Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

Summer

Mango: আগে আম খেয়ে পরে কিস্তিতে দাম দিন! ইএমআই-তে আম বিক্রির পন্থা ব্যবসায়ীর

শহরজুড়ে এখন আমের (Mango Season) মরশুম। সপ্তাহ ঘুরলেই বৈশাখ মাস (Bengali New Year)। ফলের রাজা আমের বাজারে ঢোকা আর শুধু সময়ের অপেক্ষা। কিন্তু পাল্লা দিয়ে বেড়েছে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের (Price Hike)। ন্যূনতম খাবার জোগাড় করতে নাভিশ্বাস উঠছে আম আদমির। তা বলে কাঠফাটা গরমে মানুষ আম খাবে না? খাবে না মানুষ আম? সেই শখ পূরণে অভিনব উপায় বাতলে দিয়েছেন পুণের এক আম বিক্রেতা। আম ব্যবসায় মাসিক কিস্তি বা ইএমআই (EMI Payment) প্রক্রিয়া চালু করেছেন তিনি। অর্থাৎ আগে আয়েশ করে আম খেয়ে নিয়ে পরে মাসিক কিস্তিতে শোধ করুন দাম। এভাবেই মানুষের ঘরে এক প্লেট আম, আমের চাটনি, আমপান্না, আমসূত্র তুলে দেওয়ার সহজ বিকল্প পথ রেখেছেন তিনি।

গৌরব সানস নামের ওই আম বিক্রেতা জানান, আলফানসো আমের দাম সাধারণ আমের তুলনায় অনেক বেশি। এই মরসুমে ডজন প্রতি ৮০০ থেকে ১৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে এই আম। তাই ইচ্ছা থাকলেও অনেকেই ক্রেতাই আম কিনে উদরস্থ করতে পারছে না। তাই তাঁর ভাবনা বাড়ি, গাড়ি যদি ‘ইএমআই’-তে কেনা যায়, তবে আম কেনা যাবে না কেন? গৌরব বলেন, 'এই আম কিনতে গেলে ক্রেডিট কার্ড থাকা আবশ্যিক। ন্যূনতম ৫ হাজার টাকার কেনাকাটার উপর পাওয়া যাবে এই সুবিধা।'

one year ago
Heat: ঊর্ধ্বমুখী পারদ, রয়েছে তাপপ্রবাহের শঙ্কা! নিজেকে সুস্থ রাখতে করণীয় কী

চলতি মাসের শুরুতে টানা বৃষ্টির কারণে বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ অনেকটাই বেড়েছে। এই জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেড়ে যাওয়াতে আবহাওয়া অনেক শুষ্ক রয়েছে এবং তাপমাত্রা ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী হচ্ছে। এই পরিবেশে তীব্র গরমের হাত থেকে বাঁচতে কী করা উচিত? শুনুন চিকিত্সক কুণাল সরকার কী বলছেন: 

বছরে তিনটি মাস আমাদের গরম থাকে এবং এই গরমে আমরা অভ্যস্ত। তবে গরম সহ্য করতে অভ্যস্ত হলেও আমাদের কিছু সাবধানতা অবলম্বন করে চলতে হবে। কারণ হঠাত্ করে আমরা এখন প্রায় ঘরের মধ্যে আছি কিংবা কেউ কেউ বাতানুকূল পরিবেশের মধ্যে আছি। তবে আজ থেকে প্রায় ১৫-২০ বছর আগে আমরা এত পরিমাণ বাতানুকূল পরিবেশের মধ্যে ছিলাম না। যেটা এখন খুবই বেড়েছে। তাই এখন আমরা ঘরের ভিতর থেকে যখন বাইরে বেরাচ্ছি তখন একটা সম্পূর্ণ আলাদা তাপমাত্রার সংস্পর্শে আসছি। আর যখন আমরা এই আলাদা তাপমাত্রার সংস্পর্শে আসছি তখন আমাদের কিছু সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। 

কারণ বাড়িতে আছি ২৩ ডিগ্রিতে কিন্তু যখন বাইরে বেরাচ্ছি তখন তা ৪০ ডিগ্রি হয়ে যাচ্ছে। তখন আমাদের এই তাপামাত্রার তারতম্যের সঙ্গে মানিয়ে নিতে একটু অসুবিধা হতে পারে। কারণ আমাদের ব্রেনের বিশেষ কিছু কিছু সেন্টার আছে যেখান থেকে আমাদের এই তাপমাত্রা মানিয়ে নেওয়ার কাজগুলো করে। 

তাই তিনি জানিয়েছেন, যখন আমারা ঘর থেকে বাইরে বেরবো তখন যেন সরসরি রোদে না দাঁড়িয়ে, ছায়াতে দাঁড়াই। এখন উত্তপ্ত রোদে অর্থাত্ ৩৮-৪০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় খোলা আকাশের নিচে না দাঁড়ানোই উচিত। এমনকি শুধু ছায়াতে দাঁড়ালেই হবে না সঙ্গে শরীরের ফ্লুয়েডের পরিমাণ বাড়াতে হবে। খেতে হবে অনেক জল। এই কয়েকটি বিষয় খুব ভালো করে মেনে চলতে হবে বাচ্চা-বড় সবাইকেই।

one year ago
Summer: গরমের ছুটি মানে শুধুই অবসর নয়! পড়ুয়ারা কী করবে, প্রকাশিত গাইড লাইন

পড়ুয়াদের ভবিষ্যৎ মজবুত করতে খানিকটা জাতীয় শিক্ষানীতি অনুযায়ী হাতে-কলমে শিক্ষার উপর জোর দেবে রাজ্য সরকারের। শিক্ষা দফতরের পাশাপাশি ব্লক ডেভেলপমেন্ট অফিসার, সাব ডিভিশনাল ম্যাজিস্ট্রেট গোটা বিষয়টির উপর নজরদারি রাখবেন। এমনকি গ্রীষ্মর ছুটিতে ছাত্রছাত্রীরা কী কী করবে, তার গাইডলাইন প্রকাশ করেছে স্কুল শিক্ষা দফতর। নির্দেশিকা মেনে পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত ছাত্রছাত্রীদের এই ছুটিতে নতুন নতুন কাজ দেওয়া হবে। প্রত্যেক ক্লাসের পড়ুয়াদের জন্য আলাদা আলাদা কাজ দেওয়া হবে। পড়ুয়াদের আত্মবিশ্বাস আরও নতুন করে গড়ে তুলতেই এই বিশেষ উদ্যোগ। 

দেখুন কী সেই গাইডলাইনগুলি--

১.পঞ্চম থেকে ষষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্রছাত্রীদের প্রকৃতি সচেতন নিয়ে কাজ দেওয়া হবে। তা নিয়ে গবেষণা করে পরে সেই বিষয়ে লিখতে হবে। এমনকি এই পুরো কাজ শেষ করতে পাঁচ থেকে সাত দিন সময় দেওয়া হবে ছাত্রছাত্রীদের।

২. সপ্তম থেকে অষ্টম শ্রেণীর পড়ুয়ারা বিজ্ঞান কেন্দ্র বা পেশাগত প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে গিয়ে পর্যবেক্ষণ করবে। সেই প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের দূরত্ব স্কুল থেকে অন্তত ৩ কিলোমিটারের মধ্যেই হতে হবে। ওই প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে গিয়ে যা শিখবে তার উপর নির্ভর করেই কাজ করবে পড়ুয়ারা। 

৩. দশম শ্রেণীর পড়ুয়াদের ব্যাংক, কলেজ, গ্রন্থাগারে পাঁচ থেকে সাত দিন পর্যবেক্ষণ করতে হবে। এটি তাদের পেশাগত জীবনে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে। এমনকি ঠিক একই রকমভাবে একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর পড়ুয়াদেরও পেশাগত পাঠ নিতে হবে।  

ঠিক এমনই গাইডলাইন পেশ করা হয়েছে শিক্ষা দফতরের তরফ থেকে। 

one year ago


Mango: গরমের আগেই আমরস! আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনায় আম চাষিদের মুখে হাসি

আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনায় সময়ের আগেই এবছর আমের মুকুল (Mango) ধরেছে গাছে। গরমের শুরুতেই আমের রস স্বাদন পাবে বঙ্গবাসী। ফেব্রুয়ারি মাসে ঠান্ডার দাপট এবছর দেখা যায়নি। প্রকৃতির জাদুতে এবছর মালদায় (Malda) সময়ের প্রায় ২০ দিন আগেই আমের মুকুল ধরেছে। এই জেলার সবচেয়ে অর্থকারী ফসল রেকর্ড ভাঙতে পারে এবছর। এদিকে আবার মালদায় শুক্রবার সন্ধ্যা থেকেই শুরু হয়েছে বৃষ্টি। চৈত্র শেষের এই বৃষ্টি আম চাষিদের মাথায় আশির্বাদ রূপেই নেমেছে। 

আম চাষিরা এই বিষয়ে বলেন, আমরা চাষিরা কান্নাকাটি করছিলাম। বারবার ভগবানের কাছে প্রার্থনাও করছিলাম, যাতে একটু বৃষ্টি হয়। তাই শুক্রবারের বৃষ্টিতে খুব খুশি আম চাষিরা। এই বৃষ্টির জন্য যেভাবে গাছে মুকুল ধরেছিল, আশা করছি ঠিক সেভাবেই ফলন হবে। 

এই বিষয়ে মালদহ জেলা উদ্যান পালন আধিকারিক সামন্ত লায়েক বলেন, 'ঝড়, বৃষ্টি, তারতম্য ও বিভিন্ন কারণে গত বছর আমাদের প্রোডাকশনটা মার খেয়েছে। তবে এবছর এখনও অনুকূল আবহাওয়াতে মুকুল পর্যাপ্ত পরিমাণে এসেছে। যদি আগামীতে কালবৈশাখির ঝড়, শিলাবৃষ্টি এইগুলি না ঘটে তাহলে আমরা আশা রাখছি এই প্রোডাকশনটা ৩ লক্ষ ৭৫ হাজার মেট্রিক টন ছাড়িয়ে যতে পারে।'           

one year ago
Weather: তাপমাত্রা আরও বাড়ার পূর্বাভাস, চৈত্রেই কি কাঠফাটা গরম

মার্চের শুরুতেই তাপমাত্রা (Temperature) বেড়েছে। ফেব্রুয়ারির শেষ থেকে সূর্যের তেজ দেখা গিয়েছে। যার কারণে মার্চের শুরুতেই উষ্ণতা (Bengal Summer) বেড়েছে। দোলের দিনেও সূর্যের বেশ তাপ ছিল। মঙ্গলবার কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৪.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস যা স্বাভাবিকের তুলনায় দুই ডিগ্রি বেশি। দিনে দিনে তাপ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে গরমটাও বাড়ছে। আবহাওয়া দফতর (Weather Office) সূত্রে খবর, মার্চ থেকে টানা মে মাস পর্যন্ত কাঠফাটা গরম থাকবে বলে পূর্বাভাস। মার্চের শুরু থেকেই সূর্যের যে তীব্র দাপট দেখা যাচ্ছে,তা থেকেই বোঝা যাচ্ছে, যে দিন যত বাড়বে উষ্ণতাও ঠিক ততটাই বেড়ে যাবে। বেলা বাড়ার সঙ্গে গরমের তাপও বাড়ছে। এই গরম থেকে রেহাই পাওয়া এখনি সম্ভব নয়।

আপাতত্ বৃষ্টিপাতের কোনও পূর্বাভাস নেই আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর। সোমবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৪.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে এক ডিগ্রি বেশি। তাপমাত্রার হেরফেরের কারণে জ্বর-সর্দি-কাশির মতো নানা উপসর্গ দেখা যাচ্ছে। বিশেষ করে শিশুরা বেশি করে অসুস্থ হয়ে পড়ছে। এমনকি বয়স্করাও রেহাই পাচ্ছে না। আবহাওয়া এরকম হেরফেরের কারণে সতর্ক থাকতে বলছেন চিকিত্সকরা।

one year ago


Weather: কালবৈশাখীর সম্ভাবনা! জেনে নিন বাংলার জেলাগুলির পূর্বাভাস

গত কয়েকদিনের মতো মেঘলা আকাশ আর নেই। সকাল হতেই বেড়েছে রোদের তেজ। আকাশ একেবারে পরিষ্কার। যদিও নূন্যতম তাপমাত্রা (Temperature) শনিবারের তুলনায় কিছুটা কম। রবিবার কলকাতা (Kolkata) ও আশেপাশে এলাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা (Weather) ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি থাকতে পারে। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে ১ থেকে ২ ডিগ্রি কম থাকবে বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। গত ২ দিন ধরে আদ্রর্তাজনিত অস্বস্তি কিছুটা কমেছে। ইতিমধ্যে কালবৈশাখী ঝড়ের সম্ভাবনার কথা শুনিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস অনুযায়ী, ৩০ থেকে ৪০ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে।

মৌসম ভবন সূত্রে খবর, আপাতত দিন ও রাতের তাপমাত্রার তেমন কোনও পরিবর্তনের সম্ভাবনাও নেই। মঙ্গল ও বুধবার দার্জিলিং ও কালিম্পং এবং বৃহস্পতিবার নাগাদ দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার এবং কোচবিহার জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হাল্কা বৃষ্টি হতে পারে। বাকি জেলাগুলির আবহাওয়া শুকনো থাকবে।

অন্যদিকে, মঙ্গলবার পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের সবকটি জেলার আবহাওয়া শুকনো থাকবে। বৃহস্পতিবার নাগাদ পূর্ব মেদিনীপুর, পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা বৃষ্টি হতে পারে। বাকি জেলাগুলির আবহাওয়া শুকনো থাকবে।

one year ago
Weather: বাড়ছে রোদের দাপট, রাজ্যের একাধিক জেলায় বৃষ্টির পূর্বাভাস

বেলা বাড়তেই বাড়ছে রোদের দাপট (Weather)। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, আগামী ৪৮ ঘণ্টায় উত্তরবঙ্গের ২ জেলায় হালকা বৃষ্টির (Rain) সম্ভাবনা রয়েছে। পাশাপাশি গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের (West Bengal) কয়েকটি জেলায় বিচ্ছিন্নভাবে হালকা বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।

আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী ৪৮ ঘন্টা অর্থাৎ ৯ মার্চ বৃহস্পতিবার সকালের মধ্যে দার্জিলিং এবং কালিম্পং-এর কোনও কোনও জায়গায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বাকি জেলাগুলির আবহাওয়া শুকনো থাকবে। হিমালয় সংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলিতে আগামী কয়েকদিন দিন ও রাতের তাপমাত্রার তেমন কোনও পরিবর্তন হবে না বলে জানানো হয়েছে, আবহাওয়া দফতরের তরফে।

আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার সকালের মধ্যে দক্ষিণবঙ্গের সবকটি জেলার আবহাওয়া শুকনো থাকবে। পাশাপাশি আগামী দিন পাঁচেকে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে দিন ও রাতের তাপমাত্রার তেমন কোনও পরিবর্তন হবে না। তবে বৃহস্পতিবার থেকে পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পশ্চিম মেদিনীপুর এবং পশ্চিম বর্ধমান জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা বৃষ্টি শুরু হতে পারে। বুধবার থেকে ঝাড়খণ্ড ও ওড়িশায় ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা। সেই কারণে ঝাড়খণ্ড ও ওড়িশা সংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলিতে মেঘলা আবহাওয়া থাকবে।

হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, কলকাতা ও আশপাশে এলাকার সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে আগের দিন কয়েকের মতো ৩৪ ও ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে। মঙ্গলবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি বেশি।

one year ago
Weather: তাপপ্রবাহের পূর্বাভাস আবহাওয়া দফতরের! বঙ্গের ২ জেলায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা

বসন্ত আগমনের সঙ্গে সঙ্গে উষ্ণতাও বৃদ্ধি পেয়েছে বেশ অনেকটাই। আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি বেড়েছে। সময় যত এগোচ্ছে উষ্ণতাও (Temperature) তত বাড়ছে। দোলের আগে তাপমাত্রার পারদ ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস (Weather) ছাড়িয়ে গিয়েছে। এরই মাঝে আবার তাপপ্রবাহের পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। পাশাপাশি উত্তরবঙ্গের (North Bengal) ২ জেলায় হালকা বৃষ্টির (Rain) পূর্বাভাস দিয়েছে।

মার্চ মাসের প্রথম সপ্তাহে রোদের তেজে নাজেহাল রাজ্যবাসী। সকাল থেকেই চড়া রোদ। তার সঙ্গে গরম বাড়ছে। বাতাসে আর্দ্রতা বেশি থাকায় ঘাম হতে শুরু করেছে। মার্চ মাসে পশ্চিমাঞ্চলের কয়েকটি জেলায় তাপপ্রবাহের সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে হাওয়া অফিস। ইতিমধ্যেই পশ্চিমাঞ্চলের একাধিক জেলার তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পার করে গিয়েছে। পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পশ্চিম মেদিনীপুর ঝাড়গ্রামের তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পার করে গিয়েছে মার্চ মাসের প্রথম সপ্তাহেই। তবে দক্ষিণবঙ্গের কোনও জেলায় আপাতত বৃষ্টির কোনও পূর্বাভাস নেই। উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং এবং কালিম্পংয়ে আগামী কয়েকদিন হালকা বৃষ্টি হবে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।

আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, কলকাতার তাপমাত্রা আগামী কয়েকদিন ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি থাকবে। মার্চের শেষের দিকে আরও বাড়বে গরম। দোলের আগে বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ বেশি থাকায় গরম অনুভূত হবে। আপাতত বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই।

one year ago


Weather: মার্চে তাপমাত্রা আরও কিছুটা বাড়বে, কী পূর্বাভাস হাওয়া অফিসের

তাপমাত্রার (Temperature) পারদ চড়চড় করে বাড়ছে। রবিবারের তুলনায় সোমবারের নূন্যতম তাপমাত্রা (Weather) কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। মার্চের শুরুতে এই তাপমাত্রা আরও কিছুটা বাড়বে বলেই পূর্বাভাস আবহাওয়া দফতরের। এবারের দোল গরমেই কাটবে আপামর বাঙালির।

আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, মঙ্গলবার দার্জিলিং ও কালিম্পং-এর কোনও কোনও জায়গায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বাকি জেলাগুলির আবহাওয়া শুকনো থাকবে। দিন ও রাতের তাপমাত্রায় তেমন কোনও পরিবর্তন হবে না বলে জানানো হয়েছে আবহাওয়া দফতরের তরফে। অন্যদিকে, দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির কোনও পূর্বাভাস নেই। তাপমাত্রা ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছবে বলে খবর। আপাতত দিন ও রাতের তাপমাত্রার উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন নেই।

হাওয়া অফিস আরও জানিয়েছে, কলকাতা ও আশেপাশে এলাকার সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩২ ও ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে। সোমবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২২.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ৩ ডিগ্রি বেশি। রবিবার যা ছিল ২২.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কলকাতা ও সংলগ্ন জেলাগুলিতে মার্চের প্রথম সপ্তাহেই তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রি ছাড়িয়ে যেতে পারে।

one year ago
Weather: বেলা বাড়ার সঙ্গে বাড়ছে রোদের দাপট! একাধিক জেলায় বৃষ্টির পূর্বাভাস

হু হু করে বাড়ছে পারদ। শীত (Winter) বিদায় নিতেই শুরু হয়েছে রোদের দাপট। ভোরের দিকে হালকা স্বস্তি থাকলেও বেলা গড়াতেই সেই পরিস্থিতি (Weather) বদলে যাচ্ছে। বেলা গড়াতেই বাড়ছে আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি। আপাতত জেলাগুলির রাতের তাপমাত্রার (Temperature) তেমন কোনও পরিবর্তন হবে না।

এই পরিস্থিতিতে আবহাওয়াবিদরা জানাচ্ছেন, যেভাবে গরম বাড়ছে তাতে আগামী কয়েকদিন সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৩০-এর কাছাকাছি পৌঁছবে। তবে উত্তরবঙ্গের একাধিক জেলাতে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বিশেষ করে দার্জিলিং, কার্শিয়াং, কালিম্পংয়ে বৃষ্টি হতে পারে। কিন্তু দক্ষিণবঙ্গের মানুষের জন্যে এখনও স্বস্তির খবর নেই। অর্থাৎ আগামী ২৪ ঘণ্টায় কোনও বৃষ্টির পূর্বাভাস নেই বলেই খবর হাওয়া অফিস সূত্রে।

বৃহস্পতিবার কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা কিনা স্বাভাবিকের থেকে ৪ ডিগ্রি বেশি। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৪.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কলকাতা ও আশপাশের এলাকায় শুক্রবার সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩৪ ও ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে। অন্যদিকে জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে থাকতে পারে বলে জানাচ্ছে মৌসম ভবন।

one year ago


Murshidabad: বৃষ্টি নেই, মাথায় হাত ছাতা ব্যবসায়ীদের

এবছরে বর্ষাটা (Monsoon) ঠিক জমিয়ে আসেনি। তাই ছাতার (Umbrella )বিক্রিবাট্টাও ঠিক জুতের হল না। গ্রীষ্ম (Summer) আর বর্ষা। ছাতা প্রয়োজন মূলত এই দুই মাসেই। তবে শুধু বৃষ্টির হাত থেকে  অথবা চাঁদি ফাটানো রোদের হাত থেকে বাঁচতেই নয়। রাতের বেলায় কুকুর ঠেঙাতে, ভিক্টোরিয়ার (Victoria) ঝোপে ঝাড়ে। এমনকি মনের সুখে ছাত্রের পিঠে ছত্র ভাঙা... ছাতার হাজার ব্যবহার।

বর্ষা আসলে ছাতা বস্তুটার কদর যদিও বাড়ে, তবে আমব্রেলা শব্দটি কিন্তু এসেছে ল্যাটিন আমব্রা থেকে। আর আমব্রা অর্থ ছায়া (Shadow)। মানে ধরে নেওয়াই যেতে পারে রোদ থেকে বাঁচতেই ছাতা তৈরি হয়েছিল। চিনে ছাতার জন্ম। এরপর ছাতা পারি দেয় ইউরোপে। চিনের সংজিয়াতে বিশ্বের সবথেকে বেশি ছাতা তৈরি হওয়াতে এই শহরটিকে বলা হয় পৃথিবীর ছাতা। শুধু চন্ডীতলার পঞ্চানন খুঁড়ো নন ছাতাকে আত্মরক্ষার (Self defense) অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতেন বুলগেরিয়ার প্রেসিডেন্ট জিওর্জি মারকোভ স্বয়ং। ছাতার বাটে লুকিয়ে রাখতেন গুপ্তি গোছের অস্ত্র। খামখেয়ালি আবহাওয়ার জন্য শহর লণ্ডনে কিন্তু ছাতা দৈনন্দিজন জীবনের অঙ্গ।

এতো গেলো ছাতার সাতকাহন। কিন্তু ভরা শ্রাবন পেরিয়ে গেল, বাংলার আকাশে বৃষ্টি কই? এ মরসুমেই ছাতা বেচে দুটি পয়সার মুখ দেখেন ছাতা ব্যবসায়ীরা।আষাঢ়ের শুরুতে বৃষ্টি আশা দেখালেও তারপর থেকে মুখ ফিরিয়েছেন বরুণ দেব। ফলে যে সব ব্যবসায়ীদের দিনে কমবেশি ৪০-৫০ টা ছাতা বিক্রি হত, সেখানে বিক্রি গিয়ে ঠেকেছে দিনে ১০-১৫ টায়।তারওপর কাপড় লোহার শিক এর মত কাচামালের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় লভ্যাংশের পরিমাণও তলানিতে। ছাতার বিক্রি যেমন তেমন, রেনকোটের (Raincoat) বিক্রির হাল আরও খারাপ।

সব মিলিয়ে এ মরসুমে মুখ থুবরে পড়েছে ছাতা ব্যবসা। হাল খারাপ বাংলার ছাতা ব্যবসায়ীদের। গত দুবছর অতিমারি (pandemic) প্রভাবে এমনিতেই সংসারে হাড়ির হাল শোচনীয়। ভাবা গিয়েছিল এবার হয়তো পরিস্থিতি বদলাবে। কিন্তু কোথায় কী? এখন শরতের শুরুতে আকাশ সাজছে কালো মেঘে। তবেকি এবার শরত্ ভাসবে? নতুন জামাকাপড়ের সঙ্গে বিকোবে নতুন ছাতা? আশায় বুক বাঁধছেন ছাতার ব্যবসায়ীরা। আব্বাসউদ্দিনের কথায় সুর মেলাচ্ছেন আল্লা মেঘ দে পানি দে।

2 years ago