
সদ্যোজাতের বদল ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়াল মালদহের (Malda) চাঁচলের (Chanchal) একটি নার্সিংহোমে। পাশাপাশি দুটি সদ্যোজাত পুত্র সন্তানের অদলবদলের অভিযোগকে ঘিরে বিপাকে পড়েন নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষ। উত্তেজনা ছড়ালে ঘটনাস্থলে পুলিস গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। অভিযোগের ভিত্তিতে সোমবার এক নার্সিং স্টাফকে গ্রেফতার (Arrested) করে পুলিস আদালতে পেশ করে।
পুলিস ও নবজাতদের পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার বিকেলে দঃ শালদহ ও ইলাম গ্রামের ২ প্রসূতি একই সঙ্গে নার্সিংহোমে ভর্তি হন। সেদিন রাতেই জানবী পারভীন ও চুমকি খাতুন পুত্র সন্তানের জন্ম দেন। দুই পরিবারের অভিযোগ, শুক্রবার রাতে এক সেবিকা তাঁদের সদ্যোজাতের মধ্যে অদলবদলের চেষ্টা করেন। সেই সময় সদ্যজাতের মায়েরা দেখে ফেলেন এবং পরিবারের সাথে যোগাযোগ করেন। পরিবারের সদস্যরা নার্সিংহোমে ছুটে আসলে নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বাকবিতন্ডা তৈরি হয়।
খবর পেয়ে চাঁচল থানার পুলিস গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়। রাতেই ওই অভিযুক্ত সেবিকাকে আটক করে থানায় নিয়ে যান। সদ্যোজাত শিশু বদলানোর চক্র আগে থেকেই কি ওই নার্সিংহোমে সক্রিয় রয়েছে? সেই নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে পরিবারের লোকেরা। স্বাস্থ্য দফতরেও অভিযোগ জানাবেন বলে জানিয়েছেন তাঁরা। যদিও এই প্রসঙ্গে নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষের কোন প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। চাঁচলের এই নার্সিংহোম চলতি মাসের ৯ তারিখেই খবরের শিরোনামে উঠে এসেছিল। সদ্যোজাত শিশুর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্র হয়েছিল নার্সিংহোম চত্বরে। ভাঙচুর হয়েছিল নার্সিংহোম। গাফিলতির অভিযোগ উঠেছিল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। এবার সদ্যোজাতের অদল বদলের অভিযোগ।
জ্বরে আক্রান্ত যুবতীর শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠল এক চিকিৎসক (Doctor) তথা পঞ্চায়েত সমিতির (Panchayat Samiti) প্রাক্তন সভাপতির (Former President) বিরুদ্ধে। বনগাঁর (Bangaon) গাইঘাটা থানা এলাকার ঘটনা। শনিবার সন্ধ্যা ৭টা নাগাদ এই খবরে উত্তেজনা ছড়ায় এলাকায়। ঘটনার প্রতিবাদে স্থানীয় বাসিন্দারা দীর্ঘ সময় ওই চিকিৎসকের চেম্বারের সামনে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। বছর ২৪-এর ওই যুবতী থানার দারস্থ হন এবং অভিযুক্তের শাস্তির দাবি জানান। অভিযোগের ভিত্তিতে পঞ্চায়েত সমিতির প্রাক্তন সভাপতিকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত তৃণমূল নেতার নাম সুব্রত সরকার৷
যুবতী ও তাঁর পরিবারের লোকেরা জানিয়েছেন, ছোটবেলা থেকেই ওই যুবতী ও পরিবারের লোকেরা সুব্রত সরকারের কাছে চিকিৎসা করাতেন। ওই যুবতী কলেজ পাস করে বর্তমানে চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। পাশাপাশি টিউশনি করেন৷ একদিন সন্ধ্যায় টিউশনি করে ফেরার পথে তাঁর জ্বর বেশি থাকায় ওই চিকিৎসকের কাছে গিয়েছিলেন৷ সে সময় চেম্বারে কেউ ছিলনা৷ অভিযোগ, ওষুধ নিয়ে বেরোনোর সময় হঠাৎই অভিযুক্ত চিকিৎসক তাঁকে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরেন। জোর করে চুমু খাওয়ার চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ করেন তিনি।
এরপরে ওই যুবতী কোনওভাবে ঘর থেকে বেরিয়ে এসে বাড়ির লোকের কাছে সমস্ত ঘটনার কথা খুলে বলে কান্নায় ভেঙে পড়েন৷ খবর পেয়ে সুব্রত সরকারের চেম্বারের সামনে ভিড় করেন গ্রামের বাসিন্দারা৷ পাশাপাশি স্থানীয় বাসিন্দা ও যুবতীর পরিবারের লোকেরা স্থানীয় পুলিস ফাঁড়িতে গিয়ে ওই অভিযুক্ত চিকিৎসকের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন৷
যুবতীর পরিবার ও প্রতিবেশীদের দাবি 'অভিযুক্ত সুব্রত সরকার এর আগেও এমন বেশ কিছু ঘটনা ঘটিয়েছেন৷ অর্থের জোরে, ক্ষমতা জোরে ঘটনাগুলো ধামাচাপা দিয়েছেন৷ এবার তাঁর শাস্তি চাই।'
সিসিটিভির সূত্র ধরে সোনারপুরে (Sonarpur) বাইক চুরি (Bike Theft) চক্রের হদিশ পেল সোনারপুর থানার পুলিস। ঘটনায় ইতিমধ্যে দু'জনকে গ্রেফতার (Arrest) করা হয়েছে। তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। পুলিস সূত্রে খবর, তাদের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে একটি বাইক। ধৃতরা বাইক চুরি চক্রের সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে বলে অনুমান পুলিসের। বৃহস্পতিবার ধৃতদের আদালতে তোলা হলে তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার আবেদন জানানো হবে বলে সোনারপুর থানার পুলিস জানিয়েছে।
সোনারপুর থানা এলাকার হরিনাভীর বাসিন্দা বিধান দেবনাথ। তিনি একজন ব্যবসায়ী। তাঁর দোকানের সামনে রাখা বাইক চুরি হয়ে যায়। ঘটনায় সোনারপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন তিনি। বিষয়টি সিসিটিভি ক্যামেরাতে ধরাও পড়ে। তিনি চোরকে চিনহিত করতে পারেন। এরপর রাতে দোকান বন্ধ করার পর সেই চোরকে রাস্তায় ঘুরতে দেখে বুধবার পাকড়াও করে থানায় খবর দেন। এরপর পুলিস এসে তাকে তুলে নিয়ে চলে যায়। জানা গিয়েছে, ধৃত ওই ব্যক্তির নাম শানু দেবনাথ। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে রাতে বিষ্ণুপুর থানা এলাকা থেকে মিলন মাঝি নামে আরও একজনকে গ্রেফতার করা হয়।
বারুইপুর পুলিস জেলার ডিএসপি মোহিত মোল্লা জানান, পুলিস ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে। এই ঘটনায় আর কেউ জড়িত আছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jadavpur University) ছাত্র মৃত্যুর (Student Death Case) ঘটনায় প্রথম গ্রেফতার করা হয়েছিল সৌরভ চৌধুরী (Sourav Chowdhury) নামে এক প্রাক্তনীকে। সেই ‘সৌরভের কিছু হলে দেখে নেওয়া হবে’ বলে হুমকি চিঠি (threatening letter) গিয়েছিল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ও যুগ্ম রেজিস্ট্রারের কাছে। পোস্ট অফিসের মাধ্যমে পাঠানো এই চিঠির শেষে লেখা ছিল ইতি অধ্যাপক রানা রায়। এতদিন ধরে খোঁজ চালানোর পর অবশেষে ভুবনেশ্বরের একটি হোটেল থেকে গ্রেফতার (Arrested) করে কলকাতা পুলিস। এই গ্রেফতারির সঙ্গে যদিও যাদবপুরের কোনও যোগ নেই। বেলঘড়িয়ার বাসিন্দা এক মহিলাকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়।
উল্লেখ্য, সেই হুমকি চিঠিতে দেওয়া ছিল সংশ্লিষ্ট ঠিকানাও। কতটা সত্যতা রয়েছে সেই ঠিকানার, সেখানে ওই নামের কেউ রয়েছে কিনা তা জানতে সংশ্লিষ্ট ঠিকানায় পৌঁছে যান সিএন-এর প্রতিনিধি। মিলল আশ্চর্যজনক তথ্য। ৩৭ নং বেলগাছিয়া রোডের বিভিসি, এলআইজির ফ্ল্যাট নং এফ-৫ এ থাকেন রানা রায় নামের এক ব্যক্তি। তবে চিঠিতে অধ্যাপক বলে নিজেকে উল্লেখ করেছেন প্রেরক। যদিও সে বিষয়ে কোনও তথ্য প্রতিবেশীদের তরফ থেকে পাওয়া যায়নি।
তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে ওই ব্যক্তি যে আবাসনে থাকেন, সেখানকার বাসিন্দারাও ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে অশ্লীল ভাষায় চিঠি পাঠানোর অভিযোগ এনেছেন৷ এমনকি আবাসনের মহিলাদেরও প্রেমপত্র পাঠাতো বলে দাবি করেন এক আবাসিক। তাঁর অশ্লীল আচরণের জন্য টালা থান ও লালবাজার থানায় একাধিকবার অভিযোগ জানিয়েছেন আবাসিকরা।
এমনকি মুখোশ পরে রাস্তার লোককে ভয় দেখানো, অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করা, এমনভাবেই প্রতিবেশীদেরও বিরক্ত করত চিঠিতে উল্লিখিত নামের ওই ব্যক্তি। আবাসিক সূত্রে খবর, ছোটো থেকেই এই আবাসনে থাকতেন রানা রায়। গত ১৫ দিন ধরে নিখোঁজ তিনি। তাঁর স্ত্রী, ছেলেরও দেখা মিলছে না আবাসনে। তবে সরকারি স্টিকার দেওয়া তাঁর লাল গাড়িটি এখনও রয়েছে আবাসনে। আবাসিকদের দাবি গা ঢাকা দিয়েছে সে।
রেজিস্ট্রার ও যুগ্ম রেজিস্ট্রারকে পাঠানো যে চিঠি সামনে এসেছে তাতে ব্যবহার করা শব্দ এবং আবাসিকদের অভিযোগে উঠে আসা তথ্যের ওপর ভিত্তি করে বেশ কিছুটা মিল পাওয়া যাচ্ছে চিঠি প্রেরক ও ওই চিঠিতে উল্লেখ করা আবাসনের বাসিন্দা রানা রায়ের। তবে ওই চিঠি কে লিখেছেন তা এখন তদন্ত সাপেক্ষ। তবে সবকিছুর মধ্যে উঠছে একাধিক প্রশ্ন, যদি ধরে নেওয়া যায় যে নাম ও ঠিকানা দেওয়া রয়েছে সেখানকার রানা রায় যদি এই চিঠি লিখে থাকেন সেটা কেন লিখলেন তিনি? যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ও পড়ুয়ার মৃত্যুর ঘটনায় অন্যতম ধৃত, সৌরভ চৌধুরীর সঙ্গেই বা তাঁর কী সম্পর্ক রয়েছে? আর যদি চিঠিটা তিনি না লিখে থাকেন তবে কে বা কারা এই চিঠি লিখল? কেনই বা ব্যবহার করা হল তাঁর নাম ও ঠিকানা? সবকিছুই জানা এখন তদন্ত সাপেক্ষ।
রাণাঘাটে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৫। তাঁদের মধ্যে ধৃত কুন্দন সিংই বর্ধমানের কয়লা ব্যবসায়ী রাজু ঝাঁ-কে খুন করেছিলেন। বৃহস্পতিবার এমনই জানাল আসানসোল-দুর্গাপুর পুলিস কমিশনারেট। গত ১ এপ্রিল শনিবার রাত ৮টা নাগাদ শক্তিগড়ে ১৯ নম্বর জাতীয় সড়কে একটি ল্যাংচার দোকানের সামনে খুন হন রাজু ঝাঁ। একটি গাড়ি থেকে তিনজন নেমে এসে রাজুর গাড়ি ঘিরে ধরে গুলি চালায় তিন দুষ্কৃতী। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় রাজু ঝাঁর। এবার সেই কুন্দনকেই ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার করে রানাঘাট পুলিস।
পুলিস ধৃতদের জেরা করে জানতে পারে, সুপারি কিলার-দের সিন্ডিকেট চালাতেন কুন্দন। পুলিসের দাবি, পশ্চিমবঙ্গের আসানসোল, ঝাড়খণ্ড, বিহার, মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিশগড়ে এই সিন্ডিকেটের জাল ছড়িয়ে। বর্তমানে সেই মডিউল কোথায় সক্রিয়, তা জানার চেষ্টা করছে পুলিস। রানাঘাটের পুলিস জেলা সুপার কে কান্নন জানান, ধৃতদের প্রত্যেককেই জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ডাকাতি ছাড়াও আরও কিছু সূত্র মারফত তথ্য এসেছে। তদন্তের স্বার্থে সব প্রকাশ্যে আনতে চাইছে না পুলিস।
মধ্যপ্রদেশের একটি ডাকাতির ঘটনায় যুক্ত ছিল কুন্দন। রাণাঘাটে ইতিমধ্যেই এসেছে মধ্যপ্রদেশ পুলিসের একটি দল। ২০২১ সালে আসানসোলের খুনের সুপারিও নিয়েছিলেন বলে দাবি পুলিসের।
কোটি কোটি টাকা প্রতারণার (Fraud) অভিযোগে পলাতক দম্পতিকে গ্রেফতার (Arrested) করল নৈহাটি থানার পুলিস (Naihati Police Station)। জানা গিয়েছে, বিশ্বজিৎ মজুমদার ও সোমাশ্রী লাহিড়ী মজুমদার নামে ধৃত দম্পতিকে বেঙ্গালুরু থেকে গ্রেফতার করা হয়। তাঁরা নৈহাটি অরবিন্দপল্লী এলাকার বাসিন্দা। ধৃত দম্পতিকে মঙ্গলবার ব্যারাকপুর আদালতে তোলা হয়। প্রতারণার শিকার হওয়া এক স্থানীয় বাসিন্দা জানিয়েছেন, লোন পাইয়ে দেওয়ার নামে তাঁর কাছ থেকে লক্ষাধিক টাকা নিয়েছেন। লোন তো হয়নি, বরং সেই টাকা নিয়ে গা ঢাকা দিয়েছেন বিশ্বজিৎ ও সোমাশ্রী। তিনি আরও বলেন, কাউকে লোন, কাউকে চাকরি, আবার কাউকে মোটা অঙ্কের সুদ পাইয়ে দেওয়ার নাম করে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন দম্পতি। ২০ মে থেকে বাড়ি ছেড়ে পালিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন তিনি। এমনকি অভিযুক্তের মা নিজেও ছেলের শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। প্রতারিতরা একসঙ্গে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। এরপর ঘটনার তদন্ত শুরু করে নৈহাটি থানার পুলিস। অভিযোগ দায়ের করার প্রায় তিন মাস পর বেঙ্গালুরু থেকে অভিযুক্ত দম্পতিকে গ্রেফতার করে পুলিস।
কোটি কোটি টাকা প্রতারণার (Fraud) অভিযোগে পলাতক দম্পতিকে গ্রেফতার (Arrested) করল নৈহাটি থানার পুলিস (Naihati Police Station)। জানা গিয়েছে, বিশ্বজিৎ মজুমদার ও সোমাশ্রী লাহিড়ী মজুমদার নামে ধৃত দম্পতিকে বেঙ্গালুরু থেকে গ্রেফতার করা হয়। তাঁরা নৈহাটি অরবিন্দপল্লী এলাকার বাসিন্দা। ধৃত দম্পতিকে মঙ্গলবার ব্যারাকপুর আদালতে তোলা হয়।
প্রতারণার শিকার হওয়া এক স্থানীয় বাসিন্দা জানিয়েছেন, লোন পাইয়ে দেওয়ার নামে তাঁর কাছ থেকে লক্ষাধিক টাকা নিয়েছেন। লোন তো হয়নি, বরং সেই টাকা নিয়ে গা ঢাকা দিয়েছেন বিশ্বজিৎ ও সোমাশ্রী। তিনি আরও বলেন, কাউকে লোন, কাউকে চাকরি, আবার কাউকে মোটা অঙ্কের সুদ পাইয়ে দেওয়ার নাম করে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন দম্পতি। ২০ মে থেকে বাড়ি ছেড়ে পালিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন তিনি।
এমনকি অভিযুক্তের মা নিজেও ছেলের শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। প্রতারিতরা একসঙ্গে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। এরপর ঘটনার তদন্ত শুরু করে নৈহাটি থানার পুলিস। অভিযোগ দায়ের করার প্রায় তিন মাস পর বেঙ্গালুরু থেকে অভিযুক্ত দম্পতিকে গ্রেফতার করে পুলিস।
প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট (Former US President) ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump) গ্রেফতার (Arrested) হলেন। আবার ৩০ মিনিটের মধ্যে জামিনও পেয়ে গেলেন। জানা গিয়েছে, গ্রেফতারির পর আধঘণ্টা জর্জিয়া জেলে ছিলেন তিনি। তারপরই জামিনে মুক্তি পান ট্রাম্প। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে। ২০২৪ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে এই গ্রেফতারি ট্রাম্পের জন্য বড় ধাক্কা বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।
গ্রেফতারির ঠিক আগেই ট্রাম্প সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে লেখেন,'কারচুপি ও ভোট চুরির নির্বাচনকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস থাকার জন্য আমায় গ্রেফতার করা হচ্ছে। এটা আমেরিকার জন্য আরও একটি দুঃখের দিন!'
জানা গিয়েছে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ১৩টি অভিযোগ রয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম হল ২০২০ সালের নির্বাচনের ফলাফল বদলে দেওয়া, কারচুপি, ভোটচুরির অভিযোগ। দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে। সব মিলিয়ে এই ১৩টি অভিযোগের ভিত্তিতেই গ্রেফতার হন ট্রাম্প।
স্কুলের শৌচালয়ে ঢুকিয়ে এক নাবালিকা পড়ুয়াকে যৌন নিগ্রহের অভিযোগ উঠল এক পার্শ্বশিক্ষকের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি দক্ষিণ ২৪ পরগনায় ঢোলাহাট থানা এলাকায়। এমনকি, থানায় অভিযোগ না করার জন্য তৃণমূল নেতৃত্ব হুমকি দিয়েছে বলেও অভিযোগ নির্যাতিতার পরিবারের। অভিযুক্ত শিক্ষককে গ্রেফতার করেছে পুলিস।
ঘটনাটি ঘটেছে ২১ জুলাই। নির্যাতিতা পড়ুয়া জানিয়েছে, সেদিন স্কুলের শৌচালয়ে গিয়েছিল সে। অভিযোগ, সেখানে আটকে রেখে তাকে যৌন নিগ্রহ করে পার্শ্ব শিক্ষক। তারপর বাইরে থেকে তাকে তালা তাগিয়ে চম্পট দেয় ওই অভিযুক্ত। স্কুল ছুটি হওয়ার পর দীর্ঘক্ষণ বাড়ি না ফেরায় খোঁজ শুরু করেন ছাত্রীর পরিবারের সদস্যরা। তারপর স্কুলে গিয়ে খোঁজাখুঁজি করতেই শৌচালয় থেকে তাকে উদ্ধার করা হয়।
ছাত্রীর মা জানিয়েছেন, স্কুলের শৌচালয় তালাবন্ধ থাকায় সন্দেহ শুরু হয়। তারপর অন্য শিক্ষকদের কাছে গিয়ে তিনি বিষয়টি জানান। তারপরেই বাকি শিক্ষকরা বিষয়টি জানতে পারেন। তাঁর মায়ের অভিযোগ, থানায় অভিযোগ করলে দেখে নেওয়ার হুমকি দেয় স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব।
অভিযুক্ত শিক্ষককে গ্রেফতার করেছে ঢোলাহাট থানার পুলিস। যদিও এবিষয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
বৈধ কাগজপত্র ছাড়া ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করায় আটক দুই চিনা নাগরিক (Chinese citizens)। শনিবার বিহারের (Bihar) পূর্ব চম্পারন জেলার রক্সৌল থেকে ওই সন্দেহভাজন দু-জনকে আটক করে বিহার পুলিস। অভিযোগ, ভারত-নেপাল সীমান্ত দিয়ে ধৃত দুই চিনা (China) নাগরিক অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশের চেষ্টা করছিল।
বিহারের পূর্ব চম্পারন জেলার পুলিস সুপার জানান, ভারত-নেপাল সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশের চেষ্টাকারী দু-জনকে চিনা নাগরিক হিসেবে শনাক্ত করা হয়েছে। তিনি জানিয়েছেন, যে দুইজন সন্দেহভাজন ধরা পড়েছে তাঁরা চিনা নাগরিক। একজনের নাম ঝাও জিং এবং অপরজনের নাম ফু কাং।
পূর্ব চম্পারন পুলিসের সুপারিনটেনডেন্ট কান্তেশ কুমার মিশ্র রবিবার সাংবাদিক বৈঠক করে এই কথা জানান। তিনি বলেন, চিনের পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশ জিয়াংজির বাসিন্দা ঝাও জিং এবং ফু কাং। দুই চিনা নাগরিককে শনিবার রাত ৮টা ৪৫ মিনিটে রৌক্সল শহরে ভারতীয় কাস্টমস অফিসের হাতে ধরা পড়ে। তারপর কাস্টমস অফিসের তরফে খবর দেওয়া হয় পুলিসকে। তাদের কাছ থেকে কোনও বৈধ কাগজপত্র পাওয়া যায়নি। তাঁরা বৈধ কাগজপত্র ছাড়াই সীমান্ত অতিক্রম করার চেষ্টা করছিল। কিন্তু কী উদ্দেশ্য নিয়ে তাঁরা সীমান্ত পার করে, তা জানা যায়নি। তদন্তকারী অফিসাররা জিজ্ঞাসাবাদ করছেন।
জানা গিয়েছে, এর আগে ২ জুলাই প্রথমবার নেপাল সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করেছিল এই দুই চিনা নাগরিক। সেই সময় ধরা পড়ার পর জিজ্ঞাসাবাদ করে ছেড়ে দেওয়া হয় কয়েক ঘণ্টা পর। ফের ভিসা ছাড়া ভারতে প্রবেশের চেষ্টা করে তারা।
বাড়িতেই গাঁজার (Cannabis) চাষ! এমনটাই অভিযোগ উঠছে তিনজন মেডিক্যাল পড়ুয়ার বিরুদ্ধে। ঘটনাটি কর্নাটকের (Karnataka)। শুধু গাঁজার চাষ নয়, এগুলো অন্যান্য পড়ুয়াদের বিক্রি করারও অভিযোগ উঠছে তাদের বিরুদ্ধে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে এক বাড়িতে তল্লাশি করার পর ২২৭ গ্রাম গাঁজা, ১.৫৩ কেজি কাঁচা গাঁজা, ১০ গ্রাম চরস এবং গাঁজার বীজ উদ্ধার করেছে শিবমোগা থানার পুলিস। ইতিমধ্য়ে তাদের গ্রেফতার করেছে পুলিস।
সূত্রের খবর অনুযায়ী, অভিযুক্তরা হলেন বিঘ্নরাজ, পান্ডিদোরাই এবং বিনোদ কুমার। এরা কলেজের ছাত্রদের কাছে গাঁজা ও অন্যান্য মাদকের ব্যবসা করে। সংবাদমাধ্যমে শিবমোগা এসপি মিঠুন কুমার বলেছেন, 'বিঘ্নরাজ শিবমোগায় একটি বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজের ছাত্র, তার বাড়িতেই হাই-টেক চাষের কৌশল নিয়ে গাঁজা চাষ করা হচ্ছিল। অন্য দুই অভিযুক্ত শহরের কলেজের ছাত্রদের কাছে গাঁজা বিক্রিতে সহায়তা করছিল। আমরা অভিযুক্তদের কাছ থেকে ২২৭ গ্রাম গাঁজা, ১.৫৩ কেজি কাঁচা গাঁজা, ১০ গ্রাম চরস এবং একটি ছোট বোতলে গাঁজার বীজ উদ্ধার করেছি।'
উল্লেখ্য, এই বছরের জানুয়ারিতে ম্যাঙ্গালুরু সিটি পুলিস গাঁজা সেবন ও ব্যবসা করার অভিযোগে মেডিক্যাল ছাত্র সহ ১০ জনকে গ্রেফতার করে এবং ২ কেজি মাদকদ্রব্য জব্দ করে। আর এবারে আরও ৩ জনকে গ্রেফতার করা হল। তাদের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করা হয়েছে।
পাঞ্জাব পুলিসের হাতে ধরা পড়ল ডাকু হাসিনা (Daku Haseena) ওরফে মনদীপ কৌর (Mandeep Kaur)। লুধিয়ানায় ৮ কোটি ৪৯ লক্ষ টাকা ডাকাতি করে পলাতক হয়েছিলেন স্বামীর সঙ্গে। এতো বড় কাণ্ড সফলভাবে সম্পন্ন হতেই ঈশ্বরের আশীর্বাদ নিতে গিয়েছিলেন ধর্মীয় স্থানে। তবে সেখানেই তাদের জন্য ফাঁদ পেতে রেখেছিল পাঞ্জাব পুলিস।
উত্তরাখন্ডের চামোলির হেমকুণ্ড সাহেব থেকে মনদীপ কৌর এবং তার স্বামী যশবিন্দর সিংকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। অপরাধের অব্যর্থ সাফল্যের পর শিখ ধর্মগুরুর কাছে আশীর্বাদ নিতে গিয়েছিলেন দু'জনে। পরিকল্পনা ছিল এরপরেই উড়ে যাবেন নেপাল। সেই খবর পৌঁছেছিল পাঞ্জাব পুলিসের কাছে। কিন্তু এত ভক্তদের মধ্যে তাদের খুঁজে বের করা কঠিন ছিল, কারণ অপরাধী যে নিজেদের মুখ ঢেকে রাখবেন তা আগে থেকেই আন্দাজ করেছিলেন পুলিস।
পুলিসের আধিকারিকরা সেখানে পুণ্যার্থী সেজে অপেক্ষা করছিলেন। পরিকল্পনা ছিল বিনে পয়সায় জল বিতরণ করবেন। সেই ফাঁদে পা রাখেন অপরাধীরা। জল খাওয়ার জন্য মুখের কাপড় সরায় তারা। পুলিস তাদের চিহ্নিত করেন। কিন্তু তখনই তাদের পাকড়াও করেনি পুলিস। তাদের ধর্মীয় স্থানে যাওয়ার সুযোগ দেন। প্রার্থনা সেরে বেরিয়ে যাওয়ার পর ধাওয়া করে তাদের গ্রেফতার করে পুলিস। মনদীপ কৌরের গাড়ি থেকে পুলিস ১২ লক্ষ উদ্ধার করে এবং তাঁর স্বামী যশবিন্দর সিংয়ের বাড়ি থেকে ৯ লক্ষ টাকা উদ্ধার করা হয়।
বিতর্কের খাতায় আরও এক নম্বর বাড়ালেন বাংলাদেশী গায়ক মইনুল আহসান নোবেল (Mainul Ahsan Noble)। এবার গায়কের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ দায়ের হল। মতিঝিল থানায় দায়ের করা সেই অভিযোগের ভিত্তিতে, ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা অর্থাৎ ডিবি পুলিস তাঁকে গ্রেফতার করে। ইতিমধ্যেই তাঁকে জেরা করছে বাংলাদেশ পুলিসের গোয়েন্দা বিভাগ। নোবেলের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রতারণার। জানা গিয়েছে, ঘটনার সূত্রপাত এপ্রিলের শেষের দিকে।
গত ২৮ এপ্রিল বাংলাদেশের ভেদরগঞ্জ হেডকোয়ার্টার পাইলট হাইস্কুলের, ২০১৬ সালের এসএসসি ব্যাচের পুনর্মিলনের আয়োজন করা হয়েছিল। গান গাওয়ার পরিবর্তে নোবেলের সঙ্গে ১ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা চুক্তি করা হয়েছিল। সেই অর্থ নিলেও, অনুষ্ঠানের দিন গান গাইতে যাননি নোবেল। এরপরেই নোবেলের বিরুদ্ধে টাকা আত্মসাৎ এবং প্রতারণার অভিযোগ দায়ের করা হয় থানায়। জানা গিয়েছে, বর্তমানে নোবেলকে সিরিজ জেরা করা হচ্ছে।
বিগত বেশ কিছুদিন ধরে নোবেলের বিরুদ্ধে কেবল অভিযোগ আর অভিযোগের পাহাড় তৈরী হয়েছে। কিছুদিন আগে একটি ভিডিওতে দেখা গিয়েছিল, মদ্যপ অবস্থায় মঞ্চে গান গাইতে উঠেছিলেন নোবেল। সেই ভিডিও প্রকাশ্যে আসতেই নোবেলের প্রাক্তন স্ত্রী জানিয়েছিলেন, নোবেল বেশিরভাগ সময়েই নেশায় মত্ত থাকেন। এও জানিয়েছিলেন নোবেল মাসে ১ লক্ষ টাকা কেবল নেশার জন্য খরচ করেন। নোবেলের এই স্বভাবের জন্য কিছুদিন আগেই তাঁর সঙ্গে বিচ্ছেদ ঘোষণা করেন সালসাবিল।
পাকিস্তানের (Pakistan) প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে (Imran Khan) গ্রেফতার (Arrested) করা হল। মঙ্গলবার সকালে ইসলামাবাদ হাই কোর্টের ( Islamabad High Court) নির্দেশে পাক আধাসেনা রেঞ্জার্স বাহিনী তাঁকে হেফাজতে নিয়েছে।
Rangers abducted PTI Chairman Imran Khan, these are the visuals. Pakistan’s brave people must come out and defend their country. pic.twitter.com/hJwG42hsE4
— PTI (@PTIofficial) May 9, 2023
গ্রেফতারের পর ইমরানকে রেঞ্জার্স বাহিনীর জওয়ানরা মারধর করেন বলে অভিযোগ। এরপর তাঁকে গাড়িতে তুলে অজ্ঞাতস্থানে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে দাবি করা হয়েছে। সূত্রের খবর, এই ঘটনায় গুরুতর জখম ইমরান খানের নিজস্ব আইনজীবী।
মুম্বইয়ের (Mumbai) হোটেলে মধুচক্রের জন্য এক ভোজপুরী অভিনেত্রীকে গ্রেফতার (Arrested) করল পুলিস (Police)। মুম্বইয়ের আরে কলোনি এলাকার নামী একটি হোটেল থেকে তাঁকে গ্রেফতার করে পুলিস। মধুচক্রের পর্দাফাঁস করার জন্য শুক্রবার রাতে আচমকাই হোটেলে হানা দেয় মুম্বই পুলিস। জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত ওই অভিনেত্রীর নাম সুমন কুমারী। অভিনেত্রী সুমন ‘ল্যায়লা মজনু’-সহ একাধিক জনপ্রিয় ভোজপুরী ছবিতে কাজ করেছেন। কমেডি শো-তেও তাঁকে দেখা গিয়েছে। আর তিনিই এই মধুচক্রের মাথা।
পুলিসের দাবি, ধৃত ওই ভোজপুরী অভিনেত্রীই মডেলদের জোগান দিতেন। তিনি প্রত্যেক মডেলের জন্য ৫০ হাজার থেকে ৮০ হাজার টাকা করে নিতেন। সেই মডেলগুলি দেশের নানা প্রান্ত থেকে মুম্বইয়ে গিয়ে অভিনেত্রী হওয়ার স্বপ্ন দেখেন। কিন্তু অভিনেত্রী সুমন তাঁদের ফাঁদে ফেলে বেশ্যাবৃত্তি গ্রহণেও বাধ্য করেন।
পুলিস জানিয়েছে, অভিযুক্তকে হেফাজতে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিস। এই মধুচক্রের সঙ্গে জড়িত অন্যান্যদের সন্ধানও করা হচ্ছে। মুম্বইয়ে সম্প্রতি এই ধরনের মধুচক্রের বাড়বাড়ন্তে চিন্তিত পুলিসও। তাই গোপন সূত্রে ওই হোটেলে মধুচক্রের কথা জানতে পেরে এক পরিকল্পনা করে পুলিস। ওই হোটেলে পুলিস এক তরুণীকে ছদ্মবেশে পাঠান। আর তারপরই ধরা পড়ে অভিযুক্ত অভিনেত্রী।
অভিনেতা সলমান খানকে (Salman Khan) খুনের হুমকি (Threat) দিয়ে গ্রেফতার কিশোর। সংবাদ সংস্থা 'এএনআই' সূত্রে খবর পাওয়া গিয়েছিল, সোমবার পুলিসে ফোন করে এক ব্যক্তি ৩০ এপ্রিল সলমানকে খুন করার হুমকি দিয়েছিল। মুম্বই পুলিস তদন্ত শুরু করে, এই খবরও দিয়েছিল সংবাদ সংস্থা। মঙ্গলবার মুম্বই পুলিস হুমকি ফোনের অভিযোগে গ্রেফতার করল এক কিশোরকে।
১৬ বছরের অভিযুক্ত ওই কিশোরকে মুম্বই পুলিস গ্রেফতার করেছে থানে থেকে। পরে তাকে 'আজাদ ময়দান' পুলিসের জমানতে পাঠানো হয়। কিশোর কেন ফোন করে খুনের হুমকি দিল, সেই বিষয়টি খতিয়ে দেখছে পুলিস। নিজেকে 'রকি ভাই' পরিচয় দিয়ে ওই যুবক থানায় ফোন করেছিল বলে মনে করছে মুম্বই পুলিস।
গত কয়েক মাসে লাগাতার হুমকি দেওয়া হচ্ছে সলমান খানকে। অভিনেতার বাড়ি, গতিবিধি কড়া নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলেছে মুম্বই পুলিস। দিন কয়েক আগে যোধপুর থেকে এক তরুণকে গ্রেফতার করেছিল পুলিস। আজ আবারও সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি। তবে সতর্ক হয়ে গিয়েছেন সলমান। বিদেশ থেকে জানিয়েছেন বুলেটপ্রুফ গাড়ি। 'দাবাং বয়'কে কেন বারংবার উত্যক্ত করা হচ্ছে, খতিয়ে দেখছে পুলিস।