সিভিভিও (CVV) দেননি, ওটিপিও (OTP) দেননি। তবুও হাতছাড়া ব্যাঙ্কে জমানো টাকা? বাজারে নয়া আর্থিক প্রতারণা (Financial fraud) থেকে সাবধান। বেশি কিছু নয়। শুধুমাত্র আধার কার্ডের (Aadhaar Card) বায়োমেট্রিক চুরি (Biometric theft) করেই গুম হচ্ছে হাজার হাজার টাকা। ঠিক এমনই কায়দায় প্রতারিত হয়েছেন দুর্গাপুরের (Durgapur) ইলেকট্রিকের সরকারি ঠিকাদারী সংস্থার কর্ণধার বিবেকানন্দ মুখার্জি। ঘটনায় তাজ্জব সাইবার ক্রাইম থানার পুলিস।
কিন্তু কীভাবে হচ্ছে এই অপরাধ? জানা গিয়েছে, ঠিকাদারী সংস্থার নানা কাজের বরাত পেতে বিবেকানন্দ বাবু নিজের আধার কার্ড জমা করছেন বিভিন্ন জায়গায়। যেখানে লুকিয়ে রয়েছে এই অপরাধের মূল সূত্র। বিবেকানন্দ বাবুর আধার কার্ডের লিঙ্ক ধরেই তাঁর বায়মেট্রিক হ্যাক হয়ে যায়। গত শুক্রবার রাত্রি ৮.৩৫ মিনিট নাগাদ প্রথম বিবেকানন্দ বাবুর অ্যাকাউন্ট থেকে ১০ হাজার টাকা উধাও হয়ে যায়। আর সন্ধে ৮.৩৬ মিনিট নাগাদ রাষ্ট্রয়ত্ত একটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে আরও ১০ হাজার টাকা উধাও হয়ে যায়। এই ব্যাবসায়ীর আশঙ্কা আরও একটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকেও হয়তো হ্যাকাররা টাকা তুলে নিয়েছে।
ইতিমধ্যে দুর্গাপুর সাইবার থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে। সাইবার পুলিস খতিয়ে দেখছে পুরো ঘটনাটি। কিন্তু আধার কার্ডের বায়োমেট্রিক হ্যাক করে টাকা চুরির ঘটনায় তোলপাড় দুর্গাপুর। সরকার আর ব্যাঙ্ককে আরও সতর্ক হতে হবে, প্রয়োজনে সচেতনার ক্যাম্প করতে হবে, অভিমত আই. টি সেক্টরের কর্মী সিদ্ধার্থ মুখার্জীর।
কিন্তু, এর থেকে বাঁচবেনই বা কীভাবে? একমাত্র উপায়, ওয়েবসাইট বা এম আধার অ্যাপের মাধ্যমে লক করে রাখতে হবে যাবতীয় বায়োমেট্রিক তথ্য। প্রয়োজনে কিছুক্ষণের জন্য চালু রেখে ফের লক করে রাখতে হবে সেই তথ্য। একশো দিনের কাজ থেকে আরও সরকারি নানা সুযোগ সুবিধে পেতে আধার কার্ড লিঙ্ক বাধ্যতামূলক। প্রশ্ন, খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ এই সম্পর্কে কতটা জানবেন?
বন্ধ বাড়ির তালা ভেঙে দুঃসাহসিক চুরি নদিয়ায়। সোমবার রাতে কৃষ্ণগঞ্জ থানার সত্যনগর এলাকার ঘটনা। পুলিস জানিয়েছে, বন্ধ ঘরের তালা ভেঙে ওই বাড়ির বহুমূল্যের সোনার গয়না, নগদ ২ লক্ষ টাকা, একটি বড় এলইডি টিভি, কাঁসা পিতলের বাসনপত্র সহ ঘরের নিত্য প্রয়োজনীয় বেশ কিছু জিনিসপত্র চুরি গিয়েছে। ঘটনার অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে কৃষ্ণগঞ্জ থানার পুলিস। ওই বাড়ির মালিকের অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিস।
স্থানীয় সূত্রের খবর, নদিয়ার ভারত বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী সত্যনগর এলাকায় দীর্ঘদিন ধরেই থাকেন বাড়ির মালিক লক্ষী মালাকার। সম্প্রতি অসুস্থতা জনিত কারণে দিন কয়েক আগে চিকিৎসার জন্য তাহেরপুরে মেয়ের শ্বশুর বাড়িতে গিয়েছিলেন। পাশাপাশি লক্ষী দেবীর ছেলে পেশায় সরকারি পরিবহন দপ্তরের কর্মী অমিত মালাকার কর্মসূত্রে বাইরে থাকেন। লক্ষীদেবী না থাকার কারণে কয়েক দিন বাড়িটি তালা বন্ধ অবস্থায় ছিল। অভিযোগ, গতকাল সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরে বাড়ির মূল গেটের তালা ভাঙ্গা অবস্থায় দেখতে পান লক্ষী দেবী। তালাভাঙ্গা দেখে লক্ষী দেবী কান্নাকাটি শুরু করলে প্রতিবেশীরা ছুটে আসেন। এরপর ভেতরে ঢুকে প্রতিটা ঘরের দরজার লক সহ ঘরের ভেতরে থাকা আলমারির লকার ভাঙ্গা অবস্থায় দেখেন তারা।
ওই বাড়ির মালিক লক্ষি দেবীর অভিযোগ, বাড়িতে কয়েকদিন কেউ না থাকার সুযোগে গেটের তালা ভেঙে চোরেরা ভিতরে ঢোকে, এ ঘটনায় প্রায় ৫ লক্ষ টাকার সামগ্রী চুরি গিয়েছে। এরপর কৃষ্ণগঞ্জ থানায় অভিযোগ জানানো হলে পুলিস এসে তদন্ত শুরু করে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তীব্র চঞ্চলের সৃষ্টি হয় সত্যনগর এলাকায়।
পরপর দুটি মুদিখানার দোকানে দু:সাহসিক চুরি (Theft)। ঘটনায় চাঞ্চল্য় ছড়িয়েছে গোপালনগরে। অভিযোগ, এলাকার ভিতর দেদারভাবে চলছে নেশার ঠেক। বৃহস্পতিবার সকালে পুলিস গোপন সূত্রে খবর পেয়ে চোরের সন্ধানে তদন্তে নেমেছেন। এই চুরির ঘটনায় বেশ আতঙ্কিত রয়েছেন এলাকাবাসীরা। এলাকায় নেশার ঠেক বন্ধের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসীরা।
স্থানীয় সূ্ত্রে খবর, কয়েকমাস ধরেই গোপালনগর থানার অন্তর্গত গঙ্গানন্দপুর মাছডোব অম্বরপুর মাহমুদপুর সহ এলাকায় একাধিক বাড়িতে চুরির ঘটনা ঘটছিল৷ তবে চোরের নাগাল পেতে হিমশিম খেতে হয়েছিল পুলিসকে৷ চুরির ঘটনায় এক দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার পর্যন্ত করা হয়েছিল৷ তারপরেও থামছে না চুরি বলে অভিযোগ স্থানীয়দের৷ এবার গাজীপুর পশ্চিম পাড়ায় পরপর দুটি দোকানে চুরির ঘটনায় প্রশ্ন তুলছেন বাসিন্দারা৷
জানা গিয়েছে, উত্তর চব্বিশ পরগনার গাজীপুর পশ্চিম পাড়ায় আনোয়ার মণ্ডল ও জাবেদ আলী মণ্ডলের দু'জনের পরপর দুটি মুদিখানার দোকান রয়েছে। বুধবার রাতে একটি দোকানের তালা ভেঙে এবং আরেকটি দোকানের ছাদের দরজা ভেঙে দুষ্কৃতীরা ঢুকে লুটপাট চালায়৷ টাকা-পয়সা থেকে শুরু করে তেল, চাল, সিগারেট সহ বেশির ভাগ মুদিখানার দ্রব্য ও নগদ টাকা নিয়ে গিয়েছে দুষ্কৃতীরা৷
গ্রামবাসীদের অভিযোগ, পশ্চিম পাড়ার পাশেই ক্রমশ গজিয়ে উঠেছে নেশা ঠেক। পুলিস-প্রশাসনের কোনও নজরদারি নেই৷ সন্ধ্যা হতে না হতেই বহু বাইরের লোকের আমদানি হয় এলাকাতে৷ নেশার ঠেকে বসা নেশারগ্রস্ত যুবকেরাও এই চুরি করতে পারে বলে মনে করছেন বাসিন্দারা৷
ভর সন্ধ্য়াতেই ঘটে গেল দুঃসাহসিক চুরির (Theft) ঘটনা। চুরি গিয়েছে নগদ টাকা সহ লক্ষাধিক টাকার গয়না। ঘটনাটি ঘটেছে রায়গঞ্জ (Raiganj) শহরের ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের বকুলতলা এলাকায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিস (Police)। ইতিমধ্য়েই এই ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। ঘটনাকে ঘিরে বেশ চাঞ্চল্য় ছড়িয়েছে এলাকায়। পুলিস সূত্রে খবর, এই দুঃসাহসিক ঘটনাটি ঘটেছে সুরেশ আগরওয়াল নামের এক ব্য়ক্তির বাড়িতে।
পরিবার সূত্রের খবর, শুক্রবার সন্ধ্যায় সুরেশবাবুর স্ত্রী পায়েল আগরওয়াল হেমতাবাদে দিদার বাড়িতে পুজো উপলক্ষ্যে যান। পরে ওই দিন সন্ধ্যাতেই সুরেশবাবু বাড়িতে তালা দিয়ে স্ত্রীকে আনতে গিয়েছিলেন। এরই মধ্যে চলে লুঠপাট। তাঁরা জানান, বাড়ি ফিরে বাইরের গেটের তালা খুলে ভিতরে ঢুকে দেখেন ভিতরের দরজা খোলা। এতেই সন্দেহ হয় তাঁদের। তারপরই ঘরে ঢুকে দেখতে পান জিনিসপত্র লণ্ডভণ্ড অবস্থায় পড়ে রয়েছে। এরপরেই খবর দেওয়া হয় থানায়। আগরওয়াল দম্পতির দাবি, নগদ ২০ হাজার টাকা এবং প্রায় ২০ লক্ষ্য টাকার মতন গয়না চুরি গিয়েছে।
স্কুলের তালা ভেঙে দুঃসাহসিক চুরি (Theft)। ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) কুলপির মির্জাপুর গণেশচন্দ্র শিক্ষা নিকেতন হাইস্কুলে। বিদ্যালয়ের বেশ কিছু জিনিস চুরি করার পাশাপাশি ভাঙচুরও করা হয়েছে বলে অভিযোগ। ইতিমধ্যেই বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে কুলপি ব্লক প্রশাসন এবং কুলপি থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। কে বা কারা এই চুরির ঘটনাটি ঘটিয়েছে তার তদন্ত শুরু করেছে কুলপি থানার পুলিস (Police)।
স্কুল সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার রাতেই এই দুঃসাহসিক ঘটনাটি ঘটেছে। বিদ্যালয়ের ১৬ টি তালা ভেঙে কম্পিউটার, সিসিটিভির হার্ডডিস্ক এবং ল্যাবরেটরির অণুবীক্ষণ যন্ত্র ভেঙে দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি বেশ কিছু জিনিস চুরিও করা হয়েছে। স্কুলের প্রধান শিক্ষকের দাবি, আনুমানিক লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি করে দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে ল্যাবের বিভিন্ন রকম সরঞ্জাম, ৮ টি আলমারির তালা ভেঙে স্কুলের ঘন্টা এবং পিতলের জিনিসপত্রও চুরি করেছে দুষ্কৃতীরা, এমনটাই জানিয়েছেন তিনি।
স্কুলের এক ক্লার্ক জানান, সকাল ১০ টায় স্কুল খুলতে এসেই তিনি স্কুলের গেটের তালাটি ভাঙা দেখতে পান। স্কুলের বেশ কিছু শ্রেণীকক্ষের দরজাও ভেঙে দিয়েছে দুষ্কৃতীরা। তাঁর দাবি, এই ঘটনা আগেও ঘটেছে চারবার। তখনও অভিযোগ জানানো হয়েছিল থানায়। তবে প্রশাসনের তরফ থেকে কোনও সাহায্য় পাওয়া যায়নি।
প্রবীণ দম্পতির উপর হামলা চালিয়ে, হাত মুখ বেঁধে চুরি (Theft) করে পালাল দুষ্কৃতীরা। রবিবার এই দুঃসাহসিক ডাকাতির ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ মুম্বইয়ের (Mumbai) তারদেওতে। দুষ্কৃতীর হামলায় গুরুতর জখম হয়ে মৃত্য়ু হয় বৃদ্ধার। কোনওরকমে প্রাণে বেঁচে যান বৃদ্ধ। পুলিস সূত্রে খবর, বৃদ্ধ দম্পতির নাম সুরেখা আগরওয়াল এবং মদনমোহন আগরওয়াল। দক্ষিণ মুম্বইয়ের ইউসুফ মঞ্জিল নামক আবাসনে থাকতেন তাঁরা। যদিও ওই আবাসনে আর কেউ থাকত না ওই দম্পতি ছাড়া।
জানা গিয়েছে, প্রতিদিনের মতো রবিবার সকালে হাঁটতে বেরিয়েছিলেন বৃদ্ধ এবং বৃদ্ধা। ঠিক সেই সময় তাঁদের রাস্তা আটকে ঘিরে ধরে কয়েকজন দুষ্কৃতী। তারপর ওই দম্পতির হাত বেঁধে, মুখে টেপ লাগিয়ে দেওয়া হয়। যাতে ওই দম্পতি চিৎকার করতে না পারেন। সেই সুযোগে দুষ্কৃতীরা ওই প্রবীণ দম্পতির ফ্ল্য়াটে ঢুকে লুটপাট চালায়। টাকা, সোনার গয়না সহ দামী জিনিসপত্র চুরি গিয়েছে।
বৃদ্ধ কোনওরকমে ফ্ল্য়াটের 'ফায়ার অ্য়ালার্ম' বাজাতে পেরেছিলেন। সেই শব্দ শুনে প্রতিবেশীরা ছুটে আসতেই চম্পট দেয় দুষ্কৃতীরা। এরপর বৃদ্ধাকে উদ্ধার করে তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা মৃত বলা ঘোষণা করেন। এই পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস।
গাড়ি চুরি যাওয়ার ঘটনায় এবার বড়সড় সাফল্য পেল রাধানগর ফাঁড়ির পুলিস। বাড়ির গ্য়ারেজ থেকে চুরি (Theft) হল একটি গাড়ি (Car)। এই চুরির ঘটনায় গ্রেফতার হয়েছে তিন অভিযুক্ত। শুক্রবার, গভীর রাতে বাঁকুড়ার রাধানগর গ্রামের আরোগ্যপল্লীর বাসিন্দা সুকান্ত হালদারের একটি মারুতি ভ্যান চুরি হয়ে যায়। পুলিস জানিয়েছে, চুরির ঘটনায় যুক্ত ওই তিন অভিযুক্তই নাবালক।
গাড়ির মালিক জানিয়েছেন, শনিবার সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখতে পান তাঁর গাড়ির গ্য়ারেজ থেকে একটি গাড়ি উধাও। তড়িঘড়ি তিনি দ্বারস্থ হন রাধানগর ফাঁড়িতে। অভিযোগ পেয়ে তদন্ত শুরু করেছে রাধানগর ফাঁড়ির পুলিস। প্রকাশ্যে আসে গাড়ি চুরি যাওয়ার মুহূর্তের সিসিটিভি ফুটেজের ভিডিও।
পুলিস সূত্রে খবর, চোরের দলটি ওই গাড়িটি নিয়ে জঙ্গলের দিকে যাচ্ছিল। সেই সময় তাদের পিছনে ধাওয়া করে রাধানগর ফাঁড়ির ইনচার্জ মনোরঞ্জন নাগ ও তাঁর টিম। গাড়িটির পিছনে ধাওয়া করে পুলিস প্রায় দু'কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে চলে যায়। এরপর চোরের দল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ধাক্কা মারে একটি গাছে। সেখানেই গাড়িটি রেখে ওই তিন চোর পুলিসের ভয়ে ছুটতে শুরু করে জঙ্গলের দিকে।
প্রায় দু'কিলোমিটার জঙ্গলের পথ ধরে চোরের পিছু নেওয়ার পর ধানের জমির ওপর দিয়ে ছুটে গিয়ে প্রথমে একজন চোরকে পাকড়াও করে রাধানগর ফাঁড়ির পুলিস। তারপর তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করার ঘণ্টা খানেকের মধ্যেই আরও দুই চোরের সন্ধান পেয়ে তাদেরকেও গ্রেফতার করা হয়। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে চুরি যাওয়া ওই গাড়িটিকে উদ্ধার করেছে রাধানগর ফাঁড়ির পুলিস। অভিযুক্তদের নিয়ে আসা হয় রাধানগর ফাঁড়িতে। সোমবার, ওই তিন চোরকে বিষ্ণুপুর মহকুমা আদালতে তোলা হয়েছে।
চোর সন্দেহে (Theft Beaten) গণধোলাই। আর তার জেরে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু (Death) হল এক ব্যক্তির। বৃহস্পতিবার ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর দিনাজপুর (North Dinjpur) জেলার রায়গঞ্জ থানার অন্তর্গত ইটাল গ্রামে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় রায়গঞ্জ থানার পুলিস (Police)। পুলিস মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রায়গঞ্জ মেডিকেল হাসপাতালে পাঠায়। মৃতের পরিবারের পক্ষ থেকে রায়গঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে ৬ জন অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। ইতিমধ্যেই এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস। পুলিস সূত্রে খবর, মৃতের নাম রহিম শেখ। তিনি ইটাল গ্রামের বাসিন্দা।
ঘটনায় মৃতের পরিবারের সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার সকালে জমির ফসল দেখতে গিয়েছিলেন তিনি। সে সময়ই পাশের জমিতে বসানো সাব মার্সেল পাম্পের মোটর চুরির অপবাদ দিয়ে তাঁকে আটক করে পাম্পের মালিক সহ বেশ কয়েকজন। পরিবারের দাবি, প্রথমে তাঁকে বেঁধে রাখা হয়। তারপর চলে গনধোলাই। পরপর কিল, চড় এবং লাঠি দিয়ে মারা হয় তাঁকে। এই প্রচন্ড মারধরের জন্য ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় রহিম শেখের। পরে পুলিস গিয়ে তাঁর দেহটি উদ্ধার করে। এই ঘটনায় শোকে ভেঙে পরেছেন মৃতার স্ত্রী, কন্যা সহ পরিবারের লোকজন। অভিযুক্তদের কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
প্রসঙ্গত, একইভাবে চোর সন্দেহে মারধর করে গামছা দিয়ে এক ব্যক্তিকে বেঁধে রাখার অভিযোগ উঠেছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিং হাসপাতাল মোড়ে প্রকাশ্যে বেঁধে রাখা হয়েছে ওই ব্যক্তিকে। ইতিমধ্যেই খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে ওই ব্যক্তিকে উদ্ধার করে ক্যানিং থানার পুলিস। এমনকি কে বা কারা এই ধরনের কাজ করেছে তার তদন্তও শুরু করেছে পুলিস।
সিভিক পুলিসকে (Civic Police) বেধে রেখে দুটি সোনার দোকানে দুঃসাহসিক চুরির (Theft) ঘটনা ঘটলো। সোমবার মধ্যরাতে এই ঘটনাটি ঘটেছে হরিণঘাটা (Haringhata) থানার কাষ্টডাঙা ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের বাজারে। দুটি সোনার দোকানের শাটার ভেঙে সমস্ত গয়না ও নগদ টাকা লুঠ করলো দুষ্কৃতীরা। মঙ্গলবার সকালে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় হরিণঘাটা থানার মহাদেবপুর ফাঁড়ির পুলিস (Police)। এমনকি গোটা ঘটনার তদন্তও শুরু করেছে পুলিস।
সূত্রের খবর, মাতৃ জুয়েলার্স এবং ভোলানাথ জুয়েলার্স নামের দুই দোকানে এই চুরির ঘটনাটি ঘটেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার মাঝরাতে কাষ্টডাঙা বাজারে পাহারায় ছিলেন দু'জন সিভিক ভলেন্টিয়ার। যখন দুষ্কৃতীরা ওই দুটি সোনার দোকানে লুট করতে আসে, তখন ওই দু'জন সিভিক ভলেন্টিয়ার তাদের বাধা দিতে যান। তবে দুষ্কৃতীরা ওই দু'জন সিভিক ভলেন্টিয়ারকে বেধে রেখে লুঠ করে ওই দুটি সোনার দোকানে। আরও জানা গিয়েছে, প্রথমে দোকানের শাটার ভাঙে দুষ্কৃতীরা। তারপর গ্রিল ভাঙা হয়। এরপরেই দোকানে থাকা সিসিটিভি ক্যামেরা ভেঙে ফেলে দুষ্কৃতীরা। ক্যামেরা ভেঙে ফেলার পরই দোকানের ভিতরে লুঠপাট চালায় দুষ্কৃতীরা।
এই ঘটনায় মাতৃ জুয়েলার্সের মালিক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, তাঁর দোকান থেকে নগদ ৩০ হাজার টাকা এবং আনুমানিক ১০ হাজার টাকার রুপোর গয়না চুরি হয়ে গিয়েছে। ভোলানাথ জুয়েলার্সের মালিক অর্জুন সরকার জানান, তাঁর দোকান থেকে নগদ ৫০ হাজার টাকা ও ৫ হাজার টাকা মূল্যের গয়না চুরি হয়ে গিয়েছে, এমনটাই জানান তাঁরা।
এবারে বলিউডি স্টাইলে চুরি হল এক অবসরপ্রাপ্ত অফিসারের বাড়িতে। আপনাদের নিশ্চয়ই অক্ষয় কুমার অভিনীত ছবি 'স্পেশাল ২৬'-এর কথা মনে আছে। এবারে তেমনটাই ঘটল বাস্তব জীবনেও। সূত্রের খবর, ভুয়ো 'সিবিআই অফিসার' সেজে হানা দেয় এক অবসরপ্রাপ্ত অফিসারের বাড়িতে। আর সেখান থেকে প্রায় ৩৬ লক্ষ টাকার জিনিস নিয়ে চম্পট দেয় দুষ্কৃতিরা। ঘটনাটি ২১ জুলাইয়ের। তবে শনিবার তা প্রকাশ্যে এসেছে। এটি নভি মুম্বইয়ের এরোলি এলাকার ঘটনা।
সূত্রের খবর, গত ২১ জুলাই অবসরপ্রাপ্ত অফিসার কান্তিলাল যাদব ও তাঁর স্ত্রী বাড়িতে ছিলেন। হঠাৎ তাঁদের বাড়িতে প্রবেশ করে ৬ জন। তাঁরা বলেন, কান্তিলালের বিরুদ্ধে একটি এফআইআর হয়েছে। তার ভিত্তিতেই বাড়িতে তল্লাশি চালাতে এসেছে সিবিআই। কেন্দ্রীয় সংস্থার নাম শুনে চমকে যান ওই ব্যক্তি। পরিচয় পত্র দেখতে চান তিনি। তবে ওই ৬ জন পরিচয়পত্র দেখাতে অস্বীকার করে। তারা বলে, তল্লাশি হয়ে গেলে তবেই তারা কার্ড দেখাবে। এমনকি কান্তিলাল এবং তাঁর স্ত্রীর মোবাইলও কেড়ে নেওয়া হয়। জানিয়ে দেওয়া হয় তাদের তল্লাশি অভিযান শেষ না হওয়া পর্যন্ত কেউ বাড়ির বাইরে যেতে পারবেন না।
এরপর বাড়ির আলমারি খুলে নগদ ২৫ লক্ষ টাকা, বহুমূল্যের সোনার চেন, আংটি এবং ব্রেসলেট বার করে আনেন তারা। এ ছাড়াও বেশ কয়েকটি হিরের গয়না এবং মূল্যবান ঘড়িও তারা বাজেয়াপ্ত করে নেয়। এরপর এগুলো হাতিয়ে নেওয়ার পর সেখান থেকে চম্পট দেয় তারা। এরপর পুলিসে খবর দিলে তাঁরা জানতে পারেন, যারা এসেছিল তারা ভুয়ো সিবিআই আধিকারিক। ইতিমধ্যেই এই বিষয়টি খতিয়ে দেখে পুলিস তদন্ত শুরু করেছে।
একটি সোনার (Gold) দোকানে দুঃসাহসী চুরির (Theft) ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়াল গোটা এলাকায়। দোকানের পিছনের দেওয়াল ভেঙে দোকানে থাকা সমস্ত সোনার গহনা চুরি হয়েছে বলে অভিযোগ ওই দোকানের মালিকের। শুক্রবার, এই ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনায় সাগরের আশ্রম মোড় বাজার এলাকায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে সাগর থানার পুলিস এসে ঘটনার তদন্ত শুরু করে। এই চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে শোরগোল পড়েছে গোটা এলাকায়।
দোকানের মালিক জানিয়েছে, এদিন সকালে এসে দোকান খুলতেই দেখেন সমস্ত জিনিসপত্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। এরপর তিনি দেখেন দোকানের পিছনের দেওয়াল ভেঙে দোকানে থাকা সমস্ত সোনার গহনা চুরি হয়ে গিয়েছে বলে দাবি করেন তিনি। এমনকি সমস্ত সি সি টিভি ক্যামেরা ও তাঁর মেশিন খুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
অভিযোগ প্রায় আড়াই থেকে তিন লক্ষের টাকার জিনিস খোয়া গিয়েছে ওই দোকান থেকে। এই পুরো ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে সাগর থানার পুলিস।
৪ টি গেটের তালাভেঙে দুঃসাহসিক চুরির (Theft) ঘটনা। ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার গড়িয়ার (Garia) বদনচন্দ্র ইন্দুমতী হাইস্কুলে (School)। চোর স্কুলের ভিতরে মোট ১০টি আলমারি ভেঙে চুরি করেছে একাধিক জিনিসপত্র। এই ঘটনায় নরেন্দ্রপুর থানার পুলিস (Police) ইতিমধ্যেই স্কুলটিকে পরিদর্শন করেছে। এমনকি এই ঘটনার তদন্তও শুরু করেছে পুলিস। ঘটনাকে ঘিরে বেশ চাঞ্চল্য ওই এলাকায়।
স্কুল কর্তৃপক্ষ সূত্রে খবর, রবিবার স্কুল পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করা হয়। তখন সমস্ত কিছু ঠিকঠাকই ছিল। তবে সোমবার সকালে স্কুলের স্টাফ কৃষ্ণা ঘোষ এসে দেখেন শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বসার রুম এবং প্রধান শিক্ষকের বসার রুমটি পুরো লণ্ডভণ্ড অবস্থায় রয়েছে। সাউন্ড সিস্টেম, ওয়াইফাই সিস্টেম ও যেভাবে একেরপর এক ফাইল চুরি হয়েছে তাতে অনেকের ধারণা এটি একটি চক্রান্ত। আরও জানা গিয়েছে, এই ঘটনার পর স্কুলের সমস্ত কাজ আপাতত বন্ধ হয়ে গিয়েছ।
গৃহস্থের বাড়ি থেকে চুরি (Theft) লক্ষাধিক টাকার গহনা সহ পাঁচ হাজার টাকা। শুক্রবার, নদিয়ার (Nadia) হরিণঘাটা থানার বিরোধী এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনস্থ চন্ডীরামপুরের চরকতলা নতুন পাড়া এলাকায় অঞ্জু নাগের বাড়িতে এই দুঃসাহসী চুরির ঘটনাটি ঘটে। ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিস এসে তদন্ত শুরু করে। এই চুরির ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা এলাকায়।
স্থানীয় সূত্রে খবর, অঞ্জু দেবী সোদপুরে কাজ করেন। তাঁর বাড়িতে কেউ থাকেন না। তালা বন্ধ অবস্থায় থাকে। কারণ পূর্বেই অঞ্জু নাগের স্বামী দেবেশ নাগ মারা গিয়েছে বলে জানা যায়। ঘরের দরজার তালা ভেঙ্গে একটি আলমারি ও একটি শোকেস সহ একটি ট্রাঙ্ক ভেঙ্গে লক্ষাধিক টাকার গহনা সহ ঘরে থাকা নগদ পাঁচ হাজার টাকা চুরি যায় বলে জানা গিয়েছে।
জানা গিয়েছে, স্থানীয় এক যুবক প্রত্যেকদিন ওই বাড়ির সামনের বৈদ্যুতিক পোলে লাইট জ্বালাতে আসেন। প্রত্যেকদিনের মত শুক্রবার সন্ধ্যায়ও লাইট জ্বালাতে এসে দেখতে পায় অঞ্জু নাগের ঘরের দরজার তালা ভাঙ্গা। সন্দেহবশত আশেপাশের কয়েকজনকে ডেকে নিয়ে আসে এবং ঘরে ঢুকে দেখতে পায় সমস্ত জিনিসপত্র এলোমেলো অবস্থায় রয়েছে। আলমারি, শোকেস ও ট্রাঙ্ক ভাঙ্গা। খবর দেওয়া হয় হরিণঘাটা মোহনপুর পুলিস ফাঁড়িতে ও অঞ্জু নাগকে।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, খোয়া গিয়েছে পাঁচ হাজার নগদ টাকা, সোনা এবং রুপোর গহনা, হাতে শাঁখা বাধানো এবং কানের দুল, সহ রুপোর গহনা। টাকার মূল্য অনুসারে আনুমানিক লক্ষাধিক টাকার জিনিস খোয়া গিয়েছে। একটি আলমারি, একটি শোকেস, ও একটি ট্যাংক, ভেঙে ফেলা হয়েছে। তবে কখন বা কি করে এই চুরি হয়েছে? কে বা কারা চুরি করেছে সমগ্র ঘটনার তদন্তে নেমেছে হরিণঘাটা থানার মোহনপুর পুলিস ফাঁড়ির পুলিস।
চুরির অপরাধে দুই মহিলাকে মারধরের অভিযোগ উঠল স্থানীয়দের বিরুদ্ধে, শুধু তাই নয় জুতো দিয়ে মারতে মারতে ভরা বাজারে ওই দুই মহিলাকে সম্পূর্ণ বিবস্ত্র করে চলল মারধর। অভিযোগ এরপরে ওই দুই মহিলাকে পুলিস এসে উদ্ধার করে এবং গ্রেফতার করে। চলতি সপ্তাহে মঙ্গলবার মালদহের বামনগোলা থানার পাকুয়াহাট এলাকার ঘটনা। যদিও এ ঘটনায় ওই দুই মহিলাকে গ্রেফতার করলেও, বিবস্ত্র করে গণপিটুনির ঘটনায় এখনও অবধি কাউকে গ্রেফতার করেনি পুলিস।
সূত্রের খবর, চলতি সপ্তাহে মঙ্গলবার ওই এলাকার একটি বাজারে লেবু বিক্রি করতে গিয়েছিলেন দুই মহিলা। অভিযোগ, এরপর এক মিষ্টির দোকানির উস্কানিতে ভরা বাজারে দুই মহিলাকে চোর অপবাদে মারধর শুরু করে কিছু মহিলা। মারতে মারতে বিবস্ত্র করে দেয় বলে অভিযোগ, অভিযোগ এ ঘটনা দাঁড়িয়ে দেখলেও কেউই ওই দুই মহিলাকে বাঁচাতে যান নি। আরও গুরুতর অভিযোগ যে দুই মহিলা সিভিক ভলান্টিয়ার থাকা সত্ত্বেও তাঁদের সামনেই ওই নিগৃহীতা দুই মহিলাকে মারধর করে স্থানীয় মহিলারা। যদিও সেখানে কর্তব্যরত দুই মহিলা সিভিক দুই মহিলাকে বাঁচানোর চেষ্টা করলেও তাঁদের মারের হাত থেকে বাঁচানো যায় নি।
এ ঘটনায় এক নির্যাতিতার মেয়ে বলেন, 'বিনা কারণে আমার মা কে মারধর করেছে, এমনকি পুলিস মা ও এক কাকীকে আটকে রেখেছে।' এবং তিনি আরও জানিয়েছেন, এ বিষয়ে পুলিস আসল অভিযুক্তদের গ্রেফতার না করে তাঁর মা ও কাকিমাকে আটকে রেখেছেন। পাশাপাশি এ ঘটনার ভিডিও টুইট করে বিজেপি নেতা অমিত মালব্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় ও রাজ্য পুলিসকে টার্গেট করেছেন।
দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে একই মুদির দোকানে চুরির (Theft) ঘটনায় অতিষ্ঠ ব্যবসায়ী। ঘটনাটি ঘটেছে শিলিগুড়ি (Siliguri) মহাকুমা নকশালবাড়ি ব্লকের বাগডোগরা থানা সংলগ্ন হাটে। আজ অর্থাৎ বৃহস্পতিবার ফের চুরি হয়েছে ওই মুদির দোকানে। অভিযোগ, বারংবার পুলিস (Police) প্রশাসনকে জানালেও এখনও পর্যন্ত চোর ধরার কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। রাতের অন্ধকারে এভাবে চুরির ঘটনায় আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি হয়েছে বাগডোগরা হার্ট চত্বরে।
বুধবার, রাতে ফের চুরির ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন চুরি যাওয়া ওই দোকানের মালিক। চুরি হওয়া মুদিখানা দোকানের মালিক সন্তোষ রায় জানিয়েছেন, গত তিন বছর ধরে একাধিক বার তাঁর দোকানে চুরি হয়েছে। দোকানে থাকা দামি জিনিসপত্র চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে চোর। পুলিস প্রশাসনকে জানানোর পরেও কোনও সুরাহা পাওয়া যায় নি। অবিলম্বে চোর ধরার জন্য উদ্যোগ নেওয়া হোক পুলিস প্রশাসনকে আবেদন দোকানদারের।
তবে পুলিস প্রশাসনের উদাসীনতার কারণেই দিনের পর দিন চুরি হচ্ছে বলে এমন অভিযোগ করছেন ব্যবসায়ীরা। এর আগে চুরি হওয়া দোকানদার বাগডোগরা থানায় লিখিত অভিযোগ জানানোর পরেও সেই চোরকে এখনও পর্যন্ত ধরা সম্ভব হয়নি।