Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

খেলাধুলা

Asia Cup: সুপার ফোরের রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে ভারতকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

ক্যাচেস উইন ম্যাচেস। এতো ক্রিকেট পরিভাষায় আছে। মরু শহরে সুপার সানডে। পাক ইনিংসের ১৮ তম ওভারে আসিফ আলির সহজ ক্যাচ মিস করলেন অর্শদীপ সিং। জীবন পেয়ে ভয়ঙ্কর আসিফ ম্যাচ জেতালেন পাকিস্তানকে।   এশিয়া কাপের সুপার ফোরের ম্যাচে পাকিস্তানের কাছে ৫ উইকেটে হারতে হল ভারতকে। বিরাট রানে ফেরার দিনেও খালি হাতে ফিরতে হল রোহিত শর্মাকে।

অথচ শুরু দেখে কে ভেবেছিলেন ম্যাচ হারবে মেন ইন ব্লুজ। রাহুল, রোহিত জুড়ি ঝড় তুলেছিলেন। ওপেনিং পার্টনারশিপ যখন ভাঙল তখন স্কোরবোর্ডে ৫৪ রান উঠে গিয়েছে। কিন্তু শেষটা আর ভালো হল না। ১৮১ তে থেমে গেল ভারত। ৪৪ বলে বিরাট করলেন ৬০। নট আউট। প্রাপ্তি এইটুকুই। কিন্তু শেষ ওভারে ৩ টে ডট বল প্রশ্ন তুলে দিল। পাক ম্যাচের আগে বিশেষ মুখাবরণ পরে প্রস্তুতি নিয়েছিলেন বিরাট। সুপার সানডে ইঙ্গিত দিল, ফর্মে ফিরবেন কিং কোহলি।

পাশাপাশি সূর্য, পন্থ, পান্ডিয়া সবাই ব্যর্থ। মোক্ষম সময়ে রিভার্স সুইপে উইকেট ছুঁড়ে দিলেন পন্থ। আর কবে পরিণত হবেন? জবাবে বাবর আজমরা দাপট দেখালেন। ভুবনেশ্বর, হার্দিক সবাই মার খেলেন। ২০ বলে ৪২ করে গেলেন নওয়াজ। মহোম্মদ রিজওয়ান করলেন ৭১। একা রবি বিশ্নই ছাড়া সেভাবে প্রভাব ফেলতে পারলেন না কোনো বোলার।

2 years ago
AIFF: কবে বিশ্বকাপ খেলবে ভারত? কী জানালেন সদ্য নির্বাচিত সভাপতি কল্যাণ চৌবে

প্রসূন গুপ্ত: প্রিয়রঞ্জনের পর ফের এক বাঙালি এআইএফএফের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছে। আট দশকের বেশি সময় পরে ভারতীয় ফুটবলের সর্বোচ্চ পদে একজন প্রাক্তন ফুটবলার।  একটা সময়ে দেশীয় ফুটবল বলতে প্রথমে বাংলা, পরে কেরালা পঞ্জাব এবং গোয়া।  আজকের ফুটবলে সারা দেশের বিভিন্ন শহর একেবারে পেশাদারি মোড়কে দল করে বিভিন্ন টুর্নামেন্টে যোগ দিচ্ছে।

প্রফুল্ল প্যাটেলের আমলে এই পরিবর্তন এসেছিল, কিন্তু ভারতীয় ফুটবলকে কর্পোরেট মোড়কে বাঁধতে কেরামতি দেখিয়েছিলেন নীতা আম্বানি। আইপিএল যেমন ললিত মোদীর মস্তিষ্কপ্রসূত, আইএসএল-কে বিশ্বজনীন করার পিছনে খানিকটা কৃতিত্ব প্রাপ্য মুকেশ আম্বানি-পত্নীর। আইএসএল আসার পর দল গঠনে বহু বিদেশি ভারতে এসেছে এবং নিঃসন্দেহে খেলার প্রভূত উন্নতি হয়েছে। আজকের ভারতীয় ফুটবলাররা অনেক দ্রুত দৌড়চ্ছে মাঠে। এই সময়েই এআইএফএফ-কে ধাক্কা দেয় ফিফা।যেহেতু ভারতীয় ফুটবল সংস্থায় কোনও নির্বাচিত কমিটি নেই, কাজেই তারা ভারতীয় ফুটবলকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছিল। সুপ্রিম কোর্টের মধ্যস্থতায় দ্রুত নির্বাচন ডেকে সেই সমস্যার সমাধান হয়েছে।

ফুটবল বা ক্রিকেটের যাঁরা সভাপতির আসন অলংকৃত করেন সংশ্লিষ্ট খেলার উন্নতিতে তাঁদের ক্ষমতা অনেক বেশি। যেমনটা করে দেখিয়েছিলেন জগমোহন ডালমিয়া। এআইএফএফ বা বিসিসিআই, দু'টি সংস্থাই স্বসাশিত এবং রাজনীতি বহির্ভূত। সাম্প্রতিক এআইএফএফ নির্বাচনে ৩৩-১ ভোটে ভারতীয় ফুটবলের কিংবদন্তি বাইচুং ভুটিয়াকে হারিয়ে সভাপতি হয়েছেন কল্যাণ চৌবে।

কল্যাণ ভালো খেলোয়াড় ছিলেন কিন্তু তিনি বাইচুং নয়, তবে জয় এলো কী করে? বাইচুংয়ের অভিযোগ, সম্পূর্ণ রাজনৈতিক হস্তক্ষেপে জয় পেয়েছেন কল্যাণ। কল্যাণ জিতলেও বাইচুংকে উপদেষ্টা কমিটিতে রাখেন তিনি। কিন্তু 'অসম্মানিত' বাইচুং সেই কমিটিতে থাকতে নারাজ। অবশ্য এত ঘটনার পরে সোজাসাপ্টা কল্যাণ মিডিয়াকে জানান যে, তাঁর অনেক দায়িত্ব কিন্তু তিনি কোনও স্বপ্ন দেখতে নারাজ। ৮ বছর পরে ভারত বিশ্বকাপে খেলবে এমন গ্যারান্টি তিনি দেবেন না। কারণ এই কাজ মোটেও সহজ নয়। বরং ভারতীয় ফুটবলের সার্বিক উন্নতি তিনি চান। দেখার ব্যাপার যে মোহনবাগানের প্রয়াত সম্পাদক অঞ্জন মিত্রর জামাই কল্যাণ কী ভাবে উন্নতির পথে এগোন।

2 years ago
Retirement: আড়াই দশকের বেশি টেনিস কেরিয়ারে ইতি, কোর্টকে বিদায় জানালেন সেরিনা উইলিয়ামস

অগাস্ট মাসের শুরুর দিকেই ঘোষণা করেছিলেন তিনি তাঁর ২৭ বছরের পেশাদার ক্যারিয়ারের ইতি টানার দিকে এগোচ্ছেন। এর কাউন্টডাউনও শুরু করেছেন বলে জানিয়েছিলেন টেনিস তারকা সেরেনা উইলিয়ামস (Serena Williams)। আর সেই কথা শুক্রবার সত্যিও হয়ে গেল। যুক্তরাষ্ট্র ওপেনের (US Open 2022) তৃতীয় রাউন্ড থেকে ছিটকে যেতেই টেনিসকে বিদায় জানালেন সেরেনা উইলিয়ামস। টেনিস সুন্দরীর র‍্যাকেটের জাদু আর দেখতে পাবেন না। তাই তাঁর অবসরে (Retirement) মনখারাপ অনুরাগীদের। টাইগার উডস থেকে মিশেল ওবামা প্রত্যেকেই সেরেনার দীর্ঘ কেরিয়ারকে কুর্নিশ জানিয়েছেন।

অগাস্ট মাসেই নিজের ইনস্টাগ্রাম পোস্টে কিংবদন্তি সেরিনা উইলিয়ামস তাঁর অবসরের আভাস দিয়েছিলেন। মহিলাদের সিঙ্গলসে দ্বিতীয় সর্বাধিক ২৩টি গ্র্যান্ডস্লামের মালিক সেরেনা। তাঁর আগে শুধু রয়েছেন মার্গারেট কোর্ট। শেষবার ২০১৭ সালে অস্ট্রেলিয়া ওপেন জিতেছিলেন সেরিনা। নিজের বোন ভেনাস উইলিয়ামসকে হারিয়ে ২৩ তম গ্র্যান্ডস্লাম ঝুলিতে পুরেছিলেন তিনি। সেই সময় সন্তানসম্ভবা ছিলেন সেরেনা। উল্লেখ্য, সেরেনার একটি ফুটফুটে কন্যাসন্তান রয়েছে। তার নাম অলিম্পিয়া।

উল্লেখ্য, ১৯৯৫ সাল থেকে পেশাদার টেনিস প্লেয়ার হিসেবে খেলে আসছেন সেরিনা। ২০১৯ সালে তিনি ফোবর্সের সর্বোচ্চ বেতনভোগী ক্রীড়াবিদ তালিকায় ৬৩ তম স্থান অর্জন করেন। এছাড়াও উইলিয়ামস তার বোন ভেনাসের সঙ্গে একত্রে ১৪টি গ্র্যান্ড স্লাম যৌথ শিরোপা জিতেছেন।

2 years ago


AIFF: এআইএফএফ-র শীর্ষপদে ফের বাঙালি, ৩৩-১ ভোটে বাইচুংকে হারিয়ে সভাপতি কল্যাণ চৌবে

দীর্ঘ অচলাবস্থার পর নির্বাচিত সভাপতি পেল ভারতীয় ফুটবল সংস্থা বা এআইএফএফ (AIFF)। ৩৩-১ ভোটে বাইচুং ভুটিয়াকে (Baichung Bhutia) হারিয়ে ভারতীয় ফুটবল সংস্থার সভাপতি নির্বাচিত ময়দানের প্রাক্তন গোলরক্ষক কল্যাণ চৌবে। এআইএফএফ-র আট দশকের বেশি ইতিহাসে এই প্রথম কোনও প্রাক্তন ফুটবলার সভাপতি পদে বসছেন। পাশাপাশি প্রিয়রঞ্জন দাসমুন্সির পর এআইএফএফ-র শীর্ষপদে আবার এক বাঙালি (Kalyan Chaubey)। এদিন ভোটাভুটিতে সহ-সভাপতি পদে নির্বাচিত কর্নাটক রাজ্য সংস্থার সভাপতি এন এ হ্যারিস, কোষাধ্যক্ষ হলেন কিপা অজয়।

এদিকে, ভারতীয় ফুটবল সংস্থার পরিচালন কমিটি গঠনের এই ভোট কল্যাণ চৌবের কাছে ছিল নিয়মরক্ষার ম্যাচ। এই নির্বাচনে বিজেপির উত্তর কলকাতার অঞ্চলের এই পরিচিত মুখের জয় ছিল প্রায় নিশ্চিত। সভাপতি পদে কল্যাণ যে অনেক বেশি ভোট পাবেন, এটা নিয়ে কোনও সন্দেহের অবকাশ ছিল না।

বেশির ভাগ রাজ্য সংস্থার সমর্থন ছিল তাঁর দিকেই। ভোটের অনেক আগে থেকেই রাজ্য সংস্থাগুলির সঙ্গে বৈঠক করে তাদের সমর্থন আদায় করেছিলেন কল্যাণ। ভোটের ফলেও তাঁর ইঙ্গিত। ময়দানে বড় ম্যাচ একাধিকবার ইস্টবেঙ্গল মোহনবাগানের রক্ষাকর্তা হলেও ভোট ময়দানে ভাইচুং দাঁড়াতেই পারেননি। মাত্র দু’টি সংস্থা ছিল তাঁর পিছনে।

জানা গিয়েছে, পাহাড়ি বিছেকে তাঁর নিজের রাজ্য সংস্থা সিকিমই সমর্থন করেনি। তিনি লড়েছেন অন্ধ্রপ্রদেশ ফুটবল সংস্থার হয়ে। তাঁকে শুধু সমর্থন করেছে রাজস্থান ফুটবল সংস্থা। অন্যদিকে, কল্যাণ দাঁড়িয়েছিলেন গুজরাত রাজ্য সংস্থার হয়ে।

ভাইচুংকে এই নির্বাচনে জিততে গেলে অসাধ্যসাধন করতে হত। তিনি রাজ্য সংস্থার সমর্থন আদায়ের চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছেন। উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলিকে আবেদন করেছিলেন তাঁর পাশে দাঁড়ানোর জন্য। সেই আবেদন কাজে দেয়নি, ভোটের দলেই স্পষ্ট। অন্তত এবার ভারতীয় ফুটবলের মসনদে বসার স্বপ্ন অধরাই থেকে যাচ্ছে ভাইচুংয়ের কাছে।

2 years ago
Shubman: নবাবিয়ানায় মেতেছেন ভারতীয় ক্রিকেটার? মুম্বই রেস্তোরাঁয় দেখা গেল শুভমন গিল আর সারা আলিকে

সারাতেই মগ্ন ভারতের তরুণ ক্রিকেটার শুভমন গিল (Shubman Gill)। 'সারা' থেকে কিছুতেই যেন বেরোতে পারছেন না তিনি! এতদিন সচিন তেন্ডুলকরের (Sachin Tendulkar) কন্যা সারাকে ডেট করছিলেন শুভমন, এমনই গুঞ্জন শোনা গিয়েছিল। যদিও দুজনের কেউ এই সম্পর্কের কথা স্বীকার করেননি। কিন্তু এবার নবাব কন্যা সারা আলি খানে (Sara Ali Khan) মজেছেন শুভমন।

সম্প্রতি সইফ-কন্যা ও শুভমনকে একসঙ্গে দেখা দিয়েছে মুম্বইয়ের এক রেস্তোরাঁয়। ব্যস, সেই থেকে গুজব তাঁরা ডেট করছেন। ইতিমধ্যে সেই ছবি ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়। তাতে নেট নাগরিকরা লিখেছেন, ‘সচিনের মেয়ে থেকে পতৌদির নাতনি, অনেক এগিয়ে গিয়েছেন শুভমন।’ অন্য এক জন লেখেন, 'সারা নামের প্রতি আকৃষ্ট শুভমন।'


উল্লেখ্য, কিছুদিন আগে সারা তেন্ডুলকর এবং শুভমন গিল ইনস্টাগ্রামে একে-অন্যকে আনফলো করেন। তারপর থেকে তাঁদের ব্রেকআপের খবর রটে যায়। সম্প্রতি জিম্বাবোয়ে সফরে দুরন্ত পারফরম্যান্স করেন শুভমন। সেই সফরেই তিনি তাঁর ওয়ান ডে কেরিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি করেন। এই পারফরম্যান্সের ভিত্তিতে, তিনি জিম্বাবোয়ে সফরে প্লেয়ার অফ দ্য সিরিজও হন। এবং কিংবদন্তি সচিন তেন্ডুলকরের রেকর্ড ভাঙতেও সক্ষম হন।

2 years ago


Asia Cup: পান্ডিয়ার হার্ড হিটে দুবাইয়ে পাক বধ, এশিয়া কাপে বড় শুরু ইন্ডিয়ার

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে হারের বদলা নিল ভারত (India Cricket Team)। এশিয়া কাপে (Asia Cup 2022)  পাকিস্তানকে (Pakistan Cricket Team হারিয়ে জয় পেল রোহিত শর্মার (Rohit Sharma) দল। দুরন্ত পারফরম্যান্স করে ম্যাচের সেরা হলেন হার্দিক পান্ডিয়া। মাথা ঠান্ডা রেখে ছক্কা হাঁকিয়ে ভারতকে জিতিয়ে দেন তিনি। বল হাতেও জাদু দেখান হার্দিক।

এককথায় বলা যায়, মরু শহরের মহারণে বাজিমাত ভারতের। এশিয়া কাপে প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারাল টিম ইন্ডিয়া। দুবাইয়ে টসে জিতে বল করার সিদ্ধান্ত নেন ভারত অধিনায়ক রোহিত শর্মা। ভারতীয় বোলারদের আটোসাটো বোলিং-এর সামনে প্রথম থেকেই চাপে পড়ে যান পাক ব্যাটসম্যানরা। মহম্মদ রিজওয়ান ছাড়া আর কোনও পাক ব্যাটসম্যান সেভাবে রান পেলেন না। এমনকি ব্যর্থ হলেন পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজমও। ১৯.৫ ওভারে ১৪৭ রানেই অলআউট হয়ে যায় পাকিস্তান।

৪ ওভারে ২৬ রান দিয়ে চারটি উইকেট তুলে নেন ভুবনেশ্বর। হার্দিক নেন তিনটি উইকেট। জোড়া উইকেট পান অর্শদীপ সিং। জবাবে ব্যাট করতে নেমে দ্বিতীয় বলেই শূন্য রানে ফিরলেন লোকেশ রাহুল। ব্যাট হাতে সেভাবে সকল হলেন না অধিনায়ক রোহিত শর্মাও। তবে বড় রানের স্বপ্ন দেখাচ্ছিলেন বিরাট কোহলি। কিন্তু ৩৫ রানে আউট হলেন প্রাক্তন অধিনায়ক। এরপর সূর্য কুমার যাদবও আউট হওয়ায় কিছুটা চাপে পড়ে যায় ভারত। তবে ভারতকে জয় এনে দিলেন হার্দিক-জাদেজা জুটি। জাদেজা ৩৫ রানে আউট হলেও হার্দিক পান্ডিয়া ৩৩ রানে অপরাজিত থেকে দলকে জয় এনে দিলেন।

2 years ago
Durand Cup: ডুরান্ড ডার্বিতে আত্মঘাতী গোল, পরপর ছ'বার মোহনবাগানের কাছে হার ইস্টবেঙ্গলের

পরপর ছ'বার বড় ম্যাচ মোহনবাগানের কাছে হারের মুখ দেখল ইস্টবেঙ্গল। যদিও রবিবারের ডুরান্ড কাপ ডার্বিতে গোটা নব্বই মিনিট ভালো খেলেছে ইস্টবেঙ্গল। কিন্তু প্রথমার্ধের এক্সট্রা টাইমে ইস্টবেঙ্গলের সুমিত পাসির আত্মঘাতী গোলই বিপদ বাড়ায় লাল-হলুদ ব্রিগেডের। এদিন ৯০ মিনিট শেষে মোহনবাগানের পক্ষে ফল ১-০।

এই যুবভারতীতেই বছর তিনেক আগে শেষ ডার্বিতেও হারতে হয়েছিল লাল-হলুদ শিবিরকে। সেই ডার্বির পর গঙ্গা দিয়ে অনেক জল বইয়েছে। আইএসএল-এ মুখোমুখি হয়েছে এই দুই চির প্রতিদ্বন্দ্বী। কিন্তু ফল গিয়েছে মোহনবাগানের পক্ষেই। তবে এদিন ইস্টবেঙ্গলের খেলা দেখে কিছুটা হারের জ্বালা জুড়িয়েছে সমর্থকদের। অন্তত বল পজেশন থেকে গোল শটে মোহনবাগানের থেকে অনেকটাই এগিয়ে ছিল ইস্টবেঙ্গল। একাধিবার মোহনবাগানের গোলের কাছে ইস্টবেঙ্গলের আক্রমণ চলে গেলেও তিন কাঠি পার করতে পারেননি ইভান গঞ্জালেজরা।

রবিবার ইমামি ইস্টবেঙ্গলের অভিজ্ঞ কোচ স্টিভন কনস্ট্যান্টাইন দল গঠনে চমক দিয়েছিলেন। প্রথমার্ধে কারালাম্বোস কিরিয়াকু, ইভান গঞ্জালেজ, আলেক্স লিমা এবং এলিয়ান্দ্রো, এই চার বিদেশিকে দলে রেখেছিলেন তিনি।  অপরদিকে, এটিকে মোহনবাগানের চার বিদেশি ছিলেন এফ পোগবা, জনি কাউকো, কার্ল ম্যাকহিউ এবং হুগো বুমোস। যদিও প্রথমার্ধে কিছু সময় ম্যাচে দাপট ছিল মোহনবাগানের। শুরু থেকেই আক্রমণের রাস্তায় হাঁটলেও ভাঙতে পারেনি ইস্টবেঙ্গল ডিফেন্স। ফুটবল সমালোচকরা বলছেন, এই অতিরিক্ত রক্ষণই কাল হয়েছে লাল-হলুদ শিবিরের। প্রথম ৪৫ মিনিট প্রত্যাশা জাগিয়েও অউন গোলে পিছিয়ে থেকেই খেলা শেষ করে লাল-হলুদ।

2 years ago
Super Sunday: সুপার সানডে, ছুটির রবিবারের ৫ ঘণ্টা শুধুই ফুটবল ডার্বি এবং ইন্ডিয়া-পাকিস্তানময়

প্রসূন গুপ্ত: রবির সকালটা দিয়ে বোঝাই যাচ্ছে না দিনটি কেমন যাবে। একবার ঝিরঝিরে বৃষ্টি আবার ফের রোদ, ফলে দিনটি কেমন যাবে বোঝা দায়। রবিবার কিন্তু দমবন্ধ হওয়া খেলার দিন। একদিকে মোহনবাগান-ইস্টবেঙ্গল। অন্যদিকে দুবাইতে এশিয়া কাপে ভারত পাকিস্তান মুখোমুখি। দু'দিকেই চিরশত্রুরা আজ ময়দানে, তাদের চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত। যদিও ডার্বি মানে বাঙালির আলাদা আবেগ আর ইন্ডিয়া-পাকিস্তান ম্যাচ মানে জাতীয়তাবাদ আবেগ।

এদিকে আজ, ২৮ অগাস্ট ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবস। তৃণমূল এবং কংগ্রেস দু'দলই দিনটি পালন করে। তবে একসময়ে যেহেতু মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ছাত্র পরিষদের সম্পাদক ছিলেন তাই নতুন দল গড়ার পরেও এই দিনটি তাঁর দলও পালন করে। কংগ্রেস অফিসে আজ ছাত্র পরিষদের পতাকা উত্তোলন হয়েছে, এক সময়ে মহাজাতি সদনে কংগ্রেস পালন করতো দিনটি। অন্যদিকে মমতা করতেন মেয়ো রোডে। 

আজ রবিবার, ফলে আগামীকাল তৃণমূল পালন করবে ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবস।  শহরে বিভিন্ন প্রান্তে দলীয় পতাকা দেখা যাচ্ছে তাদের। কিন্তু এসব ছাপিয়ে গিয়েছে লালহলুদ আর সবুজ মেরুন পতাকা। ধ্বজা উড়ছে শহর কলকাতা থেকে মফস্সল হয়ে গ্রামেও। আবার জাতীয় পতাকাও পতপত করে উড়ছে সারা রাজ্যে। জিততেই হবে চ্যালেঞ্জ রয়েছে দু'দিকেই।

যুবভারতীতে বহুদিন বাদে ডার্বি। শেষ ডার্বিতে আই লিগের প্রথম ম্যাচে মোহনবাগান জিতেছিল ২-১ গোলে করোনার কারণে দ্বিতীয় লিগ হয়নি। এ ছাড়াও আইএসএলে মোহনবাগান পর্যদস্তু করেছে ইস্টবেঙ্গলকে। এরফলে লালহলুদের তাগিদ থাকবে জেতার। কিন্তু সব দিক বিচার করে কিছুটা এগিয়ে ফের এটিকে মোহনবাগানই। ইমামির সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধলেও দল গুছিয়ে উঠতে পারেনি লাল-হলুদ। এবার লড়াই ঐতিহ্যবাহী ডুরান্ড কাপে। লিগ পর্যায়ের খেলতে দু'দলই খুব খারাপ খেলেছে সুতরাং আজকের ম্যাচে যেই জিতুক না কেন সামনের হার্ডলে অনেক কঠিন খেলা।

অন্যদিকে দুবাইতে এশিয়া কাপের ম্যাচে ভারত জিততে মরিয়া। দলনায়ক রোহিত শর্মার হাতে অস্ত্র অনেক আবার চিন্তা ফর্মহীন বিরাটকে নিয়েও। অন্যদিকে এই মুহূর্তে পাকিস্তানের বাবর আজম বিশ্বের অন্যতম সেরা, দলটাও চনমন করছে ফলে সেরাটাই দিতে হবে ভারতকে।

2 years ago


AIFF: প্রশাসক কমিটি সরতেই ভারতীয় ফুটবল থেকে উঠলো ফিফা ব্যান

সুপ্রিম কোর্ট নিয়োজিত প্রশাসক কমিটি (COA) সরতেই ভারতীয় ফুটবলের (AIFF) উপর থেকে নির্বাসন তুলে নিল ফিফা (FIFA)। শুক্রবার এক বিবৃতিতে এমনটাই জানিয়েছে আন্তর্জাতিক ফুটবলের এই নিয়ামক সংস্থা। অর্থাৎ ভারতে আয়োজিত হতে চলা অনূর্ধ্ব-১৭ (U-17 Womens World Cup) মহিলা বিশ্বকাপের আর কোনও বাধা রইল না। প্রায় ১১ দিন পর উঠল ফিফার এই নির্বাসন। এই খবরে স্পষ্টতই স্বস্তিতে ফুটবলপ্রেমী বাঙালিরা।

এ প্রসঙ্গে উল্লেখ্য, ১৫ অগস্ট ভারতীয় সময় মধ্য রাতে এআইএফএফ-কে নির্বাসিত করেছিল ফিফা। ভারতীয় ফুটবল সংস্থা বা AIFF-র কাজে ‘তৃতীয় পক্ষের অনুপ্রবেশের’ অভিযোগ তুলে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। এআইএফএফ-কে পাঠানো চিঠিতে ফিফা জানিয়ে দিয়েছিল, সুপ্রিম কোর্ট নিয়োজিত প্রশাসক কমিটিকে (সিওএ) অবিলম্বে বাতিল করতে হবে। দ্রুত নির্বাচন করতে হবে। এরপরেই শুরু হয়েছিল কূটনৈতিক পর্যায়ের দৌত্য।

তড়িঘড়ি শীর্ষ আদালতে আবেদন করে দেশের সলিসিটির জেনারেল। কোর্ট নিয়োজিত প্রশাসক কমিটি তুলতে আবেদন করে মোদী সরকার। সেই আবেদনের শুনানিতে সোমবার সিওএ-কে সরিয়ে দেয়। পাশাপাশি তীব্র কটাক্ষ করে AIFF-র প্রাক্তন সভাপতি প্রফুল্ল প্যাটেলকে।

এরপরেই এআইএফএফ-র ক্ষমতা ফিরিয়ে দেওয়া হয় ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল সুনন্দ ধরের হাতে। পাশাপাশি, ফিফা এবং এএফসির নির্দেশ মেনে চলার কথা বলা হয়। গোটা ঘটনার ব্যাপারে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে লিখিত আকারে সুপ্রিম কোর্টের আদেশ জানিয়ে দেওয়া হয় ফিফাকে।

2 years ago
Derby: ডার্বির আঁচে গা সেঁকছে বাঙালি, ময়দানে ফিরল টিকিটের জন্য হাহাকার

প্রসূন গুপ্ত: আগামিকাল অর্থাৎ রবিবার বাজারে যে আর পার্থ অনুব্রত থাকছে না, তা হলফ করে এখনই বলে দেওয়া যায়। অনেকদিন বাদে কলকাতা বিশেষ করে যুবভারতীতে ফের ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান মুখোমুখি হচ্ছে। তবে এই দল এখন শুধু নিজেদের নাম নিয়েই চলছে না। গায়ে লেগেছে কর্পোরেট তকমা। একটি ইমামি ইস্টবেঙ্গল, অন্যটি এটিকে মোহনবাগান। এই নাম নিয়েও বিস্তর বিতর্ক। মুখ্যমন্ত্রীর তত্ত্বাবধানে আপাতত ইস্টবেঙ্গল  বাণিজ্যিক সাপোর্ট রয়েছে। অন্যদিকে দীর্ঘদিন ধরে সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের মোহনবাগান ক্লাবের নামের আগে এটিকে বসায় প্রবল প্রতিবাদ।

ক্লাব সমর্থকরা ঐতিহ্যবাহী মোহনবাগান নামের আগে কিছু নাম থাক চাইছেন না। হয়তো এবারে সমাধানের পথ খুঁজতে চলেছে ক্লাব ম্যানেজমেন্ট। সেই দায়িত্ব নিয়েছেন স্বয়ং সঞ্জীব গোয়েঙ্কা। হয়তো এটিকে নাম বদলে মোহনবাগান এসজি হতে চলেছে। তবে এখনই  নাম পরিবর্তন নয়, কিছু আইনি জটিলতা কাটিয়ে নাম পরিবর্তন হবে।

নাম ধাম পরের কথা, এখন প্রশ্ন একটাই, এটিকে নিজের নামে দু'বার আইএসএল জিতেছে। কিন্তু এটিকের সঙ্গে মোহনবাগান জুড়ে যাওয়ায় শতাব্দীপ্রাচীন ক্লাবের দেরাজে কোনও জাতীয় ট্রফি নেই। যদিও তারা আইএসএল-র মতো বড় টুর্নামেন্টে রানার্স হয়েছে। কিন্তু ট্রফি কোথায়। অন্যদিকে তথৈবচ ইস্টবেঙ্গল। শতাব্দীপ্রাচীন এই ক্লাবেরও আইএসএল পারফরম্যান্স তথৈবচ। কলকাতা ক্লাব ফুটবলের এত দৈন্যদশা এর আগে ১৯৭৯-তে একবার দেখা গিয়েছিল। তারপর বর্তমানে এই অবস্থা। আগের দিনে নামধাম স্পনসর নিয়ে দুই দলের সমর্থকরা মাথা ঘামাতো না। তারা চাইতো ডুরান্ড, রোভার্স, কলকাতা লিগের ট্রফি আসুক ঘরে। কিন্তু সে সব দিন গিয়েছে।

আজকের দর্শকরা বিশ্বকাপ থেকে বিদেশি ফুটবল দেখছে নিয়মিত। জাতীয় বা আন্তর্জাতিক টার্ফে প্রিয় দল বা ক্লাব প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। এটাই এখন বড় প্রত্যাশা ফুটবলপ্রেমী বাঙালির কাছে। ডুরান্ড কাপ কে পাবে তা নিয়ে ভাবনা নেই সমর্থকদের। কিন্তু অনেকদিন বাদে রবিবারের ডার্বি নিয়ে জল্পনা উত্তেজনা তুঙ্গে। অন্যদিকে টিকিটের জন্যও হাহাকার। যুবভারতীতে ১ লক্ষর বেশি দর্শক প্রবেশ করতে পারে। কিন্তু আগামীকালের ম্যাচে কিছু টিকিট দেওয়া হচ্ছে দর্শকদের। বেশি টিকিট বিক্রি হয়েছে অনলাইন আর বেশ কিছু ফ্রি টিকিট। এই ভাবেই রবিবারের যুবভারতী জমজমাট হবে বলাইবাহুল্য।

2 years ago


SC: 'আপনার জন্যই ভারতীয় ফুটবলের এই হাল', প্রফুল্লকে সুপ্রিম ধমক

সুপ্রিম কোর্টের কটাক্ষের মুখে ভারতীয় ফুটবল সংস্থার (AIFF) প্রাক্তন সভাপতি প্রফুল্ল প্যাটেল (Prafulla Patel)। হুঁশিয়ারির সুরে দেশের শীর্ষ আদালতের মন্তব্য, ভারতীয় ফুটবলকে ধ্বংস করার চেষ্টা করছেন প্রফুল্ল। সোমবারই এআইএফএফ-র উপর থেকে প্রশাসক কমিটিকে (সিওএ) সরিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। এআইএফএফ নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে তারা। সেই নির্দেশ মেনে আগামী ২ সেপ্টেম্বর নির্বাচনের দিনক্ষণ ঠিক হয়েছে। এদিকে, সোমবারের শুনানিতে প্রফুল্লকে একহাত নিয়েছেন বিচারপতিরা। ভারতীয় ফুটবলের বর্তমান অবস্থার জন্য তাঁকেই দায়ী করেছে শীর্ষ আদালত।

সুপ্রিম কোর্টে প্রফুল্লের হয়ে সওয়াল করেন আইনজীবী কপিল সিব্বল। তিনি জানান,  নির্বাচনের তদারকির জন্য সুপ্রিম কোর্ট যে রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ করতে চাইছে, তাতে কয়েকটি রাজ্য সংস্থার আপত্তি রয়েছে। এই মন্তব্যের পরেই ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। প্রফুল্লের আইনজীবীর উদ্দেশে বিচারপতি বলেন, 'আপনি বিশ্বকাপ আয়োজনে বাধা দিচ্ছিলেন। আপনি ভারতীয় ফুটবলকে ধ্বংস করার চেষ্টা করেছেন। সেটা এখনও করে চলেছেন। আমরা আপনাকে বুঝে নেব।'

বিচারপতি চন্দ্রচূড় আরও জানান, রাজ্য সংস্থাগুলির সম্মতির পরেই রিটার্নিং অফিসার নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, 'এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে কেউ আবেদন করেনি। এমনকি, রাজ্য সংস্থার প্রতিনিধিদেরও এতে সম্মতি রয়েছে।'

সুপ্রিম কোর্টে প্রফুল্লের হয়ে সিবাল জানান, আমার মক্কেল চেয়েছিলেন নির্বাচন হোক। মহিলাদের অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ আয়োজনের দায়িত্ব তাঁর আমলেই পাওয়া। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নির্বাচন হোক ও ভারতীয় ফুটবলের উপর থেকে নির্বাসন তুলে নেওয়া হোক। এই বক্তব্যের পরে বিচারপতি চন্দ্রচূড় প্রশ্ন করেন, এআইএফএফ-র নির্বাচন হলে কি ফিফায় নিজের পদ থেকে সরে দাঁড়াবেন প্রফুল্ল? জবাবে প্রফুল্ল জানিয়েছেন, তিনি সেখানে নির্বাচিত প্রতিনিধি। ভারতীয় ফুটবলের ভালর জন্যই সেখানে লড়াই করছেন তিনি।

2 years ago
AIFF: অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশনের প্রশাসক কমিটি ভেঙে দিল সুপ্রিম কোর্ট, পিছিয়ে গেল নির্বাচনও

কেন্দ্রের আবেদনকেই মান্যতা দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। সোমবার প্রশাসক কমিটি (সিওএ) (Committee of Administrators) ভেঙে দিল সুপ্রিম কোর্ট। যাকে এই বছরের শুরুতে এআইএফএফ-এর কাজকর্মের তত্ত্বাবধানের জন্য নিযুক্ত করা হয়েছিল। অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশন (All India Football Federation) এর নির্বাচনও (postponed election) এক সপ্তাহ পিছিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট। অগাস্টের শেষ সপ্তাহের বদলে সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচন হবে বলে শীর্ষ আদালত জানিয়েছে। আদালতের বক্তব্য, এআইএফএফ-এর জেনারেল সেক্রেটারি প্রতিদিনের কাজকর্ম চালিয়ে যাবেন। এআইএফএফ-এর সভাপতি, সহ সভাপতি কোষাধ্যক্ষ-সহ ২৩ সদস্য থাকবেন। যার সদস্য হবেন ৬ জন প্রতিষ্ঠিত খেলোয়াড়।

তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপের কারণে ফিফা ১৫ আগস্ট এআইএফএফ-এর উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল। এবং বলেছিল যে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার না হওয়া পর্যন্ত ভারতের পক্ষে U17 মহিলা বিশ্বকাপ আয়োজন করা সম্ভব হবে না। শীর্ষ আদালত এআইএফএফ-এর প্রতিদিনের ব্যবস্থাপনা ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক সুনান্দো ধরকে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে।

৩রা অগাস্ট সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসক কমিটির অধীনে এআইএফএফ-এর নির্বাচন অনুষ্ঠানের নির্দেশ দিয়েছিল ২৮শে অগাস্ট। ৩৬ জন বিশিষ্ট খেলোয়াড়কে ভোট দেওয়ার অধিকার দিয়েছিল। কিন্তু ফিফা, যেটি স্বতন্ত্র সদস্যদের ইলেক্টোরাল কলেজ গঠনের পক্ষে ছিল না, ১৫ আগস্ট ভারতীয় ফুটবল দলকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।

আজ সুপ্রিম কোর্টে মামলার শুনানিতে সলিসিটার জেনারেল বলেন, "আমাদের দেশের ফুটবলারা খেলার সুযোগ পাবেন না। আমরা দেশে বিশ্বকাপের সুযোগ হারাতে পারি। আমাদের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে ফিফা।" একটি বিশদ আদেশে, বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূদের নেতৃত্বাধীন একটি বেঞ্চও ২৮ অগাস্ট এআইএফএফ-এর নির্বাচন এক সপ্তাহের জন্য স্থগিত করেছে। যাতে পরিবর্তিত ইলেক্টোরাল কলেজ এবং নতুন নিয়ম মেনে মনোনয়ন জমা দেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়।

এটি আরও স্পষ্ট হয়েছে যে "এআইএফএফ-এর দৈনন্দিন বিষয়গুলি একচেটিয়াভাবে মহাসচিব দ্বারা দেখা হবে। মহাসচিব দায়িত্ব নেওয়ার পরে প্রশাসক কমিটির অস্তিত্ব বন্ধ হয়ে যাবে। প্রশাসক কমিটি ইতিমধ্যেই খসড়া সংবিধানের সারণি সহ জমা দিয়েছে।

এরই মাঝে আদালতে আবেদন করেন দেশের প্রাক্তন অধিনায়ক ভাইচুং ভুটিয়া। তাঁর দাবি ছিল, পুরনো খসড়া প্রস্তাবের মতই তাঁদের মনোনয়নও যেন গৃহীত হয । তবে তা হবে কি না এখনও স্পষ্ট নয়। ভাইচুং তাঁর আবেদনে এও জানিয়েছেন, প্রাক্তন ফুটবলারদেরও কমিটিতে থাকা জরুরি।

2 years ago
AIFF: ভারতীয় ফুটবলে স্থায়িত্ব, বাইচুংয়ের বাইসাইকেল কিকে না কল্যাণের পাঞ্জায়?

ভারতীয় ফুটবলে বা অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশনেকে কবে শুনেছেন যে নির্বাচন করে সভাপতি ঠিক করেছে। ফেডারেশন কিন্তু একসময় দাবি করতো, সবকিছু নিয়মমাফিক হয়ে থাকে। যদি তাই হবে তবে বিষয়টি শীর্ষ আদালত অবধি গেলো কেন? আদালত কার্যকরী কমিটি বাতিল করে সাময়িক তদারকি কমিটি গড়ে দিলো কেন? এরকম সাময়িক কমিটি দেখে বিশ্ব ফুটবল বা ফিফা কেনইবা ভারতীয় ফুটবলকে ব্যান করলো? এরকম প্রশ্ন অনেকের?

কিন্তু এখন বিপাকে পরে দ্রুত নির্বাচন এনে একটা স্থায়িত্ব আনার চেষ্টা চলেছে এআইএফএফ-র অন্দরে। সভাপতি পদে ইতিমধ্যে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন পাহাড়ি বিছে বাইচুং ভুটিয়া। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে দেখা যেতে পারে কলকাতার দুই বড় ক্লাবে গোলরক্ষক থাকা কল্যাণ চৌবেকে। কল্যাণ আবার বর্তমানে বিজেপির অন্যতম পরিচিত মুখ। 

যদিও প্রিয়রঞ্জন দাশমুন্সি বা প্রফুল প্যাটেল দীর্ঘদিন এআইএফএফের দায়িত্বে ছিলেন।  বিভিন্ন সময়ে কেন্দ্রে রাজনীতির পটপরিবর্তন হলেও ভারতীয় ফুটবলের উন্নতির স্বার্থে কোনও রাজনৈতিক দল এর আগে মাথা ঘামায়নি। যদিও প্রিয় বা প্রফুল কেউই প্রাক্তন ফুটবলার ছিলেন না বরং রাজনীতির নেতাই ছিলেন। 

এবারে কিন্তু নতুন কমিটি করতে নির্বাচন আসছে এবং এই নির্বাচন অনেকটাই দাঁড়িয়ে রাজনৈতিক পটভূমিকায়। যত দ্রুত একটি স্থায়ী কমিটি হবে তত দ্রুতই ফিফা ভারতীয় ফুটবল থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেবে বলেই খবর। বিশ্ব ফুটবলের নিয়ামক সংস্থা কোনওভাবেই আদালত অনুমোদিত অস্থায়ী কমিটি মানবে না। কাজেই দ্রুত নির্বাচন আসছে নতুন সভাপতি গড়তে। সাধারণত এআইএফএফ বা বিসিসিআইয়ের মতো সংস্থায় সভাপতির ক্ষমতা অসীম। তিনি বাকি পদগুলির ব্যবস্থা নিতে পারেন। বিষয়টি কিন্তু এবার আর সাধারণ নির্বাচনে দাঁড়িয়ে নেই। 

একদিকে পদপ্রার্থী ভারতের সর্বকালের সেরা ফুটবলার বাইচুং ভুটিয়া, অন্যদিকে প্রাক্তন গোলরক্ষক কল্যাণ চৌবে। শোনা যাচ্ছিল, মমতা বন্দ্যেপাধ্যায়ের বড় ভাই অজিত বন্দ্যেপাধ্যায়ও প্রার্থী হতে পারেন। বাইচুংয়ের পিছনে রয়েছে সারা ভারতের আবেগ, যদিও ভোট তো আর সাধারণ জনতা দেবে না, দেবে নানা রাজ্যের ফুটবল কমিটির সদস্যরা।  কল্যাণ সেরকম বড় মাপের খেলোয়াড় না থাকলেও ইস্ট-মোহনে খেলেছেন। তিনি মোহনবাগানের প্রয়াত সম্পাদক অঞ্জন মিত্রর জামাইও বটে। কিন্তু এটাই তাঁর বড় পরিচয় নয়। তিনি বিজেপির সদস্য তথা গত লোকসভা ও বিধানসভায় প্রার্থীও হয়েছেন পদ্ম প্রতীকে। জানা যাচ্ছে তিনি প্রার্থী হচ্ছেন মোদী-শাহর গুজরাত থেকে। স্বাভাবিক ভাবে বলে দেওয়া যায় তাঁকে জিতিয়ে আনার প্রয়াস জারি থাকবে। এবার তবে ভারতীয় ফুটবলে স্থায়িত্ব আনতে বাইচুংয়ের বাই-সাইকেল কিক না কল্যাণের পাঞ্জা? কীসে ভরসা, তা সময়ের অপেক্ষা।

2 years ago


Badru: থামল জীবন, প্রয়াত প্রাক্তন অলিম্পিয়ান 'বদ্রু ব্যানার্জি '

পিকে বন্দ্যোপাধ্যায়, চুনি গোস্বামী, সুভাষ ভৌমিক, সুরজিৎ সেনগুপ্তর পর বাংলার ফুটবল হারাল আরও এক কিংবদন্তিকে। প্রয়াত বদ্রু বন্দ্যোপাধ্যায়(Badru Banerjee)। প্রায় এক মাসের লড়াই শেষে থামল জীবন যুদ্ধ। শনিবার এসএসকেএম হাসপাতালেই প্রয়াত হলেন সমর বন্দ্যোপাধ্যায়,যিনি ক্রীড়ামহলে বদ্রু নামেই বেশি পরিচিত । ৯২ বছরের প্রাক্তন অলিম্পিয়ান(olympian) এবং প্রিয় ফুটবলারের(footballer) মৃত্যুতে শোকের ছায়া ময়দান এবং ভারতীয় ফুটবল মহলে(Indian football)।

গত ২৭ জুলাই গুরুতর অসুস্থ হয়েই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন বদ্রু বন্দ্যোপাধ্যায়। ক্রমশঃ তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হচ্ছিল। অ্যালজাইমারস, উচ্চ রক্তচাপ এবং অ্যাজোটেমিয়া- বিভিন্ন সমস্যা ছিল তাঁর। শনিবার ভোররাতে এসএসকেএম হাসপাতালেই প্রয়াত হলেন সমর বন্দ্যোপাধ্যায়।

উল্লেখ্য,বাড়িতেই তাঁর অবস্থার অবনতি হয়। পরিবারের যোগাযোগ করে মোহনবাগান ক্লাবের সঙ্গে। সবুজ-মেরুনের উদ্যোগে রাজ্যের ক্রীড়ামন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের সঙ্গে যোগাযোগ করে বদ্রু বন্দ্যোপাধ্যায়কে হাসপাতালে ভর্তির ব্যবস্থা করা হয়।

কলকাতা ময়দানের পাশাপাশি জাতীয় দলের হয়েও খেলেছেন তিনি। ১৯৫২-৫৯ সাত বছর মোহনবাগানের হয়ে খেলেছেন বদ্রু। ১৯৫৮ সালে অধিনায়কও ছিলেন। সবুজ মেরুন জার্সিতে ১০টি ট্রফি জিতেছেন। ১৯৫৩ এবং ১৯৫৫ সালে প্রথমবার ডুরান্ড কাপ এবং রোভার্স কাপ জেতে মোহনবাগান। মোহনবাগান দলের সঙ্গে ইন্দোনেশিয়া, হংকং এবং সিঙ্গাপুরে বিদেশ সফরেও গিয়েছিলেন বদ্রু ব্যানার্জি। সেই সফরে সর্বোচ্চ গোলদাতার তালিকায় ছিলেন তিনি। ইস্টবেঙ্গলের বিরুদ্ধে চারটে গোল রয়েছে কিংবদন্তি ফুটবলারের। সবুজ মেরুন জার্সিতে মহমেডানের বিরুদ্ধে করেছেন পাঁচ গোল। ১৯৫৬ সালে মেলবোর্ন অলিম্পিক্সে এই তারকা ফরোয়ার্ডের নেতৃত্বেই ভারত সেমিফাইনালে উঠেছিল। বাংলা ফুটবলেও তাঁর অবদান কম নয়। প্লেয়ার এবং কোচ হিসেবে সন্তোষ ট্রফি জিতেছেন বাংলার হয়ে। ভারতীয় ফুটবল দলের নির্বাচকও ছিলেন তিনি। মানস ভট্টাচার্য এবং বিদেশ বসুর মতো ফুটবলারদের তিনিই তুলে আনেন। ২০০৯ সালে মোহনবাগান রত্ন পান।

হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, তাঁর চিকিত্সায় একটি মেডিক্যাল বোর্ড গঠিত হয়। দুজন নিউরোলজিস্টও তাঁর চিকিৎসা করছিলেন। সিটি স্ক্যানে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণও হয় তাঁর। গত কয়েক দিন ধরেই সঙ্কটজনক অবস্থায় ছিলেন তিনি। ভেন্টিলেশনে রাখা হয়েছিল তাঁকে।

প্রাক্তন অলিম্পিয়ানের প্রয়াণে শোকজ্ঞাপন করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শোকবার্তায় তিনি লেখেন, "তারকা ফুটবলার সমর (বদ্রু) ব্যানার্জির প্রয়াণে আমি গভীর শোক প্রকাশ করছি। তিনি আজ কলকাতায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। বয়স হয়েছিল ৯২ বছর। তিনি ১৯৫৬ সালে মেলবোর্নে সামার অলিম্পিকসে জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক ছিলেন। এছাড়া মোহনবাগান, বালি প্রতিভা ক্লাব, বেঙ্গল নাগপুর রেলওয়ে দলেও খেলেছিলেন। অংশ নিয়েছেন ডুরান্ড কাপ, কলকাতা ফুটবল লিগ, আইএফএ শিল্ড, রোভার্স কাপে। তাঁর  জনপ্রিয়তা ছিল অতুলনীয়।

পশ্চিমবঙ্গ সরকার ২০১৬-১৭ সালে তাঁকে 'লাইফ টাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড' প্রদান করে।

তাঁর প্রয়াণে ক্রীড়া জগতের অপূরণীয় ক্ষতি হল। আমি সমর (বদ্রু) ব্যানার্জির পরিবার-পরিজন ও অনুরাগীদের  আন্তরিক সমবেদনা জানাচ্ছি।"

                    

2 years ago
East Bengal:'বাড়িতে রোজ ১০০ বার বল নাচাই', ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের অনুষ্ঠানে অকপট মুখ্যমন্ত্রী

বুধবার ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের (East Bengal Club) এক অনুষ্ঠানে এসে প্রতিষ্ঠাতা সুরেশ চন্দ্র মেমোরিয়াল আর্কাইভের উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী (CM Mamata)। ইস্টবেঙ্গলের প্রাক্তন ফুটবলার বিকাশ পাঁজি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে উত্তরীয় পরিয়ে ও স্মারক তুলে দিয়ে সংবর্ধনা জানান। ক্লাবের অন্যতম কর্মকর্তা নীতু সরকার দিদি ১০০ নামাঙ্কিত জার্সি তুলে দেন মুখ্যমন্ত্রীকে। এই অনুষ্ঠানে স্মৃতিমেদুর মমতা বলেছেন, 'যাদবপুরে যখন সাংসদ হয়েছিলাম, কথা দিয়েছিলাম উদ্বাস্তুদের জন্য জমির ব্যবস্থা করব, তা করতে পেরেছি। কঠিন সময়ে ওপার বাংলা থেকে যারা এপার বাংলায় এসেছেন, আমি তাঁদের স্যালুট করি।'


তিনি জানান, যারা কাপুরুষ নয়, তাঁরাই গড়তে পারে এবং মরতে ভয় পায় না। আমারা মনের জোর দিয়ে না পারা জিনিস জয় করতে পারি। তাঁর দাবি, 'গত বছর একেবারে শেষ মুহূর্তে একজনকে বলে ইস্টবেঙ্গলকে আইএসএল খেলতে পাঠানো হল। এ বছর

ইমামি গ্রুপ কথা রেখেছে। আগামী কয়েক বছর চিন্তার কারণ নেই। মন দিয়ে খেলে যান। মোহনবাগান খেলছে, ইস্টবেঙ্গল খেলুক, আমি চাই মহামেডানও আইএসএল খেলুক।'

এদিন তিনি ১০০ বছরের পুরনো এই ক্লাবের পরিকাঠামো উন্নয়নের আরও ৫০ লক্ষ টাকা দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন। শুধু ইস্টবেঙ্গল, মোহনবাগান নয়, পরিকাঠামো উন্নয়নে এই টাকা পাবে মহামেডানও। ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের অনুষ্ঠানে জানান মুখ্যমন্ত্রী।


তিনি জানান, স্পোর্টস ইউনিভার্সিটি তৈরি হবে। বাংলার দুর্গাপুজো বিশ্বসেরা। সেই স্বীকৃতি দিয়েছে ইউনেস্কো। খেলা হবে স্লোগান মনে রাখতে আমি বাড়িতে প্রতিদিন ১০০ বার বল নাচাই। মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, 'ছোটবেলায় ব্যাডমিন্টন খেলেছি, পিটটু, গাদি খেলেছি। আদি গঙ্গায় সাঁতার কেটেছি। লড়ব, খেলব, জিতব রে জয় বাংলা।' এদিন ইস্টবেঙ্গলে লাইব্রেরি তৈরির জন্য ৫৭ লক্ষ টাকা ক্রীড়া দপ্তরের তরফ থেকে দেওয়া হয়েছে লাল-হলুদ ক্লাবকে।

2 years ago