অনেকক্ষণ ধরেই প্ল্যাটফর্মের (Platfrom) এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ঘোরাঘুরি করছিলেন এক ব্যক্তি। বাকি যাত্রীরা কেউ গল্পে মগ্ন, আবার কেউ মোবাইলে ব্যস্ত। ওই ব্যক্তি মাঝে মাঝে উঁকি মারছিলেন ট্রেন (Train) আসছে কিনা দেখার জন্য। তাঁর পাশে ছিলেন এক মহিলা যাত্রী। কিন্তু ওই ব্যক্তির আনমনা ভাব দেখে বোঝার উপায় ছিল না তিনি কী করতে চলেছেন।
ট্রেন স্টেশনে ঢুকতেই সকলে চমকে গেলেন। প্ল্যাটফর্মের মধ্যে ট্রেন যখন ঢোকে ওই ব্যক্তি লাফ দিয়ে ট্রেনের সামনে শুয়ে পড়েন। পাশে থাকা মহিলা অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকেন। আর বাকিরা চিৎকার শুরু করেন। ততক্ষণে যা ঘটার ঘটে যায়। কাটা পড়ে মৃত্যু হয় ব্যক্তিটির।
ওই ব্যক্তির উপর দিয়ে ট্রেনটি চলে যায়। চোখের সামনে এক ব্যক্তিকে লাইনে ঝাঁপ দিতে দেখেও অসহায়ের মতো দাঁড়িয়ে থাকা ছাড়া কিছু করার ছিল না সহযাত্রীদের। ঘটনাটি মুম্বইয়ের ভিলে পার্লে স্টেশনের। পুরো ঘটনাটির ভিডিও ধরা পড়েছে সিসিটিভিতে।
জানা গিয়েছে, আত্মঘাতী ওই ব্যক্তি রেলের চিফ লোকো ইনস্পেক্টর পদে কর্মরত ছিলেন। এখন প্রশ্ন কেন তিনি আত্মহত্যা করলেন? এর পিছনে কাজ সংক্রান্ত কোনও কারণ রয়েছে কিনা তাও খতিয়ে দেখছে পুলিস।
সদিচ্ছার কাছে বয়স কোনও বাধা নয়। আর সেটাই আরেকবার প্রমাণ করলেন ৮০ বছরে এক বৃদ্ধা। ম্যারাথনে (Tata Mumbai Marathon) অংশ নিয়ে তাক লাগালেন মুম্বইয়ের (Mumbai) এক বৃদ্ধা (Old Woman)। রবিবার সমাজের নানা সম্প্রদায়ের মানুষ টাটা মুম্বই ম্যারাথনে অংশ নিয়েছিলেন। কিন্তু 'শো-স্টপার' হয়ে দাঁড়ান অশীতিপর এই বৃদ্ধা। বয়সকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছেন তিনি। তাও আবার শাড়ি (Saree) পরে। মহিলার এই অদম্য ইচ্ছাশক্তি দেখে সকলেই মুগ্ধ।
বৃদ্ধার নাতনি, ডিম্পল মেহতা ফার্নান্দেস দিদার ম্যারাথনে অংশ নেওয়ার একটি ভিডিও শেয়ার করেন ইনস্টাগ্রামে। ভিডিওয়, ভারতী নামের ৮০ বছর বয়সী মহিলাকে শাড়ি এবং স্নিকার পরে একগাল হাসি নিয়ে ম্যারাথন দৌড়তে দেখা গিয়েছে। পাশাপাশি তাঁর হাতে দেখা যায় দেশের পতাকা। তিনি ৫১ মিনিটে ৪.২ কিমি পথ অতিক্রম করেছেন।
ভিডিওর ক্যাপশনে লেখা, "আমার ৮০ বছর বয়সী দিদার নিছক ইচ্ছাশক্তি এবং সাহসের দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছি। এই বয়সেও তিনি এই রবিবার ম্যারাথনে দৌড়ন।" ক্লিপটিতে সেই মহিলার একটি সাক্ষাৎকারও রয়েছে। যেখানে তিনি বলেন, 'প্রতিদিন ম্যারাথনের জন্য অনুশীলন করেছেন এবং এই ইভেন্টে তিনি পঞ্চমবার অংশ নিলেন।' যখন জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, কেন তিনি দৌড়ের সময় তেরঙা বহন করছিলেন, উত্তরে জানান, 'একজন ভারতীয় হিসাবে গর্বিত। লোকে তাঁর জাতীয় পরিচয় সম্পর্কে জানুক, তাই আমি জাতীয় পতাকা হাতে দৌড়নোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি।' ভারতী দেবী যুব প্রজন্মকে সুস্বাস্থ্যের জন্য দৌড়ানোর পরামর্শ দিয়েছেন।
এই ভিডিও নেটমাধ্যমে ঝড় তুলেছে। বৃদ্ধার এমন ভিডিও দেখে মুগ্ধ নেটিজেনরা। ফিটনেস ধরে রাখতে তাঁর এই অধ্যাবসায় এবং এমন এনার্জি লেভেলকে কুর্নিশ জানান তাঁরা। একজন লিখেছেন, 'ওঁকে দৌড়তে দেখে এত ভালো লাগল। বয়স সত্যিই শুধু একটা সংখ্যা।' আর এক জন লেখেন, 'তারকা।'
ভালোবাসার (Love) মানুষের কাছে প্রেম নিবেদন (Proposal) করতে মানুষ কত রকমের কত উপায়ই না খুঁজে বের করে। অভিনব ভাবনাতে কাছের মানুষকে নিজের মনের কথা জানাতে এগিয়ে যান। কেউ হয়ত ১০১টি গোলাপের তোড়া নিয়ে আসে প্রেমিকার জন্য, কেউবা একগুচ্ছ বেলুনের মধ্যে প্রিয়জনের নাম লিখে বা অন্য কোনও উপায়ে। তবে এবারের ঘটনা আরেকটু ভিন্ন।
মাঝ আকাশে এয়ার ইন্ডিয়ার (Air India) মুম্বইগামী বিমানে প্রেমিকাকে সকলের সামনে বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে চমকে দিলেন প্রেমিক। অরে সেই আবেগঘন মুহূর্তের ভিডিও ক্যামেরাবন্দি করেছেন একজন বিমানসেবিকা। ৫১ সেকেন্ডের এই ভিডিও ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়। এমন রোমান্টিক প্রেম নিবেদন দেখে হৈহৈ পড়ে যায় নেটপাড়ায়। ফুলের তোড়া এবং পোস্টার হাতে দেখা যায় প্রেমিককে। এরপর হাঁটু মুড়ে বসে প্রেমিকার হাতে পরিয়ে দেন একটি রিং। প্রেমিকাও বিয়ের প্রস্তাবে ‘হ্যাঁ’ সম্মতি দেন।
हवा में परवान चढ़ा प्यार... शख़्स ने अपनी मंगेतर को फ़्लाइट में किया प्रपोज़, एयर इंडिया ने की मदद. #propose #fiancee #AirIndia pic.twitter.com/bYsy5KILTF
— Shivaji Dubey (@Shivaji_Dube) January 12, 2023
ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, চুপিসারে পিছন থেকে এসে যুবক নিজের প্রেয়সীকে চমকে দেন। প্রেমিককে দেখে ওই যুবতীও আনন্দে ভেসে যান। নিজের আসন ছেড়ে উঠে আসেন। এরপর পোস্টার, ফুল এবং আংটি দিয়ে হাঁটু মুড়ে তাঁকে বিয়ের প্রস্তাব দেন তাঁর প্রেমিক। ওই যুবতী প্রেমের প্রস্তাব গ্রহণ করার পর একে অপরকে আলিঙ্গন করতেই হাততালি দিয়ে ওই যুগলের জন্য উল্লাস করতে দেখা যায় বাকিদের। তবে ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি সিএন পোর্টাল।
২৮ কোটি টাকার কোকেন-সহ (Drug Smuggling) এক ব্যক্তি গ্রেফতার মুম্বই বিমানবন্দরে (Mumbai Airport)। সংবাদ সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, এক ব্যাগের নীচে লুকিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল ওই মাদক। সেই যাত্রীর কাছ থেকে প্রায় ৩ কেজি মাদক উদ্ধার করেছে আবগারি দফতর। পুলিস সূত্রে খবর, যে ব্যাগে করে কোকেন (Cocaine) নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল, সেই ব্যাগে বেশ কয়েকটি স্তর ছিল। তার নীচে এমন ভাবে লুকিয়ে ওই কোকেন নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল যে, সন্দেহজনক লাগেনি। কিন্তু আবগারি দফতরের কাছে খবর ছিল, কোকেন পাচার হচ্ছে। তারপরই ওই যাত্রীকে মাদক-সহ গ্রেফতার করা হয়।
পুলিস জানিয়েছে গ্রেফতার হওয় ওই যাত্রীর দাবি, তাঁকে ফাঁসানো হয়েছে। এক ব্যক্তির সঙ্গে নেটমাধ্যমে তাঁর আলাপ হয়। তিনিই তাঁকে ব্যাগটি দিয়েছিলেন। যাত্রীর দাবি মতো পুলিস ওই ব্যক্তির সম্পর্কে তথ্য জোগাড়ের চেষ্টা চালাচ্ছে। গত সপ্তাহেও মুম্বই বিমানবন্দর থেকে ৪৭ কোটি টাকার মাদক বাজেয়াপ্ত হয়েছিল। সেই ঘটনায় দুই যাত্রীকে গ্রেফতার করে পুলিস। দুই যাত্রীর কাছ থেকে প্রায় ৫ কেজি মতো হেরোইন এবং ২ কেজি কোকেন উদ্ধার হয়েছিল।
দুর্ঘটনার (Rishabh Panth Accident) পর এক সপ্তাহ কেটেছে। দেহরাদুন থেকে মুম্বইতে (Mumbai Hopsital) স্থানান্তরিত হয়েছে ঋষভ পন্থের চিকিৎসা। ভারতীয় এই ব্যাটার-উইকেট রক্ষকের চিকিৎসার দায়িত্ব নিয়েছে বিসিসিআই (BCCI)। এবার মুম্বইয়ের এক হাসপাতালে ঋষভের লিগামেন্টের অস্ত্রোপচার হয়েছে। হাসপাতাল সূত্রে খবর, শুক্রবার ডাক্তার দীনশ পার্দিওয়ালা ও তাঁর দল এই সার্জারি করেছেন। জানা গিয়েছে, ডাক্তার পার্দিওয়ালা সরাসরি বোর্ডের সঙ্গে যুক্ত চিকিৎসক এবং ক্রিকেটারদের ফিটনেস সম্বন্ধে অবগত। তাঁর অধীনেই চিকিৎসাধীন পন্থ।
প্রায় ৩ ঘণ্টা ধরে অস্ত্রোপচার হয় ব্যাটার-উইকেট রক্ষকের। তবে এখনও সুস্থ হয়ে তাঁর মাঠে নামতে দীর্ঘ দিন সময় লাগবে। এ প্রসঙ্গে উল্লেখ্য, গাড়ি দুর্ঘটনার পরে প্রথমে দেহরাদুনের ম্যাক্স হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন পন্থ। কিন্তু সেখানে রেখে তাঁকে চিকিৎসা করাতে চায়নি বিসিসিআই। এয়ার অ্যাম্বুল্যান্সে মুম্বইয়ে নিয়ে যাওয়া হয় পন্থকে।
এয়ার ইন্ডিয়ার (Air India) বিমানে বয়স্কা সহ-যাত্রীর গায়ে প্রস্রাব করার ঘটনায় নয়া মোড়। ঘটনায় অভিযুক্ত পলাতক মুম্বই (Mumbai) নিবাসী শঙ্কর মিশ্রকে (Shankar Mishra) বেঙ্গালুরু (Bengaluru) থেকে গ্রেফতার (arrested) করল দিল্লি পুলিস (Delhi Police)। বেশ কয়েকদিন পলাতক থাকার পর অবশেষে পুলিসি জালে ধরা পড়লেন তিনি। শঙ্করকে গ্রেফতার করার জন্য তাঁর নামে লুক আউট নোটিস জারি করা হয়েছিল। তিনি যাতে বিদেশে পালিয়ে যেতে না পারেন, তার জন্য দেশের বিভিন্ন বিমানবন্দরে নজরদারি বাড়ানো হয়েছিল।
সূত্র মারফত খবর, অভিযুক্ত শঙ্কর মিশ্র বেঙ্গালুরুতে একটি হোম-স্টেতে আশ্রয় নিয়েছিলেন। দিল্লি পুলিস, মুম্বই এবং বেঙ্গালুরুতে অভিযান চালাচ্ছিল। কারণ এই দুটি শহরেই তাঁর অফিস রয়েছে এবং তিনি প্রায়শই এই শহর দুটিতে ভ্রমণ করতেন। শেষমেশ দিল্লি পুলিসের একটি দল তাঁর অবস্থান জানতে পেরে সেখানে হানা দেয়।
উল্লেখ্য, শঙ্কর মিশ্র নভেম্বরে এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে এক বৃদ্ধা যাত্রীর উপর প্রস্রাব করেছিলেন। অভিযোগ, নভেম্বরে নিউ ইয়র্ক- দিল্লি বিমানে তিনি বিজনেস ক্লাসে নিজের প্যান্টের চেন খুলে এক মহিলার উপর প্রস্রাব করেন। এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই তাঁর বিরুদ্ধে নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয়। তাঁকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করে তাঁর সংস্থা ওয়েলস ফার্গো। ওই সংস্থা জানিয়েছে, শঙ্কর মিশ্রের উপর ওঠা অভিযোগ 'অত্যন্ত বিরক্তিকর'।
শুক্রবার সন্ধ্যায় কোম্পানিটির পক্ষ থেকে প্রকাশিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, "ওয়েলস ফার্গো কর্মীদের পেশাদার এবং ব্যক্তিগত আচরণের সর্বোচ্চ মান ধরে রাখে এবং এই অভিযোগুলিকে আমরা অত্যন্ত বিরক্তিকর বলে মনে করি। ওই ব্যক্তিকে ওয়েলস ফার্গো বরখাস্ত করেছে।" শঙ্কর মিশ্র যখন নিখোঁজ ছিল, তখন তাঁর বিরুদ্ধে লুক আউট নোটিস জারি করা হয়েছিল। এয়ার ইন্ডিয়া শঙ্কর মিশ্রকে ৩০ দিন তাদের সংস্থার বিমানে ওঠার উপর নিষোজ্ঞা আরোপ করেছে। যদিও শঙ্কর মিশ্রের বাবা দাবি করেছেন, তাঁর ছেলেকে ব্ল্যাকমেল করার জন্য এ কাজ করা হয়েছে।
মৃত্যুমুখ থেকে বেঁচেছেন ভারতীয় ক্রিকেটার ঋষভ পন্থ (Rishabh Panth Accident)। ৩০ ডিসেম্বর ভোরে দিল্লি থেকে উত্তরাখন্ডে (Delhi to Uttarakhand) নিজের বাড়ি ফেরার পথে গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়েন তিনি। নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি ডিভাইডারে ধাক্কা মারে। গাড়িতে আগুন ধরে যায়। কোনওভাবে প্রাণে রক্ষা পান ঋষভ। দেরাদুনের ম্যাক্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন পন্থ। অসংখ্য অনুরাগী হাসপাতালের সামনে ভিড় জমিয়েছেন তাঁদের প্রিয় ক্রিকেটারের শারীরিক অবস্থা কেমন তা জানতে।
কেউ কেউ দেখা করতে হাসপাতালের ভিতর প্রবেশ করছেন। এর ফলে যেমন বিশ্রাম নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন না ক্রিকেটার, তেমনই তাঁর সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কাও তৈরি হয়েছে। পন্থের পরিবারের পক্ষ থেকে ভক্তদের অনুরোধ করা হলেও ভিড় কমার কোনও লক্ষণ নেই। সেকারণে পরিস্থিতি সামাল দিতে তাঁকে আইসিইউ থেকে প্রাইভেট স্যুইটে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে মুম্বই। এমনটাই দিল্লি ক্রিকেট সংস্থার কর্তা শ্যাম শর্মা জানান সংবাদমাধ্যমকে।
এ বিষয়ে শ্যাম জানিয়েছেন, 'সংক্রমণের আশঙ্কা থাকায় আমরা ঋষভ পন্থের পরিবার ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বলে ওকে প্রাইভেট স্যুইটে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করেছি। ও এখন ভাল আছে। ও দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবে। বুধবারই মুম্বই নিয়ে যাওয়া হবে। বাকি চিকিৎসা হবে ওখানেই।'
এর ঠিক কিছুদিন আগে শ্যাম শর্মা জানিয়েছিলেন, “সংক্রমণের ভয়ে আমরা পন্থের পরিবার ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছিলাম যাতে পন্থকে আলাদা কেবিনে স্থানান্তরিত করা হয়। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সেটা করেছেন। ও এখন ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠছে।” কিন্তু চিকিৎসকরা বলছেন, নির্ধারিত সময়ের পরেও অনেকে পন্থকে দেখতে আসছেন।
এর ফলে তাঁর বিশ্রামে ব্যাঘাত ঘটছে। দুর্ঘটনার ফলে যে চোট পেয়েছে, তার ফলে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় এখনও যন্ত্রণা। এরই মধ্যে ওকে বিভিন্ন লোকের সঙ্গে কথা বলতে হচ্ছে। এর ফলে ওর শারীরিক শক্তিক্ষয় হচ্ছে যা দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠার পক্ষে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। ঋষভের বিশ্রামের জন্যই স্থানান্তর করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য,সম্প্রতি পন্থকে দেখতে হাসপাতালে গিয়েছিলেন অভিনেতা অনিল কাপুর ও অনুপম খের। উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামিও হাসপাতালে যান। এছাড়া প্রতিনিয়ত কেউ না কেউ পন্থকে দেখতে উপস্থিত হচ্ছেন।
২৬/১১ হামলার স্মৃতি এখনও ভোলেননি দেশবাসী। একদশক পর ফের ফিরল মুম্বই হামলার আতঙ্ক (2008 Mumbai attacks)। আজমল কাসভদের কায়দায় ফের সাগর পেরিয়ে ভারতীয় ভূখণ্ডে পাকিস্তানি অস্ত্র বোঝাই বোট। উদ্ধার করা হয় বিপুল অস্ত্র সমেত বোট। ধৃত ১০ জন সন্দেহভাজন। গুজরাট এটিএস ও ইন্ডিয়ান কোস্ট গার্ড-এর যৌথ অভিযানে এটি সফল হয়। ধৃত সন্দেহভাজন ১০ জনই পাকিস্তানি বলে অনুমান। এছাড়া উদ্ধার করা হয়েছে বিপুল অর্থের মাদক। কোথায় হামলার ছক কষেছিল, হামলার চেষ্টার নেপথ্যে কারা, তদন্তে নেমেছে গোয়েন্দা সংস্থা।
২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর মুম্বই হামলার সেই ভয়ঙ্কর স্মৃতি। করাচি থেকে জলপথে মুম্বইয়ে পা রেখেছিল আজমল কাসভ সহ ১০ লস্কর জঙ্গি। প্রথমে ছত্রপতি শিবাজি টার্মিনাস রেল স্টেশনে হামলা চালায় তারা। এরপর এক এক করে কামা হাসপাতাল, লিওপল্ড ক্যাফে, তাজ হোটেল, ওবেরয় ট্রাইডেন্ট, নরিম্যান হাউসে হামলা চলে। সন্ত্রাসী হামলায় ১৬৪ জন প্রাণ হারান। কমপক্ষে ৩০৮ জন আহত হন। ঘটনার পরে স্বীকার করেছে যে, পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থা ইন্টার-সার্ভিসেস ইন্টেলিগেন্স (আইএসআই)-এর মদতে এই হামলা চলে। সারা বিশ্বে এই ঘটনা তীব্রভাবে নিন্দিত হয়।
উল্লেখ্য, ২৬/১১ হামলার পর সরকার ও প্রশাসন সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে কঠোরতা বাড়ায়। প্রতিটি স্তরে ক্রমবর্ধমান কঠোরতার কারণে, গত ১৪ বছরে এমন হামলার ঘটনা ঘটেনি। পাকিস্তানি সন্ত্রাসবাদীরা হামলা করলে তাদের জবাব দেওয়া হচ্ছে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক এয়ার স্ট্রাইক (Air Strike) দিয়ে। কিন্তু ফের যে বড়সড় হামলার ছক কষছে তা স্পষ্ট।
মুম্বাইয়ের (Mumbai) মেরিন ড্রাইভের গারওয়ার ক্লাবে রবিরাতে সকলে মেতে উঠেছিলেন কাতার বিশ্বকাপের (FIFA World Cup) আনন্দে। কিন্তু মুহূর্তেই সেই আনন্দ পরিণত হল শোকে। রাত পৌনে ১১টা নাগাদ সবাই খেলা দেখতে ব্যস্ত। সেই সময় ছ’তলার সিঁড়ির রেলিং গলে নীচে পড়ে মারা (death) যায় ৩ বছরের হৃদয়াংশ রাঠৌর।
রবিবার ফ্রান্স ও আর্জেন্টিনার ফাইনাল ম্যাচ চলছিল। সকলেই উত্তেজিত মেসির হাতে কাপ দেখার জন্য। জানা গিয়েছে, ওই ক্লাবের সহসভাপতি রাজ পুরোহিত ক্লাবের ৪০০ সদস্যের জন্য সাততলায় জায়েন্ট স্ক্রিন বসান। উল্লেখ্য, রাজ পুরোহিত একজন বিজেপি নেতাও। সকলে সেদিন ম্যাচের আনন্দ উপভোগ করছিলেন। তখনই শুনতে পান ভারী কিছু পড়ার শব্দ। সকলে দৌড়ে যান। গিয়ে দেখেন নীচে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে ৩ বছরের শিশুটি। দ্রুত তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকরা হৃদয়াংশকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।
পুলিস সূত্রে খবর, হৃদয়াংশ তার বাবা-মা এবং দিদির সঙ্গে মেরিন ড্রাইভের কাছে ওই ক্লাবে গিয়েছিল। বছর এগারোর একটি ছেলের সঙ্গে ছ’তলায় ওয়াশরুমে গিয়েছিল হৃদয়াংশ। সেখান থেকে ফেরার সময় পা পিছলে সিঁড়ির রেলিং গলে পড়ে যায়। আওয়াজ পেয়ে ক্লাবের নিরাপত্তারক্ষীরা ছুটে আসে। তারপর হৈচৈ পড়ে যায়।
হৃদয়াংশের বাবা অবিনাশ ক্লাব কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ তুলেছেন। শিশুটির এক আত্মীয়ের অভিযোগ, সিঁড়ির রেলিং কাচ দিয়ে ঘেরা ছিল। কিন্তু রেলিংয়ের একটা জায়গায় কাচ ভাঙা ছিল। সে জায়গাটা ফাঁকা ছিল। খেলা দেখানোর আয়োজনের আগে এই জায়গাটি ঠিক করা উচিত ছিল বলে দাবি শিশুটির আত্মীয়ের। জায়গাটি ঠিক থাকলে এই দুর্ঘটনা ঘটত না বলে অভিযোগ।
মেরিন ড্রাইভ থানার পরিদর্শক সন্তোষ আভাদ বলেন, "দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যুর একটি মামলা নথিভুক্ত করা হয়েছে। এখনও অবধি ক্লাবের বিরুদ্ধে কোনও অবহেলার মামলা দায়ের করা হয়নি। আরও তদন্ত চলছে। মাথায় আঘাতের পরে চিকিৎসা চলাকালীন ছেলেটির মৃত্যু হয়েছে। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের জেরে মৃত্যু হয়েছে। রাত ২ টোর দিকে মারা যায়। ছেলেটির বাবার বক্তব্য রেকর্ড করা হয়েছে।"
লোন অ্যাপ প্রতারণা (Loan App Fraud) চক্রের মাস্টারমাইন্ড এক মহিলাকে মুম্বই থেকে গ্রেফতার করেছে কলকাতা পুলিস (Kolkata Police)। গত ৬ মাস দুবাইতে ছিলেন সোনিয়া খারতমল নামে ওই অভিযুক্ত, আদতে তিনি মহারাষ্ট্রের বাসিন্দা। কলকাতা পুলিসের (kolkata Police) সাইবার শাখার (Cyber Crime) অনুরোধে তাঁর বিরুদ্ধে লুকআউট নোটিস জারি করেছিল মুম্বই পুলিস। বোনের বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে দুবাই থেকে মুম্বই নামতেই ১৬ ডিসেম্বর তাঁকে গ্রেফতার করে কলকাতা পুলিস। আন্ধেরির এক আদালতে পেশ করে ট্রানজিট রিমান্ডে তাঁকে কলকাতা নিওয়ে আসা হবে।
জানা গিয়েছে, চলতি মাসের জুনে এক প্রতারিতর অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নামে কলকাতা পুলিসের সাইবার ক্রাইম শাখা। জানা গিয়েছে, লোন অ্যাপ প্রতারণা চক্রের শিকার ওই ব্যক্তিকে হুমকি দিয়ে টাকা নেওয়ার অভিযোগ ওঠে। লোন অ্যাপের মাধ্যমে অভিযোগকারীর ফোনের একাধিক তথ্য প্রতারণা চক্রের হাতে পৌঁছে যায়। অর্থ না দিলে সেই তথ্য প্রকাশ করে দেওয়া হবে। এই হুমকি চলতে থাকে। তারপরেই কলকাতা পুলিসের সাইবার ক্রাইম শাখার দ্বারস্থ হয়েছিলেন প্রতারিত ব্যক্তি।
অভিযোগের তদন্ত নেমে এক বড় প্রতারণা চক্রের হদিশ পায় কলকাতা পুলিস। বাংলা, অন্ধ্রপ্রদেশ, তামিলনাড়ু, মহারাষ্ট্র-সহ দেশের একাধিক রাজ্য থেকে থেকে ৮ জনকে গ্রেফতার করে লালবাজারের সাইবার ক্রাইম শাখা। তারপরেই উঠে আসে সোনিয়ার নাম।
সুলভ শৌচালয়ে টাকা দেওয়া নিয়ে শুরু ঝামেলা। তার জেরে খুন (Murder) হতে হল প্রস্রাব করতে আসা এক যুবককে। খুনের অভিযোগ উঠল শৌচালয় ম্যানেজারের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি বুধবার গভীর রাতে মুম্বইয়ের (Mumbai) দাদর এলাকার। পুলিস সূত্রে খবর, ইতিমধ্যে বিশ্বজিৎ নামে ওই অভিযুক্ত শৌচালয় ম্যানেজারকে গ্রেফতার (Arrest) করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, নিহত যুবকের নাম রাহুল পওয়ার। এই ঘটনার পিছনে সঠিক কী কারণ তা তদন্ত করছে মুম্বই পুলিস।
জানা গিয়েছে, দাদর বাসস্ট্যান্ডের সামনে এক সুলভ শৌচালয়ের এই ঘটনা। ঘটনার দিন গভীর রাতে রাহুল প্রস্রাব করতে যান। সেসময় বিশ্বজিৎ সেখানকার দেখভালের দায়িত্বে ছিলেন। প্রস্রাব করে টাকা না দিয়ে বেরিয়ে যেতে চান ওই যুবক। তখন বিশ্বজিৎ তাঁকে আটকে, টাকা মিটিয়ে যেতে বলেন। দু’জনের মধ্যে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় শুরু হয়।
অভিযুক্ত বিশ্বজিতের দাবি, 'রাহুল বিতণ্ডা চলাকালীন হঠাৎ পকেট থেকে ছুরি বের করে আঘাতের হুমকি দেন। এরপর আক্রমণের চেষ্টাও করেন। তখন তিনিও প্রাণ বাঁচাতে একটি কাঠের রড দিয়ে রাহুলের মাথায় আঘাত করেন। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় ওই যুবকের।'
উল্লেখ্য, গোটা ঘটনায় কার ভূমিকা অপরাধযোগ্য, তদন্ত করে দেখছে মাটুঙ্গা থানার পুলিস।
দিন কয়েক আগেই খবর রটে সম্পত্তিগত বিবাদের কারণে ছেলের হাতে খুন হিন্দি ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী (TV Actress) বীণা কাপুর। অভিনেত্রীর এক সহ-অভিনেত্রীর করা পোস্ট থেকে চাউর হয়েছিল এই হত্যাকাণ্ডের (Murder) খবর। ১৫ কোটি টাকার সম্পত্তির লোভে বেসবল দিয়তে মাথায় মেরে মাকে খুন করেছে ছেলে। তারপর মুম্বই (Mumbai) শহর থেকে অনেক দূরে মাথেরানের জঙ্গল দেহ ফেলে আসে অভিনেত্রীর ছেলে এবং এক সহযোগী। এই খবর প্রকাশ্যে আসতেই নড়েচড়ে বসে মুম্বই পুলিস।
কিন্তু পুলিসের তদন্ত যখন মাঝপথে তখন একেবারে বিস্মিত বাণিজ্য নগরী। জানা গিয়েছে, যে অভিনেত্রীর হত্যার খবর রটেছিল, তিনি দিব্য বেঁচে আছেন। এমনকি যে ছেলের বিরুদ্ধে মাকে পিটিয়ে 'খুনের' অভিযোগ, তাঁকে নিয়ে থানায় পৌঁছন অভিনেত্রী। এমনকি, তাঁর মৃত্যুর ভুয়ো খবর রটানোর জন্য এফআইআর দায়ের করেন প্রবীণ অভিনেত্রী বীণা কাপুর।
এক সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন, 'বীণা কাপুর নামে যিনি খুন হয়েছেন, আমি সেই মহিলা নই। নাম ও পদবি এক হওয়ার কারণে এই বিভ্রান্তি। আমি গোরেগাঁওয়ের বাসিন্দা, জুহুতে থাকি না।' পাশাপাশি অভিনেত্রীর ছেলে জানান, এই খবর আমাকে মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত করেছে। তবে মুম্বই পুলিশ এই কঠিন সময়ে আমাদের সহযোগিতা করেছেন।'
অবিশ্বাস্য ঘটনা! সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) ইতিমধ্যেই ভাইরাল সেই ভিডিও (Viral Video)। যা দেখে অবাক নেট পাড়ার বাসিন্দারা। কি করে সম্ভব? সেই উত্তরই খুঁজে চলেছেন সকলে। ব্যস্ত রাস্তায় পারাপারের সময় এক বৃদ্ধকে একটি বাস ধাক্কা দেয়। বৃদ্ধ বাসের নিচে পড়ে যায়। বাসটিও পিষে দিয়ে এগিয়ে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে দেখা যায় ওই বৃদ্ধ বাসের পিছন থেকে বেড়িয়ে রাগান্বিত অবস্থায় গন্তব্যের দিকে যান। যা দেখে হতবাক পথচারীরাও। এই আশ্চৰ্যজনক ঘটনা ঘটে মুম্বইয়ে (Mumbai)।
জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার মুম্বইয়ের পওয়াইয়ের লেক সাইড কমপ্লেক্সের কাছে এভারেস্ট হাইটস বিল্ডিংয়ের বাইরে ঘটনাটি ঘটে। ঘটনার ভিডিওটি সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়েছে। ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, পাঞ্জাবি-পাজামা পরা এক বৃদ্ধ রাস্তা পার হওয়ার চেষ্টা করছেন। সেই সময়ই একটি বাস তাঁকে এসে ধাক্কা মারে। বাসের ধাক্কায় পড়ে যান তিনি। একেবারে পাল্টি খেয়ে বাসের নিচে চলে যান।
#WATCH | Elderly man's close shave in Powai area of Mumbai. The incident was captured on a CCTV camera.
— ANI (@ANI) December 15, 2022
(Source: viral video) pic.twitter.com/50LV4N2Pvk
এরপর তাঁর উপর দিয়েই গাড়ি চালিয়ে দেন বাসচালক। পথচারী এবং স্থানীয়দের চিৎকারে বাস চালক গাড়ি থামান। ওই বৃদ্ধ বেঁচে আছেন কিনা তা দেখার জন্য দরজা খুলে দেন। তখনই দেখা যায়, বৃদ্ধ হাত-পা ঝেড়ে, রগে গজগজ করতে করতে চলে যায়। উল্লেখ্য, ৪৭ সেকেন্ডের এই ভিডিও ইতিমধ্যে শোরগোল ফেলে দিয়েছে নেটদুনিয়ায়। যদিও এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি সিএন পোর্টাল।
ফোনে এনসিপি প্রধান শরদ পওয়ারকে খুনের হুমকি। মুম্বইয়ে তাঁর বাসভবনে ফোন করে তাঁকে গুলি করে খুনের হুমকি দেওয়া হয়েছে। কে বা কারা তাঁকে মারার হুমকি দিয়েছে, খতিয়ে দেখছে পুলিস। মুম্বই পুলিস জানিয়েছে, অজ্ঞাতপরিচয় ওই ব্যক্তি বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদকে হিন্দিতে হুমকি দিয়েছে। ফোন করেছিলেন যিনি, তাঁকে চিহ্নিত করা গিয়েছে। সে বিহারের বাসিন্দা, ওই ব্যক্তি আগেও পওয়ারকে একইভাবে ফোনে খুনের হুমকি দিয়েছিলেন। সেই সময় তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। তারপর সে মুক্তি পেয়েছে। পুলিস ফের একই অভিযোগে তাঁকে গ্রেফতার করবে।
এই হুমকি ফোনের অভিযোগ পেয়েই গামদেবী থানা একটি মামলা রুজু করে তদন্তের কাজ শুরু করে দিয়েছে।
সম্পত্তিগত বিবাদে ছেলের হাতে খুন হিন্দি ছোট পর্দার জনপ্রিয় মুখ বীণা কাপুর (Veena Kapoor)। বেসবলের ব্যাট দিয়ে মায়ের (Son killed Mother) মাথায় মেরে খুন করেছে ছেলে। প্রাথমিক তদন্তে এমনটাই জানতে পেরেছে মুম্বই পুলিস (Mumbai Police)। এই ঘটনায় হইচই পড়েছে গোটা বিনোদন জগতে (Entertainment Industry)। অভিনেত্রীর জুহুর বাড়িতেই এই নারকীয় ঘটনা ঘটেছে, তাঁর মৃত্যু সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য প্রকাশ্যে এনে দাবি বীণার সহ-অভিনেত্রী নীলু কোহলির।
এই খুনের ঘটনায় অভিনেত্রীর তাঁর ছেলে সচিন কাপুর ও বাড়ির এক পরিচারককে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করেছে পুলিস। অভিনেত্রীর দুই ছেলে, বড় ছেলে থাকেন আমেরিকায়। ছোট ছেলের সঙ্গেই থাকতেন বীণা। অভিনেত্রীর খুন নিয়ে নীলু কোহলি সামাজিক মাধ্যমে জানান, বেসবলের ব্যাট দিয়ে একের পর এক আঘাত করে খুন নিশ্চিত করে সচিন। তারপর দেহ লোপাট করতে মুম্বই থেকে ৯০ কিলোমিটার দূরে মাথেরান জঙ্গলে ফেলে দিয়ে আসেন অভিযুক্ত। ১২ কোটি টাকা মূল্যের এক জমির জন্য বিবাদের জেরে মাকে খুন করার কথা স্বীকার করেন তিনি।