল। একে অপরের সঙ্গে হাত মেলাননি। সেই ছবি পালটে গেল শনিবার রাতে কোটলার মাঠে। সৌরভ এগিয়ে এসে কথা বলেন কোহলির সঙ্গে। তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছেন ৫৫ রানের ইনিংসের জন্য। পাশাপাশি সাত হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন কোহলি। সৌরভ আদৌ কথা বলেন কিনা সেই নিয়ে আগ্রহ ছিল। কিন্তু খেলা শেষে মহারাজ এগিয়ে গিয়ে বিরাটের পিঠে হাত রাখেন। মুছে যায় দুরত্ব। 

12 months ago
Virat: সৌরভকে 'আনফলো' করেছেন বিরাট! আরও চওড়া দ্বন্দ্ব

বিসিসিআই-এর প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় (Sourav Ganguly) ও ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়ক বিরাট কোহলির (Virat Kohli) দ্বন্দ্ব ফের এক নতুন মাত্রায় পৌঁছেছে। তাঁদের মধ্যে যে ঠান্ডা লড়াই চলছিল, তা ফের  নতুন করে উসকে উঠেছে। এর মধ্যেই দেখা গিয়েছে, আরসিবি-দিল্লি ক্যাপিটালসের ম্যাচে আরসিবি ২৩ রানে জয়লাভ করেছে। এরপরে দুজনকেই মাঠে সবার সঙ্গে হাত মেলাতে দেখা গেলেও বিরাট ও সৌরভকে একে অপরের সঙ্গে হাত মেলাতে দেখা যায়নি। বরং তাঁদের একে অপরকে ক্ষোভের সঙ্গে দেখতে দেখা গিয়েছে। এর মধ্যেই আরও একটি খবরে তোলপাড় হয়েছে পুরো দেশ, তা হল বিরাট ইনস্টাগ্রামে (Instagram) সৌরভকে আনফলো করেছেন। এই নিয়ে বিতর্ক তুঙ্গে।

তবে তাঁদের এই দ্বন্দ্বের শুরু কোথায় জানেন? এক বছর আগেকার কথা, বিরাট কোহলি টি২০-র অধিনায়কত্বের থেকে সরে আসেন, কিন্তু তিনি ওডিআই-এর ক্ষেত্রে অধিনায়ক হিসাবে থাকতে চেয়েছিলেন। কিন্তু টি-২০ থেকে সরে দাঁড়ানোর পরেই বিসিসিআই বিরাটকে ওডিআই-এর থেকেও বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। বিরাট তখন দাবি করেছিলেন, তাঁকে না বলেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল। আর সেসময় বিসিসিআই-এর প্রেসিডেন্ট ছিলেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। আর এখান থেকেই শুরু হয় তাঁদের দ্বন্দ্ব।

এরপরেই খবরে উঠে এসেছে, বিরাট কোহলি 'দাদা'কে ইনস্টাগ্রামে আনফলো করেছেন, তবে সৌরভ তা করেননি। তিনি এখনও ফলো করেন বিরাটকে। ফলে এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই ট্যুইটারে শুরু হয়েছে বিতর্ক। বিরাট অনুরাগীরা বলতে শুরু করেছেন, বিরাট যা করেছেন সেটাই ঠিক, আবার সৌরভ অনুরাগীরা তাঁর হয়ে সমাজমাধ্যমে যুক্তি দিয়ে চলেছেন। ফলে সৌরভ-বিরাট দ্বন্দ্ব নিয়ে মেতে রয়েছে পুরো ক্রিকেটমহল।

one year ago
Sourav: দিল্লির মেন্টর সৌরভ, চলতি আইপিএল-এ তথৈবচ ওয়ার্নাররা

শ্যামল মিত্রর একটা গান ছিল 'আহা নীলা যেন কারু সয়ে কারুর সয়ে না।' নীলা এমন একটি রত্ন , কথায় আছে এটা সবাই ধারণ করতে পারে না। অবশ্য এসব জ্যোতিষের কথা, তবে ক্রিকেটে ভাগ্য বলে একটি কথা চালু আছে। যেমন মুম্বাইয়ের মাঠে  রোহিত শর্মা তেমন ভালো খেলতে পারেন না। কিন্তু ইডেনে খেলতে নামলেই রোহিত বাঘ হয়ে যান। সৌরভ গাঙ্গুলির তেমনিই ইডেন পয়া মাঠ নয়। আবার ভারতের সর্বকালের অন্যতম সেরা অধিনায়ক সৌরভের কাছে আইপিএল কোনও ভাবেই পয়া টুর্নামেন্ট নয়। ভারতীয় দল থেকে মোটামুটি বিদায় নেওয়ার পরে কলকাতা নাইট রাইডার্সে শাহরুখ খান সৌরভকে অধিনায়ক করে নিয়ে আসেন। 

তিন বছর খেলেছেন এই দলে প্রিন্স অফ কলকাতা। কিন্তু কোনও বছরই চ্যাম্পিয়ন হওয়া তো দূরের কথা সেরা তিনের মধ্যেও যেতে পারেনি কেকেআর। কার্যত বাদ পড়েন দল থেকে। এরপর কেনা বেচার অকশনে সৌরভ দলই পান নি প্রথমে। পরে পুনের একটি দল ( বর্তমানে অস্তিত্ব নেই ) সৌরভকে কিনে নেয় এবং অধিনায়ক করে। কিন্তু এখানেও অসফল হন মহারাজ।

এরপর গঙ্গা দিয়ে অনেক জল গড়িয়ে গিয়েছে। সৌরভ, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কল্যাণে সিএবির সভাপতি হন। পরে ভারতীয় বোর্ড বিসিসিআইয়ের সভাপতিও হন। ওই সময়ে ভারতে আইপিএল শুরু হয়েও করোনা প্রভাবে বন্ধ হয়ে যায়। পরে দুবাইয়ে সেই খেলা অনুষ্ঠিত হয়। 

এরপর সৌরভের সভাপতিত্ব চলে যায়। আশা করা গিয়েছিলো হয়তো তাঁকে কমেন্ট্রি বক্সে পাওয়া যাবে। কিন্তু তিনি দিল্লি আইপিএল দলের উপদেষ্টা হিসাবে কাজ শুরু করেন। এখানেও অসফল সৌরভ গাঙ্গুলি। এ বছর যে কটি ম্যাচ দিল্লি ক্যাপিটালস খেলেছে সবকটিতেই হেরেছে। 

মঙ্গলবার রাতে প্রায় জেতা ম্যাচে দিল্লি হেরেছে এই আইপিএল-এ আরেক নিয়মিত হারা দল মুম্বাইয়ের কাছে। সৌরভের চিরশত্রু রবি শাস্ত্রী বোধ হয় এই সময়ের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। মঙ্গলবার রাতে খেলা শেষ হওয়ার পর চূড়ান্ত সমালোচনা করেন সৌরভের।

one year ago


Saraswati: বাংলাজুড়ে বিদ্যাদেবীর আরাধনা, যোগমায়া দেবী কলেজে মুখ্যমন্ত্রীর গলায় রবীন্দ্র সঙ্গীত

২৬শে জানুয়ারি ২০২৩ দেশের ৭৪তম প্রজাতন্ত্র দিবসের পাশাপাশি সরস্বতী পুজো (Saraswati Puja 2023)। বাংলার বিদ্যালয়ে সকাল থেকেই বাগদেবীর আরাধনা তুঙ্গে। অনেকে আবার এদিনকে বাঙালির ভ্যালেন্টাইন্স ডে-ও বলে। পড়ুয়া-কচিকাচাদের মধ্যে এই দিন অন্য উন্মাদনা। বৃহস্পতিবার হঠাৎই পুজোর সামগ্রি এবং মিষ্টি নিয়ে যোগমায়া দেবী (Jogmaya Devi College) কলেজে উপস্থিত হয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (CM Mamata Banerjee)। এদিন অন্য মুডেই পড়ুয়াদের সঙ্গে দেখা গিয়েছে মুখ্যমন্ত্রীকে। দেবী সরস্বতী বন্দনায় ব্যস্ত ছিলেন তিনি। 'আকাশ ভরা সূর্য তারা গানে' গলা মেলান পড়ুয়াদের সঙ্গে।

ছাত্র-ছাত্রীদের আগামি, শিক্ষার আলোয় আলোকিত হোক, এদিন সেই প্রার্থনা করেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রীর পাশাপাশি এদিন স্ত্রী ডোনা গঙ্গোপাধ্যায়ের নাচের স্কুলে খোশ মেজাজে ছিলেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। দীক্ষা মঞ্জরীর সরস্বতী পুজো এবছর কুড়ি বছরে পদার্পণ করলো। সকাল থেকেই স্কুলে ছাত্রীদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতোন। পুজোর শেষ দিকে সৌরভ অঞ্জলি দিলেন খোশ মেজাজে।

এদিকে, ওস্তাদ রশিদ খান নিজের বাড়িতে সরস্বতী পুজো আয়োজন করেছিলেন। উপস্থিত ছিলেন তাঁর পরিবার। এছাড়াও রাজ্যের মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস, ফিরহাদ হাকিম; বাণী বন্দনার আয়োজন করেছিলেন। বাংলার ছোট পর্দা এবং চলচ্চিত্রের পরিচিত মুখ চৈতী ঘোষাল এবং ইন্দ্রানী দত্তের বাড়িতেও ধুমধাম করে সরস্বতী পুজোর আয়োজন করা হয়েছিল।

one year ago
Nabanna: নবান্নের ১৪ তলায় দিদি-দাদার আকস্মিক সাক্ষাৎ, উপলক্ষ্য কি রাজ্যসভা ভোট?

প্রসূন গুপ্ত: এক সপ্তাহ আগে এই পোর্টালে এক প্রতিবেদনে লেখা হয়েছিল সৌরভের সঙ্গে তৃণমূল কিংবা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের যোগাযোগ হচ্ছে নিয়মিত। ফের সোমবার সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় হাজির হলেন নবান্নে, একান্ত সাক্ষৎকার মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে। প্রশ্ন এবং জল্পনা ফের শুরু রাজ্য রাজনীতিতে! ফের একবার পাঠকদের মনে করিয়ে দেওয়া উচিত, আগামী দিনে কি নতুন পরিকল্পনা? সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে পারেন মহারাজ, এমন গুঞ্জন আছে। তবে এটাও বাস্তব, ভাগ্য বিড়ম্বনা তাঁর জীবনে এসেছে অনেকবার। আবার ঘুরেও দাঁড়িয়েছেন প্রিন্স অফ ক্যালকাটা। ১৯৯২-এ প্রথম ভারতীয় দলে নাম ওঠে তাঁর। কিন্তু মাত্র একটি ম্যাচ খেলতে পেরেছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিসের সঙ্গে, তারপর ৪ বছরের অপেক্ষা।১৯৯৬-এ ভারতীয় বোর্ডের একচ্ছত্র ক্ষমতার অধিকারী হয়েছিলেন জগমোহন ডালমিয়া। জগুবাবুর স্নেহাশিসে, দাদা তাঁর নিজের দাদা স্নেহাশিসকে টপকে ফের সুযোগ পান ভারতীয় দলে। তারপর থেকে অন্তত ১০ বছর ফিরে তাকাতে হয়নি বাংলার মহারাজকে।

সৌরভের সঙ্গে একসময় বাম মন্ত্রিসভার একাধিক সদস্যের যথেষ্ট ভালো সম্পর্ক ছিল। মমতা ক্ষমতায় আসার পর সৌরভের সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর যোগাযোগ নিয়মিত হয়। মমতার কল্যাণে সৌরভ বাংলা ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি হন। এই সময়ে শোনা গিয়েছিল কেন্দ্রের সরকার বা বিজেপির সঙ্গে বিশেষ করে অমিত শাহর সঙ্গেও সুসম্পর্ক তৈরি হয় 'দাদা'র।

অনেককে পিছনে ফেলে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতিও হন তিনি। জোর গুঞ্জন ছিল একুশের ভোটে সৌরভ হয়তো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিপরীতে বিজেপির মুখ্যমন্ত্রীর মুখ হতে পারেন। কিন্তু সৌরভ সূক্ষ্ম বুদ্ধি খাটিয়ে এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে যান। এবার হয়তো সে কারণেই বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব তাঁর উপর থেকে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। এমন গুঞ্জনও চলছে জাতীয় রাজনীতির অন্দরে। বিসিসিআই থেকে তাঁর বিদায় একপ্রকার নিশ্চিত হয়। 

এরপর দ্রুত নানা ঘটনা ঘটতে থাকে। দুর্গাপুজোর প্রারম্ভিক অনুষ্ঠানে মমতার মঞ্চে সৌরভকে হাজির থাকতে দেখা যায়। তাঁকে দেখা যায় ফিল্ম ফেস্টিভেলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে। সৌরভের খবরও নিয়মিত রাখতে শুরু করেন মুখ্যমন্ত্রী। সম্প্রতি শিক্ষাবিদ সত্যম রায়চৌধুরীর ডাকে তাঁর সাহিত্য অনুষ্ঠানে হাজির হয়ে বাংলা সংস্কৃতির ভূয়সী প্রশংসা করেন দাদা। এতেই জল্পনা আরও বাড়ে।

সোমবার ঠিক বিকেল ৪টের সময় হঠাৎই সৌরভ হাজির হন নবান্নের ১৪ তলায়। সূত্র জানাচ্ছে, দিদির ডাকেই দাদা নাকি গিয়েছিলেন রাজ্য সচিবালয়ে। কিন্তু কেন? নিজের বাণিজ্যের কাজে? সে তো ফোনেই সেরে ফেলা যায়, তবে? শোনা যাচ্ছে ২০২৩-র অগাস্টে বাংলা থেকে রাজ্যসভার একাধিক আসনে নির্বাচনের সম্ভাবনা। তবে কি দেওয়াল লিখন এখন থেকেই পড়া শুরু দাদা অনুরাগীদের?


one year ago


Sourav: সৌরভ সক্রিয় রাজনীতির পথে? একাধিক সম্ভাবনা ঘিরে নানা মহলে জল্পনা

প্রসূন গুপ্ত: সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় এমন এক ব্যক্তিত্ব, যিনি এই সময়ে বিশ্ব দরবারে বাংলার অন্যতম মুখ। এবার এখনও তিনি তাঁর স্থানটি রাখতে পারছেন কিনা সেটাই বড় প্রশ্ন। বিভিন্ন সময়ে রবীন্দ্রনাথ থেকে সত্যজিৎ রায় হয়ে অমর্ত্য সেনের নাম বাঙালি হিসাবে তাঁদের কৃতিত্ব বিশ্ব দরবারে উঠেছে। সৌরভ তেমন না হলেও ক্রিকেট দুনিয়াতে এসে নিজেকে এবং বাঙালির গর্বের জায়গাটি ধরেছেন, তাতে কোনও সন্দেহ নেই।

খেলার দুনিয়াতে ভারত অলিম্পিক বাদ দিলে একসময় নাম করেছিল হকিতে।  সেই ঐতিহ্য ১৯৮৪ থেকে ফিকে। ফুটবলে বাংলা ৯০-এর দশকের আগে ভারত সেরা থাকলেও, বিশ্বের দরবারে ভারতীয় ফুটবল নেহাতই লিলিপুট। একমাত্র ক্রিকেটে ভারত দু'বার সীমিত ওভারের খেলায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছে এবং টি-২০-তে একবার। এই ভারতীয় দলে বাঙালি হিসেবে কিছুদিনের জন্য পঙ্কজ রায় সুনামের সঙ্গে খেললেও তখন ভারত বিদেশি দলের সঙ্গে খেলা মানে পরাজয় ছিল নিশ্চিত। ফলে পঙ্কজবাবু সেই অর্থে নাম করতে পারেননি। কিন্তু দীর্ঘদিন বাদে দলে এলেন সৌরভ গাঙ্গুলি, খেললেন, অধিনায়ক হলেন। বেটিং-কাণ্ডে বিদ্ধ ভাঙাচোরা একটা দলকে একসূত্রে বাঁধলেন। অজস্র রান করলেন, দলকে জেতালেন। কিন্তু বোর্ড  রাজনীতির শিকার হয়ে বাদ পড়লেন।

ফের ফিরলেন এবং এক সফল কামব্যাক করে মাথা উঁচু করে বিদায় নিলেন। বাঙালি গর্বিত হলো। এরপর সৌরভ ক্রিকেট প্রশাসনে এলেন। বাংলা ক্রিকেটের সর্বোচ্চ পদ পেলেন, তারপর ভারতীয় ক্রিকেটের সভাপতি হলেন। এর আগে বিশ্ব ক্রিকেটে ক'জনের এই সম্মান এসেছে বা পেয়েছেন? শোনা যায় সৌরভ কেন্দ্রের বা বিজেপি নেতাদের সুনজরে ছিলেন।

হয়তো এমন কথাও হয়েছিল যে তিনি রাজ্য বিজেপির মুখ হবেন কিন্তু সৌরভ সেই দিক বেশ বুদ্ধি করে এড়িয়েছেন। সবসময়ে মানুষের সেরা দিন থাকে না, এটা অন্তত সৌরভের থেকে ভালো কেউ জানেন না। কোপ পড়ে তাঁর উপর।ভারতীয় ক্রিকেট প্রশাসন থেকে এক প্রকার তাঁকে বিদায় দেওয়া হলো।

সৌরভ দলে থাকুন বা নাই থাক বাঙালির চোখের মণি হয়েছিলেন। বর্তমানে তাঁর অবস্থান মোটেই সুবিধাজনক নয় ক্রিকেট দুনিয়াতে। টিভি চ্যানেলে গেম শো করেন কিন্তু তিনি জানেন বাঙালির কাছে আইকন থাকতে গেলে তাঁর নাম নিয়মিত খবরে থাকতে হবে, আপাতত লাইমলাইট থেকে তিনি অনেকটাই দূরে। এবারে কি তবে তৃণমূলের হয়ে রাজনীতিতে যোগ। 

অসম্ভব কিছু নয়। খবর এমনটা না হলেও ইদানিং তাঁকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছের মানুষ হতে দেখা যাচ্ছে। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যাচ্ছেন এমনকি সম্প্রতি ফিল্ম ফেস্টিভেলেও দেখা গেল তাঁকে। ভাষণও দিলেন 'দিদি'কে ধন্যবাদ দিয়ে। দেখা গেলো এক বঙ্গীয় সাহিত্য সম্মেলেনেও। সিস্টার নিবেদিতা বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্পূর্ণ বাংলায় ভাষণ দিলেন যা অনেকের মতে অভূতপূর্ব। মঞ্চে তাবড় তাবড় বক্তা,রাজ্যপাল, প্রাক্তন লোকসভার স্পিকার থেকে বিজ্ঞানী বিকাশ সিংহের মতো মুখ।

তিনি বক্তব্যে জানালেন আচার্য সত্যম রায়চৌধুরীর ডাকে এসেছেন। কাজেই তিনি বাঙালির প্রিয় জায়গাগুলিতে যাচ্ছেন তা প্রমাণিত। একইসঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গেও। সৌরভ খুব বুদ্ধিমান এবং আত্মসম্মানী। তাঁকে গ্রেগ চ্যাপেল যে দল থেকে বাদ দিয়ে দিয়েছিলেন তা আজও ভোলেননি। ক্রিকেট বোর্ড থেকে বাদ দেওয়াটাও হজম করবেন বলে মনে হয় না। ৫ জানুয়ারি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্মদিন ছিল (যদিও তিনি ওই দিনটিকে শংসাপত্রে লেখা জন্মদিন বলেন)। ওই দিন দিল্লি থেকে প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা যেমন এসেছিল তেমনই এসেছিলো সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় থেকেও। এই প্রথম কিনা জানা নেই কিন্তু 'খবরে' এই প্রথম। তবে আগামি দিনে সৌরভ কি রাজ্যসভায়? সৌরভ পিছনের বেঞ্চে বসে থাকার পাত্র নয় অতএব আরও একটা খবরের অপেক্ষায় বাঙালি। 

one year ago
BCCI: ক্রিকেট বোর্ডে এখন সৌরভ অতীত, কোথায় দাঁড়িয়ে দাদার প্রিয় পাত্র দ্রাবিড় রোহিতরা

প্রসূন গুপ্ত: সৌরভ গাঙ্গুলি এখন ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডে অতীত। তাঁর সভাপতিত্ব এক প্রকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে এবং যুক্তি দেখানো হয়েছে, তিন বছরের বেশি কেউ বোর্ডের সভাপতি থাকেননি। অথচ অতীত ঘেঁটে দেখা যাবে জগমোহন ডালমিয়া টানা বহু বছর বিসিসিআই সভাপতি ছিলেন। এদিকে, সৌরভ সরে যাওয়ার পর তাঁর প্রিয়পাত্রদের সরানোর কি সূক্ষ্ম পরিকল্পনা চলছে? গুঞ্জন অবশ্য এমনটাই শোনা যাচ্ছে। সৌরভ সভাপতি থাকার আগে ভারতীয় দলের কোচ করতে চেয়েছিলেন বন্ধু অনিল কুম্বলেকে, হয়েও ছিলেন তিনি কিন্তু বিরাট কোহলিদের আস্থা অর্জন করতে না পারার জন্য তাঁকে দ্রুত সরে যেতে হয়।

কোচ হয় আসেন রবি শাস্ত্রী। সৌরভের অত্যন্ত অপছন্দের চরিত্র বরাবরই রবি। অন্যদিকে বিরাট কিন্তু একটা সময়ে সৌরভের প্রিয়পাত্র ছিলেন কিন্তু রবি-কোহলি জুটি অনেকটাই তাঁদের মতো করে দল চালাতে শুরু করেন। ৫০ ওভারের বিশ্বকাপ-সহ বহু আইসিসি ট্রফি হাতছাড়া হয় ভারতের। সৌরভ পুরো দায়িত্ব পাওয়ার পর ধীরে ধীরে অধিনায়কত্ব হারান বিরাট কোহলি এবং কোচিংয়ের দায়িত্ব থেকে সরানো হয় রবি শাস্ত্রীকে।

কোচিংয়ের দায়িত্ব এক প্রকার জোর করেই রাহুল দ্রাবিড়ের কাঁধে চাপিয়ে দেওয়া হয়। সৌরভ চেয়েছিলেন বন্ধু রাহুল দায়িত্ব নিক। অন্যদিকে তিন ধরণের অর্থাৎ টেস্ট, ওয়ান ডে এবং টি২০-র অধিনায়কত্বের দায়িত্ব যাক রোহিত শর্মার কাছে। রোহিত, সৌরভ ও গাভাস্কারের প্রিয়পাত্র বলে গুঞ্জন। কথাতো বাস্তব সৌরভ এবং সানির সখ্যতা সর্বজনবিদিত। এবার টি-২০ বিশ্বকাপে ভারত বিদায় নেওয়ার পর টিম জয় শাহ সক্রিয়  রোহিতকে নেতৃত্ব থেকে সরানোর জন্য বলে সংবাদ।

অন্যদিকে ফের যদি সুযোগ আসে এই আশায় রবি শাস্ত্রী চরম সমালোচনা শুরু করেছেন রাহুল দ্রাবিড়ের। তিনি বলছেন কেন দ্রাবিড় নিউজিল্যান্ডে গেলেন না। তিনি আরও অনেক বিষয়ে দ্রাবিড়ের সমালোচনা করছেন। এদিকে সৌরভের আরেক প্রিয়পাত্র ভিভিএস লক্ষণ বর্তমানে সাময়িক কোচের দায়িত্ব নিয়ে নিউজিল্যান্ডে। কিছু একটা না দেখতে পারলে কে বলতে পারে তাঁর উপরও কোপ পড়তে পারে। রাজনীতির পাঁকচক্রে এখন ভারতীয় ক্রিকেট দল।

one year ago
Mamata: 'আমি খেলা বুঝি না, কিন্তু খেলতে বললে খেলে দেব', দাদার পাশে দাঁড়িয়ে ফের সরব মমতা

আমি খেলা অতো বুঝি না, কিন্তু খেলতে বললে খেলে দেব। যুবভারতীর (Yubabharati Krirangan) বাইরে দাঁড়িয়ে মন্তব্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (CM Mamata)। এদিন তিনি উত্তরবঙ্গ থেকে ফিরে জানবাজারে পুজো উদ্বোধনে যান। সেই ফাঁকেই যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে উপস্থিত সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন তিনি। দাদার পাশে দাঁড়িয়ে মমতা জানান, সৌরভকে (Sourav Ganguly) বঞ্চিত করা হয়েছে। ও আইসিসি-র (ICC) জন্য যোগ্যতম ছিল। আমি বিজেপির অনেককে ব্যক্তিগত ভাবে অনুরোধ করেছিলাম। কিন্তু কোনও এক অজানা কারণে, স্বার্থের কারণে জায়গাটা সংরক্ষিত করে রাখা হল। এই জায়গায় শচিন বা আজহার থাকলে ওদের জন্য বলতাম। এটা আদতে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা এবং লজ্জাজনক। বিশেষ একজনকে প্রাধান্য দিতে এই কাজ করা হয়েছে। আমরা এটা ভালো ভাবে নিচ্ছি না।

তিনি বলেন, 'আমি নিজে ক্রীড়ামন্ত্রী ছিলাম। আমরাও চাইনি খেলায় রাজনৈতিক লোক ঢুকুক। আমি অতো খেলা বুঝি না, কিন্তু খেলতে বললে খেলে দেব। আমার বক্তব্য যাঁদের যোগ্যতা আছে, তাঁদের পদ দেওয়া হোক। তিন বছর মেয়াদ বেড়েছিল সৌরভ এবং জয় শাহের। তাহলে শুধু সৌরভের কেন পদ গেল?' 

এদিন অবশ্য করুণাময়ীতে চলা আন্দোলন নিয়ে কিছু খোলসা করতে চায়নি মুখ্যমন্ত্রী। তিনি জানান, এই বিষয়ে ব্রাত্য ভালো বলতে পারবে। কারণ দফতরটা ওর। আমি বিস্তারিত জানি না। এভাবেই শিক্ষা দফতরের কোর্টে বল ঠেলেছেন মুখ্যমন্ত্রী।

2 years ago


BCCI: আইসিসি নিয়ে বোর্ডের বার্ষিক সভায় আলোচনাই হয়নি! সৌরভ কি তবে শুধুই সিএবি-তে

প্রসূন গুপ্ত: আশা ছিল হয়তো বা বিসিসিআইয়ের সভাপতিত্ব গেলেও শেষ পর্যন্ত আইসিসি বা বিশ্ব ক্রিকেটের দরজা খুলেও যেতে পারে। কিন্তু বোর্ডের বার্ষিক সভায় আইসিসি চেয়ারম্যান নির্বাচনে ভারতের প্রতিনিধি হিসেবে সৌরভের নাম নাকি আলোচনাতেই আসেনি। এমনটাই হয়তো হওয়ার ছিল। সূত্র মারফত খবর, সৌরভ নাকি বেশ কিছুদিন আগেই বুঝতে পেরেছিলেন যে তাঁর গদি যাচ্ছে। প্রাথমিকভাবে দিশেহারা হলেও শেষ পর্যন্ত কী হয় তার  অপেক্ষায় ছিলেন।

একইসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর পয়লা সেপ্টেম্বরের ইউনেস্কোর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সৌরভ। তিনিই উত্তরীয় পরিয়ে সম্মানিত করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। শোনা যাচ্ছে, তখন থেকেই সৌরভ অবস্থান বদলাতে শুরু করেন। এরপর কার্নিভালে সৌরভ-জায়া ডোনার ডান্সগ্রুপ নৃত্য পরিবেশনা করে। অসুস্থ শরীরেও ডোনা উপস্থিত ছিলেন ওই অনুষ্ঠানে। এতে যারপরনাই খুশি হয়েছিলেন দিদি। যদিও এগুলোকে কাকতালীয় হিসেবে দেখতে চাইছেন অনেকে। অনেকের আবার অভিমত, সবই তাবু পাল্টানোর বিষয়।

এদিকে, মঙ্গলবার বিসিসিআইয়ের বার্ষিক সভায় পাকাপোক্ত বিদায় জানানো হলো সৌরভকে।  মমতার সোমবারের আবেদনে কাজ হল না মোটেই। যদিও বাংলার মুখ্যমন্ত্রী নিশ্চিত জানতেন সৌরভকে আইসিসিতে পাঠানোর আবেদন প্রধানমন্ত্রীকে করলেও, ফল হবে না কিছু। কিন্তু তিনি বাংলার জনতার কাছে এই বার্তাটি দিলেন যা একমাত্র তিনিই সৌরভের পাশে।

এবার সিএবি সভাপতি হতে চাইছেন দাদা। কাজটি খুব সোজা কারণ রাজ্য সরকারের সহযোগিতা তিনি পাবেনই। কিন্তু সমুদ্রের তিমিকে এবারে পুকুরের পোনা মাছ হতে হচ্ছে তা মনের দিক থেকে কতটা মেনে নেবেন সৌরভ? তিনি তো বলেছিলেন, আরও বড় জায়গায় যাবেন। সেটা হচ্ছে কি? এখনই হয়তো না তবে লাস্ট ল্যাপে সৌরভ যে কিছু একটা করবেন, যা আগেও করেছেন, যা বঙ্গবাসী অনুমান করতে পারছে না। কিন্তু স্টেপ আউট করেই কামব্যাক করবেন প্রিন্স অফ ক্যালকাটা। এমনটাই মনে করছে দাদার ঘনিষ্ঠ মহল।

2 years ago
BCCI: সৌরভ বিদায়ে ভারতীয় দলের সাপোর্ট স্টাফ এবং প্রথম একাদশে কতটা বদল আসবে?

প্রসূন গুপ্ত: রজার বিনির (Roger Binny) বিসিসিআইয়ের (BCCI) সভাপতি হওয়ার চিত্র পরিষ্কার। নিশ্চিত অমিত পুত্র জয়ের (Jay Shah) সচিব পদে থেকে যাওয়া। কিন্তু বাকি অনেক পরিবর্তন হচ্ছে ভারতীয় বোর্ড তথা ক্রিকেট দলে বলে গুঞ্জন বাজারে। প্রথমে হকি তারপর ফুটবল, শেষে ক্রিকেট বোর্ডেও পরোক্ষভাবে কেন্দ্রীয় শাসক দলের অঙ্গুলিহেলন। এমন একটা সমালোচনা বিরোধী শিবিরে। যদিও ক্রীড়া সংস্থা এমন একটা প্রতিষ্ঠান, যেখানে বরাবর রাজনৈতিক মধ্যস্থতা। যে যখন ক্ষমতায়, কমবেশি তাঁদের গুডবুকের লোকেরা শীর্ষ পদে। একাধিক পদে নেতা মন্ত্রী বা তাঁদের ঘনিষ্ঠরা দায়িত্বে। এই বিষয়ে জোর চর্চা জাতীয় ক্রীড়ামহলে।

তবে রাজ্য ক্রীড়া সংস্থায় এভাবে নিজেদের লোক বসানো কঠিন। যেমন পশ্চিমবঙ্গ, দেখার সিএবিতে কারা আসছেন। যাঁরাই আসুন তাঁদের মাথার উপর যে রাজ্য শাসক দলের আশীর্বাদ থাকবে, তা বলাই বাহুল্য। পাশাপাশি সৌরভের আমলে ভারতীয় ক্রিকেট দলে অনেক পরিবর্তন এসেছিল। রবি শাস্ত্রীকে এক প্রকার বিদায় জানিয়ে সৌরভের বন্ধু এবং ভারতীয় ক্রিকেটের মিস্টার ডিপেন্ডেবল রাহুল দ্রাবিড়কে কোচিংয়ের দায়িত্বে এনেছে বিসিসিআই। একইভাবে জুনিয়র দলে দায়িত্ব পেয়েছিলেন সৌরভের আরও এক প্রিয়পাত্র ভিভিএস লক্ষণ।

তাঁরা এখনও দায়িত্বে আছেন এবং চট করে তাঁদের সরানো কঠিন কাজ। তা হবু বোর্ড কর্তারা ভালোই জানেন। তবে দ্বিতীয় টার্মে তাঁদের রাখা হবে কিনা সময় বলবে। এমএস ধোনির উপর শোনা গিয়েছে সৌরভ অখুশি ছিলেন। তাঁকে বিভিন্ন সাংবাদিক বৈঠকে বিরাট কোহলির প্রশংসা করতে দেখা গিয়েছে। তবে বিরাটের অধিনায়কত্ব ছাড়া আবার এই সৌরভের আমলেই। ধোনি আচমকাই খেলা ছেড়ে দেন। প্রথমে টেস্ট ম্যাচ, পরে ওয়ান ডে ক্রিকেট থেকেও। অবশ্য তার অনেক আগে তাঁর হাত থেকে ওডিআইয়ের নেতৃত্ব নিয়ে নেওয়া হয়েছিল। কোহলি কিন্তু গাঙ্গুলি স্যারের ইয়েস ম্যান না হয়ে নতুন কোচ রবি শাস্ত্রীর ঘনিষ্ঠ ছিলেন। বিসিসিআইয়ে এমনটাই কানাঘুষো।

বিরাটের খেলার ফর্মের অবনতি ঘটলে রোহিত শর্মাকে নিয়ে আসা হয় অধিনায়কত্বে। এই পরিবর্তনের পিছনেও নাকি দাদার মস্তিষ্ক কাজ করেছে। সম্প্রতি শোনা গেলো নতুন কমিটি নাকি কোহলির বিষয় ফের উৎসাহী।  অন্যদিকে বাংলার শামিকে শুধুমাত্র টেস্ট ম্যাচের জন্য ধরে রাখা হয়েছিল। বুমরার চোট থাকায় দ্রুত শামিকে দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। অবশ্য রবিবারের প্রাকটিস ম্যাচ এবং সোমবারের ম্যাচে দুর্দান্ত খেলেছেন শামি। রইলো বাকি কোহলির প্রিয় উইকেটরক্ষক ঋদ্ধিমান সাহা, দেখতে হবে তিনিও ফিরছেন কিনা।

2 years ago