পার্থ ভৌমিক (সেচমন্ত্রী: প.ব.সরকার ): রাজ্যের প্রাপ্য অর্থ এবং ১০০ দিনের কাজের পাওনার জন্যই আমাদের দিল্লি যাত্রা। দীর্ঘদিন ধরে মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের কাছে দরবার করেছেন, নিজে ব্যক্তিগত ভাবে গিয়েছেন। অনুরোধের পরেও রাজ্যের গরিব ১০০ দিনের কর্মীরা যখন তাদের প্রাপ্ত টাকা পায়নি তখনই আমাদের দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ঠিক করেছিলেন একেবারে সদলে দিল্লিতে গিয়ে অবস্থান আন্দোলন করবেন। সেই মোতাবেক তিনি বেশ কয়েক মাস আগে জানিয়ে দিয়েছিলেন আমরা তৃণমূলের সর্বস্তরের নেতা কর্মীরা ২ অক্টোবর, মহাত্মা গান্ধীর জন্মদিনে দিল্লিতে প্রতিবাদ আন্দোলন করবো এবং শুরুটাই হবে গান্ধীঘাট থেকে।
তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় দেখুন, হঠাৎ শেষ মুহূর্তে ৩ তারিখেই কোর্টের নির্দেশে ডেকে পাঠালো কেন্দ্রীয় এজেন্সি। অভিষেক পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছিলেন যে তিনি অপারগ। এরপর আমাদের ভাড়া করা ট্রেন বাতিল করে দেওয়া হলো। বাধ্য হয়েই আমরা বাসের ব্যবস্থা করলাম। আমরা তো ঠিকই করেছিলাম সবাই একসাথে যাবো কিন্তু সিকিউরিটি থেকে এবারে নিষেধ করা হলো। কাজেই অসহায় মানুষগুলিকে বাসে করে দিল্লিতে পাঠাতে হলো। ৪২ ঘণ্টার বাস জার্নি যে অতি কঠিন বিষয় তা আর বলার অবকাশ রাখে না। এর মধ্যে ঝাড়খন্ড এবং বিহারের প্রশাসন যথেষ্ট সহযোগিতা করেছেন, কিন্তু বাধা এলো যোগীর রাজ্যে। শেষ পর্যন্ত ২ অক্টোবর ভোররাতে যখন সবাই দিল্লিতে গিয়ে পৌছালো তখন তাঁদের শরীরে আর কিছুই নেই কিন্তু কেউ তাতে দমে যায়নি।
২ অক্টোবর দুপুরে আমরা গান্ধী স্মৃতিতে পুষ্পাঞ্জলি দিয়ে প্রতিবাদ শুরু করলে দিল্লি পুলিস এসে প্রবল বাধা দেওয়া শুরু করলো। এই পুলিস কিন্তু অমিত শাহের অধীনস্ত। এই বাধা শেষ পর্যন্ত ধাক্কাধাক্কিতে পরিণত হয়। আহত হয় আমাদের কর্মী নেতারা। মোবাইল হারায় কয়েকজন, সুজিত বোসতো যতটাই হারিয়ে ফেললেন ধাক্কায় এবং চোটে। অভিষেকের দিকেও ধেয়ে আসছিলো প্রশাসন। প্রতিবাদের প্রাথমিক কাজ সেরে আমরা ফিরে আসি।
মঙ্গলবার আমাদের সাধারণ সম্পাদক ঠিক করেন যে, এই আহত এবং বিধ্বস্ত মানুষদের আর কষ্ট না দিয়ে তাদের ফেরত পাঠাতে হবে। সেই মোতাবেক যন্তরমন্তরে জমায়েতের পরে তাদের আমরা কলকাতাগামী বাসে তুলে দিয়ে আমরা বিভিন্ন পদে থাকা নেতামন্ত্রীরা মিছিল করে কৃষি ভবনের দিকে যাবো, তাতে আমাদের উপর হামলা হলে হবে। আন্দোলন তো শুরু, এর শেষ দেখতে চাই, জানিয়েছেন অভিষেক। এখন অভিষেক দেশের সমস্ত মিডিয়ার কাছে 'জাতীয় নেতার' উপাধিটা পেয়ে গেলেন, সরকার ও বিরোধী ঐক্যও তাই বলছে।
মঙ্গলবার দিল্লিতে ফের তৃণমূলের ধরনা কর্মসূচি। তবে সেখানে কিছুটা রদবদল ঘটেছে। সকালের পরিবর্তে দুপুরে যন্তর মন্তরের সামনে ধরনা হবে। একইসঙ্গে এদিন, কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী নিরঞ্জন জ্যোতির সঙ্গে কথা বলবেন সাংসদরা।
সোমবার সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাসভবনে দলীয় বৈঠকের পর অভিষেক সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে জানান, মঙ্গলবার দুপুর ১টা থেকে যন্তর মন্তরে ধরনা কর্মসূচি। সেখানে থাকবেন ১০০ দিনের ‘জব কার্ড হোল্ডার’রা । সঙ্গে থাকবেন তৃণমূলের সাংসদ, মন্ত্রী, বিধায়ক, জেলা পরিষদের সভাধিপতি, সহ-সভাধিপতি, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতিরা। এরপর সন্ধে নাগাদ কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের পরিকল্পনা রয়েছে তাঁদের। সেখানে রাজ্যের দাবিদাওয়া জানাতে যাবেন তাঁরা। অভিষেক স্পষ্ট জানিয়েছেন, তাঁদের প্রশ্নের যদি যথাযথ উত্তর না দেওয়া হয়, তাহলে পরবর্তী পদক্ষেপ ঘোষনা করবেন তাঁরা।
রাজঘাটে মহাত্মা গান্ধীর জন্মবার্ষিকী দিনই ধরনা শুরু করেছে বাংলার শাসক দল। রাজ্যের বকেয়ার পরিসংখ্যান দিয়ে আনা হয় পোস্টার। যদিও এই মঞ্চে কোনও রাজনৈতির স্লোগান দেওয়া যাবে না বলেও সাফ জানিয়ে দেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
কেন্দ্রীয় বঞ্চনার অভিযোগে দিল্লিতে (Delhi) তৃণমূল (TMC)। মোদী সরকারকে নিশানা করে একাধিক অভিযোগ এনেছে। সোমবার রাজঘাটে ধরনায় বসলেও কিছুক্ষণ পরই সেখান থেকে উঠিয়ে দেয় দিল্লি পুলিস (Delhi Police)। আর এবারে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় প্রকাশ্যে আনলেন আগামীকালের কর্মসূচি। এছাড়াও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের হুঁশিয়ারি, মঙ্গলবার দুপুরে যন্তর-মন্তরে প্রতিবাদ সভায় যোগ দেবেন সাধারণ মানুষ, জব কার্ড হোল্ডাররা। দিল্লি পুলিস তাঁদের গায়ে হাত দিলে ছেড়ে দেওয়া হবে না।
সূত্রের খবর, সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাসভবনে বৈঠকের পড়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায় জানিয়েছেন, 'কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রথমে আমাদের সঙ্গে দুপুর ১২টায় দেখা করার কথা জানিয়েছিলেন। পরে ই-মেল করে জানানো হয়, দুপুরে তাঁর সময় হবে না, সন্ধ্যায় দেখা করবেন। তাই দুপুর ১টা থেকে আমরা যন্তর-মন্তরে সভা করব। বাংলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সাধারণ মানুষেরা এসেছেন, এই সভায় যোগ দেবেন। তাদের গায়ে দিল্লি পুলিস হাত দিলে পরিণতি ভয়ঙ্কর হবে।'
তিনি আরও জানিয়েছেন, কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী তাঁদের সাক্ষাতের সময় দিয়েছেন। সন্ধ্যা ৬টায় কৃষি ভবনে কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী নিরঞ্জন জ্যোতির সঙ্গে দেখা করতে যাবে তৃণমূলের এক প্রতিনিধি দল। আগামীকাল তাঁদের প্রতিনিধি দল কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর কাছে রাজ্যের দাবি জানাতে যাবে। যদি তাঁরা তাঁদের প্রশ্নের জবাব সঠিক ভাবে না পায়, তা হলে মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে বেরিয়েই পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করবেন বলে জানিয়েছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
কেন্দ্রীয় বঞ্চনার বিরুদ্ধে রাজঘাটে প্রায় ঘন্টা দেড়েক প্রতিবাদ কর্মসূচি চলে। হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে বিক্ষোভ দেখানো হয় কেন্দ্রের বিরুদ্ধে। অভিযোগ ঠিক সে সময় দিল্লী পুলিশে তরফ থেকে এই ধরণা কর্মসূচি উঠিয়ে নিতে বলা হয়। এরপর হঠাৎই সংসদ এবং তৃণমূল কর্মীদের দিকে লাঠি উঁচিয়ে তাড়া করতে শুরু করেন দিল্লির পুলিশ এবং সিআরপিএফ জওয়ানরা। এরপরেই তৃণমূলের সঙ্গে অর্থাৎ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বচসা বেঁধে যায় দিল্লি পুলিশের। এরপরই রাজঘাটে ধরনা-অবস্থান থেকে উঠেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে সরাসরি কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সুর চড়ালেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
সোমবার তিনি বলেন, "শান্তি-সাধনা, কৃচ্ছ সাধনা, জাতির জনকের সংগ্রামের প্রতীক হল রাজঘাট। ২০২১ সাল থেকে ১৫,২০০ কোটি টাকা বাংলার পাওনা রয়েছে। জোর করে টাকা আটকে রেখেছে বিজেপি সরকার। এই বকেয়ার দাবিতে আমরা এই রাজঘাট থেকে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ শুরু করছি।" রাজঘাটে ২ ঘণ্টা শান্তিপূর্ণ অবস্থান করার সময় নেওয়া হয়েছিল জানিয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, 'আমরা রাজঘাটে ১টায় আসি। তাঁকে পুষ্প দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করে ১.১০ মিনিট থেকে শান্তিপূর্ণ অবস্থান করি। কিন্তু, ১০ মিনিট অন্তর পুলিশ, সিআরপিএফ, সিআইএসএফ জওয়ানরা এসে মহিলাদের অবস্থান থেকে তোলার চেষ্টা করে, তাদের সঙ্গে ধ্বস্তাধস্তি হয়।'
এপ্রসঙ্গে কেন্দ্রের প্রতি সুর চড়িয়ে অভিষেক বলেন, “গান্ধীজি কারও পৈতৃক সম্পত্তি নয়, সরকারের কেনা সম্পত্তি নয়। গান্ধীজি গোটা দেশের গর্ব। তাঁকে স্মরণ করার সকলের সমান অধিকার আছে। সকলের এই রাজঘাটে এসে বসা, গান্ধীজিকে স্মরণ করা, তাঁর পথকে পাথেয় করে অনুপ্রাণিত হওয়ার অধিকার আছে। আমরাও এসেছি তাঁকে পাথেয় করে আন্দোলন তীব্রতর করার। আমরা কেউ শ্লোগান দিইনি। টাকা ছাড়তে হবে পোস্টার নিয়ে কর্মসূচি করেছি। শান্তিপূর্ণ অবস্থান করেছি। তারপরেও অনেক চেষ্টা করেছে আমাদের আটকানোর, আমরা ২ ঘণ্টা অবস্থান করব বলেছিলাম, তাই করেছি।
কেন্দ্রীয় বিরুদ্ধে ১০০দিনের কাজ এবং আবাস যোজনার টাকা আটকে রাখার অভিযোগ তুলে দিল্লির রাজপথে প্রতিবাদ কর্মসূচি গ্রহণ করে তৃণমূল। আজ অর্থাৎ সোমবার এই কর্মসূচির প্রথম দিনে রাজঘাটে প্রায় ঘন্টা দেড়েক এই প্রতিবাদ কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে বিক্ষোভ দেখানো হয় কেন্দ্রের বিরুদ্ধে। অভিযোগ ঠিক সে সময় দিল্লি পুলিসের তরফ থেকে এই ধরনা কর্মসূচি উঠিয়ে নিতে বলা হয়। এরপর হঠাৎই সাংসদ এবং তৃণমূল কর্মীদের দিকে লাঠি উঁচিয়ে তাড়া করতে শুরু করেন দিল্লির পুলিস এবং সিআরপিএফ জওয়ানরা। এরপরেই তৃণমূলের সঙ্গে অর্থাৎ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বচসা বেঁধে যায় দিল্লি পুলিসের। এরপরই ফাঁকা হয়ে যায় তৃণমূলের ধরনা অঞ্চল অর্থাৎ রাজঘাট।
সূত্রের খবর, প্রায় ঘণ্টা দেড়েক ধরনা চলার পর তৃণমূল সাংসদদের উঠে যাওয়ার নির্দেশ দেয় দিল্লি পুুলিস। ৫ মিনিট সময় দেওয়া হয় তাদের। হুঁশিয়ারি দেওয়া হয় পাঁচ মিনিটের মধ্যে রাজঘাট খালি না করলে, জোর করে বের করে দেওয়া হবে। সেই নির্দেশ মেনেই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ তৃণমূল সাংসদরা রাজঘাট থেকে বেরিয়ে এলেও, অভিযোগ হঠাৎ লাঠি উঁচিয়ে তাড়া করতে শুরু করে সিয়ারপিএফ ও দিল্লি পুলিস।
রাজঘাট থেকে চুরি শান্তনু সেনের মোবাইল ফোন। সোমবার এই অভিযোগ জানিয়ে নিজেই তার সোশ্যাল মাধ্যমে পোস্ট করেন তিনি। সূত্রের খবর, কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগে সোমবার এবং মঙ্গলবার দুদিনই দিল্লিতে প্রতিবাদ কর্মসূচিতে শামিল হোন তিনি। অভিযোগ, সোমবার রাজঘাটে প্রতিবাদ কর্মসূচিতেই তার মোবাইল ফোনটি পকেটমারি হয়। এরপরেই তিনি তার সোশ্যাল মাধ্যমে অর্থাৎ ফেসবুকে একটি পোস্ট করে এ ঘটনা জানান। ফেসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, রাজঘাট থেকেই তার বিদেশি কোম্পানির মোবাইলটি পকেটমারি হয়। এরপর অবশ্য সিএন ডিজিটাল এর পক্ষ থেকে তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তাকে ফোনে পাওয়া যায়নি।
'কেন্দ্রীয় বঞ্চনা'র অভিযোগে দিল্লির যন্তর মন্তরে (Jantar Mantar) ধরনা দিতে চেয়েছিল রাজ্যের তৃণমূল সরকার। ধরনার জন্য লিখিত আবেদনও দেওয়া হয়েছিল দিল্লি পুলিসের কাছে। শেষ পর্যন্ত তৃণমূলের ধরনার জন্য অনুমতি দেয়নি দিল্লি পুলিস। কিন্তু সেই জায়গাতেই ২০০৯-এর প্রাথমিক চাকরিপ্রার্থীদের আধ ঘণ্টা ধরনা করার ক্ষেত্রে সায় দিয়েছে দিল্লি পুলিস। ফলে সোমবার যন্তর মন্তরে ধরনায় বসেন দক্ষিণ ২৪ পরগনার ২০০৯ সালের প্রাথমিকের চাকরিপ্রার্থীরা।
কেন্দ্রীয় প্রকল্পে বাংলার প্রতি বঞ্চনার অভিযোগে মোদী সরকারের বিরুদ্ধে দিল্লিতে রাজঘাটে আন্দোলনে বসেছে তৃণমূল। ফলে তৃণমূল সাংসদ-বিধায়করা যখন দিল্লির রাজঘাটে ধরনা-বিক্ষোভে সামিল হয়েছে, সেসময় রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে নিয়োগে বঞ্চনার অভিযোগে মোদী সরকারের দ্বারস্থ হয়ে দিল্লির যন্তর মন্তরে ধরনায় বসেন দক্ষিণ ২৪ পরগনার ২০০৯ সালের প্রাথমিকের চাকরিপ্রার্থীরা। তাঁরা এদিন হাতে পোস্টার নিয়ে বিক্ষোভ দেখান। তাঁরা জানিয়েছেন, তাঁরা ১৪ বছরের বঞ্চনার কথা বলতে এসেছেন দিল্লিতে।
চাকরিপ্রার্থীরা আরও জানিয়েছেন, তাঁরা চাকরির দাবিতে এখানে ধরনায় বসেছেন। বাংলায় একাধিক জায়গায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের সঙ্গে দেখা করতে গেলেও তাঁদের লালবাজারে নিয়ে যাওয়া হয়েছে, গ্রেফতার করা হয়েছে। ফলে তাঁরা এবারে দিল্লি এসেছেন। এমনকি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় যেখানে যেখানে ধরনায় বসবেন, সেখানেই তাঁরা বিক্ষোভ দেখাবেন বলে জানিয়েছেন চাকরিপ্রার্থীরা। প্রধানমন্ত্রী এবং কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রীর কাছে লিখিত ভাবে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানানো হবে বলেও জানিয়েছেন তাঁরা।
জঙ্গি (Terrorists) দমনে বড় সাফল্য পেল দিল্লির পুলিস (Delhi Police)। গত মাসেই এনআইএ-এর তরফে জানানো হয়েছিল, দিল্লির বুকে ঘুরে বেড়াচ্ছে তিন আইএস (ISIS) জঙ্গি। তাদের মধ্যেই এক সন্দেহভাজন জঙ্গিকে গ্রেফতার করল দিল্লি পুলিসের স্পেশাল সেল। সোমবার সকালে দিল্লি পুলিসের স্পেশাল সেল এনআইএ-এর তালিকাভুক্ত 'মোস্ট ওয়ান্টেড' সন্ত্রাসবাদী শাহনওয়াজ ওরফে শৈফি উজ্জমাকে গ্রেফতার করল। এই শাহনওয়াজের মাথার দাম তিন লক্ষ টাকা ঘোষণা করেছিল এনআইএ। এছাড়াও আরও তিন জন সন্দেহভাজন জঙ্গিকে গ্রেফতার করেছে স্পেশাল সেল।
এনআইএ সূত্রে খবর, বেশ কয়েকদিন ধরেই এই মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গিদের খোঁজার জন্য দিল্লি জুড়ে তল্লাশি চালানো হচ্ছিল। অবশেষে তাদের মধ্যে একজনকে গ্রেফতার করেছে দিল্লি পুলিসের স্পেশাল সেল। জানা গিয়েছে, উত্তর ভারতে এক বড়সড় সন্ত্রাসবাদী হামলার ছক কষেছিল তারা। কিন্তু সেই ছক বানচাল করেই তাকে গ্রেফতার করতে সফল হয়েছে দিল্লি পুলিস। বর্তমানে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
সূত্রের খবর, সন্দেহভাজন আইএস জঙ্গি শাহনওয়াজ পেশায় ইঞ্জিনিয়ার। পরে সন্ত্রাসবাদী সংগঠন আইএসআইএস-এর সঙ্গে যুক্ত হয়।। জানা গিয়েছে, শাহনওয়াজ 'পুনে আইসিস মডিউল' কেসের সঙ্গেও জড়িত ছিল। সেসময় তাকে পুনে পুলিস গ্রেফতার করলেও পরে পালিয়ে গিয়ে দিল্লিতে আশ্রয় নেয়। এর পর আজ দিল্লির গোপন ডেরা থেকেই তাকে গ্রেফতার করা হয়। যা বড়সড় সাফল্য বলেই মনে করা হচ্ছে।
রাজধানী দিল্লির (Delhi) বুকে নাকি ঘুরে বেড়াচ্ছে তিন আইএস বা 'ইসলামিক স্টেট'-এর তিন জঙ্গি (ISIS Terrorists)। ফলে তাঁদের খুঁজে বের করতে দিল্লিতে চিরুনি তল্লাশি করছে সন্ত্রাসদমন শাখা। জঙ্গিদের খুঁজে বের করে দিতে পারলেই দেওয়া হবে পুরষ্কার, এমনটাই ঘোষণা করা হয়েছে সন্ত্রাসদমন শাখার পক্ষ থেকে। আবার এনআইএ অর্থাৎ জাতীয় তদন্তকারী সংস্থাও তাদের তল্লাশি শুরু করেছে বলে খবর। সূত্রের খবর, আইএস জঙ্গিদের খোঁজ দিলেই মাথাপিছু দেওয়া হবে তিন লক্ষ টাকা। অর্থাৎ যে তাদের খোঁজ দেবেন, তিনি পুরষ্কার হিসাবে পেয়ে যাবেন ৯ লক্ষ টাকা।
এনআইএ সূত্রে খবর, ওই তিন জঙ্গির নাম মহম্মদ শেহনওয়াজ সুফিউজ্জামা আলম ওরফে আবদুল্লা, রিজওয়ান আব্দুল হাজি আলি এবং আবদুল্লা ফৈয়াজ শেখ। জানা গিয়েছে, এই তিন জঙ্গি 'পুনে আইসিস মডিউল' কেসের 'মোস্ট ওয়ান্টেড'। এই জঙ্গিদের দিল্লি কানেকশন প্রকাশ্যে আসার পর দিল্লি পুলিসের স্পেশাল সেলও তল্লাশি শুরু করেছে। পুনে পুলিস এবং জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা বা এনআইএ মিলে নানা জায়গায় ইতিমধ্যেই তল্লাশি চালিয়েছে, কিন্তু কোনও তথ্যপ্রমাণ মেলেনি।
বাঁকুড়ায় দেওয়াল চাপা পড়ে শিশু মৃত্যুর ঘটনায় তাদের পরিজনদের সঙ্গে দেখা করলেন তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ শান্তনু সেন এবং সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবং তার পরে, মৃতদের পরিবারের কয়েকজন সদস্যদের নিয়ে বিমানে করে দিল্লিও যান। জানা গিয়েছে, তৃণমূলের আন্দোলনে যোগ দিতে পারেন তাঁরা।
প্রবল বৃষ্টিতে বাঁকুড়ায় দেওয়াল চাপা পড়ে মৃত্যু হয় তিনজন শিশুর। সেই ঘটনার পর রবিবার সকালেই মৃত শিশুদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে যান শান্তনু ও সায়ন্তিকা। সেখানে পুরো ঘটনার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ি করেন তাঁরা। তারপরেই ওই পরিবারের কয়েকজন সদস্যকে নিয়ে দিল্লি চলে যান।
শনিবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর থানার বোড়ামারা গ্রামে। পুলিশ জানিয়েছে, মৃত তিন শিশু পাঁচ বছর বয়সি রোহন সর্দার, চার বছরের নিশা সর্দার এবং তিন বছরের অঙ্কুশ সর্দার।
শুক্রবার বিকেল থেকেই খারাপ আবহাওয়া রাজ্য জুড়ে। বাঁকুড়াতেও বৃষ্টি হচ্ছিল দফায় দফায়। শনিবার সকালে বৃষ্টি কিছুটা কমতে গ্রামের এক কাঁচা বাড়ির পাশে খেলতে যায় ওই তিন শিশু। তখনই দুর্ঘটনাটি ঘটে।
সোমবার ও মঙ্গলবার, অর্থাৎ ২রা ও ৩রা অক্টোবরের কর্মসূচি ঠিক কি হবে? এবার তা নিয়েই দলের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসতে চলেছেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সূত্রের খবর, সাংসদ সৌগত রায়ের দিল্লির বাসভবনে বৈঠকটি সূচিত হতে চলেছে। বৈঠকে উপস্থিত থাকার কথা দলের বেশ কিছু সাংসদ এবং শীর্ষস্থানীয় নেতানেত্রীর। এই বৈঠকেই সোমবার এবং মঙ্গলবার দলের দু’দিনের কর্মসূচির রূপরেখা চূড়ান্ত হতে পারে বলে ওই সূত্রের খবর।
একদিকে জাস্টিস সিনহার নির্দেশ ৩রা অক্টোবর ইডির তলবে হাজরা দিতে হবে অভিষেককে। অন্যদিকে কেন্দ্রীয় বঞ্চনার বিরুদ্ধে যে প্রতিবাদ কর্মসূচি তার দায়ভার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাঁধেই এ অবস্থায় ঠিক কি কর্মসূচি হতে চলেছে সোমবার ও মঙ্গলবার! সেটাই ঠিক হবে এই বৈঠকে এমনটাই সূত্রের খবর। আগেই তৃণমূলের তরফে দলের বেশ কিছু সাংসদ এবং নেতানেত্রীদের রবিবারের মধ্যে দিল্লি পৌঁছে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া। তাঁদের অধিকাংশই রবিবার দুপুরের মধ্যে রাজধানীতে পৌঁছে যাচ্ছেন বলে জানা গিয়েছে। রবিবার দিল্লিতে পা রাখছেন অভিষেকও। তৃণমূল সূত্রে খবর, অভিষেক দিল্লি পৌঁছনোর পরেই এই বৈঠক শুরু হতে পারে। বৈঠকের পাশাপাশি একটি নৈশভোজও হতে পারে সৌগতের বাসভবনে। ওই নৈশভোজে দলের বেশ কিছু রাজ্যসভা ও লোকসভার সাংসদ এবং গুরুত্বপূর্ণ নেতামন্ত্রীদের ডাকা হয়েছে।
২ অক্টোবর, সোমবার রাজঘাটে কর্মসূচি রয়েছে তৃণমূলের। কিন্তু ওই দিন মহাত্মা গান্ধীর জন্মদিন হওয়ায় রাজঘাটে শ্রদ্ধা জানাতে যাবেন রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, উপরাষ্ট্রপতি-সহ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা। সে ক্ষেত্রে নিরাপত্তার কড়াকড়ির কারণে কখন রাজঘাটে ঢোকার অনুমতি মিলবে, তা স্পষ্ট নয় তৃণমূল নেতৃত্বের কাছেও। প্রাথমিক ভাবে ঠিক হয়েছে, দলের বেশ কিছু সাংসদ এবং মন্ত্রী রাজঘাটে যাবেন। তবে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে কী পরিকল্পনা নেওয়া হবে, তা চূড়ান্ত হবে রবিবার রাতের বৈঠকে।
দিল্লির উদ্দেশ্যে রওনা দিলেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সূত্রের খবর, আগামীকাল অর্থাৎ ২ ও ৩ অক্টোবর দিল্লিতে কেন্দ্রের বঞ্চনার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ কর্মসূচি রয়েছে তৃণমূলের। এই কর্মসূচির দায়িত্বে রয়েছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। যদিও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে ৩ অক্টোবর কলকাতায় সিজিও কমপ্লেক্সের তলবে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে।এ অবস্থায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের দিল্লির উদ্দেশ্যে রওনা নিঃসন্দেহে তৃণমূলের এই আন্দোলনকে বেগ দেবে বলা যায়। সূত্রের খবর আজ অর্থাৎ রবিবার দিল্লিতে দলীয় নেতাদের সঙ্গে সোমবার এবং মঙ্গলবার এর কর্মসূচি নিয়ে একটি কৌশলী বৈঠকে বসতে চলেছেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
নয়াদিল্লিতে বন্ধ হয়ে গেল আফগানিস্তানের দূতাবাস। শনিবার এই নিয়ে বিবৃতি জারি করেছে আফগান সরকার। নয়াদিল্লির কূটনৈতিক অসহযোগিতাকে কারণ হিসেবে দেখানো হয়েছে। নয়াদিল্লির দূতাবাসে কর্মীর অভাব ও আর্থিক সাহায্যও ছিল না। নিজেদের সরকারের ব্যর্থতার কথাও উল্লেখ করেছে আফগানিস্তান।
তালিবান সরকার ক্ষমতায় আসার পরই রাজনৈতিক পটপরিবর্তন হয়েছে আফগানিস্তানের। এরপরই নয়াদিল্লির সঙ্গে সম্পর্ক অবনতি হয় পড়শি দেশের। তালিবান সরকার তাঁদের বিবৃতিতে জানিয়েছে, "এটি অত্যন্ত দুঃখজনক, হতাশার। নয়াদিল্লিতে আফগানিস্তানের দূতাবাসের কার্যকলাপ বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দুই দেশের ঐতিহাসক সম্পর্ক ও চুক্তির কথা বিবেচনা করেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।"
ভারতে আফগান দূতাবাসের নেতৃত্বে ছিলেন রাষ্ট্রদূত ফরিদ মামুন্দজে। ২০২১ সালের অগাস্টে তালিবান আফগান সরকারের ক্ষমতা দখল করার পরে তিনি দায়িত্ব নিয়ে আসেন। ভারত এখনও তালিবান সরকারকে স্বীকৃতি দেয়নি। আফগানিস্থান যাতে ভারত বিরোধী কার্যকলাপ না করে, সেদিকেও জোর দেয় ভারত। এবার নয়াদিল্লির দূতাবাস বন্ধ করার সিদ্ধান্ত আফগান সরকারের।
ট্রেন বাতিল, বিমান বাতিল সত্ত্বেও বাধা মানতে নারাজ ছিল তৃণমূল। এবার নতুন বাধা দুর্ঘটনা। সূত্রের খবর, ট্রেন বাতিল হলেও দলীয় কর্মীদের বাসে পাঠানোর ব্যবস্থা করেছিল তৃণমূল। কথামত বাসে করেই দিল্লির উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছিল তৃণমূল কর্মীরা। সূত্রের খবর, দিল্লিগামী ৫০ টি বাসের মধ্যে একটি বাস দুর্ঘটনার কবলে। সূত্রের আরও খবর, বৃষ্টি ও নিম্নচাপের দাপটে ঝাড়খণ্ডে বাসটি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। এই দুর্ঘটনায় ২৫ জন গুরুতর আহত হয়েছে বলেই সূত্রের খবর। ১১ জন আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি।
সূত্রের খবর, ঝাড়খণ্ডের কোডারমার কাছে এই দুর্ঘটনাটি ঘটেছে বলে খবর। কোডারমায় একটা পাথরে ধাক্কা মারে বাসটি। সামনের ডাম্পার ভেঙে যায়। তাদের নিয়ে এই মুহূর্তে বাসটা পুরুলিয়া হাসপাতালে গিয়েছে। সেখানেই আহতদের চিকিৎসা চলছে বলেই সূত্রের খবর।
কথাই ছিল সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আগামী গান্ধী জয়ন্তীতে দিল্লিতে প্রতিবাদ কর্মসূচি নিয়ে দুটি দিন দলের কর্মীদের সাথে অবস্থান আন্দোলন করবেন। শেষ সময়ে বিভিন্ন বাঁধা আসতে দেখা গেলো। প্রসঙ্গত অভিষেকের এই দিল্লিতে গিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের কথা ২১ জুলাইয়ের মঞ্চ এবং ২৮ অগাস্ট ছাত্র সমাবেশে ঘোষণাই করেছিলেন অতএব এটি নিঃসন্দেহে পূর্ব নির্ধারিত। কিন্তু সমস্যা হয়েছে দুটি। প্রথমত কোর্টের নির্দেশে ইডি অভিষেককে ডেকে পাঠিয়েছে ৩ অক্টোবর, যেদিন তাঁর দিল্লির আন্দোলনে থাকার কথা। অভিষেককে অবিশ্যি এর আগেও 'ইন্ডিয়া' জোটের শেষ বৈঠকের দিনেই ডাকা হয়েছিল এবং তিনি গিয়েওছিলেন। এবারে তিনি স্পষ্ট জানিয়েছেন যে, থাকতে পারবেন না।
দ্বিতীয়ত অভিষেকের বক্তব্য অনুযায়ী তিনি দিল্লি সফরের জন্য একটি বিশেষ ট্রেন বুক করেছিলেন, যে গাড়িতে তাঁর দলের অনুগামীদের যাওয়ার কথা কিন্তু শুক্রবার শেষ মুহূর্তে রেলওয়ে কোম্পানি জানিয়েছে যে, ট্রেন দেওয়া সম্ভব নয়। শুক্রবার অভিষেক নেতাজি ইনডোরে দলের দিল্লি যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে মিডিয়ার সামনে জানালেন যে, টাকা জমা সত্বেও ট্রেন বাতিল করা হয়েছে এবং দাবি করেন যে এটি কেন্দ্রীয় সরকারের চক্রান্ত। তিনি এও বলেন যে, যে ভাবেই হোক দিল্লি যাওয়া হবেই কারণ কয়েক হাজার মহিলা পুরুষ অপেক্ষা করছে।
রাতারাতি ব্যবস্থা যতটুকু করা হল তা এই রকম, প্রচুর বাস ভাড়া করা হয়েছে। সেগুলি যে ভলভো এমন নয়। তবে স্লীপার কোচের ব্যবস্থা করা হয়েছে যাতে যাত্রীরা শুয়ে বসে যেতে পারে। দূরত্ব অনেকটাই। সম্পূর্ণ বিহার, উত্তরপ্রদেশ ছাড়িয়ে দিল্লি। শনিবার বেলায় যে বাস ছাড়লো তা দিল্লি পৌঁছাতে অন্তত দুটি রাত লেগে যাবে। অন্যদিকে দলের নেতা মন্ত্রীদের অনেকেই রাজধানী এক্সপ্রেসে যাচ্ছেন এমনটিই জানা গেলো মন্ত্রী শশী পাঁজার সূত্র মাধ্যমে। নিঃসন্দেহে এখন এই দিল্লি যাত্রা বড় খবর সারা দেশের কাছে। লক্ষণীয় বিষয়ে থাকবে গান্ধী জয়ন্তী।