রাজ্যে একধাক্কায় অনেক কমল দৈনিক করোনা সংক্রমণ (Coronavirus)। তবে সামান্য বেড়েছে ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু। একদিনে আক্রান্ত (Covid-19) ১১৭ জন, মৃত এক। ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে বাড়ি গিয়েছেন ২২১ জন, সুস্থতার হার ৯৮.৮৯%। বাংলায় এই মুহূর্তে পজিটিভিটি রেট ২.৩০% (Positivity Rate)।
এদিকে, দেশজুড়ে শুরু হয়ে গিয়েছে উৎসবের মরসুম। দীর্ঘ দু'বছর করোনা মহামারীর দাপটে আনন্দ উৎসব থেকে দূরে থাকলেও, এবারে সামান্য স্বস্তি তাতে। কিছুটা নিম্নমুখী কোভিড গ্রাফ। তবে এখনই বিদায় নয় করোনা ভাইরাস নামক মহামারীর। এমনটাই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। এখনও শেষ হয়নি মহামারীর দাপট। যদিও রবিবার অনেকটা কমেছে দেশের করোনা সংক্রমণ। তবে সোমবার সামান্য ঊর্ধ্বমুখী থাকলেও ভয়ের কিছু নেই। কমছে অ্যাকটিভ কেস ও পজিটিভিটি রেটের ক্ষেত্রে।
রবিবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ৫ হাজার ২২১ জন। যা রবিবার ছিল ৫ হাজার ৭৬ জন। গতকালের তুলনায় কম। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ১৫ জনের। যা রবিবারের থেকে মৃত্যুসংখ্যা ঊর্ধ্বমুখী, তা পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৮ হাজার ১৬৫ জন। বর্তমানে দেশের দৈনিক পজিটিভিটি রেট ২.৮২ শতাংশ।
রাজ্যে একধাক্কায় সামান্য কমল করোনার দৈনিক সংক্রমণ-মৃত্যু (Coronavirus)। ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমিত (Covid-19) ২০৫ জন, মৃত এক। এই সময়ের মধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২২৯ জন, সুস্থতার হার ৯৮.৮৯%। পজিটিভিটি রেট (Positivity Rate) সামান্য কমে ২.৪১%।
এদিকে, তবে কি বিদায় নিতে চলেছে করোনা মহামারী? টানা কয়েকদিনের নিম্নমুখী গ্রাফ দেখে এই প্রশ্নই এসেছিল দেশবাসীর মনে। যদিও বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছিলেন, এখনই সেরকম কোনও সুখবর শোনাতে পারছেন না। এর থেকেই স্পষ্ট, এখনই বিদায় নয় করোনা ভাইরাস নামক মহামারীর। অপরদিকে, ফের ঊর্ধ্বমুখী দেশের কোভিড গ্রাফ। মৃত্যুসংখ্যাও অনেকটা বেড়ে চলেছে। তবে কমছে অ্যাকটিভ কেস ও পজিটিভিটি রেটের ক্ষেত্রে। বৃহস্পতিবারও দেশের দৈনিক সংক্রমণ এক লাফে অনেকটা বেড়েছে। ফলে ফের দুশ্চিন্তায় দেশবাসী।
বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ৫ হাজার ৩৭৯ জন। যা বুধবার ছিল ৬ হাজার ৩৯৫ জন। গতকালের তুলনায় বেশি। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ৩৩ জনের। বুধবার যেখানে মৃত্যুসংখ্যা ছিল ২৭ । ফলে মৃত্যুসংখ্যা যে ঊর্ধ্বমুখী, তা পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৮ হাজার ৯০ জন। বর্তমানে দেশের দৈনিক পজিটিভিটি রেট ১.৬৯ শতাংশ।
রাজ্যে একধাক্কায় অনেক বাড়ল করোনার দৈনিক সংক্রমণ (Corona Bengal)। একই থাকল মৃত্যু। ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে সংক্রমিত ২১১, মৃত ২। একদিনে সুস্থ হয়েছেন ২৪৬ জন, সুস্থতার হার ৯৮.৮৯%। খানিকটা বেড়ে রাজ্যে এই মুহূর্তে পজিটিভিটি রেট ২.৬৮%। এদিকে, দেশে করোনার সংক্রমণ (Coronavirus) নিয়ন্ত্রিত থাকলেও ঝুঁকি নিতে নারাজ কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। দেশে যখন বুস্টার ডোজ কর্মসূচি চলছে, তখন করোনা রুখতে ফের দাওয়াই মোদী সরকারের (Modi Government)। ভারত বায়োটেকের ন্যাজাল ভ্যাকসিনকে (Nasal Vaccine) অনুমোদন দিল ড্রাগ কন্ট্রোল জেনারেল অফ ইন্ডিয়া বা DCGI। কোভিড রুখতে ন্যাসাল ভ্যাকসিন বাজারে আনছে ভারত বায়োটেক। প্রাপ্তবয়স্কদের জরুরি ভিত্তিতে এই ভ্যাকসিন দেওয়া যাবে বলে জানানো হয়েছে।
মঙ্গলবার টুইটে একথা জানান কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মান্ডব্য। জানা গিয়েছে, ১৮ বছরের বেশি বয়সীদের জরুরি ভিত্তিতে এই ভ্যাকসিন প্রয়োগে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ট্যুইট, এই পদক্ষেপ ভবিষ্যতে মহামারীর বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করবে। এভাবে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির মাধ্যমে আমরা করোনার বিরুদ্ধে লড়াই করব।
এদিকে, তবে কি বিদায় নিতে চলেছে করোনা মহামারী? বিশেষজ্ঞরা এখনই সেই সুখবর শোনাতে পারছেন না। এর থেকেই স্পষ্ট, এখনই বিদায় নয় করোনা ভাইরাস (Covid-19) নামক মহামারীর। তবে মঙ্গলবারও সংক্রমণ কিছুটা কম থাকায় স্বস্তি। গত বুধবার ও বৃহস্পতিবার ফের সংক্রমণ ৭ হাজারের ঘরে পৌঁছয়। তবে এদিন মৃত্যুসংখ্যাও অনেকটা বেড়েছে। স্বস্তি অ্যাকটিভ কেস ও পজিটিভিটি রেটের (Positivity Rate) ক্ষেত্রে।
দেশে করোনার সংক্রমণ (Coronavirus) নিয়ন্ত্রিত থাকলেও ঝুঁকি নিতে নারাজ কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। দেশে যখন বুস্টার ডোজ কর্মসূচি চলছে, তখন করোনা রুখতে ফের দাওয়াই মোদী সরকারের (Modi Government)। ভারত বায়োটেকের ন্যাজাল ভ্যাকসিনকে (Nasal Vaccine) অনুমোদন দিল ড্রাগ কন্ট্রোল জেনারেল অফ ইন্ডিয়া বা DCGI। কোভিড রুখতে ন্যাসাল ভ্যাকসিন বাজারে আনছে ভারত বায়োটেক। প্রাপ্তবয়স্কদের জরুরি ভিত্তিতে এই ভ্যাকসিন দেওয়া যাবে বলে জানানো হয়েছে।
মঙ্গলবার টুইটে একথা জানান কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মান্ডব্য। জানা গিয়েছে, ১৮ বছরের বেশি বয়সীদের জরুরি ভিত্তিতে এই ভ্যাকসিন প্রয়োগে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ট্যুইট, এই পদক্ষেপ ভবিষ্যতে মহামারীর বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করবে। এভাবে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির মাধ্যমে আমরা করোনার বিরুদ্ধে লড়াই করব।
এদিকে, তবে কি বিদায় নিতে চলেছে করোনা মহামারী? বিশেষজ্ঞরা এখনই সেই সুখবর শোনাতে পারছেন না। এর থেকেই স্পষ্ট, এখনই বিদায় নয় করোনা ভাইরাস (Covid-19) নামক মহামারীর। তবে মঙ্গলবারও সংক্রমণ কিছুটা কম থাকায় স্বস্তি। গত বুধবার ও বৃহস্পতিবার ফের সংক্রমণ ৭ হাজারের ঘরে পৌঁছয়। তবে এদিন মৃত্যুসংখ্যাও অনেকটা বেড়েছে। স্বস্তি অ্যাকটিভ কেস ও পজিটিভিটি রেটের (Positivity Rate) ক্ষেত্রে।
মঙ্গলবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ৪ হাজার ৪১৭ জন। যা সোমবার ছিল ৫ হাজার ৯১০ জন। গতকালের তুলনায় কম। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ২৩ জনের। সোমবার যেখানে মৃত্যুসংখ্যা ছিল ১৬ । ফলে মৃত্যুসংখ্যা যে নিম্নমুখী, তা পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৮ হাজার ০৩০ জন। বর্তমানে দেশের দৈনিক পজিটিভিটি রেট ১.২০ শতাংশ।
রাজ্যে একধাক্কায় অনেক কমল করোনার দৈনিক সংক্রমণ (Coronavirus)। তবে বেড়ে গিয়েছে ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু। বাংলায় একদিনে সংক্রমিত ৮৯ জন, মৃত ২। এই সময়ের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ২৫৫ জন, সুস্থতার হার ৯৮.৮৯%। রাজ্যে এই মুহূর্তে সংক্রমণের হার ১.৭৬% (Positivity Rate)। এদিকে, কখনও কমছে তো কখনও বাড়ছে। করোনা মহামারী দাপট দেখিয়েই চলছে দেশজুড়ে। সামনে উৎসবের আনন্দে মাততে চলেছেন দেশবাসী। তবে সপ্তাহের শুরুতে সংক্রমণ কিছুটা কম থাকায় স্বস্তি।
এখনই বিদায় নয় করোনা ভাইরাস (Covid-19) নামক মহামারীর, তা কিছুটা হলেও স্পষ্ট। গত বুধবার ও বৃহস্পতিবার ফের সংক্রমণ ৭ হাজারের ঘরে পৌঁছয়। তবে এদিন মৃত্যুসংখ্যাও অনেকটা কমেছে । স্বস্তি অ্যাকটিভ কেস ও পজিটিভিটি রেটের ক্ষেত্রে।
সোমবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ৫ হাজার ৯১০ জন। যা রবিবার ছিল ৬ হাজার ৮০৯ জন। গতকালের তুলনায় কম। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ১৬ জনের। রবিবার যেখানে মৃত্যুসংখ্যা ছিল ২৬ । ফলে মৃত্যুসংখ্যা যে নিম্নমুখী, তা পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৮ হাজার ০০৭ জন। বর্তমানে দেশের দৈনিক পজিটিভিটি রেট ২.০৬ শতাংশ।
রাজ্যে একধাক্কায় সামান্য কমল করোনার দৈনিক সংক্রমণ (Covid-19)। একদিনে সংক্রমিত ১৯৩ জন, মৃত গত ২৪ ঘণ্টায় একই (২)। এই সময়ের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ২৮৩ জন, সুস্থতার হার ৯৮.৮৭%। বাংলায় এই মুহূর্তে পজিটিভিটি রেট (Positivity Rate) ২.৩১%। পুজোর একমাস আগে রাজ্য করোনার এই সার্বিক গ্রাফে (Corona Graph) স্বস্তিতে স্বাস্থ্য দফতর।
এদিকে, কখনও কমছে তো কখনও বাড়ছে। করোনা মহামারী দাপট দেখিয়েই চলছে দেশজুড়ে। সামনে উৎসবের আনন্দে মাততে চলেছেন দেশবাসী। কিন্তু সংক্রমণ কিছুটা কমায় স্বস্তি। তবে এখনই বিদায় নয় করোনা ভাইরাস নামক মহামারী, তা স্পষ্ট। বুধবার ও বৃহস্পতিবার ফের সংক্রমণ ৭ হাজারের ঘরে পৌঁছয়। সেই ৪৮ ঘণ্টায় মৃত্যুসংখ্যাও অনেকটা কমেছে। স্বস্তি অ্যাকটিভ কেস ও পজিটিভিটি রেটের ক্ষেত্রে।
শুক্রবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত ৬ হাজার ১৬৮ জন। বৃহস্পতিবার ছিল ৭ হাজার ৯৪৬ জন। বুধবারের তুলনায় বেশি। মৃত্যু কমে ২১ জনের। বৃহস্পতিবার যেখানে মৃত্যুসংখ্যা ছিল ৩৭ । ফলে মৃত্যুসংখ্যা যে নিম্নমুখী, তা পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৭ হাজার ৯৩২ জন। বর্তমানে দেশের দৈনিক পজিটিভিটি রেট ১.৯৪ শতাংশ।
কখনও কমছে তো কখনও বাড়ছে। করোনা মহামারী (Coronavirus) দাপট দেখিয়েই চলছে দেশজুড়ে। সামনে উৎসবের আনন্দে মাততে চলেছেন দেশবাসী। কিন্তু শুক্রবার সংক্রমণ কিছুটা কমায় স্বস্তি। এখনই বিদায় নয় করোনা ভাইরাস (Covid-19)নামক মহামারী, তা স্পষ্ট। বুধবার ও বৃহস্পতিবার ফের সংক্রমণ ৭ হাজারের ঘরে পৌঁছয়। তবে এদিন মৃত্যুসংখ্যাও অনেকটা কমেছে । স্বস্তি অ্যাকটিভ কেস ও (Active Case) পজিটিভিটি রেটের (Positivity Rate) ক্ষেত্রে।
শুক্রবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ৬ হাজার ১৬৮ জন। যা বৃহস্পতিবার ছিল ৭ হাজার ৯৪৬ জন। গতকালের তুলনায় বেশি। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ২১ জনের। বৃহস্পতিবার যেখানে মৃত্যুসংখ্যা ছিল ৩৭ । ফলে মৃত্যুসংখ্যা যে নিম্নমুখী, তা পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৭ হাজার ৯৩২ জন। বর্তমানে দেশের দৈনিক পজিটিভিটি রেট ১.৯৪ শতাংশ।
রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৫৯ হাজার ২১০ জন। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৩৮ লক্ষ ৫৫ হাজার ৩৬৫ জন করোনামুক্ত হয়েছেন। একদিনে কোভিডের কবল থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৯,৬৮৫ জন। বর্তমানে সুস্থতার হার ৯৮.৬৮ শতাংশ। দেশে করোনা টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে ২১২ কোটি ৭৫ লক্ষের বেশি। গত ২৪ ঘণ্টাতেই ২২,৪০,১৬২ জন টিকা পেয়েছেন।
রাজ্যে একধাক্কায় অনেকটা বাড়ল করোনার দৈনিক সংক্রমণ (Coronavirus) এবং মৃত্যু। ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমিত (Covid-19) ২৭২ জন, মৃত ৩। এই সময়ের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৩০৫ জন, সুস্থতার হার ৯৮.৮৬%। সামান্য বেড়েছে পজিটিভিটি রেট (Positivity Rate) বা আক্রান্তের হার। রাজ্যে এই মুহূর্তে আক্রান্তের হার ২.৭২%।
এদিকে, ফের ৭ হাজারের ঘরে দেশের দৈনিক করোনা সংক্রমণ। এখনই বিদায় নয় করোনা ভাইরাস নামক মহামারী, তা স্পষ্ট। মঙ্গলবার ৫ হাজারের ঘরে নেমে গিয়েছিল আক্রান্তের সংখ্যা। বুধবার পাশাপাশি মৃত্যুসংখ্যাও ঊর্ধ্বমুখী। স্বস্তি অ্যাকটিভ কেস ও পজিটিভিটি রেটের ক্ষেত্রে।
বুধবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ৭ হাজার ২৩১ জন। যা মঙ্গলবার ছিল ৫ হাজার ৪৩৯ জন। গতকালের তুলনায় বেশি। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ৪৫ জনের। মঙ্গলবার যেখানে মৃত্যুসংখ্যা ছিল ৩০। ফলে মৃত্যুসংখ্যা যে ঊর্ধ্বমুখী, তা পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৭ হাজার ৮৭৪ জন। বর্তমানে দেশের দৈনিক পজিটিভিটি রেট ২.০৫ শতাংশ।
রাজ্যে একদিনে সামান্য বাড়ল করোনার দৈনিক সংক্রমণ (Covid-19)। তবে একই থাকল দৈনিক মৃত্যু (Covid Death)। ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ১৫৪ জন, মৃত এক। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩০৮ জন, সুস্থতার হার সামান্য বেড়ে ৯৮.৮৬%। তবে স্বস্তির চিত্র পজিটিভিটি রেটে (Positivity Rate)। রাজ্যে এই মুহূর্তে সংক্রমণের হার ১.৮৪%। গত ৪৮ ঘণ্টায় কোনও হেরফের নেই পজিটিভিটি রেট গ্রাফে।
এদিকে, সোমবার রাজ্যে একধাক্কায় অনেক কমেছিল করোনার দৈনিক সংক্রমণ এবং মৃত্যু। ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমিত ছিলেন ১০০ জন আর মৃত এক। একদিনে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছিলেন ৩১১ জন, সুস্থতার হার বেড়ে দাঁড়ায় ৯৮.৮৫%। রাজ্যের এই মুহূর্তে পজিটিভিটি রেট বা আক্রান্তের হার ১.৮৪%। সার্বিক এই করোনা গ্রাফে অনেকটাই স্বস্তিতে রাজ্য প্রশাসন।
এদিকে, বিরাট স্বস্তি। অনেকটা নিম্নমুখী দেশের দৈনিক সংক্রমণও। সপ্তাহের শুরুতে অর্থাৎ সোমবার একেবারে ৭ হাজারের ঘরে নেমে গিয়েছে আক্রান্তের সংখ্যা। পাশাপাশি মৃত্যুসংখ্যাও নিম্নমুখী। স্বস্তি অ্যাকটিভ কেস ও পজিটিভিটি রেটের ক্ষেত্রে।
বিরাট স্বস্তি। অনেকটা নিম্নমুখী দেশের দৈনিক সংক্রমণ (Covid-19)। সপ্তাহের শুরুতে একেবারে ৭ হাজারের ঘরে নেমে গিয়েছে আক্রান্তের সংখ্যা। পাশাপাশি মৃত্যুসংখ্যাও নিম্নমুখী। স্বস্তি অ্যাকটিভ কেস (Active Case) ও পজিটিভিটি রেটের (Positivity Rate) ক্ষেত্রে।
সোমবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ৭ হাজার ৫৯১ জন। যা রবিবার ছিল ৯ হাজার ৪৩৬ জন। গতকালের তুলনায় অনেকটা কম। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ৪৫ জনের। রবিবার যেখানে মৃত্যুসংখ্যা ছিল ৫৭। ফলে মৃত্যুসংখ্যা যে নিম্নমুখী, তা পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৭ হাজার ৭৯৯ জন। বর্তমানে দেশের পজিটিভিটি রেট ৪.৫৮ শতাংশের কাছাকাছি।
রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৮৪ হাজার ৯৩১ জন। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৩৮ লক্ষ ০২ হাজার ৯৯ জন করোনা থেকে মুক্ত হয়েছেন। বর্তমানে সুস্থতার হার ৯৮.৬২ শতাংশ। দেশে করোনা টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে ২১১ কোটি ৯১ লক্ষের বেশি। গত ২৪ ঘণ্টাতেই ৪,৩৮,০২,৯৯ হাজার ৫৫১ জন টিকা পেয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টাতেই পরীক্ষা করা হয়েছে ১,৬৫,৭৫১টি, যার মধ্য়ে মাত্র ৪.৫৮ শতাংশ রিপোর্ট পজিটিভ।
ফের কিছুটা নিম্নমুখী। দেশের দৈনিক সংক্রমণ (Covid-19) রবিবারও কিছুটা কমলেও এখনই বিদায় নিচ্ছেনা করোনা (Coronavirus) মহামারী, এমনটাই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। পরপর দু’দিন দেশে এই মারণ ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যাটা ১০ হাজারের কম। তবে ঊর্ধ্বমুখী দেশের মৃত্যুসংখ্যা। স্বস্তি অ্যাকটিভ কেস (Active Case) ও পজিটিভিটি রেটের (Positivity Rate) ক্ষেত্রে।
রবিবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ৯ হাজার ৪৩৬ জন। যা শনিবার ছিল ৯ হাজার ৫২০ জন। গতকালের তুলনায় কম। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ৫৭ জনের। শনিবার যেখানে মৃত্যুসংখ্যা ছিল ৪১। ফলে মৃত্যুসংখ্যা যে ঊর্ধ্বমুখী, তা পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৭ হাজার ৭৫৪ জন। বর্তমানে দেশের সাপ্তাহিক পজিটিভিটি রেট ৩.৪০ শতাংশের কাছাকাছি।
রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৮৬ হাজার ৫৯১ জন। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৩৭ লক্ষ ৯৩ হাজার ৭৮৭ জন করোনা থেকে মুক্ত হয়েছেন। বর্তমানে সুস্থতার হার ৯৮.৬২ শতাংশ। দেশে করোনা টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে ২১১ কোটি ৬৬ লক্ষের বেশি। গত ২৪ ঘণ্টাতেই টিকা পেয়েছেন ২৬ লক্ষর বেশি। গতকাল দেশে ৩ লক্ষ ২২ হাজার ৫৫১ জনের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে।
রাজ্যে একধাক্কায় সামান্য কমল করোনার দৈনিক সংক্রমণ এবং মৃত্যু। একদিনে সংক্রমিত ২৫২ জন, মৃত ২। ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৩৯৪ জন, সুস্থতার হার ৯৮.৮৩%। এই মুহূর্তে বাংলায় পজিটিভিটি রেট ২.৭০%। ২৪ ঘণ্টার তুলনায় আক্রান্তের হারের গ্রাফও নিম্নমুখী।
এদিকে, গত কয়েকদিনের করোনাগ্রাফে (Coronavirus) স্বস্তি মিললেও ফের ঊর্ধ্বমুখী দৈনিক সংক্রমণ। গত ২৪ ঘণ্টায় বুধবারের মতোই ১০ হাজারের গণ্ডি টপকে গিয়েছে করোনা সংক্রমণ (Covid-19)। তবে এদিন একই রয়েছে মৃতের সংখ্যা। স্বস্তি অ্যাকটিভ কেস (Active Case) ও পজিটিভিটি রেটের (Positivity Rate) ক্ষেত্রে।
বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ১০ হাজার ৭২৫ জন। যা বুধবার ছিল ১০ হাজার ৬৭৭ জন। গতকালের তুলনায় বেশি। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ৩৬ জনের। বুধবার যেখানে মৃত্যুসংখ্যা ছিল ৩৬। ফলে মৃত্যুসংখ্যার ক্ষেত্রে কোনোরকম হেরফের নেই, তা পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৭ হাজার ৪৮৮ জন।
রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৯৪ হাজার ৪৭ জন। যা মোট আক্রান্তের তুলনায় ০.২২ শতাংশ। রবিবারও তা ছিল ৯৯ হাজারের বেশি। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৩৭ লক্ষ ৫৭ হাজার ৩৫৮ জন করোনা থেকে মুক্ত হয়েছেন। বর্তমানে সুস্থতার হার ৯৮.৬০ শতাংশ। দেশে করোনা টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে ২১০ কোটি ৮২ লক্ষের বেশি। গত ২৪ ঘণ্টাতেই টিকা পেয়েছেন ২৩ লক্ষর বেশি। গতকাল দেশে ৩ লক্ষ ৯২ হাজার ৮৩৭ জনের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে।
পরপর দু'দিন রাজ্যে ঊর্ধ্বমুখী করোনার দৈনিক সংক্রমণ (Coronavirus)। ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে সংক্রমণ (Covid-19) ৩১৩ ও মৃত্যু বেড়ে ৩। একদিনে সুস্থ হয়েছেন ৪০৭ জন, সুস্থতার হার ৯৮.৮২%। বেড়েছে পজিটিভিটি রেট। রাজ্যে এই মুহূর্তে সংক্রমণের হার ৩.০৯% (Positivity Rate)।
এদিকে, গত কয়েকদিনের করোনাগ্রাফে স্বস্তি মিললেও ফের ঊর্ধ্বমুখী দৈনিক সংক্রমণ। গত ২৪ ঘণ্টায় ফের ১০ হাজারের গণ্ডি টপকে গেছে করোনা সংক্রমণ। তবে এদিন কমেছে মৃতের সংখ্যা। স্বস্তি অ্যাকটিভ কেস ও পজিটিভিটি রেটের ক্ষেত্রে।
বুধবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ১০ হাজার ৬৭৭ জন। যা মঙ্গলবার ছিল ৮ হাজার ৫৮৬ জন। গতকালের তুলনায় অনেকটা কম। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ৩৬ জনের। মঙ্গলবার যেখানে মৃত্যুসংখ্যা ছিল ৪৮। মৃত্যুসংখ্যা যে নিম্নমুখী, তা পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৭ হাজার ৪৫২ জন।
রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের সক্রিয় রোগী বর্তমানে হয়েছে ৯৬ হাজার ৪৪২। যা মোট আক্রান্তের তুলনায় ০.২২ শতাংশ। রবিবারও তা ছিল ৯৯ হাজারের বেশি। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৩৭ লক্ষ ৪৪ হাজার ৩০১ জন করোনা থেকে মুক্ত হয়েছেন। বর্তমানে সুস্থতার হার ৯৮.৫৯ শতাংশ। দেশে করোনা টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে ২১০ কোটি ৫০ লক্ষের বেশি। গত ২৪ ঘণ্টাতেই টিকা পেয়েছেন ২৭ লক্ষর বেশি। গতকাল দেশে ৪ লক্ষ ৭ হাজার ৯৬ জনের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে।
২০২০ সালের আগে করোনার (Covid 19) তেমন বাড়বাড়ন্ত ছিল না। কিন্তু এই মারণ ভাইরাসের দাপাদাপি শুরু হতেই ভারতীয় জীবন বিমা নিগমের (এলআইসি) (LIC) ডেথ ক্লেমও (Death Claim) বাড়তে শুরু করে। কিন্তু করোনা ধীরে ধীরে স্তিমিত হওয়ার পথে। ফের এর প্রভাব লক্ষ্য করা গেল ওই ডেথ ক্লেমে।
সংস্থার চেয়ারম্যান এম আর কুমার যে তথ্য দিয়েছেন, সেখানেই এই চিত্রটা পরিষ্কার। তিনি জানিয়েছেন, চলতি আর্থিক বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে, অর্থাত্ জুন মাসে শেষ হওয়া কোয়ার্টারে ডেথ ক্লেম গত আর্থিক বছরের ওই সময়ের তুলনায় ২০ শতাংশ কমেছে। যদিও তা ২০২০র আগে, অর্থাত্ পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকার সময়ের চেয়ে এখনও বেশিই।
এবার পরিসংখ্যানে যাওয়া যাক। গত আর্থিক বছরের প্রথম কোয়ার্টারে ডেথ ক্লেমের পরিমাণ ছিল ৭ হাজার ১১১ কোটি। কিন্তু চলতি আর্থিক বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে তা ৫ হাজার ৭৪৩ কোটি, যা ২০ শতাংশ কম।
চেয়ারম্যানের মতে, গত বছরের তুলনায় এই বছরে ডেথ ক্লেম কমার একমাত্র কারণই যে করোনার প্রকোপ কমে যাওয়া, তা খুবই পরিষ্কার। তিনি আরও জানিয়েছেন, চলতি কোয়ার্টার, অর্থাত্ জুলাই-সেপ্টেম্বর কোয়ার্টারে ডেথ ক্লেম আরও কমছে। তাঁরা আশাবাদী, আর বছরখানেকের মধ্যেই এটি করোনা-পূর্ববর্তী, অর্থাত্ স্বাভাবিক জায়গায় চলে আসবে।
এলআইসি সূত্রেই জানা গিয়েছে, করোনা-পূর্ববর্তী সময়ে ডেথ ক্লেমের মধ্যে একটা স্থিরতা ছিল। অর্থাত্ বছর বছর তা বিরাটভাবে ওঠানামা করত না। কিন্তু করোনার দাপট শুরু হতেই চিত্রটা বদলে যেতে থাকে। ডেথ ক্লেম প্রথমত বেড়ে যায়। তারপরে আবার তাতে ওঠানামাও লক্ষ্য করা যায় ভালোরকম।
এই প্রসঙ্গেই এলআইসি-র শীর্ষকর্তা জানিয়েছেন, ২০২২-২৩ আর্থিক বছরের প্রথম কোয়ার্টারে এলআইসি-র নিট মুনাফার পরিমাণও অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে।
কোভিড বুস্টার ডোজ (booster dose) নিয়ে কড়া নির্দেশিকা রাজ্যের। পুজোর আগেই রাজ্যের সমস্ত যোগ্য প্রাপককে কোভিড টিকার বুস্টার ডোজ দেওয়ার কাজ শেষ করতে হবে বলে স্বাস্থ্য দফতর (Health department) নির্দেশ দিয়েছে। নবান্নে (Nabanna) আজ রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব (health secretary) নারায়ণস্বরূপ নিগমের পৌরোহিত্য এক উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে (meeting) এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্যসচিব সহ দফতরের অন্যান্য আধিকারিক, সব জেলাশাসক ও জেলা স্বাস্থ্য আধিকারিকেরা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত রাজ্যে ছয় কোটির বেশি মানুষ প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন, যার মধ্যে ১ কোটি ২১ লক্ষ ৬৫ হাজারের মতো মানুষ বুস্টার ডোজ নিয়েছেন। বাকি ৫ কোটির বেশি মানুষ এখনও বুস্টার ডোজ নেননি। তাঁরা যাতে পুজোর আগেই বুস্টার ডোজ পান, তা নিশ্চিত করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে বুস্টার ডোজ গ্রহণের কাজ শেষের নির্দেশ দেন স্বাস্থ্যসচিব।
আশাকর্মীদের এই কাজে নিযুক্ত করারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নতুন আশাকর্মীদের নিয়োগের প্রক্রিয়া পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে শেষ করার পরামর্শ। ডেঙ্গি নিয়ে জোরকদমে প্রচার সচেতনতা চালাতেও নির্দেশিকা দিলেন রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব। অন্যদিকে, রাজ্যে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মিশনের দেওয়া টাকা সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে নির্দিষ্ট খাতে খরচ করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
অতিমারী পরিস্থিতির পর এ বছরের পুজোতে জনসমাগম আরও বেশি হবে বলে মনে করা হচ্ছে। ফলে সংক্রমণ মোকাবিলায় বুস্টার ডোজ দেওয়ার কাজ যাতে শেষ করা যায়, সেই বিষয়েই শনিবার বিশেষ নির্দেশ দিলেন রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব, নবান্ন সূত্রে খবর।
উল্লেখ্য, স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে বুস্টার ডোজ বিনামূল্যে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। এবার জেলাগুলিকে নির্দিষ্ট পরিকল্পনা করে সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যেই বুস্টার ডোজ দেওয়ার কাজ শেষ করার নির্দেশ দেওয়া হয় বলেই সূত্রের খবর। নির্দিষ্ট পরিকল্পনা করে প্রচার কর্মসূচির মাধ্যমে বুস্টার ডোজ নেওয়ার প্রবণতা বাড়াতে বিশেষভাবে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে সূত্রের খবর।
এখনও কিছু কিছু জায়গায় দ্বিতীয় ডোজ নেওয়া বাকি রয়েছে। দ্বিতীয় ডোজ দেওয়ার কাজও যাতে দ্রুত শেষ করা হয়, সেই বিষয়েও এ দিনের বৈঠকে বিশেষ নির্দেশ দেন স্বাস্থ্যসচিব।