Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

SSKM

Accident: ফের শহরের পথ দুর্ঘটনা, নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফুটপাতে সরকারি বাস, জখম ৩ মেট্রো কর্মী

ফের শহরে বেপরোয়া বাস। এবার সরকারি বাসের (Bus) ধাক্কায় (Accident) আহত (Injured) বিবাদীবাগে কর্মরত তিন মেট্রো কর্মী। বুধবার সাতসকালে ডালহৌসিতে (Dalhousie) ঘটে এই দুর্ঘটনাটি। ঘটনায় জেরে গুরুতর জখম হন মেট্রোর তিন কর্মী। তাঁদের এসএসকেএম (SSKM) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। 

সূত্রের খবর, নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফুটপাতে উঠে যায় সরকারি বাসটি। এরফলে বাসের ধাক্কায় গুঁড়িয়ে যায় ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর গুমটি। বুধবার সকাল সাড়ে সাতটা নাগাদ দুর্ঘটনাটি ঘটে। শিয়ালদহ থেকে ঠাকুরপুকুর যাওয়ার পথে, নির্মীয়মান মহাকরণ মেট্রো স্টেশনের কাছে বাঁক নেওয়ার সময়ই বিবাদীবাগ মোড়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফুটপাতে উঠে পড়ে এস-৩এ রুটের সরকারি বাসটি। দুর্ঘটনার পরেই বাস ফেলে পালিয়ে যান চালক। 

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, বেপরোয়াভাবে ছুটছিল বাসটি। সম্ভবত সেই কারণেই চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছিলেন। যার জেরেই এমন ঘটনা। 

11 months ago
Madan: চিকিৎসাধীন অবস্থায় মেডিকেল হাসপাতালেই মৃত্যু হল মদন মিত্রের পরিচিত শুভদীপের

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হস্তক্ষেপে রবিবার কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ (Medical College) হাসপাতালে ভর্তি করানো সম্ভব হয়েছিল এসএসকেএম হাসপাতালে (SSKM Hospital) বেড না পাওয়া শুভদীপ পালকে। আজ সকালে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হল শুভদীপের। বেলা প্রায় সাড়ে ১১টা নাগাদ তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। শুভদীপকে এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করানোর জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করেছিলেন মদন মিত্র (Madan Mitra)। বেড না পাওয়ার পর এসএসকেএম কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে একরাশ ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন। আজ শুভদীপের মৃত্যুর খবরে কার্যত ভেঙে পড়েছেন কামারহাটির বিধায়ক। ফেসবুক হ্যান্ডেলে একটি পোস্টে লিখেছেন, ‘অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা।’ শুভদীপের আত্মার শান্তি কামনা করেছেন বিধায়ক। তাঁর মৃত্যুতে এতটাই মর্মাহত মদন মিত্র যে আজ নিজের সব কর্মসূচিও বাতিল করে দিয়েছেন তিনি।

শুভদীপকে এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করানোর জন্য অনেক চেষ্টা করেছিলেন বিধায়ক মদন মিত্র। এসএসকেএম কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বিবাদেও জড়িয়ে পড়েছিলেন তিনি। দীর্ঘক্ষণ চেষ্টার পরেও এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করানো যায়নি। তারপর অন্য একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। পরে সেখান থেকে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে ভর্তির ব্যবস্থা করা হয়। আর এখান থেকেই প্রশ্ন উঠছে, সঠিক সময়ে যদি হাসপাতালে ভর্তি করা যেত শুভদীপকে, তাহলে কি এই পরিণতি দেখতে হত?

কলকাতা মেডিক্যালে যে সময়ে শুভদীপকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, ততক্ষণে অনেকটা দেরি হয়ে গিয়েছিল। বুকের পাঁজর ভেঙে গিয়ে ফুসফুস ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। শুভদীপের চিকিৎসার জন্য কলকাতা মেডিক্যালে ১১ সদস্যের মেডিক্যাল বোর্ডও গঠন করা হয়েছিল। শুভদীপের অবস্থায় যে মোটেই ভাল ছিল না, তা গতকাল কলকাতা মেডিক্যালের এম‌এসভিপি অঞ্জন অধিকারীর কথাতেই স্পষ্ট ছিল। বলেছিলেন, ‘এক কথায় বলতে গেলে শুভদীপ ভাল নেই। আমরা ওকে যে অবস্থায় পেয়েছি…’। সেই কথা থেকেই আশঙ্কার কথা স্পষ্ট। আর আজ হাসপাতালেই মৃত্যু শুভদীপের।

11 months ago
Howrah: চিকিৎসার গাফিলতিতে মৃত্যু রোগীর, প্রতিবাদে নার্সিংহোমের সামনে বিক্ষাভ

চিকিৎসার গাফিলতিতে (Medicalnegligence) মৃত্যু (Death) রোগীর (Patient)। ঘটনাটি ঘটেছে হাওড়ার (Howrah) জগৎবল্লভপুর লক ফ্যাকটারি রোডে অবস্থিত একটি নার্সিংহোমে। গত রবিবার, মিনতি পাঁজা নামে বছর ৪৫-এর এক রোগীকে ওই নার্সিংহোমে ভর্তি করা হয় টিউমার অপারেশনের জন্য। অভিযোগ, ওই নার্সিংহোমে অপারেশনের পর রোগীর অবস্থার অবনতি হতে থাকে। মঙ্গলবার রাতে নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষ রোগীকে কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে (SSKM Hospital) রেফার করে। এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তির পরই রাতে মারা যান ওই রোগী। মৃত্যুর খবর চাউর হতেই রোগীর আত্মীয়রা এবং গ্রামবাসীরা ওই নার্সিংহোমে চড়াও হয়ে ব্যাপক ভাঙচুর চালান।

মৃতের পরিবারের লোকের অভিযোগ, চিকিৎসার গাফিলতিতে মৃত্যু হয়েছে মিনতির। বুধবার সকালে এসএসকেএম হাসপাতাল থেকে মৃতদেহ নিয়ে আসা হয় গ্রামে। এরপর গ্রামবাসীরা মৃতদেহ নার্সিংহোমের সামনে রেখে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। কম্পিউটার, টেবিল, চেয়ার, চিকিৎসার যন্ত্রপাতি এবং বাইক ভাঙচুর চালায়। 

রোগীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তেজিত জনতা হাওড়া আমতা রোড অবরোধ করে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসে জগৎবল্লভপুর থানার পুলিস। মৃতের পরিবার এবং গ্রামবাসীদের একটাই দাবি, অবিলম্বে এই নার্সিংহোমকে বন্ধ করে দিতে হবে। নয়তো বহু মানুষকে এভাবে চিকিৎসার গাফিলতির কারণে প্রাণ হারাতে হবে। যদিও নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষ চিকিৎসার গাফিলতির কথা অস্বীকার করেছে।

12 months ago


Shootout: ভরদুপুরে শুটআউট শহর কলকাতা লাগোয়া এলাকায়, সাক্ষী দিয়ে ফেরার পথে গুলিবিদ্ধ যুবক

ভরদুপুরে বজবজে (BudgeBudge) শুট আউট (Shootout)। গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত ব্যক্তি এসএসকেএমে (SSKM) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। পুলিস জানিয়েছে আহত ওই ব্যক্তির নাম শেখ আলতাব উদ্দিন। পুলিস আরও জানিয়েছে, আহত ওই ব্যক্তি পুরোনো একটি মামলায় আলিপুর কোর্ট থেকে সাক্ষী দিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন।

সূত্রের খবর, ট্রেনে বজবজে ফিরে সেখান থেকে বাইকে ওঠেন ওই ব্যাক্তি। অভিযোগ বাইক লক্ষ্য করে গুলি চালায় শোভরাজ গাজী নামে এক যুবক। গুলি লেগে জখম হন আলতাব। আদালত থেকে বেরিয়ে আলিপুর কোর্টের সাক্ষী দিয়ে ফেরছিলেন তিনি। অভিযুক্ত সোভরাজ গাজীর খোঁজে চলেছি তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিস।

ঘটনা আসলে পৌঁছেছে বিশাল পুলিস বাহিনী। স্থানীয় ওই এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখছে পুলিস। সিসিটিভি ফুটেজ দেখেই ওই বাইকের নাম্বার জোগাড় করে অভিযুক্তের খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিস।

12 months ago
Sarashuna: জঞ্জালের স্তূপ থেকে আচমকাই বিস্ফোরণ, আহত ১

ফের শহরে বিস্ফোরণের (blast) ঘটনায় চাঞ্চল্য। ঘটনাস্থল দক্ষিণ ২৪ পরগনার সরশুনা (Sarashuna)। জানা গিয়েছে, সরশুনায় জঞ্জালের মধ্যে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত হন এক পুনর্ব্যবহার কর্মী। আহত সইদুল আলমকে তড়িঘড়ি উদ্ধার করে এসএসকেএম (SSKM) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কিন্তু প্রশ্ন একটাই, কীভাবে পাড়ার মধ্যে জঞ্জালে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটল? সমস্ত বিষয় খতিয়ে দেখছে পুলিস।

স্থানীয় সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার সকালে সরশুনার বাসুদেবপুরে জঞ্জালের মধ্যে পুনর্ব্যবহারযোগ্য জিনিস খুঁজছিলেন এক ব্যক্তি। তখনই একটি ব্যাগে বিস্ফোরণ হয়। বছর ৫০-এর ওই ব্যক্তি বিস্ফোরণে আহত হয়ে লুটিয়ে পড়েন। ঘটনার খবর চাউর হতেই আহত ব্যক্তিকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে (hospital) নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু জখম গুরুতর থাকায় সেখান থেকে তাঁকে এসএসকেএম হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিস (police)। তবে সঠিক কী থেকে এই বিস্ফোরণের ঘটনা, তা এখনও জানা যায়নি। পুলিস সূত্রে খবর, এলাকা থেকে উদ্ধার হয়েছে বেশ কিছু জালকাঠি। কী থেকে বিস্ফোরণ জানতে সেখানে বম্ব স্কোয়াড ও ফরেন্সিক দল হাজির হবে।

এদিকে, খবর ছড়িয়ে পড়তেই এলাকাজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। তাঁদের আশঙ্কা, যেকোনও সময় এই ঘটনা কোনও বড় বিপদ ডেকে আনতে পারত। বিকট আওয়াজে স্থানীয়রা ছুটে আসেন। 

one year ago


SSKM: রাতের অগ্নিকাণ্ডের পর স্বাভাবিক ছন্দে এসএসকেএম, কারণ খুঁজতে ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি

বৃহস্পতিবার রাতে আচমকাই ভয়াবহ আগুন লাগে এসএসকেএমে (SSKM)। জানা যায়, বুধবার রাতে সিটি স্ক্যান বিভাগের একাংশে আগুন লাগে। আগুনের লেলিহান শিখা দেখতে পেয়েই আতঙ্ক (panic) ছড়ায় হাসপাতালে থাকা রোগীদের মধ্যে। এমনকি জরুরি বিভাগের (emergency department) কাছেও আগুন লেগে যায়। ঘটনার পরই উত্তেজনা ছড়িয়েছিল হাসপাতালে (hospital)। দমকলের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে। তবে এর দায় কার, রোগী সুরক্ষা কোথায়? এই একাধিক প্রশ্ন এখন উঠতে শুরু করেছে।

হাসপাতাল সূত্রে খবর, ইতিমধ্যেই সুপার পীযুষ কুমার রায়-এর নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। প্রশাসনিক আধিকারিক এবং রেডিওলজি বিভাগের চিকিৎসক মিলিয়ে মোট ৫ সদস্যের কমিটি। কেন হল এমন পরিস্থিতি তা মূলত খতিয়ে দেখা হবে। তবে প্রাথমিকভাবে যান্ত্রিক ত্রুটি বলে মনে হচ্ছে না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের। পাশাপাশি বৃহস্পতিবারই ৬ সদস্যের একটি ফরেন্সিক টিম হাসপাতালে এসে হাজির হয়। ঘটনাস্থলে কলকাতা গোয়েন্দা বিভাগের ২ জনের একটি টিমও উপস্থিত রয়েছে। একইসঙ্গে এমার্জেন্সি বিভাগের বিভিন্ন সিসিটিভি ক্যামেরা খতিয়ে দেখা হয়।

প্রসঙ্গত, বুধবার রাতে আগুনকাণ্ডের জেরে খানিকটা হলেও ব্যাহত হয়েছিল পরিষেবা। রাতভর চেষ্টার পর আগুন এখন নিয়ন্ত্রণে। অন্যদিকে, যে অংশে ইউএসজি রক্ত পরীক্ষা সহ অন্যান্য পরীক্ষার জন্য রোগী পরিবারের লোকজন দাঁড়ায় তাঁদেরকে নির্দিষ্ট সময় নির্দিষ্ট জায়গায় দাঁড়াতে বলেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। রোজকার মতো শুক্রবারও নমুনা সংগ্রহ করা হচ্ছে রোগীদের কাছ থেকে। ধীরে ধীরে স্বাভাবিক ছন্দে ফিরছে এসএসকেএম। 

one year ago
Thakurpukur: মদ্যপানের আসরে ভাইয়ে ভাইয়ে হাতাহাতি, রক্তপাত! নেপথ্যে সম্পত্তি বিবাদ

তিন ভাই একসঙ্গেই বসে মদ্যপান করছিলেন। এমন সময় হঠাত্ই রক্তারক্তি কাণ্ড। খুনের (murder) চেষ্টার অভিযোগ উঠল এক ভাইয়ের (brother) বিরুদ্ধে অপর ভাইয়ের। মর্মান্তিক ঘটনাটি ঠাকুরপুকুর (Thakurpukur) মহেশতলা ব্লকের আশুতি ২ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের কলাগাছিয়া স্কুলমোড়ের।

পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, আহত ভাইয়ের নাম অমর ধারা। অভিযুক্ত ভাই অসীম ধারা। মঙ্গলবার রাতে তিন ভাই একসঙ্গেই মদ্যপান করছিলেন। ঠিক সেই সময় মদের আসরে মদ্যপান করতে করতেই সম্পত্তি নিয়ে বিবাদের জেরে শুরু হয় বচসা। যা ধীরে ধীরে পৌঁছয় হাতাহাতিতে। অভিযোগ, পরিবারের লোকজন ছাড়াতে এলে তাঁদেরকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। এরপর সামনে পড়ে থাকা কাঠের বাটাম দিয়ে মেজ ভাই অমর ধারাকে মাথায় আঘাত করে অভিযুক্ত। রক্তাক্ত অবস্থায় মাটিতে লুটিয়ে পড়ে অমর বাবু।

তড়িঘড়ি খবর দেওয়া হয় কালীতলা আশুতি থানায়। ঘটনাস্থলে পুলিস পৌঁছে আহতকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে বিদ্যাসাগর হাসপাতালে (hospital) নিয়ে যায়। কিন্তু তাঁর অবস্থার অবনতি হওয়ায় চিকিৎসকরা এসএসকেএম (SSKM) হাসপাতালে স্থানান্তরিত করে। আহত অমর ধারা বর্তমানে আশঙ্কাজনক অবস্থায় এসএসকেএম হাসপাতালের ট্রমা কেয়ারে চিকিৎসাধীন রয়েছে। পাশাপশি অভিযুক্ত অসীম ধারাকে আটক করেছে কালীতলা আশুতি থানার পুলিস (police) ঘটনার তদন্তে পুলিস। 

one year ago
Humayun Kabir: আচমকাই অসুস্থ হয়ে পড়লেন তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীর, ভর্তি SSKM-এ

হঠাৎই অসুস্থ হয়ে পড়লেন রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা তৃণমূল বিধায়ক তৃণমূল বিধায়ক (TMC MLA) হুমায়ুন কবীর (Humayun Kabir)। শনিবার রাত্রি  ১০টা ৪০ নাগাদ এসএসকেএম (SSKM) হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় তাঁকে। হাসপাতাল সূত্রে খবর, খাদ্যে বিষক্রিয়াজনিত (Food poisoning) সমস্যার কারণে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। বর্তমানে তাঁর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল।

শনিবার ডেবরার অফিস থেকে কলকাতার উদ্দেশ্যে ফেরার কথা ছিল তৃণমূল বিধায়কের। পশ্চিম মেদিনীপুরের ডেবরা অফিসেই অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। সঙ্গে সঙ্গে বিধায়কের আপ্ত সহায়ক ও তৃণমূল কর্মী সমর্থকেরা তাঁকে ডেবরার সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর অবস্থার অবনতি হওয়ায় নিয়ে আসা হয়  এস এস কে এম হাসপাতালে।

উল্লেখ্য, একুশের বিধানসভা ভোটে পশ্চিম মেদিনীপুরের ডেবরা থেকে বিধায়ক নির্বাচিত হন হুমায়ুন। এক সময় তিনি চন্দন নগরের পুলিশ কমিশনার ছিলেন। গত বছরের জানুয়ারিতে ইস্তফা দেন তিনি। তখনও চাকরির মেয়াদ আরও দু’মাস বাকি ছিল। পরে  পূর্ব কালনায় মুখ্যমন্ত্রীর জনসভায় আনুষ্ঠানিকভাবে যোগ দেন তৃণমূলে তিনি। একুশের বিধানসভা ভোটে পশ্চিম মেদিনীপুরের ডেবরা থেকে বিধায়কও নির্বাচিত হন  হুমায়ুন কবীর। এমনকী, কারিগরি শিক্ষা দফতরের প্রতিমন্ত্রীও ছিলেন প্রাক্তন এই পুলিসকর্তা। যদিও, বর্তমানে মন্ত্রীসভা থেকে বাদ পড়েছেন তিনি।

2 years ago


Police: বিজেপির নবান্ন অভিযানে আহত ২৭ পুলিসকর্মী, হাত ভেঙেছে সহ-কমিশনারের

নবান্ন অভিযানে (Nabanna Abhijan) বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের মারধরে এখনও পর্যন্ত আহত ২৭ জন পুলিসকর্মী। যাঁদের মধ্যে জোড়াবাগান থানার অ্যাডিশনাল ওসি-সহ কলকাতা পুলিসের (Kolkata police) অ্যাসিসটেন্ট কমিশনার (AC) দেবজিৎ চট্টোপাধ্যায় রয়েছেন। এমনটাই অভিযোগ লালবাজার সূত্রের। জানা গিয়েছে, এসি পদমর্যাদার এই পুলিসকর্মীর ডান হাত ভেঙেছে। তিনি এসএসকেএম (SSKM) উডবার্ন ওয়ার্ডের চিকিৎসাধীন। মঙ্গলবার রাতেই এক্স-রে'র পাশাপাশি তাঁর প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়েছে। চার সদস্যের চিকিৎসক দল তাঁকে পর্যবেক্ষণে রেখেছে। পাশাপাশি জোড়া বাগান থানার অতিরিক্ত ওসিকে সিএমআরআইতে ভর্তি করা হয়েছে।


কলকাতা পুলিস সূত্রে খবর, মেছুয়া বাজার এলাকায় পুলিসের গাড়িতে অগ্নিসংযোগ এবং এসি পদমর্যাদার ওই পুলিসকে মারধরের অভিযোগে দুটি মামলা রুজু হয়েছে। যেগুলোর মধ্যে আইপিসির ৩০৭ (খুনের চেষ্টা) ধারায় জামিন অযোগ্য মামলাও রয়েছে। পাশাপাশি সরকারি সম্পত্তি নষ্ট, সরকারি কর্মীর কাজে বাধাদানের মতো ধারায় মামলা রুজু হয়েছে। এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত চার জন গ্রেফতার হয়েছেন। বেলেঘাটা-নারকেলডাঙা এলাকা থেকে মঙ্গলবার রাতভর তল্লাশি চালিয়ে এঁদের গ্রেফতার করেছে পুলিস। সিসিটিভি খতিয়ে দেখে এঁদের চিহ্নিত করা হয়েছে।

যদিও মঙ্গলবার বিজেপির মিছিল শান্তিপূর্ণ এবং আইন মেনেই ছিল। এই দাবি সংবাদ মাধ্যমের সামনে করেছেন রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। উলটে তাঁর অভিযোগ, তৃণমূল কিংবা পুলিস গাড়িতে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটিয়েছে। পাল্টা মঙ্গলবার রাতে বিজেপির নবান্ন অভিযানের খণ্ডচিত্র তুলে ধরে ট্যুইট করেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি লেখেন, 'আজ গোটা দেশ দেখল বিজেপির গুণ্ডারা কতটা তাণ্ডব করতে পারে। ভেবেই শঙ্কিত এরা ক্ষমতায় থাকলে কী করতে পারতো। বিজেপিকে প্রত্যাখাত করার জন্য ধন্যবাদ বাংলার জনগণকে।'

2 years ago
SSKM: 'তৃণমূলের সঙ্গে আছি', হাসপাতালে মন্তব্য পার্থর, 'আগে নির্দোষ প্রমাণ করুক', পাল্টা শান্তনু

দলের সঙ্গে ছিলাম এবং দলের সঙ্গে আছি। শনিবার ফের তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য করলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। এদিন শারীরিক অসুস্থতার কারণে তাঁকে প্রেসিডেন্সি জেল থেকে এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছিল। মেডিক্যাল পরীক্ষার পর তাঁকে যখন ফের জেলে ফেরানো হচ্ছিল, তখনই সংবাদ মাধ্যমের উদ্দেশ্যে এই মন্তব্য করেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। শনিবার বিকেলে যখন তাঁকে হাসপাতালে আনা হয়, তখন অবশ্য তিনি জানিয়েছিলেন শরীর ভালো নেই। এদিকে, তৃণমূলের প্রাক্তন মহাসচিবের এই মন্তব্য ঘিরে শোরগোল পড়েছে রাজ্য রাজনীতিতে।

তৃণমূল সাংসদ শান্তনু সেন বলেন, 'তদন্ত সম্পূর্ণ হয়ে তিনি নির্দোষ প্রমাণিত হয় এলে, নিশ্চয় দল তাঁকে সম্মান ফিরিয়ে দেবে। এমনটা আমাদের শীর্ষ নেতৃত্ব আগেই জানিয়েছে। কেউ যদি বলি আমি তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে আছি, তাতে দলের অস্বস্তি কেন হবে? দল পাল্টা কী অবস্থান নিয়েছে, বা কী বলছে সেটাই বিবেচ্য। তৃণমূল ইতিমধ্যে অবস্থান পরিষ্কার করেছে। তদন্তে তিনি নির্দোষ প্রমাণিত হলে অবশ্যই দল এবং মন্ত্রিসভা পরবর্তী পদক্ষেপ নেবে।'

সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, 'পার্থ চট্টোপাধ্যায় আগের দিন বলছিলেন কেউ ছাড় পাবে না। তাই শাসক দল আকার-ইঙ্গিতে বলে দিয়েছে, যেহেতু টাকা পাওয়া গিয়েছে তাই সরাসরি বলতে পারেনি, যে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে দল আছে,  এবং পাল্টা উনি বললেন আমি দলের সঙ্গে আছি।' বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ কটাক্ষের সুরে বলেন, 'মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তো উনার উপর থেকে ভরসার হাত তুলে নিয়েছেন। কেউ একবারও ওর না করছে না। উনি তো বলবেনই দলের সঙ্গে আছি এবং দলের সঙ্গে থাকবো। কিন্তু দল কি পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে আছে? এখন তো শুধু ইডি-সিবিআই সঙ্গে আছে।' 

2 years ago


Partha Health: হঠাৎ অসুস্থ পার্থ, এসএসকেএমে পরীক্ষার পর ফের জেলে প্রাক্তন মন্ত্রী

প্রেসিডেন্সি জেলে (Presidency Jail) হঠাৎ অসুস্থ পার্থ চট্টোপাধ্যায়। গুরুত্ব বুঝে তাঁকে নিয়ে আসা হয়েছে এসএসকেএম হাসপাতালে (SSKM Hopsital)। দু'দিন আগে রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রীকে (Partha Chateerjee) যখন আদালতে তোলা হয়েছিল, তখন আইনজীবী জানিয়েছিল পার্থবাবুর পায়ের ব্যথা বেড়েছে এবং শরীরে বেড়েছে ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা। এবার শনিবারের অসুস্থতা সেই সূত্রে কিনা খতিয়ে দেখবে মেডিক্যাল টিম।


প্রাথমিকভাবে ১৪ দিনের জেল হেফাজত শেষে ফের দ্বিতীয় বারের জন্য ১৪ দিনের জেল হেফাজতে রয়েছেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তাঁকে রাখা হয়েছে প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগারে। ১৮ অগাস্ট শেষ হয় পার্থ এবং অর্পিতার প্রাথমিক ১৪ দিনের জেল হেফাজত।

এরপর দু'জনকেই নগর দায়রা আদালতের সিবিআই-ইডি স্পেশাল আদালতে পেশ করা হয়েছিল। সেদিনও ফের দ্বিতীয় বারের জন্য ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেয় বিশেষ আদালত। এমনকি এই দু'জনকে জেল হেফাজতে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য অনুমতিও দিয়েছে আদালত।

2 years ago
Anubrata: অনুব্রতর বাড়িতে কেন হাসপাতালের টিম? প্রভাব খাটানো নিয়ে ফের শোরগোল

ফের অসুস্থতার (Illness) কথা জানিয়ে এবার দশমবারের জন্য সিবিআই হাজিরা এড়ালেন বীরভূম জেলা তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। তিনি ফের দু সপ্তাহ সময় চেয়েছেন বলে খবর। তবে এবার অসুস্থতাকে ঢাল করতে গিয়ে চরম বিপদে পড়েছেন অনুব্রত। এদিন আরও মারাত্মক বিষয় সামনে এসেছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, সিবিআইয়ের (CBI) হাত থেকে নিজেকে বাঁচাতে অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal) এখনও নিজের প্রভাব খাটিয়ে চলেছেন।

এসএসকেএম (SSKM) হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছে, তাঁর হাসপাতালে ভর্তি থাকার কোনও প্রয়োজন নেই। তখনই তিনি বুঝে গেলেন, এসএসকেএমে তাঁর আর কোনও প্রভাব কাজ করছে না। সেই অবস্থায় দাঁড়িয়ে তিনি ফিরে আসেন নিজের গড় বোলপুরের বাড়িতে। আর এখানে আসার পরই খাটাতে শুরু করেন তাঁর প্রভাব।

সূত্র মারফত্ জানা গিয়েছে, বোলপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের সুপারকে তিনি নির্দেশ দেন, তাঁর বাড়িতে টিম পাঠিয়ে চিকিত্সা করানোর জন্য। চিকিত্সক চন্দ্রনাথ অধিকারী অকপটে স্বীকারও করেছেন যে, তিনি হাসপাতালের সুপারের নির্দেশেই অনুব্রত মণ্ডলের বাড়িতে গিয়েছিলেন টিম নিয়ে। চন্দ্রনাথ মণ্ডল ছুটিতে ছিলেন। এমনকী ছুটিতে সুপারও (Super)। সেই অবস্থাতেই সুপার তাঁকে ফোন করে অনুব্রত মণ্ডলের বাড়িতে চিকিত্সকের টিম পাঠানোর কথা বলেন। ওই চিকিত্সক তখন সুপারকে বলেছিলেন, অনুব্রত মণ্ডলকে হাসপাতালে আসতে বলুন। সরকারি হাসপাতালের টিম কেন কারও বাড়িতে যাবে? সুপার এর উত্তরে জানিয়ে দেন, সরকারি হাসপাতালের কোনও প্রেসক্রিপশনের দরকার নেই। সাদা কাগজে লিখলেই হবে।

এরপর আসে অনুব্রতর পালা। সেখানেও চাপ। তাঁরই কথামতো ওই চিকিত্সক লিখে দিলেন ১৪ দিনের বেড রেস্টের কথা। যদিও ওই চিকিত্সকই একান্তে স্বীকার করেছেন, অনুব্রতর কলকাতায় যাওয়ার মতো অবস্থা রয়েছে।

2 years ago