Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

Covid19

Disease X: কোভিডের চেয়ে ৭ গুণ বেশি শক্তিশালী 'ডিজিজ এক্স', মৃত্যু হতে পারে ৫ কোটি মানুষের!

করোনা বা কোভিড ১৯-এর (Covid 19) দাপট থেকে সদ্যই রেহাই পেয়েছে বিশ্ববাসী। কিন্তু এখানেই শেষ নয়, পরবর্তীতে আসতে পারে করোনার থেকেও ভয়ঙ্কর ভাইরাস। আর সেই ভাইরাসে মৃত্যুর হার করোনার থেকেও ৭ গুণ বেশি হতে পারে। এমনটাই জানিয়েছে  স্বাস্থ্য দফতর। এই ভাইরাসের নাম হল 'ডিজিজ এক্স' (Disease X)।  উল্লেখ্য, ১৯১৮ থেকে ১৯২০ সালের মধ্যে যে মারণ স্প্যানিস ফ্লু ছড়িয়েছিল, এবার তার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ভাইরাসকে এক্স বলে সম্মোধন করা হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে এই মারণ ভাইরাসকে 'ডিজিজ এক্স' বলে সম্মোধন করা হয়েছে।

ব্রিটেনের ভ্যাকসিন টাস্ক ফোর্সের প্রধান ডেম কেট বিংহাম সম্প্রতি জানিয়েছেন, আরও বড় মহামারী অদূর ভবিষ্যতে দেখতে হতে পারে বিশ্ববাসীকে। আর এর জন্য গোটা বিশ্বের কমপক্ষে পাঁচ কোটি মানুষের প্রাণ যেতে পারে। এই সম্ভাব্য মহামারীর নাম দেওয়া হয়েছে 'ডিজিজ এক্স'। আরও জানানো হয়েছে, এই রোগ কোভিডের থেকেও ৭ গুণ বেশি শক্তিশালী। তিনি জানিয়েছেন, যার ফলে কোভিডে যে পরিমাণ মৃত্যু হয়েছে, তার চেয়েও ৭ গুণ বেশি মানুষের মৃত্যু হতে পারে এই রোগে।

প্রসঙ্গত, হু-এর পরিসংখ্যান বলছে, কোভিডে বিশ্বব্যাপী প্রায় ৭০ লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। কিন্তু ‘ডিজিজ এক্স’ নাকি ছাপিয়ে যেতে চলেছে আগের সব রেকর্ডকেও। এই মারণ ভাইরাসে প্রাণ যেতে পারে প্রা ৫ কোটি মানুষের। এমনটাই দাবি করেছেন ডেম কেট বিংহাম। তিনি জানিয়েছেন, বর্তমানে তাঁরা ২৫টি ভাইরাস পরিবারের গতিবিধি পরীক্ষা করছেন। এদের প্রতিটিতে হাজার হাজার, পৃথক পৃথক ভাইরাস রয়েছে। যে কোনও একটি থেকে পরবর্তী মহামারীর সূচনা হতে পারে।

7 months ago
Nipah: আতঙ্কের মাঝেই কিছুটা স্বস্তি, গত দু'দিনে কেরলে নেই কোনও নিপা সংক্রমণ

করোনার দাপট কমলেও নতুন করে আতঙ্কের সৃষ্টি করেছে নিপা ভাইরাস (Nipah Virus)। কেরলে (Kerala) ইতিমধ্যে নিপা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দু'জনের মৃত্যুও হয়েছে। ফলে তার পর থেকেই কেরলের কোঝিকোড়ের সাতটি গ্রামকে 'কনটেনমেন্ট জোন' বলে ঘোষণা করা হয়। কিন্তু এই আতঙ্কের মাঝেই কিছুটা স্বস্তির খবর দিল কেরলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বীণা জর্জ (Veena George)। তিনি জানিয়েছেন, গত দু'দিন অর্থাৎ শনি ও রবিবার আর কোনও নিপা ভাইরাসে সংক্রমণের কথা শোনা যায়নি। ফলে কেরলের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণেই এসেছে।

বেশ কিছুদিন আগেই কেরলে নিপা ভাইরাসের সংক্রমণ বাড়তে থাকে। এমনকি নিপা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দু'জনের মৃত্যু হওয়ার পরই নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। তড়িঘড়ি পদক্ষেপ নেয় কেরল সরকার। কিছু গ্রামকে কনটেনমেন্ট জোন করে বেশ কিছু স্কুল-কলেজ বন্ধ করে দেওয়া হয়। এর পর আরও চার জনের নিপা ভাইরাসে আক্রান্তের কথা প্রকাশ্যে আসে। তবে কেরলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বীণা জর্জ সোমবার জানিয়েছেন, যে চারজন নিপা ভাইরাসে আক্রান্ত, তাঁরা সুস্থ হয়ে উঠছেন। আর রবিবারেও কোনও নিপা সংক্রমণের খবর প্রকাশ্যে আসেনি। তাই পরিস্থিতি দু'দিনের মধ্যেই নিয়ন্ত্রণে এসেছে।

তবে বিভিন্ন সতর্কতা অবলম্বন করে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। কারণ জানানো হয়েছে, নিপা ভাইরাসে সংক্রমণ হারের চেয়ে মৃত্যুর হার বেশি। এমনকি নিপা ভাইরাসে মৃত্যুর হার করোনার থেকেও বেশি। তাই নিপা ভাইরাসের উপসর্গ শরীরে দেখা গেলেই চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন কেরলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

7 months ago
Covid Variant: নয়া রূপে হাজির কোভিড! নতুন করে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে নতুন ভ্যারিয়েন্ট 'এরিস'

নতুন রূপে হাজির করোনা (Covid 19)। ফের চোখ রাঙাতে শুরু করেছে করোনাভাইরাস, কিন্তু এবার অন্য রূপে। জানা গিয়েছে, ওমিক্রন তার জিনের বদল ঘটিয়ে নতুন এক উপপ্রজাতি তৈরি করেছে যার নাম 'এরিস' (ইজি.৫.১) (Eris)। আর এই মুহূর্তে করোনার এই নয়া রূপ দাপট দেখাচ্ছে ব্রিটেনে (UK)। ব্রিটেনের হেলথ সিকিউরিটি এজেন্সি সূত্রে খবর, ব্রিটেনে প্রতি সাতজনের কোভিড আক্রান্তের একজনের শরীরে এই উপপ্রজাতির দেখা মিলেছে।

সূত্রের খবর, জুলাই মাসে প্রথম ব্রিটেনে ধরা পড়ে করোনার এই রূপ এরিস। তার পর থেকে যত সময় গিয়েছে, এর প্রভাবে সংক্রমণ বেড়েছে। বর্তমান রিপোর্ট অনুসারে, ব্রিটেনে এরিস আক্রান্তের হার ১৪.৬ শতাংশ। গত সপ্তাহের তুলনায় চলতি সপ্তাহে কোভিড-১৯ সংক্রমণের হার অনেকটা বেড়েছে বলে জানা গিয়েছে। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ওমিক্রনের মতোই এই প্রজাতিও দ্রুত মানুষের শরীরে সংক্রমিত হতে পারে। এরিস সংক্রমণেরও জটিল রোগ হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

করোনার নয়া রূপ এরিসে আক্রান্তের শরীরে কী কী উপসর্গ দেখা দিতে পারে, তা এখনও স্পষ্টভাবে জানা যায়নি। এর বৈশিষ্ট্য নির্ধারণের প্রক্রিয়া চলছে এখনও। তবে শিশু ও বয়স্কদের বিশেষ সতর্ক থাকার বার্তা দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। আগের মতোই করোনা সতর্কতা মেনে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন তাঁরা।

9 months ago


Omicron: কেন্দ্রের বড় ঘোষণা! চালু হল ওমিক্রনের বুস্টার ডোজ 'জেমকোভ্যাক-ওম'

দেশবাসীর জন্য সুখবর! প্রায় তিন বছর করোনা (Corona Virus) মহামারীতে ভুগতে হয়েছে বিশ্ববাসীকে। করোনার দাপট কমে গেলেও মাঝে ফের কোভিড মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছিল। জানা গিয়েছিল, কোভিডের ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রনের ফলেই ফের করোনা রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছিল। তবে এবারে আর ভয় নেই। কারণ আজ থেকে দেশে চালু হল ওমিক্রনের (Omicron) বুস্টার ভ্যাকসিন 'জেমকোভ্যাক-ওম (GEMCOVAC-OM)। ২৪ জুন, শনিবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং কোভিডের জন্য একটি ওমিক্রন-নির্দিষ্ট এমআরএনএ-ভিত্তিক বুস্টার ভ্যাকসিন চালু করলেন।


ড্রাগ কন্ট্রোলের তরফে জানানো হয়েছে, নতুন এই ডোজটি ওমিক্রনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। শনিবার একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, GEMCOVAC-OM হল ভারতের প্রথম mRNA ভ্যাকসিন যা Gennova দ্বারা দেশীয় প্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে। এটি ডিপার্টমেন্ট অফ বায়োটেকনোলজি (DBT) এবং বায়োটেকনোলজি ইন্ডাস্ট্রি রিসার্চ অ্যাসিসট্যান্স কাউন্সিল (BIRAC)-এর  অর্থের সাহায্যে তৈরি করা হয়েছে। ড্রাগ কন্ট্রোল জেনারেল অফ ইন্ডিয়া কয়েকদিন আগেই এই ভ্যাকসিনটির জরুরি ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দিয়েছে।

কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ড. জিতেন্দ্র সিং জানান, প্রথমবার ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বুস্টার ভ্যাকসিন চালু করা হল। যাঁরা কো-ভ্যাকসিন বা কোভিশিল্ডের দু-টি ডোজ নিয়েছেন, তাঁরা এই বুস্টার ডোজটি নিতে পারবেন। 

উল্লেখ্য, এটি একটি থার্মোস্টেবল ভ্যাকসিন। অর্থাৎ এই ভ্যাকসিনের জন্য mRNA-ভিত্তিক ভ্যাকসিনগুলির মতো 'কোল্ড চেইন' পরিকাঠামোর প্রয়োজন হয় না। এর ফলে সহজেই দেশের যে কোনও প্রান্তে এই ভ্যাকসিন পাঠানো সম্ভব। এছাড়াও প্রথাগত সিরিঞ্জের পরিবর্তে একটি সুঁচ-মুক্ত ইনেজেকশন ডিভাইস সিস্টেম ব্যবহার করে বুস্টার ডোজটি নেওয়া যাবে।

10 months ago
Pandemic: করোনার থেকেও ভয়াবহ অতিমারী আসতে চলেছে বিশ্বে, সতর্কবার্তা 'হু'-এর

করোনার (CoronaVirus) কথা এখনও সবার স্মৃতিতে রয়েছে। এই ভাইরাসের ফলে প্রায় দু'বছর পুরো বিশ্বের মানুষদের ভুগতে হয়েছে। তবে এখন এই ভাইরাসের প্রকোপ তেমন নেই। ফলে অনেকটা স্বস্তিতে বিশ্ববাসী। কিন্তু এর মধ্যেই ফের এক আতঙ্কের খবর দিলেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) প্রধান টেড্রস অ্যাডানম গেব্রিয়েসাস (Tedros Adhanom Ghebreyesus)। তিনি জানিয়েছেন, পরবর্তীতে এমন মহামারীও আসতে চলেছে যা করোনার থেকে অনেক মারাত্মক হবে। তাই তিনি এই বিষয়ে এই বিশ্ববাসীকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন।

মঙ্গলবার ৭৬তম বিশ্ব স্বাস্থ্য সমাবেশে রিপোর্ট পেশ করার সময় 'হু' প্রধান টেড্রস অ্যাডানম গেব্রিয়েসাস বলেন, 'বিশ্ব স্বাস্থ্যের হুমকি হিসেবে কোভিড ১৯ শেষ নয়। আরও অন্য একটি ভ্যারিয়েন্টের ফলে হঠাৎ করে রোগ বাড়তে চলেছে ।' শুধু তাই নয় আরেকটি ভাইরাস উদ্ভূত হওয়ার ফলে মৃত্যুর সম্ভাবনা বেড়ে গিয়েছে বলে জানান তিনি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ডিরেক্টর সতর্ক করে বলেন, 'যখন পরবর্তী মহামারী আসবে, তার মোকাবিলা করার জন্য আমাদের সম্মিলিতভাবে এবং যথাযথভাবে প্রস্তুত থাকতে হবে।'

উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে চিনে প্রথম করোনা রোগীর সন্ধান মেলে। ২০২০ সালের মার্চের মধ্যেই বিশ্বজুড়ে কোভিড-১৯ ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে। এই মারণ ভাইরাসের ফলে বিশ্বজুড়ে চলতে থাকে মৃত্যু মিছিল। সংক্রমণ রুখতে বিশ্বজুড়ে দফায়-দফায় হয় লকডাউন। আর এবারে আরও এক দুঃসংবাদ দিল হু। ফলে পরবর্তীতে কোনও ভাইরাস এলে তা অতিমারীতে যাতে পরিণত না হতে পারে, সেদিকেই বিশেষ নজর দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

11 months ago


Covid19: করোনায় সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৭০ হাজার ছুঁইছুঁই! নিম্নমুখী সংক্রমণে খানিক স্বস্তি

ফের নতুন করে করোনা (CoronaVirus) মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছিল, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছিলেন ১২ হাজার ৫৯১ জন। যা গত আট মাসে দৈনিক সংক্রমণের ভিত্তিতে সর্বোচ্চ ছিল। তবে আজ ফের করোনা আক্রান্তের (Covid-19) সংখ্যা কিছুটা হলেও কমেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন ১১ হাজার ৬৯২ জন। কোভিডে মৃতের (Death) সংখ্যা ২৮ জন। এর পাশাপাশি সক্রিয় রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল ৬৬ হাজার ১৭০।

তথ্য অনুসারে, চলতি সপ্তাহের শুরুতে কিছুটা কমতে শুরু করেছিল করোনা সংক্রমণ। কিন্তু বৃহস্পতিবার একধাক্কায় গত আট মাসের মধ্যে রেকর্ড পরিমাণ সংক্রমণ হয়। প্রায় ২৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছিল করোনা সংক্রমণের হার। আর আজ, শুক্রবার করোনা সংক্রমণ বৃহস্পতিবারের তুলনায় ৭ শতাংশ কমে গিয়েছে। ফলে করোনায় দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৪.৪৮ কোটি। মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষের বেশি।

12 months ago
Rajnath: করোনায় আক্রান্ত রাজনাথ সিং, মৃদু উপসর্গ নিয়ে কেমন আছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী

দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh) কোভিড (Covid19) আক্রান্ত। বর্তমানে বাড়িতেই আইসোলেশনে রয়েছেন তিনি। ডাক্তারদের একটি টিম ইতিমধ্যেই তাঁর বাড়িতে গিয়ে চিকিৎসা করে গিয়েছেন। তবে তাঁর অবস্থা এমন গুরুতর নয়, মৃদু উপসর্গই দেখা গিয়েছে। এমনটাই সরকারি সূত্রে খবর।

দেশজুড়ে করোনার গ্রাফ ফের ঊর্ধ্বমুখী। করোনা আক্রান্তর সংখ্যা প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে। দেশের করোনার পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে কেন্দ্র। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে একাধিক পদক্ষেপও নিয়ে চলেছে। এরই মধ্যে বৃহস্পতিবার এই খবর প্রকাশ্যে এসেছে যে, করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। সূত্রের খবর, ভারতীয় বায়ু সেনার কমান্ডারদের সঙ্গে দিল্লিতে আজ বৈঠকে অংশ নেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আজ তাঁর কোভিড রিপোর্ট পজিটিভ আসার পরই তা বাতিল করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, বুধবারই ভারতীয় সেনা জওয়ান কমান্ডারদের সঙ্গে এক সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেছিলেন রাজনাথ সিং। সেখানে তিনি স্টাফ অফ আর্মি জেনারেল মনোজ পান্ডে ও অন্যান্য সিনিয়র আর্মি অফিসারদের সংস্পর্শেও এসেছেন। এরপর আজই তাঁর কোভিড রিপোর্ট এসেছে। এর আগেও একবার তিনি করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন।

12 months ago
Covid19: সামান্য কমেছে দৈনিক সংক্রমণ, তবে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৬০ হাজারের গন্ডি পার

করোনা (CoronaVirus) আক্রান্তের সংখ্যা প্রতিদিন বেড়েই চলেছে। ক্রমেই ভয়াল রূপ নিতে শুরু করেছে কোভিড (Covid19)। তবে এবারে কিছুটা হলেও স্বস্তিও খবর পাওয়া যাচ্ছে। এর আগে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ১১ হাজারও ছাপিয়ে গিয়েছিল। তবে এবারে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে খবর, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৯ হাজার ১১১ জন। রবিরার এই সংখ্যা ছিল ১০ হাজার ৯৩ জন। ফলে কিছুটা হলেও দৈনিক সংক্রমণ কমতে শুরু করেছে।

তবে এই নতুন আক্রান্তের পাশাপাশি সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৬০ হাজারের গন্ডি ছাপিয়ে গিয়েছে। তথ্য অনুসারে, মোট সক্রিয় রোগীর সংখ্যা হয়েছে ৬০ হাজার ৩১৩ জন। ফলে দৈনিক সংক্রমণ সামান্য কমতে শুরু করলেও অ্যাক্টিভ রোগীর সংখ্যা ৬০হাজার পেরিয়ে গিয়েছে। এর পাশাপাশি দৈনিক পজিটিভিটি রেট ও সাপ্তাহিক পজিটিভিটি রেট যথাক্রমে ৮.৪০ শতাংশ ও ৪.৯৪ শতাংশ। স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে খবর, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় প্রাণ হারিয়েছেন ২৭ জন ও করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৬ হাজার ৩১৩ জন।

12 months ago


Symptoms: জ্বর-সর্দি-কাশি নয়, এবারে কোভিড রোগীদের মধ্যে দেখা যাবে এই উপসর্গ

দেশজুড়ে করোনার (CoronaVirus) গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী। করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা প্রতিদিন বৃদ্ধি পেয়েই চলেছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, করোনা আক্রান্তের সংখ্যা হঠাৎ বৃদ্ধির পিছনে নতুন ভ্যারিয়েন্ট XBB.1.16-এই নতুন রূপটিকেই দায়ী করা হয়েছে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, কোভিডের নতুন ভ্যারিয়েন্টের পাশাপাশি কোভিডের নতুন উপসর্গও লক্ষ্য করা গিয়েছে। এতদিন কোভিড হলে তীব্র জ্বর, সর্দি-কাশি এইসব উপসর্গ সবার মধ্যে দেখা যেত। এবারে দেখা গিয়েছে, নতুন ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত হলে মানুষের চোখের উপরেও প্রভাব ফেলছে এই ভাইরাস।

চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, কোভিডের নতুন ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত হলে মূলত কনজাংটিভাইটিসের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। চোখ জ্বালা, চোখ ফুলে যাওয়া, লাল হয়ে যাওয়া, চোখ থেকে জল পড়া ইত্যাদি। শুধু বড়দের নয়, ছোটদের মধ্যেও দেখা দিচ্ছে কোভিডের এই উপসর্গ। যে কারণে তা চিকিৎসকদের চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

করোনার অন্যান্য ভ্যারিয়েন্টের থেকে এই ভ্যারিয়েন্ট বেশি ছোঁয়াচে, যার জন্য খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে, তবে এই ভাইরাসে আক্রান্তদের গুরুতর অসুস্থতার কোনও লক্ষণ নেই। তবে চিকিৎসকদের পরামর্শ, এখন থেকেই সতর্ক হতে হবে। করোনার বিভিন্ন নির্দেশিকা যেমন- মাস্ক ব্যবহার করা, স্যানিটাইজার ব্যবহার করা ইত্যাদি মেনে চলতে হবে।

12 months ago
Death: শেষকৃত্যের দু বছর পর জীবিত অবস্থায় ফিরে আসলেন যুবক, আসল কী ঘটেছিল?

শেষকৃত্যের পর জীবিত অবস্থায় ফিরে এসেছে এক যুবক। প্রায় দু বছর পর ফিরে এসেছেন যুবকটি। ঘটনাটি ঘটেছে মধ্যপ্রদেশের (Madhya Pradesh) ধার জেলায়। তবে যুবকের এই ফিরে আসাকে কেন্দ্র করে উঠছে নানান প্রশ্ন। এই দু’বছর ধরে তিনি কোথায় ছিলেন? আসল কী ঘটেছিল? আর এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতেই তদন্তে নেমেছে পুলিস (Police)। ওই যুবকের বয়ান রেকর্ড করা হবে।   

কনওয়ান থানার দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিক রাম সিংহ রাঠৌর জানিয়েছেন, ২০২১ সালের কোভিডে (Covid 19) সংক্রমিত হয়ে গুজরাতের (Gujrat) বরোদার একটি হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। চিকিৎসাধীন অবস্থাতেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছিল হাসপাতাল। এমনকি হাসপাতাল থেকে তাঁর দেহ নিয়ে গিয়ে কনওয়ান থানা এলাকার গ্রামের বাড়িতে তাঁর শেষকৃত্যও সম্পন্ন করা হয়েছে। তবে এই সমস্তটা কমলেশকে জিজ্ঞাসাবাদের পরেই সমাধাণ হবে, জানিয়েছেন পুলিস।

রবিবার এক সংবাদমাধ্যমকে ওই যুবকের তুতো ভাই মুকেশ পটিদার জানান, শনিবার সকাল ৬টা নাগাদ এক আত্মীয়ের বাড়িতে গিয়ে ওঠেন কমলেশ। দু’বছর পর তাঁকে জীবিত অবস্থায় দেখে হতবাক পরিবারের সদস্যরাও। তিনি আরও জানান, গত দু’বছর তিনি কোথায় ছিলেন বা কী করতেন, সে সম্পর্কে কিছুই জানতেন না তাঁরা।

12 months ago


Covid19: মে মাসেই করোনায় দৈনিক সংক্রমণ বেড়ে হবে ৫০-৬০ হাজার! কী বলছে তথ্য

ফের মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে করোনা (CoronaVirus)। কোভিডের ঊর্ধ্বমুখী গ্রাফে উদ্বিগ্ন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। এরই মধ্যে এক চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ্যে এসেছে। মে মাসে দৈনিক কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়ে যাবে ৫০ হাজারের গন্ডি। এই তথ্য দিয়েছেন আইআইটি কানপুর (IIT Kanpur) অধ্যাপক ড. মাহিন্দ্র আগরওয়াল। শুক্রবারই করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ১১ হাজার ১০৯, যা গত সাত মাসে সর্বোচ্চ সংক্রমণ ছিল। ফলে করোনার বাড়বাড়ন্তের মাঝে এই তথ্য নতুন করে ভয় ধরাচ্ছে এই ভাইরাস।

কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড সংক্রমণের পরিসংখ্যান ১০ হাজার ৭৫৩। শুক্রবারের থেকে এই সংখ্যা কিছুটা কমলেও ভয় থেকেই যাচ্ছে। এর ফলে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল ৫৩ হাজার ৭২০। একদিনে করোনায় মৃত ২৭ জন। এছাড়াও মাহিন্দ্র আগরওয়ালের দেওয়া তথ্য অনুসারে জানা গিয়েছে, এখন দৈনিক সংক্রমণ ১০ হাজারের কাছাকাছি থাকলেও মে মাসের মাঝ বরাবর তা ৫০ হাজার থেকে ৬০ হাজারে পৌঁছে যাবে।

তবে তিনি আরও জানিয়েছেন, ঠিক কতটা পরিমাণে বাড়তে পারে কোভিড আক্রান্তর সংখ্যা তা আরও এক সপ্তাহ পর ভালোভাবে অনুমান করা যাবে। তবে তিনি এই নিয়ে বেশি ভয় পেতে না করেছেন। কারণ তিনি জানিয়েছেন, করোনা সংক্রমণ বাড়লেও এর দাপট সেই মাত্রায় নেই। বেশি কিছু সমস্যা না দেখে এখন বাড়িতেই করোনার চিকিৎসা করা যাচ্ছে, তবে সতর্ক থাকতে হবে।

one year ago
Covid19: সাতমাসের মধ্যে সর্বোচ্চ করোনা সংক্রমণ! আক্রান্তের সংখ্যা পেরলো ১১ হাজারের গণ্ডি

দেশে ক্রমশ ভয়াল রূপ নিয়েই চলেছে করোনাভাইরাস (CoronaVirus)। গত আট মাসে রেকর্ড সংখ্যক আক্রান্ত হয়েছিলেন বৃহস্পতিবার। আর আজ শুক্রবার নতুন করে কোভিডে (Covid-19) আক্রান্ত হয়েছেন ১১ হাজার ১০৯ জন। একলাফে ১১ হাজারের গণ্ডি পেরিয়ে গিয়েছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের (Health Ministry) তথ্য অনুযায়ী, গত ৭ মাসে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দৈনিক আক্রান্তের ভিত্তিতে সর্বোচ্চ। এর পাশাপাশি সক্রিয় রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৪৯ হাজার ৬২২ জন। 

তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃতের সংখ্যাও বেড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিডে প্রাণ হারিয়েছেন ২৯ জন। এর ফলে দেশে করোনায় মোট মৃতের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৫ লক্ষ ৩১ হাজার ৬৪ জন। কোভিডে মৃত্যুর হার ১.১৯ শতাংশ। সুস্থতার হার ৯৮.৭১ শতাংশ। বৃহস্পতিবার বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, চলতি মাসের আগামী ১০-১২ দিন করোনা আক্রান্তের সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। ফলে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন তাঁরা।

দেশের মধ্যে মুম্বই, দিল্লিত করোনা আক্রান্তের সংখ্যা উদ্বেগজনক। কারণ এই দুই রাজ্যেই করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েই চলেছে। সঙ্গে বাড়ছে মৃতের সংখ্যাও। দিল্লিতে বৃহস্পতিবার ১ হাজার ৫২৭ জন ও মুম্বইয়ে ৪২৭ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। তবে সুস্থতার হার স্বস্তিতে রাখলেও ঊর্ধ্বমুখী গ্রাফ চিন্তায় রাখছে স্বাস্থ্যমন্ত্রককে।

one year ago
Covid19: দেশে আসতে চলেছে কোভিডের চতুর্থ ঢেউ? ঊর্ধ্বমুখী করোনাগ্রাফে বাড়ছে উদ্বেগ

সারা দেশজুড়ে ফের করোনার (Coronavirus) চোখরাঙানি। ধীরে ধীরে ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে কোভিড। এবারে একদিনে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা একলাফে বেড়ে ১০ হাজারের গন্ডি পেরিয়ে গিয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে খবর, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১০ হাজার ১৫৮ জন। বুধবার করোনায় (Covid-19) আক্রান্ত হয়েছিলেন ৭ হাজার ৮৩০ জন। আর একদিনের মধ্যেই একধাক্কায় ১০ হাজারের গন্ডিও ছাপিয়ে গিয়েছে।

করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা গত আট মাসে দৈনিক সংক্রমণের ভিত্তিতে সর্বোচ্চ। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে খবর, দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় সক্রিয় রোগীর সংখ্যা হল ৪৪ হাজার ৯৯৮। দৈনিক সংক্রমণের পজিটিভিটি রেট বেড়ে হল ৪.৪২ শতাংশ। বিশেষজ্ঞারা জানিয়েছেন, আগামী ১০-১২ দিন করোনা আক্রান্তের সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পেতে চলেছে। তাই এই ১০-১২ দিন দেশের জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ দেশে ফের মহামারী ফিরে আসতে পারে, এমনটাই আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের। তবে তাঁদের পরামর্শ, যাতে দেশে কোভিডের চতুর্থ ঢেউ ভয়াল রূপ নিতে না পারে, তার জন্য এখন থেকেই সতর্ক হতে হবে।


one year ago


Covid: দেশের আট রাজ্যের করোনায় সংক্রমণ-মৃত্যু কাঁপন ধরিয়েছে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের, কী অবস্থা জানুন

ক্রমশ দেশে বাড়ছে কোভিড (Covid) সংক্রণ এবং তার সঙ্গে সঙ্গে বেড়ে চলেছে করোনা রোগীর(Corona Patient) সংখ্যাও। তার ফলে মৃত্যুর হারও কিন্তু বাড়ছে। মঙ্গলবার, দেশের মোট আটটি রাজ্যে ১১ জনের মৃত্যু (Death) হয়েছে এবং আক্রান্ত হয়েছে প্রায় আট হাজার ভারতীয়।

কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক জানিয়েছেন, বুধবার সকাল পর্যন্ত দেশে মোট করোনা রোগীর সংখ্যা ছিল ৪০ হাজার ২১৫ জন। মঙ্গলবার দেশে দৈনিক সংক্রমণের সংখ্যা ছিল ৫৬৭৬ জন। তারপরেই ২৪ ঘণ্টার মধ্যে করোনা সংক্রমণের হার একধাক্কায় অনেকটাই বেড়ে যাওয়ায় রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। করোনা রোগীদের মধ্যে অনেকেরই নমুনা পরীক্ষা করে ওমিক্রন উপরূপের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। ১২-ই এপ্রিল বুধবারের হিসাব অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে দেশে সবচেয়ে বেশি করোনা সংক্রমিত রাজ্য কেরল। মঙ্গলবার কেরলের মোট আক্রান্তের সংখ্যা ১৮৮১ জন। পরের স্থানে রয়েছে দিল্লি। 

একদিনে ৯১৯ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন মহারাষ্ট্রে। পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গের একদিনে আক্রান্তর সংখ্যা ৫৯ জন। এছাড়া দিল্লি, পঞ্জাব এবং হিমাচল প্রদেশে ২ জন করে এবং গুজরাত, মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু, হরিয়ানা এবং উত্তরপ্রদেশের ১ জন করে করোনা রোগীর মৃত্যু হয়েছে বলে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে খবর।


one year ago
Covid: ফের মাথাচাড়া দিয়েছে সংক্রমণ, দেশব্যাপী চলছে দু'দিনের মকড্রিল

ফের মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে করোনা আক্রান্তর সংখ্যা। তবে বাড়াবাড়ির মধ্যে খানিক স্বস্তি। দেশে দৈনিক করোনা (Coronavirus) সংক্রমণ কমল খানিকটা। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক কর্তৃক প্রকাশিত বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় মোট ৫ হাজার ৬৭৬ জন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। সোমবারের তুলনায় মঙ্গলবার কোভিড আক্রান্তর (Covid-19) সংখ্য়া কিছুটা কমেছে। সোমবার দৈনিক আক্রান্তর সংখ্যা ছিল ৫ হাজার ৮৮০ জন। আর বর্তমানে দেশে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৭ হাজার ৯৩ জন। তবে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু (Death) হয়েছে মোট ২১ জনের।

উল্লেখ্য, গত সপ্তাহেই কোভিড নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক করেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী। সেখানেই তিনি এই মকড্রিলের নির্দেশ দিয়েছিলেন। দেশে কোভিড মোকাবিলায় হাসপাতালগুলিতে ৪৮ ঘণ্টার মক ড্রিল মঙ্গলবারই শেষ দিন। আর শেষ দিনে বাংলার ৩১টি হাসপাতালে চলছে মক ড্রিল। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, সুস্থতার হারও বেশি রয়েছে। বর্তমানে দেশে সুস্থতার হার রয়েছে ৯৮.৭৩ শতাংশ। আর মৃত্যু হার ১.১৯ শতাংশ। এদিকে এই মাসে সর্বোচ্চ সংক্রমণ দেখা গিয়েছিল শনিবার। সেদিন কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৬ হাজার ১৫৫। এখন সেই গ্রাফ আবার নিম্নমুখী।

প্রসঙ্গত, করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে রাজ্যগুলিকে প্রথম থেকেই সতর্ক করে চলেছে কেন্দ্র। এই ঊর্ধ্বমুখী করোনা সংক্রমণের মাঝেই কেন্দ্রের তরফে নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। একাধিক রাজ্যে মাস্ক ও স্যানিটাইজারের ব্যবহার ফের বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

one year ago