এক আশ্চর্যজনক কাণ্ড ঘটতে চলেছে দেশে। আকাশজুড়ে চলবে এক মহাজাগতিক ঘটনা (Cosmic events)। রোদ্দুরে নিজের ছায়া দেখতে পাবেন না। মঙ্গলবার হবে ‘জিরো শ্যাডো ডে’ (Zero Shadow Day) অর্থাত্ ছায়াহীন দিন । এই বিরল মুহূর্তের সাক্ষী হবে বেঙ্গালুরু (Bengaluru)। মঙ্গলবার দুপুর ১২টা ১৭ মিনিটে এটি দেখা যাবে। প্রায় দেড় মিনিট ধরে এমন কাণ্ড প্রত্যক্ষ করা যাবে বেঙ্গালুরুতে।
তবে নিশ্চই এই নিয়ে সবার মনে প্রশ্ন জাগছে ‘জিরো শ্যাডো ডে’ কেন হয়? অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটি অফ ইন্ডিয়া সূত্রে খবর, সূর্য এবং পৃথিবীর অবস্থানগত পরিবর্তনের কারণেই এমনটা হয়ে থাকে। সূর্যের উত্তরায়ণ এবং দক্ষিণায়ণের সময়েই এমনটা হয়। কোনও নির্দিষ্ট এলাকায় পৃথিবীপৃষ্ঠ থেকে সূর্যের কৌণিক অবস্থানের কারণেই এমন অবাক করা কাণ্ড ঘটে। বছরে মাত্র দু’বারই কোনও একটি নির্দিষ্ট এলাকায় এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়।
বিচ্ছেদ (Divorce) চাইতে এসে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme court) কাছে সম্পর্ক নিয়ে প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয় বেঙ্গালুরুর (Bengaluru) এক দম্পতিকে। বিচ্ছেদের আগে নিজেদের সময় দিয়েছিলেন তো? ডিভোর্সের আর্জি নিয়ে হাজির হওয়া এক দম্পতিকে এমনই প্রশ্ন করল সুপ্রিম কোর্ট। বিচ্ছেদের আর্জি চাওয়া ওই দম্পতি দু’জনেই পেশায় ইঞ্জিনিয়ার। দুই তরফেই তড়িঘড়ি বিচ্ছেদের আবেদন করা হয়েছে। ডিভোর্সের মামলাটি ওঠে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি কে এম জোসেফ এবং বিভি নাগারত্নের ডিভিশন বেঞ্চে। আদালতের পরামর্শ, বিচ্ছেদের আগে নিজেদের আরও একবার সুযোগ দিন। আদালত বলে স্বামী-স্ত্রী দু’জনেই নিজেদের কর্মজীবনে ব্যস্ত, জীবনসঙ্গীকে তাঁরা প্রয়োজনীয় সময় দেন তো? একজন দিনের বেলা কাজে বেরিয়ে যান এবং অন্য জন রাতে। বিবাহবিচ্ছেদের জন্য আপনাদের মধ্যে কোনও অনুশোচনা না থাকলেও বিয়ের জন্য কিন্তু অনুশোচনা আছে!’
উল্লেখ্য, হিন্দু বিবাহ আইনের ১৩বি অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ডিক্রির মাধ্যমে ‘মিউচুয়াল ডিভোর্স’-এর জন্য আবেদন করেছিলেন দম্পতি। শীর্ষ আদালতে দু’জনের আইনজীবীরা জানান মোট ১২ লক্ষ ৫১ হাজার টাকা দিতে হচ্ছে স্বামীকে। এই খোরপোশের শর্তে দু’পক্ষই রাজি হয়ে গিয়েছে। পর্যবেক্ষণে দেখা যাচ্ছে, চুক্তির শর্তাবলী আইনসম্মত গ্রহণ করার জন্য কোনও আইনি বাধা নেই। তাই পারস্পরিক সম্মতির মাধ্যমে বিবাহবিচ্ছেদ করা যাবে। কিন্তু বিচ্ছেদের আগে আরও একবার দম্পতিকে ভেবে দেখতে বলল সুপ্রিম কোর্ট। এই ডিভোর্সের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি নাগারত্ন বলেন, ‘বেঙ্গুলুরু এমন জায়গা নয়, যেখানে নিমেষে ডিভোর্স হয়। তাই আপনারা নিজেদের একবার সুযোগ দিন।’
শাড়ির নেশা! এমন কাণ্ড মনে হয় রাজ্যে চৈত্র সেলেও দেখা যায়নি। শাড়ি (Saree) কিনতে গিয়েই ধুন্ধুমার কাণ্ড বাঁধিয়ে দিলেন এই মহিলারা। শাড়ির সেলে (Sale) শাড়ি কিনতে গিয়ে এমন এক কাণ্ড ঘটিয়ে দিলেন, যা দেখে হতবাক বাকি মহিলারা ও নেট দুনিয়া। এক শাড়ির উপরে নজর পড়েছে দু'জনের। সেটা কেউই ছাড়তে চান না। আর এতেই শুরু হয় মারপিট, চুল টানাটানি। শেষে পুলিস এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। ঘটনাটি বেঙ্গালুরুর (Bengaluru)। দুই মহিলার চুলোচুলি বর্তমানে নেট দুনিয়ায় ভাইরাল।
Mysore silk saree yearly sale @Malleshwaram .. two customers fighting over for a saree.👆🤦♀️RT pic.twitter.com/4io5fiYay0
— RVAIDYA2000 🕉️ (@rvaidya2000) April 23, 2023
জানা গিয়েছে, বেঙ্গালুরুর মালেশ্বরমে মাইসোর সিল্ক শাড়ির বার্ষিক সেল শুরু হয়েছে। সেখানেই ভিড় করেছেন বহু মহিলা। এরপর সেলে রাখা শাড়ির মধ্যে একটি শাড়ি দু'জন মহিলার নজরে আসে। এরপরেই শাড়ি নিয়ে তাঁদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। বিতর্কে জড়িয়ে পড়ার পরেই তা মারপিট পর্যন্ত পৌঁছে যায়। একে অপরের চুল ধরে টানাটানি করতে থাকেন তাঁরা। পরিস্থিতি এতটাই খারাপ হয়ে যায় যে তাঁদের থামাতে নিরাপত্তারক্ষী ঘটনাস্থলে পৌঁছন ও তাঁদের থামান। তবে হাস্যকর বিষয়, একদিকে যেমন মারপিট চলছে, অন্যদিকে বাকি মহিলারাও সেদিকে পাত্তা না দিয়ে নিজেদের মতো শাড়ি কিনতেই ব্যস্ত।
নেট দুনিয়ায় এই ভিডিও বর্তমানে ভাইরাল। কমেন্টে অনেকেই ঠাট্টা-মশকরা করছেন তাঁদের নিয়ে। মজা করে কেউ লিখেছেন, 'শাড়ি কোনও কাপড়ের টুকরো নয়, এটি এক অনুভূতি।' কেউ লিখেছেন, 'তাঁদের চুলোচুলি থেকেও মজাদার ছিল যাঁরা এসবে মন না দিয়ে নিজেদের কেনাকাটা ব্যস্ত।'
বিরাট কোহলির (Virat Kohli) ব্যর্থতা সহ জয় পেল রয়েল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু (Bengaluru)। প্রথম বলে আউট হয়ে ঘরে ফিরেছিলেন তিনি। তা সত্ত্বেও ডিউপ্লেসিস ও ম্যাক্সওয়েলের দাপটে ১৮৯ রান করে বেঙ্গালুরু। বেঙ্গালুর ঘরের মাঠে প্লেসিস এবং ম্যাক্সওয়েল ছাড়া কেউই আর সাফল্য পায়নি। পরপর আউট হয়ে গেলেন মহিপাল ও প্রভু দেশাইরা।
১৯০ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো করেনি রাজস্থান। প্রথমেই সিরাজের বলে আউট হন জস বাটলার। একটা উইকেট হারালো চাপে পড়েনি সঞ্জুরা। হাল ধরেন ওপেনার জয়সওয়াল। তিন নম্বরে নামা দেবদত্ত পাড়িক্কল। যশস্বী করলেন ৩৭ বলে ৪৭ রান। মারলেন ৫টি চার এবং ২টি ছয়। উইকেটের অন্য প্রান্তে পাড়িক্কলের ব্যাট থেকে এল ৩৪ বলে ৫২ রানের ইনিংস। ৭টি চার এবং ১টি ছক্কা মারলেন তিন নম্বরে নামা পাড়িক্কল। দ্বিতীয় উইকেটে তাঁদের জুটিতে উঠল ৯৮ রান।
তাঁরা দু’জনে পর পর আউট হওয়ায় চাপে পড়ে যায় রাজস্থানের ইনিংস। ভাল শুরু করলেও দলকে ভরসা দিতে পারলেন না অধিনায়ক সঞ্জু। ১৫ বলে ২২ রান করলেন তিনি। চেনা ছন্দে দেখা গেল না শিমরন হেটমায়ারকেও (৯ বলে ৩)। শেষ দিকে কিছুটা লড়াই করলেন ধ্রুব জুড়েল। রাজস্থানকে জয় এনে দেওয়ার জন্য তাঁর লড়াই অবশ্য যথেষ্ট ছিল না। শেষ ওভারে অশ্বিনের (৬ বলে ১২) চেষ্টাও সফল হল না। জুড়েল অপরাজিত থাকলেন ১৬ বলে ৩৪ রান করে। তাঁর আগ্রাসী ইনিংসে ছিল ২টি করে চার এবং ছয়। সঞ্জুদের ইনিংস শেষ হল ৬ উইকেটে ১৮২ রানে।
রাজস্থানের বিরুদ্ধে বেঙ্গালুরুর সেরা বোলার হর্ষল পটেল। ৩২ রান খরচ করে ৩ উইকেট নিলেন তিনি। ভাল বল করলেন ডেভিড উইলি। ২৬ রানে ১ উইকেট তাঁর। ৩৯ রান খরচ করে বাটলারের উইকেট নেন সিরাজ।
প্রবল জ্বর নিয়ে হাসপাতালে (Hospital) ভর্তি হয়েছিলেন কর্নাটকের (Karnatak) প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা জেডিএস নেতা এইচডি কুমারস্বামী। জানা গিয়েছে, বেশ কিছু দিন ধরেই শরীর খারাপ ছিল। শনিবার দুপুর থেকে ধুম জ্বর আসে। তার পরেই সন্ধ্যায় তাঁকে বেঙ্গালুরুর (Bengaluru) একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সে হাসপাতাল থেকে জানানো হয়েছে, খুব বেশি জ্বর না থাকলেও সামগ্রিক দুর্বলতা রয়েছে তাঁর। আপাতত সুস্থ হয়ে উঠছেন তিনি।
কয়েকদিনের মধ্যেই কর্নাটকে বিধানসভা ভোট। সেখানে দলকে মজবুত জায়গায় নিয়ে যেতে উদয়াস্ত পরিশ্রম করছেন সব রাজনৈতিক দলের নেতারাই। তবে কুমারস্বামীও ব্যতিক্রম নন। তাঁর অনুগামীদের একটি অংশের দাবি, প্রচারে বেরিয়ে খাওয়া, দাওয়া ঠিক থাকে না। শরীরের প্রতি যত্ন নেওয়ার সময়টুকু হয়ে ওঠে না। এই কারণেই অসুস্থ হয়ে পড়েছেন নেতা। আপাতত কিছু দিন চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণেই তাঁকে থাকতে হবে। ফলে নেতার অনুপস্থিতিতে তাঁর অনুগামীরাই প্রচার সামলাবেন।
টাকা (Money) দিয়ে কি সুখ কেনা যায়? এই প্রশ্ন অনেকেরই একাধিকবার মাথায় এসেছে। অনেকে বলেন টাকা থাকলেই সব সুখ জীবনে চলে আসে। আবার অনেকে বলেন, শুধু টাকা থাকলেই জীবনে সুখ-শান্তি পাওয়া যায় না। সম্প্রতি একটি পোস্ট সমাজমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে, যা দেখে আপনি ফের ভাবতে বাধ্য হবেন যে, টাকা থাকলেই কি সুখ আসে! বেঙ্গালুরুর (Bengaluru) এক বেসরকারি সংস্থার কর্মীর অনেক টাকার বেতন থাকা সত্ত্বেও তাঁর জীবনে কোনও খুশি নেই, সেই নিয়ে টুইটে অকপট বলেছেন।
বেঙ্গালুরুর ২৪ বছর বয়সী যুবক জানিয়েছেন, তিনি এক সংস্থার সফটওয়্যার ডেভেলপার। তাঁর বেতন বার্ষিক ৫৮ লক্ষ টাকা। তবুও তিনি জীবনে খুশি নন। তাঁর জীবনে আছে শুধুই একাকীত্ব। পোস্টে আরও জানিয়েছেন, প্রায় ৩ বছর ধরে কাজ করছেন তিনি। জীবনে তিনি বড়ই একা, নেই কোনও সঙ্গীও। এমনকি কাজের ক্ষেত্রেও একঘেয়ে জীবন। তাই তিনি নেটিজেনদের থেকে পরামর্শ চেয়েছেন, কী করলে তাঁর জীবনও ইন্টারেস্টিং হয়ে উঠবে।
এরপরেই শুরু হয় নেটিজেনদের কমেন্ট। কেউ বলেন, 'সত্যিই টাকা জীবনে সুখ আনতে পারে, তবে টাকাই সবকিছু হয় না।' অন্য একজন বলেন, 'সবার জীবনেই কিছু না কিছু সমস্যা থাকে। ফলে সব বাধা পেরিয়ে জীবনে এগিয়ে যেতে হবে।'
The other India.
— Sukhada (@appadappajappa) April 19, 2023
Via @anonCorpChatInd pic.twitter.com/8G8t2kxBuU
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট (Electric shock) যুবককে বাঁচাতে গিয়ে নিজেই প্রাণ হারালেন যুবক। বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়া যুবকে বাঁচাতে পারলেও, তিনি নিজে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা যান। ঘটনাটি ঘটেছে বেঙ্গালুরুর (Bengaluru) মাদিওয়ালা এলাকায়।
মঙ্গলবার, মধ্যরাতে একটি বিদ্যুতের খুঁটিতে খোলা তারের সংস্পর্শে চলে এসেছিলেন এক যুবক। সেই সময় ওই রাস্তা দিয়েই যাচ্ছিলেন আকবর আলি। তিনি এক যুবককে ছটফট করতে দেখে সামনে এগিয়ে দেখেন যুবক বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়েছেন। বিদ্যুতের তারটি থেকে ধাক্কা মেরে ওই যুবককে সরিয়ে দেন আকবর। যুবককে সরিয়ে দিতে গিয়ে তিনি নিজেই বিদ্যুতের তারের সংস্পর্শে চলে আসেন। তিনি ওই যুবকের মতো একইভাবে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। খবর পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছয় পুলিসের একটি টহলদারি গাড়ি এবং সেখান থেকে উদ্ধার করে আকবরকে। হাসপাতালে যাওয়ার পথেই মৃত্যু হয় তাঁর।
পুলিস সূত্রে খবর, মৃত যুবক হলেন কেরলের বাসিন্দা। একটি মোবাইলের দোকান ছিল তাঁর। ব্যবসার জিনিসপত্র কিনতে প্রায়ই বেঙ্গালুরুতে যেতেন তিনি। মঙ্গলবারও মোবাইলের যন্ত্রপাতি কিনতে গিয়ে সেখানে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট যুবকের প্রাণ বাঁচাতে গিয়ে নিজেই প্রাণ হারিয়েছেন তিনি। পুলিস মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে। রিপোর্ট এলে যে সংস্থার বিদ্যুতের খুঁটি থেকে তার খোলা অবস্থায় রাস্তায় পড়ে ছিল, তাদের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হবে, জানিয়েছে পুলিস। আস্বাভাবিক মৃত্য়ুর মামলা দায়ের করা হয়েছে।
জেলখানার (Jail) একটি কক্ষ ভাড়া (Rented) নেন এক যুবক। কোথাও পছন্দ মতো বাড়ি ভাড়া পাওয়া যায়নি তাই এমন সিদ্ধান্ত, দাবি যুবকের। জানা গিয়েছে, ওই যুবকের নাম মন্থন গুপ্ত। বেঙ্গালুরুতে (Bengaluru) একা থাকার মতো একটি পরিস্কার পরিচ্ছন্ন ঘর খুঁজছিলেন তিনি। তবে পছন্দ মতো ঘর মেলেনি। তাই থাকার জন্য অদ্ভুতভাবেই বেছে নিয়েছেন জেলখানাকে। এই বিষয়ে ওই যুবক নতুন ঘরের সেই ছবি সমাজমাধ্যমে (Social Media) প্রকাশ করে একটি টুইটও করেন। তবে এই তথ্যের সত্যতা যাচাই করেনি সিএন পোর্টাল।
Finally found a fully furnished home in blr. Gated society and 24x7 security. pic.twitter.com/snSQIr9iPC
— Manthan Gupta (@manthanguptaa) March 31, 2023
টুইটারে মন্থন জানিয়েছেন, ‘‘জেলের মতো ওই ঘরটি খুবই ছোট। কয়েদির থাকার জন্য যেমনটা হয় আর কী! ঘরের একটি দরজা ও একটি জানলা। কোনও রকমে একটা খাট, একটি কাবার্ড এবং একটি টেবিল রয়েছে। দরজা, তা-ও আবার কাঠের নয়। দরজা বলতে লোহার গরাদ।’’ এমনকি ওই টুইটের ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, “অবশেষে একটি ঝকঝকে ঘর খুঁজে পেলাম বেঙ্গালুরুতে।”
তিনি আরও বলেছেন, “আমার দুয়ারে ২৪ ঘণ্টা, সারা সপ্তাহ পাহারা থাকে। পুরোপুরি নিরাপত্তার মধ্যেই রয়েছে আমি।”
আপনারা নিশ্চয় মনে করেন কোনও চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ (Interview) পাশ করা খুবই কঠিন। তবে আপনি ভুলও ভাবতে পারেন। কারণ এর থেকেও কঠিন ইন্টারভিউ হল ঘরভাড়া পাওয়ার ইন্টারভিউ (Tenant Interview)। এখন মনে প্রশ্ন জাগতেই পারে, ভাড়ার জন্যও আবার ইন্টারভিউ দিতে হয় নাকি? তবে এমনটাই অবাক করা ঘটনা ঘটেছে বেঙ্গালুরুতে (Bengaluru)। এক ব্যক্তি জানিয়েছেন, তিনি গুগলের ইন্টারভিউ পাশ করে গুগলে চাকরি পেয়েছেন। কিন্তু ভাড়াটিয়ার ইন্টারভিউ পাশ করতে না পারায় বাড়ি ভাড়া পাননি তিনি।
কোনও নতুন জায়গায় গিয়ে সেখানে থাকার জন্য বাড়ি পাওয়া কোনও যুদ্ধের থেকে কম নয়। বাড়ি খোঁজা, দালালকে টাকা দেওয়া, জিনিস গোছানো, নতুন অফিসে জয়েন করা-এ যেন এক লড়াই। আর সেই বাড়ি খোঁজা নিয়েই এক ব্যক্তি তাঁর অভিজ্ঞতা লিঙ্কডইন-এ শেয়ার করেছেন।
তিনি একটি পোস্ট করে জানিয়েছেন, তিনি গুগলে চাকরি করেন। বাইরে থেকে ২০২২ সালে বেঙ্গালুরুতে এসে থাকার জন্য বাড়ি খোঁজেন। কিন্তু তখন কোভিড পরিস্থিতির জন্য বাড়ির মালিকরা ঘর ভাড়া দেওয়ার জন্য ইন্টারভিউ নিতে শুরু করেন। তখন তিনি তাঁর প্রথম ইন্টারভিউ পাশ করতে পারেননি। বুঝতে পারেন যে, গুগলের ইন্টারভিউ থেকেও কঠিন ভাড়াটিয়ার ইন্টারভিউও হতে পারে। তিনি জানিয়েছেন, এক বাড়ির মালিক তাঁকে বলেছেন, তিনি যখন গুগলে চাকরি করেন, তবে তাঁর নিজের বাড়ি কেনার যোগ্যতা রয়েছে। এই কথা শুনে তিনি জানান যে, তিনি কখনও ভাবতে পারেননি, গুগলে কাজ করাটাও এত বড় সমস্যায় ফেলতে পারে তাঁকে।
তিনি আরও জানিয়েছেন, এভাবে তিনি বারবার ইন্টারভিউ পাশ করতে না পারলে পরে তিনি বাড়ির মালিকদেরকেই সরাসরি জিজ্ঞেস করতেন তাঁর ইন্টারভিউ দেওয়ার উপরে ফিডব্যাক দিতে। যাতে পরের বারের জন্য আরও ভালো করে তৈরি হয়ে যেতে পারেন। তিনি মজা করে বলেছেন, যে কেউ ঘর ভাড়া পাওয়ার জন্য ইন্টারভিউ অভিজ্ঞতার জন্য আসতে পারেন তাঁর কাছে।
তবে এই পোস্ট দেখে সবার মনে প্রশ্ন উঠছিল যে, শেষপর্যন্ত তিনি থাকার জন্য কোনও বাড়ি পেয়েছেন কিনা, ফলে সেই ব্যক্তি জানিয়ে দেন যে তিনি পরে একটি ইন্টারভিউ পাশ করে শেষপর্যন্ত থাকার জন্য ঘর খুঁজে পান।
রাত কেটে ভোর হতেই উধাও একাধিক বাসস্ট্যান্ড। সন্ধ্যায় যে রাস্তায় বাসস্ট্যান্ড দেখা গিয়েছিল ভোর হতে না হতে সেই বাসস্ট্যান্ড উধাও! শুধু সেখানে পড়ে রয়েছে ইট,বালি এবং সিমেন্টের স্তূপ। পুরো বেঙ্গালুরু শহরজুড়ে এভাবেই রাতারাতি ঘটছে 'স্ট্যান্ড চুরি'র ঘটনা। এবার এই চুরি যাওয়া তালিকায় নতুন নাম কল্যাণ নগর বাসস্ট্যান্ড। তবে বেশ কিছু বাসস্ট্যান্ড ভেঙে ফেলা হয়েছে বাণিজ্যিক কারণে। কিন্তু কল্যান নগরের বাসিন্দাদের দাবি, ১৯৯০ সালে বাসস্ট্যান্ড নির্মাণ করা হয়েছিল বেসরকারির উদ্যোগে। কিন্তু রাতারাতি সেই বাসস্ট্যান্ড স্রেফ চুরি হয়ে গিয়েছে।
২০১৫ সালের মে মাসে একটি গোটা বাসস্ট্যান্ড উধাও হয়ে গিযেছিল। সেই বাসস্ট্যান্ডের চেয়ার, ছাদ, থাম পর্যন্তও চুরি গিয়েছিল। এছাড়াও ২০১৪ সালে কুড়ি বছরের পুরোনো রাজরাজেশ্বীনগরের একটি বাসস্ট্যান্ডও গায়েব হয়ে যায়। শহরের একাধিক বাসস্ট্যান্ড উধাও হয়ে যাওয়ায় বেঙ্গালুরু পুরসভা বলেছে,'লোহা এবং ইস্পাত চোরা বাজারে বিক্রি করতেই বাসস্ট্যান্ডগুলি একের পর এক এভাবে চুরি যাচ্ছে।' তবে মেট্রো কিংবা অন্য স্থাপত্য নির্মাণে বাসস্ট্যান্ডগুলো অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হলেও কীভাবে পুকুর চুরির মতো বাসস্ট্যান্ডগুলি চুরি যাচ্ছে? এই প্রশ্ন তুলছেন নাগরিকরা।
'ওয়ার্ক হার্ড, পার্টি হার্ডার' (Work Hard Party Harder), এই কথাটা সচরাচরই শুনতে পাওয়া যায়। তবে এবারে পার্টি করার মধ্যেই এক ভয়ানক কাণ্ড ঘটে গেল বেঙ্গালুরুতে (Bengaluru)। দেখা গিয়েছে, একটি পানশালায় নাচ-গানে মত্ত বেঙ্গালুরুর এক স্টার্টআপ অফিস কর্মীরা, অন্যদিকে নেশা করে মদ্যপ অবস্থায় অসুস্থ হয়ে পড়েছেন এক সহকর্মী। তবে তাঁকে দেখার কেউ নেই। সবাই পার্টিতেই মজে। এই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন এক জনপ্রিয় ইউটিউবার (Youtuber) ক্যালেব ফ্রিসেন (Caleb Friesen)। এই ছবি ট্যুইটারে (Twitter) পোস্ট হতেই নিন্দার ঝড় সোশ্যাল মিডিয়ায়। প্রশ্ন উঠছে, এতটাই কি পার্টি করতে ব্যস্ত যার জন্য অসুস্থ সহকর্মীকে দেখার সময় বা হুঁশ নেই?
ইউটিউবার ক্যালেব জানিয়েছেন, তিনি দেখেন একটি পানশালায় বেঙ্গালুরুর এক স্টার্টআপ কোম্পানির কিছু কর্মী পার্টি করছেন। অন্যদিকে তাঁদের এক সহকর্মী মদ্যপ অবস্থায় পড়ে রয়েছেন। এমনকী তাঁকে অনেকটাই অসুস্থ দেখাচ্ছিল বলে জানান ক্যালেব। তিনি দেখেন, তিনি একাই পাশে এক জায়গায় শুয়ে আছেন, নিজের বমি নিজে গিলছেন। ফলে তাঁকে গুরুতর অসুস্থই দেখাচ্ছিল। তবুও পাশে নেই কেউ।
এই পরিস্থিতিতে ক্যালেব একগুচ্ছ ছবি শেয়ার করে ট্যুইট (Tweet) করেছেন। লিখেছেন, 'মনে করিয়ে দেওয়া উচিত সেই সব স্টার্টআপ সংস্থার মালিকদের, যে ওয়ার্ক হার্ড পার্টি হার্ডার মানে এই নয় যে, কারোর জীবনের থেকে পার্টি করাটাই বেশি প্রয়োজনীয় হয়ে পড়বে।' আবার অন্য একটি ট্যুইটে তিনি স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠাতাদের পরামর্শ দিয়ে লিখেছেন, 'যাঁরা মদ পান করতে পারেন না, তাঁদের জন্য একজন সুপারভাইজার রাখা উচিত, যাতে সবাই নিরাপদে থাকতে পারেন।' তিনি জানিয়েছেন, তিনি এসব ঘটনা পানশালার উপরের ফ্লোর থেকে দেখেছেন ও পরে তাঁকে দেখে নীচে নেমে সাহায্য করতে এসেছিলেন। কিন্তু পরে সেই যুবক নিজেই পাশের একটি শোফায় শুয়ে পড়েন। ক্যালেব জানিয়েছেন, তিনি তাঁর সহকর্মীদের তাঁকে সাহায্য করতে বললেও সহকর্মীরা কোনও কিছুর তোয়াক্কা না করে ব্যঙ্গ করে একজন বলেন, 'সবসময় তাঁকে দেখার জন্য অন্য কাউকে দরকার।'
এই ট্যুইটগুলো ভাইরাল হতেই মিশ্র প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায় নেটিজেনদের থেকে। কেউ সেই যুবকের শারীরিক অবস্থা নিয়ে চিন্তাপ্রকাশ করেছেন, আবার অন্য একজন এই ঘটনায় স্টার্টআপ সংস্থাটির মালিককে দোষারোপ করার প্রয়োজনীয়তা নেই বলে জানিয়েছেন।
আইএসএল (isl) জয়ের পরেই মোহনবাগানের নাম পরিবর্তনের বড় ঘোষণা ক্লাব মালিক গোয়েঙ্কার (goenka) । শনিবারই পেলান্টিতে ৪-৩ গোলে বেঙ্গালুরুকে হারিয়ে প্রথম বারের জন্য আইএসএল জিতে নেয় এটিকে মোহনবাগান। এর পরেই মোহনবাগান ক্লাব মালিক সঞ্জীব গোয়েঙ্কা ঘোষণা করে দলের নাম পরিবর্তনের কথা। শনিবার তিনি জানান, আইপিএলে তাঁর দল লখনউয়ের আদলে মোহনবাগানের আগে জুড়বে ' সুপারজায়ান্ট' অর্থাৎ মোহনবাগানের নামের শুরু থেকে সরে গেল ‘এটিকে’। পরের মরসুম থেকে দলের নতুন নাম হচ্ছে ‘মোহনবাগান সুপার জায়ান্টস’। শনিবার মোহনবাগান জেতার পরে সঞ্জীব বলেন, ‘বাগান সমর্থকরা মোহনবাগানের নামের সামনে থেকে এটিকে সরিয়ে দেওয়ার দাবি করেছিলেন। এটাই মোহনবাগান সদস্য ও সমর্থকেদের আমার উপহার।’
ফুলটাইম হওয়ার পর দুপক্ষেরই গোল সংখ্যা ছিল ২-২, পরে পেলান্টিতে ৪-৩ গোলে বেঙ্গালুরুকে হারিয়ে দেয় এটিকে মোহনবাগান। মোহনবাগান এর আগে তিন বার জাতীয় লিগ এবং দু’বার আই লিগ জিতেছিল। এটিকের সঙ্গে জুটি বাঁধার পর এই প্রথম আইএসএল চ্যাম্পিয়ন হল মোহনবাগান। মোট ছ’বার ভারতসেরা হল সবুজ-মেরুন। প্রথম বার তারা জাতীয় লিগ জিতেছিল ১৯৯৮ সালে। ২০০০ এবং ২০০২ সালেও জাতীয় লিগ জেতে মোহনবাগান। জাতীয় লিগের নাম পাল্টে আই লিগ হওয়ার পর বেশ অনেক বছর অপেক্ষা করতে হয় সবুজ- মেরুনকে। ২০১৫ সালে ট্রফি জিতেছিল তারা। এ বারের লিগে মোহনবাগান শেষ করে তিন নম্বরে। ২০ ম্যাচে তারা পেয়েছে ৩৪ পয়েন্ট। লিগে ইস্টবেঙ্গলকেও দু’বার হারায় সবুজ-মেরুন।
মদের নেশায় বুঁদ। তার জেরে প্রতিবেশীর স্ত্রীকে পাওয়ার কামনা করার পরিণতি কতটা ভয়ংকর হতে পারে, সেটা দেখল বেঙ্গালুরুর (Bengaluru) সিদ্দাপুরাবাসী। পুলিস সূত্রে খবর, মদের আসরে স্ত্রীকে (Wife) নিয়ে কটূক্তি করেছিলেন ওই প্রতিবেশী। এর ফলে তাঁকে পিটিয়ে খুন (Murder) করার অভিযোগ উঠল এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে।
ইতিমধ্যে অভিযুক্ত ব্যক্তি সুরেশকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। জিজ্ঞাসাবাদ করলে সত্যি কথা স্বীকার করেন সুরেশ। তিনি বলেন, 'মণিকান্ত ও সে একসঙ্গে মদ্যপান করছিলেন। সেসময় সুরেশের স্ত্রীকে তাঁর বাড়িতে পাঠাতে বলেছিলেন মণিকান্ত। আর সেটা শুনেই মেজাজ হারিয়ে ফেলেন সুরেশ। এরপরই লাঠি দিয়ে মণিকান্তর মাথায় আঘাত করেন। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তাঁর।'
এরপর মণিকান্তর মৃত্যু হয়েছে বুঝতে পেরেই তাঁর বাড়িতে যান সুরেশ। পরিবারের সদস্যদের জানান, 'মণিকান্ত মদ্যপান করে তাঁর বাড়িতে পড়ে আছেন।' পরিবারের সদস্যরা তাঁর বাড়ি গিয়ে দেখেন, মণিকান্ত অচৈতন্য অবস্থায় পড়ে রয়েছেন। তাঁর নাক দিয়ে রক্ত গড়াচ্ছে। এরপরই তাঁকে হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু চিকিৎসকরা জানিয়ে দেন মণিকান্তর অনেকক্ষণ আগেই মৃত্যু হয়েছে।
এরপর দেহ ময়নাতদন্ত করা হলে রিপোর্ট অন্য কথা বলে। মাথায় আঘাতের চিহ্ন থাকায় সন্দেহ হয় পুলিসের। ঘটনার তদন্তে নেমে বেরিয়ে আসে আসল ঘটনা।
সোশ্যাল মিডিয়ায় মেয়ে সেজে মহিলা সহ-নেটনাগরিকদের চাকরির টোপ। এখানেই শেষ নয়, তাঁদের দেখা করতে বলে হোটেলে সাক্ষাৎ এবং যৌন হেনস্থা। এহেন একাধিক অভিযোগে বিদ্ধ দিলীপ প্রসাদ নামে এক ইঞ্জিনিয়ার। এখানেই থামেনি দিলীপের কুকর্ম। যৌন হেনস্থার ভিডিও এবং ছবি তুলে নিগৃহীতাদের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হতে বাধ্য করতেন অভিযুক্ত। বেঙ্গালুরু পুলিস সূত্রে খবর, ১৩ জন মহিলা তাঁর লালসার শিকার। যদিও এতকিছু করেও ছাড় পায়নি অভিযুক্ত। বৃহস্পতিবার দিলীপ যাদবকে গ্রেফতার করেছে পুলিস।
প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, মহিলাদের ভাল বেতনের চাকরির প্রস্তাব দিতেন দিলীপ। চাকরির খুব প্রয়োজন, বেছে বেছে এমন মহিলাদের শিকার বানাতেন পেশায় ইঞ্জিনিয়ার এই ব্যক্তি। নিজেও ভাল বেতনের চাকরি করেন দিলীপ। শুধু টাকার জন্য জন্য নয়, যৌন লালসা মেটানোর জন্যই মহিলাদের চাকরির টোপ দিতেন অন্ধ্র প্রদেশের বাসিন্দা দিলীপ।
প্রথম ২৬ জানুয়ারি এক মহিলা বেঙ্গালুরু পুলিসে অভিযোগ দায়ের করেন। তদন্তে নেমে একে একে আরও ১২ জন মহিলার নাম পায় পুলিস। জানা গিয়েছে, জেরায় দিলীপ নিজে স্বীকারও করেছেন, ১৩ জন মহিলাকে চাকরির প্রস্তাব দিয়েছিলেন। দেশে যখন লকডাউন শুরু হয়, সেই সময় থেকে এই প্রতারণার কাজ শুরু করেছিলেন দিলীপ।
বেঙ্গালুরুতে নাবালিকার সঙ্গে কথা বলায় পিটিয়ে খুন করা হল এক যুবককে। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০ বছরের যুবক গোবিন্দরাজুকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। রবিবার সকালে অনিল নামে অভিযুক্ত এক যুবক গোবিন্দরাজুকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যান। এরপর অপর তিন অভিযুক্ত লোহিত,ভরত এবং কিশোর অনিলের সঙ্গে যোগ দিয়ে গোবিন্দরাজুকে খুন করে। খুনের পর মৃতদেহ লোহিতের গাড়িতে রেখে দেওয়া হয়েছিল। পরে তা চারমুদিঘাট এলাকায় ফেলে আসা হয়। মৃতের খোঁজ না পেয়ে পুলিসের দারস্থ হয়ে নিখোঁজ ডায়রি করেছিল পরিবার লোকজন।
বৃহস্পতিবার এই ঘটনার কথা প্রকাশ্যে আসতেই পুলিশ তদন্তে নেমে ৪ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে। তাঁদের জেরা করে উঠে আসে অনেক তথ্য। তবে পুলিস জানিয়েছে, শুধুমাত্র নাবালিকার সঙ্গে কথা বলার জন্যই এই খুন করা হয়েছে কিনা, তা এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি।