চিনে সংক্রমণ (Covid19) ছড়ানো করোনার নতুন উপপ্রজাতি যাতে ভারতে সংক্রামক না হয়, সেই লক্ষে কোভিড ঠেকাতে আরও কড়া পদক্ষেপ মোদী সরকারের (Modi Government)। অন্য দেশ থেকে যারা ভারতে নামছেন, তাঁদের ক্ষেত্রে আরও সাবধান হওয়ার নীতি গ্রহণ করছে কেন্দ্র। সংবাদ সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, অবিলম্বে বিশ্বের ছয় দেশ থেকে ভারতে আসা যাত্রীদের উপর জারি হবে নতুন বিধি (Strict Restriction)। ওই দেশগুলি থেকে আসা যাত্রীদের কোভিড পরীক্ষার রিপোর্ট নেগেটিভ বাধ্যতামূলক করছে মোদী সরকার। সম্প্রতি স্বাস্থ্য মন্ত্রকের বিশেষ রিপোর্টে উদ্বিগ্ন বিশেষজ্ঞরা। জানা গিয়েছে, গত ২ দিনে বিদেশ থেকে ভারতে আসা ৩৯ পর্যটকের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গিয়েছে। ভারত মহাসাগর সংলগ্ন জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, হংকং, তাইল্যান্ড এবং সিঙ্গাপুরে করোনার সংক্রমণ বাড়ছে। পিটিআই জানিয়েছে, এই ৬টি দেশ থেকে আসা পর্যটক অথবা এই দেশ ঘুরে দেশে ফেরা যাত্রীরা নেগেটিভ রিপোর্ট নিয়েই ভারতে ঢুকবে আগামী সপ্তাহ থেকেই চালু হতে পারে এই নতুন নিয়ম।
চিনে সংক্রমণ (Covid19) ছড়ানো করোনার নতুন উপপ্রজাতি যাতে ভারতে সংক্রামক না হয়, সেই লক্ষে কোভিড ঠেকাতে আরও কড়া পদক্ষেপ মোদী সরকারের (Modi Government)। অন্য দেশ থেকে যারা ভারতে নামছেন, তাঁদের ক্ষেত্রে আরও সাবধান হওয়ার নীতি গ্রহণ করছে কেন্দ্র। সংবাদ সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, অবিলম্বে বিশ্বের ছয় দেশ থেকে ভারতে আসা যাত্রীদের উপর জারি হবে নতুন বিধি (Strict Restriction)। ওই দেশগুলি থেকে আসা যাত্রীদের কোভিড পরীক্ষার রিপোর্ট নেগেটিভ বাধ্যতামূলক করছে মোদী সরকার।
সম্প্রতি স্বাস্থ্য মন্ত্রকের বিশেষ রিপোর্টে উদ্বিগ্ন বিশেষজ্ঞরা। জানা গিয়েছে, গত ২ দিনে বিদেশ থেকে ভারতে আসা ৩৯ পর্যটকের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গিয়েছে। ভারত মহাসাগর সংলগ্ন জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, হংকং, তাইল্যান্ড এবং সিঙ্গাপুরে করোনার সংক্রমণ বাড়ছে। পিটিআই জানিয়েছে, এই ৬টি দেশ থেকে আসা পর্যটক অথবা এই দেশ ঘুরে দেশে ফেরা যাত্রীরা নেগেটিভ রিপোর্ট নিয়েই ভারতে ঢুকবে আগামী সপ্তাহ থেকেই চালু হতে পারে এই নতুন নিয়ম।
ফের চোখ রাঙাচ্ছে করোনাভাইরাস। চিনে নতুন করে কোভিড ১৯ সংক্রমণ বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু চিন নয়, আমেরিকা,জাপান, জার্মানি, দক্ষিণ কোরিয়া, ব্রাজিলেও করোনার কেস বাড়তে শুরু করেছে। ফের করোনার গ্রাফ ঊর্দ্ধগামী হতেই সজাগ হতে শুরু করেছে ভারতও। নতুন করে নির্দেশিকা জারি করেছে ভারত সরকার। প্রত্যেকটি বিমানবন্দরে করা হচ্ছে র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট। আর তাতে করোনোভাইরাস ভারত এবং অন্য দেশের নাগরিক মিলিয়ে ৩৯ জন বিমানযাত্রীর রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে।
বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ সূত্র মারফত খবর, চিনে কোভিড সংক্রমণ বাড়ার পরেই বিমানবন্দরে বিদেশ থেকে আসা যাত্রীদের কোভিড পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা হয়। আর তা শুরু হয়েছে মাত্র দু’দিন হয়েছে। আর তাতে মোট ৩৯ জনের রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে।
আগামী বৃহস্পতিবার পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যাবেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য। ইতিমধ্যেই করোনার ওমিক্রন ভেরিয়েন্টের নয়া সাবভেরিয়েন্ট বিএফ.৯ ধরা পড়েছে এই দেশেই। ফলে করোনার নতুন রূপ ভারতের জন্য কতটা বিপজ্জন হতে পারে, সেই নিয়ে নতুন করে আলোড়ন তৈরি হয়েছে। চিকিত্সাবিজ্ঞানীরা প্রতিনিয়ত এই বিষয়ে সতর্কবার্তা দিচ্ছেন। উল্লেখ্য, জানা গিয়েছে, জানুয়ারি শেষে ভারতে বাড়তে পারে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা।
চিনের (China) করোনা (Covid-19) পরিস্থিতি ক্রমাগত খারাপ হচ্ছে। জিরো-কোভিড বিধি শেষ হওয়ার পর ফের বৃদ্ধি পেয়েছে চিনের করোনা সংক্রমণ (Coronavirus)। উদ্বেগ বাড়াচ্ছে কোভিড গ্রাফ। যদিও চিন সরকার সে কথা মানতে নারাজ। এই পরিস্থিতিতে সে দেশের স্বাস্থ্য দফতরের এক শীর্ষ আধিকারিক বিস্ফোরক দাবি করে বসলেন। তিনি অভিযোগ করেছেন, সরকার সঠিক তথ্য পরিবেশন করছে না। চিনের একটি শহর থেকেই প্রতিদিন প্রায় ৫ লক্ষেরও বেশি মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন।
চিনের একটি সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, শুক্রবার কিংডাও শহরে এক দিনে ৪ লক্ষ ৯০ হাজার থেকে সাড়ে ৫ লক্ষ মানুষ কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন। এর থেকেই স্পষ্ট, সেখানকার করোনা পরিস্থিতি কতটা ভয়াবহ জায়গায় পৌঁছেছে। জানা গিয়েছে, ওই শহরের জনসংখ্যা ১ কোটি। বিশেষজ্ঞদের মতে, আগামী এক সপ্তাহের মধ্যেই সেই শহরের সংক্রমণ ১০ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে।
ফের যেন ২০২০ ও ২০২১ এর ভয়াবহ চিত্র ফিরে এল চিনে। আইসিইউ-তে বেডের আকাল। চারপাশে মানুষের হাহাকার। রোগী সামাল দিতে গিয়ে নাজেহাল পরিস্থিতি হাসপাতালগুলির। শ্মশানগুলিতেও বাড়ছে ভিড়। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, ওষুধের দোকানগুলিতেও মিলছে না প্রয়োজনীয় ওষুধ।
উল্লেখ্য, চিনের স্বাস্থ্য কমিশনের দেওয়া শনিবারের করোনা রিপোর্ট অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় চিনে নতুন আক্রান্ত হয়েছেন ৪ হাজার ১৩০ জন। তবে কারও মৃত্যু হয়নি করোনার নয়া সংক্রমণে। জিয়াংজ়ি প্রদেশে ৩ কোটি ৬০ লক্ষ মানুষের বাস। আগামী মার্চের মধ্যে প্রদেশের মোট জনসংখ্যার ৮০ শতাংশ মানুষ সংক্রমিত হতে পারেন বলে আশঙ্কা করছে প্রশাসন। গত কয়েক দিনের মধ্যে জিয়াংজ়িতে ১৮ হাজার মানুষ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। যাঁদের মধ্যে ৫০০ জন গুরুতর বলে প্রশাসন সূত্রে খবর।
প্রসূন গুপ্ত: বর্ষশেষে (Year End) দেশবাসী যখন একটু পিকনিক বা নানান বেড়ানোর পরিকল্পনা করছে, তখনই মার্কিন মুলুক থেকে এলো এক ভয়াল বার্তা। ফিরছে করোনা (Corona India), কয়েক মাসে বিশ্ব তথা ভারতে মানুষ ভুলতেই বসেছিল কোভিড সংক্রমণকে। এই তো মঙ্গলবারের করোনা বার্তায় সুখের খবর ছিল, পশ্চিমবঙ্গে প্রায় তিন বছর বাদে 'শূন্য'। সম্প্রতি কলকাতার আইডি (Beleghata ID) হাসপাতালে গিয়ে দেখা গেলো খাঁ খাঁ করছে করোনার জন্য রাখা বেডগুলি। একটিও ওই গোত্রীয় রোগী নেই সেখানে। তারপর কেন এই বার্তা ?
আমেরিকার করোনা বিশেষজ্ঞ এরিক ফাইসন-ডিং জানাচ্ছেন, করোনা বোমার বিস্ফোরণ ঘটেছে। ভয়ঙ্কর ভাবে চীনের মাধ্যমে ফের ফিরে আসছে এই ছোয়াঁচে রোগটি যা এর আগে নানান রূপে ফিরে এসেছিলো | এ বিষয়ে সারা বিশ্বকে সতর্ক বার্তা দিয়েছে আমেরিকার ওই স্বাস্থ্য সংস্থা। তাদের বক্তব্য-
* করোনা বিধি শিথিল করতেই প্রবলভাবে বেড়েছে করোনা সংক্রমণ এবং সেটি চীনে।
* সেখানকার হাসপাতালে প্রচুর রোগী উপচে পড়ছে | মর্গে দেহ জমছে স্তরে স্তরে।
* আসন্ন ৩মাসে চীনে ৬০% এবং বাকি বিশ্বে ১০% মানুষ সংক্রামিত হতে পারেন করোনার এই নব্য ঢেউয়ে।
* চীন যেভাবেই হোক সরকারি ভাবে বার্তা দিচ্ছে না | কিন্তু মৃত্যু হতে পারে কয়েক লক্ষের।
* কেন্দ্রের কাছে সতর্ক বার্তা পাঠানো হয়েছে।
কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে সতর্কবার্তা আসার সঙ্গে সঙ্গে স্বাস্থ্য দফতর সতর্ক হতে পত্র দিয়েছে বিভিন্ন রাজ্যকে। এখন প্রশ্ন উঠেছে বারবার চীন থেকেই কেন এই সংক্রমণ আসছে।
বিশেষজ্ঞ মহল জানাচ্ছে সেখানকার জিং পিং সরকার বিশ্বের সাথে কোথাও একটা প্রতারণা করছে। এই সরকার নিজের দেশেও এর আগে এবং এবারেও নাকি নির্মম ব্যবহার করছে রোগীদের সঙ্গে। প্রতিবাদে ঝড় উঠেছে সেখানে। প্রশ্ন এমনও উঠেছে , এই সংক্রমণ কি চীনের অন্দরে থাকা বিশেষ বিশেষজ্ঞদের সৃষ্টি ? যাই হোক না কেন সামনে ক্রিসমাস ফলে লোকারণ্য হতে পারে ভারতের বিভিন্ন শহর কাজেই দ্রুত সতর্কতার জন্য বুধবার কেন্দ্রী স্বাস্থ্যমন্ত্রী বৈঠক ডেকেছেন। তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা 'হু' এখনও এই বিষয়ে মতামত দেয়নি।
প্রসঙ্গত, জ্বর হলেই সঙ্গে সঙ্গে প্যারাসিটামল নয়। চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়ার উপর জোর দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
সাংবাদিক (Journalist) গ্রেফতারের (Arrest) প্রতিবাদ জানিয়ে সকাল থেকেই সরগরম নেটপাড়া (Social Media)। এবার আরও এক বিশিষ্ট সাংবাদিক রানা আয়ুবের (Rana Ayyub) নামে চার্জশিট দাখিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ED)। তাঁর বিরুদ্ধে আর্থিক প্রতারণার (Money Laundering Case) অভিযোগ এনেছে ইডি।
অভিযোগ, করোনার সময় মানুষকে দান করার নামে জনগণের থেকে অর্থ সংগ্রহ করেছিল রানা আয়ুব। সব মিলিয়ে তাঁর তহবিলে ২.৬৯ কোটি টাকা জমা পড়েছিল। সেই অর্থের বেশিরভাটাই তিনি নিজের এবং তাঁর আত্মীয়দের ব্যক্তিগত ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে স্থানান্তরিত করেন। এমনটাই চার্জশিটে অভিযোগ ইডির।
ইডি জানিয়েছে আয়ুবের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধি, তথ্য প্রযুক্তি (সংশোধন) আইন এবং কালো টাকা আইনের বিভিন্ন ধারায় গাজিয়াবাদের এক থানায় ৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১-এ একটি এফআইআর দায়ের হয়েছে। সেই এফআইআর-এর ভিত্তিতে আর্থিক তছরূপের তদন্ত শুরু হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ফেব্রুয়ারিতে এই মামলার তদন্তে তাঁর সম্পত্তি ‘ফ্রিজ’ করা হয়েছিল। ইডি বলেছে, আয়ুব ফরেন কন্ট্রিবিউশন (নিয়ন্ত্রণ) আইনের অধীনে অনুমোদন ছাড়াই বিদেশী অনুদান পেয়েছিলেন। এক্ষেত্রে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ও এফডি সংক্রান্ত একাধিক বিষয় তুলে ধরে মানুষের সঙ্গে তিনি প্রতারণা করেন, অভিযোগ ইডির।
আজ মহাপঞ্চমী। বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসবে মেতে উঠেছেন সকলে। তার মধ্যেই সুখবর দেশের করোনা (Coronavirus) গ্রাফে। কিছুটা স্বস্তি মৃত্যুসংখ্যার ক্ষেত্রে। তবে এখনও সামান্য চিন্তায় রাখছে পজিটিভিটি রেট (Positivity Rate)। দেশের পজিটিভিটি রেট ১.২৩ শতাংশের কাছাকাছি।
শুক্রবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় (Coronavirus) সংক্রমিত হয়েছেন ৩ হাজার ৯৪৭ জন। যা বৃহস্পতিবার ছিল ৪ হাজার ২৭২। সংক্রমণ নিম্নমুখী তা স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৩৯ হাজার ৫৮৩ জন। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৪০ লক্ষ ১৯ হাজার ০৯৫ জন করোনামুক্ত হয়েছেন।
বর্তমানে সুস্থতার হার (Recovery Rate) ৯৮.৭৩ শতাংশ। দেশে করোনা টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে ২১৮ কোটি ৫২ লক্ষের বেশি। গত ২৪ ঘণ্টাতেই ৩৪ লক্ষ ২১ হাজার বেশি মানুষ টিকা পেয়েছেন। টিকাকরণের পাশাপাশি করোনা রোগী চিহ্নিত করতে জোর দেওয়া হচ্ছে টেস্টিংয়েও। গতকাল দেশে ৩ লক্ষ ২০ হাজার ৭৩৪ জনের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে।
উৎসবের মরসুমে ফের ঊর্ধ্বমুখী দেশের দৈনিক করোনা সংক্রমণের (Coronavirus) গ্রাফ। কিছুটা স্বস্তি মৃত্যুসংখ্যার ক্ষেত্রে। তবে এখনও সামান্য চিন্তায় রাখছে পজিটিভিটি রেট (Positivity Rate)। দেশের পজিটিভিটি রেট ১.৩৫ শতাংশের কাছাকাছি। বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় (Coronavirus) সংক্রমিত হয়েছেন ৪ হাজার ২৭২ জন। যা বুধবার ছিল ৩ হাজার ৬১৫। সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী তা স্পষ্ট।
রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৪০ হাজার ৭৫০ জন। আগের দিনের থেকে অনেকটাই কমেছে এই অ্যাকটিভ কেস। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ২৭ জনের। যা বুধবারও ছিল ৩২। ফলে মৃত্যুসংখ্যা যা কমেছে তা রিপোর্ট থেকেই স্পষ্ট। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৪০ লক্ষ ১৩ হাজার ৯৯৯ জন করোনামুক্ত হয়েছেন।
বর্তমানে সুস্থতার হার (Recovery Rate) ৯৮.৭২ শতাংশ। দেশে করোনা টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে ২১৮ কোটি ১৭ লক্ষের বেশি। গত ২৪ ঘণ্টাতেই ২১ লক্ষ ৬৩ হাজার বেশি মানুষ টিকা পেয়েছেন। টিকাকরণের পাশাপাশি করোনা রোগী চিহ্নিত করতে জোর দেওয়া হচ্ছে টেস্টিংয়েও। গতকাল দেশে ৩ লক্ষ ১৬ হাজার ৯১৬ জনের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ যোজনার আওতায় আরও তিন মাস বিনামূল্যে রেশন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে মোদী সরকার। এই সংক্রান্ত সরকারি বিজ্ঞপ্তি আর কয়েকদিনের মধ্যে জারি হওয়ার সম্ভাবনা। এমনটাই কেন্দ্রের এক সূত্রের খবর। করোনা অতিমারীর সময় থেকে বিনামূল্যে পরিবারপিছু ৫ কেজি খাদ্যশস্য প্রদানের ঘোষণা করেছিলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ। এই প্রকল্পখাতে গত দু'বছরে ৩ লক্ষ কোটি টাকা খরচ হয়েছে। আরও তিন মাস এই রেশন প্রদানের মেয়াদবৃদ্ধি হলে ৪৫ হাজার কোটি টাকা অতিরিক্ত সরকারি কোষাগার থেকে বেরোবে। এমনটাই অর্থ মন্ত্রক সূত্রে খবর।
মূলত, আর্থিক এবং সামাজিক ভাবে পিছিয়ে থাকা মানুষের সুরাহা দিতে করোনা কালে এই প্রকল্প মোদী সরকারের মাস্টার স্ট্রোক ছিল। লকডাউন এবং করোনার ফলে কাজ হারানো বহু পরিবার এই রেশনে দু'বেলা ভরপেট খেতে পেয়েছে। তাই উৎসবের মরশুমে আরও একবার এই প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ার সম্ভাবনা। এমনটাই মোদী সরকার সূত্রে খবর।
এদিকে অর্থ মন্ত্রকের একটি সূত্রের দাবি, রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্বজুড়ে অপরিশোধিত তেলের দাম বেড়েছে। সে কথা সম্প্রতি আমেরিকাকে বলেছেণ বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। এই পরিস্থিতিতে ভর্তুকি আছে এমন প্রকল্প চালানো কার্যত অসম্ভব হয়ে পড়ছে। তবে জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা আইনে এই প্রকল্পের আওতায় ৮০ কোটির বেশি মানুষ উপকৃত হয়েছে।
স্বস্তি! পুজোর মরসুমে দেশের দৈনিক করোনা সংক্রমণের (Coronavirus) নিম্নমুখী ধারা অব্যাহত। তবে স্বাস্থ্যবিধিতে কোনওরকম ফাঁক রাখা যাবে না বলেই জানিয়েছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। দূরত্ববিধি মেনে চলা, মাস্ক (Mask) পরা যেন বন্ধ না করেন সেই বিষয়ে সতর্ক করেছেন চিকিৎসকরা। দৈনিক সংক্রমণের পাশাপাশি কমছে অ্যাকটিভ কেসও (Active Case)। তবে এখনও সামান্য চিন্তায় রাখছে পজিটিভিটি রেট (Positivity Rate)।
মঙ্গলবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় (Coronavirus) সংক্রমিত হয়েছেন ৩ হাজার ৩২০ জন। যা সোমবারও ছিল ৪ হাজার ১২৯। সংক্রমণ নিম্নমুখী তা স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৪২ হাজার ৩৫৮ জন। আগের দিনের থেকে অনেকটাই কমেছে এই অ্যাকটিভ কেস। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৪০ লক্ষ ০৪ হাজার ৫৫৩ জন করোনামুক্ত হয়েছেন।
বর্তমানে সুস্থতার হার (Recovery Rate) ৯৮.৭২ শতাংশ। দেশে করোনা টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে ২১৭ কোটি ৮২ লক্ষের বেশি। গত ২৪ ঘণ্টাতেই ১৪ লক্ষ ০৮ হাজার বেশি মানুষ টিকা পেয়েছেন। টিকাকরণের পাশাপাশি করোনা রোগী চিহ্নিত করতে জোর দেওয়া হচ্ছে টেস্টিংয়েও।
স্বস্তি! পুজোর মরসুমে দেশের দৈনিক করোনা সংক্রমণের (Coronavirus) নিম্নমুখী ধারা অব্যাহত। শুক্রবারও ৫ হাজারের গণ্ডি ছাড়িয়ে গিয়েছিল আক্রান্তের (Covid-19) সংখ্যা। তবে শনিবার থেকে ফের ৪ হাজারের ঘরে নেমেছে সংক্রমণ। কমছে অ্যাকটিভ কেসও (Active Case)। পাশপাশি নিম্নমুখী মৃতের সংখ্যা। তবে এখনও সামান্য চিন্তায় রাখছে পজিটিভিটি রেট (Positivity Rate)। রবিবারও ঊর্ধ্বমুখী ছিল আক্রান্তের হার।
রবিবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় (Coronavirus) সংক্রমিত হয়েছেন ৪ হাজার ১২৯ জন। যা রবিবারও ছিল ৪ হাজার ৭৭৭ । সংক্রমণ নিম্নমুখী তা স্পষ্ট। একদিনে করোনায় প্রাণ হারিয়েছেন ২০ জন। যা আগের দিনের থেকে কম। দেশে এখনও পর্যন্ত কোভিডে মোট মৃতের (Death) সংখ্যা ৫ লক্ষ ২৮ হাজার ৫৩০ জন।
রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৪৩ হাজার ৪১৫ জন। আগের দিনের থেকে অনেকটাই কমেছে এই অ্যাকটিভ কেস। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৪০ লক্ষ ২৯৮ জন করোনামুক্ত হয়েছেন।
বর্তমানে সুস্থতার হার (Recovery Rate) ৯৮.৭২ শতাংশ। দেশে করোনা টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে ২১৭ কোটি ৬৮ লক্ষের বেশি। গত ২৪ ঘণ্টাতেই ১১ লক্ষ ৬৭ হাজার বেশি মানুষ টিকা পেয়েছেন। টিকাকরণের পাশাপাশি করোনা রোগী চিহ্নিত করতে জোর দেওয়া হচ্ছে টেস্টিংয়েও।
ফের ৫ হাজারের গণ্ডি ছাড়িয়ে গেল দেশের দৈনিক করোনা সংক্রমণ (Coronavirus)। বুধবারের তুলনায় সংক্রমণ বেশ খানিকটা ঊর্ধ্বমুখী(Covid-19)। তবে এখনই চিন্তার কোনও কারণ নেই বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। যদিও মৃত্যুসংখ্যা (Death) খানিকটা নিম্নমুখী বৃহস্পতিবার। কেবল সামান্য চিন্তা থাকছে পজিটিভিটি রেটে (Positivity Rate)।
বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ৫ হাজার ৪৪৩ জন। যা বুধবার ছিল ৪ হাজার ৫১০। সংক্রমণ যে ঊর্ধ্বমুখী তা স্পষ্ট। একদিনে করোনায় প্রাণ হারিয়েছেন ২৬ জন। যা আগের দিনের থেকে কিছুটা কম। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৮ হাজার ৪২৯ জন। বর্তমানে দেশের দৈনিক পজিটিভিটি রেট ১.৬১ শতাংশ।
রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৪৬ হাজার ৩৪২ জন। আগের দিনের থেকে প্রায় হাজারখানেক কমেছে এই অ্যাকটিভ কেস। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৩৯ লক্ষ ৭৮ হাজার ২৭১ জন করোনামুক্ত হয়েছেন। একদিনে কোভিডের কবল থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৫,২৯১ জন। বর্তমানে সুস্থতার হার ৯৮.৭১ শতাংশ। দেশে করোনা টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে ২১৭ কোটি ১১ লক্ষের বেশি। গত ২৪ ঘণ্টাতেই ১৫ লক্ষের বেশি মানুষ টিকা পেয়েছেন।
টিকাকরণের পাশাপাশি করোনা রোগী চিহ্নিত করতে জোর দেওয়া হচ্ছে টেস্টিংয়ে। গতকাল দেশে ৩ লক্ষ ৩৯ হাজার ৬২ জনের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে।
৪ হাজারের ঘরে দৈনিক করোনা সংক্রমণ (Coronavirus)। মঙ্গলবারের তুলনায় সংক্রমণ কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী (Covid-19) হলেও চিন্তার কোনও কারণ নেই বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। যদিও মৃত্যুসংখ্যা (Death) অনেকটাই বেড়েছে এদিন। তবে এখনও নিয়ন্ত্রণের রয়েছে কোভিড গ্রাফ। কেবল সামান্য চিন্তা থাকছে পজিটিভিটি রেটে (Positivity Rate)।
বুধবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ৪ হাজার ৫১০ জন। যা মঙ্গলবার ছিল ৪ হাজার ০৪৩। সংক্রমণ যে কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী তা স্পষ্ট। একদিনে করোনায় প্রাণ হারিয়েছেন ৩৩ জন। যা আগের দিনের থেকে অনেকটাই বেশি। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৮ হাজার ৪০৩ জন। বর্তমানে দেশের দৈনিক পজিটিভিটি রেট ১.৩৩ শতাংশ।
রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৪৭ হাজার ২১৬ জন। আর সোমবার তা ৪৮ হাজার পেরিয়ে গিয়েছিল। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৩৯ লক্ষ ৭২ হাজার ৯৮০ জন করোনামুক্ত হয়েছেন। একদিনে কোভিডের কবল থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৫,৬৪০ জন। বর্তমানে সুস্থতার হার ৯৮.৭১ শতাংশ। দেশে করোনা টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে ২১৬ কোটি ৯৫ লক্ষের বেশি। গত ২৪ ঘণ্টাতেই ১২ লক্ষের বেশি মানুষ টিকা পেয়েছেন। টিকাকরণের পাশাপাশি করোনা রোগী চিহ্নিত করতে জোর দেওয়া হচ্ছে টেস্টিংয়ে। গতকাল দেশে ৩ লক্ষ ৩৯ হাজার ৯৯৪ জনের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে।
রাজ্যে সামান্য বাড়ল করোনার দৈনিক সংক্রমণ (Covid 19)। একই জায়গায় দাঁড়িয়ে দৈনিক মৃত্যু। একদিনে সংক্রমিত ২৮০ জন, মৃত এক। ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ (Corona Recovery) হয়েছেন ২০৩ জন, সুস্থতার হার ৯৮.৮৯%। রাজ্যে এই মুহূর্তে পজিটিভিটি রেট ৩.১৯% (Positivity Rate)। পুজোর দু'সপ্তাহ আগে বাংলায় করোনার এই সার্বিক গ্রাফ স্বস্তিতে রাখছে স্বাস্থ্য দফতরকে।
এদিকে, গত প্রায় ৩ বছর করোনা অতিমারি নিয়ে জেরবার গোটা বিশ্ব। ২০১৯ সালের পর থেকে মানুষ যতবার ভেবেছেন করোনা অতিমারির আতঙ্ক শেষ, ততবার নতুন রূপ ধারণ করে ফিরে এসেছে করোনা ভাইরাস। তবে এর শেষ কোথায়? কবে আবার স্বাধীনভাবে স্বতঃস্ফূর্তভাবে ঘুরতে পারবে সাধারণ মানুষ? কবেই বা কাটবে এই মহামারির আতঙ্ক? এই প্রশ্ন প্রায় অনেকদিন ধরে ঘুরপাক খাচ্ছে মানুষের মনে।
এবার করোনা অতিমারি নিয়ে আশার আলো জাগালেন WHO-এর প্র্রধান টেড্রস অ্যাডানম গেব্রিয়েসাস। এই করোনা আতঙ্ক না কি এবার সত্যিই শেষ হতে চলেছে? তিনি বললেন, গোটা বিশ্বে উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গিয়েছে করোনা মহামারীর দাপট। এটি অত্যন্ত ভালো লক্ষণ। এবার এই অধ্যায়ের শেষ হতে চলেছে বলেই মনে করছেন তিনি।
উল্লেখ্য, গত বছর হু- এর প্রধান বিজ্ঞানী জানিয়েছিলেন যে, ২০২২ সালেই নাকি শেষ হতে চলছে করোনা মহামারী। এরপর ধীরে ধীরে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরতে পারবে মানুষ। পাশাপাশি এও বলেছেন, যদি মানুষ ফের অসতর্ক হয়ে যান, তাহলে ফের ভয়াবহ হতে পারে। যদিও এখন ভাইরাসের ক্ষমতা কিছুটা খর্ব হয়েছে। এখনই এই ভাইরাসের থেকে চিরতরে মুক্তি মিলবে না।
গত প্রায় ৩ বছর করোনা অতিমারি (Covid Pandemic) নিয়ে জেরবার গোটা বিশ্ব। ২০১৯ সালের পর থেকে মানুষ যতবার ভেবেছেন করোনা অতিমারির আতঙ্ক শেষ, ততবার নতুন রূপ ধারণ করে ফিরে এসেছে করোনা ভাইরাস (Corona Virus)। তবে এর শেষ কোথায়? কবে আবার স্বাধীনভাবে স্বতঃস্ফূর্তভাবে ঘুরতে পারবে সাধারণ মানুষ? কবেই বা কাটবে এই মহামারির (Coronavirus) আতঙ্ক? এই প্রশ্ন প্রায় অনেকদিন ধরে ঘুরপাক খাচ্ছে মানুষের মনে।
এবার করোনা অতিমারি নিয়ে আশার আলো জাগালেন WHO-এর প্র্রধান টেড্রস অ্যাডানম গেব্রিয়েসাস। এই করোনা আতঙ্ক না কি এবার সত্যিই শেষ হতে চলেছে? তিনি বললেন, গোটা বিশ্বে উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গিয়েছে করোনা মহামারীর দাপট। এটি অত্যন্ত ভালো লক্ষণ। এবার এই অধ্যায়ের শেষ হতে চলেছে বলেই মনে করছেন তিনি।
উল্লেখ্য, গত বছর হু- এর প্রধান বিজ্ঞানী জানিয়েছিলেন যে, ২০২২ সালেই নাকি শেষ হতে চলছে করোনা মহামারী। এরপর ধীরে ধীরে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরতে পারবে মানুষ। পাশাপাশি এও বলেছেন, যদি মানুষ ফের অসতর্ক হয়ে যান, তাহলে ফের ভয়াবহ হতে পারে। যদিও এখন ভাইরাসের ক্ষমতা কিছুটা খর্ব হয়েছে। এখনই এই ভাইরাসের থেকে চিরতরে মুক্তি মিলবে না।
রাজ্যে সামান্য বাড়ল করোনার (Covid-19) দৈনিক সংক্রমণ, তবে ২৪ ঘণ্টায় হেরফের ঘটেনি মৃত্যু সংখ্যায়। রাজ্যে একদিনে সংক্রমিত ২৭৫ জন, মৃত এক। এই সময়ের মধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২০৮ জন, সুস্থতার হার ৯৮.৮৯%। পজিটিভিটি রেট ৩.৪১%, ২৪ ঘণ্টায় ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণের হার। এদিকে, মঙ্গলবার রাজ্যে সামান্য বেড়েছিল করোনার দৈনিক সংক্রমণ (Coronavirus)। তবে সেদিনও হেরফের ঘটেনি ২৪ ঘণ্টার মৃত্যু সংখ্যায়। একদিনে সংক্রমিত ছিলেন ২২৯ জন, মৃত এক। এই সময়ের মধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছিলেন ২১৫ জন, সুস্থতার হার ৯৮.৮৯%। পজিটিভিটি রেট (Positivity Rate) বা আক্রান্তের হার সামান্য বেড়ে দাঁড়িয়েছিল ৩.০৩%। এদিকে, দেশজুড়ে শুরু হয়ে গিয়েছে উৎসবের মরসুম। দীর্ঘ দু'বছর করোনা মহামারীর দাপটে আনন্দ উৎসব থেকে দূরে থাকলেও, এবারে সামান্য স্বস্তি তাতে। কিছুটা নিম্নমুখী কোভিড গ্রাফ।
তবে এখনই বিদায় নয় করোনা ভাইরাস নামক মহামারীর। এমনটাই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। কমছে অ্যাকটিভ কেস ও পজিটিভিটি রেটের ক্ষেত্রে। মঙ্গলবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ৪ হাজার ৩৬৯ জন। যা সোমবার ছিল ৫ হাজার ২২১ জন। গতকালের তুলনায় অনেকটা কম। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ১৬ জনের। যা সোমবারের থেকে মৃত্যুসংখ্যা সামান্য বেশি, তা পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৮ হাজার ১৮১ জন। বর্তমানে দেশের দৈনিক পজিটিভিটি রেট ১.২৫ শতাংশ।