মাদক মামলায় (Drug Case) গ্রেফতার কংগ্রেস বিধায়ক (Congress MLA) সুখপাল সিং খইরা (Sukhpal Singh Khaira)। বৃহস্পতিবার সকালে চণ্ডিগড়ের সেক্টর ৫-এর বাংলোতে তল্লাশি অভিযান চালানোর পর তাঁকে আজ গ্রেফতার করে পঞ্জাব পুলিস। জানা গিয়েছে, পুরনো এক মাদক মামলায় তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
সূত্রের খবর, কংগ্রেস বিধায়কের বিরুদ্ধে আগেই নারকোটিক্স অ্যান্ড সাইকোট্রপিক সাবস্ট্যান্স আইনে মামলা ছিল। ওই পুরনো মামলার সূত্র ধরেই এ দিন সকালে জালালাবাদ পুলিস তাঁর বাংলোতে তল্লাশি অভিযান চালায়। তল্লাশির পর তাঁকে গ্রেফতার করা হয়।
এদিন সুখপাল সিং খইরার বাড়িতে অভিযান চালানোর সময় ফেসবুকে লাইভ করেন তিনি। সেই ভিডিও-তে দেখা যায়, তিনি পুলিস আধিকারিকদের সঙ্গে বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন। তিনি ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা গ্রেফতারির কারণ জিজ্ঞাসা করেন। তখন জালালাবাদের ডিএসপিকে বলতে শোনা যায়, মাদক মামলায় তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কিন্তু সুখপাল দাবি করেন, এই মামলা অনেকদিন আগেই সুপ্রিম কোর্ট খারিজ করে দিয়েছে। তাহলে গ্রেফতারি কীভাবে সম্ভব? এর পর তাঁকে প্রিজন ভ্যানে তোলার সময় তিনি আরও জানান, তাঁর এই গ্রেফতারির পিছনে 'রাজনৈতিক স্বার্থ' জড়িয়ে রয়েছে।
পঞ্জাবকে তিন-এক গোলে হারিয়ে দশম মরশুমের ইন্ডিয়ান সুপার লিগ শুরু করল গতবারের চ্যাম্পিয়ন মোহনবাগান সুপার জায়েন্ট। রবিবার কলকাতার যুবভারতী স্টেডিয়ামে ম্যাচে ১০, ৩৫ এবং ৬৪ মিনিটে গোল করে মোহনবাগান। আইএসএলের অভিষের ম্যাচেই গোল করলেন মোহনবাগানের বিশ্বকাপার জেসন কামিন্স। তাঁর গোলে মরশুমের প্রথম ম্যাচে এগিয়ে যায় সবুজ-মেরুন।
এদিন নির্ধারিত সময়ে প্রায় আধ ঘণ্টা পর শুরু হয় কলকাতায় মোহনবাগান-পঞ্জাব ম্যাচ। কারণ, ভুবনেশ্বরে ঝড়-জলের জেরে আধ ঘণ্টা বন্ধ থাকে ওড়িশা বনাম চেন্নাই ম্যাচ। ডুরান্ড কাপে প্রথম দেখা হয়েছিল গত মরশুমের আইএসএল চ্যাম্পিয়ন এবং আই লিগ চ্যাম্পিয়নদের। সেই ম্যাচ জিতেছিল মোহনবাগান।
প্রথম দশ মিনিট পঞ্জাবকে দেখার পরেই ম্যাচে জাঁকিয়ে বসেন পেত্রাতোসরা। এই ম্যাচেও তিন-পাঁচ-দুই ছকে শুরু করেন বাগান কোচ জুয়ান ফেরান্দো। তাতে ১০ মিনিটের মধ্যেই কামিন্সের গোল। ৩৫ মিনিট লিড দ্রিমির গোলে। বদলি হিসাবে মাঠে নেমেই তৃতীয় গোল করেন মনভীর।যুবভারতীতে ২৮ হাজার দর্শকের সামনে তিন-এক গোলে পঞ্জাব বধ হয়ে গেল। ম্যাচের সেরা পেত্রাতোস। দ্বিতীয় ম্যাচে সবুজ-মেরুনের প্রতিপক্ষ বেঙ্গালুরু এফসি।
আবারও প্রকাশ্যে এল বীভৎস এক ঘটনা। যুবককে চাকায় আটকে ছেঁচড়ে গিয়ে গেল একটি ট্রাক। প্রায় ৫০০ মিটার তাঁকে টেনে নিয়ে যায় গাড়িটি। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তাঁর। যুবকের খণ্ড দেহাংশ রাস্তার বিভিন্ন অংশে ছড়িয়ে পড়ে। দুর্ঘটনার পরই পলাতক চালক। গ্রেফতারির (Arrested) দাবিতে পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান মৃতের আত্মীয় ও স্থানীয় জনতা। ঘটনাটি পঞ্জাবের (Punjab) হোশিয়ারপুরের শাহপুরে ঘটেছে বলে সূত্রের খবর।
জানা গিয়েছে, মৃত ওই যুবকের নাম সুখদেব সিং। বয়স ২১। সেখানকার এসপি মেজর সিং জানিয়েছেন, ট্রাকটির সঙ্গে সংঘর্ষ হয় বালিবোঝাই এক ট্র্যাক্টর-ট্রেলারের। সেই ট্র্যাক্টরটিই চালাচ্ছিলেন সুখদেব। ধাক্কা লাগার পর তিনি নিজের গাড়ির টায়ারের মধ্যে আটকে যান। এরপর তাঁকে ট্র্যাক্টর সহ টেনে নিয়ে যায় ঘাতক ট্রাকটি। ছেঁচড়ে নিয়ে যাওয়ার ফলে তাঁর দেহের বিভিন্ন অংশ রাস্তায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। এরপরই গাড়ি ফেলে রেখে পালিয়ে যান চালক।
ছেলের মৃত্যুতে স্থানীয়দের নিয়ে বিক্ষোভে নামেন বাবা যশবিন্দর সিং। বেশ কয়েক ঘণ্টা রাস্তা অবরোধ করেন এবং চালককে শ্রীঘই গ্রেফতারের দাবি করেন। পুলিসের তরফে বিক্ষোভকারীদের আশ্বস্ত করা হলে ৬ ঘণ্টা পর বিক্ষোভ তুলে নেন। এরপর ওই রাস্তায় যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। যদিও এখনও অভিযুক্ত গ্রেফতার হয়নি।
ডুরান্ড কাপের নক-আউটে ইস্টবেঙ্গল। বুধবার কিশোর ভারতী স্টেডিয়ামে প্রতিপক্ষ পঞ্জাব এফসিকে ১-০ গোলে হারিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে উঠল লাল-হলুদ। ম্যাচের একমাত্র গোল স্প্যানিশ ফুটবলার সিভেরিও-র। তিন ম্যাচে সাত পয়েন্ট নিয়ে নক-আউটে উঠল লাল-হলুদ।
চার বছর ডার্বি জয়ের পর এদিন ডুরান্ড কাপের এই ম্যাচ খেলতে নেমেছিল ইস্টবেঙ্গল। ডার্বি জয়ের পর অবশ্য কলকাতা লিগে পুলিশকে হারিয়েছিল লাল-হলুদ। তবুও এই ম্যাচ ঘিরে সমর্থকদের বিশেষ উন্মাদনা ছিল। ম্যাচের ২০ মিনিটে প্রথমে ফ্রি-কিক, সেখান থেকে কর্নার পায় ইস্টবেঙ্গল। সেই কর্নার থেকেই হেডে গোল করেন সিভেরিও।
প্রথম ম্যাচে লাল কার্ড দেখায় ডার্বিতে খেলেননি নিশু কুমার। পঞ্জাবের বিরুদ্ধে তিনি দলে ফিরেছেন। তবে এদিন ডার্বি পরবর্তী ডুরান্ড কাপের এই ম্যাচে কিশোর ভারতী স্টেডিয়াম ভরিয়েছিলেন ইস্টবেঙ্গল সমর্থকরা। ৯০ মিনিটে সুযোগ তৈরি করেও গোল করতে পারেননি লাল-হলুদ ফুটবলাররা।
ভাইরাল হওয়ার জন্য মানুষ কত কিছুই না করে থাকেন! এর আগেও এমন ঘটনা খবরে এসেছে যে, ভিডিও বা রিলস বানানোর জন্য চলন্ত গাড়ির উপর উঠে বিভিন্ন স্টান্ট করা হচ্ছে। এবারে এমনই এক ভিডিও ফের প্রকাশ্য়ে এল। চলন্ত গাড়ির বনেটের উপর উঠে ভিডিও বানানোর অভিযোগ উঠল পাঞ্জাবের (Punjab) এক তরুণীর বিরুদ্ধে। সূত্রের খবর, পাঞ্জাবের হোশিয়ারপুর দাসুয়া জেলার ঘটনা এটি। ইতিমধ্যেই গাড়িটিকে বাজেয়াপ্ত (Seized) করা হয়েছে ও ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন করায় তরুণীর বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছ।
পুলিস সূত্রে খবর, সম্প্রতি একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে, যেখানে দেখা গিয়েছে, এক ২৫ বছর বয়সী তরুণী কালো রংয়ের এসইউভি গাড়ির বনেটের উপর বসে রয়েছেন। আর গাড়িটি তখন চলন্ত অবস্থায় ছিল। এই ভিডিও পাঞ্জাব পুলিসের চোখে পড়তেই তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয় ও গাড়িটি বাজেয়াপ্ত করা হয়।
পুলিস জানিয়েছে, জলন্ধর-জম্মুর জাতীয় সড়কের উপর এমন কাণ্ড ঘটিয়েছেন তরুণী। রেজিস্ট্রেশন নম্বরের সাহায্যেই গাড়িটিকে ট্র্যাক করা হয় ও পরে এটিকে বাজেয়াপ্ত করা হয়। এছাড়াও গাড়িতে উপস্থিত যাত্রী ও সেই তরুণীর বিরুদ্ধেও আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে খবর।
তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ল দোতলা পার্কিং জোনের একাংশ। ক্ষতিগ্রস্ত হল বেশ কয়েকটি গাড়ি এবং বহু বাইক। দুর্ঘটনায় কোনও হতাহতের খবর নেই। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার দুপুর পৌনে ১টা নাগাদ পঞ্জাবের (Punjab) মোহালির (Mohali) সেক্টর ৮৩-তে। দুর্ঘটনার একটি ভিডিও ইতিমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) ভাইরাল (Viral)।
মোহালির পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, গত বেশ কয়েকদিন ধরে পার্কিং জোনের পাশেই চলছিল একটি ভবনের বেসমেন্ট তৈরির কাজ। বুধবার দুপুরে নির্মীয়মান ভবনের কাজ চলকালীন হঠাৎ পার্কিং জোনটি ধসে পড়ে। ঘটনায় পার্কিং জোনে থাকা অন্তত ১২টি গাড়ি কমবেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর মধ্যে বেশ কয়েকটি গাড়ি সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিস।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, ওই ভেঙে পড়া পার্কিং লটের পাশে একটি বিল্ডিং -এ ছিল বেশ কয়েকটি অফিস। ওই অফিসের কর্মীরাই তাঁদের গাড়ি দোতলা পার্কিং লটে রাখেন। ঘটনার সময় ওই পার্কিং জোনে কেউ না থাকায়, কোনও হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। হঠাৎ পার্কিং জোন ধসে পড়ায়, আতঙ্ক তৈরি হয় স্থানীয়দের মধ্যেও।
মোহালির ডিএসপি হরসিমরান সিং জানিয়েছেন, পার্কিং জোনের একাংশ ধসে পড়ার ঘটনায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে মোটরবাইক। প্রায় ৯ থেকে ১০টি বাইক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানান তিনি। এছাড়া ২টি চারচাকার গাড়িও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন। তবে, দুর্ঘটনার সময় পার্কিং জোনটিতে কোনও মানুষ না থাকায়, বড় দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পাওয়া গিয়েছে বলে জানিয়েছেন মোহালি পুলিসের ওই ডিএসপি।
কথা ছিল, সেই মোতাবেক মঙ্গলবারের বারবেলায় নবান্নে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠক করতে এলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী তথা আম আদমি পার্টির প্রতিষ্ঠাতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল এবং পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মান। নবান্নের প্রবেশ পথেই দাঁড়িয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। দমকল মন্ত্রী সুজিত বসুর সঙ্গে প্রবেশ করলেন দুই মুখ্যমন্ত্রী। পুষ্পস্তবক দিয়ে মমতা তাঁদের অভ্যর্থনা জানান। পরে দীর্ঘ সময় নবান্নের ১৪ তলায় তাঁদের বৈঠক হয়। বর্তমানে আপ পার্টি সর্বভারতীয় পার্টির খ্যাতি পেয়েছে কাজেই বর্তমানের বিরোধী জোটে কেজরিওয়ালের ওজন অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে।
নিশ্চিত বলা যায়, মিডিয়ার সামনে দুই নেতা যাই বলুন না কেন, তাঁদের আলোচনায় জোট থেকে কংগ্রেস নিয়ে অবস্থান এবং কেন্দ্রীয় এজেন্সির সক্রিয়তা নিয়ে আলোচনা হয়ে থাকা উচিত। বিশেষ করে দুই রাজ্যের নেতা মন্ত্রী যে জেলে তা নিয়ে আলোচনা স্বাভাবিক।
চা পানের পরে তিন মুখ্যমন্ত্রী সাংবাদিক বৈঠক করেন। প্রথমে বক্তব্য রাখতে এসে মমতা বলেন যে, কেন্দ্র গণতন্ত্রের উপর বারবার ধাক্কা দিচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রী তাঁর নিজস্ব ভঙ্গিতে সর্বদলের একতার কথা বলেন।
সম্প্রতি দিল্লি বিধানসভায় কেজরিওয়াল নরেন্দ্র মোদীকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করে জানিয়েছিলেন, আদানী নয় আসল ব্যবসা করে মুনাফা তুলছেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী। তিনি প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষার মান নিয়েও প্রশ্ন তুলে আইনি বাঁধার মধ্যে পরেছিলেন। তিনি বলেন, সম্পূর্ণ গণতান্ত্রিক তাঁর দল দিল্লির ক্ষমতায় এসেছিল, কিন্তু বর্তমান কেন্দ্রীয় সরকার তাঁদের প্রায় সমস্ত ক্ষমতায় হস্তক্ষেপ করেছে। তাঁরা সচিব বাছাই করতে পারছিলেন না এমনকি পুলিশ পর্যন্ত তাঁদের হাতে নেই। তাঁরা সুপ্রিম কোর্টে নালিশ জানান। উচ্চ আদালত আদেশ দিয়েছিলেন যে রাজ্য তার নিয়মেই চলবে। অরবিন্দ অভিযোগ করেন, আদালতের আদেশ না মেনে আগের মতই রাজ্যের বিষয়ে হস্তক্ষেপ করছে কেন্দ্র এবং অর্ডিন্যান্স জারি করেছে। অতএব তাদের অর্ডিন্যান্স ভাঙতে হবে। এটা সম্ভব একমাত্র রাজ্যসভায়। রাজ্যসভায় অর্ডিন্যান্সে বিল সমস্ত বিরোধীদের একাট্টা হয়ে আটকাতে হবে। পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী মমতার ভূয়সী প্রসংশা করে জানান, অর্ডিন্যান্স আটকানোটা লোকসভার আগে সেমিফাইনাল।
পঞ্জাব (Punjab) সীমান্ত এলাকায় উদ্ধার মাদক (drugs)। বিএসএফ (BSF) সূত্রে খবর, একটি গমের ক্ষেত থেকে এক কিলোগ্রাম ওজনের হেরোইন (Heroin) পাওয়া গিয়েছে। রবিবার, পঞ্জাবের ফিরোজপুর জেলার কিলচে গ্রামে এই ঘটনাটি ঘটেছে।
বিএসএফ সূত্রে দাবি, প্রতিদিনের মতো সীমান্ত বরাবর টহল দিচ্ছিলেন বিএসএফ জওয়ানরা। সীমান্ত এলাকায় টহল দিতে গিয়ে হঠাৎ পঞ্জাব সীমান্তের নিকটবর্তী একটি গমের ক্ষেতের ভিতর মোজায় মোড়ানো প্যাকেট লক্ষ করেন তাঁরা। মোজায় মোড়ানো প্যাকেট দেখে তাঁদের সন্দেহ হয়।
সন্দেহ হওয়ায় পর্যবেক্ষণ করে দেখেন যে, ওই মোজার ভিতরে আসলে ভরা রয়েছে মাদক। ওই মোড়ানো মোজার ভিতর থেকে উদ্ধার হয় মাদক ভরা প্যাকেট। ওজন করে দেখা গিয়েছে যে, প্যাকেটের ভিতর এক কিলোগ্রাম ওজনের হেরোইন ছিল। কোথা থেকে কিভাবে এই মাদক এসেছে সে বিষয়ে কোনও তথ্য এখনও পাননি বলে জানান বিএসএফ-এর জওয়ানরা।
২০০ রান করেও হার চেন্নাই সুপার কিংসের (Chennai Super Kings)। পঞ্জাব কিংসের সিকন্দর রাজা শেষ বলে তিন রান নিয়ে ম্যাচ জেতালেন। সেই সঙ্গে চেন্নাইয়ের মাঠে কলকাতা নাইট রাইডার্সের রেকর্ড ভেঙে দিল পঞ্জাব (Punjab)। মহেন্দ্র সিং ধোনিদের বিরুদ্ধে ৪ উইকেটে জয় তুলে নিল তারা।
চেন্নাইয়ে এর আগে ২০২১ সালে ১৯২ রান তুলে জিতেছিল কলকাতা। সেটাই ছিল আইপিএলে এই মাঠে সব থেকে বেশি রান তাড়া করে জয়। সেই রেকর্ড ভেঙে দিল পঞ্জাব। ২০১ রান তাড়া করে ম্যাচ জিতল তারা। জ়িম্বাবোয়ের সিকন্দর ৭ বলে ১৩ রানের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলে দিলেন। তাঁর দাপটেই শেষ মুহূর্তে জয় তুলে নিল পঞ্জাব।
টস জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন ধোনি। তাঁর সিদ্ধান্ত যে ভুল ছিল না প্রমাণ করে দেন কনওয়ে। ওপেন করতে নেমে পুরো ২০ ওভার রইলেন নিউ জ়িল্যান্ডের ব্যাটার। ৫২ বলে ৯২ রানের ইনিংস খেলেন কনওয়ে। ১৬টি চার এবং একটি ছক্কা মারেন তিনি। অন্য ওপেনার রুতুরাজ গায়কোয়াড় ৩১ বলে ৩৭ রান করেন। শুরু থেকেই দ্রুত রান তুলছিল চেন্নাই।
তিন নম্বরে নেমে শিবম দুবে ১৭ বলে ২৮ রান করেন। এই ম্যাচে অজিঙ্ক রাহানেকে নামানো হয়নি। পঞ্জাবের বোলারদের বিরুদ্ধে বাঁহাতি ব্যাটারদের নামানোর সিদ্ধান্ত নেন ধোনি। কনওয়ে রান করেন। শিবম রান করেন। মইন আলি এবং রবীন্দ্র জাডেজা যদিও রান পাননি। কিন্তু একের পর এক বাঁহাতি ব্যাটার নামিয়ে পঞ্জাবের স্যাম কারেন, আরশদীপ সিং এবং রাহুল চাহারের মতো বাঁহাতি বোলারদের বিরুদ্ধে আক্রমণের চেষ্টা করেছিল চেন্নাই। সফলও হয় তারা।
ধোনি ব্যাট করতে নামেন শেষ ওভারে। জাডেজা সেই ওভারের প্রথম বলে আউট হওয়ার পর ব্যাট করতে নামেন তিনি। মাত্র চার বল খেলার সুযোগ পান। সেটাই কাজে লাগান ধোনি। দলের রান ২০০ পারই হত না ধোনি ছক্কা না মারলে। যদিও তিনি রান করায় কনওয়ে অপরাজিত হয়ে থেকে গেলেও শতরান করতে পারলেন না।
২০১ রানের লক্ষ্য মাথায় নিয়ে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই দ্রুত রান তুলছিল পঞ্জাব। ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার হিসাবে নামা প্রভসিমরন সিংহ ২৪ বলে ৪২ রান করে গেলেন। অধিনায়ক শিখর ধাওয়ান ১৫ বলে ২৮ রান করেন। পঞ্জাবের দুই ওপেনার ৫০ রানের জুটি গড়েন। সেই রান মাত্র চার ওভারেই তুলে নিয়েছিলেন তাঁরা।
পঞ্জাবের হয়ে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ ইনিংসটি খেলে যান লিয়াম লিভিংস্টোন। ২৪ বলে ৪০ রান করেন তিনি। চারটি ছক্কা মারেন লিভিংস্টোন। তাঁর দাপটেই ২০১ রানের লক্ষ্য ধরাছোঁয়ার মধ্যে ছিল পঞ্জাবের। লিভিংস্টোন যখন আউট হন, তখনও জয়ের জন্য ৫০ রান প্রয়োজন ছিল দলের। সেই রান তোলার ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা নেন জিতেশ শর্মা। ১০ বলে ২১ রান করেন তিনি। স্যাম কারেন ২০ বলে ২৯ রান করেন। এর পরেও শেষ ওভারে জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ৯ রান।
ধোনি বল তুলে দেন মাথিসা পাথিরানার হাতে। লসিথ মালিঙ্গার মতো বল করার ধরন শ্রীলঙ্কার এই তরুণ পেসারের। ডেথ ওভারে তিনিও যথেষ্ট কার্যকর। কিন্তু ওই ৯ রান বাঁচাতে পারলেন না তিনি। কোনও বাউন্ডারি না দিলেও পঞ্জাবের ব্যাটাররা সিঙ্গলস নিয়ে ম্যাচ জিতিয়ে দেন।
কারখানায় গ্যাস (GAS) লিক করে ভয়াবহ দুর্ঘটনার সাক্ষী থাকল পঞ্জাব (Punjab)। সূত্রের খবর, পঞ্জাবের লুধিয়ানার গিয়াসপুর একটি কারখানার থেকেই গ্যাস লিকের ঘটনা ঘটেছে রবিবার। এর জেরে এখনও অবধি ১১ জনের মৃত্যু (Dead) হয়েছে বলে প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে। এছাড়া ১১ জন অসুস্থ হয়েছেন গ্যাস লিকের ঘটনায়। সূত্রের খবর, দুর্ঘটনার খবর পেয়েই উদ্ধারকারী দল পৌঁছে যায় গিয়াসপুরের ঘটনাস্থলে। পৌঁছে যায় দমকল এবং অ্যাম্বুল্যান্স। অসুস্থদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে। গোটা ঘটনাস্থল ঘিরে রেখেছেন উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার কাজে লিপ্ত তাঁরা। ওই এলাকা ঘনবসতি পূর্ণ হওয়ায় আরও মানুষ অসুস্থ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। কী করে এই দুর্ঘটনা ঘটল তাও তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে।
পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবত মান এই ঘটনা নিয়ে টুইট করেছেন। সমস্ত ভাবে সাধারণ মানুষের পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। এই ঘটনাকে দুঃখজনক অ্যাখ্যাও দিয়েছেন তিনি। গ্যাসলিকের ঘটনা ঘটনার সম্ভাব্য কারণের কথা সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন লুধিয়ানার ডেপুটি কমিশনার সুরাভি মালিক। তিনি বলেছেন, 'এখনও পর্যন্ত ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। কিছু গ্যাসের মিশ্রণের জেরে এই ঘটনা ঘটেছে। ম্যানহোলে মিথেনের সঙ্গে অন্য কোনও রাসায়নিকের বিক্রিয়া ঘটে থাকতে পারে। এনডিআরএফ নমুনা জোগাড় করছে। বিস্তারিত তদন্ত চলছে।'
রবিবার ভোরে পঞ্জাবের (Punjab) মোগা জেলার রোডে গ্রামের একটি গুরুদ্বারের সামনে পুলিসের কাছে আত্মসমর্পণ করেন অমৃতপাল সিং (Amritpal Shing)। শনিবার রাতে মোগায় তাঁর যাওয়ার খবর তিনি নিজেই পুলিসকে জানান, এমনটাই জানা গিয়েছে। রবিবার এক গুরুদ্বারে বসে ভাষণ দেন অমৃতপাল। আর সেই ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সমাজমাধ্যমে। ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, গুরুদ্বারে আসনে বসে মাইকে অমৃতপাল কথা বলছেন।
#WATCH | Earlier visuals of Waris Punjab De's #AmritpalSingh at Gurudwara in Moga, Punjab.
— ANI (@ANI) April 23, 2023
He was arrested by Punjab Police from Moga this morning and is likely to be shifted to Dibrugarh, Assam. pic.twitter.com/2HMxTr50s7
গুরুদ্বারে ভাষণ দেওয়ার পর নিজেই পুলিসের কাছে আত্মসমর্পণ করেন। অবশেষে ৩৬ দিন পর গ্রেফতার (Arrest) হন তিনি। পুলিস অমৃতপালকে গ্রেফতার করে নিয়ে যায় অমৃতসরে। পরে অমৃতসর থেকে তাঁকে অসমের উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হয়। ডিব্রুগড় জেলে থাকা তাঁর দলের বাকি সদস্যদের কাছেই তাঁকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
অমৃতপালের গ্রেফতারির খবর টুইট করে জানিয়েছে পঞ্জাব পুলিস। সেই সঙ্গে রাজ্যবাসীর কাছে শান্তিশৃঙ্খলা বজার রাখার অনুরোধও জানিয়েছে তারা।
পঞ্জাবের (Punjab) ভাটিন্ডায় সেনা ছাউনিতে গুলি চালিয়ে চার জন সেনা জওয়ান খুনের (Death) অভিযোগে গ্রেফতার ওই ছাউনিরই এক সেনা জওয়ান। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার সকালে পুলিস ওই সেনা জওয়ানকে গ্রেফতার (Arrest) করেছে। পুলিস সোমবার দুপুর ১২ টায় একটি সাংবাদিক সম্মেলন করেছে বলে সূত্রের খবর।
জানা গিয়েছে, বুধবার ভোরে ভাটিন্ডা সেনা ছাউনিতে ঘুমন্ত অবস্থায় জওয়ানদের উপর গুলি চালানো হয়। ঘটনায় নিহত হন ৪ সেনা জওয়ান। এই ঘটনার তদন্তে নামে পঞ্জাব পুলিস। প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিসের অনুমান, অভিযুক্তরা সাদা কুর্তা-পায়জামা পরে ওই ছাউনিতে প্রবেশ করেন। তাঁদের সঙ্গে একটি ইনসাস রাইফেল এবং একটি কুড়াল ছিল বলে পুলিস সূত্রে খবর। এফআইআর অনুযায়ী, যে ইনসাস রাইফেল থেকে গুলি চালানো হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে, সেটা সপ্তাহ তিনেক আগেই ল্যান্স নায়েক মুপদি হরিশকে দেওয়া হয়েছিল। এমনকি ৯ এপ্রিল রাইফেলটি খোয়া গিয়েছে এবং সঙ্গে ২৮ রাউন্ড গুলিও। যেখানে জওয়ানের দেহগুলি পাওয়া গিয়েছে, সেখান থেকে অনেক খালি কার্তুজও উদ্ধার হয়েছে। সেগুলি ওই খোয়া যাওয়া রাইফেলের বলে সেনার এফআইআর-এ উল্লেখ। খালি কার্তুজ দিয়ে কীভাবে ওই খোওয়া যাওয়া অস্ত্র দিয়ে গুলি চালানো হয়েছে, তা নিয়ে তদন্তকারী পুলিস আধিকারিকেরা প্রশ্ন তুলছেন।
এফআইআর-এ জানা যায় গুলি চালানোর ঘটনাটি ঘটেছে ভোর সাড়ে ৪টা নাগাদ। কিন্তু সেনা ছাউনি থেকে মাত্র ২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত পুলিস স্টেশন। তবে ১০ ঘণ্টা পেরিয়ে যাওয়ার পর দুপুর ৩টে নাগাদ অভিযোগ জানানো হয়েছিল কেন, তা নিয়েও জিজ্ঞাসাবাদ চলছে বলে জানা গিয়েছে। পুলিস সূত্রে খবর, এই ঘটনায় এক সেনা জওয়ানকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে দেশজুড়ে হইচই পড়েছে। প্রশ্ন উঠছে, যদি দেশের জওয়ানরাই সুরক্ষিত না থাকেন, তা হলে সাধারণ মানুষ কীভাবে সুরক্ষিত থাকবেন।
অল্প রানের জবাবে শেষ ওভারে গিয়ে জয় পেলো গুজরাত (Gujarat Titans)। বৃহস্পতিবার পঞ্জাবের বিরুদ্ধে ৬ উইকেটে জয়লাভ করল গুজরাত। বৃহস্পতিবার টসে জিতে, পঞ্জাবকে (Punjab) প্রথম ব্যাট করতে পাঠায় হার্দিকরা (Hardik Pandya)। ব্যাটে নেমে খুব ভালো শুরু হয়নি পঞ্জাবের। প্রথম দিকে উইকেট হারানোর পর শর্ট, জিতেশ শর্মা ও স্যাম কারাণের ব্যাটের উপর ভরসা করে, ২০ ওভারে আট উইকেট হারিয়ে ১৫৩ রান করে পঞ্জাব। জবাবে ব্যাট করতে নেমে খুব ভালো শুরু করে গিল ও ঋদ্ধিমান সাহা। কিন্তু শেষের দিকে গিয়ে রান রেট স্লো হয়ে গেলে, শেষ ওভারে গিয়ে ম্যাচ জিততে হয় গুজরাতের।
বৃহস্পতিবার টসে জিতে প্রথম বোলিং করার সিদ্ধান্ত নেন হার্দিকরা, ব্যাট করতে পাঠায় পঞ্জাবকে। ব্যাটে নেমে ভালো শুরু হয়নি তাদের। শিখর ধাওয়ান রান না পেলেও, ২৪ বলে ৩৬ রান করেন শর্ট। পাশাপাশি শাহরুখ খান ও স্যাম কারাণ ২২ রান করে। স্যাম কারাণ ২২ বলে ২২ রান করে, ও শাহরুখ খান ৯ বলে ২২ রান করে।
ওদিকে ১৫৪ রানের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে ব্যাট করতে নেমে, ভালো শুরু করে ঋদ্ধিমান সাহা ও গিল। গিল ৪৯ বলে ৬৭ রান করে এবং ঋদ্ধিমান ১৯ বলে ৩০ রান করে। এক বল বাকি থাকতেই নিজের প্রয়োজনীয় রান তুলে নেয় গুজরাত। প্রথমে বল করতে নেমে গুজরাতের শামী, লিটল, রশিদ ও জোসেফ একটি করে উইকেট পান। দুটি উইকেট পান মোহিত শর্মা। ওদিকে পঞ্জাবের পক্ষে অর্ষদীপ, রাবাডা, হারপ্রীত ও স্যাম কারাণ একটি করে উইকেট নেন।
বুধবার ভোর সাড়ে চারটে নাগাদ পঞ্জাবের (Punjab) ভাটিন্ডার (Bhatinda), সামরিক ছাউনিতে গুলি চলার ঘটনায় মৃত ৪ জওয়ান (Army)। ভোর সাড়ে চারটে নাগাদ ওই সামরিক ছাউনিতে গুলি চলার ঘটনা ঘটে। পঞ্জাব প্রশাসন সূত্রে খবর, ওই ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে চার জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। গোটা এলাকা ঘিরে শুরু হয়েছে তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে সামরিক বাহিনী।
বুধবার সেনার তরফে জানানো হয়েছে, ‘ভোর ৪টে ৩৫ মিনিট নাগাদ সেনা ছাউনির ভিতরে গুলিচালনার ঘটনাটি ঘটে। ছাউনির ‘ক্যুইক রিঅ্যাকশন টিম’কে মোতায়েন করা হয়। গোটা এলাকা ঘিরে ফেলে তল্লাশি অভিযান শুরু হয়েছে। চার জনের মৃত্যু হয়েছে।’ ভাটিন্ডার এসএসপি গুলনীত খুরানা জানিয়েছেন, প্রাথমিক ভাবে অনুমান করা হচ্ছে, কোনও সেনা জওয়ান গুলি চালিয়েছেন। তাতেই গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বাকিরা। আদতে এ ঘটনা কোনো সেনা জওয়ানের নাকি, কোনো জঙ্গি হামলা সেটা খতিয়ে দেখছে বলে জানিয়েছে সেনা কর্তারা।
মেয়াদের আগেই জেল থেকে ছাড়া পেয়েছেন প্রাক্তন ক্রিকেটার তথা রাজনীতিবিদ নভজ্যোত সিং সিধু (Navjyot Singh Sidhu)। তিন দশকের পুরনো মামলায় এক বছরের জেল হয়েছিল পঞ্জাব কংগ্রেসের (Punjab Congress) প্রাক্তন সভাপতির। কিন্তু শনিবার জেল থেকে ছাড়া পেয়েছেন সিধু। এবার ফের জাতীয় রাজনীতিতে সক্রিয় হতে বৃহস্পতিবার দিল্লিতে রাহুল গান্ধী এবং কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়ঙ্কা গান্ধীর সঙ্গে দেখা করেন নভজ্যোত সিং সিধু।
Met my Mentor Rahul ji and Friend, Philosopher, Guide Priyanka ji in New Delhi Today.
— Navjot Singh Sidhu (@sherryontopp) April 6, 2023
You can Jail me , Intimidate me, Block all my financial accounts but My commitment for Punjab and My Leaders will neither flinch nor back an inch !! pic.twitter.com/9EiRwE5AnP
বৈঠক শেষে প্রাক্তন ক্রিকেটার জানান, "রাহুল তাঁর ‘মেন্টর’ আর প্রিয়াঙ্কা ‘ফ্রেন্ড, ফিলোজ়ফার, গাইড’।" কংগ্রেস নেতা বলেন, 'পঞ্জাব এবং প্রদেশ নেতাদের প্রতি তার দায়বদ্ধতার হেরফের হবে না।'
১৯৮৮-র এক মামলায় জেল খাটছিলেন তিনি। কিন্তু কয়েদি হিসেবে ভাল আচরণের জন্য দশ মাসের মাথায় মুক্তি পান প্রাক্তন ক্রিকেটার। বৃহস্পতিবার রাহুলের সঙ্গে দেখা করার পর সিধু একটি ছবি টুইটা করেন। তিনি লেখেন, 'আমার মেন্টর রাহুলজি এবং বন্ধু, দার্শনিক, পথপ্রদর্শক প্রিয়াঙ্কাজির সঙ্গে দেখা করলাম। আমায় জেলে পাঠাতে পারেন, ভয় দেখাতে পারেন, আমার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ব্লক করে দিতে পারেন, কিন্তু পঞ্জাব এবং প্রদেশ নেতাদের প্রতি দায়বদ্ধতা এক ইঞ্চিও হেরফের হবে না।'