Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

CMMamata

DA: '৬ শতাংশ ডিএ ঘোষণা হয়েছে, নন্দলালেরা আর কী চান', খোঁচা মমতার

এখন এই মুহূর্তে আমার কাছে টাকা নেই, যখন আসবে দেব। কেন্দ্র টাকা দিচ্ছে না। একাধিক প্রকল্পের বকেয়া বাকি। ডিএ আন্দোলন (DA Agitation) নিয়ে এভাবেই মুখ খুললেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (CM Mamata Banerjee)। ১ লক্ষ ৭৯ হাজার কোটি টাকার মহার্ঘ ভাতার জন্য খরচ। টাকা তো গাছ থেকে পড়বে না। কেন্দ্রীয় সরকারের (Modi Government) সঙ্গে তুলনা করছে। কেন্দ্রীয় সরকারের রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (RBI) আছে।

ইতিমধ্যে ৩ শতাংশ + ৩ শতাংশ মোট ৬ শতাংশ ডিএ ঘোষণা করা হয়েছে। আর কী চান নন্দলালেরা? এভাবেই কটাক্ষ ছুড়ে দেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি জানান, 'কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের বেতন কাঠামো রাজ্যের থেকে আলাদা। আর কেন্দ্রের সরকার কত দিন ছুটি দেয়? আমরা দুর্গাপুজোয় দশ দিন ছুটি দিই। ছট পুজোয় ছুটি দিই।' এদিকে, এদিন বিধানসভা থেকে বেড়িয়ে ডিএ ধর্নামঞ্চে যান বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

তিনি জানান, 'রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের প্রাপ্য মহার্ঘ ভাতা বা ডিএ দিতেই হবে। অনেকের মতো আমরাও আপনাদের পাশে আছি। হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চ, ডিভিশন বেঞ্চে আপনারা মামলা জিতেছেন। আজ না হোক, কাল প্রাপ্য ডিএ দিতে হবে। শর্ত ছাড়া আমরা আপনারা পাশেই রয়েছে।'

one year ago
Bail: সকালে গ্রেফতার, বিকেলে জামিন! কোর্ট থেকে বেড়িয়েই ন্যাড়া হলেন কৌস্তভ

গ্রেফতারির দিনেই জামিন কংগ্রেস নেতা তথা আইনজীবী কৌস্তভ বাগচির। হাজার টাকার ব্যক্তিগত বন্ডে শর্তসাপেক্ষে জামিন পেলেন কৌস্তভ বাগচী। পাশাপাশি তদন্তকারী অফিসারের কাছে সপ্তাহে একদিন হাজিরা দিতে হবে। এমন শর্তেই কৌস্তভ বাগচিকে জামিন দিয়েছেন ব্যাঙ্কশাল আদালতের বিচারক অতনু মণ্ডল। এই মামলার পরবর্তী শুনানি ৫ এপ্রিল।

এদিন আদালত থেকে বেড়িয়েই মাথা মুড়িয়ে ফেলেন কংগ্রেস নেতা। তিনি বলেন, 'মুখ্যমন্ত্রীর রাতের ঘুম কেড়ে নেব। যতক্ষণ না পর্যন্ত মমতা সরকারকে উৎখাত করছি, ততদিন মাথার চুল রাখবো না।' এদিকে শনিবার কৌস্তভের হয়ে আদালতে সওয়াল করেন আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য, সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায় প্রমুখরা। অন্যদিকে সরকারি আইনজীবী ছিলেন অভিজিৎ চট্টোপাধ্যায়।

এদিন কৌস্তভের পক্ষে আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, 'দিন এমন আসছে, ডিএ মামলায় সরকারি কর্মচারী গ্রেফতার, নৌসাদ সিদ্দিকীর গ্রেফতার এরপর কৌস্তভ বাগচী। অভিযোগ পড়ার অনুরোধ করছি। অভিযোগের মধ্যে বেশিরভাগ ধারাই জামিনযোগ্য।'

সরকারি আইনজীবী জানান, 'জনমানসে শান্তি-সৌহার্দ্য বিঘ্নিত হচ্ছে কিনা এটা দেখার অনুরোধ। এখন তথ্য-প্রমাণ দেখার সময় আসেনি। আমি পুলিস হেফাজতের আবেদন জানাই।' যদিও সরকারি আইনজীবীর আবেদন খারিজ করেন বিচারক।

এদিকে কৌস্তভের জামিন নিশ্চিত হওয়ার পরে তাঁকে আক্রমণের মুখে হেঁটেছে তৃণমূল কংগ্রেস। দলের বিধায়ক শশী পাঁজা বলেন, 'জামিনে মুক্ত হয়ে ক্ষমা চাওয়া উচিৎ কৌস্তভ বাগচির। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্দেশে যে মন্তব্য, তা ক্ষমাযোগ্য নয়। তাও গ্লানি না রেখে ক্ষমা চেয়ে নিক কৌস্তভ বাগচি।'

one year ago
Arrest: ভোররাতে কৌস্তভ বাগচির দুয়ারে কলকাতা পুলিস, গ্রেফতার কংগ্রেস নেতা

মুখ্যমন্ত্রীর (CM Mamata) উদ্দেশে কুরুচিকর মন্তব্যর অভিযোগ। শনিবার সকালে নিজের বাড়ি থেকেই বড়তলা থানার হাতে গ্রেফতার কংগ্রেস নেতা (Congress) কৌস্তভ বাগচি (Kaustav Bagchi)। পেশায় আইনজীবী কৌস্তভের ব্যারাকপুরের বাড়িতে শনিবার ভোর ৩টে নাগাদ অভিযান চালায় পুলিসের ১৫ জনের একটি দল। অবশেষে সকাল ৭টা নাগাদ গ্রেফতার করা হয় কৌস্তভকে। জানা গিয়েছে, বড়তলা থানায় এক ব্যক্তির দায়ের শ্লীলতাহানির অভিযোগের ভিত্তিতে এই গ্রেফতারি। যদিও অ্যারেস্ট মেমোতে গ্রেফতারির কারণ উল্লেখ নেই বলে সূত্রের খবর। শনিবার ভোররাতে গ্রেফতারির পরেই 'নৈতিক জয়', 'ভয় পেয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী' বলে সুর চড়ান কৌস্তভ।

পাশাপাশি কৌস্তভের বিরুদ্ধে একাধিক জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা দায়ের করেছে পুলিস। কৌস্তভের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া ধারার মধ্যে অন্যতম যৌন হেনস্থার ধারা। তাঁর বিরুদ্ধে ১২০বি (অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র)-সহ দাঙ্গায় উস্কানির মতো ধারায় মামলা।

এদিন গ্রেফতারির পর কৌস্তভকে ব্যারাকপুরের বাড়ি থেকে বড়তলা থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে মেডিক্যাল পরীক্ষার জন্য আরজি কর হাসপাতাল, ফের থানা এবং বেলা বাড়লে ব্যাঙ্কশাল কোর্টে তোলা হয় আইনজীবী তথা কংগ্রেস নেতাকে। এদিন গ্রেফতারির পর কৌস্তভ বলেন, 'এই গ্রেফতারির কোনও ভিত্তি নেই। মাতৃসম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভয় পেয়েছেন পুত্রসম কৌস্তভ বাগচীকে।' তিনি জানান, 'প্রদেশ কংগ্রেস সর্বত্র ভাবে আমার পাশে আছে। এই আশ্বাস দিয়েছেন কংগ্রেস সাংসদ অধীর চৌধুরী।'

এদিন গ্রেফতারির আগে নিজের বাড়িতে পুলিসের সঙ্গে বচসায় জড়ান কংগ্রেস নেতা। পুলিসি অভিযান প্রসঙ্গে এক কংগ্রেস নেতা জানান, শুক্রবার প্রদেশ কংগ্রেস অফিসে দীপক ঘোষের লেখা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সম্পর্কিত একটি বই প্রকাশ করেছি। দীপক ঘোষ তৃণমূলের প্রাক্তন বিধায়ক। সেই বই প্রকাশের জন্য হয়তো রোষানলে পড়েছে কৌস্তভ বাগচি।

ধৃত কংগ্রেস নেতার বাবা বলেন, 'রাত ৩টে নাগাদ টিটাগড় থানা, সাদা পোশাকের পুলিস এবং বড়তলা থানার পুলিস আসে গ্রেফতার করতে। এই সরকার প্রতিহিংসাপরায়ণ, স্বৈরতান্ত্রিক সরকার।' এদিকে এই গ্রেফতারির ঘটনায় এককাট্টা বিরোধী শিবির। কৌস্তভের হয়ে আদালতে সওয়াল করবেন বিকাশ ভট্টাচার্য। এদিন এমনটাই জানা গিয়েছে। পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমে এই গ্রেফতারির তীব্র নিন্দা করেন বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ। 

রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী জানান, 'এই ধরনের দমন-পীড়ন রাজনীতির বিরোধী বিজেপি। তবে ভবানীপুর উপনির্বাচনে প্রার্থী না দিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সাহায্য করেছিল প্রদেশ কংগ্রেস। সেই প্রতিদান ফিরিয়ে দিচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।' 


কংগ্রেস মুখপাত্র এবং আইনজীবী কৌস্তভ বাগচির গ্রেফতারিকে ন্যক্কারজনক আখ্যা দিয়েছেন সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী। যদিও এই গ্রেফতারির পর তৃণমূল নেতা বৈশ্বানর চট্টোপাধ্যায় জানান, 'নিজেকে মাতব্বর মনে করছেন কৌস্তভ বাগচি। ওর মন্তব্যর কোনও প্রতিক্রিয়া দেব না। ও কোন হরিদাস পাল।' অপরদিকে, এদিন প্রথমে বড়তলা থানার সামনে এবং পরে ব্যাঙ্কশাল কোর্টের সামনে বিক্ষোভ দেখান কংগ্রেস কর্মী-সমর্থকরা।   


one year ago


Tripura: ত্রিপুরার ভোট, কে কোথায় দাঁড়িয়ে (পর্ব ৯)

প্রসূন গুপ্ত: ১৬ ফেব্রুয়ারি ত্রিপুরায় বিধানসভা নির্বাচন। ঠিক ১০ দিন আগে প্রচারে সরগরম আগরতলা-সহ গোটা রাজ্য। সপ্তাহের প্রথম দিন অর্থাৎ ৬ ফেব্রুয়ারি আগরতলা গিয়ে পৌঁছন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর সঙ্গী ছিলেন দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। একই দিনে প্রচার শুরু করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও।মঙ্গলবার প্রথমে পদযাত্রা, রোড শো সেরে মঞ্চে ভাষণ দিতে উঠলেন মমতা। একই দিনে উপস্থিত হলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। অন্যদিকে বঙ্গ বিজেপির নেতারাও ত্রিপুরা গিয়ে প্রচারে ঝড় তুলছেন। আগামী বৃহস্পতিবার প্রচারে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও।

অন্যদিকে জোট অর্থাৎ বাম কংগ্রেস ও পরোক্ষ জোটসঙ্গী তিপরা মোথা এখনও কোনও তেমন স্টার বক্তাকে প্রচারে ব্যবহার করেনি। নিজেরাই প্রচার সারছে এবং শোনা গেলো ঘরে ঘরে ভোটার স্লিপ দিতে গিয়ে যোগাযোগ রাখছে ভোটারদের সঙ্গে। এখন মজার বিষয় এই যে প্রতি দলের প্রচারে প্রচুর ভিড় হচ্ছে কাজেই হওয়া কোন দিকে, ঠাউর করা যাচ্ছে না।

অমিত শাহ তাঁর বক্তব্যে সরাসারি আক্রমণ শানালেন সিপিএম বা বামেদের। বললেন যে, 'এই সিপিএম বা বামেদের বিশ্বাস করা যায় না। এরা সময় বুঝে কংগ্রেসকে সঙ্গী করেছে এবং সঙ্গী করেছে তিপরা মোথাকে।' শাহী ভাষণে অবশ্য তৃণমূল বা মমতার উল্লেখ ছিল না। ফলত বিরোধীরা জানাচ্ছে, যে তৃণমূল ভোটে দাঁড়িয়েছে বিজেপিকে সুবিধা করতেই।

অবশ্য আজ মমতা ভাষণে জানালেন যে বিজেপি, সিপিএম বা কংগ্রেস তাঁর রাজ্যে এক। তিনি বিরোধীদের কটাক্ষের জবাবে বললেন, 'বাংলায় বিভিন্ন প্রান্তে বিজেপি, সিপিএম প্রকাশ্য জোট করে তৃণমূলের বিরুদ্ধে লড়ছে।' তিনি বাংলায় চলা কন্যাশ্রী, যুবশ্রী ইত্যাদির যুক্তি দিলেন এবং তাঁদের ভোট দেওয়ার জন্য আবেদন করলেন।

যোগী তাঁর ভাষণে উত্তরপ্রদেশ বর্তমান অবস্থার কারণে রাজ্যের মানুষ খুশি, এমনটাই জানালেন। যত দিন এগোচ্ছে উত্তাপ, উত্তেজনা এবং সব দলের টেনশন বাড়ছে। অবশ্য পশ্চিমবঙ্গের ভোটের ফলাফলের একটা আভাস পাওয়া গেলেও অদ্ভুত ভাবে ত্রিপুরার জনতা কিন্তু এই বিষয় টু শব্দ করছে না। কাজেই ২ মার্চ অবধি অপেক্ষা ছাড়া এই মুহূর্তে কোনও বিকল্প নেই। যদিও বিরোধীরা ভোটে প্রচণ্ড গন্ডগোলের আশংকা করছে, অন্যদিকে বিজেপি জানাচ্ছে ভোট হবে অবাধ এবং শান্তিপূর্ণ।


one year ago
CM Mamata: 'কাল তো কেন্দ্রে সরকার পড়ে যাচ্ছিল', হঠাৎ কেন এই দাবি মমতার?

'কাল তো প্রায় সরকার পড়ে যাচ্ছিল', বর্ধমানের সভা থেকে কেন্দ্রীয় সরকারকে এভাবেই কড়া আক্রমণ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। ঘটনাচক্রে হিন্ডেনবার্গের রিপোর্ট প্রকাশ্যে আসার পর থেকে গত কয়েক দিন ধরে নামছে আদানি গোষ্ঠীর শেয়ার দর। খানিকটা সেই প্রসঙ্গে এভাবে পরোক্ষে খোঁচা মুখ্যমন্ত্রীর।  

এই পরিস্থিতিতেই বৃহস্পতিবার বর্ধমানের সভায় ওই মন্তব্য করেন মমতা। অবশ্য কোন গোষ্ঠীর নাম উচ্চারণ করেননি মুখ্যমন্ত্রী। সভায় তিনি গ্যাসের দামের কথা টেনে বলেন,'গ্যাসের দাম বাড়ালো চার-পাঁচশো টাকা, কমালো চার টাকা। জানেন ওই চারেই হবে ওদের হার, এক দুই তিন চার বিজেপির হবে হার। কাল তো প্রায় সরকার পড়ে যাচ্ছিল। কেন পড়ে যাচ্ছিল? শেয়ার বাজারে ধস নেমেছিল। ৬-৮ জনকে ফোনে রিকোয়েস্ট করেছে, কাউকে ২০ হাজার কোটি টাকা দাও। কাউকে বলেছে ৩০ হাজার কোটি টাকা দাও। কাউকে বলেছে ১০ হাজার কোটি টাকা দাও। এই দিয়ে সরকার চলে যদি পরিকল্পনা না থাকে?"

মুখ্যমন্ত্রীর এহেন দাবিকে নস্যাৎ করেছে বিজেপি। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী জানান, 'উনার (পড়ুন মুখ্যমন্ত্রী) কথা কেউ বিশ্বাস করেন না। অসমাপিকা ক্রিয়ার মতো কথা বললে হবে না। সরকার পড়ে যাচ্ছিল, কোন নথি বা তথ্যের ভিত্তিতে একথা বলা হচ্ছে?'


one year ago


Collage: সুকান্ত কন্যার হাতেখড়ি থেকে রাজভবনের অনুষ্ঠান! সরস্বতী বন্দনায় মাতোয়ারা বাংলা

প্রসূন গুপ্ত: দুর্গাপুজো কালীপুজোর পর এক মস্ত বিরাম। তারপর শীতের শেষে আসে সরস্বতী পুজো। যদিও বলা হয়ে থাকে যে এটা আদতে ছাত্রছাত্রীদের পুজো। কিন্তু বিভিন্ন সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানে পুজো হয়ে থাকে। কারণ সরস্বতী বাগ্দেবী, গান-বাজনার আসরে যাবো আর সরস্বতী বন্দনা থাকবে না, তাই কি হয়? কিন্তু বিভিন্ন ক্লাবেও ঘটা করে সরস্বতী পুজো হয় নিয়মিত। তৃণমূল সরকার হওয়ার পর এই পুজো তো সমস্ত নেতাই নিজ নিজ এলাকায় করে থাকেন। ব্যতিক্রম নয় বিজেপির নেতা, বিধায়ক-সাংসদরাও। যে যেখানে যেভাবে পারেন পুজো করেন।

বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী ২৬ জানুয়ারী হওয়াতে প্রথমে রেড রোডে ছিলেন। কুচকাওয়াজে পরে চলে যান তাঁর কলেজ, যোগমায়া দেবীতে। এখান থেকেই স্নাতক হয়েছিলেন তিনি। ছাত্রছাত্রীদের পুজো-খাওয়াদাওয়া ঠিকঠাক হচ্ছে কিনা খবর নিয়েছেন। মদন মিত্রকে দেখা গিয়েছে প্রেসিডেন্সি কলেজের বাইরে। কলেজের বাইরে পুজো হচ্ছে, কারণ কলেজে পুজো হয় না, ধর্মনিরপেক্ষতার কারণে এটাই প্রেসিডেন্সির দস্তুর। যদিও তৃণমূল ছাত্ররা চেয়েছিল পুজো কলেজেই হোক কিন্তু দলের সায় ছিল না।


মদন উপস্থিত হওয়াতে ফের নতুন বিতর্ক। কারণ তিনি ওই কলেজের প্রাক্তনীও নয়।

বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বাড়িতে নিয়মিত বাগ্দেবীর আরাধনা করে থাকেন, তিনি অধ্যাপকও বটে। কিন্তু এবার ধুমধাম করে পুজো করলেন সুকান্ত। তাঁর ছোট মেয়ের হাতেখড়ি হল এদিন। রাজ্যপাল জানতে পেরে সুকান্তর কন্যাকে উপহার পাঠিয়েছিলেন। নেতারা পুজো করলেও 'খবরে' থাকার মতো বিশেষ কিছু নয় ব্যতিক্রম অরূপ বিশ্বাস। প্রতি বছর তাঁর নিজের টালিগঞ্জের অফিসে ধুমধাম করে পুজো করেন এবং নিমন্ত্রিত থাকে বিধাসভার প্রত্যেক মানুষ। দুপুরে কয়েক হাজার মানুষ একসঙ্গে খিচুড়ি, তরকারি, বেগুনি, মিষ্টি পায়েস ইত্যাদি ভোগ খেয়েছেন। উপস্থিত থাকেন টলিউডের শিল্পী-কলাকুশলীরা। ব্যতিক্রম নয় এবারও।

তবে সেরা খবর রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের 'হাতেখড়ি'। মুখ্যমন্ত্রী-বিশিষ্টজনের উপস্থিতিতে রাজ্যপাল বাংলা হরফে লিখলেন। আগামী ৫ বছরে বাংলা শিখে বই লেখার ইচ্ছা আছে তাঁর।

one year ago
Saraswati: বাংলাজুড়ে বিদ্যাদেবীর আরাধনা, যোগমায়া দেবী কলেজে মুখ্যমন্ত্রীর গলায় রবীন্দ্র সঙ্গীত

২৬শে জানুয়ারি ২০২৩ দেশের ৭৪তম প্রজাতন্ত্র দিবসের পাশাপাশি সরস্বতী পুজো (Saraswati Puja 2023)। বাংলার বিদ্যালয়ে সকাল থেকেই বাগদেবীর আরাধনা তুঙ্গে। অনেকে আবার এদিনকে বাঙালির ভ্যালেন্টাইন্স ডে-ও বলে। পড়ুয়া-কচিকাচাদের মধ্যে এই দিন অন্য উন্মাদনা। বৃহস্পতিবার হঠাৎই পুজোর সামগ্রি এবং মিষ্টি নিয়ে যোগমায়া দেবী (Jogmaya Devi College) কলেজে উপস্থিত হয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (CM Mamata Banerjee)। এদিন অন্য মুডেই পড়ুয়াদের সঙ্গে দেখা গিয়েছে মুখ্যমন্ত্রীকে। দেবী সরস্বতী বন্দনায় ব্যস্ত ছিলেন তিনি। 'আকাশ ভরা সূর্য তারা গানে' গলা মেলান পড়ুয়াদের সঙ্গে।

ছাত্র-ছাত্রীদের আগামি, শিক্ষার আলোয় আলোকিত হোক, এদিন সেই প্রার্থনা করেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রীর পাশাপাশি এদিন স্ত্রী ডোনা গঙ্গোপাধ্যায়ের নাচের স্কুলে খোশ মেজাজে ছিলেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। দীক্ষা মঞ্জরীর সরস্বতী পুজো এবছর কুড়ি বছরে পদার্পণ করলো। সকাল থেকেই স্কুলে ছাত্রীদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতোন। পুজোর শেষ দিকে সৌরভ অঞ্জলি দিলেন খোশ মেজাজে।

এদিকে, ওস্তাদ রশিদ খান নিজের বাড়িতে সরস্বতী পুজো আয়োজন করেছিলেন। উপস্থিত ছিলেন তাঁর পরিবার। এছাড়াও রাজ্যের মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস, ফিরহাদ হাকিম; বাণী বন্দনার আয়োজন করেছিলেন। বাংলার ছোট পর্দা এবং চলচ্চিত্রের পরিচিত মুখ চৈতী ঘোষাল এবং ইন্দ্রানী দত্তের বাড়িতেও ধুমধাম করে সরস্বতী পুজোর আয়োজন করা হয়েছিল।

one year ago
Mamata: নেতাজির জন্মদিনে শাঁখ বাজান মমতা, কেন্দ্রকে 'নন-প্ল্যানিং' খোঁচা মুখ্যমন্ত্রীর

রেড রোডে সরকারি উদ্যোগে নেতাজির জন্মজয়ন্তী পালন (Netaji Birthday)। এই অনুষ্ঠানে সপার্ষদ উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (CM Mamata)। বেলা ১২.১৫টা নাগাদ শঙ্খধ্বনি এবং সাইরেন বাজিয়ে নেতাজিকে স্মরণ করে শুরু হয় মূল অনুষ্ঠান। সমবেত সঙ্গীত এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এগিয়ে চলে অনুষ্ঠান। এদিনের অনুষ্ঠানে শাঁখ বাজাতে দেখা গিয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। মূল মঞ্চে ছিলেন বসু (Netaji Family) পরিবারের তিন সদস্য সুগত বসু, সুমন্ত বসু এবং চন্দ্র বসু।


এই অনুষ্ঠান মঞ্চ থেকে ঘুরিয়ে নরেন্দ্র মোদীর আন্দামান-নিকোবরের অনুষ্ঠানকে খোঁচা দেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, 'আজকে কেউ নাম করতে বলতেই পারে, আমরা করলাম শহিদ দ্বীপ, স্বরাজ দ্বীপ। সেটা একদম না, এটা সুভাষচন্দ্র বসু যখন আন্দামানের সেলুলার জেল পরিদর্শনে গিয়েছিলেন, সে সময় করে এসেছিলেন।'

পাশাপাশি প্ল্যানিং কমিশন তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্তের তীব্র সমালোচনা পরোক্ষে করেন মুখ্যমন্ত্রী। খোঁচার সুরে মমতার প্রশ্ন, 'দেশের পরিকল্পনা কী হবে, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু তৈরি করেছিলেন প্ল্যানিং কমিশন। এখন প্ল্যানিংয়ের চেয়ে, নন- প্ল্যানিং বেশি হচ্ছে। উঠেই গিয়েছে প্ল্যানিং কমিশন। কেন জানেন, আমাকে কেউ বলতে পারবেন?'

one year ago


Reaction: মুখ্যমন্ত্রীর গলায় রাম-বাম-শ্যাম জোট! মমতাকে পাল্টা আক্রমণে বাম-বিজেপি

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (CM Mamata) সোমবার সাগরদিঘিতে রাম-বাম-শ্যাম জোটের প্রসঙ্গ তুলে বাম-বিজেপিকে (CPM BJP) কড়া ভাষায় আক্রমণ করেছেন। সেই আক্রমণের পাল্টা ফিরিয়ে দিয়েছেন বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পল (BJP MLA Agnimitra Pal) এবং সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী (CPM Leader Sujan Chakraborty)। রাম-বাম-শ্যাম জোট প্রসঙ্গে অগ্নিমিত্রা বলেন, 'কে এক হয়েছে আমরা খুব ভালো করে জানি। বামফ্রন্টকে হটিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন। তারপর ১৮টি কমিশন বসেছিল, সাঁইবাড়ি, আনন্দমার্গী হত্যা প্রসঙ্গে। ক'টা কমিশনের রিপোর্ট বাইরে এসেছে। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের সময় মাননীয়া দ্রৌপদী মুর্মুর মনোনয়নের বিরোধিতায় দিল্লির কনস্টিটিউশন ক্লাবে আপনারা এবং বামফ্রন্ট বৈঠক করেন? তাহলে রাম-বামের জোট, না কার জোট? মানুষ ভালোই বুঝতে পারছে।'

একইভাবে মুখ্যমন্ত্রীর জাকির হোসেনের পাশে দাঁড়ানোকে কটাক্ষ করেন বিজেপি বিধায়ক। তাঁর চ্যালেঞ্জ, 'বিজেপি নেতাদের পিছনে সিআইডি লাগান, মানুষকে ভুল না বুঝিয়ে। আপনি জানেন কিছুই পাবেন না। জাকির হোসেনের বাড়িতে কোটি কোটি টাকা কি বিজেপি গিয়ে রেখে দিয়ে এসেছে।' এমনকি, তৃণমূল দলের সবাই খারাপ না, দলের সুপ্রিমোর এই দাবিকে কটাক্ষের সুরে বিঁধেছেন অগ্নিমিত্রা পল। তাঁর খোঁচা, 'আপনি অকর্মণ্য। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী হয়ে কিছুই জানতেন না? বিনয় মিশ্রকে পদ থেকে সরিয়েছেন? হুগলির যুব তৃণমূল নেতাকে আপনি পদ থেকে সরিয়েছেন? আপনি জানেন এঁদের পদ থেকে সরালে আপনি বিপদে পড়বেন।' 

সোমবার মুখ্যমন্ত্রীর দাবি প্রসঙ্গে সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী আবার জানান, 'সাগরদিঘিতে সরকারি অনুষ্ঠানে রাজনৈতিক ভাষণ দিচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী। বাংলায় যতদিন বামপন্থীরা ছিল, বিজেপি সুযোগ পায়নি। আর মুখ্যমন্ত্রী আরএসএস-র সংগঠন বাড়াতে সাহায্য করছেন। আরএসএস চায় কেউ সরাসরি বিজেপি করুক, কেউ ঘুরিয়ে বিজেপি করুক।' জাকির হোসেন প্রসঙ্গে সুজনের খোঁচা, 'আপনি বলছেন জাকির হোসেন ভালো, তাহলে তাঁকে মন্ত্রিত্ব থেকে বাদ কেন দিয়েছেন? কোনও উত্তর নেই, যখন যেরকম দরকার বলে চলেছেন মুখ্যমন্ত্রী।'     

one year ago
Mamata: 'জাকির বিড়ি ব্যবসায়ী, শুধু টিএমসি করে বলে হানা', আয়কর অভিযানে সরব মমতা

মুর্শিদাবাদের সাগরদিঘির এক অনুষ্ঠানে প্রাক্তন মন্ত্রী জাকির হোসেনের (Zakir Hossain) পাশে দাঁড়ালেন মুখ্যমন্ত্রী (CM Mamata)। সম্প্রতি জঙ্গিপুরের তৃণমূল বিধায়কের (TMC MLA) বাড়িতে ম্যারাথন আয়কর অভিযান (IT Raid) চলেছে। প্রাক্তন এই মন্ত্রীর অফিস-বাড়ি থেকে ১১ কোটি টাকা উদ্ধার হয়েছে। যদিও তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেন জাকির হোসেন। তাঁর বাড়ি থেকে উদ্ধার টাকার অংশ বিড়ি শ্রমিকদের বেতন। এমন দাবি সংবাদ মাধ্যমের কাছে করেন জাকির হোসেন। এবার তিনি পাশে পেলেন দলের সুপ্রিমো তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে। 

সাগরদিঘির সভায় মমতা বলেন, 'জাকির একজন বিড়ি শিল্পপতি। দোষ থাকলে নিশ্চয় আইনত ব্যবস্থা করবে। কিন্তু জাকির শুধুমাত্র তৃণমূল কংগ্রেস করে বলে, তাঁর যে ২০ হাজার বিড়ি কর্মচারী আছে, তোমরা সেটা দেখো না! তাঁদের বেতন কি ব্যাঙ্কে দেবে? কটা বিড়ি শ্রমিকের ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট আছে? আধার কার্ড দাও, প্যান দাও, এনআরসি দাও, এসব করে মানুষের সব অধিকার কেড়ে নাও। জাকির নিজেরটা বুঝে নিতে সাবলম্বী, ওকে তো প্রাণে মারার চেষ্টা করা হয়েছিল।'

এদিন মুখ্যমন্ত্রী নাম না করে শুভেন্দু অধিকারীকেও কটাক্ষ করেছেন। তিনি জানান,'আমার দুর্ভাগ্য, কোনও একজনকে এখানে দলের পক্ষ থেকে কাজ করতে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। তিনি তৃণমূলের কোন লোকটা শক্তিশালী বের করে তাঁদের বাড়িতে পাঠিয়ে দিচ্ছে কেন্দ্রীয় সংস্থা। চ্যারিটি বিগিন্স অ্যাট হোম। আগে নিজের বাড়িতে সিবিআই,ইডি, ইনকাম ট্যাক্সের অভিযান চালান। তারপর তৃণমূলের বাড়িতে করবেন।' 

সোমবারও মুখ্যমন্ত্রী দাবি করেন, একজন-দু'জন খারাপ হলে সবাই খারাপ নয়। এখনও কোনও খারাপ কাজ করলে মানুষের কাছে গিয়ে ক্ষমা চেয়ে নিন। কারও থেকে কিছু নিয়ে থাকলে গিয়ে ফেরত দিন। পাশাপাশি একশো দিনের কাজের টাকা কেন্দ্র আটকে রেখেছে, এদিন ফের অভিযোগ করেন মুখ্যমন্ত্রী। একশো দিনের কাজের টাকা কেন পাবে না গরিব মানুষ? বিজেপি-সিপিএম জবাব দাও। রাম-বাম-শ্যাম এক হয়েছে এই কটাক্ষের সুরে রাজ্যের বিরোধী দল বিজেপি এবং সিপিএমকে এভাবেই তোপ দাগেন মমতা।


one year ago


G20: 'বাম আমলে উন্নয়ন স্তব্ধ ছিল', জি-২০-র মঞ্চে সরব মমতা, তাঁর আমলে '১২ মিলিয়ন চাকরি'

বাম আমলে (Left Era in Bengal) বাংলায় উন্নয়ন স্তব্ধ ছিল, রাজ্যের ঘাড়ে ঋণের ভার ছিল। আমরা এসে রাজ্যকে উন্নয়নের পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে পেরেছি। বিশ্ব বাংলা কনভেনশন সেন্টারে G-20 বৈঠকের উদ্বোধনে এই দাবী করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (CM Mamata)। তাঁর সরকারের ১১ বছরের রাজ্যব্যাপী প্রায় ১২ মিলিয়ন কর্মসংস্থান হয়েছে। এদিন বিশ্ব বাংলা কনভেনশন (Biswa Bangla Convention Center) সেন্টারে দাঁড়িয়ে জানান মুখ্যমন্ত্রী।

জানা গিয়েছে, সোমবার অর্থাৎ ১০ জানুয়ারি থেকে থেকে শুরু হওয়া জি ২০ বৈঠক চলবে ১১ জানুয়ারি অর্থাৎ মঙ্গলবার পর্যন্ত।  বিশ্বের অর্থনৈতিক বিষয় নিয়েই এই দু'দিন আলোচনা হবে বলে নবান্ন সূত্রের খবর। এদিন এই সম্মেলনের উদ্বোধনে উপস্থিত হয়ে মুখ্যমন্ত্রী জানান, 'আমরা এমন এক রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি যাঁদের বাম মতাদর্শ ছিল। তাদের ৩৪ বছরের শাসন শেষে আমরা ক্ষমতায় আসি। ক্ষমতায় এসে আমরা দেখি বাংলায় কোনও আর্থিকবৃদ্ধি, উন্নয়ন নেই স্তব্ধ হয়েছিল। রাজ্যের ঘাড়ে ঋণের বোঝা। কিন্তু আমাদের সময়ে গর্বের সঙ্গে বলতে পারি কোভিডকালেও আমরা উন্নয়ন করেছি।'

রাজ্যের আর্থিক বৃদ্ধি এবং কর্মসংস্থান প্রসঙ্গেও সোমবার সরব ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, 'আমাদের রাজ্যের জিডিপি ৪ গুণ বেড়েছে। রাজস্ব আদায় বেড়েছে ৪ গুণ। আমরা ১২ মিলিয়ন কর্মসংস্থান করতে সমর্থ হয়েছি।'

তাঁর দাবী, 'আমরা মানুষকে বিনামূল্যে খাবার দিই। মানুষের সামাজিক নিরাপত্তা সবচেয়ে জরুরি। কারণ সরকার মানে মানুষের, মানুষের জন্য এবং মানুষের দ্বারা।'

one year ago
Sourav: সৌরভ সক্রিয় রাজনীতির পথে? একাধিক সম্ভাবনা ঘিরে নানা মহলে জল্পনা

প্রসূন গুপ্ত: সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় এমন এক ব্যক্তিত্ব, যিনি এই সময়ে বিশ্ব দরবারে বাংলার অন্যতম মুখ। এবার এখনও তিনি তাঁর স্থানটি রাখতে পারছেন কিনা সেটাই বড় প্রশ্ন। বিভিন্ন সময়ে রবীন্দ্রনাথ থেকে সত্যজিৎ রায় হয়ে অমর্ত্য সেনের নাম বাঙালি হিসাবে তাঁদের কৃতিত্ব বিশ্ব দরবারে উঠেছে। সৌরভ তেমন না হলেও ক্রিকেট দুনিয়াতে এসে নিজেকে এবং বাঙালির গর্বের জায়গাটি ধরেছেন, তাতে কোনও সন্দেহ নেই।

খেলার দুনিয়াতে ভারত অলিম্পিক বাদ দিলে একসময় নাম করেছিল হকিতে।  সেই ঐতিহ্য ১৯৮৪ থেকে ফিকে। ফুটবলে বাংলা ৯০-এর দশকের আগে ভারত সেরা থাকলেও, বিশ্বের দরবারে ভারতীয় ফুটবল নেহাতই লিলিপুট। একমাত্র ক্রিকেটে ভারত দু'বার সীমিত ওভারের খেলায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছে এবং টি-২০-তে একবার। এই ভারতীয় দলে বাঙালি হিসেবে কিছুদিনের জন্য পঙ্কজ রায় সুনামের সঙ্গে খেললেও তখন ভারত বিদেশি দলের সঙ্গে খেলা মানে পরাজয় ছিল নিশ্চিত। ফলে পঙ্কজবাবু সেই অর্থে নাম করতে পারেননি। কিন্তু দীর্ঘদিন বাদে দলে এলেন সৌরভ গাঙ্গুলি, খেললেন, অধিনায়ক হলেন। বেটিং-কাণ্ডে বিদ্ধ ভাঙাচোরা একটা দলকে একসূত্রে বাঁধলেন। অজস্র রান করলেন, দলকে জেতালেন। কিন্তু বোর্ড  রাজনীতির শিকার হয়ে বাদ পড়লেন।

ফের ফিরলেন এবং এক সফল কামব্যাক করে মাথা উঁচু করে বিদায় নিলেন। বাঙালি গর্বিত হলো। এরপর সৌরভ ক্রিকেট প্রশাসনে এলেন। বাংলা ক্রিকেটের সর্বোচ্চ পদ পেলেন, তারপর ভারতীয় ক্রিকেটের সভাপতি হলেন। এর আগে বিশ্ব ক্রিকেটে ক'জনের এই সম্মান এসেছে বা পেয়েছেন? শোনা যায় সৌরভ কেন্দ্রের বা বিজেপি নেতাদের সুনজরে ছিলেন।

হয়তো এমন কথাও হয়েছিল যে তিনি রাজ্য বিজেপির মুখ হবেন কিন্তু সৌরভ সেই দিক বেশ বুদ্ধি করে এড়িয়েছেন। সবসময়ে মানুষের সেরা দিন থাকে না, এটা অন্তত সৌরভের থেকে ভালো কেউ জানেন না। কোপ পড়ে তাঁর উপর।ভারতীয় ক্রিকেট প্রশাসন থেকে এক প্রকার তাঁকে বিদায় দেওয়া হলো।

সৌরভ দলে থাকুন বা নাই থাক বাঙালির চোখের মণি হয়েছিলেন। বর্তমানে তাঁর অবস্থান মোটেই সুবিধাজনক নয় ক্রিকেট দুনিয়াতে। টিভি চ্যানেলে গেম শো করেন কিন্তু তিনি জানেন বাঙালির কাছে আইকন থাকতে গেলে তাঁর নাম নিয়মিত খবরে থাকতে হবে, আপাতত লাইমলাইট থেকে তিনি অনেকটাই দূরে। এবারে কি তবে তৃণমূলের হয়ে রাজনীতিতে যোগ। 

অসম্ভব কিছু নয়। খবর এমনটা না হলেও ইদানিং তাঁকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছের মানুষ হতে দেখা যাচ্ছে। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যাচ্ছেন এমনকি সম্প্রতি ফিল্ম ফেস্টিভেলেও দেখা গেল তাঁকে। ভাষণও দিলেন 'দিদি'কে ধন্যবাদ দিয়ে। দেখা গেলো এক বঙ্গীয় সাহিত্য সম্মেলেনেও। সিস্টার নিবেদিতা বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্পূর্ণ বাংলায় ভাষণ দিলেন যা অনেকের মতে অভূতপূর্ব। মঞ্চে তাবড় তাবড় বক্তা,রাজ্যপাল, প্রাক্তন লোকসভার স্পিকার থেকে বিজ্ঞানী বিকাশ সিংহের মতো মুখ।

তিনি বক্তব্যে জানালেন আচার্য সত্যম রায়চৌধুরীর ডাকে এসেছেন। কাজেই তিনি বাঙালির প্রিয় জায়গাগুলিতে যাচ্ছেন তা প্রমাণিত। একইসঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গেও। সৌরভ খুব বুদ্ধিমান এবং আত্মসম্মানী। তাঁকে গ্রেগ চ্যাপেল যে দল থেকে বাদ দিয়ে দিয়েছিলেন তা আজও ভোলেননি। ক্রিকেট বোর্ড থেকে বাদ দেওয়াটাও হজম করবেন বলে মনে হয় না। ৫ জানুয়ারি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্মদিন ছিল (যদিও তিনি ওই দিনটিকে শংসাপত্রে লেখা জন্মদিন বলেন)। ওই দিন দিল্লি থেকে প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা যেমন এসেছিল তেমনই এসেছিলো সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় থেকেও। এই প্রথম কিনা জানা নেই কিন্তু 'খবরে' এই প্রথম। তবে আগামি দিনে সৌরভ কি রাজ্যসভায়? সৌরভ পিছনের বেঞ্চে বসে থাকার পাত্র নয় অতএব আরও একটা খবরের অপেক্ষায় বাঙালি। 

one year ago
Mela: 'গঙ্গাসাগর মেলায় একটা বাতাসা দিয়েও কেন্দ্র সাহায্য করে না', সাগরে এসে সরব মমতা

গঙ্গাসাগর মেলার প্রস্তুতি খতিয়ে দেখলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (CM Mamata Banerjee)। বুধবার ডুমুরজলা হেলিপ্যাড গ্রাউন্ড থেকে হেলিকপ্টারে গঙ্গাসাগর (Gangasagar Mela) উড়ে যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দুপুর দেড়টা নাগাদ তিনি হেলিপ্যাড আসেন এবং গঙ্গাসাগরের উদ্দেশ্যে রওনা দেন। সাগরে পৌঁছে তিনি মেলা প্রস্তুতি খতিয়ে দেখার পাশাপাশি উপস্থিত জেলা প্রশাসনকে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেন। পুজো দেন কপিল মুনির আশ্রমে। ৮-১৭ জানুয়ারি চলবে এই মেলা। 


এদিন তিনি গঙ্গাসাগরে দাঁড়িয়ে বলেন: ৬৫ লক্ষ টাকা খরচ করে আধুনিক গেস্ট হাউস তৈরি করা হয়েছে, বিদেশিরা এসে থাকতে পারবে

গঙ্গাসাগর মেলার তীর্থ কর মুকুব করে দিয়েছি, প্রত্যেকের জন্য ৫ লক্ষ টাকা জীবন বীমা করা হয়েছে।

কুম্ভ মেলার সঙ্গে রেলপথ, আকাশপথ কানেক্টেড। কিন্তু গঙ্গাসাগর মেলায় জল পেরিয়ে যেতে-আসতে হয়, কঠিন কাজ

১০ হাজার কোটি টাকা খরচে মুড়িগঙ্গা ব্রিজ করার চেষ্টা হচ্ছে

পাশাপাশি এদিন তিনি গঙ্গাসাগর মেলাকে জাতীয় মেলা ঘোষণার দাবি কেন্দ্রকে জানান মুখ্যমন্ত্রী। তিনি জানান, জাতীয় মেলা ঘোষণার ক্ষেত্রে কোনও সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা নেই। তাঁর অভিযোগ, 'কুম্ভ মেলায কেন্দ্রীয় সাহায্য পায়। কিন্তু গঙ্গাসাগর মেলায় একটা বাতাসা দিয়েও সাহায্য করে না কেন্দ্র।' মুখ্যমন্ত্রীর দাবি,'পরিকাঠামো তৈরি হয়ে গেল। এবারে এখান থেকে হেলিকপ্টার চলবে। বেসরকারি সংস্থাও হেলিকপ্টারও চালাতে পারে।'


জানা গিয়েছে, এবার মেলায় প্রায় এক কোটি পুন্যার্থীর সমাগমের সম্ভাবনা।

one year ago


Hospital: রেফার রোগ এড়াতে জেলা হাসপাতালগুলোকে বাধ্যবাধকতায় বাঁধলো স্বাস্থ্য দফতর

দিন কয়েক আগে রেফার (Patient Refer) নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (CM Mamata Banerjee)। এবার জেলা হাসপাতাল থেকে রেফার আটকাতে নির্দেশিকা স্বাস্থ্য দফতরের (Health Department)। বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ, ৩৭০টি বাধ্যতামূলক পরিষেবার তালিকা দেওয়া হয়েছে। এই ধরনের চিকিৎসা পরিষেবায় জেলা হাসপাতাল থেকে কোনওভাবেই রেফার নয়। জানা গিয়েছে, বাধ্যতামূলক তালিকায় থাকা পরিষেবাগুলো থেকে বঞ্চিত করা যাবে না রোগীর পরিবারকে। রেফার করা যাবে না কলকাতার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালগুলোতে।

বলা, জেলা হাসপাতালে যে পরিষেবা নেই, সেক্ষেত্রেই শুধুমাত্র রেফার। এছাড়া ওই বিজ্ঞপ্তি তো জানানো হয়েছে কোন কোন ক্ষেত্রে রেফার করা যাবে। এমন ৬৭টি পরিষেবার তালিকাও দেওয়া হয়েছে। যেক্ষেত্রে জেলা হাসপাতালে প্রয়োজনীয় চিকিৎসাও হতে পারে। আবার যদি প্রয়োজন মনে করা হয় রেফার করা যেতে পারে।

রেফার রোগ এড়াতে মূলত দুটি ভাগ করা হয়েছে। ১.বাধ্যতামূলক চিকিৎসা দিতে হবে ৩৭০টি বিভাগে পরিষেবায়  ২. যদি সেই পরিষেবা জেলা হাসপাতালে থাকে, চিকিৎসা দেওয়া যেতে পারে অথবা প্রয়োজনের রেফারও করা যেতে পারে

এভাবেই জেলা হাসপাতালে কোন পরিষেবার ক্ষেত্রে রেফার, আর কোন ক্ষেত্রে নয় তা বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়ে দিল রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তর। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, মানুষের হয়রানি দূর করতে রেফার রোগ বন্ধ করতে এই নির্দেশিকা। রাজ্যের প্রত্যেক জেলা হাসপাতালে নির্দেশিকা দিয়ে অবিলম্বে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, রেফারের ক্ষেত্রে তারা কী কী করবেন। পাশাপাশি কোন কোন ক্ষেত্রে তারা রেফার করতে পারবেন।

one year ago
Mamata: রেলমন্ত্রীর অনুরোধেও কাজ হল না! 'জয় শ্রী রাম' শুনে মঞ্চেই উঠলেন না মমতা

ভিক্টোরিয়া-কাণ্ডের পুনরাবৃত্তি হাওড়া স্টেশনে। মুখ্যমন্ত্রীর (CM Mamata) সামনেই বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের 'জয় শ্রী রাম' (Jay Shree Ram) স্লোগান। আর তাতেই শুক্রবার সরগরম রাজ্য রাজনীতি। এই ঘটনার প্রতিবাদে এবং উষ্মা দেখিয়ে বন্দে ভারত ট্রেনের (vande Bharat Train) সূচনা অনুষ্ঠানের মূল মঞ্চে উঠতে অস্বীকার করেন মুখ্যমন্ত্রী। মূল মঞ্চের পাশে বাঁধা মঞ্চ বসেই সপার্ষদ অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছেন তিনি। যদিও তাঁকে মঞ্চে আসতে অনুরোধ করেন রেলমন্ত্রী এবং শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকার। কিন্তু সেই অনুরোধ ফিরিয়ে দেন মমতা।

এদিকে, এদিন আহমেদাবাদ থেকে ভার্চুয়ালি বন্দে ভারত ট্রেনের সূচনা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তাঁর মাতৃ বিয়োগের কারণে ঘোষিত সূচিতে সামান্য বদল ঘটে। এই অনুষ্ঠান উপলক্ষে হাওড়া স্টেশনে উপস্থিত ছিলেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব, রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। আর মুখ্যমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে তোলা জয় শ্রীরাম স্লোগান ঘিরে চর্চা তুঙ্গে।

এই ঘটনা প্রসঙ্গে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, 'মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীকে আমরা আমন্ত্রণ জানিয়েছি। উনাকে ধন্যবাদ এসেছিলেন। রাগ মতো কিছু হয়নি। যারা কর্মী-সমর্থক, তাঁরা উৎসাহে স্লোগান দিয়েছি। এটা কোনও বড় কথা নয়। উনি মঞ্চে এসে বসেননি, এটাও মুখ্যমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত।


পাল্টা কলকাতার মেয়র তথা রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের তপ,'সৌজন্য বিজেপি জানে না। যেখানে সেখানে রাম নাম নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে অপমান করছে না, বরং শ্রী রামকে অপমান করছে। অসভ্য, বর্বর দল বিজেপি সভ্যতা জানে না। ওরা কী রামের পেটেন্ট নিয়ে রেখেছে? কিছু লুম্পেনদের নিয়ে গিয়ে অনুষ্ঠানে ভিড় করায়।'

একইভাবে আক্রমণাত্মক রাজ্যের অপর এক মন্ত্রী সুজিত বসু। তিনি জানান, সব বিষয়ের পরিমিত বোধ থাকে। যেটা করেছে সেটা খারাপ, বাংলার কৃষ্টি, সংস্কৃতির সঙ্গে মেলে না। একটা উদ্বোধনী প্রোগ্রামে মুখ্যমন্ত্রী গিয়েছেন, সেখানে সংযত থাকা জরুরি।'

থেমে থাকেননি রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তাঁর খোঁচা, 'একটা বড় প্রকল্প ৭ হাজার ৮০০ কোটি টাকার কাজ বাংলা তথা মুখ্যমন্ত্রীকে উপহার দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এটা ফেডারাল কাঠামোর জন্য একদম সামঞ্জস্য পূর্ণ নয়। এই ঘটনার আমরা তীব্র নিন্দা করছি। একটা ভালো উনার মঞ্চে নিচে বসার অভ্যাস তৈরি হচ্ছে। আগামি দিনে মঞ্চের নিচেই বসতে হবে।' 

one year ago