Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

জীবনধারা

Millet: জি-২০-তে যোগ দেওয়া রাষ্ট্রনেতাদের পাতে ছিল মিলেটের রকমারি পদ, কতটা উপকারী এই শস্য

৯ ও ১০ সেপ্টেম্বর এই দু'দিন ধরে নয়া দিল্লিতে অনুষ্ঠিত হয়েছে জি-২০ সম্মেলন (G20 Summit)। এই আন্তর্জাতিক স্তরের সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন তাবড় তাবড় রাষ্ট্রপ্রধানরা। ফলে তাঁদের জন্য খাবারেরও এলাহি আয়োজন করা হয়েছিল। কিন্তু জানলে অবাক হবেন, তাঁদের খাবারের জন্য কোনও মাছ-মাংস রাখা হয়নি, বরং প্রধান খাবার হিসাবে রাখা হয়েছিল মিলেট বা রাগি (Millet)। রাগি দিয়েই দেশের জনপ্রিয় সেইফরা রান্না করেছিলেন বিভিন্ন রকমের পদ। তবে জানেন কি মিলেট বা রাগি, এক সামান্য শস্য হলেও এক উপকারিতা কী কী রয়েছে? তবে জেনে নিন, মিলেট-এর উপকারিতা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, রাগিতে ম্যাগনেশিয়াম এবং পটাশিয়াম থাকে যা হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে সাহায্য করে। উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য মিলেট অত্যন্ত উপকারি এক শস্য। এছাড়াও, রাগিতে থাকা বিভিন্ন প্রয়োজনীয় খনিজ লিভারে ফ্যাট জমতে বাধা দেয়। ফলে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রাও ঠিক থাকে। রাগিতে থাকা ফাইবার অত্যন্ত সহজপাচ্য, তাই হজমের সমস্যা থাকলেও রাগি খাওয়া যায়। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকলেও রাগি খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা।

8 months ago
Bread: ব্রাউন নাকি সাদা ব্রেড, কোনটি খেলে মিলবে বেশি উপকার?

ব্রাউন ব্রেড (Brown Bread) নাকি সাদা পাউরুটি (White Bread), কোনটা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী, এই প্রশ্ন প্রায় প্রত্যেকেরই মাথায় ঘোরাফেরা করে। অনেকেই বুঝে উঠতে পারেন না যে আসলে কোন পাউরুটি খেলে তা শরীরের কোনও ক্ষতি করবে না। কিন্তু প্রতিদিনের ব্যস্ততার মধ্যে চটজলদি কিছু খাবার বানানোর জন্য পাউরুটি রান্নাঘরে না রাখলেও চলা যায় না। তবে এবারে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ব্রাউন পাউরুটি ও সাদা পাউরুটি দুই'ই তেমন স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী নয়, কিন্তু  সাদা পাউরুটির থেকে ব্রাউন পাউরুটি স্বাস্থ্যের পক্ষে তুলনামূলক স্বাস্থ্যকর। তবে বর্তমানে বাজারে সাদা পাউরুটির সঙ্গে রং মিশিয়ে ব্রাউন ব্রেড তৈরি করা হয়।

বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ব্রাউন ও হোয়াইট ব্রেড, দুটিই হল গমের থেকে তৈরি খাবার। তবে এই দুই ধরনের পাউরুটি বানানোর কৌশল সম্পূর্ণ আলাদা। হোয়াইট ব্রেড তৈরির সময় গমকে পালিশ করা হয়। এর ফলে শস্যের ফাইবার অংশ সাদা পাউরুটিতে থাকে না। ব্রাউন ব্রেডে কিন্তু গমের সমস্ত অংশ থাকে। তাই এর রং হয় বাদামি। এতে ফাইবারের পরিমাণ থাকে অনেকটাই বেশি। আর সাদা পাউরুটির তুলনায় ব্রাউন ব্রেড কিছুটা শক্ত হয়। এটাই হল, এই দুই ধরনের পাউরুটির মধ্যে মূল পার্থক্য। গমের প্রায় সমস্ত অংশ ব্রাউন ব্রেডে থাকায় তাই এই পাউরুটি খাওয়ারও পরামর্শ দিয়ে থাকেন বিশেষজ্ঞরা।

ব্রাউন ব্রেড সুগার ও কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে। এমনকি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাকে নিয়ন্ত্রণে আনার কাজেও এর জুড়ি মেলা ভার। এছাড়াও প্রতিদিন ব্রাউন ব্রেড খেলে প্রায় ৪০ শতাংশ ওজন হ্রাস পায়। ব্রাউন ব্রেড রক্তচাপ কমায়। দাঁতের স্বাস্থ্য ভালো রাখতেও নানাভাবে সাহায্য করে। কিন্তু বর্তমানে বাজারে সাদা পাউরুটিতে রং দিয়ে ব্রাউন ব্রেড হিসাবে বিক্রি করার একটা অসাধু চক্র রয়েছে। ফলে সে সব বিষয়ে বিশেষ সতর্ক থাকতে হবে।

8 months ago
Pirola: নতুন করে ভয় ধরাচ্ছে করোনার নতুন রূপ 'পিরোলা', কতটা ক্ষতিকারক এই ভ্যারিয়েন্ট

ফের নতুন করে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে করনোর (CoronaVirus) নতুন রূপ। নয়া রূপে ফিরে আসছে কোভিড (Covid19)। সম্প্রতি বিএ.২.৮৬ (BA.2.86) নামের এই ভাইরাসের অস্তিত্বের সন্ধান পেয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (World Health Organisation)। নতুন এই প্রজাতির ভাইরাস 'ওমিক্রন'-এরই আরেক রূপ। জানা গিয়েছে, নতুন এই 'ভ্যারিয়েন্ট'-এর নাম দেওয়া হয়েছে 'পিরোলা' (Pirola)। সূত্রের খবর, ডেনমার্ক, ইজরায়েল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রিটেন সহ মোট ছটি দেশে এখন পর্যন্ত এই ভাইরাসের হদিশ এবং উপস্থিতি টের পাওয়া গিয়েছে।

Yale Medicine Report-এর প্রকাশিত গবেষণাপত্র অনুযায়ী, বিশ্বের একাধিক দেশে ইতিমধ্যেই করোনার 'পিরোলা' রূপের সন্ধান মিলেছে। করোনার ওমিক্রনের এক্সবিবি.১.৫ (XBB.1.5) রূপের সঙ্গেও যদি তুলনা করা হয়, সেই নিরিখেও পিরোলার স্পাইক প্রোটিন কমপক্ষে ৩০ বার চরিত্র বদল করেছে। জানা গিয়েছে, এর আগে করোনার এই রূপ আমেরিকায় দাপট দেখিয়েছে। তাই করোনার পিরোলা রূপকে ঘিরেও নতুন করে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। তবে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, পিরোলা সম্পর্কে এখনও সম্পূর্ণ তথ্য জানা বাকি। এছাড়াও কতটা ক্ষতিকারক এই ভাইরাস, তা এখনও বোঝা যায়নি। ফলে করোনার এই রূপ নিয়ে গবেষণা করা হচ্ছে।

8 months ago


Tour: পায়ের তলায় সর্ষে,পুজোয় ঘুরে আসুন অফবিট কোথাও, খোঁজ দিচ্ছে সিএন ডিজিটাল

কথায় আছে ভ্রমণপ্রিয় বাঙালি। বাঙালি ভ্রমণপ্রিয় বলেই সপ্তাহন্তে ছুটি পেলে কিংবা যে কোনও ছুটিতে ছুটে যায় কোনও অজানা জায়গায়, সমুদ্রে, পাহাড়ে, কিংবা জঙ্গলে। সামনে বাঙালির প্রিয় ও সর্ববৃহৎ উৎসব দুর্গাপুজো। দুর্গাপুজোর ছুটিতে বহু বাঙালি শহরের কোলাহল ছেড়ে পাহাড়ে, নিরিবিলিতে কটা দিন কাটাতে চান। অনেকেই উত্তরবঙ্গে যাওয়ার টিকিট কেটে রেখেছেন কিন্তু বুঝতে পারছেন না নিরিবিলি কোথায় যাবেন? তাদের জন্য কম খরচে, সাধ্যের মধ্যে পাহাড়ের এক নতুন ঠিকানার খোঁজ দেবে সিএন ডিজিটাল। 


দার্জিলিং, কার্শিয়াং, কালিম্পঙ, জায়গাগুলির নাম আপনারা অনেক শুনেছেন। কিন্তু দার্জিলিং জেলা ও কালিম্পঙ জেলা গুলির মধ্যে বহু অফবিট জায়গা রয়েছে যেখানে অনেকেই হয়ত যাননি। নিরিবিলিতে ঘুম থেকে উঠে কাঞ্চনজঙ্ঘার মুখ দেখতে দেখতে খেয়ে নিতে পারেন এক কাপ চা। ঠান্ডায় নিরিবিলিতে ব্যালকনিতে বসেই পাহাড়ের অপরূপ দৃশ্য দেখতে দেখতে কাটিয়ে দিতেন পারেন সময়। 


এই প্রতিবেদনের মূল আকর্ষণ কালিম্পঙ জেলার রামধুরা বা শীরসের্গাঁও। জায়গাটি কালিম্পঙ জেলার একটি নিরিবিলি গ্রাম। এখানে বিভিন্ন নাম জানা ও অজানা পাখির ডাক, সকালে কাঞ্চনজঙ্গার অপরূপ দৃশ্য। আশেপাশে ভালো ভালো স্পট, তাছাড়া নিরিবিলিতে পাহাড়ের সীমানা ছাড়ানো মনোরম দৃশ্য উপভোগ করতে আপনার মন্দ লাগবে না। 

কিভাবে যাবেন? 

কালিম্পঙের রামধুরা বা শিরসেগাঁও নিউ জলপাইগুড়ি থেকে ৮০ কিমি দূরত্বে অবস্থিত। আপনি যেতে পারেন শিলিগুড়ি থেকেও। শিলিগুড়ি থেকে কালিম্পঙ হয়ে গাড়ি করে পৌঁছে যান রামধুরা। কিংবা আপনি যদি বাসে আসতে চান তবে শিলিগুড়ি থেকে শেয়ার গাড়িতে বা বাসে কালিম্পঙ। সেখান থেকে ট্যাক্সি নিয়ে চলে যেতে পারেন রামধুরাতে। সময় লাগবে মোটামুটি সাড়ে ৪ ঘন্টা মত। চাইলে আপনি ব্যক্তিগত গাড়িতেও আসতে পারেন। হোম স্টে-কে আগে বলে রাখলে পাবেন পিক এবং ড্রপ পরিষেবা।


কোথায় থাকবেন? 

রামধুরা কালিম্পঙের একটি ছোট্ট গ্রাম, অল্প কিছু জনবসতি ও হোমস্টে নিয়ে এই গ্রামটি। সম্প্রতি বেশ কিছু হোমস্টে তৈরি হয়েছে, যাদের মধ্যে আকর্ষণীয় হোমস্টে হল থুলুং হোমস্টে। এখানে আপনি ঘর থেকে, ব্যালকনি থেকে পেয়ে যাবেন কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ দৃশ্য। পাবেন বাঙালি সুস্বাদু খাবার। পাবেন বনফায়ারের সুবিধা। সঙ্গে প্রকৃতির প্রকৃত দৃশ্য। রইল থুলুং হোমস্টের যোগাযোগের নম্বর: ৯৩৭২৬১৭৬৯৯/৯৮৩০৮৮০৯৮৬


কোথায় ঘুরবেন?

রামধুরা থেকে আপনি চাইলে সহজেই ঘুরতে যেতে পারেন পূর্ব সিকিম। এক বা দুই রাত রামধুরাতে কাটিয়ে ঘুরে আসতে পারেন জুলুক, ওল্ড জিগজ্যাগ রোড, কুপুপ লেক, ওল্ড বাবা মন্দির ও ইন্দো-চায়না বর্ডার থেকে। পাশাপাশি আপনি চাইলে, এখান থেকেই ঘুরে নিতে পারেন কালিম্পঙের রিশপ, লাভা, নেওড়া ভ্যালি ন্যাশনাল পার্ক। ঘুরে নিতে পারেন কালিম্পঙের ঋষিখোলা, পেঁদুং গ্রাম গুলিও। এছাড়া আপনি চাইলে পুজোর ছুটি কাটিয়ে ফেরার সময় কালিম্পঙের ডেলো, ও কালিম্পঙের স্থানীয় সাইডিসিন গুলিও সেরে নিতে পারেন। 

8 months ago
Thyroid: থাইরয়েডের সমস্যায় ভুগছেন? ভুলেও খাবেন না এই খাবারগুলো

থাইরয়েডের (Thyroid) সমস্যা এমনই এক সমস্যা, যা এখন কারও কাছেই বিশেষ অপরিচিত নয়। আর এই সমস্যা প্রত্যেক ঘরে ঘরেই কম বেশি দেখা যায়। প্রতি বাড়িতেই কোনও না কোনও মানুষ থাইরয়েডের সমস্যায় ভোগেন। কিন্তু এই রোগের ঠিকমতো চিকিৎসা না করালে পরে দেখা দিতে পারে গুরুতর সব অসুখ। এমনকি এই সমস্যা ঋতুস্রাবের ক্ষেত্রে, সন্তান ধারণের ক্ষেত্রেও বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায়। ফলে জেনে রাখা দরকার থাইরয়েডের সমস্যা থাকলে খাদ্যতালিকায় ভুলেও রাখা উচিত নয় এই খাবারগুলো।

বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, থাইরয়েডের সমস্যায় ভুগলে বাঁধাকপি, ফুলকপি, ব্রকোলি, ছোলা জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত নয়। এ ছাড়াও সর্ষে, মুলো, রাঙা আলু, চিনে বাদাম এড়িয়ে চলাই ভালো। থাইরয়েড বেড়ে গেলে দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার যেমন পনির, চিজ ডায়েট থেকে বাদ দিন। এছাড়া চিনি, রান্না করা গাজর, পাকা কলা, ময়দার রুটি, আলু, পাস্তা, মিষ্টি শরীরে কার্বহাইড্রেটের মাত্রা বাড়ায়। থায়রয়েড থাকলে এগুলোও কম খান। চা, কফি, চকোলেট, সফট ড্রিঙ্ক যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলা উচিত।

যাঁরা থাইরয়েডের সমস্যায় ভুগছেন, তাঁদের কপার এবং আয়রন যুক্ত খাবার খাওয়া  জরুরি। টাটকা মাংস, কাজু, গমের আটায় প্রচুর পরিমাণে কপার রয়েছে। সবুজ শাকসবজি, বিন, আঁশওয়ালা মাছ, সামুদ্রিক মাছ, পোলট্রির ডিমে রয়েছে আয়রন। সেই সঙ্গেই ভিটামিন সি খাবার যেমন- লেবু, টমেটো, ক্যাপসিকাম খাওয়া উচিত। এছাড়াও বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, থাইরয়েডের জন্য আদর্শ হল নারকেল বা নারকেলের দুধ।

8 months ago


Papaya Leaf: পেঁপে পাতায় কাবু হতে পারে ডেঙ্গি! কী জানালেন বিশেষজ্ঞরা

রাজ্যে ডেঙ্গির (Dengue) পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। আক্রান্তের পাশাপাশি ডেঙ্গিতে (Dengue) মৃত্যুর সংখ্যাও বেড়েছে। ফলে এই পরিস্থিতি সত্যিই ভয়াবহ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে সতর্কতা অবলম্বন করা এবং খাবার ও পানীয়ের বিশেষ যত্ন নেওয়া জরুরি। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, জ্বর বা সর্দি-কাশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অবশ্যই নেওয়া উচিত। তবে আপনি যদি ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হন তবে চিকিৎসকের পরামর্শের পাশাপাশি কিছু ঘরোয়া পদ্ধতিও বেছে নিতে পারেন।

বিশেষজ্ঞদের মতে, গবেষণা করে দেখা গিয়েছে, ডেঙ্গি মোকাবিলায় পেঁপে পাতার রস বেশ কার্যকরী। পেঁপে পাতায় এমন কিছু উপাদান আছে, যা রক্তের প্লেটলেট দ্রুত বাড়াতে পারে। এছাড়াও ম্যালেরিয়া বিরোধী বৈশিষ্ট্য আছে এই পাতায়। সেই সঙ্গে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পারে এই পাতা। তবে এই ঘরোয়া পদ্ধতি মেনে চলার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

8 months ago
Curd: পুষ্টির ভাণ্ডার টক দই! খাদ্যতালিকায় কেন রাখা উচিত এই খাবার, জানুন

টক দই (Curd) বলতেই মনে করা হয় পুষ্টির (Nutrients) ভাণ্ডার। টক দই এমনি খাওয়া থেকে শুরু করে, রান্না করতে গিয়ে অনেক খাবারেও দই প্রচুর ব্যবহৃত হয়। দইকে স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি ২, ভিটামিন বি ১২, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো পুষ্টি উপাদান রয়েছে। তাই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, প্রতিদিন এক কাপ টক দই খাওয়া অভ্যাস করতে হবে।

বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, টক দই সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উন্নতি তো করেই থাকে। এর পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর ও উজ্জ্বল ত্বক পেতে খুবই উপকারী টক দই। এছাড়াও শরীরকে হাইড্রেট রাখতে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে, হাড় মজবুত রাখতে, ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতিদিন দই খাওয়া অত্যন্ত উপকারী। টক দই রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে। যাঁরা নিয়মিত এই দই খান, তাঁদের হৃদযন্ত্রের কার্যকলাপ সচল রাখতেও সাহায্য করে এই খাবার। আবার যাঁদের দুধ সহ্য হয় না বা খেতে পারেন না, তাঁরা তাঁদের শরীরে ক্যালশিয়ামের ঘাটতি কমাতে খাদ্যতালিকায় যোগ করতে পারেন টক দই।

8 months ago
Dengue Foods: শুধু ওষুধ নয়, ডেঙ্গি থেকে সুস্থ হতে খাদ্যতালিকায় রাখুন এই খাবারগুলো

বর্ষা (Monsoon) প্রবেশ করতেই সারা দেশজুড়ে ডেঙ্গির (Dengue) প্রকোপ বেড়েছে। বিশেষ করে রাজ্যে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। আক্রান্তের পাশাপাশি বাড়ছে ডেঙ্গিতে মৃতের সংখ্যাও। পুজোর আগে আগেই ডেঙ্গির বাড়বাড়ন্ত দেখা যায়। তাই ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হলেই এর থেকে মুক্তি পেতে বিশেষ নজর দেওয়া উচিত খাদ্য তালিকায়। শুধুমাত্র ওষুধের উপর ভরসা না করে পুষ্টিযুক্ত খাবার খাওয়া উচিত। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ডেঙ্গি থেকে রেহাই পেতে কী কী ধরণের খাবার খাদ্যতালিকায় (Dengue Diet) রাখা উচিত।

হাইড্রেশন: ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হলে বেশি করে জল খাওয়া উচিত। কারণ এই সময় জ্বর ছাড়তে শুরু করলে ঘাম হয়। বমি, ডায়ারিয়াও হয়ে থাকে। তাই দেহে যাতে জলের অভাব না হয় তার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান করা উচিত।

প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার: ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হলে ডায়েটে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার রাখা উচিত। মুরগির মাংস, মাছ, ডাল থেকে শুরু করে ডিম, পনির খাদ্যতালিকায় রাখা উচিত। এতে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে ও রক্ত কোষের উৎপাদন বৃদ্ধি পায়।

ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড: ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডে সমৃদ্ধ মাছ খাদ্যতালিকায় রাখা উচিত। এই ধরনের খাবার সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

আয়রন যুক্ত খাবার: আয়রন যুক্ত খাবার যেমন- মাংস, ডাল, কড়াই, পালং শাক  খাদ্যতালিকায় রাখা উচিত। এই সময় শরীরে প্লেটলেট কাউন্ট কমে যেতে পারে। তাই আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা উচিত।

8 months ago


Sleep: মুঠো মুঠো ঘুমের ওষুধ নয়, অনিদ্রা দূর করার জন্য মেনে চলুন এই নিয়মগুলো

ঘরে ঘরে এখন দেখা যাচ্ছে ইনসোমনিয়ার রোগী। অর্থাৎ রাতে ঘুম (Sleep) না হওয়া, ঘণ্টার পর ঘণ্টা জেগে থাকার রোগের নামই ইনসোমনিয়া (Insomnia)। ফলে রাতে ঘুম না আসতেই সঙ্গে সঙ্গে খেয়ে নিচ্ছেন ঘুমের ওষুধ। তবে আদৌ কি তা কার্যকরী? আর কার্যকর হলেও তা কি শরীরের কোনও ক্ষতি করছে না! প্রশ্নগুলো তাঁদের করা উচিত, যাঁরা প্রায় রোজই এই ঘুমের ওষুধ খেয়ে ঘুমোতে যান। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ঘুমের ওষুধ না খেয়েও যাতে স্বাভাবিকভাবে ঘুম আসে, তার জন্য কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, রাতে ঘুম না আসার প্রধান কারণই হল অনিয়মিত জীবনযাপন। রাতে দীর্ঘক্ষণ ফোন ঘাঁটা, ঠিক সময়ে না ঘুমিয়ে দেরি করে শুতে যাওয়া, আর এইগুলোই ধীরে ধীরে অভ্য়াসে পরিণত হয়ে যায়। ফলে বিশেষজ্ঞরা প্রথমেই পরামর্শ দেন, রাতে শুতে যাওয়ার আগে ফোনকে দূরে সরিয়ে রাখার। এছাড়াও প্রতিদিন একই সময়ে শুতে যাওয়া ও একই সময়ে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস করার জন্য বলে থাকেন তাঁরা। আবার ঘুমোতে যাওয়ার আগে চা বা কফি না খাওয়ারও পরামর্শ দেন তাঁরা। আর এই নিয়মগুলো মেনে চললেই ঘুমের ওষুধ ছাড়াই ঘুম আসবে স্বাভাবিকভাবে, এমনটাই মত বিশেষজ্ঞদের। আর এরপরেও যদি কারো ঘুম না আসে, তবে তাঁকে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়ার জন্য় বলে থাকেন।

9 months ago
Lungs: বায়ু দূষণ চরমে, এই পরিস্থিতে ফুসফুসের যত্ন নেবেন কীভাবে, জানুন

ফুসফুস (Lung), শরীরের এক গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। প্রথম থেকেই ফুসফুসের জন্য আলাদা করে যত্ন না দিলে পরে শ্বাস-প্রশ্বাসের ক্ষেত্রে ভয়ানক ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। তার মধ্যে বর্তমানে আরও বেশি করে ফুসফুসের যত্ন নেওয়া উচিত। কারণ বর্তমান যুগে বায়ুতে দূষণের (Air Pollution) মাত্রা চরমে উঠেছে। আর এর জন্যই বেশিরভাগ মানুষ এখন ব্রঙ্কাইটিস, আস্থামা, সিওপিডি-এর মতো সমস্যায় ভুগছেন। তাই বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, এই পরিস্থিতিতে কীভাবে যত্ন নিলে আপনার ফুসফুসের কার্যকারিতা বাড়বেই।

বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়েছে, দিনের শুরু সাইকেল চালিয়ে করুন। এছাড়াও যখন সময় পাবেন তখনই সাইকেল চালানোর জন্য পরামর্শ দিয়েছেন তাঁরা। এতে শ্বাসযন্ত্র ভালো থাকবে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। শীতকালে কোন জ্বলন্ত কাঠের কাছে গিয়ে তাপ নেওয়ার থেকে ইলেকট্রিক হিটার ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। যাঁদের শ্বাসযন্ত্রজনিত সমস্যা রয়েছে তাঁদের বাড়ির বাইরে গেলেই মাস্ক পরার কথা বলেছেন বিশেষজ্ঞরা। এছাড়াও বেশি দূষিত জায়গা এড়িয়ে চলার জন্য বলা হয়েছে।

আবার ফুসফুসের কোনও সমস্যা হলেই কেউ কেউ ইনহেলার না নিয়ে প্রথমেই ওষুধ খান। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, শ্বাসযন্ত্রের কোনও সমস্যা হলেই ইনহেলার নেওয়া উচিত। ইনহেলার শরীরের জন্য ক্ষতিকর নয়। বরং ওষুধের থেকে ইনহেলার বেশি কার্যকরী।

9 months ago


Banana: একদিনেই কালো হয়ে যাচ্ছে কলা? জেনে নিন দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করার উপায়

কলা (Banana) স্বাস্থ্যের (HealthTips) পক্ষে অত্যন্ত উপকারী। আবার অনেকের এই ফল খুব পছন্দেরও। অনেকেই ব্রেকফাস্টের সময় বা মধ্যাহ্ন ভোজের পর কলা খেতে পছন্দ করেন। শুধু তাই নয়, খিদে পেলেই কলা খেয়ে থাকেন অনেকে। এর জন্য ডজন ডজন পাকা কলা বাড়িতেও রাখেন আপনারা। কিন্তু কিছু দিন যাওয়ার পরই সেই কলাগুলি পচতে শুরু করে ও কালো হয়ে যায়।। তবে আর নয়, এবারে কিছু পদ্ধতি মেনে চলুন, যার ফলে কলা অনেকদিন ধরে ভালো থাকবে। এমনকি কালোও হবে না।

কলা ঝুলিয়ে রাখুন: কলা ঝুলিয়ে রাখলে খুব তাড়াতাড়ি নরম হয়ে যায় না। আসলে কলার কান্ডে ইথিলিন গ্যাস থাকে। যার ফলে কলা পচতে শুরু করে। কিন্তু সমতল জায়গায় কলা রাখলে তা তাড়াতাড়ি পেকে যায় ও পচে যায়। তাই কলা কিনে আনার পরও ঝুলিয়ে রাখা উচিত। এতে ইথিলিন গ্যাস নির্গত হওয়ার প্রক্রিয়া ধীরগতিতে হয় ও পাকেও ধীরে।

ফ্রিজে রাখুন কলা: অনেকেই ভেবে থাকেন যে, কলা ফ্রিজে রাখলে নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু তা পুরোপুরি সত্যি নয়। আসলে কলা ফ্রিজে রাখলে খোসা তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায়। তাই খোসা ছাড়িয়ে এয়ার টাইট কন্টেইনারে কলা কেটে রেখে দিলে তা অনেকদিনের জন্য ভালো থাকে।

কলার বৃন্ত ঢেকে রাখুন: কলার বৃন্ত ছিঁড়ে রাখা উচিত নয়। সবসময় চেষ্টা করবেন কলার বৃন্ত অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল দিয়ে মুড়ে রাখার। এতে কলায় পচন ধীরগতিতে হবে।

9 months ago
Skin Care: পার্লারে গিয়ে টাকা খরচ না করে, বাড়িতেই ত্বকের যত্ন নিন

অনেকেই মনে করেন ত্বক (Skin) ভালো রাখতে পার্লারে যাওয়া জরুরি। কিন্তু পার্লারে গেলেই কাড়ি কাড়ি টাকা খরচ হয়ে যায়। অনেকে খরচের কথা জেনেও পার্লারে যান। অনেকে আবার খরচের কথা ভেবে পিছিয়ে আসেন। কিন্তু জানেন কীসঠিক প্রোডাক্ট এবং সঠিক টেকনিক জানলেই বাড়িতেই পেতে পারেন সুন্দর ত্বক। তবে সময় আর সামান্য পরিশ্রম প্রয়োজন। সারা দিনে নিয়ম করে রুটিন মেনে চললেই সেই পরিশ্রম সফল হবে।

হাত দিয়ে শুরু করুন: অবাক হলেন তো? কেন ত্বকের প্রসঙ্গে হাত এলো! ত্বকের আগে হাত আসবে তাই-ই তো স্বাভাবিক। চেহারা পরিষ্কার আগে হাত ধোঁয়া জরুরি। এরপরেই শুরু করুন ডেইলি রুটিন।

ক্লিনজার: ত্বকের জন্য প্রথমে সঠিক ক্লিনজার খুঁজে যে বের করুন।  তৈলাক্ত ত্বক হোক, কম্বিনেশন ত্বক কিংবা সেনসিটিভ স্কিন, মানানসই ক্লিনজার পাওয়া যায়। নোংরা, তেল, মেকআপ সহজে পরিষ্কার হয়ে যাবে এমন ক্লিনজার ব্যবহার করাই ভালো। সারা দিনের শেষে প্রথমে ক্লিনজার দিয়েই মুখ পরিষ্কার করুন।

ম্যাসাজ: ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে রক্তসঞ্চালন প্রয়োজন। আর এই রক্তসঞ্চালনের চাবিকাঠি হল ম্যাসাজ। তাই মুখে ক্লিনজার বা স্ক্রাব দিয়ে ভালো করে ম্যাসাজ করা জরুরি।

স্ক্রাবিং: ত্বকে ঔজ্জ্বল্য আনতে ত্বকের মৃত কোষগুলি পরিষ্কার করা জরুরি। সপ্তাহে অন্তত তিন দিন স্ক্রাবিং করুন। তবে স্ক্রাবিং করেই সঙ্গে সঙ্গে মুখ ধুয়ে ফেলবেন না। চেহারায় স্ক্রাব লাগিয়ে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। তারপরে জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

9 months ago
Nuts: সন্তানের জন্মের পর মা ও শিশুর সামগ্রিক সুস্থতার জন্য খান এই বাদামগুলো

সন্তানের জন্মের আগে যেমন হবু মায়ের স্বাস্থ্যের দিকে নজর রাখা খুবই জরুরি। তেমনই সন্তানের জন্মের পরও নতুন মায়েদের শরীর স্বাস্থ্যের দিকে আরও বেশি নজর দেওয়া প্রয়োজন। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, মা হওয়ার প্রথম ধাপ থেকে মা হওয়ার পর যতদিন বাচ্চারা ব্রেস্টফিড করছে, ততদিন পর্যন্ত মায়েদের স্বাস্থ্যের কথা বিশেষভাবে ভাবা দরকার। এছাড়াও শিশুদের স্বাস্থ্যের জন্য মায়েদের সুস্থ থাকতেই হবে। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, মা ও সন্তান দুইয়ের স্বাস্থ্য যাতে ভালো থাকে তার জন্য খাদ্য়তালিকায় যোগ করা উচিত বাদাম। শরীরের পুষ্টির জন্য বাদামের (Nuts) জুড়ি মেলা ভার। অন্তঃসত্ত্বা মহিলা ও শিশুর জন্য বাদাম খুবই উপকারী একটি খাদ্য উপাদান। গবেষণায় দেখা গেছে, মা ও গর্ভের শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে বাদাম কার্যকর। কোন কোন বাদাম কেন খাওয়া উচিত জানুন।

কাজুবাদাম: স্বাস্থ্যকর চর্বি, প্রোটিন, জিঙ্ক এবং আয়রন সমৃদ্ধ হল কাজুবাদাম। নতুন মায়েদের খাদ্যতালিকায় কাজু যোগ করা উচিত। কারণ এটি মায়ের দুধের মাধ্যমে আপনার শিশুর সামগ্রিক বৃদ্ধি, বিকাশে সহায়তা করতে করবে। আবার আপনাকে ফিট ও সক্রিয় রাখতে শক্তি এবং প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করতেও সাহায্য করবে।

আমন্ড: স্বাস্থ্যকর চর্বি, প্রোটিন, ফাইবার এবং প্রয়োজনীয় ভিটামিন বহন করে আমন্ড। এছাড়াও আপনার শক্তির মাত্রা বাড়াতে পারে এবং মা ও শিশুর সামগ্রিক সুস্থতার জন্য উপকারী আমন্ড।

এপ্রিকোট: এপ্রিকট ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, পটাসিয়াম, ফাইবার এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টিতে সমৃদ্ধ। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং হজমে সহায়তা করতে পারে।

কিসমিশ: আয়রনের দুর্দান্ত উৎস যা আপনার শরীরের আয়রনের প্রয়োজনীয়তা পূরণ করে রক্তাল্পতা প্রতিরোধ করতে পারে। বুকের দুধ খাওয়ানোর সময়, মায়েদের আয়রনের প্রয়োজনীয়তা বৃদ্ধি পায়। ফলে এই সময় খাদ্যতালিকায় রাখা উচিত কিসমিশ।

9 months ago


Conjunctivitis: কনজাঙ্কটিভাইটিসের সমস্যায় ভুগছেন? মেনে চলুন এই ঘরোয়া উপায়গুলো

তীব্র দাবদাহের পর বর্ষার আগমনে দেশবাসী স্বস্তি পেয়েছে। কিন্তু বর্ষা আসতেই শুরু হয়েছে রোগ-জীবাণুর সংক্রমণ। আর যেই রোগ সারা দেশজুড়ে বেশি দেখা যাচ্ছে তা হল কনজাঙ্কটিভাইটিস (Conjunctivitis)। এটি চোখের রোগ, যা বিশেষত ভাইরাসের সংক্রমণেই হয়ে থাকে। ছোট থেকে বড় প্রত্যেকেরই কম বেশি এখন এই সংক্রমণ হচ্ছে। ফলে এবারে বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়েছেন, ঘরোয়া কিছু উপায়েও (Home Remedy) কমানো যেতে পারে কনজাঙ্কটিভাইটিসের সমস্যা।

লবণ জল: এক লিটার জলে এক চামচ লবণ দিয়ে ভালো করে ফুটিয়ে এরপর সেই জল ঠান্ডা করে ব্যবহার করতে পারেন। এই জলে এক কাপড় ডুবিয়ে তারপর সেই কাপড় দিয়ে চোখের পাশে মুছে ফেলতে হবে। এতে চোখের পাতায় লেগে থাকা নোংরা পরিস্কার হবে।

গ্রিন টি ব্যাগ: চোখের জ্বালা ও চোখ ফোলা কমাতে গ্রিন টি ব্যাগ ব্যবহার করা উচিত। টি ব্যাগকে ঠান্ডা করে এটি চোখের উপর রাখলে কিছুটা আরাম পাওয়া যায়।

মধু: চোখের বিভিন্ন ইনফেকশন রুখতে মধু খুবই উপকারী। এক কাপ জলে দু'ফোটা মধু মিশিয়ে তা ভালো করে গরম করতে হবে। এরপর সেই মিশ্রণ ঠান্ডা করে চোখে এক-দু ফোটা দেওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। তবে এই সব ঘরোয়া উপায় মেনে চলার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে ভুলবেন না।

9 months ago
Hearing Loss: কানে কম শুনছেন? খাদ্যতালিকায় কোন ধরনের খাবার রাখবেন, জানুন

বয়সের সঙ্গে সঙ্গে বয়স্কদের শারীরিক অসুস্থতাও বাড়তে থাকে। এর মধ্যে একটি হল শ্রবণশক্তি কমে যাওয়া। তবে বর্তমানে শ্রবণশক্তি কমে (Hearing Loss) যাওয়ার প্রবণতা বাচ্চা থেকে প্রাপ্ত বয়স্ক অনেকের মধ্যেই দেখা যায়। তবে ছোট থেকেই শরীরে এই রোগ না দেখা যায়, তার জন্যও বিশেষজ্ঞরা খাদ্যতালিকায় (Diet)পরিবর্তন আনার জন্য পরামর্শ দিয়েছেন। সম্প্রতি বিশেষজ্ঞরা কিছু নতুন তথ্য প্রকাশ্যে এনেছেন। যার ফলে জানা যাবে, কেমন ধরনের খাবার খাদ্য়তালিকায় রাখলে শ্রবণশক্তি কমে যাওয়ার প্রবণতা কমবে।

বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, গবেষণা করে দেখা গিয়েছে, মধ্যবয়স্কদের থেকে শুরু করে বৃদ্ধদের শরীরে ডিএইচএ-র পরিমাণ বেশি থাকলে শ্রবণশক্তির কমে যাওয়ার সম্ভাবনা ৮-২০ শতাংশ হ্রাস পায়। অর্থাৎ যাঁদের শরীরে ডিএইচএ-র মাত্রা কম থাকে, তাঁদের শোনার ক্ষমতা কমে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এর আগে গবেষণায় জানা গিয়েছিল, শরীরে ডিএইচএ-র পরিমাণ কমে গেলে হৃদরোগের মত সমস্যা দেখা দিতে পারে। এবারে জানা গেল, এর Docosahexaenoic Acid অর্থাৎ ডিএইচএ-র মাত্রা কম থাকলে শ্রবণশক্তি কমে যাওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। তাই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, খাদ্যতালিকায় সি-ফুড (Seafood) অন্তর্ভুক্ত করলে রক্তে ডিএইচএ-র মাত্রা বৃদ্ধি পাবে। এর থেকে শ্রবণশক্তি ঠিক থাকার পাশাপাশি সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উন্নতিও হবে।

9 months ago