Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

tollywood

Poster: নববর্ষ জমজমাট, ব্যোমকেশের চরিত্রে দেব আর 'জঙ্গলে মিতিন মাসি'র ঝলক

নববর্ষ জমজমাট বোধহয় একেই বলে। বাংলা সিনেমা (Bengali Cinema) বিনোদনের ঝুলি নিয়ে একেবারে তৈরী। নতুন আরও দুটি সিনেমার সুখবর এলো বাংলা নতুন বছরেই। দেব এন্টারটেইনমেন্ট ভেন্চারসের নতুন কাজ 'প্রধান'-এর লোগো মুক্তি পেয়েছে। সিনেমায় মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করবেন দেব এবং পরাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। চলতি বছরের শেষের দিকেই মুক্তি পেতে পারে ছবিটি। এর আগে টনিক ছবিতে দেখা গিয়েছিল দেব-পরাণ জুটিকে। দর্শক বেশ উপভোগ করেছিলেন।'প্রধান' মূলত পারিবারিক সিনেমা হতে চলেছে। পর্দায় বলিউডের দুই প্রজন্মের প্রত্যাবর্তন কতটা ব্যবসা করতে পারে দেখা যাবে ছবি মুক্তি পেলেই।

অন্যদিকে মুক্তি পেয়েছে, 'জঙ্গলে মিতিন মাসি'র পোস্টার। ছবিতে নাম ভূমিকায় অভিনয় করবেন কোয়েল মল্লিক। ২০১৯-এ মুক্তি পেয়েছিল মিতিন মাসি। পুরুষ গোয়েন্দাদের ভিড়ে সুচিত্রা ভট্টাচার্য সৃষ্ট মহিলা গোয়েন্দা 'মিতিন' দর্শক মনে জায়গা করে নিয়েছিল। চুটিয়ে ব্যবসা করেছিল সিনেমাটি। তবে এবার কলকাতার অলিগলি ছেড়ে মিতিন মাসি জঙ্গল রহস্য উদঘাটন করবে। অরিন্দম শীলের প্রযোজনায় ছবিটি মুক্তি পেতে পারে চলতি বছরের পুজোতে।

নববর্ষে নতুন রূপে ব্যোমকেশের আগমনের খবর মিলল। মুক্তি পেল দেব এন্টারটেইনমেন্ট ভেন্চারসের আরও একটি আসন্ন ছবি 'ব্যোমকেশ ও দুর্গরহস্য' ছবির পোস্টার। ছবিতে এই প্রথম ব্যোমকেশের চরিত্রে দেখা যাবে অভিনেতা দেব অধিকারীকে। উত্তম কুমার, সুজয় ঘোষ, অনির্বাণ ভট্টাচার্য, টোটা রায়চৌধুরী, পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়ের মতো অভিনেতারা আগে ব্যোমকেশের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। দেব ব্যোমকেশের চরিত্র কতটা ফুটিয়ে তুলতে পারে, সেটাই দেখার।

one year ago
Ushasie:'ফলোয়ার দেখে অভিনয়ে সুযোগ দেওয়া বন্ধ হোক', কেন গর্জে উঠলেন ঊষশী?

অভিনয় জগতের ব্যাপ্তি বর্তমানে টেলিভিশনের পর্দা পেরিয়ে সামাজিক মাধ্যমে এসে পড়েছে। ফেসবুক-ইনস্টাগ্রামের মতো সোশ্যাল সাইটে বর্তমানে সবাই কন্টেন্ট ক্রিয়েটর এবং সবাই অভিনেতা। থিয়েটারে, সিরিয়ালে, সিনেমায় কাজ করে অভিনেতা হয়েছেন তাঁরা? না। তবে তাঁরা অভিনয় করেছেন রিলস'এ। সামাজিক মাধ্যমে অভিনয় করতে এক পয়সাও খরচ করতে হয় না। এইসব সামাজিক সাইটে কোনও ছাঁকনি নেই, ফলে যোগ্যতা যাচাইয়ের বালাই নেই। হয়তো দেখা গিয়েছে, সামাজিক মাধ্যমের হঠাৎ জনপ্রিয়তা কোন এক ব্যক্তিকে রাতারাতি খ্যাতির শীর্ষে নিয়ে চলে গেল। অভিজ্ঞরা বলেন, সামাজিক মাধ্যমে মুড়ি মুড়কি এক দর হয়ে গিয়েছে। অভিনেত্রী ঊষশী চক্রবর্তীও (Ushasie Chakraborty) গর্জে উঠলেন একই সুরে।

জুন আন্টি ওরফে ঊষশী চক্রবর্তী সামাজিক মাধ্যমে লিখেছেন, 'রিল তৈরির দক্ষতা বা ফলোয়ারের সংখ্যার সঙ্গে অভিনয়ের দক্ষতার যে কোনও সম্পর্ক নেই তা নির্মাতা পরিচালক বা কাস্টিং ডিরেক্টররা যত তাড়াতাড়ি বুঝবেন ততই মঙ্গল-দর্শকরাও ভাল অভিনয় দেখার সুযোগ পাবেন।' আরও সতর্ক উল্লেখ করে অভিনেত্রী বলে লেখেন, 'সমাজ মাধ্যমে জনপ্রিয় ইনফ্লুয়েন্সারদের মধ্যে অনেকেই আছেন যাঁরা দুর্দান্ত অভিনেতা। কিন্তু কেবলমাত্র একজন অভিনেতার সমাজ মাধ্যমে ফলোয়ার দেখে কাস্টিং করা বন্ধ হোক।' 

ঊষশী আরও ক্ষোভ উগরে দিয়ে লিখেছেন, 'অভিনয় ট্রেনিং সম্পূর্ণ আলাদা, তার প্রতিফলনও আলাদা, তার ডিসিপ্লিন মেধা ডেডিকেশনের সঙ্গে রিল বানানোর দক্ষতার কোনও সম্পর্ক যে নেই তা বহুবার বোঝা গেছে কিন্তু তও এই প্রবণতা থামছে না। এ খুবই বিপজ্জনক ব্যাপার। এর ফলে অভিনেতারা অভিনয় শেখার চাইতে বেশি মন দিচ্ছেন ফলোয়ার বানানো আর রিল বানানোয়।' শেষে অভিনেত্রী লেখেন, 'এরকম হতে থাকলে একদিন কি এরকম আসবে যে লোকে অভিনয় আর দেখবেই না খালি রিলেস আর ইনস্টাগ্রাম দেখবে? আমার সত্যিই ভয় লাগছে। ' 


one year ago
Tollywood: পাঁচতারা হোটেলে পেস্ট্রির উপরে আরশোলা! ভয়াবহ অভিজ্ঞতা টলি অভিনেত্রীর

শহরের এক পাঁচতারা হোটেলে গিয়ে ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতার কথা শেয়ার করলেন বাংলা সিরিয়ালের জনপ্রিয় অভিনেত্রী মিষ্টি সিং (Misty Singh)। সেই হোটেলের বেকারি সেকশনে পেস্ট্রি কিনতে গিয়ে দেখেন, সেগুলির উপর দিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে আরশোলা, পোকা। এই দৃশ্য দেখে হতবাক মিষ্টি। এক পাঁচতারা হোটেলে এমনটাও দেখতে হবে এরকম কখনও ভাবেননি তিনি। হোটেলের এমন পরিস্থিতি দেখে ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি ইনস্টাগ্রামে একটি রিলস বানিয়ে সমাজমাধ্যমে শেয়ার করেন। এরপরেই হোটেল নিয়ে একের পর এক মন্তব্যে ভরে যায় তাঁর কমেন্ট সেকশন।

মিষ্টি সিং-কে জনপ্রিয় সিরিয়াল 'আলতা ফড়িং'-এ অমৃতা চরিত্রে দেখা গিয়েছিল। সিরিয়াল কিছুদিন আগেই শেষ হয়েছে। ফলে হাতে এখন সময় রয়েছে, তাই বন্ধুুৃবান্ধবদের সঙ্গে গিয়েছেন নিজের প্রিয় পাঁচতারা হোটেলে। কিন্তু সেখানে গিয়ে এক অন্য দৃশ্যই তাঁর চোখে পড়ল। সেই রিলস ভিডিওতে তাঁকে বলতে শোনা গিয়েছে, 'হোটেলে গিয়েছিলাম কিছু পেস্ট্রি নিতে। যখন বাছতে গেলাম দেখি আরশোলা খাবারের উপর জাস্ট বসে রয়েছে। এরকম একটা ফাইভস্টার সেভেনস্টার হোটেলের খাবারের উপর আরশোলা, পোকা-মাকড় ভাবাই যায় না। এইগুলোই অনলাইনে অর্ডার করার সময়তেও যায়। হাইজিন ইজ জাস্ট জিরো।'

View this post on Instagram

A post shared by misty singh (@mistysingh)

এক বাংলা সংবাদমাধ্যমে খবর, এরপর এর ভিডিও বানিয়ে সমাজমাধ্যমে দেওয়া হলে হোটেল কর্তৃপক্ষ থেকে বার বার যোগাযোগ করে মিষ্টির সঙ্গে। ভিডিও মুছে দেওয়ার অনুরোধও জানিয়েছেন তাঁরা। মিষ্টি জানিয়েছেন, তিনি ভেবে নিয়েছেন যে, যতক্ষণ না হোটেল কর্তৃপক্ষ সব গ্রাহকের কাছে ক্ষমা চাইছে তিনি ভিডিওটি মুছবেন না।

one year ago


Swastika: স্বস্তিকার নগ্ন ছবি ফাঁস করে দেওয়ার হুমকি! প্রযোজকের বিরুদ্ধে বড় অভিযোগ

টলিউডের অভিনেত্রীকে দেওয়া হচ্ছে হুমকি! নগ্ন ফটো ফাঁস, এমনকি প্রাণনাশের হুমকিও পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায় (Swastika Mukherjee)। আর এই অভিযোগ এসেছে 'শিবপুর' (Shibpur) ছবির প্রযোজকের বিরুদ্ধে। সূত্রের খবর, স্বস্তিকা ইতিমধ্যেই বিষয়টি জানিয়ে পুলিসের কাছে অভিযোগ দায়ের করেন। অন্যদিকে ইম্পা (ইস্টার্ন ইন্ডিয়া মোশন পিকচার্স অ্যাসোসিয়েশন) সূত্রের খবর, অভিনেত্রী বিষয়টি সংগঠনের নজরে এনেছেন ও অভিযোগ জানিয়েছেন। ঠিক কী ঘটেছে ও কী বললেন স্বস্তিকা?

এক বাংলা সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর স্বস্তিকা জানিয়েছেন, শিবপুর ছবির পরিচালক অরিন্দম ভট্টাচার্য। প্রযোজক দু'জন সন্দীপ সরকার এবং অজন্তা সিংহ রায়। সন্দীপ বিদেশে থাকেন আর এই সন্দীপ সরকারই তাঁকে প্রায় এক মাস ধরে হেনস্থা করে চলেছেন। স্বস্তিকা জানিয়েছেন, চুক্তিপত্রে অজন্তা সিংহের স্বাক্ষর ছিল। সন্দীপ সরকার যে আরও একজন প্রযোজক, সেটা তো এখন জানতে পারছেন। গত এক মাস ধরে সন্দীপ সরকার তাঁকে ই-মেলে হুমকি দিচ্ছেন। প্রথমে কিছু তিনি না বললেও পরে তিনি পুলিসে অভিযোগ জানাতে বাধ্য হন।

তাঁকে কেমন ধরনের হুমকি দিয়েছেন জানতে চাইলে তিনি জানান, 'একাধিক হুমকি দেওয়া হয় যেমন- আমেরিকান দূতাবাসে অভিযোগ করে ভিসা বন্ধ করে দেওয়া। আমেরিকা যাওয়া আটকানো, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অফিসে অভিযোগ জানানো। তাঁর সঙ্গে সহযোগিতা না করলে পুলিসে অভিযোগ জানানো ইত্যাদি।' আবার তাঁর ছবি বিকৃত করে পর্ন ওয়েবসাইটে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকিও দিয়েছেন ওই প্রযোজক, এমনটাই দাবি অভিনেত্রীর। কিন্তু কেন এই হুমকি, জিজ্ঞেস করা হলে অভিনেত্রী জানান, তিনি সত্যিই জানেন না। তবে প্রযোজক জানিয়েছেন, তিনি নাকি টাকা চেয়েছেন। তবে স্বস্তিকার দাবি, 'চুক্তির বাইরে আমি কোনও টাকাই চাইনি।'

তবে এখানেই শেষ নয়, শুধুমাত্র অভিনেত্রী নয়, তাঁর ম্যানেজারকেও হুমকি দিয়েছেন ওই প্রযোজক। তাঁকে ইমেল করে বলা হয়েছে, তাঁর যখন-তখন পথ দুর্ঘটনা হয়ে যেতে পারে। পরিচালক অরিন্দমের সঙ্গে নাকি দিনের পর দিন খারাপ ব্যবহার করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন অভিনেত্রী। এসব ঘটনার পর স্বস্তিকা অন্য এক প্রযোজকের সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান, তিনি নাকি অসুস্থ, আর এই বিষয়ে কিছুই জানেন না প্রযোজক অজন্তা।

তাই অজন্তার প্রশ্ন, 'একজন প্রতিষ্ঠিত অভিনেত্রীর সঙ্গে যদি এই ঘটনা ঘটে, তা হলে আমার ভয় করছে, নবাগত অভিনেতাদের তো এই ধরনের প্রযোজকরা রাস্তায় দাঁড় করিয়ে উলঙ্গ করে দেবেন!'

one year ago
Srijit: পুজোয় 'বাইশে শ্রাবণ' ও 'ভিঞ্চি দা' মিলিয়ে চমক সৃজিতের

দুর্গাপুজো টলিউডের বাঙালি পরিচালকদের জন্য পাখির চোখ। শারদীয়ার লম্বা ছুটিতে দর্শক হলমুখী হন। ফলে ব্যবসা মোটের মধ্যে ভালোই হয়। পুজোয় যে বাঙালি পরিচালকদের সিনেমা মুক্তি পেয়ে থাকে, সাধারণত তাঁদের মধ্যে অন্যতম পরিচালক সৃজিত মুখোপাধ্যায় (Srijit Mukherjee)। তবে সেই ২০১৯ সালে মুক্তি পেয়েছিল সৃজিতের 'গুমনামী (Gumnami)'। তারপর তাঁকে আর পুজোয় সিনেমা রিলিজ করতে দেখা যায়নি। দর্শক-মনে প্রশ্ন উঠেছিল, তাহলে কি পুজোয় আর ছবি রিলিজ করবেন না সৃজিত? এর উত্তর দিতে ডবল ধামাকা নিয়ে আসছেন তিনি।

সৃজিতের নতুন সিনেমার কয়েকটি চরিত্র আপনার চেনা মনে হতে পারে। 'বাইশে শ্রাবণ'-এর প্রবীর রায়চৌধুরীর কথা মনে আছে? আর 'ভিঞ্চি দা' সিনেমার 'বিজয় পোদ্দার'? ঠিক ধরেছেন, সিনেমায় এই দুটি চরিত্র করেছিলেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় ও অনির্বাণ ভট্টাচার্য। এই দুটি সিনেমার প্রিক্যুয়েল নিয়ে আসছেন সৃজিত। প্রসেনজিৎ ও অনির্বাণ পরিচালকের পছন্দের, এই কথা সকলেই জানেন। তবে বাদ যাচ্ছেন না সৃজিতের আরও এক ফেবারিট। সিনেমায় দেখা যেতে পারে যিশু সেনগুপ্তকেও। মাঝে শোনা গিয়েছিল, একদা ভালো বন্ধু  সৃজিত ও যিশুর মধ্যে অভিমানের পাহাড় জমেছে। তাঁদের আর একসঙ্গে দেখা যাবে না, সেই রব উঠেছিল। এবার মনে হচ্ছে অভিমানের পাহাড় ভেঙে আবারও এক হচ্ছেন দু'জন।

যদিও যিশুর সঙ্গে এখনও চূড়ান্ত হয়নি চুক্তি। সিনেমায় দেখা যাবে শুভশ্রীকেও। ছবিতে চমক রাখতে ওস্তাদ সৃজিত মুখোপাধ্যায়। টলিউডের প্রথম সারির অভিনেতাদের নিয়ে সৃজিত শেষ পর্যন্ত পাতে কী পেশ করেন, এখন সেইটাই দেখার। তবে তাঁকে টেক্কা দেওয়ার অন্যান্য পরিচালকরাও তৈরি। এই বছর দুর্গাপুজোতেই আসতে চলেছে নন্দিতা রায় ও শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় পরিচালিত 'রক্তবীজ', অরিন্দম শীলের 'সারান্ডায় মিতিন' এবং দেবের 'বাঘাযতীন'। কে এগিয়ে যায় শেষ পর্যন্ত তা ঠিক করবেন দর্শক।

one year ago


Bony: বনির পাশে অভিনেতা জয়জিৎ! বললেন, 'ওর মধ্যে অস্বচ্ছতা দেখিনি'

নিয়োগ-কাণ্ডে ধৃত কুন্তল ঘোষের সূত্রে ইডির ডাক (ED Summon) পেয়েছেন অভিনেতা বনি সেনগুপ্ত (Bony Sengupta)। গত একসপ্তাহে দু'বার কেন্দ্রীয় সংস্থার সিজিও কমপ্লেক্সের অফিসে হাজিরা দেন অভিনেতা। বনির ইডি নোটিস নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত বাংলা বিনোদন জগত। একটা অংশ ঘুরিয়ে তরুণ অভিনেতার সমালোচনায় সরব। অপর একটি বনির পাশেই দাঁড়াচ্ছেন। দ্বিতীয় এই অংশে এবার যুক্ত অভিনেতা জয়জিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Jayjit Banerjee) নাম। টলিউডের ছোট এবং বড় পর্দার এই পরিচিত মুখ বাংলা এক  অনলাইন সংবাদ মাধ্যমকে জানান, 'বনিকে আমি বহু বছর ধরে চিনি। ওর মধ্যে আমি কোনও অস্বচ্ছতা দেখিনি।' 

তাঁর সংযোজন, 'আমরা শিল্পী। কাজ করি, পারিশ্রমিক নিই। জিএসটি কেটে টাকা ঢোকে ব্যাঙ্কে। আর মাচা শো করলে আর্টিস্ট কো-অর্ডিনেটর থাকেন। তাঁরাই সব দেখে। সেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সেই শিল্পীর পক্ষে জানা সম্ভব নয়, সেই প্রযোজক কিংবা আয়োজকের টাকা কোথা থেকে আসছে। যেমন কেউ চাকরি করলে কোম্পানির টাকা কোথা থেকে আসছে জানা কি সম্ভব?' 

বৃহস্পতিবার এই প্রসঙ্গে একটি ফেসবুক পোস্ট করেন জয়জিৎ। তিনি লেখেন, 'প্রযোজকের টাকার উৎস জানাটা অনেকটা আদার ব্যাপারী হয়ে জাহাজের খোঁজ রাখার মতন নয় কি? কুন্তল ঘোষ প্রযোজিত ছবি কলকাতা ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে প্রদর্শিত হয়েছিল খবর পেলাম। সত্যি?!'

one year ago
Bony:বনির সূত্রে কৌশানীর সঙ্গে কুন্তলের আলাপ, আর কারা ইডি স্ক্যানারে! তৈরি তালিকা

বৃহস্পতিবার দুই দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে টলিউড অভিনেতা বনি সেনগুপ্তকে। ফের মঙ্গলবার ইডির (ED) তরফে তলব করা হয়েছে বনি সেনগুপ্তকে। ব্যাংকের নথি নিয়ে আসতে বলা হয়েছে অভিনেতাকে (Bony Sengupta)। এদিকে জানা গিয়েছে, বনির চর্চিত বান্ধবী অভিনেত্রী কৌশানি মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে অভিনেতার মাধ্যমেই আলাপ কুন্তলের। টলিউডের এক নায়িকাকে সামনে রেখে বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির (Tollywood Industry) বিভিন্ন অভিনেতা-অভিনেত্রীদের মধ্যে নিজের নেটওয়ার্ক তৈরি করেছিল কুন্তল।

তার জন্য বিপুল পরিমাণ টাকা খরচ করেন তিনি বলেই সূত্রের খবর। 

ইডি সূত্রে খবর, কুন্তলের বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট ঘেঁটে একাধিক অভিনেতা-অভিনেত্রীর সঙ্গে আর্থিক লেনদেনের যোগ পাওয়া গিয়েছে। অনেককেই ছবি প্রযোজনা করার টোপ দিয়ে আলাপ করে দামী উপহার দিয়েছে কুন্তল, এমনটাই জানা গিয়েছে। এমনকি, এই অভিনেতা অভিনেত্রীদের নিজের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে নিয়ে যেতেন কুন্তল। মূলত নিজের ক্ষমতা এবং পরিচিতি সাধারণের কাছে জাহির করার জন্য এভাবে নেটওয়ার্ক তৈরি করেন কুন্তল। অনেক অভিনেত্রী কোনও ছবির কাজ না করেই মোটা টাকা পেয়েছেন কুন্তলের থেকে। কিছু অনুষ্ঠানে কেবল উপস্থিতির বিনিময়ে টাকা পেয়েছেন অভিনেতা-অভিনেত্রীরা। 

টলিপাড়ার এই অভিনেতা-অভিনেত্রীদের তালিকা তৈরি করছে ইডি।

এদের মধ্যে একজন অভিনেত্রী এই নেটওয়ার্ক তৈরিতে সবচেয়ে সক্রিয় ছিলেন।

সেই অভিনেত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চায় ইডি, এমনটাই সূত্রের খবর। 

one year ago
Tollywood:আমাকে গাড়ি কিনতে টাকা দিয়েছিল কুন্তল, ওর বাড়িও যেতাম:বনি

বৃহস্পতিবার দুই দফায় চলেছে অভিনেতা বনি সেনগুপ্তর (Actor Bony Sengupta) ইডি জেরা। নিয়োগ-কাণ্ডে ধৃত কুন্তল ঘোষের (Kuntal Ghosh) সূত্র ধরে তাঁর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খতিয়ে দেখে বনির নাম উঠে এসেছে। সেই সূত্রেই শুক্রবার এই টলিউড (Tollywood) অভিনেতাকে ডেকে পাঠায় কেন্দ্রীয় সংস্থা। যদিও একদিন আগেই বৃহস্পতিবার নথি-সহ সিজিও কমপ্লেক্সে হাজিরা দেন বনি। এদিন মধ্যহ্নভোজের বিরতিতে ইডি দফতরের বাইরে এসে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়েছিলেন অভিনেতা।

তিনি জানান, 'কোনও অনৈতিক-অবৈধ কাজের সঙ্গে আমি জড়িত নয়। আমি সেই ধরনের ছেলেও না। কেন্দ্রীয় সংস্থাকে সবরকমভাবে সাহায্য করবো। কুন্তল নিয়োগ দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত জানলে ওর সঙ্গে কাজ করতাম না। ২০১৭ সালে এক অর্গানাইজারের সূত্রে কুন্তলের সঙ্গে দেখা হয়েছিল। ছবি তৈরির আগ্রহ প্রকাশ করেছিল। কিন্তু কোনও ছবি তৈরি হয়নি। তারপর ওর সূত্রে অনেক অনুষ্ঠান করেছি, অনেক কিছুর উদ্বোধনে গিয়েছি। আমাকে গাড়ি কিনতে সাহায্য করেছিল। প্রায় ৩৫ লক্ষ টাকার একটা অর্থ বিনিময় হয়েছিল। পাল্টা ইভেন্ট কিংবা ছবি করে কুন্তল আমাকে পরিশোধ করে দিতে বলেছিল। কোনও রকম লেখাপড়া হয়নি। ভালো সম্পর্কের ভিত্তিতে এই সাহায্য।'

বনি জানান, 'আমার সঙ্গে ভালো চেনাজানা ছিল। আমাকে বলেছিল তোমাকে হেল্প করতে চাই। তাঁর বিনিময়ে আমার কিছু কাজ করে দিও। কুন্তলের সঙ্গে এই কথা হয়েছিল বলে দাবি করেন বনি। সিটি সেন্টারে কুন্তলের বাড়ি যেতাম। ২০১৭ সালে একটাই আর্থিক লেনদেন হয়েছে ওর সঙ্গে। কুন্তল যেটা করেছে সেটা নিশ্চয় ভুল।' 

অভিনেতার দাবি, 'কুন্তলের এনজিও আছে, মেডিক্যাল ইন্ডাস্ট্রি চালায় এসব জানতাম। চোর কোনওদিন বলে চুরি করে না। আমার কাছে কুন্তলের সঙ্গে কাজ সম্পর্কিত যা যা নথি আছে, সব ইডিকে দিয়েছি। এই ঘটনায় আমি হতবাক। প্রচুর প্রযোজক আছে সিনেমা করতে, মিউজিক ভিডিও বানাতে আসেন। সেই সূত্র ধরেই পরিচয়, সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল।'

one year ago


Boni: কুন্তলের সূত্র ধরে নিয়োগ-কাণ্ডে ইডি স্ক্যানারে অভিনেতা বনি, একদিন আগে হাজিরা

নিয়োগ দুর্নীতিতে (Education Scam) গ্রেফতার কুন্তল ঘোষের (Kuntal Ghosh) সূত্র ধরে এবার ইডি স্ক্যানারে টলিউড অভিনেতা বনি সেনগুপ্ত। নথি এবং ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট-সহ চলতি সপ্তাহের শুক্রবার তাঁকে তলব করেছিল কেন্দ্রীয় সংস্থা (ED)। কিন্তু বৃহস্পতিবারই ইডির সিজিও কমপ্লেক্সের দফতরে হাজিরা দিয়েছেন অভিনেতা। জানা গিয়েছে, বনি (Boni Sengupta) ছাড়াও কুন্তল ঘোষের সূত্র ধরে ইডি র‍্যাডারে টলিউডের আরও বেশ কিছু পরিচিত মুখ। তবে নিয়োগ-কাণ্ডে এই প্রথম কোনও টলিউড অভিনেতা কেন্দ্রীয় সংস্থার নোটিশ পেলেন।  

ইডি সূত্রে খবর, তদন্তে গ্রেফতার হওয়া কুন্তল ঘোষের ব্যাঙ্কের নথি ঘেঁটে বনি সেনগুপ্ত ওরফে অনুপ্রিয় সেনগুপ্তর নাম উঠে এসেছে, সেই সূত্রেই এই তলব। কী পরিমাণ টাকা লেনদেন হয়েছে, কুন্তলকে কীভাবে চেনেন এবং নিয়োগ-কাণ্ডে আদৌ জড়িত কিনা বনি? এসব জানতেই তলব বলে সূত্রের খবর। ইডির অনুমান, এই দুর্নীতির টাকা ঘুরপথে টলিউডে ছড়িয়েছে। এদিকে, বনি ছাড়াও হুগলির যুব তৃণমূল নেতা শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়কে ডেকেছে ইডি। এর আগে কুন্তলকে গ্রেফতারির পর একাধিকবার শান্তনুর নাম নিয়োগ-কাণ্ডে প্রকাশ্যে এসেছে। 

one year ago
Nil-Trina: বিচ্ছেদের গুঞ্জনের মাঝে বসন্তে একসঙ্গে ধরা দিলেন নীল-তৃণা, খুশি অনুরাগীমহল

বেশ কয়েকদিন ধরে বিচ্ছেদের গুঞ্জন শোনা গিয়েছিল টলিপাড়ায় (Tollywood)। টলিপাড়ার চর্চিত জুটি তৃণা সাহা (Trina Saha) এবং নীল ভট্টাচার্য (Neel Bhattacharya)। অনেক দিন ধরেই তাঁদের একসঙ্গে দেখেননি দর্শক। এমনকি কয়েক মাস আগে তাঁদের সম্পর্ককে কেন্দ্র করে তৈরি হয়েছিল নানা রকমের গুঞ্জন। শোনা গিয়েছে, তাঁদের বহু বছরের সম্পর্কে নাকি চিড় ধরতে শুরু করেছে। এমনকি ৪ ফেব্রুয়ারি নিজেদের দ্বিতীয় বিবাহবার্ষিকীতেও আলাদাই থেকেছেন নীল ও তৃণা। নীল বন্ধুদের সঙ্গে দুবাই ঘুরতে গিয়েছিলেন। এদিকে নতুন সিরিয়ালের শুটিংয়ে খুব ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন তৃণা সাহা। তাঁদের এই আলাদা আলাদা বিবাহবার্ষিকী কাটানোর খবর দর্শক মনে ভীষণভাবে দাগ কাটে। এমনকি দর্শকের মনে জন্ম নেয় হাজারো প্রশ্ন। 

কিন্তু এই প্রসঙ্গে তেমন ভাবে মুখ খোলেননি তাঁরা। তবে তৃণা জানিয়েছিলেন, সব ঠিকঠাকই আছে। অবশেষে চারিদিকে আলোর রোশনাই দেখা দিল। বহু দিন পর প্রকাশ্যে এলেন নীল ও তৃণা। নীলের পরনে শেরওয়ানি। আর অন্য দিকে তৃণা পরেছেন নীল লেহেঙ্গা। একসঙ্গে হিন্দি গানের তালে নাচছেন তাঁরা। বহু দিন পরে আবার তাঁদের রিল দেখে খুশি তাঁদের অনুরাগীরাও।

জানা গিয়েছে, নীল-তৃণার বন্ধুর বিয়ে। আর সেই উপলক্ষেই সবার সঙ্গেই তৃনীল দম্পতি। আর নীল-তৃণাকে একসঙ্গে দেখে এক ব্যক্তি লিখেছেন, “উফ কত দিন পর নীল-তৃণার রিল দেখছি। তৃনীলের রিলসের জন্য সব সময় অপেক্ষা করে থাকি। ভীষণ মিষ্টি লাগছে দু’জনকে।” কেউ আবার জানতে চায়, "দু’জনের একসঙ্গে সিরিয়াল কবে দেখতে পাব?”


one year ago


Singer: নামগানে নায়ক, জানুন বলি-টলির ঘরানা

প্রসূন গুপ্ত: সিনেমার নায়কদের অনেক সংস্কারের দিকে ঝোঁক আছে। এই সংস্কারটি অনেকের কাছে কুসংস্কারও হতে পারে কিন্তু নায়ক বলে কথা। রাজ কাপুরের ছবিতে শঙ্কর জয়কিষানের সুর ছিল অবধারিত এবং সঙ্গে মুকেশের কণ্ঠ তথা ক্ষেত্র বিশেষে মান্না দে। দিলীপ কুমারের প্রিয় সুরকার ছিলেন নৌসাদ। দেব আনন্দের বায়নাক্কা ছিল দেখার মতো, শচীন দেববর্মনের সংগীত পরিচালনা ছাড়া ছবি করতেই চাইতেন না।

দেব বহু ছবি ছেড়ে দিয়েছিলেন শচীন কর্তাকে না পাওয়ার জন্য। দেবের আরও একটি দাবি ছিল তাঁর লিপে যেন অবশ্যই কিশোর কুমার থাকেন। বলতে দ্বিধা নেই যে কিশোর কুমার নাম করেছিলেন কিন্তু দেব সাহেবের কল্যাণে। যদিও এসডি বর্মন রফিকেও পছন্দ করতেন। গাইড ছবিতে দেবের লিপে বেশি গান গেয়েছিলেন রফি। দেব নম্রতার সঙ্গে একবার শচীন কর্তাকে বলেছিলেন যে গানগুলো কি কিশোরকে দিয়ে হয় না। এসডি জানিয়েছিলেন, না ওই গান রফিই গাইবে। আর কোনও প্রশ্ন করেন নি দেব আনন্দ।

উত্তম কুমার এক সময়ে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের লিপে গান গাইতেন। তখন অবশ্য সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ও হেমন্তের লিপি নিতেন। কিন্তু হঠাৎই হেমন্তবাবুর সঙ্গে সুরতাল কেটে যায় উত্তমের, তারপর থেকেই তাঁর গান মানেই মান্না দে। শ্যামল মিত্রের কণ্ঠ চমৎকার ছিল কিন্তু হেমন্ত মান্নার দাপটে শ্যামল সতীনাথ মানবেন্দ্ররা জায়গা করে উঠতে পারেননি। উত্তমের মৃত্যুর পর টলিউডে জায়গা করেন তাপস পাল।

তাপসের নাম হওয়ার তাঁর আবদার ছিল কিশোর কুমারকে দিয়ে তাঁর গান গাওয়াতে হবে। বাংলা ছবিতে ওই সময়ে কিশোর নিয়মিত ছবিতে গান গাইতেন। সুচিত্রা সেন নাকি খুব ভালো লিপ দিতে পারতেন না কিন্তু তার মধ্যেই তাঁর কণ্ঠ দখল করেছিলেন সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়।

আজকের দিনে গান হিট করেকোথায় ? অভিজিতের সঙ্গে শাহরুখের কণ্ঠ একেবারে একরকম হওয়া সত্বেও নিয়মিত ছিলেন। আজকের গান যা হোক হলেই হলো।

one year ago
Dolon Roy: 'মা হতে চান' দোলন রায়, কেমন সন্তান পছন্দ অভিনেত্রীর?

বিদেশে নাটক করতে গিয়ে দেখা, সেখান থেকে প্রেম আর তার পরেই বাগদান সারেন টলিপাড়ার জনপ্রিয় মুখ দোলন রায় এবং দীপঙ্কর দে। বিয়ের আগে ১৬ বছর একত্রবাস করেছেন তাঁরা। ২০২০ সালের জানুয়ারি মাসে আইনি মতে বিয়ে সারেন তাঁরা। দীর্ঘ ৩০ বছরের সম্পর্কে নেই কোনও দাগ, নেই কোনও মনোমালিন্য। যদিও দোলনের মনে রয়ে গিয়েছে একটি আক্ষেপ, যা তিনি শেষমেষ প্রকাশ করেছেন।

'অপুর সংসার' নামক রিয়্যালিটি শো এখন বাংলা টিভির চর্চিত বিষয়। চেনাপরিচিত টলি তারকাদের নিয়ে সেখানে একপ্রকার চাঁদের হাট বসে। এদিন এই শোয়ে উপস্থিত ছিলেন দীপঙ্কর দে ও তাঁর স্ত্রী দোলন রায়। পুরোনোa স্মৃতিচারণ-সহ বিভিন্ন প্রশ্নে মজেছিলেন দম্পতি। সেই প্রশ্নপালা পর্বের মধ্যেই হঠাৎ অভিনেত্রী দোলন রায় একপ্রকার সুপ্ত বাসনা প্রকাশ করেছেন শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়ের ছোড়া প্রশ্নে। নিজের ইচ্ছে প্রকাশ করে অভিনেত্রী বললেন, 'আমার খুব ইচ্ছে হয় মেয়ের মা হতে। আমি নিজে মায়ের খুব কাছের। এখন আমার মায়ের বয়স হয়ে গিয়েছে। সব কিছু তো আর ভাগ করা যায় না। মেয়ে থাকলে বেশ বন্ধুর মতো মিশতাম। মনের সব কথা ভাগ করে নিতাম। আমি মা হলে বেশ বন্ধুর মতো হতাম।'

one year ago
Neel-Trina: সম্পর্কের ভাঙন গুঞ্জনকে রহস্যেই রাখতে চান তৃণা সাহা

টলিপাড়ার (Tollywood) জুটিরা চিরকালই নেটিজেনদের চর্চিত বিষয়। সেই জুটিদের (Couple) মধ্যে একটি হল নীল-তৃণার জুটি। গত বছর যাদের বিয়ে নিয়ে মেতেছিল নেটপাড়া। তবে কিছুদিন যাবৎ টলিপাড়ায় কান পাতলেই শোনা যাচ্ছে সম্পর্কে ভাঙন ধরেছে তাঁদের। উপরন্তু জুড়ে বসল বিবাহবার্ষিকীতেও নাকি একসঙ্গে থাকছেন না তৃণা-নীল।  

গুঞ্জনটা অনেকদিন ধরেই ঘোরাফেরা করছে টলিদুনিয়া থেকে নেট দুনিয়ায়। যদিও এর পিছনে বহু কারণও উঠে এসেছে। ২১ জানুয়ারি তৃণা সাহার জন্মদিন ছিল। অভিনেত্রীর নতুন ধারাবাহিক ‘বালিঝড়’-এর সেটে উদযাপিত হয়েছিল জন্মদিন। সেই অনুষ্ঠানে দেখা যায়নি নীল ভট্টাচার্যকে। এদিন আবার শাহরুখ অনুরাগী স্ত্রীকে ছাড়াই পাঠান ছবি দেখতে চলে যান নীল। অভিনেতাকে এবিষয়ে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি জানান তৃণা অসুস্থ। এরপর বিবাহবার্ষিকীর প্রসঙ্গে তৃণা সাহাকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি সাফ জানিয়ে দেন বিবাহবার্ষিকীতেও আলাদা থাকছেন তাঁরা।

গত বছর তৃণা-নীল জুটি তাঁদের বিবাহবার্ষিকী উদযাপন করেছিলেন কলকাতা থেকে কিছুটা দূরে। সেখানে এবছর একসঙ্গেই থাকছেন না তাঁরা। পরপর এই ঘটনাগুলির বিষয়ে তৃণাকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন,‘আমার দু’জনেই কাজের বিষয়ে কোনও ঢিলেমি পছন্দ করি না। তাই এবার বিবাহবার্ষিকী আলাদা আলাদাই কাটবে, কিন্তু ভিডিও কলে আছে।’ 

নতুন সিরিয়াল ও কাজের কারণে বাইরে ব্যস্ত দুজনেই। নেটপাড়ায় তাঁদের সম্পর্ক নিয়ে এই জল্পনা নিয়ে তৃণার আরও সংযোগ, ‘না থাক না, লোকের যা বলছে বলুক। একটু রহস্য থাকা ভাল।’


one year ago


Tollywood: মজা শুরু করতে চান শ্রাবন্তী, অভিনেত্রীর সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে জার চর্চা

শরীর প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে ছবি দিয়ে "মজা শুরুর" ইঙ্গিত শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়ের(Srabanti Chatterjee)। সেই ছবিকে ঘিরেই চর্চা শুরু নেটপাড়ায়। মেঝেতে পাতা যোগাসনের ম্যাট, যোগাসনের বিভিন্ন ভঙ্গিতে বসে দেখা গেল তাঁকে।এই মুহূর্তে সিনেমার প্রচারে ও জিমের(Gym) অন্দরেই বেশির ভাগ সময়টা কাটাচ্ছেন শ্রাবন্তী। এর আগেও বহুবার সোশ্যাল মিডিয়াতে বডি শেমিংয়ের মুখোমুখি হতে হয় শ্রাবন্তীকে। ওজন বেড়ে যাওয়ায় হাসির পাত্রীও হয়েছেন তিনি। তবে এসবে তিনি কান দেন না। গ্ল্যামার দুনিয়ার বাসিন্দা তিনি, রোগা তো তাঁকে হতেই হবে। তাই আপাতত জিমে গিয়ে শরীরচর্চা শুরু করেছেন শ্রাবন্তী। বিভিন্ন পোজের ছবি দিয়ে অভিনেত্রী লেখেন,"মজা শুরু করা যাক"।

কিণ্তু ছবি দেখে অনেকেরই প্রশ্ন,'পরিপাটি চুল, ঠোঁট গোলাপি! এত সেজে কি জিমে আসা যায়?' বসার ভঙ্গির কারণেও কটাক্ষের শিকার হয়েছেন অভিনেত্রী। অনেকেই ছবির নিচে সন্দেহ প্রকাশ করে লিখেছেন, এ কেমন মজার কথা বলেছেন তিনি। তবে প্রতিবারের মতো এবারও ট্রোলিং-এর(Trolling) মুখে মৌনতাকেই হাতিয়ার করলেন শ্রাবন্তী। নিত্যদিন শরীরচর্চার মাধ্যমে ওজন বাড়ুক বা কমুক তিনি কিন্তু দিব্যি ফিট। ভোলবদলের অপেক্ষায় তাঁর  অনুগামীরা। 


one year ago
Tollywood: বাংলা ছবি তার চরিত্র হারিয়েছে কি? জানুন বিশ্লেষণে

প্রসূন গুপ্ত:  সম্প্রতি একটি বাংলা সিনেমা (Bengali Film) নিয়ে বিতর্ক তুঙ্গে ছিল।  অবশ্য ছবির বিষয়ে আপত্তি নয় বরং বিজেপির মিঠুন ও তৃণমূলের দেবকে নিয়ে। জনমত বলে ওই ছবি প্রজাপতি (Prajapati) দেখে বেশ ভালোই লাগলো। একেবারেই পিতা-পুত্রের সম্পর্কের টানাপোড়েন এবং মায়ের বিয়োগের পর পুত্র ব্যস্ত বাবার এক বান্ধবী জোগাড় করতে ইত্যাদি।

ইদানিং বাংলা ছবি এই সমস্ত বিষয় নিয়েই হচ্ছে। আজ থেকে ৫০ বছর আগে ছিল বাংলা ছবি স্বর্নযুগ। সত্যজিৎ রায় থেকে উত্তমকুমার (Satyajit Ray to Uttam Kumar)। ছবি হতো মূলত কোনও সাহিত্যিকের উপন্যাস থেকে যে কারণে ওই যুগে সিনেমাকে মানুষ 'বই' বলতো।

এরপর ৯০-এর দশকে ছবি পাল্টিয়ে গেলো। একেবারে ৯০ বললে ভুল হবে, উত্তমের মৃত্যুর পর থেকে বাংলা ছবি ধীরে ধীরে হিন্দির মতো নাচগান-সহ মারধর ইত্যাদিতে তৈরি হয়েছে। মধ্যে কিছুটা পিছিয়ে গেলেও এই ছবি যার নায়ক ছিলেন চিরঞ্জিত, প্রসেনজিৎ বা তাপস পালরা। উপন্যাস বিদায় নিলো।

গ্রামগঞ্জের মানুষ এই ছবিতেই অভ্যস্থ হয়ে পড়লো। এরপর এলো ফেলুদা বা ব্যোমকেশ নিয়ে ছবি। এই ছবিতে সাসপেন্স বা কিছু গুলিগোলার দৃশ্যও থাকতো। দর্শক এও গ্রহণ করেছিল শহর এবং গ্রামে। কিন্তু ধীরে ধীরে ছবি মার্ খেতে শুরু করলে কলকাতা-সহ দেশের সিনেমা হাউসগুলি উঠেই গেলো ধীরে ধীরে। হল না থাকার ফলে মফস্সল বা গ্রাম সিনেমা থেকে আলাদা হয়ে গেলো।

আজকের সিনেমা বাংলায় হলেও আমূল পরিবর্তিত হয়েছে। হিন্দি ছবিতে কে নায়ক কে ভিলেন সেসব পথ শেষ হয়েছে। এখন একেবারেই সেরা টেকনিক-সহ হলিউডধর্মী অভিনয় এবং ছবি তৈরী হচ্ছে। কোটি কোটি টাকা ব্যয় করে ছবি হচ্ছে এবং রিলিজ করছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মাল্টিপ্লেক্সে। টিকিটের মূল্যের কোনও ঠিক ঠিকানা নেই। বেসরকারি বিমানের মতো অবস্থা বুঝে মূল্য নির্ধারণ টাকাও উঠে আসছে দেদার।

বাংলা ছবি নিজের দিক পরিবর্তন করে কখনও প্রেম বা প্রেমের ভাঙন অথবা পরকীয়া প্রেম অনেকটা যেন রবি ঠাকুরের নষ্টনীড় বা শেষের কবিতার রিমেক। গ্রাম বা মফস্সলের কথা ভাবে না কেউই কারণ হল নেই। ফলে বাংলা ছবিকেও নির্ভর করতে হয় শহরের দর্শকের উপর এবং হল মালিকের মর্জির উপর। হল মালিক যদি দেখে পাঠান সারাদিন চালালে কোটি টাকা উঠবে তবে কেন তারা প্রজাপতি বা কাবেরী অন্তর্ধান দেখাবে?

one year ago