
কনটেনার ভর্তি বার্মাটিক (Barmatic Wood) কাঠ আটক। তবে এবার বন দফতর নয় এসটিএফ-র (STF) জালে এবার কনটেনার বোঝাই বার্মাটিক কাঠ। ঘটনাটি ঘটেছে শিলিগুড়ির (Siliguri) মহানন্দা ক্যানেল রোডে। ঘটনায় কনটেনারের চালক ও খালাসিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, সোমবার ধৃতদের শিলিগুড়ি মহকুমা আদালতে তোলা হবে।
এসটিএফ সূত্রে জানা গিয়েছে, উত্তর-পূর্ব ভারতের অসম থেকে কনার্টকে পাচারের ছক করা হচ্ছিল। তবে গোপন সূত্রে খবর পেয়ে এসটিএফ আধিকারিককেরা শিলিগুড়ির মহানন্দা ক্যানেল রোডে কাঠ ভর্তি কনটেনার আটক করে। তারপরে কনটেনারে তল্লাশি করতেই বোঝাই করা অবস্থাতে বার্মাটিক কাঠগুলিকে দেখতে পায় তারা। এরপরেই এসটিএফ-র পক্ষ থেকে কাঠগুলি উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার হওয়া বার্মাটিক কাঠের আনুমানিক বাজারমূল্য় প্রায় ৬০ লক্ষ টাকা। ইতিমধ্যেই উদ্ধার হওযা কাঠগুলি বাগডোগরা বন দফতরের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।
সম্প্রতি, ২ দিন আগেই বনবিভাগের ব্যারিকেড ভেঙে কনটেনার বোঝাই বার্মাটিক কাঠ পাচার আটকে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছিল বাগডোগরা রেঞ্জে বনকর্মীরা। তারপরে আবার সেই একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটল।
একটি বহুমূল্য লাক্সারি গাড়ি সহ বেঙ্গল এসটিএফের (STF) হাতে গ্রেফতার (Arrest) দুই মাদক (Drug Smuggler) পাচারকারী। রবিবার ভোরে ঘটনাটি ঘটেছে মালদহের (Malda) বৈষ্ণবনগরে জাতীয় সড়কের উপর। অভিযুক্তদের গাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে উদ্ধার বাজারমূল্যের মোট ঊনিশ কোটি টাকার হেরোইন। ধৃতদের বিরুদ্ধে বৈষ্ণবনগর থানায় মাদক আইনে মামলা রুজু করা হয়েছে। ধৃতদের ১৪ দিনের পুলিসি রিমান্ডের নেওয়ার আবেদন জানিয়ে মালদহের চিফ জুডিসিয়াল কোর্টে পেশ করা হয়েছে।
এসটিএফ সূত্রে খবর, ধৃত ওই দুই পাচারকারীর নাম প্রদীপ জাভিয়ার টির্কি (৪১), স্যামুয়েল লুনমিনলুন খুংসাই (২৯)। রবিবার ভোর রাতে গোপন সূত্রে খবর পেয়ে মালদহের বৈষ্ণবনগরের জাতীয় সড়কে অভিযান চালায় এসটিএফের একটি দল। সেই সময়ই ঝাড়খণ্ডের রেজিস্ট্রেশন নম্বর বহনকারী মডেল এমজি হেক্টরের একটি চার চাকার গাড়ি করে দু'জন আসছিলেন৷ ঠিক তখনই সন্দেহের জেরে মালদহের বৈষ্ণবনগর থানার অধীনে ১৪ মাইল টোল প্লাজার কাছে এনএইচ-৩৪ এ তাদের আটকানো হয়। তারপর পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তল্লাশির পর এসটিএফের দল তাদের থেকে প্রায় ১০ কিলোগ্রাম হেরোইন উদ্ধার করে। এই ঘটনার পরেই গাড়ির মধ্যে থাকা দুজনকে গ্রেফতার করা হয়।
সন্তানের জন্মের আগে যেমন হবু মায়ের স্বাস্থ্যের দিকে নজর রাখা খুবই জরুরি। তেমনই সন্তানের জন্মের পরও নতুন মায়েদের শরীর স্বাস্থ্যের দিকে আরও বেশি নজর দেওয়া প্রয়োজন। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, মা হওয়ার প্রথম ধাপ থেকে মা হওয়ার পর যতদিন বাচ্চারা ব্রেস্টফিড করছে, ততদিন পর্যন্ত মায়েদের স্বাস্থ্যের কথা বিশেষভাবে ভাবা দরকার। এছাড়াও শিশুদের স্বাস্থ্যের জন্য মায়েদের সুস্থ থাকতেই হবে। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, মা ও সন্তান দুইয়ের স্বাস্থ্য যাতে ভালো থাকে তার জন্য খাদ্য়তালিকায় যোগ করা উচিত বাদাম। শরীরের পুষ্টির জন্য বাদামের (Nuts) জুড়ি মেলা ভার। অন্তঃসত্ত্বা মহিলা ও শিশুর জন্য বাদাম খুবই উপকারী একটি খাদ্য উপাদান। গবেষণায় দেখা গেছে, মা ও গর্ভের শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে বাদাম কার্যকর। কোন কোন বাদাম কেন খাওয়া উচিত জানুন।
কাজুবাদাম: স্বাস্থ্যকর চর্বি, প্রোটিন, জিঙ্ক এবং আয়রন সমৃদ্ধ হল কাজুবাদাম। নতুন মায়েদের খাদ্যতালিকায় কাজু যোগ করা উচিত। কারণ এটি মায়ের দুধের মাধ্যমে আপনার শিশুর সামগ্রিক বৃদ্ধি, বিকাশে সহায়তা করতে করবে। আবার আপনাকে ফিট ও সক্রিয় রাখতে শক্তি এবং প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করতেও সাহায্য করবে।
আমন্ড: স্বাস্থ্যকর চর্বি, প্রোটিন, ফাইবার এবং প্রয়োজনীয় ভিটামিন বহন করে আমন্ড। এছাড়াও আপনার শক্তির মাত্রা বাড়াতে পারে এবং মা ও শিশুর সামগ্রিক সুস্থতার জন্য উপকারী আমন্ড।
এপ্রিকোট: এপ্রিকট ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, পটাসিয়াম, ফাইবার এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টিতে সমৃদ্ধ। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং হজমে সহায়তা করতে পারে।
কিসমিশ: আয়রনের দুর্দান্ত উৎস যা আপনার শরীরের আয়রনের প্রয়োজনীয়তা পূরণ করে রক্তাল্পতা প্রতিরোধ করতে পারে। বুকের দুধ খাওয়ানোর সময়, মায়েদের আয়রনের প্রয়োজনীয়তা বৃদ্ধি পায়। ফলে এই সময় খাদ্যতালিকায় রাখা উচিত কিসমিশ।
ফের বেঙ্গল এসটিএফ-এর (STF) হাতে গ্রেফতার (Arrest) ২ মাদক (Drug) ব্যবসায়ী। শনিবার ঘটনাটি ঘটেছে নদীয়ার (Nadia) কালিগঞ্জ থানার পলাশী অঞ্চলে। ধৃতদের থেকে উদ্ধার হয়েছে দুই কোটি মূল্যেরও বেশি নিষিদ্ধ হেরোইন। এই বিষয়ে শনিবারই নদিয়ার কালিগঞ্জ থানায় এসটিএফ-র পক্ষ থেকে একটি নির্দিষ্ট এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। এমনকি এনডিপিএস আইনে কালিগঞ্জ থানায় একটি সুনির্দিষ্ট মামলাও রুজু করা হয়েছে। রবিবার অভিযুক্তদের কৃষ্ণনগরের এনডিপিএস আদালতে পেশ করা হয়েছে।
পুলিস সূত্রে খবর, ওই দুই অভিযুক্তর নাম গৌতম সরকার (৩৫), নারায়ণ রায় (২২)। অভিযু্ক্ত নারায়ণ রায়ের বাড়ি নদীয়ার কালিগঞ্জেই তবে অভিযুক্ত গৌতম সরকারের বাড়ি মুর্শিদাবাদের রেজিনগর থানার অন্তর্গত। বেঙ্গল এসটিএফ সূত্রে খবর, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে শনিবার রাতে বেঙ্গল এসটিএফের একটি দল কালীগঞ্জ থানার অন্তর্গত পলাশী-করিমপুর রোডে অভিযান চালায়। সেই অভিযোনেই ধৃতদের কাছ থেকে ২ কেজি হেরোইন উদ্ধার করে এসটিএফ। তারপরেই অভিযুক্তদের গ্রেফতার করে এসটিএফ।
এসটিএফ সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, দুই সপ্তাহ আগেই বহরমপুর বাসস্ট্যান্ডে পাঁচ কোটি টাকার মাদকসহ ঝাড়খন্ডের দুই মাদক পাচারকারীকে হাতেনাতে গ্রেফতার করা হয়। তারপর থেকে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করতেই এই তথ্য বাইরে আসে। সম্প্রতি, বেঙ্গল এসটিএফের একটি দল মুর্শিদাবাদের বহরমপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে দুই মাদক পাচারকারীকে গ্রেফতার করেছিল এবং তাদের কাছ থেকে ৪.৮ কেজি পরিমাণ হেরোইন উদ্ধার করে। এনডিপিএস আইনের অধীনে বহরমপুর থানায় একটি নির্দিষ্ট মামলা শুরু হয়েছিল এবং মামলাটি বেঙ্গল এসটিএফের দ্বারা তদন্তও করা হচ্ছে।
ফের এসটিএফের (STF) জালে গ্রেফতার (arrest) দুই অভিযুক্ত। দত্তপুকুর থানার বরা এলাকাতে এসটিএফ হানা দিয়ে দু'জনকে গ্রেফতার করে। উদ্ধার (rescue) হয় দুশো সিম বক্স ও ২০০০ সিম। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ১২০বি, ৪১৯, ৪২০, ৪৬৭, ৪৬৮, ৪৭১ ও টেলিগ্রাফ অ্যাক্ট ও ওয়ালেস অ্যাক্ট মামলা রুজু করা হয়েছে।
জানা গিয়েছে, দত্তপুকুর থানার বরা এলাকাতে দুষ্কৃতী চক্রের জাল বিস্তার করেছিল।বেআইনিভাবে ছোটখাটো টেলিফোন এক্সচেঞ্জ তৈরি করে এই কারবার চালাচ্ছিল একদল দুষ্কৃতী। দীর্ঘদিন ধরে এই কারবার চলছিল বলে জানা গিয়েছে। উদ্ধার হওয়া সিম গুলোর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক কলকে লোকাল কলে ট্রান্সফার করিয়ে কম পয়সায় কথা বলা যেত। যে সমস্ত গরীব মানুষ বিদেশে কাজের জন্য গিয়েছে তাদের পরিবারের সিমকে ব্যবহার করা হত। আর সেই গরীব মানুষের সিম কাজে লাগিয়ে জঙ্গি সংগঠনগুলো তাদের কথোপকথন চালাত বলে এসটিএফ সূত্রে জানা গিয়েছে। তার পরিপ্রেক্ষিতেই এসটিএফ হানা দেয়।
এসটিএফের অনুমান এই ঘটনায় আরো বড় কোনও চক্র যুক্ত রয়েছে। শনিবার অভিযুক্তদের ব্যারাকপুর আদালতে পেশ করা হয়।
বেঙ্গল এসটিএফের (STF) জালে (Heroin) সহ দুই মাদক পাচারকারী। বাজেয়াপ্ত দু'কিলো হেরোইন। দুই কোটিরও বেশী বাজারমূল্যের নিষিদ্ধ হেরোইন উদ্ধার হয়েছে বলে খবর। বুধবার বসিরহাটের (Basirhat) বাদুড়িয়া থানার রামচন্দ্রপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের মছলন্দপুর-তেঁতুলিয়া রোডের খাসপুরে হেরোইন সহ ওই দুই পাচারকারী ধরা পড়ে। জানা গিয়েছে, ধৃতদের নাম বিপ্লব মণ্ডল ও লিঙ্কণ কাঞ্জিলাল। দু'জনেরই বাড়ি উত্তর ২৪ পরগনার বনগাঁয়। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মাদক আইনে মামলা রুজু করা হয়েছে বাদুড়িয়া থানায়।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার সন্ধ্যায় বসিরহাটের বাদুড়িয়া থানার রামচন্দ্রপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের মছলন্দপুর-তেঁতুলিয়া রোডের খাসপুরে অভিযান চালায় এসটিএফ। সেখান থেকেই দু'কিলো হেরোইন সহ দুই মাদক পাচারকারীকে হাতেনাতে ধরে ফেলেন তারা। এই দুই পাচারকারীর খোঁজে দীর্ঘদিন তল্লাশি চালাচ্ছিল এসটিএফ। ধৃতদের বিরুদ্ধে বাদুড়িয়া থানায় এনডিপিএস ১৯৮৫ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুই পাচারকারীকে বারাসাত জেলা আদালতে তোলা হবে। এদের সঙ্গে বড়সড়ো কোনও পাচার চক্র যুক্ত রয়েছে কি না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
হেরোইন (Druge) সহ দুই ব্যক্তিকে গ্রেফতার (Arrest) করল বেঙ্গল এসটিএফ (STF)। শুক্রবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) লালগোলা থানার অন্তর্গত পন্ডিতপুর এলাকায়। ধৃতদের থেকে উদ্ধার হয়েছে ৫২৫ গ্রাম হেরোইন। এই নিয়ে লালগোলা থানায় এসটিএফ অভিযোগ দায়ের করেছে। দুজনের বিরুদ্ধে লালগোলা থানায় এনডিপিএস আইনে একটি সুনির্দিষ্ট মামলা শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে পুলিস (Police)।
পুলিস সূত্রে খবর, ধৃত ওই দুই অভিযুক্তর নাম শেখ নেশারুল (২২), শেখ রাজেশ (২০)। দুজনে লালগোলা থানার অন্তর্গত নলদহরি ও গাবতলার বাসিন্দা। পুলিস সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, শুক্রবার রাতে গোপন সূত্রের ভিত্তিতে, পশ্চিমবঙ্গের স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের মালদহ ইউনিটের একটি দল লালগোলা থানার অন্তর্গত পন্ডিতপুর এলাকায় অভিযান চালায়। সেখানেই ওই দুই ব্যক্তির কাছে তল্লাশি চালানো হয়। আর তারপরেই ওই ব্যক্তির কাছ থেকে ৫২৫ গ্রাম হেরোইন উদ্ধার করে পুলিস। এই ঘটনার পরই অভিযুক্তদের গ্রেফতার করা হয়।
ফের বেঙ্গল এসটিএফ-এর (STF) জালে দুই মাদক পাচারকারী। মঙ্গলবার ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদের (Murchidabad) বহরমপুর বাস স্টপেজের কাছে। ধৃতদের থেকে ৪ কিলো ৮০০ গ্রাম নিষিদ্ধ মরফিন (Drug Smugglers) উদ্ধার করা হয়েছে। যার বাজার মূল্য প্রায় ৫ কোটি টাকা। অভিযুক্ত ওই দু'জনকেই গ্রেফতার (Arrest) করা হয়েছে। অভিযুক্তদের বুধবার বহরমপুর নিম্ন আদালতে পেশ করা হয়। এমনকি এই নিষিদ্ধ মাদক পাচারচক্রের বিরুদ্ধে বিস্তারিত তদন্তও শুরু করেছে বহরমপুর থানার পুলিস। বেঙ্গল এসটিএফ সূত্রে খবর, ধৃত ওই দুই ব্যক্তির নাম গৌর সরকার (৩৫) এবং শেখ গোলাম (৬০)। তারা দু'জনেই ঝাড়খণ্ডের সাহেবগঞ্জের বাসিন্দা।
এসটিএফ সূত্রে খবর, মঙ্গলবার বিকেলে একটি গোপন সূত্রে খবর পেয়ে পশ্চিমবঙ্গের বিশেষ টাস্কফোর্সের একটি দল বহরমপুর বাস স্ট্যান্ড এলাকায় তল্লাশি অভিযান চালায়। সেখানেই সন্দেহের জেরে ওই দু'জনকে আটক করে। তারপর তাদেরকে তল্লাশি করার পর উদ্ধার হয় ওই নিষিদ্ধ মাদক। যদিও এই বিষয়ে বেঙ্গল এসটিএফের তরফে বহরমপুর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। এমনকি এনডিপিএস আইনের অধীনে একটি নির্দিষ্ট মামলা রুজু করে এই ঘটনার তদন্তও শুরু করে দিয়েছে বহরমপুর থানার পুলিস।
পঞ্চায়েত ভোটের আগে তিন জন অস্ত্র ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার (Arrest) করল এসটিএফ (STF)। সোমবার, কাটোয়া (Katwa) রেলস্টেশনে অস্ত্রসহ ধৃতদের ধরা হয়। জানা গিয়েছে, ধৃতদের মধ্যে একজন বিহারের আর দু'জন মুর্শিদাবাদের। ধৃতরা হলেন কাউসার শেখ, সিরিয়াল মণ্ডল, সুদীপ খান। আগ্নেয়াস্ত্র (Firearm) উদ্ধার ঘিরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়।
গোপন সূত্রে খবর পেয়ে সোমবার রাত ১১টা নাগাদ কাটোয়া রেল স্টেশনে জিআরপিকে সঙ্গে নিয়ে তিন ব্যক্তিকে অস্ত্র সমেত গ্রেফতার করে এসটিএফ। তল্লাশি চালিয়ে উদ্ধার হয় তিনটি পিস্তল ও চোদ্দ রাউন্ড তাজা কার্তুজ ও ছয়টি ম্যাগাজিন। পঞ্চায়েত ভোটের আগে আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার হওয়ায় একদিকে যেমন স্বস্তি, অপরদিকে তেমনি চিন্তার ভাঁজ। ধৃত ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন এসটিএফের কর্তারা। জিজ্ঞাসাবাদ করার পর মঙ্গলবার সকালে তিনজনের মেডিক্যাল করা হয় কাটোয়া মহাকুমা হাসপাতালে।
সূত্রের খবর, এদিন ওই তিন ধৃতকে কাটোয়া কোর্টে তোলা হয়। এসপিএফ নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার আবেদন জানায়। এই ঘটনার সঙ্গে আর কারা কারা জড়িত রয়েছে, তার তদন্ত শুরু হয়েছে। পঞ্চায়েত ভোটের আগে এসটিএফের বড় সাফল্য।
গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বড়োসড়ো মাদক পাচার রুখলো পশ্চিমবঙ্গ পুলিসের (Police) বিশেষ টাস্ক ফোর্স (STF)। মঙ্গলবার ৯ মে রাতের অন্ধকারে বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়ের (Belgharia Expressway) উপর দিয়ে পাচার করা হচ্ছিল নিষিদ্ধ মাদক হেরোইন। তবে, সেই খবর আগে থেকেই ছিল পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের বিশেষ টাস্ক ফোর্সের কাছে। ফলে, হাতেনাতে ধরা পড়ল ৫ পাচারকারী। পুলিস জানিয়েছে ধৃতদের নাম, অজয় পাল, সাবির আহমেদ, সুজন শেখ, গোবিন্দ মণ্ডল এবং সারব শেখ। ধৃতরা বসিরহাট, নদিয়া, ক্যানিং, গাইঘাটা এবং মুর্শিদাবাদের বাসিন্দা।
বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়ের সুকান্তপল্লীর মুন লাইট হোটেলের বিপরীতে উদ্ধার হয় আড়াই কেজি হেরোইন। পাশাপাশি, পাচারকারীদের কাছ থেকে চারটি গাড়ি এবং দুষ্কৃতীদের মোবাইলগুলি বাজেয়াপ্ত করেন টাস্ক ফোর্সের ভারপ্রাপ্ত অফিসার। জানা গেছে, ভারতীয় মুদ্রায় উদ্ধার হওয়া মাদক দ্রব্যগুলির বাজার মূল্য প্রায় ২ কোটি টাকারও বেশি।
মাদক পাচারের এই পরিকল্পনা সম্পর্কে আগে থেকেই খবর ছিল রাজ্য পুলিশের কাছে। ফলে, এই পাচারকারী দলকে ধরতে গোপন ফাঁদ পাতেন তাঁরা। সেই ফাঁদে পা-ও দেয় এই পাচারকারীর দল। এরপর সকলকে তল্লাশি করে উদ্ধার হয় মাদক। প্রসঙ্গত, একটি লাল রঙের মারুতি বৃজা এবং এবং সাদা রঙের মারুতি সুজুকি রয়েছে পুলিশের বাজেয়াপ্ত করা গাড়ির তালিকায়।
অভিনেত্রী ঋতাভরী চক্রবর্তী (Ritabhari Chakraborty) সামাজিক মাধ্যমে সেনসেশন হয়ে উঠেছেন। তাঁর ফলোয়ার্স সংখ্যা কেবল বাড়ছে। অভিনেত্রী ছবি দিলেই সব কাজ ফেলে যেন ভক্তদের সমস্ত আকর্ষণ তাঁর দিকেই ছুটে যায়। গ্ল্যামার জগতের শীর্ষে দাঁড়িয়ে, সমস্ত আলো পরিবৃত হয়ে তিনি মন দিলেন কাকে? তা জানতে চায় সকলেই। শোনা গিয়েছিল ঋতাভরী তাঁর, মানসিক চিকিৎসক বন্ধুকে মন দিয়েছেন। সামাজিক মাধ্যমে আগে তাঁদের বেশ কিছু ছবি দেখা গেলেও এখন আর দেখা যায় না। এরই মাঝে প্রকাশ্যে কাকে ভালোবাসা জানালেন অভিনেত্রী ?
বৃহস্পতিবার সকালে নিজের সামাজিক মাধ্যমে লম্বা পোস্ট দিয়েছেন অভিনেত্রী। তাঁর বন্ধু রাহুল দাশগুপ্তর জন্মদিন। তাঁকে শুভেচ্ছা জানালেন অভিনেত্রী। লিখলেন, 'ধন্যবাদ এই পৃথিবীতে এসে, এটিকে সুন্দর বানানোর জন্য। ধন্যবাদ, যখন প্রয়োজন ছিল তখন আমাকে হাসানোর জন্য। ধন্যবাদ, সবসময় আমার পাশে দাঁড়ানোর জন্য। জীবনের শেষ পথে তোমার সঙ্গে হাঁটতে চাই। তোমাকে পাশে রেখেই মরতে চাই।'
বন্ধুর সঙ্গে একাধিক ছবি শেয়ার করেছেন ঋতাভরী। কখনও শাড়িতে কখনও আবার ওয়েস্টার্ন পোশাকে তাঁকে যথারীতি মোহময়ী লাগছে। প্রত্যেকটি ছবিতে লক্ষণীয় বন্ধু রাহুল দাশগুপ্তর ছবি। নেটিজেনরা অভিনেত্রীর বন্ধুকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন, কিন্তু আসলে নজর রয়েছে ঋতাভরীর উপর।
মাদক-বিরোধী অভিযানে তৎপর রাজ্য প্রশাসন। ৩৫ কেজি গাঁজা (Weed) সহ দু'জনকে গ্রেফতার করল এসটিএফ (STF) ও বারাসাত থানার (Barasat Police) পুলিস। ঘটনাটি ঘটেছে বারাসতের (North 24 Parganas) হৃদয়পুর মোড়ের কাছে বন্ধ পেট্রোল পাম্প সংলগ্ন এলাকায়। ইতিমধ্যেই ঘটনার তদন্তে পুলিস। জানা গিয়েছে, অভিযুক্তদের রবিবার বারাসত জেলা আদালতে পেশ করা হবে।
পুলিস সূত্রে খবর, অভিযুক্ত দুই ব্যক্তির নাম টিঙ্কু শেখ ও আখতার শেখ। অভিযুক্ত দু'জনই মুর্শিদাবাদের রানীনগরের বাসিন্দা। পুলিস আরও জানায়, গোপন সূত্রে খবর পেয়েই ৩৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। এসটিএফের-র কাছে খবর ছিল মুর্শিদাবাদ থেকে গাড়ি করে গাঁজা নিয়ে আসা হচ্ছে। এমনকি সেই গাঁজা বারাসতের হৃদয়পুর মোড়ের কাছে বন্ধ পেট্রোল পাম্প সংলগ্ন এলাকায় হাত বদলও করা হবে। সেই মতো এসটিএফ বারাসত থানার পুলিসকে নিয়ে গাড়ি তল্লাশি করে ওই দুজনকে আটক করে।
ইতিমধ্যেই অভিযুক্তদের জিজ্ঞাসাবাদ করে এই চক্রের বাকি পাণ্ডাদেরও ধরার চেষ্টা করছে পুলিস।
বেঙ্গল এসটিএফ ও বন দফতরের যৌথ অভিযানে জলপাইগুড়ি (Jalpaiguri) জেলার রানীনগরে উদ্ধার লক্ষ লক্ষ টাকা মূল্যের দামী চোরাই কাঠ (Wood)। এই পাচারের ঘটনায় অভিযুক্ত হরিয়ানার এক ব্যক্তি। বুধবার সকালে গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বেঙ্গল এসটিএফ-র দল বন বিভাগের সঙ্গে যৌথভাবে জলপাইগুড়ির রানীনগর হাইওয়ের কাছে অভিযান চালায়। এই অভিযানে জাতীয় সড়কে সন্দেহজনক ওই ট্রাক আটক করা হয়। বেলাকোবা ফরেস্ট রেঞ্জের বন আধিকারিকরা আটক ট্রাক থেকে পাচার উদ্দেশে থাকা সেগুন কাঠের মোট ৯৭টি ব্লক উদ্ধার করেন।
প্রাথমিক তদন্তে খবর, অসম থেকে এই কাঠগুলো পাচার হচ্ছিল। এই ঘটনায় অভিযুক্তর নাম অজিত, বয়স ২৯ বছর। বৃহস্পতিবার অভিযুক্তকে আদালতে পেশ করা হবে। বন দফতর সূত্রে খবর বাজেয়াপ্ত কাঠের বাজারমূল্য প্রায় পঞ্চাশ লক্ষ টাকা।
একই রাতে কোথাও দেড় কোটি টাকার গাঁজা পাচার (Smuggling) রুখলেন। আবার কোথাও পুরোনো ঘটনার অভিযুক্তদের জেরা করে তল্লাশি চালিয়ে উদ্ধার করলেন বিলাসবহুল গাড়ির সঙ্গে বিপুল টাকার নিষিদ্ধ মাদক (Drug)। কোথাও কলকাতা পুলিসের এসটিএফ, আবার কোথাও বিধাননগর কমিশনারেটের এসটিএফ।
পুলিস জানিয়েছে, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে মঙ্গলবার রাতে সার্ভে পার্ক থানা এলাকার বাইপাসের অজয়নগর মোড়ে অভিযানে যায় পুলিস। একটি এসইউভি গাড়ি থামিয়ে তার ভিতর থেকে ১২৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করেন কলকাতা পুলিসের এসটিএফ। মঙ্গলবার রাতেই, ওই গাড়ির চালক বরকত খান ওরফে ইমরানকে গ্রেফতার করেছে গোয়েন্দারা। প্রাথমিকভাবে পুলিসের অনুমান, ওড়িশা থেকে ওই গাঁজা পাচার করা হচ্ছিল দক্ষিণ শহরতলীতে। গাড়ির সিটের ভিতরে ওই মাদক ১০টি ব্যাগে ভরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল বলে জানায় পুলিস।
পাশাপাশি গত ১৬ই মার্চ বিধাননগরের নাওভাঙা নামক জায়গায় গোপন খবরের ভিত্তিতে তল্লাশি চালিয়ে বেঙ্গল এস টি এফ-র হাতে ধরা পড়েছিল মেহতাব বিবি এবং মোমিন খান নামক দুই ড্রাগ ব্যবসায়ী। সঙ্গে মিলেছিল বহুমূল্যের নিষিদ্ধ মাদক হিরোইন। এই ঘটনার তদন্ত চলাকালীন, মঙ্গলবার গভীর রাতে বেঙ্গল এস টি এফ-র তদন্তকারী অফিসারদের কাছে উঠে আসে চাঞ্চল্যকর তথ্য। রাতেই ওই এলাকায় আবার তল্লাশি চালিয়ে মেলে দুইটি বিলাসবহুল গাড়ির হদিশ। দুইটি গাড়িতেই পাওয়া যায় প্রচুর পরিমাণ নিষিদ্ধ মাদক (হেরোইন )। হাফ কিলো ওজনের মাদকের একটি ব্যাগ ছাড়াও, তিরিশ হাজারের উপর ক্ষুদ্র পুরিয়া পাওয়া যায় গাড়িতে। যার মোট ওজন দেড় কিলোগ্রাম।
উল্লেখ্য, ড্রাগচেইন-এর একদম শেষে বিভিন্ন মাধ্যমে নেশাড়ুদের কাছে এই পুরিয়া-ই পৌঁছে যেত। উপরোক্ত দুই ধৃতকে নিয়ে বেঙ্গল এস টি এফ-র তদন্তকারী টিম আরও তল্লাশি চালাবে বলেই আপাতত খবর।
খাস কলকাতায় প্রায় দু'কেজির উপরে হেরোইন উদ্ধার। এসটিএফ এবং মুচিপাড়া থানার যৌথ অভিযানে আটক এক ব্যক্তি। আটকের পর ব্যক্তিকে কোলে মার্কেট এলাকায় নিয়ে আসা হয়। জিজ্ঞাসাবাদ করে এত হেরোইনের উৎস কী জানতে চান তদন্তকারীরা। পুলিস সূত্রে খবর, ধৃতর ব্যাগ থেকে দু'কেজির উপরে হেরোইন বাজেয়াপ্ত হয়েছে। এই ঘটনার তদন্তে মুচিপাড়া থানার পুলিস। প্রাথমিকভাবে অনুমান, ধৃত ব্যক্তি দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিং-এর বাসিন্দা। গোপন সূত্রে খবরত পেয়ে এই অভিযান বলে পুলিস সূত্রে খবর।
হেরোইন উদ্ধার ঘিরে কোলে মার্কেটের মতো জনবহুল এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। পুলিস খতিয়ে দেখছে এতগুলো হেরোইন কীভাবে আসল ওই ব্যক্তির কাছে। পাশাপাশি এলাকার প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলে এসটিএফ এবং কলকাতা পুলিস। এত পরিমাণ হেরোইন উদ্ধারে তাজ্জব কোলে মার্কেটের ব্যবসায়ীরা।