Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

Hooghly

School: ভাগাড়ের মধ্যেই বাচ্চাদের স্কুল, মিড ডে মিল! অসহনীয় অবস্থায় ব্যান্ডেলের এক প্রাথমিক স্কুল

ভাগাড় পেরিয়ে স্কুল (school), বলা চলে ভগাড়ের মধ্যেই স্কুল। পচা দুর্গন্ধে টেকা দায়, তার মধ্যেই চলছে ছোটোদের স্কুল ও মিড ডে মিল (Mid day meal)। অভিযোগ জানানো হয়েছে একাধিক জায়গায়। তবে সুরাহার আশ্বাস দিয়েছেন স্থানীয় বিধায়ক (MLA)। কবে মিলবে সুরাহা জানা নেই কারও। এমনই ঘটনা হুগলির (Hooghly) ব্যান্ডেল বিদ্যামন্দির নিম্ন বুনিয়াদী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে।

এই বিদ্যালয়ের সামনেই আবর্জনার স্তুপ। দীর্ঘদিন ধরে নোংরা, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ, তবে তার মধ্যেই চলছে স্কুল। বৃষ্টি হলেই নোংরা জল রাস্তায় নেমে আসে, আবর্জনা থেকে দুর্গন্ধ ছড়ায়। এর মধ্যেই চলে বিদ্যালয়ের পঠন পাঠন থেকে মিড ডে মিল খাওয়া।অভিভাবকদের অভিযোগ, বাচ্চারা অনেক সময় অসুস্থ হয়ে পড়ছে। বিদ্যালয়ে তারা খেতে চায় না। ইতিমধ্যেই স্কুল ছাড়িয়ে বাচ্চাদের অন্য স্কুলে নিয়ে চলে যাবেন বলেও ঠিক করেছেন কয়েকজন। দীর্ঘদিন ধরে এই ধরনের আবর্জনার মধ্যেই চলছে স্কুলে পঠন পাঠন।

এই বিষয়ে প্রধান শিক্ষিকা সীমা বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, তাঁর স্কুলে প্রায় সাড়ে তিনশো বাচ্চা পড়ে। স্কুলে শিক্ষক শিক্ষিকা ১২ জন। শ্রেণীকক্ষের অভাব রয়েছে। স্কুলের সামনে জলা জমি রয়েছে, সেখানে আগাছায় ভরে থাকে। সাপের ভয় থাকে। কোনও সীমানা না থাকায় কয়েকবার চুরিও হয়েছে। স্কুলে বসানো হয়েছে সিসি ক্যামেরা। প্রশাসনকে জানানো হয়েছে যদি ভরাট করে দেওয়া হয় বাচ্চারা খেলতে পারে। কিন্তু সেটা করা হয়নি। পরে পঞ্চায়েত ও ব্লক প্রশাসন থেকে আবর্জনা ফেলে নিচু জমি ভরাট করবে বলা হয়। সেই কাজ তিন মাসে শেষ করার কথা ছিল। গরমের ছুটিতে কাজ শেষ হলে ভালো হত। কিন্তু না হওয়ায় সমস্যা হচ্ছে। এইরকম অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বিদ্যালয় চালানো যায় না।

চুঁচুড়ার বিধায়ক অসিত মজুমদার বলেন, 'জমিতে এই স্কুল খুবই নিচু জায়গায় অবস্থিত। এক সময় জলে ডুবে থাকত এই জমি। সরকারি খরচে নতুন ঘর তৈরি করে সেখানে স্কুল চালানো হচ্ছে। বাচ্চাদের খেলাধুলার পথ নেই। তবে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে স্কুল চলছে, সেটা আমি জানতাম না। এপর স্কুলে গিয়ে দেখব, তারপর যা ব্যবস্থা নেওয়ার নেব।" 

2 years ago
Dengue: হাওড়ার পর হুগলিতেও চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গি, চিন্তায় প্রশাসন

হুগলি জেলায় চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গি। বিশেষ করে পূজোর আগে শ্রীরামপুর, উত্তরপাড়ায় ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ‍্যা বাড়তে থাকায় চিন্তায় প্রশাসন। এই মুহূর্তে হুগলি জেলায় ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ‍্যা ৬৬৪ জন। জেলার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছে ১৩৮ জন। এই অবস্হায় উত্তরপাড়া, শ্রীরামপুর পুরসভার পক্ষ থেকে বিভিন্ন ওর্য়াডে মশা মারার তেল স্প্রে করা হচ্ছে। তবে উদ্বেগের বিষয় প্রতিদিন আক্রান্তের সংখ‍্যা বেড়ে চলেছে।

জেলা মুখ‍্য স্বাস্থ্য আধিকারিক রমা ভূইয়া জানান জেলার হাসপাতালগুলোতে ডেঙ্গি টেস্ট বাড়ানো হয়েছে। যাতে সঠিক সময় চিকিৎসা করা যায়। জেলায় ডেঙ্গি আক্রান্ত রোগী বেশি উত্তরপাড়ায়, কাইনাইপুর এলাকায় আক্রান্ত থাকলেও হাসপাতালে ভর্তি নেই কোনও রোগী। শহরতলিতে রোগী ভর্তি ৮০ জন ও গ্রামীণ এলাকায় ৫৮ জন। তবে গুরতর অবস্থায় রয়েছেন ২ জন। হুগলি জেলা পরিষদের স্বাস্থ্য দফতরের আধিকারিক জানান আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। মানুষ একটু সতর্ক ও সাবধান হলেই নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।

ডেঙ্গিতে হাওড়া শহরাঞ্চলে চলতি বছরে ইতিমধ্যেই চার জনের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। প্রথমে হাওড়া কর্পোরেশন এলাকায় দুজনের মৃত্যু হয়। তারপরে চলতি সপ্তাহেই বালি পৌরসভা এলাকায় একজন ইঞ্জিনিয়ার ও এক শিশুর মৃত্যু হয়। আগের থেকেই ডেঙ্গির বিষয়ে উদ্বিগ্ন প্রশাসন। বালি বা হাওড়ায় ক্রমে বাড়ছে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা। পরিস্থিতি নিয়ে চিন্তিত প্রশাসন। তবে ডেঙ্গির প্রকোপ আটকাতে হাওড়া কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়।

যেমন- মশার তেল স্প্রে করার জন্য ২০০ জন স্প্রে ম্যান নিয়োগ করা হয়। বিভিন্ন নর্দমায় লক্ষ লক্ষ গাপ্পি মাছ ছাড়া হয়, যাতে সেই মাছ লার্ভা খেয়ে নেয়। এলাকায় এলাকায় ব্লিচিং ছড়ানো, বা সাফাইয়ের কাজের ওপর জোর দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে সচেতনতা মূলক প্রচারের কাজও করা হয়। সেই সঙ্গে কর্পোরেশনের প্রশাসক মণ্ডলীর চেয়ারম্যান, কমিশনার সহ প্রশাসক মণ্ডলীর সদস্যরা বিভিন্ন এলাকায় রুটিন ভিজিটও করছেন। ইতিমধ্যেই কখনো উত্তর হাওড়া, কখনো বেলগাছিয়া এলাকা, শিয়ালডাঙ্গা এলাকায় প্রশাসনের কর্তারা সেই রুটিন ভিজিট করেছেন সকালের দিকে। 

এদিকে চলতি সপ্তাহে বেলুড়ে ইঞ্জিনিয়ারের মৃত্যুর পরেরদিন অর্থাৎ বুধবার বালি রবীন্দ্র ভবনে জরুরি ভিত্তিক মিটিং করেন পুর ও নগর উন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। মিটিংয়ে ছিলেন জেলা প্রশাসনের কর্তারা। আলোচনা শেষে ফিরহাদ বলেন যেভাবে ডেঙ্গি বাড়ছে তা নিয়ে তাঁরা চিন্তিত। তিনি বলেন, তিনি বালিতে মিটিংয়ে আসার আগের দিন বালিতে একজন মারা গেছেন। এলাকার মানুষের অভিযোগ তিনি জানতে পেরে ডেঙ্গি নিয়ে সামগ্রিক হালহকিকত  নিয়েই তাঁরা সেই বৈঠক করেন এবং যে সমস্ত জায়গায় খামতি আছে সে বিষয়ে পরামর্শ দেন। তবে প্রশাসন প্রয়োজনে কড়া ব্যবস্থা নিতে পারে বলে তিনি জানান।

বুধবার তিনি মিটিং সেরে যাওয়ার পর বৃহস্পতিবার বেলুড়েরই একটি পরিবারের ছয় মাসের এক শিশুর কলকাতা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ডেঙ্গিতে মৃত্যু হয়। এক সপ্তাহে দুই মৃত্যুতে স্বাভাবিকভাবেই আতঙ্কিত গোটা এলাকার মানুষ। জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে এখনও পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুসারে গত জানুয়ারি মাস থেকে এখনো পর্যন্ত মোট আক্রান্তের সংখ্যা ১১৫৩ জন। যার মধ্যে হাওড়া কর্পোরেশন এলাকায় সেই সংখ্যা ৩৮১। এদের মধ্যে অনেকেই সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গিয়েছেন। তবে বিগত কয়েক সপ্তাহ ধরে হাওড়া শহরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি সংখ্যাটা ৫০ এর আশেপাশেই ঘোরাঘুরি করছে। গতকালের শিশুটির মৃত্যু ধরলে এখনো পর্যন্ত চারজনের মৃত্যু হয়েছে গোটা হাওড়া জেলায়।

2 years ago
Dengue: ডেঙ্গি নিয়ন্ত্রণে কোমর বাঁধছে নবান্ন, পৃথক কলসেন্টার তৈরি উদ্যোগ

রাজ্যের বেশ কিছু জেলায় ডেঙ্গিতে (dengue) আক্রান্তের সংখ্যা যে হারে বাড়ছে তাতে করে উদ্বেগ আরও বাড়ছে। দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকায় রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর ডেঙ্গি রোধে নতুন কিছু পদক্ষেপের কথা ঘোষণা করেছে। শুক্রবার স্বাস্থ্য দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, এই মূহুর্তে কলকাতা (Kolkata), উত্তর ২৪ পরগনা, হাওড়া (Howrah), হুগলি (Hooghly), মুর্শিদাবাদ ও দার্জিলিংয়ে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি।

এই সব জেলায় ডেঙ্গি রোগীদের সাহায্যের জন্য আলাদা কল সেন্টার তৈরি করতে বলা হয়েছে। এছাড়াও নজরদারি চালানোর জন্য বিশেষ টিম গঠনেরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। হাওড়া ও হুগলির বিভিন্ন হাসপাতালে ফিভার ক্লিনিক চালু করতেও স্বাস্থ্য দফতর নির্দেশ দিয়েছে। পাশাপাশি হাওড়াতে ডেঙ্গি টেস্ট কিটের সংখ্যাও বাড়াতে বলা হয়েছে। জোরদার প্রচার অভিযান চালানোরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

সম্প্রতি, স্বাস্থ্য দফতরের পক্ষ থেকে একটি বুলেটিন প্রকাশ পায়। সেখানে জানানো হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে নতুন করে ৪০১ জন ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছেন। তার মধ্যে ৩১৫ জন ডেঙ্গি আক্রান্তের চিকিত্‍সা চলছে সরকারি হাসপাতালে।

2 years ago


Uttarpara: ডেঙ্গিতে মৃত উত্তরপাড়ার যুবক, 'কোমর্বিডিটি ছিল', বলছেন জেলা স্বাস্থ্যকর্তা

ফের ডেঙ্গিতে (dengue) আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু উত্তরপাড়ায় (Uttarpara)। এবার মৃত (dead) এক বছর ৩৭-এর যুবক। ঘটনায় ফের আতঙ্ক হুগলিতে (Hooghly)। জানা যায়, মৃতের নাম সন্দীপ কুমার মুখোপাধ্যায়। তিনি হুগলির উত্তরপাড়া শিবনারায়ন স্ট্রিটের বাসিন্দা। একটি বেসরকারি সংস্থায় কর্মরত ছিলেন তিনি। তাঁর স্ত্রী ও এক মেয়েও আছে। পরিবার সূত্রে খবর, গত শুক্রবার থেকে জ্বরে ভুগছিলেন সন্দীপ। এরপরই উত্তরপাড়ার একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে ভর্তি হন। কিন্তু সেখানে তাঁর অবস্থার অবনতি হলে উত্তরপাড়া পুরসভা পরিচালিত মহামায়া হাসপাতালে তাঁকে ভর্তি করা হয় আইসিসিইউতে। তবে শনিবার তিনটে নাগাদ তাঁর মৃত্যু হয়। ছেলের মৃত্যুতে পরিবারে নেমে আসে শোকের ছায়া।

মৃত যুবকের বাবা উজ্জ্বল কুমার মুখোপাধ্যায় জানান, "এক সপ্তাহ আগে বাড়িতে হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে পরে যান সন্দীপ। এরপর দরজা ভেঙে তাঁকে উদ্ধার করেন তিনি। কোনওভাবেই তাঁর জ্ঞান ফিরছিল না। এদিকে নার্সিংহোমের বিল বাড়তে থাকে। রক্ত পরীক্ষায় জানতে পারি তাঁর ডেঙ্গি হয়েছে। তার আগে আমরা কিছুই বুঝতে পারিনি।"

প্রসঙ্গত, উত্তরপাড়া পুরসভার পক্ষ থেকে বিভিন্ন ওয়ার্ডে মশা মারার তেল স্প্রে করা হয়। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা হয়, তা সত্ত্বেও ডেঙ্গুর প্রকোপ বেড়েই চলেছে। তবুও খুব বেশি মশার উৎপাত। এর আগে উত্তরপাড়ায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও দু'জনের মৃত্যু হয়েছিল।

এক কথায় উত্তরপাড়া শ্রীরামপুরে ডেঙ্গি বেড়েই চলেছে। পুজোর মুখে ডেঙ্গি ভয় ধরাচ্ছে হুগলিতে।

হুগলি জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক রমা ভূঁইয়া বলেন, "ডেঙ্গিতে মৃত্যু হয়েছে কিনা সেটা আগে জানা দরকার। আমাদের কাছে এখনও কোনও রিপোর্ট আসেনি। তবে প্রাথমিক একটা রিপোর্ট যেটা এসেছে তাতে দেখা যাচ্ছে কোমর্বিডিটি ছিল। বর্তমানে হুগলি জেলায় ৬৫০ জন ডেঙ্গিতে আক্রান্ত। জেলার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন ১৩৬ জন।"

2 years ago
Suicide: ফেসবুক লাইভ করে বিজেপি কর্মীর আত্মহত্যা, পুলিসের হাতে ধৃত স্থানীয় ক্লাব সম্পাদক

মর্মান্তিক মৃত্যু (death)। হঠাৎই ভোরবেলায় ফেসবুকে লাইভে (facebook live) আসেন এক যুবক। সেখানে দেখা যায় ঘরে বসে কাঁদছেন ওই যুবক। কিন্তু কেন? তিনি লাইভে বলছেন, আর কিছুক্ষণ পরেই সব শেষ হয়ে যাবে। অর্থাৎ তিনি নিজেকে শেষ করে দেবেন। আত্মহত্যার (suicide) পথ বেছে নিয়েছেন। কারণ, তিনি বিজেপি (bjp) করেন। তাই তাঁকে খুনের (murder) হুমকি দেওয়া হচ্ছে। শেষ করে দেওয়া হবে গোটা পরিবারকেও, এমনই অভিযোগ তাঁর। হাড়হিম করা এই ঘটনা হুগলির। ঘটনার পরই পরিবারের পক্ষ থেকে একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে প্রথমে অভিযুক্ত কুণাল সরকারকে আটক করা হয়। এরপর দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করার পর তাঁকে গ্রেফতার করে পুলিস।

হুগলির চুঁচুড়ার কেওটা মিলিটারি কলোনির বাসিন্দা ২৮ বছরের অভিষেক চৌধুরী। স্থানীয় সূত্রে খবর, যে সময় এই ফেসবুক লাইভ করা হয়েছিল, তখন তা কারও নজরে পড়েনি। পরে মঙ্গলবার সকাল হতেই তাঁর বন্ধুরা বাড়িতে গিয়ে পৌঁছয়। সোমবার রাতে ছেলে ঘুমোচ্ছেন এই ভেবেই ঘুমিয়েছিলেন বাবা–মা। কিন্তু বন্ধুদের কথায় দরজা ভাঙতেই দেখা যায় ছেলের ঝুলন্ত দেহ। তড়িঘড়ি তাঁকে উদ্ধার করে ইমামবাড়া হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

ঘটনার পরই কাটগড়ায় স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব। অভিযোগ, এই এলাকার "আমরা কজন" ক্লাবের সম্পাদক কুণাল সরকারের বিরুদ্ধে। ফেসবুক লাইভে অভিযোগ তুলেছেন খোদ অভিষেক চৌধুরী। যদিও স্থানীয় ক্লাবের সম্পাদক কুণাল সরকার এই বিষয়ে কিছু বলতে চাননি। যদিও স্বামীকে ফাঁসানো হয়েছে বলে দাবি কুণালের পরিবারের।

2 years ago


Chuchura: তৃণমূল শাসিত পঞ্চায়েতের উপপ্রধানকে খুনে যাবজ্জীবন সাজা তৃণমূলেরই প্রধান-সহ ৮ জনের

২০১৮-র খুনের মামলায় যাবজ্জীবন সাজা তৃণমূলের প্রাক্তন প্রধান-সহ ৮ জনের। তৃণমূলের প্রাক্তন উপপ্রধান খুনে (murder) এই রায় দিয়েছে চুঁচুড়ার এক ফাস্টট্র্যাক কোর্ট। এই সাজা ঘোষণার পর আদালতের সামনে ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ নিহতের অনুগামীদের। যদিও শাসক দলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে ফাঁসিয়ে দেওয়া হয়েছে। এমনটাই অভিযোগ 

সাজাপ্রাপ্ত প্রাক্তন প্রধানের পরিবারের। শুক্রবার চুঁচুড়া (Chuchura) আদালতের ফার্স্ট ট্রাক কোর্টে (court) অভিযুক্তদের সাজা ঘোষণা করেন বিচারক কাজি আবুল হাসেম।

পুলিস (police) সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৮ সালে ধনিয়াখালীর কুমরুলে তৃণমূল পরিচালিত পঞ্চায়েতের বিদায়ী উপপ্রধান মৃত্যুঞ্জয় বেরাকে পিটিয়ে খুন করা হয়। অভিযোগ ওঠে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের ফলে উপপ্রধানকে পিটিয়ে খুন করেছেন তৎকালীন প্রধান চিত্তরঞ্জন সাঁতরা ও তার দলবল। ২০১৩-১৮ সাল পর্যন্ত ধনিয়াখালীর গোপীনাথপুর-২ পঞ্চায়েতের উপপ্রধান ছিলেন মৃত্যুঞ্জয়বাবু। চিত্তরঞ্জন প্রধান উপপ্রধান ছিলেন ২০০৮-১৩ সাল পর্যন্ত। ২০১৮-র মে মাসে পঞ্চায়েতের ফল ঘোষণা হয়। তখন গ্রামসভা ও পঞ্চায়েত সমিতিতে বিরোধীরা মনোনয়ন করতে না পারায় জয়ী হয়েছিল তৃণমূল। এরপর পঞ্চায়েত কার দখলে থাকবে তা নিয়ে তৃণমূলের দুই নেতা চিত্তরঞ্জন সাঁতরা ও মৃত্যুঞ্জয় বেরার মধ্যে গণ্ডগোল বাঁধে। পঞ্চায়েতের প্রভাব কার দখলে থাকবে, তা নিয়ে শুরু হয় দড়ি টানাটানি।

এরপর ঐক্যমত না হওয়ায় ২৩ মে ধনিয়াখালীর বিডিও পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠনের জন্য সভা ডাকেন। সেই সভা থেকে বাইক নিয়ে ফেরার পথে দুপুর তিনটে নাগাদ কুমরুল আলুপট্টিতে আক্রান্ত হয়েছিলেন মৃত্যুঞ্জয় বেরা। রড-শাবল-সহ ধারালো অস্ত্র দিয়ে নৃশংসভাবে কুপিয়ে মারা হয় তাঁকে। গুরুতর জখম অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে তারকেশ্বর গ্রামীণ হাসপাতাল, সেখান থেকে হাওড়ার একটি বেসরকারী হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করা হয়েছিল। ২৫ মে মৃত্যু হয় মৃত্যুঞ্জয়বাবুর। উপপ্রধানের মৃত্যুতে অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে এলাকা। ভাঙচুর আগুনে জ্বলতে থাকে এলাকা। বিশাল পুলিসবাহিনী-সহ র‍্যাফ দমকল গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়। এই ঘটনায় উপপ্রধানের স্ত্রী শিপ্রা বেরা ১৩ জনের নামে অভিযোগ দায়ের করেন ধনিয়াখালী থানায়। 

ঘটনার পর থেকেই পলাতক ছিলেন অভিযুক্তরা। পুলিস তদন্তে নেমে মূল অভিযুক্ত তথা পঞ্চায়েত প্রধান চিত্তরঞ্জন সাঁতরাকে নদীয়া থেকে গ্রেফতার করেছিল।

2 years ago
Hooghly: নাবালিকা ছাত্রীদের যৌন নিগ্রহ স্কুলশিক্ষকের, মুখ খুললেই সেপ্টিক ট্যাঙ্কে ফেলে দেওয়ার হুমকি

নাবালিকা ছাত্রীদের যৌন নিগ্রহে (Sexual Abuse) কাঠগড়ায় এক শিক্ষক (School Teacher)। হুগলির (Hooghly) জিরাটের এক প্রাথমিক স্কুলের এই ঘটনায় গ্রেফতার অভিযুক্ত। তাঁকে জেরা করে সত্যি জানতে চাইছে হুগলি গ্রামীণ পুলিস। জানা গিয়েছে, জিরাটের আশুতোষ নগর এক নম্বর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক অরুণ কুমার দত্তের দিকেই অভিযোগের আঙুল নাবালিকা ছাত্রীদের।

নিগৃহীতা ছাত্রীদের পরিবার জানায়, দীর্ঘদিন ধরে অভিযুক্ত শিক্ষক টিফিনের পর ছোট ছোট মেয়েগুলোকে ভয় দেখিয়ে নিগ্রহ করতেন। কাউকে বলে দিলে ফল খারাপ হবে, সেপটিক ট্যাঙ্কে ফেলে দেওয়া হবে, নিল ডাউন করে রাখা হবে এমন হুমকিও তাদের দেওয়া হত। আতঙ্কে কয়েকদিন ধরে একাধিক ছাত্রী হঠাৎ করে স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দেয়। বাড়ি থেকে কী হয়েছে জানতে চাওয়া হলে, প্রথমে চুপ থাকলেও, পরে মায়েদের সব খুলে বলে তারা।

এরপরেই নিগৃহীতা ছাত্রীদের পরিবার এবং আত্মীয়রা স্কুলে এসে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। অভিযুক্ত শিক্ষকের গ্রেফতারের দাবিতে সরব হন তাঁরা। ঘটনা জানাজানি হতেই ছুটে আসেন স্থানীয় পঞ্চায়েত সমিতির সদস্যরা। খবর যায় বলাগড় থানায়। বিক্ষোভকারীদের শান্ত করতে ওই শিক্ষককে প্রথমে আটক এবং পরে গ্রেফতার করা হয়েছে।

এদিকে, ছাত্রীদের পরিবারের দাবি, এই ধরনের কুকর্মের সঙ্গে যে যুক্ত তাঁর চরম শাস্তি হোক। সমাজ গঠনের কারিগররাই যখন এই ধরনের ঘটনা ঘটাচ্ছেন, তাহলে কী ভরসায়  তাঁরা সন্তানদের স্কুলে পাঠাবেন। এই ঘটনা জানাজানি হতে স্কুলের মিডে ডে মিলের কর্মীরাও হতবাক। তাঁদের বক্তব্য, এই স্কুলে দীর্ঘদিন কাজ করলেও এই ধরনের অভিযোগ এই প্রথম।

2 years ago
Rupchand Pal: হুগলি লোকসভার সাতবারের সাংসদ রূপচাঁদ পাল প্রয়াত

প্রয়াত হুগলির প্রাক্তন সাংসদ রূপচাঁদ পাল। মঙ্গলবার কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে তাঁর জীবনাবসান হয়। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর। গত মাস ছয়েক ধরে বার্ধক্য জনিত অসুস্থতায় ভুগছিলেন তিনি। বাড়ি থেকেই চিকিৎসা চলছিল। সোমবার গভীর রাতে আচমকাই অসুস্থতা বাড়ে। ভোর রাতে তাঁকে ভর্তি করা হয় হাসপাতালে। বেলা পৌনে বারোটা নাগাদ তাঁর মৃত্যু হয়। রূপচাঁদের মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ বাম নেতা-কর্মীরা।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ১৯৫৮ সালে সিপিএম দলের সদস্য হন। সিপিএম জেলা কমিটির সদস্য থাকার পাশাপাশি জেলা সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য ছিলেন তিনি। সিআইটিইউ সংগঠনের সহ সভাপতি থাকার পাশাপাশি তিনি পিআরসির সভাপতি ছিলেন। প্রথমে মগরা বাঘাটি কলেজ এবং পরে নৈহাটি ঋষি বঙ্কিম কলেজে অধ্যাপনা করেছেন। পরবর্তী সময়ে অধ্যাপনা ছেড়ে পার্টির সর্বক্ষণের কর্মী ছিলেন। সপ্তম লোকসভা নির্বাচনে ১৯৮০ সালে হুগলি লোকসভা থেকে প্রথম নির্বাচিত হন সিপিএম নেতা অধ্যাপক রূপচাঁদ পাল। ১৯৮৪ সালে জাতীয় কংগ্রেস প্রার্থী ইন্দুমতী ভট্টাচার্যর কাছে পরাজিত হন। পরবর্তী সময় আবার ১৯৮৯, ১৯৯১, ১৯৯৬, ১৯৯৮, ১৯৯৯ এবং ২০০৪ সালে হুগলি লোকসভা কেন্দ্র থেকে জয়লাভ করেন।

2 years ago


Hooghly: ইমামবাড়া হাসপাতালে গুলি কাণ্ডে গ্রেফতার ৫

হুগলির ত্রাস টোটোন বিশ্বাসকে হাসপাতালে(hospital) গুলি মারার(shootout) ঘটনায় মোট ৫ জন গ্রেফতার। গুলিবিদ্ধ টোটোনের দাবি ছিল বাবু পাল তাকে প্রাণে মারার জন্য ছেলে পাঠিয়েছে। পুলিসের(police) অনুমান, ব্যক্তিগত পুরোন শত্রুতার জেরে বাবুর টার্গেট(target) ছিল টোটোন।

ইমামবাড়া হাসপাতালে গুলি কাণ্ডে ধৃতদের চুঁচুড়া আদালতে(Chinsurah court) পেশ করল পুলিস। গতকাল ৪ দুষ্কৃতীকে জলপাইগুড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয়। মন্টু চৌধুরী নামে আরও এক দুষ্কৃতীকে কল্যাণী থেকে গ্রেফতার করে চুঁচুড়া থানার পুলিস। পুলিস সূ্ত্রে খবর, ঘটনার দিন হুগলি থেকে ট্রেনে চেপে কাটোয়া চলে যায় অভিযুক্ত বাবু পাল ও তার সঙ্গীরা। পুলিস মোবাইল(mobile) ট্র্যাক করতে থাকে। হোয়াটসঅ্যাপ স্কুপ কলের মাধ্যমে অভিযুক্তরা নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ রাখে। এবং পুলিসকে ফাঁকি দিতে থাকে। যে কারণে তাদের আইপি অ্যাড্রেস ট্রেস করতে সমস্যায় পড়ে তদন্তকারীরা। কাটোয়া পর্যন্ত ধাওয়া করেও খালি হাতে ফিরতে হয় তাদের ।পরে পুলিস জানতে পারে যে বাবু ও তার সঙ্গীরা উত্তরবঙ্গে কোনও জায়গায় আশ্রয়(shelter) নিয়েছে।

সূত্র মারফত খবর পেয়ে রবিবার রাতেই জলপাইগুড়ি পৌঁছে যায় চন্দননগর পুলিস কমিশনারেটের একটি দল। এসিপি ডিডির নেতৃত্বে তদন্তকারীরা হানা দেয় জলপাইগুড়ি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ সংলগ্ন এলাকায়। সেখানেই আত্মগোপন করেছিল দুষ্কৃতীরা। ধৃতদের জলপাইগুড়ি পুলিসের সাহায্যে সেখান থেকে বের করে নিয়ে আসা হয় । এরপর হুগলির উদ্দেশ্যে রওনা দিয়ে তদন্তকারী দল ।আজ ভোরে চুঁচুড়া থানায় পৌঁছন তারা। আজ ধৃত ৫ জনকে আদালতে পেশ করা হয়।

উল্লেখ্য, গত শনিবার ইমামবাড়া জেলা হাসপাতালে হুগলির কুখ্যাত দুষ্কৃতী টোটন বিশ্বাসকে গুলি করে দুষ্কৃতীরা। টোটনকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। অস্ত্রোপচার করে গুলি বের করার পর চুঁচুড়া থেকে কলকাতায় রেফার করা হয় টোটনকে। অ্যাম্বুলান্সে ওঠার আগে টোটন সংবাদমাধ্যমকে জানায় বাবু পাল তাকে মারার জন্য লোক পাঠিয়েছিল। এরপরই পুলিস বাবু পালের খোঁজে তল্লাশি শুরু করে। জানা গেছে, রবীন্দ্রনগরে যে এলাকায় টোটনের বাড়ি সেই এলাকাতেই বাবু পালেরও বাড়ি। একসময় টোটন বিশ্বাসের দলেই ছিল বাবু পাল। টোটন বাবুকে মারধর করায় পরবর্তীকালে তাদের মধ্যে শত্রুতা তৈরি হয়। টোটন বাবু দুজনেই পুলিসের হাতে গ্রেফতার হয়ে হুগলি জেলে বন্দিও ছিল। বাবু জামিনে মুক্ত হলেও টোটন মাদক মামলায় জেলে থেকে যায়। জেল থেকে তোলাবাজির কাজ চালাতে থাকে বলে অভিযোগ। পুলিস সম্প্রতি হুগলিতে অভিযান চালিয়ে বেশ কিছু মোবাইল ও মাদক উদ্ধার করে। গত সপ্তাহে টোটোনকে চুঁচুড়া থানার পুলিস হেফাজতে নিয়ে আসে।

পুলিস সূত্রে খবর, জেলে বন্দি থাকা অবস্থায় টোটোনের কারবারে হাত বসাতে চায় বাবু। এর জন্য টোটনের যারা শত্রু তাদের সঙ্গে হাত মেলায়। হুগলির কুখ্যাত টোটন বিশ্বাসের বিরুদ্ধে খুন ও তোলাবাজির একাধিক অভিযোগ রয়েছে। তাকে খুন করার জন্য দুষ্কৃতীরা রোগী সেজে অপেক্ষা করছিল হাসপাতালে। দুষ্কৃতীরা টোটোনের উপর গুলি চালানোর পর সেখান থেকে চম্পট দেয়, ফেলে যায় দুটি পাইপ গান একটি চপার। পুলিস পরে সেগুলো উদ্ধার করে। এই ঘটনায় হাসপাতালে নিরাপত্তা নিয়েও প্রশ্ন ওঠে। এরপরই দুষ্কৃতীরা সোজা ট্রেনে চেপে কাটোয়া হয়ে উত্তরবঙ্গে চলে যায়।

অন্যদিকে বাবু জেরায় জানিয়েছে টোটোনের সঙ্গে তার পুরোন শত্রুতা আছে। সেই শত্রুতার জেরেই টোটোনকে হাসপাতালে মারার চেষ্টা করে সে।

পুলিস জানিয়েছে ধৃতদের মধ্যে দুজনের বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট করে অভিযোগ হয়েছে। তাদের ১০ দিনের হেফাজতের আবেদন জানানো হয়েছে আদালতে। বাকিদের টিআই প্যারাড করিয়ে হেফাজতে নেওয়া হবে। হাসপাতালে গুলি চালানোর সময় টোটোনের সঙ্গী সঞ্জয় হালদার ওরফে বিশপাই ছিল। তাকে দিয়ে টিআই প্যারাড করানো হবে বলে সূত্রের খবর।

2 years ago