গত দু'দিন ধরে সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) একটি ভিডিও ঝড়ের গতিতে ভাইরাল (Viral Video) হয়েছে। যা দেখে নেটিজেনদের চক্ষু কার্যত চড়কগাছ। সকলেরই একটাই প্রশ্ন এ কেমন ধরনের অমানবিক শাস্তি? যে কোনও মুহূর্তে বড় বিপদ (Accident) ঘটে যেতে পারত এক অভিযুক্তর। অভিযুক্ত যে দোষ করেছেন, তা যেমন অন্যায়। তেমনই যাত্রীরা যে শাস্তি দিয়েছেন তা গ্রহণযোগ্য নয়। এমনটাই আলোচনা নেটদুনিয়ায়। কী এমন ঘটেছে?
বুধবার রাতে বিহারের (Bihar) বেগুসরাইয়ের ঘটনা। বেগুসরাই থেকে খাগারিয়া যাচ্ছিল ট্রেন। পথে সাহেবপুর কামাল স্টেশনে জানলা দিয়ে হাত ঢুকিয়ে মোবাইল চুরির (Robbery)চেষ্টা করেন এক যুবক। তখনই যাত্রীরা হাতেনাতে ধরে ফেলেন তাঁকে। আর সে মুহূর্তে ট্রেনটি স্টেশন ছেড়ে চলতে শুরু করে। তখনই অভিযুক্তর দু'হাত, দু'জন যাত্রী চেপে ধরে রাখেন। প্রায় ১০ কিলোমিটার ট্রেনের জানলার বাইরে ভিতরে হাত গলিয়ে ঝুলতে ঝুলতে (hanging) গেলেন সেই যুবক।
ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, অভিযুক্ত যুবক কাকুতি মিনতি করছেন, তাঁর হাত যেন ছেড়ে না দেওয়া হয়। কারণ হাত ছাড়লেই মৃত্যু অনিবার্য। আর যদি কোনও কারণে হাত ফস্কে যায়, তাহলেও ঘটে যেতে পারে বড় কোনও ধরনের বিপদ।
#WATCH | Khagaria, Bihar: Passengers caught hold of a man, kept him hanging outside from a window of a moving train as he allegedly tried to snatch mobile phones from them (15.09) pic.twitter.com/PY71wN2BmD
— ANI (@ANI) September 15, 2022
যদিও জানা গিয়েছে, যাত্রীরা ছাড়েননি হাত। সাহেবপুর কামাল স্টেশন থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে খাগারিয়া পর্যন্ত এভাবেই ঝুলতে ঝুলতে নিয়ে যাওয়া হয় যুবককে। এরপর সে পালিয়ে যায়। তবে শেষ পর্যন্ত পুলিস কোনও ব্যবস্থা নিয়েছে কিনা, তা স্পষ্ট নয়। যদিও ভিডিওটি দেখার পর নেটাগরিকরা প্রশাসনের সমালোচনা করেছেন। রেল পুলিসের নজর এড়িয়ে এমনটা কিভাবে হল, সেই প্রশ্নও তুলেছেন অনেকে।
তিনি দুই সন্তানের জননী, দু'জনেই যমজ (twin child)। এত অবধি ঠিক ছিল। কিন্তু বিপত্তি বাড়ালো সন্তানদের ডিএনএ টেস্ট। জানা গেলো, মহিলার দুই সন্তানের বাবা আলাদা! এমনটাও সম্ভব? সেই অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন ব্রাজিলের (Brazil) এক তরুণী। একই দিনে দুই পুরুষের শয্যাসঙ্গিনী হয়েছিলেন। তারপরই সন্তান সম্ভবা (pregnant woman) হয়ে পড়েন তরুণী।
ব্রাজিলের এক সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, ওই তরুণী যেহেতু একই দিনে দুই পুরুষের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে জড়ান, তাই তিনি বুঝতে পারছিলেন না তাঁর সন্তানদের আসল বাবা কে। আর পিতৃপরিচয় খুঁজে পেতেই ডিএনএ পরীক্ষা করান তিনি। সেই পরীক্ষায় এক সঙ্গীর জিনগত উপাদানের সঙ্গে দুই সদ্যোজাতের জিনগত উপাদান মিলিয়ে দেখা হয়। পরীক্ষার ফল বলছে, এক শিশুর সঙ্গে জিন মিললেও অন্য শিশুর সঙ্গে মেলেনি। অর্থাৎ যমজ হলেও দুই শিশুর বাবা আলাদা।
গোটা বিষয়টি বিরল, তাহলেও একেবারে অসম্ভব নয়। বিজ্ঞানের ভাষায় একে বলা হয়, ‘হেটারোপ্যারেন্টাল সুপারফেকান্ডেশন’। এ ক্ষেত্রে মায়ের দেহের দু’টি ডিম্বাণু দুই আলাদা পুরুষের শুক্রাণুর দ্বারা নিষিক্ত হয়। দু’টি ভ্রূণ আলাদা দুই প্লাসেন্টা বা অমরার ভিতরে বড় হতে থাকে।
কথায় বলে রাখে হরি মারে কে! এবার এই প্রবাদ আক্ষরিক অর্থেই মিলে গেল। চলন্ত ট্রেনের (Train) নিচে পড়ে গেলেন এক ব্যক্তি। কিন্তু ট্রেন চলে যেতেই এক্কেবারে সুস্থ অবস্থায় দিব্যি উঠে দাঁড়ালেন তিনি। কীভাবে সম্ভব হল এমনটা?
ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশে (Uttar Pradesh)। বেশ কিছু মানুষ সাক্ষী থাকলেন এই ঘটনার। চলন্ত ট্রেনের নিচে শুয়ে পড়েও প্রাণ বেঁচেছেন ওই ব্যক্তি। যা দেখে স্বস্তি পেলেন প্ল্যাটফর্মে থাকা মানুষজন। সম্প্রতি এমনই এক ভিডিও ভাইরাল (Viral Video) হয়েছে নেটমাধ্যমে (Socal Media), যা নিয়ে নিয়ে নেটপাড়া সরগরম।
কোনও এক যাত্রী এই ভিডিও করেছেন। প্রথমে ভিডিওটি দেখে সবটা স্বাভাবিক মনে হলেও শেষে রয়েছে চমক। যা দেখে আঁতকে ওঠারই কথা। ট্রেন চলে যাওয়ার পরেই রেললাইনে উঠে দাঁড়ান এক ব্যক্তি। প্ল্যাটফর্মে থাকা সকলের দিকে হাতজোড় করে ধন্যবাদ জানান। বড় বিপদের হাত থেকে তিনি যে বেঁচে গিয়েছেন, তা চোখমুখের হাবভাবেই স্পষ্ট ফুটে উঠেছিল। এমনকি হাত জোড় করে ঈশ্বরের উদ্দেশে প্রণাম জানাতেও দেখা গিয়েছে ওই ব্যক্তিকে। এদিক-ওদিক পড়ে ছিল ওই ব্যক্তির জিনিসপত্র।
Viral Video : Train passed over a man at Bharthana railway station in Etawah as death..., watch breath-taking video pic.twitter.com/eHtn1LcN1A
— santosh singh (@SantoshGaharwar) September 6, 2022
মনে করা হচ্ছে, ট্রেন প্ল্যাটফর্মে যখন ঢুকছিল তখনই তিনি পড়ে যান। তারপরই তাঁর উপর দিয়ে ট্রেন চলে যায়। এককথায়, মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এলেন তিনি।
সাঁতার কেটে চম্পাবতী নদী (Champavathi River) পার হয়ে পরীক্ষা দিতে গেলেন এক তরুণী। শনিবার অন্ধ্রপ্রদেশের (Andhra Pradesh) ভিজিয়ানগরামে পরীক্ষাকেন্দ্র পড়েছিল মেয়েটির। সেসময় হঠাৎই চম্পাবতী নদীর জল ফুলে ফেঁপে উঠেছিল। উপায় না দেখে শুক্রবারই সাঁতারে নদী পার হয়ে যান তিনি। তদ্দি কালবতী (Taddi Kalavathi) নামে ওই তরুণী গজপতিনগরম মণ্ডলের মারিভালাসা (Marrivalasa) গ্রামের বাসিন্দা।
জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কালবতী তাঁর দুই ভাইয়ের সাহায্যে প্লাবিত চম্পাবতী নদী পার হওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। শনিবার থাকা পরীক্ষায় যাতে বসতে পারে তাই কোনওরকম ঝুঁকি না নিয়ে শুক্রবারই বাড়ি থেকে বেরিয়ে পড়েন তাঁরা।
৩৫ সেকেন্ডের দীর্ঘ এই ভিডিও ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়। ভিডিওতে দেখা যায়, কালবতী যেখানে হাঁটতে পারছেননা, সেখানে তাঁর ভাইয়েরা কাঁধে তুলে নিয়ে যাচ্ছেন।
বৃষ্টির কারণে উত্তরকূলীয় এই চম্পাবতী নদীর জল বেড়ে গিয়ে প্লাবনের আকার ধারণ করেছে। শেষ পর্যন্ত কলাবতীর প্রচেষ্টা সফল হল। কথায় তো রয়েছে, ইচ্ছে থাকলে উপায় হয়। জীবনের পরোয়া না করে ঝুঁকি নিয়েই পার হলেন তাঁরা। ভিডিও দেখে রীতিমতো প্রশংসার ঝড় তুলেছেন নেটিজেনরা।
জিনসের পকেটে কাচের গ্লাস লুকোচ্ছেন ভাইজান (Salman Khan)। একি করছেন! প্যান্টের পকেটেই বা কেন লুকোচ্ছেন? কী ছিল ওতে? সম্প্রতি এমনই একটি ভিডিও ভাইরাল (Viral Video) হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়(Social Media)। যা দেখে অনুরাগীরা হতভম্ব। কেন এমনটা করছিলেন সলমন খান (Bollywood)। এই প্রশ্নই ঘুরছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। গত শুক্রবার রাতে প্রযোজক মুরাদ খেতানির জন্মদিনের পার্টিতে গিয়েছিলেন বলিউড সুপারস্টার।
Glass in pants pocket😁 new style of bhai #SalmanKhan @BeingSalmanKhan pic.twitter.com/tpjFL5JlBD
— Devil V!SHAL (@VishalRC007) September 3, 2022
সেখানেই উপস্থিত ছিল ক্যামেরাম্যানরা। গাড়ি থেকে নামতেই সলমনকে ঘিরে ধরলেন পাপারাৎজিরা। তখন কী করবে বুঝতে না পেরে তড়িঘড়ি পানীয়ের একটি গ্লাসকে জিনসের পকেটে রাখতে দেখা যায়। এরপর পাপারাৎজিদের আবদার মতো নানা পোজও দিলেন সল্লুভাই। এই ভিডিও ঝড়ের বেগে ভাইরাল হয়ে যায় নেটপাড়ায়। নানা আলোচনা শুরু হয় নেটপাড়ার বাসিন্দাদের মধ্যে। কেউ কেউ কৌতূহল প্রকাশ করেছেন। আবার কয়েকজন বলছেন 'এটা সলমনের নতুন স্টাইল'।
প্রসূন গুপ্ত: কখন যে কে সোশ্যাল নেটওয়ার্কে খবর হন আগে থেকে কেউ বলতে পারে কি? তবে নেতা থেকে অভিনেতারা যখন বিতর্কিত কিছু বলে ফেলেন তখন তার কথার টুকরো এডিট করে ছড়িয়ে যায় সোশ্যাল মাধ্যমে। এ বিষয়ে পারদর্শী এ রাজ্যে মদন মিত্র থেকে শ্রীলেখা মিত্র। এঁরা নিজেরাই ট্রোল বা ভাইরাল হতে পছন্দ করেন। ইদানিং এই জগতে নাম করছেন রুদ্রনীল ঘোষ। অন্যদিকে বিতর্কিত মন্তব্য করে ভেসে থাকতে চান এক সময়ে বিজেপির সভাপতি ও প্রাক্তন ত্রিপুরার রাজ্যপাল তথাগত রায়। এবং ইদানিংকালে তাঁর ভাই সৌগত রায়ও সেই ট্রেন্ডে গা ভাসিয়েছেন। সৌগতবাবু তো গতকাল এক সভায় সিএন চ্যানেলকে বন্ধ করার হুমকিও দেন।
উল্লেখিত এঁরা সকলেই ইচ্ছাকৃত ভাবে আলোচিত বা সমালোচিত হতে চান। রেজিস্টার্ড মিডিয়া এঁদের হয়তো খুব একটা পাত্তা দেয় না তাই মুঠো ফোনেই এঁদের চলা ফেরা।
শুক্রবার তেমনটি না হলেও মিডিয়া এবং সোশ্যাল নেটে ভাইরাল হলেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। আসলে ইডি দফতর থেকে বেরিয়ে তাঁর জোরালো বক্তব্য ছড়িয়ে গেল ফেসবুকে। তিনি ৭ ঘন্টা ওই দফতরে ইডির অফিসারদের কথার মুখোমুখি হয়ে বেরিয়ে দাপটে মিডিয়ার সামনে তুলোধোনা করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র দপ্তরকে। জানালেন তিনি কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে সহযোগিতা করছেন কিন্তু ওই এজেন্সি অন্য কাউকে ডাকছে না কেন? ইঙ্গিতটি অবশ্যই শুভেন্দু।
রাতের মধ্যে ছড়িয়ে যায় ফেসবুকে এই চোখা মন্তব্যগুলি। অন্যদিকে শুক্রবার সিপিএমের নানা শাখার আন্দোলন ছিল ধর্মতলায়। বর্ধমানের পর কলকাতা, এখানে এসএফআইয়ের নেত্রী দিপ্সিতা ধর সরাসরি সমালোচনা করেন তৃণমূল এবং বিজেপির। তিনি মিডিয়ার সামনে জানান অদূর ভবিষ্যতে তিনি বা তাঁরা নবান্নের ১৪ তলায় যাবেনই। সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাল এবং ট্রোলড। রাতারাতি দিপ্সিতা লাইম লাইটে চলে এলেন। অন্যদিকে চ্যানেল তুলে দেওয়ার সৌগত হুমকিও ছড়িয়ে গিয়েছে সোশ্যাল নেটে।
রাজ্য রাজনীতি যখন গরু চুরি, চাকরী চুরি ও কয়লা চুরি নিয়ে তোলপাড় তখন ভিন্ন চিত্রই পূর্ব বর্ধমানে (East Burdwan)। বর্ধমানে নতুন ট্রেন্ড কলা চোর! বড় করে বললে কলা চোর সিপিআইএম (cpim)! জনপ্রিয় সামাজিক মাধ্যমের (social media) ওয়ালজুড়ে অত্যন্ত এমনটাই ফুটে উঠছে। সেখানে কোথাও দেখা যাচ্ছে সিপিআইএমের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিমকে (Muhammad Salim) কাঁধে করে কলার কান্দি নিয়ে যেতে, তো কোথাও আবার সিপিএমের দলীয় প্রতীক জুড়ে কলা!তাতে কোথাও লেখা কলা চোর সিপিআইএম!
কোথা থেকে এলো এই ট্রেন্ড? খোঁজ মিললো তারও।
বুধবার বর্ধমানে সিপিআইএম পূর্ব বর্ধমান জেলা কমিটির আহ্বানে রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিমের নেতৃত্বে আইন অমান্য কর্মসূচির ডাক দেওয়া হয়েছিল। দ্রব্যমুল্য বৃদ্ধি, দুর্নীতি, বেকারত্বের সমস্যা-সহ একাধিক দাবিতে এই কর্মসূচির ডাক দেওয়া হয়। এখন পর্যন্ত ঠিক ছিল। কিন্তু মিছিল কার্জন গেটে পৌঁছতেই শুরু হয় ধন্ধুমার কাণ্ড। শুরু হয় ইটবৃষ্টি, টিয়ার গ্যাস, লাঠিচার্জ, মারধর। উত্তপ্ত হয়ে ওঠে কার্জনগেট চত্বর। এরমাঝেই দেখা যায় একদল সিপিআইএম কর্মীকে এক কলা ব্যবসায়ী না থাকার সুযোগে ছড়া ছড়া কলা নিয়ে পালাতে। সেই ছবি মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে যায়। আর সেটাই অস্ত্র করে শাসক দল তৃণমূল। তৃণমূল কর্মী-সহ তৃণমূলের একাধিক সামাজিক মাধ্যম গ্রুপে দেখা যায় এই নিয়ে সিপিআইএম-কে আক্রমণ করতে।
প্রাণ ভয়ে দোকান ছেড়ে পালানো মালিক মনেশ্বর সাউ জানান, "দোকানে না থাকার সুযোগে মিছিলে আসা লোকেরা কলা চুরি করে নিয়ে গিয়েছেন। এমনকি প্রচুর কলা তাঁরা নষ্টও করে দিয়েছেন।
পূর্ববর্ধমান জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র প্রসেনজিৎ দাস জানান, "এই তো সিপিআইএম। ৩৪ বছর ধরে তারা লুঠ করেছে। এখনও সেই স্বভাব ভুলতে পারেনি হয়ত। নিজেদেরকে এরা দাবি করে আমরা গরীবের পার্টি, তাই যদি হয় তাহলে একজন গরীব কলা ব্যবসায়ীর কলা চুরি কেন ভাই? আমারা এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করছি।
যদিও এর পিছনে তৃণমূলের লোকেরাই জড়িত বলে দাবি সিপিআইএম পূর্ব বর্ধমান জেলা কমিটির সম্পাদক সৈয়দ হোসেনের। তাঁর দাবি, মানুষের অধিকার রক্ষার্থে সিপিআইএম-র স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলনকে হেয় প্রতিপন্ন করতে তৃণমূল এই চক্রান্ত করেছে।
যদিও এই ছবির সত্যতা যাচাই করেনি সিএন পোর্টাল।
পৃথিবীর যে প্রান্তে যা ঘটুক, তা এখন মুহূর্তে চলে আসে সকলের মুঠোফোনে। ভাইরাল (Viral) হয়ে যায় কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে। তার মধ্যে যেমন থাকে চাঞ্চল্যকর কিছু ভিডিও (Video)। তেমনই থাকে হাস্যকর, আশ্চর্যজনক কিছু ভিডিও। সম্প্রতি এমনই একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে, যা দেখে রীতিমত অবাক নেটদুনিয়ার (Social Media) মানুষ।
ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, একটি বিয়েবাড়ির অনুষ্ঠান। যেখানে হুলুস্থুল ঝগড়া হচ্ছে। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছে, একপ্রকার হাতাহাতি, মারামারি লেগে গিয়েছে দু'দলের মধ্যে। পাল্টা লাঠি, ঘুষি চলছে। এমনকি নিমন্ত্রিতদের জন্য রাখা খাবারভর্তি থালা ছুড়ে ফেলে দেওয়া হচ্ছে। সকলে নিজের প্রাণ বাঁচাতে ছুটে চলেছে।
তবে কী কারণে এই শুভ অনুষ্ঠানে এমন ঘটনা ঘটেছে। জানা গিয়েছে, ঘটনার সূত্রপাত পাত্রপক্ষের কয়েকজন অতিরিক্ত পাঁপড় চেয়েছিলেন, সে নিয়ে। যাঁরা খাবার পরিবেশন করছিলেন, তাঁরা পাঁপড় আর দিতে পারবেন না বলেন। এরপরই কথা কাটাকাটি শুরু হয়ে যায়। শেষমেশ হাতাহাতিতে পৌঁছয় ঘটনা। পাত্র এবং কনেপক্ষ মারামারিতে জড়িয়ে পড়ে। শুনতে অবাক লাগলেও বাস্তবে এমনটাই ঘটেছে কেরলের (Kerala) আলাপ্পুঝার মুত্তমের।
In the great 100% literate state of Kerala, a fist fight broke out at a wedding after friends of the bridegroom demanded papad during the feast. This triggered a verbal spat and ended up in an ugly brawl. No wonder Mallus belo papad. 😆 pic.twitter.com/HgkEUYMwfy
— Rakesh Krishnan Simha (@ByRakeshSimha) August 29, 2022
রাকেশকৃষ্ণ সিংহ নামে এক টুইটার গ্রাহক মারামারির সেই ভিডিও শেয়ার করেছেন। ভিডিওর ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘যে রাজ্যে ১০০ শতাংশ মানুষই শিক্ষিত, সেখানে পাঁপড় নিয়ে হাতাহাতিতে জড়ালেন বরের বন্ধুরা।’ পুলিস সূত্রে খবর, এবিষয়ে তারা একটি অভিযোগ পেয়েছে। এই ঘটনায় বেশ কয়েক জন আহত হয়েছেন। আপাতত ১০ জন অভিযুক্তকে চিহ্নিত করা গিয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ করা হবে।
ঠোঁটকাটা স্বভাবের জন্য সর্বদা চর্চায় থাকেন এই টলিউড (Tollywood) অভিনেত্রী। মঙ্গলবার ৫০ বছরে পা রাখেন তিনি। সেখানেও রেহাই নেই। সোশাল মিডিয়ায় জন্মদিনের (Birthday Celebration) পার্টির একাধিক ছবি শেয়ার করে সমালোচনার মুখে পড়েন শ্রীলেখা মিত্র (Sreelekha Mitra)। মেয়ে মাইয়্যা, ঘনিষ্ঠ বন্ধু ত্র্যম্বক রায়চৌধুরী-সহ কাছের মানুষদের সঙ্গে নিয়েই জন্মদিনে হুল্লোড়ে মেতেছিলেন তিনি। সেই পার্টিতে অভিনেত্রীকে মদ্যপান করতেও দেখা গিয়েছে। যা নিয়ে শুরু হয়েছে ট্রোলিং। শ্রীলেখার জন্মদিনের একাধিক ভিডিও ভাইরাল (Viral Video) হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media)। যা নিয়ে বেজায় চটেছেনও তিনি। বুধবার সকাল সকাল সোশ্যাল মিডিয়ায় নিন্দুকদের সপাটে জবাব দিলেন অভিনেত্রী।
মঙ্গলবারে পোস্ট করা এক ভিডিওতে অভিনেত্রীকে বন্ধুদের সঙ্গে টেবিলে বসে টাকিলা শট নিতে দেখা যায়। সেই ভিডিওটি ভাইরাল করা হয়েছে বলে অভিযোগ শ্রীলেখার। ফেসবুকে নিজের ক্ষোভ উগরে দিয়ে লেখেন, 'আমার টাকিলা শট নেওয়া ভিডিও তৃণমূলের ছানাপোনারা ভাইরাল করেছে। বেচারাদের চুরির পয়সায় সস্তা বাংলা খেতে হয়তো খুব কষ্ট পেয়েছে আমার দামি মদ খাওয়া দেখে। আহারে… নিজের বাড়িতে নিজের পয়সায় নিজের জন্মদিনে খেয়েছি… বেশ করেছি, কারও অনুপ্রেরণায় খাই না আর ঘোমটার নিচে খ্যামটা নাচি না বুঝলি চোরের দল?'
উল্লেখ্য, রাত ১২টা বাজতেই ফেসবুক লাইভে এসে ভক্তদের সঙ্গে ভাগ করে নেন একাধিক কথা। সেদিন প্রথম তিনি তাঁর বয়স বলেন। এবারে জন্মদিনে পঞ্চাশ বছরে পা দিয়েছেন তিনি। নিজের ফ্ল্যাটে নাচ, গান, খাওয়া দাওয়া সব মিলিয়ে জমিয়ে সেলিব্রেশন করেছেন অভিনেত্রী।
এদিন তিনি ভিডিওতে বলেন, 'আগে বলা হত মেয়েরা কুড়িতেই বুড়ি। আমরা বয়সের বাধাটাকে অনেক দূরে সরিয়ে দিয়েছে। বয়স শুধু একটা সংখ্যা। এটা শুধু আমাদের মনে রয়েছে। হাড়ের চিকিৎসকরাও এটাই বলেন। আমার এখন কোমরে ব্যথা হয়েছে।'
অমানবিক! পরিচারিকার উপর অকথ্য অত্যাচারের অভিযোগে ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) বিজেপি নেত্রী সীমা পাত্রকে (Seema Patra) সাসপেন্ড (suspended BJP leader) করা হয়েছিল। অবশেষে রাঁচি পুলিস গ্রেফতার (arrested) করেছে তাঁকে। জানা গিয়েছে, আজ, বুধবার তাঁকে আদালতে পেশ করা হবে।
উল্লেখ্য, ঝাড়খণ্ডের বিজেপি মহিলা মোর্চার ন্যাশনাল কার্যকরী কমিটির সদস্য সীমা। তিনি অবসরপ্রাপ্ত আইএএস মহেশ্বর পাত্রর স্ত্রী। পরিচারিকার উপর পাশবিক অত্যাচারের ভিডিও ভাইরাল হতেই বিজেপি মঙ্গলবার সীমা পাত্রকে প্রথমে সাসপেন্ড ও পরে বরখাস্ত করে।
ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, পরিচারিকা সুনিতা হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে। তাঁর শরীর ও মুখে আঘাতের চিহ্ন। সুনিতা অভিযোগ করেছেন, তাঁর মালকিন সীমা তাঁকে রড এবং একটি লোহার প্যান দিয়ে মারধর করেছেন। তাঁকে মেঝে থেকে প্রস্রাব চাটতে বাধ্য করা হয়েছিল। এমনকি লোহার রড দিয়ে দাঁত ভেঙে দেয় বলেও অভিযোগ।
পরিচারিকা এও বলেন, 'যখন তাঁকে মারধর করা হচ্ছিল, তখন নেত্রীর ছেলে আয়ুষ্মান তাঁকে বাঁচাতে ছুটে এসেছিলেন। আয়ুষ্মান তাঁর বন্ধুর সাহায্য নিয়ে সুনিতাকে উদ্ধার করেন। এরপর আয়ুষ্মানের বন্ধু বিবেক আনন্দ বাস্কি থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। বাস্কি কর্মী ও প্রশাসনিক সংস্কার বিভাগের একজন স্টেশন অফিসার।
পাত্রর বাড়ি থেকে সুনিতাকে উদ্ধার করার পর, পুলিস তাঁকে চিকিৎসার জন্য রাজেন্দ্র ইনস্টিটিউট অফ মেডিকেল সায়েন্সে (RIMS) নিয়ে যায়। সুনিতার ওই নির্যাতনের ভিডিও ভাইরাল। এহেন ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই নিন্দার ঝড় ওঠে। ঝাড়খণ্ডের রাজ্যপাল রমেশ বৈশও মঙ্গলবার পুলিসের ডিজি নীরজ সিনহার সঙ্গে দেখা করেছেন এবং সাসপেন্ড করা বিজেপি নেত্রীর অপরাধ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে দেরি কেন, সে বিষয়ে ডিজির থেকজে রিপোর্ট তলব করেছেন রাজ্যপাল।
পুলিস জানিয়েছে, নেত্রীর স্বামীর বিরুদ্ধে কোনও প্রমাণ এখনও পাওয়া যায়নি।
সময় যত এগোচ্ছে, নিয়োগ দুর্নীতি নামক কেঁচো থেকে আরও বেশি করে বেড়িয়ে পড়ছে কেউটে। এবার চাকরি দেওয়ার নামে লক্ষ লক্ষ টাকা (money) আত্মসাতের অভিযোগ গ্রুপ-ডি কর্মীর বিরুদ্ধে। অভিযোগ উঠেছে বিষ্ণুপুর (Bishnupur) হাসপাতালের গ্রুপ ডি কর্মী রাজেশ গুপ্তার বিরুদ্ধে। অভিযোগকারীদের করা ভিডিওতে (video) প্রকাশ্যে এসেছে রাজেশ গুপ্তার টাকা নেওয়ায় ছবি। যদিও সেই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি ক্যালকাটা নিউজ বা ক্যালকাটা নিউজ ডিজিটাল।
শুধু তাই নয়, স্ট্যাম্প পেপারে টাকা নেওয়ার স্বীকারোক্তি করছেন ওই কর্মী সেই কাগজও সামনে এসেছে। রাজেশের সঙ্গে যোগ রয়েছে সোনামুখীর এক গ্রুপ ডি কর্মী অশোক মুখীর। তাঁরও টাকা নেওয়ার ছবিও প্রকাশ্যে এসেছে। তবে পুরো বিষয় অস্বীকার করেছেন অভিযুক্ত গ্রুপ ডি কর্মী রাজেশ গুপ্ত। বাকি আর একজন অভিযুক্তের প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
জানা যায়, বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর হাসপাতালে (hospital) চাকরি দেওয়ার নাম করে লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে।। প্রায় বছর পাঁচ আগে রাজেশ গুপ্তা চাকরি পাইয়ে দেওয়ার নাম করে একাধিক বেকার যুবকের কাছে মোটা টাকা নিয়েছে বলে অভিযোগ। চাকরির লোভে লক্ষ লক্ষ টাকা ওই গ্রুপ ডি কর্মীর হাতে পৌঁছে দিয়েছে চাকরিপ্রার্থীরা। দফায় দফায় এই টাকা দেওয়া হত বলেই অভিযোগ অভিযোগকারী চাকরিপ্রার্থীদের।
সরকারি চাকরি করে রয়েছে ক্ষমতা, সেই বিশ্বাস করেই রাজেশের হাতে টাকা দিয়েছে চাকরীপ্রার্থীরা। কার কাছ থেকে কত টাকা নিয়েছে তাও স্ট্যাম্প পেপারে স্বীকারোক্তি করে দিয়েছেন অভিযুক্ত রাজেশ। বিষ্ণুপুর থানা এলাকা ছাড়াও পাত্রসায়ের এলাকার যুবকরাও রয়েছে টাকা দেওয়ার তালিকায়।
সূত্রের খবর, রাজেশের এক সঙ্গী অশোক মুখী যিনি সোনামুখী হাসপাতালে কর্মরত। অভিযোগ, এই দু'জনে মিলেই চাকরি দেওয়ার নাম করে লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাত করেছে বেকার যুবকদের কাছ থেকে। টাকা দিয়ে চাকরি না পেয়ে টাকা ফেরত নেওয়ার জন্য দু'জনের কাছে দরবার করেও টাকা ফেরত পাওয়া যায়নি বলে দাবি চাকরিপ্রার্থীদের। এরপর বিষ্ণুপুর থানাতে অভিযোগ জানানো হলে পুলিসের তরফ থেকে অভিযুক্তকে থানায় ডেকে চাকরিপ্রার্থীদের টাকা ফেরত দেবার কথা বলা হলেও সেই টাকা আজও ফেরত পায়নি চাকরি প্রার্থীরা, এমনটাই অভিযোগ। যদিও এই বিষয়ে অভিযুক্ত উল্টে সংবাদ মাধ্যমকে হুমকির দিতে থাকেন।
সব জায়গায় সব কথা বলতে নেই। এই সহজ কথাটা বুঝতে পারেননি বলেই শোকজ করা হল পশ্চিমবঙ্গের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী (Bengal Minister) তথা শালবনির বিধায়ক (TMC MLA) শ্রীকান্ত মাহাতোকে। অভিযোগ একটাই দলবিরোধী মন্তব্য করেছেন তিনি। শনিবার দলের কর্মীদের নিয়ে শালবনিতে এক বৈঠকের ডাক দিয়েছিলেন শ্রীকান্ত মাহাতো। সেই বৈঠকেই দলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিতে দেখা যায় রাজ্যের মন্ত্রীকে। তিনি বলেছেন, 'সায়নী, সায়ন্তিকা, নুসরত (Nusrat), মিমি, যারা পার্টিকে লুটেপুটে খাচ্ছে, তাঁরাই পার্টির সম্পদ। এভাবে আর পার্টি করা যাবে না। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee), সুব্রত বক্সি এঁদের কাছে বলতে গিয়েছিলাম। এঁরা বুঝতে চায়নি। খারাপ লোককে তাঁরা ভালো লোক বলছে।' রাজ্যের মন্ত্রীর এই বিস্ফোরক ভিডিও ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়েছে অন্তর্জালে। যদিও এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি ক্যালকাটা নিউজ বা ক্যালকাটা নিউজ ডিজিটাল। মন্ত্রী মশাই কী বলেছেন সেই ভিডিওতে?
মোদ্দাকথাটা হল দলে নবাগত নেতা-কর্মীরা অনেকেই ব্যক্তিগত স্বার্থ সিদ্ধির জন্য প্রশাসনের ঘাটে ডিঙি ভিরিয়েছেন। আর এদের যাবতীয় দুষ্কর্মকে সমর্থন করছেন দলের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ। একইসঙ্গে পশ্চিমাঞ্চল নাগরিক সমিতির নামে নয়া মঞ্চ তৈরির বার্তা দিলেন মন্ত্রী মশাই। এরকম দলবিরোধী কাজকর্ম মেনে নিতে পারেনি দল।ইতিমধ্যেই তৃণমূলের বিধায়ককে শোকজ করেছে দল। এই ঘটনায় আরএকবার প্রকাশ্যে চলে এল শাসক দলের গোষ্ঠীকোন্দল। বিজেপি নেতৃত্বের দাবি কালনেমির লঙ্কাভাগে ব্যাঘাত ঘটেছে বলেই এই অশান্তি। বিধায়কের বক্তব্যে সত্যতা থাকলেও, তিনি হয়তো নাগরিক সমিতির নামে পিছনের দরজা দিয়ে মাওবাদী ঢোকানোর পরিকল্পনা করছেন।
document.BridIframeBurst=true;তৃণমূল সুপ্রিমো বারবার জেলার নেতাদের মধ্যে দলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ মিটিয়ে ফেলার বার্তা দিয়েছেন। কিন্তু কার্য ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে ক্ষোভ বাড়ছে দিনদিন। আর এই ক্ষোভই হঠাত্ করে প্রসব করছে এরকম অনভিপ্রেত ঘটনা। পঞ্চায়েতের সামনে একদিকে ঘাড়ের ওপর নিশ্বাস ফেলছে গেরুয়া শিবির। সেইসময় এধরণের ঘটনা যে চরম অস্বস্তিতে ফেলছে শাসক শিবিরকে তা সহজেই অনুমেয়।
শখে কেনা জিনিসের প্রতি সকলেরই টান থাকে। আর সেটা যদি হয় গাড়ি (Car), বাইক (Bike) বা স্কুটি (scooter), তাহলে তো কথাই নেই। নো-পার্কিং জোনে (No-Parking Zone) রাখায় ক্রেনে করে অন্যত্র সরিয়ে দেওয়া হচ্ছিল স্কুটিটি। আর তা জানতে পেরে ছুটে আসেন স্কুটির মালিক। ততক্ষণে ক্রেনের দড়িতে বেঁধে ফেলা হয়েছে স্কুটিটি। উপায় না দেখে স্কুটির উপরেই বসে পড়লেন তিনি। তাঁকে সহ ক্রেন স্কুটিটি তুলে নিল। এমন ভিডিও ইতিমধ্যে ভাইরাল (Viral Video) নেটপাড়ায়।
ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, সাধের স্কুটির উপর বসে রয়েছেন ওই ব্যক্তি। তাঁকে গাড়ি থেকে নেমে যেতে অনুরোধ করছেন কর্তব্যরত কর্মীরা। কিন্তু তিনি নাছোড়বান্দা। তাঁর প্রিয় স্কুটি ছাড়তে কিছুতেই রাজি নন। বাধ্য হয়ে মালিকসমেত স্কুটিকে তুলে নেয় ক্রেন। স্কুটির হ্যান্ডেল ধরে তার উপরেই বসে শূন্যে ঝুলতে থাকেন ওই ব্যক্তি।
এমন দৃশ্য দেখে হতচকিত পথচারীরা। পাশপাশি ভিডিও শেয়ার হতেই আসে কমেন্টের ঝড়। জানা গিয়েছে, ঘটনাটি মহারাষ্ট্রের নাগপুরের সদর বাজারের। ইনস্টাগ্রামে হামনাগপুরকর নামে অ্যাকাউন্টে ভিডিয়োটি শেয়ার করা হয়েছে।
মদের দোকানের (liquor store) হিসাবরক্ষককে (cashier) কুপিয়ে হত্যা (brutal Murder) করল চার আততায়ী। কোয়েম্বাটুরের (Coimbatore) এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যেই ভাইরাল (Viral)। ঘটনাটি ঘটেছে ৭৬ তম স্বাধীনতা দিবসের দিন, অর্থাৎ ১৫ই অগাস্ট সোমবার।
মৃত ওই হিসাব রক্ষক শিবগাঙ্গাইর কালাইয়াপ্পান, কোয়েম্বাটোর জেলার সিরুমুগাই শহরের বাসিন্দা। তিনি তামিলনাড়ু স্টেট মার্কেটিং কর্পোরেশন লিমিটেডের (TASMAC) বারের ক্যাশিয়ার হিসাবে কাজ করছিলেন।
সোমবার যখন কালাইয়াপ্পান বারে কাজ করছিলেন, তখন চারজনের একটি দল ঢুকে পড়ে। তিনি কোনও কিছু বলার আগেই, দুষ্কৃতীরা কাস্তে দিয়ে আক্রমণ করতে শুরু করে তাঁকে। তাঁকে নির্মমভাবে কুপিয়ে মারতে শুরু করে। এরপর রক্তাক্ত অবস্থায় রেখে তারা পালিয়ে যায়।
সিরুমুগাই পুলিস ঘটনাস্থলে পৌঁছে কালাইয়াপ্পানের দেহ উদ্ধার করে এবং ময়নাতদন্তের জন্য মেট্টুপালায়ম সরকারি হাসপাতালে নিয়ে যায়। পুলিস আরও জানতে পেরেছে, এর আগে তাঁর উপর দু'বার খুনের চেষ্টা হয়েছিল।