Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

healthTips

Egg: রোজই ডিম খান? এই বিপদগুলো ডেকে আনছেন না তো

ডিম (Egg) প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার। এছাড়াও এতে সমস্ত রকমের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান-ভিটামিন রয়েছে। ফলে স্বাস্থ্যের ভালোর জন্য ডিমের জুরি মেলা ভারি কঠিন। ডিম অনেকেরই প্রিয় খাবার, ফলে অনেকেই প্রায় রোজই এক-দুটো ডিম খেয়েই থাকেন। কিন্তু ডিম যেমন শরীরের পক্ষে উপকারী, তেমন বেশি ডিম খাওয়াও কিন্তু শরীরের জন্য ভালো নয়, ডেকে আনতে পারে বিপদ।

বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, রোজ ডিম ডায়েটে রাখা ভালো। তবে সেই পরিমাণ মাত্রাতিরিক্ত হলে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। বিশেষ করে ডিমের কুসুম খেলে কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ডিম প্রতিদিন খেতে থাকলে হৃদরোগের আক্রান্ত হতে হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়াও ওজন বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা তো রয়েছেই। আবার যাঁরা বেশি পরিমাণে ডিম খান, তাঁদের মধ্যে টাইপ ২ ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনাও বাড়তে থাকে। অনেকে আবার ডিমের সঙ্গে হাই-প্রোটিন যুক্ত খাবারও রান্না করেন। আর এটি খেলে তখন ফ্যাট ও ক্যালোরির পরিমাণ বেড়ে যায়। আর এর ফলে কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকিও বেড়ে যায়।

ফলে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী, রোজই ডিম খেলে তেমন কোনও সমস্যা দেখা যাবে না, তবে মাত্রাতিরিক্ত হলে একাধিক রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়।

12 months ago
Nuts: সারাদিন ক্লান্ত লাগছে? এই বাদামগুলো ডায়েটে রাখলেই ক্লান্তি দূর হবে একনিমেষে

সারাদিন কাজের চাপে সারাক্ষণই শরীর ক্লান্ত লাগে! এছাড়াও মহিলাদের শরীরে তো আয়রনের কমতি খুব সচরাচরই দেখা যায়। আর এই আয়রনের ঘাটতির ফলে শরীর দুর্বল ও ক্লান্তি অনুভূত হয়। ফলে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, শরীরের ক্লান্তি ও আয়রনের ঘাটতি কমাতে খেতে শুরু করুন বাদাম (Nuts)। স্বাস্থ্যের ভালোর জন্য বাদামের জুরি মেলা ভার। বাদাম যেমন শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে, তেমনি হার্ট, ত্বক ও চুলের জন্য ভালো উপকারী বাদাম। বিশেষজ্ঞদের মতে, মহিলাদের (Women) বিশেষ করে এই পাঁচটি বাদাম খাওয়া উচিত।

কালো কিসমিশ- অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে ভরপুর এটি শরীরে আয়রনের ঘাটতি কমাতে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি মহিলাদের জরায়ু ও ডিম্বাশয়ের জন্য এই ড্রাই ফ্রুট অত্যন্ত উপরকারী।

আমন্ড- প্রোটিন, ফাইবার, ভিটামিন ই, ক্যালশিয়াম, আয়রন, পটাশিয়াম, জিঙ্ক, ভিটামিন বি-এ ভরপুর এই বাদাম। আমন্ড যেমন কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে, তেমনি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রন ও ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করে।

খেজুর- সেলেনিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ম্যাগনেসিয়াম ও কপার সমৃদ্ধ ড্রাই ফ্রুট হলো খেজুর। খেজুর হাড়ের জন্য ভালো ও শরীরের ক্লান্তি কমাতেও সাহায্য করে।

পেস্তা- ফাইবার, প্রোটিন, ভিটামিন বি৬ সমৃদ্ধ বাদাম চোখের জন্য ভালো। আবার অন্ত্রের জন্যও উপকারী।

আখরোট- ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ বাদাম স্মৃতিশক্তি বাড়াতে, অন্ত্রের জন্য বিশেষ উপকারী।

12 months ago
Diabetes: ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও উপকারী আম! তবে কতটা পরিমাণে খাবেন

বর্তমানে ঘরে ঘরে ডায়াবেটিস (Diabetes) রোগী দেখা যায়। দিন দিন এই রোগ যেন বেড়েই চলেছে। ডায়াবেটিস রোগীদের প্রথমত তাঁদের খাওয়া-দাওয়ার উপর রাশ টানা জরুরী। অনেকেই মনে করে থাকেন যে, ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য আম (Mango) খাওয়া ক্ষতিকারক। তাই গ্রীষ্মকালে বাজারে আম আসলেই মুখ ভার হয়ে যায় ডায়াবেটিস রোগীদের। তবে এই ধারণা একেবারেই ভুল, তা জানিয়ে দিলেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা জানিয়েছেন, পরিমিত পরিমাণে আম খাওয়া শরীরের জন্য বেশ উপকারী হতে পারে।

ডায়াবেটিস রোগীদের চিনির পরিমাণ কমাতে হয় এবং এমন খাবার খেতে হয় যেগুলির গ্লাইসেমিক সূচক কম থাকে, অর্থাৎ এমন খাবার যা শরীরের রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ায় না। তবে আমে চিনির পরিমাণ বেশি থাকে। তাই সবাই ধরে নেন যে, আম একেবারেই খাওয়া উচিত নয়। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, অল্প পরিমাণে আম শরীরে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকা রোগীরা অল্প পরিমাণে আম খেতে পারেন। যদিও আমে চিনির পরিমাণ বেশি, তবে এতে কার্বোহাইড্রেটও কম থাকে। এছাড়াও আমে রয়েছে ভরপুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, ম্যাঙ্গানিজ, জিঙ্ক, পটাশিয়াম, কপার ইত্যাদি। এছাড়া পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও মজুত রয়েছে এই ফলে। তাই এই ফল অবশ্যই খাওয়া উচিত।

বিশেষজ্ঞরা আরও জানিয়েছেন, ডায়াবেটিস রোগীদের পরিমিত পরিমাণেই আম খাওয়া উচিত। কারণ বেশি পরিমাণে খেলে শরীরে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। তবে ডায়াবেটিস রোগীদের আমের রস খাওয়া উচিত নয়, শুধুমাত্র গোটা ফল হিসাবেই খাওয়া উচিত। এছাড়া ভাত বা দইয়ের সঙ্গে কাঁচা আম খেলেও শরীরে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।


12 months ago


Bloating: খাবার পরই পেট ফুলে যাচ্ছে? ডায়েটে রাখুন এই মশলা ও ঔষধি, আরাম পাবেন একনিমেষে

ঘরে ঘরে স্ফীতভাব (Bloating) বা পেট (Stomach) ফুলে যাওয়ার সমস্যা দেখা যায়। অনিয়মিত জীবনযাত্রা, জাঙ্ক ফুড খাওয়া, ভারী খাবার খাওয়া, তাড়াতাড়ি খাওয়া- এসবের কারণেই সাধারণত পেট ফুলে থাকার মতো সমস্যা দেখা যায়। আর এর ফলে খাবার হজমে সমস্যা হয়। এছাড়াও স্ফীতভাবের ফলে পেট ব্যথাও হয়ে থাকে। তবে পুষ্টিবিদরা জানিয়েছেন, পেটের স্ফীতভাব বা পেট ফুলে থাকার সমস্যাকে দূরে রাখতে বা পেট ব্যথা থেকে আরাম পেতে কিছু কিছু মশলা ও ঔষধি খাওয়া উচিত।

মৌরি- মৌরির মধ্যে অ্যান্টি-ইনফ্লেমটরি উপাদান রয়েছে, যার ফলে খাবার খাওয়ার পর এটি খেলে অনেকটা আরাম পাওয়া যায়।

জিরা- এই মশলায় cuminaldehyde, cymene-এর মতো কিছু উপাদান রয়েছে যা পেটের গ্যাস বা ব্যথা কমাতে বেশ কার্যকরী।

আদা- আদার উপকারিতা প্রায় সবারই জানা। পুষ্টিবিদরা জানিয়েছেন, আদাতেও অ্যান্টি-ইনফ্লেমটরি উপাদান রয়েছে। যা পেটের প্রদাহ বা জ্বালা কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও এতে gingerols নামে উপাদান রয়েছে যা পেটের গ্যাস কমিয়ে স্ফীতভাবকে কমিয়ে দেয়।

জোয়ান- জোয়ান খাবারের পর খাওয়া বেশ উপকারী। কারণ এটি পেটের স্ফীতভাব কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও খাবার হজমের ক্ষেত্রেও বেশ উপকারী।

পুদিনা- পুদিনায় উপস্থিত analgesic, spasmolytic ও gastroprotective উপাদানগুলো পেটের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। এই ঔষধি অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। পেটের স্ফীতভাব কমানোর পাশাপাশি খাবার হজমে সাহায্য করে থাকে পুদিনা।

12 months ago
Brain: বাদ্যযন্ত্রে মস্তিষ্কের উপকার! ব্রেন সতেজ রাখতে কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা

আপনার সন্তানদের কি শুধুমাত্র পড়াশোনার মধ্যেই রেখেছেন? পড়াশোনায় ক্ষতি হবে বলে কোনও সংগীত বা বাদ্যযন্ত্র (Musical Instruments) বাজাতেও দেন না? তবে এটা আপনি কোনও বড় ভুল করছেন না তো! কারণ সম্প্রতি একটি সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, সংগীত বা কোনও বাদ্যযন্ত্র কতটা ভালোভাবে প্রভাবিত করতে পারে শিশুদের মস্তিষ্ককে। শিশুর মস্তিষ্ক বিকাশের জন্য শুধুমাত্র পুঁথিগত শিক্ষাই যথেষ্ট নয়, তার সঙ্গে সে সংগীত বা বাদ্যযন্ত্র যেকোনো একটির নিয়মিত চর্চা করলেই তার মস্তিষ্কের কর্মদক্ষতা বাড়বে। বিশেষজ্ঞদের মতে, বাদ্যযন্ত্র বাজানো মস্তিষ্ককে সতেজ রাখতে সাহায্য করে।

সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, যে কোনও বাদ্যযন্ত্র বাজানো যদি কারোর নিয়মিত চর্চার মধ্যে থাকে, তবে তাদের মস্তিষ্কের বিকাশ তো হয়ই। এর পাশাপাশি মস্তিষ্কের বার্ধক্যও ধীর গতিতে হয়। কথায় আছে, মনের বয়স ঠিক রাখতে মাথার বয়স কে ঠিক রাখা জরুরি। আর 'মাথা' বা মস্তিষ্ককে সচল রাখতে জরুরি বেশ কয়েকটি অভ্যাসের। ফলে বাদ্যযন্ত্র বাজানোও এক ভালো অভ্যাস। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, মস্তিষ্ককে যত বেশি খাটাবেন ততই তার কার্যকরী ক্ষমতা বাড়বে ও সতেজ থাকবে। এছাড়াও মস্তিষ্কের পাশাপাশি স্ট্রেস, মানসির অবসাদ কাটাতে, মনকে ভালো রাখতেও আপনি বাদ্যযন্ত্র বা সংগীতের চর্চা করতে পারেন। ফলে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, বাচ্চা থেকে বয়স্ক প্রত্যেককেই তাঁদের মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য নিয়মিত এসব চর্চার মধ্যে থাকা উচিত।

12 months ago


Stroke: স্ট্রোকের উপসর্গ জানুন, শরীরে সমস্যা থাকলে একদম ফেলে রাখবেন না

স্ট্রোক (Stroke) হল একটি গুরুতর সমস্যা। স্ট্রোকের কোনও উপসর্গ দেখা দিলেই চিকিৎসকের কাছে যাওয়া উচিত। আমাদের মাথায় অনেক রক্তনালী রয়েছে, কোনও কারণে যদি সেই রক্তনালীর মাধ্যমে মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে যায়, ফলে অক্সিজেন সরবরাহও হয় না আর তখনই মানুষের স্ট্রোক হয়ে থাকে। স্ট্রোকের ফলে শরীরে বিভিন্ন অংশ যেমন- মুখ, হাত, পা বা শরীরের একদিকের অংশ শিথিল হয়ে পড়ে। ফলে স্ট্রোকের পর মানুষের কখনও কখনও নড়াচড়া করতেও সমস্যা হয়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, স্ট্রোকের আগে যে যে উপসর্গগুলো দেখা যায়, সেগুলো বর্তমানে প্রায় ৭৫ শতাংশ মানুষের মধ্যেই দেখতে পাওয়া যায়। আরও জানানো হয়েছে, ৪ জন মানুষের মধ্যে ১ জনেরই এখন স্ট্রোক হয়ে থাকে। বিশেষজ্ঞদের মতে, কিছু উপসর্গ রয়েছে, যা স্ট্রোকের প্রধান উপসর্গ। সেগুলো হল- মুখ-হাত-পা অবশ হয়ে যাওয়া, চলতে-ফিরতে ভারসাম্য বজায় রাখতে না পারা, দেখার ক্ষেত্রে সমস্যা, চোখের অসুবিধা, কথা বলতে গিয়ে সমস্যা বা কোনও কিছু বুঝতে না পারা এসব লক্ষণগুলো প্রধান উপসর্গ। শরীরে এমন উপসর্গ দেখলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। উল্লেখ্য, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, হাই-কোলেস্টেরল, হার্টের রোগী, ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে ব্রেন স্ট্রোক হওয়ার বেশি প্রবণতা বেশি।

one year ago
Spondylitis: একটানা বসে কাজ? পিঠ-কাঁধে ব্যথা? এই উপায়ে মিলবে আরাম

জীবনযাপনের প্রয়োজনেই দিনভর কাজে ব্য়স্ত থাকতে হয়। তার জন্য অনেককেই দিনের অনেকটা সময় ডেস্কে বসে কাজ করতে হয়। এককথায়, কম্পিউটার বা ল্যাপটপের সামনে ঘাড় গুঁজে বসে থাকতে হয়। তারমধ্যে কোভিডকালে বেড়েছে ওয়ার্ক ফ্রম হোমের সুবিধা। তবে সেখানেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে সমস্যা হয়ে থাকে। সবার বাড়িতে কাজের জায়গা নাও থাকতে পারে। ফলে অনেক সময়েই বিছানায় বা সোফায় বসে দীর্ঘক্ষণ কাজ করতে হয়। আর এসবের ফলেই ছেলে-মেয়েদের মধ্যে বিশেষ করে দেখা যাচ্ছে স্পন্ডিলাইটিস (spondylitis)। এই রোগে সাধারণত ঘাড়ে, কাঁধে, পিঠে ব্যথা হয়। অনেকের পিঠের নীচের অংশে বা কোমরেও অসহ্য যন্ত্রণা হয়। অনেক সময় কাঁধ থেকে হাতে বা কোমর থেকে পায়েও যন্ত্রণা ছড়িয়ে পড়ে। এই অবস্থায় কী কী করবেন?

এমন ব্যথা অনুভূত হলে প্রথমত চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন। এরপর তাঁদের দেওয়া ওষুধ তো খাবেনই। এর পাশাপাশি দরকার নিয়মিত শরীরচর্চা-ব্যায়াম।

অফিসে কাজ করার সময় একভাবে একজায়গায় বসে থাকা যাবে না। মাঝে মাঝেই কাজের ফাঁকে একটু হাঁটাহাঁটি করতে হবে। বসে বসেই ঘাড়ের কিছু ব্যায়াম করতে হবে।

শুতে যাওয়ার সময় বালিশের উপর বিশেষ নজর দিতে হবে। যে বালিশে শোবেন, সেটি যেন শক্ত না হয়, সবসময় শোবার সময় নরম বালিশ মাথায় দেবেন। এছাড়াও কীভাবে শোবেন, ঘুমোনোর সময় ঘাড় বেঁকে যাচ্ছে কিনা সেদিকে খেয়াল রাখতে পারলে ভালো।

one year ago
Sleep: রাতে ঘুম আসছে না? মেনে চলুন এই টিপস, ঘুম আসবে সহজে

ঘুম (Sleep) আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খাদ্য যেমন প্রয়োজনীয়, তেমনি ঘুমও আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ঘুমের অভাবে মানুষের স্বাস্থ্যের ওপর খারাপ প্রভাব পড়তে পারে। কারণ ঘুম শুধু আমাদের ক্লান্তি থেকে মুক্তি দেয় না, ঘুমের সময় শরীরে সম্পন্ন হয় নানা জটিল কাজও। এছাড়াও ভালোমতো ঘুম হলে পরের দিন নিজেদের মনও ভালো থাকে। তাই বিশেষজ্ঞরা সবসময় বলেন যে, ঠিক সময়ে এবং পর্যাপ্ত ঘুমোনোর অভ্যাস করা উচিত আমাদের। জেনে নিন রাতে ভালো ঘুম হওয়ার জন্য কী কী করবেন।

বিশেষজ্ঞদের মতে, ঘুমানোর অন্তত দু'ঘণ্টা আগে থেকে কাজ, চাপ, সমস্ত চিন্তাকে নিজের থেকে দূরে রাখা উচিত। ডায়েরি লেখার অভ্যাস করুন। এরপর সমস্ত ক্লান্তি দূর হতেই ঘুম চলে আসবে। রাতে ঘুম ভেঙে গেলে উঠে যাবেন না। বরং শুয়ে থেকে রেস্ট নিন। ফের ঘুম চলে আসবে।

প্রতিদিন একই সময়ে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস করুন। এতে শরীরেরও অনেক উপকার হয়।

আপনার ফোন থেকে শুরু করে যাবতীয় ইলেকট্রনিক জিনিস অফ করুন। কারণ এই ইলেকট্রনিক্স থেকে যে রেডিয়েশন হয় তা আমাদের শরীরের জন্য ঠিক নয়। আর এতে ঘুমেও ব্যাঘাত ঘটতে পারে।

ঘুমানোর ৪ থেকে ৫ ঘণ্টার মধ্যে কফি খেতে যাবেন না। কফি খেলে ঘুমে সমস্যা হয়।

এছাড়া শুতে যাওয়ার আগে একটু হালকা গান শুনুন, ঘরে একটা হালকা আলো জ্বালুন। এতে ঘুম ভালো আসবে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।


one year ago