
পুজো মিটলেই ফের ভোটের বাদ্যি বেজে উঠবে রাজ্যে। আগামী ৩০ অক্টোবর রাজ্যের চার বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন ।শুক্রবার দুপুরের আগেই এই চার কেন্দ্রে তারকা প্রচারকদের তালিকা প্রকাশ করেছে বিজেপি। তার কিছুক্ষণ পরই প্রচারকের তালিকা প্রকাশ করল রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল । সেই তালিকা প্রকৃত অর্থেই ‘তারকাখচিত’। রয়েছে সাংসদ দেব তথা দীপক অধিকারী, মিমি চক্রবর্তী, বিধায়ক জুন মালিয়া, রাজ চক্রবর্তী, সোহম চক্রবর্তী। তালিকায় রয়েছেন দলের যুব সম্পাদক সায়নী ঘোষ, অভিনেত্রী সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ও।
তৃণমূলের তরফে প্রকাশিত তালিকার শীর্ষে রয়েছে দলের সুপ্রিমো তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর পাশাপাশি প্রচার করবেন দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়, দলের রাজ্য সম্পাদক সুব্রত বক্সি-সহ মোট ৫ মন্ত্রী। এই মর্মে শুক্রবার দলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায় বিজ্ঞপ্তি জারি করেছেন। এই তালিকা পাঠানো হয়েছে দিল্লিতে নির্বাচন কমিশনের কাছেও।
আগামী ৩০ অক্টোবর রাজ্যের চার বিধানসভা কেন্দ্র – দিনহাটা, শান্তিপুর, গোসাবা, খড়দহে উপনির্বাচন। একমাত্র খড়দহ আসনটি ছাড়া বাকি তিনটিতেই প্রার্থী নির্বাচন হয়েছে স্থানীয় নেতৃত্বকে গুরুত্ব দিয়ে। স্থানীয় নেতাকেই জনপ্রতিনিধিত্বের লড়াইয়ে এগিয়ে দিয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিম। ফলে খানিকটা দ্রুততার সঙ্গেই তারকা জনপ্রতিনিধিদেরও কাজ করতে হতে পারে। সবমিলিয়ে, ভোটের প্রচারে বেশ খানিকটা চমক রাখতে চাইছে রাজ্যের শাসকদল।
কলকাতাঃ আগামী ৩০ অক্টোবর রাজ্যের চারটি বিধানসভার উপ-নির্বাচন। ওই নির্বাচনে কোন দল কোন আসন দখল করবে,তা নিয়ে শুরু হয়েছে চুলচেরা বিশ্লেষণ।
আসন্ন উপনির্বাচনে রাজনৈতিক মহলের ধারনা,রাজ্যের চার উপনির্বাচনে তিনটি-তে এগিয়ে থাকছে তৃণমূল। এই কেন্দ্রগুলো হল কোচবিহারের দিনহাটা,উত্তর ২৪ পরগনার খড়দহ ও দক্ষিণ ২৪ পরগনার গোসাবা।
বাকি থাকল নদিয়ার শান্তিপুর। এই কেন্দ্রে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে। কেন এমনটা মনে করছেন রাজনৈতিক মহল। শান্তিপুর এক সময় কংগ্রেস এর শক্ত ঘাটি ছিল।
এখনও পর্যন্ত শান্তিপুরে কংগ্রেস কোনও প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেনি। যদিও এখনও সময় আছে। চার কেন্দ্রে মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন ৮ অক্টোবর। মনোনয়ন স্ক্রুটিনি করে দেখার শেষ দিন ১১ অক্টোবর। মনোনয়ন প্রত্যাহার করার শেষ দিন ১৬ অক্টোবর।
জানা গিয়েছে,শান্তিপুর বিধানসভায় মোট ভোটার ২ লক্ষ ৫৫ হাজারের বেশি। এদের মধ্যে প্রায় ৪৫ হাজার সংখ্যালঘু ভোটার রয়েছে। হিসেব বলছে,এই সংখ্যালঘু ভোটের সিংহভাগ যদি বামেদের ঝুলিতে যায়। অন্যদিকে হিন্দু ভোট যদি ভাগাভাগি হয়,তাহলে এই সম্প্রদায়ের একটা বড় অংশ বিজেপিকে ভোট দিতে পারে। সেই হিসেবে বিজেপি প্রার্থীকে কিছুটা এগিয়ে রাখছে রাজনৈতিক মহল।
এছাড়া এই কেন্দ্রে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্ধ রয়েছে বলে অভিযোগ। তাছাড়া তৃণমূলের প্রার্থী ব্রজকিশোর গোস্বামীকে অপছন্দ দলের একটা অংশের।
খড়দহে তৃণমূলের শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়ের প্রতিদ্বন্দ্বী জয় সাহা। দিনহাটায় পদ্ম-প্রতীকে লড়বেন অশোক মণ্ডল। শান্তিপুরের প্রার্থী নিরঞ্জন বিশ্বাস। গোসাবায় বিজেপির মুখ পলাশ রানা। দিনহাটায় তৃণমূলের প্রার্থী উদয়ন গুহ, বামেদের মুখ ফরওয়ার্ড ব্লকের আব্দুর রউফ। খড়দহে সিপিএম প্রার্থী দেবজ্যোতি দাস। শান্তিপুরে তৃণমূলের প্রার্থী ব্রজকিশোর গোস্বামী, গোসাবায় সুব্রত মণ্ডল। অন্যদিকে এই দুই কেন্দ্রে বামেদের হয়ে লড়বে সিপিএমের সৌমেন মাহাতো এবং আরএসপির অনিল চন্দ্র মণ্ডল।
কলকাতাঃ ভবানীপুর উপনির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ী হন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শপথবাক্য পাঠ কোথায় হবে,তা নিয়ে রাজ্য-রাজ্যপালের মধ্যে দড়ি টানাটানি। অবশেষে আজ বৃহস্পতিবার বিধানসভায় এসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ তিন বিধায়কে শপথবাক্য পাঠ করান রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়।
শপথ গ্রহন অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য রাজ্যের সমস্ত বিধায়ক এবং সাংসদদের আমন্ত্রণ জানানো হয়। কিন্তু এই শপথে অংশ নেয়নি বিজেপি বিধায়করা।
সংবিধান মোতাবেক, মন্ত্রী, বিধায়কদের শপথবাক্য পাঠ করান রাজ্যপাল। তবে সংবিধানে এও বলা আছে, রাজ্যপাল চাইলে বিধায়কদের শপথবাক্য পাঠ করানোর ক্ষমতা অন্য কারও হাতে (বিধানসভার অধ্যক্ষের হাতেই মূলত যা দেওয়া হয়) তুলে দিতে পারেন তিনি।
উল্লেখ্য, ভবানীপুরে প্রতিপক্ষকে হারিয়ে জয়ী হন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পেয়েছেন ৫৮,৮৩৫ ভোট। বিজেপি প্রার্থী প্রিয়াঙ্কা টিব্রেওয়ালের প্রাপ্ত ভোট ২৪ হাজার ৩৯৬টি ভোট।
পাশাপাশি ৯২ হাজার ৬১৩ ভোটে জয়ী হন জঙ্গিপুর বিধানসভার তৃণমূল প্রার্থী জাকির হোসেন। তাঁর প্রাপ্ত ভোট- ৯৬১২০, বিজেপি প্রার্থী মিলন ঘোষ পেয়েছেন ১০৭৭৭, কংগ্রেসের জইদুর রহমান ৭০০০৯, সিপিআইএমের মোদাসসর হোসেন পেয়েছেন ৬১৪৫।
কলকাতাঃ বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে ফিরে এলেন বিধাননগরের প্রাক্তন মেয়র সব্যসাচী দত্ত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরে ফের তৃণমূলে ফিরলেন তিনি। উপস্থিত ছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও ফিরহাদ হাকিম। ২০১৯ এ তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে গিয়েছিলেন সব্যসাচী দত্ত।
তৃণমূলে যোগ দিয়ে বললেন,'ভুল বোঝাবুঝির জন্য দল ছেড়েছিলাম। আমায় আবার মমতা দিদি,পার্থদা,ববিদা গ্রহণ করেছেন। আমি কৃতজ্ঞ। দল যে ভাবে বলবে সে ভাবে কাজ করব।'
সূত্রের খবর, দিন দুয়েক আগে সুজিত বসুকে ফোন করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি ফোনে বলেন সব্যসাচীকে দলে নিচ্ছি। তখন সুজিত বলেছেন, আপনার সিদ্ধান্ত শিরোধার্য। তবে বিধাননগরের মানুষ চায় না। তা শুনে নেত্রী বলেন,ওকে উত্তর-পূর্বের দায়িত্ব দেওয়া হবে।
গতকাল পুজো নিয়ে বিজেপির সমালোচনা করেন সব্যসাচী দত্ত। তিনি সিএন কে বলেন, ই জেড সিসি তে বিজেপির উদ্যেগে দুর্গাপুজো সম্পূর্ণ ভাবে ছিলো রাজনৈতিক স্বার্থ নিয়ন্ত্রিত ও ভোট কেন্দ্রিক।
বিস্ফোরক অভিযোগ তুলে বলেন,বিধানসভা নির্বাচন এর আগে জাকজমক পূর্ণ ভাবে দূর্গা পুজো হয়েছিলো কিন্তু নির্বাচনে আশানুরূপ ফলাফল না হওয়াতেই, রণে ভঙ্গ দিয়ে এবার পুজোর বিষয়ে গা ছাড়া মনোভাব দেখাচ্ছে গেরুয়া শিবির।
এবার রাজ্যের চার কেন্দ্রের উপনির্বাচনের জন্য প্রার্থী ঘোষণা করল বিজেপি। তালিকায় প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে বিজেপির সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে যুক্ত এবং স্থানীয় নামকেই। সেদিক থেকে দেখতে গেলে বিজেপির প্রার্থী তালিকায় বড় কোনও চমক নেই। চার কেন্দ্রের প্রার্থীই গেরুয়া শিবিরের সংগঠনের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে যুক্ত।কোচবিহারের দিনহাটায় অশোক মণ্ডল, নদিয়ার শান্তিপুরে নিরঞ্জন বিশ্বাস, উত্তর ২৪ পরগনার খড়দহে জয় সাহা ও দক্ষিণ ২৪ পরগনার গোসাবায় পলাশ রাণাকে প্রার্থী করেছে বিজেপি।ত ২৮ সেপ্টেন্বর নির্বাচন কমিশন এই চার কেন্দ্রে উপনির্বাচনের দিন ঘোষণা করে।
কমিশন জানায়, আগামী ৩০ অক্টোবর এই চার কেন্দ্রে উপনির্বাচন হবে। ভোটের ফল ঘোষণা হবে ২ নভেম্বর। বিজ্ঞপ্তিতে কমিশন জানায়, চার কেন্দ্রে মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন ৮ অক্টোবর। মনোনয়ন স্ক্রুটিনি করে দেখার শেষ দিন ১১ অক্টোবর। মনোনয়ন প্রত্যাহার করার শেষ দিন ১৬ অক্টোবর।
যদিও ২০২১ বিধানসভা নির্বাচনে দিনহাটা এবং শান্তিপুর এই দুটি কেন্দ্রেই জিতেছিল বিজেপি। তাই উপনির্বাচনে এই দুটি কেন্দ্রে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে তাঁরা। বাকি দুটি কেন্দ্র খড়দহ এবং গোসাবায় প্রাপ্ত ভোটের নিরিখে অনেকটাই পিছিয়ে ছিল গেরুয়া শিবির। তবে, সেখানেও লড়াই ছাড়তে রাজি নয় বিজেপি। এই দুই কেন্দ্রেও দলীয় সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত স্বচ্ছ ভাবমূর্তির প্রার্থী বাছাইয়ের চেষ্টা করা হয়েছে।
কলকাতাঃ পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে আশানুরূপ ফল করতে পারেনি বিজেপি। তারপর থেকেই দলে ভাঙন শুরু হয়েছে। অনেকেই বিজেপি ছেড়ে ফিরে গিয়েছেন তৃণমূলে। এবার কি প্রাক্তন মেয়র সব্যসাচী দত্তকে তৃণমূলে ফেরানো হবে! শুরু হয়েছে জোড় জল্পনা।
এদিকে আজ বুধবার বিজেপির সমালোচনা করলেন সব্যসাচী দত্ত। তিনি সিএন কে বলেন, ই জেড সিসি তে বিজেপির উদ্যেগে দুর্গাপুজো সম্পূর্ণ ভাবে ছিলো রাজনৈতিক স্বার্থ নিয়ন্ত্রিত ও ভোট কেন্দ্রিক।
বিস্ফোরক অভিযোগ তুলে বলেন,বিধানসভা নির্বাচন এর আগে জাকজমক পূর্ণ ভাবে দূর্গা পুজো হয়েছিলো কিন্তু নির্বাচনে আশানুরূপ ফলাফল না হওয়াতেই, রণে ভঙ্গ দিয়ে এবার পুজোর বিষয়ে গা ছাড়া মনোভাব দেখাচ্ছে গেরুয়া শিবির।
একই সঙ্গে এই পর্বে সব্যসাচী বাবু সরাসরি অভিযোগ এর আঙ্গুল তুলেছেন দলের রাজ্য নেতৃত্বের বিরুদ্ধে। বলেন পুজো নিয়ে দলের রাজ্য সভাপতি ও দলের সর্ব ভারতীয় সহ সভাপতির বক্তব্য দু রকম। তাই সংশয়ে দলের নিচু তলার কর্মীরা। একই সঙ্গে দলের রাজ্য জুড়ে রাজনৈতিক কর্মসূচির দৈনতা ও দিশা হীনতা এদিন উঠে আসে বেসুরো সব্যসাচী দত্তের গলায়।
তিনি জানালেন, যোগাযোগ রয়েছে সম্প্রতি তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দেওয়া মুকুল রায় সহ বাকিদের সঙ্গে। পাশাপাশি রাজ্যে দলীয় সভাপতি নিয়োগ নিয়েও দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সমালোচনা করেন সব্যসাচী দত্ত।
কলকাতাঃ পশ্চিমবঙ্গে আগামী ৩০ অক্টোবর ৪ কেন্দ্রে উপনির্বাচন হবে। ওই সব কেন্দ্রে প্রার্থী ঘোষণা করল বামফ্রন্ট।
কোচবিহারের দিনহাটায় ফরওয়ার্ড ব্লক প্রার্থী আব্দুর রউফ। উত্তর ২৪ পরগনার খড়দায় দেবজ্যোতি দাস। দক্ষিণ ২৪ পরগনার গোসাবায় আরএসপি-র প্রার্থী অনিলচন্দ্র মণ্ডল। নদিয়ার শান্তিপুরে সিপিএম প্রার্থী সৌমেন মাহাত।
এদিকে রাজ্যে সদ্য সমাপ্ত নির্বাচনে গো হারা হেরেছে বাম প্রার্থীরা। অন্যদিকে উপনির্বাচনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শান্তিপুরে তৃণমূলের হয়ে লড়বেন ব্রজকিশোর গোস্বামী। উদয়ন গুহ লড়বেন দিনহাটা থেকে। খড়দা থেকে লড়বেন শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। গোসাবা উপনির্বাচনে তৃণমূলের প্রার্থী সুব্রত মণ্ডল।
দুর্গাপুজোর পর, রাজ্যের ৪ আসনে হতে চলেছে উপনির্বাচন। ৩০ অক্টোবর দিনহাটা, শান্তিপুর, খড়দা ও গোসাবায় হবে ভোট। ২ নভেম্বর ভোট গণনা।
ভবানীপুরে ভরাডুবির পর বিজেপি অফিস যেন ভাঙা হাট । কারুর দেখা পাওয়া যায় নি সকালে । একটি উপনির্বাচন ও দুটি বিধানসভার সাধারণ নির্বাচন হয়ে তার ফল বেরিয়ে গিয়েছে এবং জয়লাভ করেই তৃণমূল সুপ্রিমো বাকি ৪ উপনির্বাচনের প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করে দিয়েছেন । কিন্তু ৩ কেন্দ্রে পরাজয়ের পর কি করবে, কাকে প্রার্থী করবে তাই নিয়ে দোদুল্যমান রাজ্য বিজেপি । যে ৪টি কেন্দ্রে উপনির্বাচন তার মধ্যে শান্তিপুর এবং দিনহাটা কেন্দ্রে জয়ী হয়েছিল বিজেপির দুই সাংসদ ।
কিন্তু ভোট উত্তর কালে তাঁরা বিধায়কের পদ ছেড়ে দেন । লক্ষণীয় বিষয়, এই দুই কেন্দ্রে মুকুল রায়ের আধিপত্য বিপুল এবং মুকুল এখন তৃণমূলে । ফলে বিজেপির ভাবনা বাড়ছে । ৫ মাস বিধানসভার নির্বাচন হয়ে গিয়েছে । এই ৫ মাসে বিজেপির জয়ী প্রার্থীদের মধ্যে ৫ জন দল ছেড়েছেন । বর্তমানে তাদের ৭০ জন বিধায়ক, কাজেই কাকে কোথায় প্রার্থী করা যাবে এবং যদি যেতে তারপর দল ছেড়ে দেবে না এমন গ্যারান্টি কোথায় ?
গোসাবাতে জেতা একপ্রকার অসম্ভব ধরেই নিয়েছে বিজেপি । পাশাপাশি খড়দহ আসনটিও কঠিন তাদের পক্ষে । তাছাড়া পরাজিত প্রাক্তন তৃণমূল এবং দলবদলু শীলভদ্র দত্ত ফের দাঁড়াতে নারাজ । অন্যদিকে জেতা আসন দিনহাটাতে কোনওক্রমে জিতেছিলেন বিজেপি নিশীথ প্রামানিক । এবারের ট্রেন্ড উল্টো কথা বলছে । সবশেষে শান্তিপুর । এখানে ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব ব্রজকিশোর গোস্বামীকে প্রার্থী করে চাপে বিজেপি । এখন দেখার পরাজয়ের সংকট কতো দিনে ঝেড়ে ফেলে বিজেপি প্রার্থী দিতে পারে ।
কলকাতাঃ রবিবার ভবানীপুর উপনির্বাচনে রেকর্ড ভোটে জয়ী হয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । তাঁর বিধায়ক পদে শপথ গ্রহণ সময়ের অপেক্ষা মাত্র। শোনা যাচ্ছে, দলের অন্দরে মহালয়ার ঠিক পরের দিন অর্থ