Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

Doctor

Odisha: স্বাস্থ্যকেন্দ্রের দোতলায় দরজা ভেঙে মহিলা চিকিৎসকের দেহ উদ্ধার! কেওনঝড়ে চাঞ্চল্য

স্বাস্থ্যকেন্দ্রের মধ্যে মহিলা চিকিৎসকের (Woman Doctor) মৃতদেহ উদ্ধারে চাঞ্চল্য। ঘটনাটি রবিবার ওড়িশার (Odisha Incident) কেওনঝড় জোডা এলাকার এক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের। ওই স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে চিকিৎসক মহিলাকে অচৈতন্য অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত (Woman Death) বলে ঘোষণা করেন।

পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত মহিলা চিকিৎসকের নাম শুভশ্রী কর। স্বাস্থ্যকেন্দ্রেই দোতলায় থাকতেন তিনি। আর নীচের তলায় রোগী দেখতেন শুভশ্রী। নববর্ষের দিন রোগী আসলেও তিনি নীচে নামেননি। স্বাস্থ্যকেন্দ্রের কর্মীরা তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। তখনই তাঁদের মধ্যে সন্দেহ জাগে। কিন্তু যোগাযোগ করতে পারেননি। এরপরই তাঁরা পুলিসের দ্বারস্থ হন।

খবর পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিস। স্বাস্থ্যকেন্দ্রে গিয়ে দেখে ওই চিকিৎসক যে ঘরে থাকতেন, সেই ঘরের দরজা বন্ধ। ডাকাডাকি করেও সাড়া পাওয়া যায়নি। এর পরই দরজা ভাঙা হয়।

ঘরের মধ্যে বিছানায় সংজ্ঞাহীন অবস্থায় পাওয়া যায় চিকিৎসককে। পরে হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। পুলিস জানিয়েছে, কীভাবে মৃত্যু হল তা খতিয়ে দেখছে। তবে প্রাথমিক অনুমান, আত্মহত্যা করেছেন ওই মহিলা। যদিও স্বাস্থ্যকেন্দ্রের কর্মীদের অভিযোগ, তাঁকে খুন করা হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে কোনও সুইসাইড নোট পাওয়া যায়নি। মৃতার পরিবারের সদস্যদের খবর দেওয়া হয়েছে। পরিবারের সদস্যরা ঘটনার সঠিক তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।

one year ago
Medical: চিকিৎসা বিজ্ঞানে অবদান, জানুন প্রশাসক-চিকিৎসক বিধানচন্দ্র রায়কে (শেষ পর্ব)

সৌমেন সুর: আমি চিকিৎসা বিজ্ঞান পর্বে মোট চারজন খ্যাতিমান যশস্বী চিকিৎসককে বেছে আপনাদের কাছে তুলে ধরছি। এক একটি পর্বে এক একজন চিকিৎসকের প্রসঙ্গ থাকবে। আজ ডাক্তার বিধানচন্দ্র রায়ের কাহিনী। বিধান রায় জন্মগ্রহণ করেন বিহারের পাটনায়। আদি বাড়ি উত্তর ২৪ পরগনার টাকির শ্রীপুরে। মাত্র ৫ বছর বয়সে মায়ের মৃত্যুর পর বাবার তত্ত্বাবধানে মহত্তর মানবসেবার আদর্শেই জীবনের আদর্শ প্রস্তুত হয়। ১৯০৬ সালে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ থেকে বিধান রায় সসম্মানে এল.এম.এস ও এম.বি পাশ করেন। ১৯০৮ সালে তিনি এমডি ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯০৯ সালে তিনি উচ্চশিক্ষার্থে বিলেত গিয়ে দু'বছরের মধ্যে MRCP (London) এবং FRCS পাশ করে দেশে ফিরে আসেন। দেশে ফেরার পর ১৯১১ সালে জাতীয়তাবাদী আদর্শে অনুপ্রেরণায় রাধাগোবিন্দ কর প্রতিষ্ঠিত ক্যালকাটা মেডিক্যাল কলেজে শিক্ষকের দায়িত্ব নেন। তখন এই প্রতিষ্ঠানের নাম বদলে ক্যাম্বেল মেডিক্যাল স্কুল রাখা হয়েছিল।

১৯১৮ সালে তিনি সরকারি চাকরি ছেড়ে দিয়ে কারমাইকেল মেডিক্যাল কলেজের মেডিসিনের অধ্যাপক পদে নিযুক্ত হয়েছিলেন। ১৯২৩ সালে স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায় এবং দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জনের নির্দেশে স্বরাজ পার্টির পক্ষে প্রার্থী হয়ে রাষ্ট্রগুরু সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়কে পরাজিত করেন। এবং বিধান রায় বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভায় সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। তখন থেকেই শিক্ষাকে ঔপনিবেশিক শাসনমুক্ত করার জন্য তাঁর সংগ্রাম শুরু হয়। মহাত্মা গান্ধীর অসহযোগ আন্দোলনের অকুতোভয় যোদ্ধা হিসেবে কারারুদ্ধ হওয়ার পর, তাঁর জাতীয়তাবাদী চেতনা আরও তীব্র হয়ে ওঠে।

আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের পর জাতীয় শিক্ষা পরিষদের সভাপতি হয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় বিল পাশ করিয়ে এক বিপ্লব আনেন তিনি। কলকাতা পুরসভার মেয়র, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের গুরুত্বপূর্ণ পদের অভিজ্ঞতায় তাঁকে পশ্চিমবঙ্গের দ্বিতীয় মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার রাস্তা পরিষ্কার হয়ে গিয়েছিল। জীবনে বহু কল্যাণমূলক কাজে দুর্নিবার ছিলেন তিনি। ডিভিসির সদর দফতর বাংলায় স্থাপনে তাঁর কৃতিত্ব উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত এবং দুর্গাপুরকে শিল্পনগরী আর কল্যানীকে কলকাতার উপনগরী করার কৃতিত্ব বিধান রায়ের।

কিংবদন্তী চিকিৎসক, শিক্ষক এবং দেশসেবক হিসেবে তিনি ভারতরত্ন পুরস্কারে ভূষিত হয়েছিলেন। ১৯৬২ সালের পয়লা জুলাই তাঁর প্রয়ান দিবস। একই দিনে জন্ম এবং মৃত্যুদিন বিধানচন্দ্র রায়ের। যথাযথ মর্যাদার সঙ্গে পয়লা জুলাই 'চিকিৎসক দিবস' পালন করা হয়। মানুষ বিধান রায় এবং মুখ্যমন্ত্রী বিধান রায় পাশাপাশি প্রশাসক বিধান রায়, সবেতেই তিনি ছিলেন সমুজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। (শেষ)

2 years ago
Medical Science: চিকিৎসা বিজ্ঞানের অবদানে ডাঃ মহেন্দ্রলাল সরকার

সৌমেন সুর: হিন্দু কলেজের শিক্ষা সমাপ্ত করার পর, ১৮৬১ সালে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ থেকে মহেন্দ্রলাল সরকার আই.এম.এস ডিগ্রি লাভ করেন। ১৮৬৩ সালে এই প্রতিষ্ঠান থেকেই ডক্টর অফ মেডিসিন ডিগ্রির অধিকারী হন। ভারতে সুশৃঙ্খল প্রাতিষ্ঠানিক বিজ্ঞান চর্চার মূল্যায়ন প্রসঙ্গে শিবনাথ শাস্ত্রী তাঁর 'রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ' গ্রন্থে মন্তব্য করেছেন, "বঙ্গদেশকে যত লোক উঁচু করে তুলেছেন এবং শিক্ষিত বাঙালিদের মনে মনুষ্যত্বের আকাঙ্ক্ষা দীপ্ত করেছেন, তাঁদের মধ্যে ডাঃ মহেন্দ্রলাল সরকার ছিলেন অন্যতম। এরকম বিমল সত্যানুরাগী, সাহসী ও দৃঢ়চেতা অতি অল্প বাঙালিই দেখাতে পেরেছেন। এইরকম জ্ঞানানুরাগ মানুষ বঙ্গদেশে দুর্লভ।" 

যাই হোক, এম.ডি ডিগ্রি পাওয়ার পর ডাক্তার সরকার প্রাইভেট প্র্যাকটিস শুরু করেন। তাঁর অসামান্য রোগ নির্ণয় ও নিরাময়ের খ্যাতি সারা ভারতবর্ষে ছড়িয়ে পড়ে। স্বয়ং ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যসাগর তাঁর অত্যন্ত গুণগ্রাহী ছিলেন। ঠাকুর রামকৃষ্ণদেবের ক্যানসার রোগের চিকিৎসার জন্য, তাঁর ভক্তরা ডাঃ সরকারের শরণাপন্ন হয়েছিলেন। জীবনের প্রাথমিক পর্বে হোমিওপ্যাথি সম্পর্কে তাঁর অনাস্থার প্রধান কারণ ছিল- ওই পদ্ধতিতে অ্যানাটমি ও ফিজিওলজির তেমন গুরুত্ব না থাকা। পরবর্তীতে বিদ্যাসাগরের প্রেরণায় নিজের চিকিৎসার ধারা পাল্টে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে নিজেকে বিশ্বের অন্যতম সেরা হোমিওপ্যাথি বিশেসজ্ঞ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন ডাক্তার মহেন্দ্রলাল সরকার।

ডাক্তার সরকারের শ্রেষ্ঠ কীর্তি হল 'ইন্ডিয়ান এ্যাসোসিয়েশন ফোর দ্য কাল্টিভেশন অফ সায়েন্স' প্রতিষ্ঠা করা। আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায় সমকালের সেরা ছাত্রদের মধ্যে বিজ্ঞানচর্চায় যাতে মগ্ন থাকে তারই জন্য এই প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠা। ডাঃ মহেন্দ্রলাল সরকারের মৃত্যুর পর এই প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন তাঁরই ভাইপো অমৃতলাল সরকার। তাঁর সময়েও এই প্রতিষ্ঠানের প্রভূত উন্নতি লক্ষ্য করা যায়। প্রতিষ্ঠানটি যাদবপুরে অবস্থিত। ডাক্তার মহেন্দ্রলাল সরকার সেই সময়ের রোগ নিরাময়ে ছিলেন ধন্বন্তরী, তাইতো আজও তাঁকে ভুলতে পারিনি আমরা। 

2 years ago


Medical: মেডিক্যাল সায়েন্সে ৪ যশস্বী চিকিৎসক, জানুন ডাক্তার নীলরতন সরকারকে (প্রথম পর্ব)

সৌমেন সুর: আমি চিকিৎসা বিজ্ঞান পর্বে মোট চারজন খ্যাতিমান যশস্বী চিকিৎসককে বেছে আপনাদের কাছে তুলে ধরছি। এক একটি পর্বে এক একজন চিকিৎসকের প্রসঙ্গ থাকবে। আজ ডাক্তার নীলরতন সরকার নিয়ে আলোচনা। নীলরতন সরকার জয়নগর হাইস্কুল থেকে ম্যাট্রিক এবং ক্যামবেল মেডিক্যাল স্কুল থেকে ডাক্তারির প্রাথমিক পরীক্ষায় পাশ করেন। এরপর সাব অ্যাসিস্টেন্ট সার্জেন্টের চাকরি পাওয়ার পরেও জ্ঞানপিপাসু নীলরতন মেট্রোপলিটন স্কুল থেকে এফ.এ এবং বি.এ পাশ করেন। কিছুদিন চাতরা হাইস্কুলে প্রধান শিক্ষকের চাকরি করার পর, মেডিক্যাল কলেজে ফিরে এসে এখানে এম.এ ও এম.ডি পরীক্ষায় সসম্মানে উত্তীর্ণ হন।

এই সময় থেকে প্রাইভেট প্র্যাকটিসে তাঁর সাফল্যের সূত্রপাত। ১৮৯৩ সালে তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফেলো নির্বাচিত হন। এছাড়া ১৯১৭ থেকে ১৯১৯ সাল পর্যন্ত উপাচার্য ছিলেন। চিকিৎসক হিসেবে নীলরতন সরকারের নাম-যশ-খ্যাতি চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। তাঁর এই খ্যাতির কারণে দেশীয় শিল্পোদ্যোগী হিসেবে তাঁর অগ্রণী ভূমিকা কম আলোচিত। এদেশে তিনি প্রথম বিজ্ঞানসম্মত দূষণমুক্ত ট্যানারি, সার ও সাবান কারখানা স্থাপন করেন। জাতীয় শিক্ষা পরিষদের সভাপতি হিসেবে আসীন হওয়ার পর বহু যুবককে শিল্পে নিযুক্ত হতে অনুপ্রাণিত করেন।

একমাত্র নীলরতন সরকারের প্রচেষ্টায় বেঙ্গল টেকনিক্যাল স্কুল ও যাদবপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। তাঁর উল্লেখযোগ্য গবেষণা; 'সিরোসিস অফ লিভার ইন চিলড্রেন।' তাঁর ছাত্রদের মধ্যে ডাক্তার বিধানচন্দ্র রায় ছিলেন সবচেয়ে বেশি যশস্বী। অন্যদিকে ব্রাহ্ম সমাজের সক্রিয় সদস্য হিসেবে অনেক সামাজিক আন্দোলনে অংশ নিয়েছেন এই চিকিৎসক। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ব্যক্তিগত চিকিৎসক বেশ আস্থাভাজন ছিলেন ডাক্তার এনআরএস। মধ্য কলকাতার শিয়ালদহে এনআরএস সরকারি হাসপাতাল তাঁর নামাঙ্কিত এবং নীলরতন সরকারের দান। এই হাসপাতালের সূত্রে এবং নামী চিকিৎসক হিসেবে নীলরতন সরকারের নাম মানুষের কাছে চির অক্ষয় হয়ে থাকবে।

(চলবে) 

2 years ago
Medical: রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলের ভোটে কারচুপি-রিগিংয়ের অভিযোগ, উত্তেজনা সল্টলেকে

হাইকোর্টের নির্দেশে চলা রাজ্য মেডিকেল কাউন্সিলের (State Medical Council Vote) ভোটেও উত্তেজনা এড়ানো গেল না। নির্বাচনে তুমুল অশান্তি ছাপ্পা ভোট দেওয়ার অভিযোগ ঘিরে। আর এই ঘটনায় কাঠগড়ায় শাসক দলপন্থী চিকিৎসক সংগঠন (Doctors Forum)। পরিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থলে বিধান নগর (Bidhannagar) দক্ষিণ থানার বিশাল পুলিস বাহিনী। জানা গিয়েছে, ওয়েস্ট বেঙ্গল মেডিকেল কাউন্সিল বোর্ড গঠনের শেষ নির্বাচন হয়েছিল ২০১৮-তে। সেই সময় নির্বাচনে অশান্তির ওই নির্বাচন স্থগিত করে দেওয়া হয়। 

এরপর চলতি বছর হাইকোর্টের নির্দেশে বুধবার সেই নির্বাচন পুনরায় হয়। কোর্টের তরফে নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষকের উপস্থিতি এবং ভোট গ্রহণস্থলে সিসিটিভি লাগানো নিশ্চিত করা হয়েছিল। এই ভোটের নিয়ম, প্রত্যেক ভোটদাতার বাড়িতে পোষ্টের মাধ্যমে ব্যালট পেপার পৌঁছবে। এদিন ভোট গ্রহণের সময় দেখা যায় বেশ কয়েকজন বান্ডিল বান্ডিল ব্যালট ব্যাগ থেকে বের করে ড্রপবক্সে ফেলছে। যদিও নিয়ম এক ব্যক্তি একটি ব্যালট খামবন্দি অবস্থায় ড্রপ বক্সে ফেলবে বা পোস্টের মাধ্যমে পাঠাতে পারবেন।


কিন্তু একসঙ্গে অনেকগুলো ব্যালট, একাধিক ব্যক্তি ড্রপ বক্সে ফেলতে থাকায় অপরপক্ষ রুখে দাঁড়ায়। মূলত ৫-৭ জনের বিরুদ্ধে বহু সংখ্যক ব্যালট ড্রপ করার অভিযোগ ওঠে।  তাঁরা ভোটে কারচুপি এবং রিগিংয়ের অভিযোগ তোলে। রিটার্নিং অফিসার অভিযোগ পেয়ে বাধা দিতে এলে তাঁরা ক্ষিপ্ত হয়ে যায়। গালিগালাজ শুরু করে দেন বলে অভিযোগ।

এতে উত্তেজনা বাড়ায় বিধান নগর দক্ষিণ থানায় খবর যায়। ঘটনাস্থলে বিধান নগর দক্ষিণ থানার পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আন। ভোট প্রক্রিয়া কিছুক্ষণ বন্ধ থাকলেও আবার শুরু হয়েছে ভোট গ্রহণ। তবে কোর্ট নির্দেশে অবমাননা করার অভিযোগ তুলে পুজোর পরে আদালতে দরবার করতে পারে একপক্ষ। আগামী ১৮ তারিখ অবধি এই ভোটগ্রহণ চলবে। এই বিষয়ে এদিন রিটার্নিং অফিসারকে প্রশ্ন করা হলে তিনি টু শব্দ করেননি। উলটে অটো নিয়ে তাঁকে বেড়িয়ে যেতে দেখা যায়।

এই গণ্ডগোল প্রসঙ্গে এক প্রার্থী তথা চিকিৎসক অর্জুন দাশগুপ্ত জানান, হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি নির্দেশ দিয়েছিলেন সিসিটিভির সামনে ভোট গ্রহণ প্রক্রিয়া চলবে। নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষক রাখতে হবে। আমরা গণ্ডগোলের আশঙ্কা করছিলাম। যাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তাদের চিহ্নিত করতে হবে এবং কীভাবে এতগুলো ব্যালট পেল? তদন্তের দাবি করেন ওই চিকিৎসক। যদিও বিরোধী শিবিরের দিকে পাল্টা অনিয়মের অভিযোগ তুলেছে শাসক দলপন্থী চিকিৎসক সংগঠন। এ প্রসঙ্গে উল্লেখ্য, ছটি চিকিৎসক সংগঠন বনাম শাসক দল পন্থী চিকিৎসক সংগঠনের এই ভোটযুদ্ধ।

2 years ago


Saltlake: একাদশী থেকে তাঁকে কেউ বেরোতে দেখেনি, সল্টলেকের বাড়ি থেকে উদ্ধার ডাক্তারের পচা-গলা দেহ

খাস কলকাতায় (Kolkata) এমনও ঘটনা ঘটতে পারে যা শুনলেই শিউরে উঠছেন সকলেই। মঙ্গলবার সল্টলেকে (salt lake) একটি বন্ধ ঘর থেকে সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকের পচা গলা দেহ (body) উদ্ধার হয়। ঘটনার পরই চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। খবর পেয়ে মৃতদেহ উদ্ধার করে বিধাননগর উত্তর থানার পুলিস (police)। পুলিস সূত্রে খবর, মৃত চিকিৎসকের নাম প্রসেনজিৎ মুখোপাধ্যায়।

জানা যায়, পুজোর সময় বিবি ব্লকের ২১০ নম্বর বাড়িতে আসেন ওই চিকিৎসক। দীর্ঘদিন ধরে ওই বাড়িতে ভাড়ায় ছিলেন তিনি। বাড়ির কেয়ারটেকারের দাবি, দশমীর পর থেকে ওই ঘর থেকে চিকিৎসককে বেরোতে দেখা যায়নি। তবে ২ দিন আগে থেকে পচা গন্ধ পেয়ে বাড়ির মালিকের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করেন কেয়ারটেকার। এরপর বাড়ির মালিক সোমবার মৃত চিকিৎসকের পরিবারকে খবর দেয়। এরপর মঙ্গলবার সকালে খবর পেয়ে বিধাননগর উত্তর থানার পুলিস ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। পাশাপাশি মৃতের স্ত্রীও পৌঁছন ওই ঘরে।

কেয়ারটেকারের আরও দাবি, দরজা খোলার পর চিকিৎসকের পচা গলা দেহ ঘরের মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখা যায়। ইতিমধ্যেই মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। এদিকে, বিধাননগর উত্তর থানার পুলিসের পক্ষ থেকে অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করা হয়েছে। মৃত্যুর কারণ খতিয়ে দেখছে বিধাননগর উত্তর থানার পুলিস।

2 years ago
Nadia: কল্যাণী জেএনইউ হাসপাতালের কর্তব্যরত নার্সকে যৌন হেনস্থার অভিযোগ, কাঠগড়ায় জুনিয়র চিকিৎসক

এবার এক কর্তব্যরত নার্সকে (nurse) হেনস্থা করার অভিযোগে উত্তাল নদিয়া (Nadia)। জানা যায়, কল্যাণী কলেজ অফ মেডিসিন অ্যান্ড জহরলাল নেহেরু মেমোরিয়াল হাসপাতালের (hospital) প্রসূতি বিভাগে লেবার রুমে কর্তব্যরত ছিলেন ওই নার্স। অভিযোগ উঠেছে ওই হাসপাতালেরই এক জুনিয়র চিকিৎসকের (doctor) বিরুদ্ধে। অন্যদিকে ঘটনার পর বিক্ষোভে সরব জুনিয়ার চিকিৎসকেরাও। অন্যদিকে এই অভিযোগের প্রতিবাদে জুনিয়র চিকিৎসকরাও একত্রিত হন কল্যাণী মেডিক্যাল কলেজের মূল ভবনের সামনে। অভিযুক্ত সলমন হালদারও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন অভিযোগকারী নার্সের বিরুদ্ধে।

জানা যায়, মঙ্গলবার এই অভিযোগে হাসপাতালে সকল নার্সরা একত্রিত হয়ে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করে। যদিও অভিযোগের ভিত্তিতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সাতদিনের সময় চেয়েছিল। তবে সমস্ত নার্সরা একত্রিত হয়ে তাঁরা জানিয়েছেন, এই অভিযোগের সঠিক বিচার না হলে তাঁরা ওই চিকিৎসকের বিরুদ্ধে এফআইআর করবেন। একই সঙ্গে কর্মবিরতিতেও যাবেন। যদিও অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্ত চিকিৎসক সলমন হালদার সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে চাননি। পাশাপাশি এই বিষয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সংবাদমাধ্যমকে কোনও প্রতিক্রিয়া দেয়নি। 

2 years ago
Fraud: চিকিত্সক বাবা ও ছেলে মিলে চাকরি দেওয়ার নামে আধ কোটির প্রতারণা

রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীর গ্রেফতারির পরই একাধিক জায়গায় দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। প্রতারিতরা প্রতারকদের বাড়ি গিয়েও চড়াও হয়েছে, কিন্তু ফল কিছুই হয়নি। যে টাকা গিয়েছে তা আর ফেরত পাওয়া যায়নি। তবে অভিযুক্তরা গ্রেফতার হয়েছেন বেশ কিছু জায়গায়, আবার অনেকেই পলাতক। সেই তালিকায় এবার নাম জুড়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগণার সোনারপুর (Sonarpur) থানা এলাকা। বুধবার ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদের পর প্রতারণার অভিযোগে গ্রেফতার (arrest) করা হয় একই সঙ্গে বাবা ও ছেলেকে।

পুলিস (police) সূত্রে খবর, সরকারি চাকরি দেওয়ার নামে প্রায় ১৫৬ জনের কাছ থেকে ৫০ লক্ষ টাকার মতো এই দুই অভিযুক্ত নিয়েছিল, এমনটাই অভিযোগ করেছিলেন এক ব্যক্তি। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই তদন্তে নামে পুলিস। এরপর মঙ্লবারই এই ঘটনায় আটক করা হয়েছিল পেশায় চিকিৎসক উত্তম মুখোপাধ্যায় ও তার ছেলে অর্ণব মুখোপাধ্যায়কে। সেদিন তাদের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে নগদ ২২ হাজার টাকা বাজেয়াপ্ত করে পুলিস। পাশাপাশি অশোকস্তম্ভ দেওয়া প্রচুর সরকারি নথি উদ্ধার হয়েছে। এরমধ্যে চাকরির নিয়োগপত্রও রয়েছে। যদিও সেগুলি নকল নাকি আসল, তা খতিয়ে দেখছে পুলিস। তবে ধৃতরা তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ স্বীকার করে নিয়েছে।

তবে ধৃত অভিযুক্তদের সঙ্গে আর কারও যোগাযোগ আছে কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে।


2 years ago


Treatment: একটানা কাজের ফলে অবসাদগ্রস্ত চিকিৎসক-পড়ুয়ারা, ছুটি ঘোষণা মেডিক্যাল কমিশনের

ছুটি না নিয়ে একটানা কাজ করার ফলে কেন্দ্রীয় বাহিনীর একাধিক জওয়ান (Army) কখনও গুলি করে আত্মঘাতী (Suicide) হয়েছে। আবার কখনও সার্ভিস রিভলভার দিয়ে গুলি চালিয়েছে ব্যারাকে থাকা সহকর্মীদের উদ্দেশ্যে। তাদের নিয়ম মেনে ছুটি (holiday) দেওয়ার কথা জানিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এবার সতর্ক হল জাতীয় মেডিক্যাল কমিশন (National Medical Commission)।

দেশের বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্নাতকোত্তরের চিকিৎসকদের মানসিক স্বাস্থ্যের দুরবস্থা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করল জাতীয় মেডিক্যাল কমিশন। সাপ্তাহিক কোন ছুটি না নিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা একটানা হাসপাতালে কাজ করার ফলে মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ছে্ন পোস্ট গ্রাজুয়েটের মেডিক্যাল ছাত্ররা। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে তাঁদের মানসিক স্বাস্থ্য। এর ফলে কেউ আত্মহননের পথ বেছে নিচ্ছেন। আবার কেউ নানান ধরনের সমস্যায় ভুগছেন। যা ভয়ঙ্কর প্রভাব ফেলতে পারে রোগী চিকিৎসা ব্যাবস্থায়।

সে কারণে গত ২৮ শে জুন এই সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানের জন্য পোস্ট গ্র্যাজুয়েট মেডিক্যাল এডুকেশন বোর্ডের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিল জাতীয় মেডিক্যাল কমিশন। এই বৈঠকের পর সমস্ত দেশের সমস্ত মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল গুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, স্নানকোত্তরের চিকিৎসক পড়ুয়াদের মানসিক স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে পর্যাপ্ত বিশ্রাম, সাপ্তাহিক ছুটি দিতে হবে। আর যাঁরা মানসিক ভাবে ভেঙে পড়েছেন তাঁদের কাউন্সেলিং করা থেকে শুরু করে, যোগাভ্যাস এবং ছুটি দিতে হবে প্রয়োজন মত।



পাশাপাশি, এই সংক্রান্ত সমস্যা দেখভালের জন্য একটি কমিটি গঠন করতে হবে প্রতিটি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। স্নানকোত্তরের মেডিক্যালের পড়ুয়ারা তাঁদের সমস্যা ইমেইল মারফত কিংবা কমপ্লেইন বক্সে লিখিতভাবেও জানাতে পারবেন বলে জানায়। 

2 years ago
Anubrata Doctor: বাজার গরম, কখন কী হয়ে যায়, আতঙ্কে ছুটিতে গেলেন সেই চিকিত্সক

বৃহস্পতিবার তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal) গ্রেফতার (Arrest) হওয়ার পরই অনির্দিষ্টকালের জন্য ছুটিতে (Indefinite Leave) গেলেন বোলপুর মহকুমা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের সেই চিকিৎসক চন্দ্রনাথ অধিকারী (Dr Chandranath Adhikary)।

গত মঙ্গলবার তিনি অনুব্রত মণ্ডলের বাড়িতে গিয়েছিলেন চিকিৎসা করার জন্য। তবে চিকিৎসা শেষে তিনি বেশ কিছু বিস্ফোরক মন্তব্য করেন। তিনি বলেছিলেন, তিনি নাকি সুপারের নির্দেশের পরিপ্রেক্ষিতেই চিকিৎসা করতে গিয়েছিলেন। এছাড়াও তিনি মন্তব্য করেন, তাঁকে ১৪ দিনের জন্য সাদা কাগজে ছুটি লিখে দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছিলেন অনুব্রত মণ্ডল। এসবের পরেই যখন বৃহস্পতিবার অনুব্রত মণ্ডল গ্রেফতার হলেন, তারপর তিনি নিজের জীবনের সুরক্ষা নিয়ে চিন্তিত। তাছাড়া তিনি মানসিকভাবেও বিধ্বস্ত। এরই পরিপ্রেক্ষিতে তিনি ছুটি নিয়েছেন বলে জানান।

এ ব্যাপারে তিনি ফোনে আমাদের প্রতিনিধিকে বিশদে আর কী কী বললেন, আসুন শুনে নেওয়া যাক।

আতঙ্কে ছুটিতে গেলেন সেই চিকিত্সক
আতঙ্কে ছুটিতে গেলেন সেই চিকিত্সক
Loading Ad
 
00:00
/
02:49
LIVE
2 years ago


US: মেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রি পেয়েছে, বিলবোর্ডে বিজ্ঞাপন দিয়ে সবাইকে জানালেন গর্বিত মা

মায়ের ভালোবাসার (Mother's Love) কাছে পৃথিবীর সব কিছুই যেন তুচ্ছ। যখন সন্তান জীবনে সফলতা অর্জন করে, বাবা-মা সবচেয়ে বেশি আনন্দিত হন। ব্যতিক্রম নন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের (United States) নিউ জার্সির (New Jersey) ওই মহিলা। তিনি তাঁর মেয়ের ডক্টরেট ডিগ্রি (doctorate degree) অর্জনে খুশি হয়ে মেয়েকে অভিনন্দন জানাতে একটি হোর্ডিং লাগিয়েছেন রাস্তায়। যা ইতিমধ্যে ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়।

কেন্দ্র বাসবি নামে ওই মহিলা তাঁর মেয়ের জন্য এতটাই গর্বিত যে, মেয়ের কৃতিত্বের কথা পুরো শহরকে জানাতে চেয়েছিলেন। গর্বিত মা বিলবোর্ড ভাড়া করে সেখানে মেয়ের ডক্টরেট ডিগ্রি লাভের কথা লেখেন। সঙ্গে মেয়ের ছবিও দেন।

২৮ শে জুলাই ফেসবুকে কেন্দ্র বাসবি নিজে সেই বোর্ডের ছবি শেয়ার করেছিলেন। এবং মেয়েকে উদ্দেশ্যে করে লিখেছিলেন, "তুমি অবশ্যই আমার উজ্জ্বল নক্ষত্র। আমি সবচেয়ে গর্বিত মা। ভীষণ ভালোবাসি। তোমার আগামী জীবন আরও সুন্দর হোক।"

পোস্টটিতে শত শত লাইক এবং কমেন্ট পড়ে। সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীরা তাঁর মেয়ে ডক্টর স্মলসকে কৃতিত্ব অর্জনের জন্য এবং মিসেস বাসবিকে এত গর্বিত হওয়ার জন্য অভিনন্দন জানিয়েছেন।

উল্লেখ্য, ক্যামডেনের কাছে এয়ারপোর্ট সার্কেলের ঠিক দক্ষিণে ১৩০ রুট দিয়ে যাওয়ার সময় ডাঃ ক্রিস্টিন এস স্মলসের ছবি দেওয়া এই বোর্ডটি দেখতে পাওয়া যায়। ফিলাডেলফিয়া কলেজ অফ অস্টিওপ্যাথিক মেডিসিন থেকে মনোবিজ্ঞানের উপর ডক্টরেট অর্জন করেছেন ক্রিস্টিন।

2 years ago