Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

RR

Pakistan: রাজদ্রোহের অভিযোগে গ্রেফতার ইমরানের চিফ অব স্টাফ শাহবাজ গিল: ইসলামাবাদ পুলিস

পাকিস্তান (Pakistan) তেহরিক-ই ইনসাফ (পিটিআই) (PTI)-এর সিনিয়র নেতা তথা পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের (Imran Khan)চিফ অফ স্টাফ (Chief of Staff) ডঃ শাহবাজ গিলকে (Shahbaz Gill) ইসলামাবাদ থেকে গ্রেফতার (Arrested) করা হয়েছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, শাহবাজ গিল পিটিআই চেয়ারম্যান ইমরান খানের সঙ্গে দেখা করতে বানি গালায় যাওয়ার সময় তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। শাহবাজ গিলের বিরুদ্ধে বানিগালা থানায়  রাজদ্রোহের (Treason Case) অভিযোগে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

এক আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমকে রাজনীতিবিদ ফাওয়াদ চৌধুরী অভিযোগ করেছেন যে, শাহবাজকে সিভিল পোশাকে থাকা পুলিসকর্মীরা হেফাজতে নিয়েছিল এবং বানি গালা চকে তাঁকে নির্যাতন করা হয়েছে।

সূত্রের খবর, পাকিস্তানি সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে বিদ্রোহের ডাক দেওয়ার একদিন পরেই গিলকে গ্রেফতার করা হয়। গিল তাঁদের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কিছু আদেশ অমান্য করার জন্য পাক সেনা কর্মকর্তাদের আহ্বান জানিয়েছিলেন। সেই প্রেক্ষিতেই রাজদ্রোহের অভিযোগ এনে তাঁকে গ্রেফতার করে পুলিস।

উল্লেখ্য, গিলকে গত মাসে পঞ্জাব প্রদেশের ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার সময় অস্ত্র বহন করার অভিযোগে মুজাফফরগড় থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন জনসভা ও মিছিলের সময় প্রাণঘাতী অস্ত্র ও আগ্নেয়াস্ত্র প্রদর্শন ও বহনে নিষেধাজ্ঞা দেয়।

2 years ago
Hooghly: ইমামবাড়া হাসপাতালে গুলি কাণ্ডে গ্রেফতার ৫

হুগলির ত্রাস টোটোন বিশ্বাসকে হাসপাতালে(hospital) গুলি মারার(shootout) ঘটনায় মোট ৫ জন গ্রেফতার। গুলিবিদ্ধ টোটোনের দাবি ছিল বাবু পাল তাকে প্রাণে মারার জন্য ছেলে পাঠিয়েছে। পুলিসের(police) অনুমান, ব্যক্তিগত পুরোন শত্রুতার জেরে বাবুর টার্গেট(target) ছিল টোটোন।

ইমামবাড়া হাসপাতালে গুলি কাণ্ডে ধৃতদের চুঁচুড়া আদালতে(Chinsurah court) পেশ করল পুলিস। গতকাল ৪ দুষ্কৃতীকে জলপাইগুড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয়। মন্টু চৌধুরী নামে আরও এক দুষ্কৃতীকে কল্যাণী থেকে গ্রেফতার করে চুঁচুড়া থানার পুলিস। পুলিস সূ্ত্রে খবর, ঘটনার দিন হুগলি থেকে ট্রেনে চেপে কাটোয়া চলে যায় অভিযুক্ত বাবু পাল ও তার সঙ্গীরা। পুলিস মোবাইল(mobile) ট্র্যাক করতে থাকে। হোয়াটসঅ্যাপ স্কুপ কলের মাধ্যমে অভিযুক্তরা নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ রাখে। এবং পুলিসকে ফাঁকি দিতে থাকে। যে কারণে তাদের আইপি অ্যাড্রেস ট্রেস করতে সমস্যায় পড়ে তদন্তকারীরা। কাটোয়া পর্যন্ত ধাওয়া করেও খালি হাতে ফিরতে হয় তাদের ।পরে পুলিস জানতে পারে যে বাবু ও তার সঙ্গীরা উত্তরবঙ্গে কোনও জায়গায় আশ্রয়(shelter) নিয়েছে।

সূত্র মারফত খবর পেয়ে রবিবার রাতেই জলপাইগুড়ি পৌঁছে যায় চন্দননগর পুলিস কমিশনারেটের একটি দল। এসিপি ডিডির নেতৃত্বে তদন্তকারীরা হানা দেয় জলপাইগুড়ি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ সংলগ্ন এলাকায়। সেখানেই আত্মগোপন করেছিল দুষ্কৃতীরা। ধৃতদের জলপাইগুড়ি পুলিসের সাহায্যে সেখান থেকে বের করে নিয়ে আসা হয় । এরপর হুগলির উদ্দেশ্যে রওনা দিয়ে তদন্তকারী দল ।আজ ভোরে চুঁচুড়া থানায় পৌঁছন তারা। আজ ধৃত ৫ জনকে আদালতে পেশ করা হয়।

উল্লেখ্য, গত শনিবার ইমামবাড়া জেলা হাসপাতালে হুগলির কুখ্যাত দুষ্কৃতী টোটন বিশ্বাসকে গুলি করে দুষ্কৃতীরা। টোটনকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। অস্ত্রোপচার করে গুলি বের করার পর চুঁচুড়া থেকে কলকাতায় রেফার করা হয় টোটনকে। অ্যাম্বুলান্সে ওঠার আগে টোটন সংবাদমাধ্যমকে জানায় বাবু পাল তাকে মারার জন্য লোক পাঠিয়েছিল। এরপরই পুলিস বাবু পালের খোঁজে তল্লাশি শুরু করে। জানা গেছে, রবীন্দ্রনগরে যে এলাকায় টোটনের বাড়ি সেই এলাকাতেই বাবু পালেরও বাড়ি। একসময় টোটন বিশ্বাসের দলেই ছিল বাবু পাল। টোটন বাবুকে মারধর করায় পরবর্তীকালে তাদের মধ্যে শত্রুতা তৈরি হয়। টোটন বাবু দুজনেই পুলিসের হাতে গ্রেফতার হয়ে হুগলি জেলে বন্দিও ছিল। বাবু জামিনে মুক্ত হলেও টোটন মাদক মামলায় জেলে থেকে যায়। জেল থেকে তোলাবাজির কাজ চালাতে থাকে বলে অভিযোগ। পুলিস সম্প্রতি হুগলিতে অভিযান চালিয়ে বেশ কিছু মোবাইল ও মাদক উদ্ধার করে। গত সপ্তাহে টোটোনকে চুঁচুড়া থানার পুলিস হেফাজতে নিয়ে আসে।

পুলিস সূত্রে খবর, জেলে বন্দি থাকা অবস্থায় টোটোনের কারবারে হাত বসাতে চায় বাবু। এর জন্য টোটনের যারা শত্রু তাদের সঙ্গে হাত মেলায়। হুগলির কুখ্যাত টোটন বিশ্বাসের বিরুদ্ধে খুন ও তোলাবাজির একাধিক অভিযোগ রয়েছে। তাকে খুন করার জন্য দুষ্কৃতীরা রোগী সেজে অপেক্ষা করছিল হাসপাতালে। দুষ্কৃতীরা টোটোনের উপর গুলি চালানোর পর সেখান থেকে চম্পট দেয়, ফেলে যায় দুটি পাইপ গান একটি চপার। পুলিস পরে সেগুলো উদ্ধার করে। এই ঘটনায় হাসপাতালে নিরাপত্তা নিয়েও প্রশ্ন ওঠে। এরপরই দুষ্কৃতীরা সোজা ট্রেনে চেপে কাটোয়া হয়ে উত্তরবঙ্গে চলে যায়।

অন্যদিকে বাবু জেরায় জানিয়েছে টোটোনের সঙ্গে তার পুরোন শত্রুতা আছে। সেই শত্রুতার জেরেই টোটোনকে হাসপাতালে মারার চেষ্টা করে সে।

পুলিস জানিয়েছে ধৃতদের মধ্যে দুজনের বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট করে অভিযোগ হয়েছে। তাদের ১০ দিনের হেফাজতের আবেদন জানানো হয়েছে আদালতে। বাকিদের টিআই প্যারাড করিয়ে হেফাজতে নেওয়া হবে। হাসপাতালে গুলি চালানোর সময় টোটোনের সঙ্গী সঞ্জয় হালদার ওরফে বিশপাই ছিল। তাকে দিয়ে টিআই প্যারাড করানো হবে বলে সূত্রের খবর।

2 years ago
Uttar Pradesh: নয়ডায় মহিলা নিগ্রহে অভিযুক্ত, যোগীর পুলিসের হাতে গ্রেফতার পলাতক বিজেপি নেতা

নয়ডা আবাসনে মহিলা নিগ্রহে (Woman harrasment) অভিযুক্ত বিজেপি নেতাকে গ্রেফতার করল উত্তর প্রদেশ পুলিস (Uttar Pradesh Police) । মেরঠ থেকে পুলিসের খাতায় 'পলাতক' এই নেতা শ্রীকান্ত ত্যাগীকে (BJP Leader) গ্রেফতার করেছে পুলিস। শনিবারই তাঁর বিরুদ্ধে নারী নিগ্রহের অভিযোগ দায়ের হয়েছিল। তারপর থেকেই নাকি পলাতক ছিলেন শ্রীকান্ত। তাঁর খোঁজে ২৫ হাজার টাকা পুরস্কারও ঘোষণা করেছিল প্রশাসন। এমনকি, শ্রীকান্তের বাড়ির সামনে থাকা কিছু অবৈধ নির্মাণ বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেয় যোগী প্রশাসন (Yogi Government)।

জানা গিয়েছে, বিজেপির কিষাণ মোর্চার জাতীয় কর্মসমিতির সদস্য শ্রীকান্ত। তিনি নাকি নিজেই এই দাবি করে থাকেন। দিন কয়েক আগে নয়ডার এক আবাসনে গাছ লাগানোকে কেন্দ্র করে এক মহিলার সঙ্গে ঝামেলায় জড়ান শ্রীকান্ত ত্যাগী। সেই সংক্রান্ত একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। সেই ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে, মহিলাকে নিগ্রহ করছেন অভিযুক্ত। যদিও সেই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি সিএন ডিজিটাল।

এরপরে শনিবার বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে পুলিশে অভিযোগ দায়ের হয়। তারপর থেকেই পলাতক ছিলেন তিনি। পাশাপাশি শ্রীকান্তর খোঁজ পেতে পুলিশ তাঁর স্ত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। মঙ্গলবার সকালে তাঁর স্ত্রীকেও আটক করা হয়। তবে শ্রীকান্তর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের নিয়েও সেই মহিলার খোঁজ শুরু করেন শ্রীকান্ত অনুগামীরা।

কয়েক জন অনুগামী রবিবার ওই আবাসনে ঢুকে তাণ্ডব চালায়। শ্রীকান্ত যে মহিলাকে নিগ্রহ করেছিলেন বলে অভিযোগ, তাঁর ফ্ল্যাট কোথায় তা-ও জানতে চান বিজেপি নেতার অনুগামীরা। এই অভিযোগে পুলিস আবার বিজেপি নেতার ছয় অনুগামীকেও গ্রেফতার করেছে।

2 years ago