কখনও কি ভেবে দেখেছেন, যদি রাস্তা দিয়ে বয়ে চলত দেদার মদ, তবে কেমন হতো ব্যাপারটা। তবে সুরাপ্রেমীদের জন্য তা ভালোই হত। কিন্তু এমনটাও হতে পারে তেমনটা কল্পনাতেও আসে না। কিন্তু এবারে এমনই এক ঘটনা বাস্তবেই ঘটল, তবে এ দেশে নয়। পর্তুগালের এক ছোট্ট শহরের রাস্তায় হঠাৎ একদিন বয়ে চলছিল দেদার রেড ওয়াইন। প্রথমবার দেখে মনে হবে, এ যেন রক্তের বন্যা বয়ে চলেছে। কিন্তু পরে বোঝা যায়, আসলে তা ছিল রেড ওয়াইন (Red Wine)। সম্প্রতি সেই দৃশ্যের একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। সূত্রের খবর, ঘটনাটি শনিবার পর্তুগালের এক ছোট্ট শহরের।
🇵🇹 | A river of red wine flooded the streets of São Lourenco do Bairro in Levira, Portugal after the 2.2 million liter tanks at the Levira Distillery gave way on Sunday. The spill was so massive that local officials activated an environmental alert and were forced to divert the… pic.twitter.com/hN9yQq75Ur
— Shadab Javed (@JShadab1) September 11, 2023
জানা গিয়েছে, পর্তুগালের সমুদ্রতটের ধারেই ছোট্ট গ্রাম লেভিরার একটি মদ প্রস্তুতকারক সংস্থার ট্যাঙ্কে মজুত রাখা ছিল ২২ লক্ষ লিটার রেড ওয়াইন। শনিবার রাতে কোনও কারণে সেই ট্যাঙ্কটি ফেটে যায়। তার পরেই প্রবল বেগে ২২ লক্ষ লিটার রেড ওয়াইন রাস্তা দিয়ে বয়ে চলে নীচের দিকে। এর স্রোত ও রং দুই'ই অবাক করবে আপনাদের। সে শহরের মানুষেরাও সেদিন বাড়ি থেকে বেরতেই হকচকিয়ে যান। তবে রাস্তা দিয়ে এমন রেড ওয়াইন বয়ে যেতে দেখে নিজেকে সংযত রাখতে পারনেনি অনেক সুরাপ্রেমীরাই। অনেককেই রেড ওয়াইন রাস্তা থেকে সংগ্রহ করে পান করতে দেখা গিয়েছে।
তবে শেষ অবধি পুলিসের তৎপরতায় ওয়াইন স্রোত থামে। ওয়াইন যাতে পাশের নদীতে না পড়ে, তার জন্যও দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হয়। ওয়াইনের স্রোত দেখে প্রথমে ভয় পেয়ে স্থানীয়রা অনেকেই পুলিসে খবর দেন। খবর পেয়ে পৌঁছয় পুলিস এবং দমকল বাহিনী। দমকল বাহিনীর তৎপরতায় রেড ওয়াইন বন্যা বন্ধ করা হয়েছে।
সেলফি (Selfie) তোলার জের! এর আগেও একাধিকবার প্রকাশ্যে এসেছে, সেলফি তুলতে ভয়ঙ্কর পরিণতি হয়েছে একাধিক মানুষের। আর এবারেও তেমন ঘটনার ভিডিওই সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে। তবে সেই ব্যক্তি অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে ফিরেছেন। ভাইরাল ভিডিও-তে দেখা গিয়েছে, সেলফি তুলতে গিয়ে নদীতে পড়ে যান এক ব্যক্তি, এরপরই তড়িঘড়ি তাঁকে বাঁচাতে এগিয়ে আসেন আশেপাশের মানুষেরা। জানা গিয়েছে, ঘটনাটি কেদারনাথের (Kedarnath)। তবে এই ভিডিও-র সত্যতা যাচাই করেনি সিএন ডিজিটাল।
One selfie could coast a Life. Tourist falls into Mandakini River, Kedarnath.#kedarnath #kedarnathdham #selfie #mandakiniriver #tourist @UTDBofficial pic.twitter.com/Dbxx24MDh0
— Vinod Katwal (@Katwal_Vinod) September 5, 2023
সূত্রের খবর, সোমবারের ঘটনাটি ঘটেছে কেদারনাথে। জানা গিয়েছে, কেদারনাথ যাওয়ার পথে মন্দাকিনী নদীর ঠিক উপরের ব্রিজে দাঁড়িয়ে সেলফি তুলছিলেন এক যুবক। এর পর আচমকাই পা পিছলে যায় তাঁর। ভাইরাল ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, খরস্রোতা মন্দাকিনী নদীর জলে পিছলে পড়ে যাওয়ার পর এক পাথরকে আঁকড়ে ধরে চিৎকার করছেন তিনি। এই অবস্থায় ছুটে আসেন আশেপাশের মানুষ। তাঁরা উদ্ধার করার চেষ্টা করলেও সক্ষম হয়নি। পরে তড়িঘড়ি সেখানে পৌঁছে যায় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। নদীর মধ্যে থাকা এক পাথরের উপর দাঁড়িয়ে যুবককে ছুড়ে দেন দড়ি। এরপর অনেকক্ষণ ধরে চেষ্টা করার পর তাঁকে নিরাপদে ফিরিয়ে নিয়ে আসেন তাঁরা।
ভিডিও দেখেই গা শিউরে উঠছে নেটিজেনদের। মন্দাকিনীর জলের স্রোতের মধ্যে এক পাথরকে আঁকড়ে ধরে আর্তনাদ করতে দেখে অনেকে ভেবেই নিয়েছিলেন যে, আর একটু হলেই তলিয়ে যাবেন মন্দাকিনীর উত্তাল স্রোতে। কিন্তু বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী সেখানেই পৌঁছে যেতেই তাঁকে বাঁচানো সম্ভব হয় বলে মনে করছেন নেটিজেনরা। তিনি নতুন করে জীবন ফিরে পেয়েছেন বলে অনেকেই কমেন্ট করেছেন সমাজমাধ্যমে।
সাধারণত প্রাইভেট স্কুলেই পড়াশোনার পাশাপাশি অন্যান্য অ্যাক্টিভিটি শেখানো হয়ে থাকে। তার মধ্যে নাচ-গান-খেলাধুলো রয়েছে। সরকারি স্কুলে (Govt School) খেলাধুলো-ব্যায়ামের জন্য ব্যবস্থা করা হলেও নাচ-গানের জন্য তেমন কোনও সুবিধা দেওয়া হয় না। এছাড়াও নাচ শেখানোর ক্ষেত্রে মহিলাদেরকেই প্রাথমিকভাবে বেছে নেওয়া হয়। কিন্তু এবারে স্কুলে নাচ শেখাতে দেখা গেল এক শিক্ষককে (Teacher)। এবারে এক সরকারি স্কুলের শিক্ষককে এই কাজ নিজের ইচ্ছাতে পড়ুয়াদের শেখাতে দেখে বেজায় খুশি নেটিজেনরা। আর সেই ভিডিও বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল (Viral Video)। বেশ কয়েকদিন ধরেই এই ভিডিও নেটমাধ্যমে ভাইরাল।
कमाल की वीडियो है. सरकारी स्कूलों के शिक्षक अगर ठान ले तो तस्वीर बदल सकती है.
— Priya singh (@priyarajputlive) August 24, 2023
इस टीचर को देखिये, कैसे बच्चों को फुल एनर्जी में डांस सीखा रहे हैं. pic.twitter.com/K84WZR0do1
ভাইরাল ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, উত্তরপ্রদেশের বরেলির এক সরকারি স্কুলে প্যান্ট-শার্ট পরে এক শিক্ষক নাচ শেখাচ্ছেন স্কুলের কচিকাঁচাদের। তাদের মধ্য়ে সাহস ও উৎসাহ বাড়ানোর জন্যই তিনি তাঁদের নাচ শিখিয়ে চলেছেন। তবে নাচ শেখানোর জন্য নেই কোনও সুন্দর ডান্স রুম ও নেই কোনও তেমন আয়োজন। খোলা আকাশের নীচে, প্রকৃতির মাঝেই নিঃস্বার্থে নাচ শিখিয়ে চলেছেন তিনি। তবে তাঁদের নাচের তালে কমতি নেই উদ্যোগ-উচ্ছ্বাসের। পড়ুয়াদেরও দেখে বোঝা যাচ্ছে, তারা শিক্ষকের সঙ্গে তালে তাল মিলিয়ে আপ্রাণ চেষ্টা করে চলেছে নাচ শেখার।
ফলে শিক্ষক-পড়ুয়াদের মধ্যে এই সম্পর্ক দেখে বেজায় খুশি নেটিজেনরা। তাছাড়াও সরকারি স্কুলে নাচ শেখাচ্ছেন একজন শিক্ষক, এই দেখেও তাঁর প্রশংসা করেছেন নেটাগরিকরা। এছাড়াও অনেকেই মনে করেন, শিশুদের পড়াশোনার পাশাপাশি এমন অ্যাক্টিভিটি করালে তা পড়ার ক্ষেত্রে মনোযাগী হতে সাহায্য করে।
পড়ে থাকা স্কুটার থেকে চিপস, পপকর্নের প্যাকেট বের করে অনায়াসেই তা সাবাড় করছেন গজরাজ (Elephant)। এই রকমই একটি ভিডিও (Video Viral) ছড়িয়ে পড়েছে সমাজমাধ্য়মে। ভিডিওটিতে দেখা গিয়েছে চা বাগানের একটি রাস্তার মধ্যে দাঁড়িয়ে রয়েছে ওই হাতিটি। তার সমানেই পড়ে রয়েছে একটি স্কুটার। আর সেই স্কুটারে থাকা একটি ব্যাগ থেকে খাওয়ার বের করে খাচ্ছে ওই হাতিটি। এই ঘটনাটি ঘটেছে ডুয়ার্সের (Dooars) রানীচেরা চা বাগানে।
জানা গিয়েছে, রবিবার বিকেলে এক ব্যক্তি হাট থেকে বিভিন্ন খাদ্যসামগ্রী কিনে স্কুটার নিয়ে রানীচেরা চা বাগানের মধ্য দিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন। সেই সময় বাগানের রাস্তাতেই গজরাজের সামনে পড়ে যান তিনি। গজরাজকে দেখে প্রাণে বাঁচাতে স্কুটার ফেলে চা বাগানের ভিতরে লুকিয়ে পড়েন ওই ব্যক্তি। এদিকে হাতিটি ততক্ষণে স্কুটারে থাকা খাদ্যসামগ্রীর ওপরে হামলা করে দিয়েছে। চালের বস্তা থেকে শুরু করে চিপস, পপকর্ণের প্যাকেট নিমেষে সাবাড় করে দিচ্ছে সে। এরপরেই দুলকি চালে ফিরে যান জঙ্গলের দিকে।
ছবি তুলতে গিয়ে ভয়ানক বিপদে পড়ল এক দল পর্যটক (Tourists)। আর সেই ভয়ানক ঘটনাটিকে ক্যামেরাবন্দি করলো আর এক পর্যটক। ঘটনাটি ঘটেছে ব্রিটেনের (UK) অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটনস্থল ডরসেট ওয়েস্ট বে-তে। এটি একটি ‘ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট’। এমনই একটি ভিডিও (Viral Video) ছড়িয়ে পড়েছে সমাজমাধ্যমে। ভিডিওটিতে দেখা গিয়েছে, একদল পর্যটক নিশ্চিন্তে সমুদ্র ও পাহাড়ের মধ্যে থাকা একটি খোলা স্থানে দাঁড়িয়ে ছবি তুলছে। বেশ কিছুক্ষণ ধরে ছবি তোলার পর তাঁরা খেয়াল করেন পাহাড়ের গা বেয়ে ছোট ছোট পাথর গড়িয়ে নীচে নেমে আসছে। এই ঘটনার পরই আচমকা পাহাড়ের বিশাল অংশ ভেঙে পড়ে। কোনও রকমে রক্ষা পান ওই পর্যটকরা।
Rockfalls and Landslips can happen at anytime. These people had a lucky escape. The South West Coast Path above the cliff at West Bay is currently closed. Thanks to Daniel Knagg for the footage.#Westbay #JurassicCoast pic.twitter.com/38XJjSoBYT
— Dorset Council UK (@DorsetCouncilUK) August 10, 2023
এক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা গিয়েছে, ১৫০ ফুট উঁচু থেকে পাহাড়ের একাংশ ভেঙে পড়েছে। ডরসেট কাউন্সিল থেকে এই ঘটনার ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে। একইসঙ্গে এই ঘটনার কারণে সতর্কবার্তাও দেওয়া হয়েছে পর্যটকদের। এই ঘটনায় কেউ হতাহত হননি, সূত্রের খবর। আপাতত ওই পর্যটনস্থল বন্ধ রাখা হয়েছে।
চোর সন্দেহে (Theft Beaten) গণধোলাই। আর তার জেরে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু (Death) হল এক ব্যক্তির। বৃহস্পতিবার ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর দিনাজপুর (North Dinjpur) জেলার রায়গঞ্জ থানার অন্তর্গত ইটাল গ্রামে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় রায়গঞ্জ থানার পুলিস (Police)। পুলিস মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রায়গঞ্জ মেডিকেল হাসপাতালে পাঠায়। মৃতের পরিবারের পক্ষ থেকে রায়গঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে ৬ জন অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। ইতিমধ্যেই এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস। পুলিস সূত্রে খবর, মৃতের নাম রহিম শেখ। তিনি ইটাল গ্রামের বাসিন্দা।
ঘটনায় মৃতের পরিবারের সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার সকালে জমির ফসল দেখতে গিয়েছিলেন তিনি। সে সময়ই পাশের জমিতে বসানো সাব মার্সেল পাম্পের মোটর চুরির অপবাদ দিয়ে তাঁকে আটক করে পাম্পের মালিক সহ বেশ কয়েকজন। পরিবারের দাবি, প্রথমে তাঁকে বেঁধে রাখা হয়। তারপর চলে গনধোলাই। পরপর কিল, চড় এবং লাঠি দিয়ে মারা হয় তাঁকে। এই প্রচন্ড মারধরের জন্য ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় রহিম শেখের। পরে পুলিস গিয়ে তাঁর দেহটি উদ্ধার করে। এই ঘটনায় শোকে ভেঙে পরেছেন মৃতার স্ত্রী, কন্যা সহ পরিবারের লোকজন। অভিযুক্তদের কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
প্রসঙ্গত, একইভাবে চোর সন্দেহে মারধর করে গামছা দিয়ে এক ব্যক্তিকে বেঁধে রাখার অভিযোগ উঠেছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিং হাসপাতাল মোড়ে প্রকাশ্যে বেঁধে রাখা হয়েছে ওই ব্যক্তিকে। ইতিমধ্যেই খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে ওই ব্যক্তিকে উদ্ধার করে ক্যানিং থানার পুলিস। এমনকি কে বা কারা এই ধরনের কাজ করেছে তার তদন্তও শুরু করেছে পুলিস।
জামার মধ্যে ঢুকে পড়লো আস্ত লম্বা একটি গোখরো সাপ (Snake)। অনেকেই মাঠে কাজ করার পর বিশ্রাম নিতে চলে যায় গাছের নিচে। গাছের সেই ঠাণ্ডা ছায়ায় বেশ আরাম করে বিশ্রামও করে থাকে। আবার কখনো কখনো বিশ্রাম করতে করতে ঘুমে আচ্ছন্নও হয়ে পড়ে। সেরকমই এক ব্যক্তি একটি গাছের তলায় বিশ্রাম নিচ্ছিলেন। তখনই ঘটে গেল এই অবিশ্বাস্য ঘটনা। এমনই একটি ভিডিও (Video) ছড়িয়ে পড়েছে (Viral) সমাজমাধ্যমে।
ভিডিওটিতে দেখা গিয়েছে, গাছের তলায় বসে ঘুমিয়ে পড়েছেন ওই ব্যক্তি। তখন হঠাৎই জামার ভিতরে ঠান্ডা কিছু একটা অনুভব করেন তিনি। এমনকি জামার ভিতরে সেটি নড়াচড়াও করছিল। তারপরেই তিনি চোখ খুলে দেখতে পান জামার ফাঁক দিয়ে সাপের মাথা দেখা যাচ্ছে। এই ঘটনায় বেশ কিছুক্ষণ তিনি চুপচাপ ওই একই অবস্থায় থাকেন। তারপরেই তিনি এক ব্যক্তিকে ডাকেন আর সমস্তটা বলেন। ওই ব্যক্তি জামার বোমগুলি খুলে সাপটিকে বের করার চেষ্টা করেন। বেশ কিছুক্ষণ চেষ্টা করার পরই বেরিয়ে আসে একটি সাপ, এমনটাই দেখা গিয়েছে ভিডিওটিতে। তবে এই ঘটনায় কারোর কোনও ক্ষতি হয়নি বলে জানা গিয়েছে।
মণি ভট্টাচার্য: নেহাত লজ্জাই বটে এবং এ লজ্জা সবারই। কথা বলছি রাষ্ট্রের একপ্রান্ত মণিপুর ও অন্যপ্রান্ত মালদহের ঘটনা নিয়ে। না, দুটি ঘটনা আমি গুলিয়ে না ফেললেও, উভয় ক্ষেত্রেই যে আমাদের মানবিকতা ও সমাজতান্ত্রিক অবক্ষয় হয়েছে সেটা বলা যায়। অনেক ক্ষেত্রে কিছু ঘটনায় প্রশাসন কিংবা পুলিস, এদের কিছুই করার থাকে না, তখন সহায় হয় কেবল মানুষই। যেমন ধরুন এই মালদহ কিংবা মণিপুর। উভয় ক্ষেত্রেই একটি বড় অংশের মানুষ কেবল এই দৃশ্যগুলো দেখেছে, উপভোগ করেছে, তর্কের খাতিরে যদি ধরেও নিই যে উপভোগ করেনি, তাহলেও তাদের পক্ষে এই ঘটনার দায় এড়ানো অসম্ভব। কারণ তারা হয়তো চাইলেই এই ঘটনাগুলি আমাদের লজ্জার কারণ হওয়া থেকে রুখতে পারত।
দীর্ঘদিন ধরেই অশান্ত মণিপুর। এরই মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়াতে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। যেখানে দেখা যাচ্ছে একদল যুবক দুটি মহিলাকে যৌন নিগ্রহ করতে করতে টেনে হিঁচড়ে নিয়ে যাচ্ছে (ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি সিএন-ডিজিটাল)। যা নিয়ে তোলপাড় হয় গোটা দেশ। এরপর স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীও নড়েচড়ে বসেন এবং এ ঘটনায় তীব্র নিন্দা প্রকাশ করেন। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরও এ ঘটনায় কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেন। এরপরই গ্রেফতার হয় এ ঘটনার মূল অভিযুক্ত এক যুবক। এরপর ওই যুবকের বাড়ি ঘর ভেঙে পুড়িয়ে দেন স্থানীয় মহিলারাই।
অন্যদিকে, মালদহে লেবু চুরির অপবাদে দুই মহিলাকে ভরা বাজারের সামনে কার্যত জুতোপেটা করলেন মহিলারাই। মারধর করা হল বিবস্ত্র অবস্থায়। সেই অবস্থাতেই পুলিস চুরির অভিযোগে নির্যাতিতা মহিলাদেরই গ্রেফতার করল। এই ঘটনা সামনে আসতেই নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। গ্রেফতার করা হয় এই ঘটনায় জড়িত থাকা পাঁচ অভিযুক্তকে।
কিন্তু প্রশ্ন থাকছেই। পৃথক ধরনের দুই ঘটনাতেই প্রশাসন ও পুলিস দায় এড়াতে পারে না। ফলে তাঁদের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ রয়েছেই। কিন্তু সমান ভাবে দায়ী ওই মানুষ গুলিও যারা এই দুর্বিসহ অন্যায় হতে দেখেও চুপ করে দাঁড়িয়েছিলেন। বাধা তো দেনই নি, বরং অন্যায় দেখে এক প্রকার উল্লাস করছিলেন।
মণিপুরের ঘটনা সামনে আসতেই, যেমন বিক্ষোভ প্রতিবাদ দেখিয়েছে দেশ, তেমনই মালদহের ঘটনা সামনে আসতেই উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে রাজ্য তথা গোটা দেশ। কিন্তু প্রশ্ন কেবল রাষ্ট্র কিংবা প্রশাসনকে নিক্ষেপ করে বা তীরে বিধে নয়। প্রশ্ন মানবিকতার, প্রশ্ন মানবিক ন্যায়দণ্ডেরও। মনিপুরের ঘটনা কিংবা মালদহের ঘটনা, এই ঘটনায় যারা দূর থেকে দাঁড়িয়ে দেখছিলেন কিংবা ওই অন্যায়ের ভিড়ে মিশে গিয়েছিলেন, তারা চাইলেই কি এই ঘটনার রুখতে পারতেন না, হয়তো পারতেন। কিংবা পারতেন না। প্রশ্ন সেখানে নয়, প্রশ্ন অন্যায় রোখার চেষ্টা করেছিলেন কি! উত্তর যদি না হয়, তবে বিবস্ত্র নারীকে হেনস্তার লজ্জা শুধু রাষ্ট্রের কিংবা প্রশাসনের নয়, লজ্জা আমার এবং আপনারও।
মণিপুরে দুই মহিলাকে নগ্ন করে ঘোরানোর ঘটনার তীব্র বিতর্ক তৈরি হয়েছে দেশজুড়ে। ইতিমধ্যে সোশাল মিডিয়ায় সেই ভিডিও ভাইরাল। এবার ওই ভিডিও সরাতে কড়া পদক্ষেপ নিল কেন্দ্রীয় সরকার। ইতিমধ্যে টুইটার সহ সব সোশ্যাল মিডিয়াকে একটি নোটিস পাঠিয়ে এই বিষয়ে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
কেন্দ্রীয় সরকারের একটি সূত্র থেকে জানা গিয়েছে, ওই ভিডিওটি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটাতে পারে। সেকারণে টুইটার সহ সব সোশাল মিডিয়া থেকে সরাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এনিয়ে টুইটার কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে পদক্ষেপও করতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার।
কেন্দ্রীয় সরকারের ওই সূত্র জানিয়েছে, এই ভিডিওটি আগেই সরিয়ে নেওয়া উচিত ছিল টুইটারের। এবং তা না করে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি আইনও টুইটার ভেঙেছে বলে মনে করছে সরকার। সেকারণে ওই মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্মের বিরুদ্ধে পদক্ষেপও করতে পারে কেন্দ্র।
দুবাইতে (Dubai) কাজে গিয়ে প্রতারণার শিকার হয়েছেন ৪৫ জন বাঙালি (Bengali)। বাড়ি ফিরতে চেয়ে সামাজিক যোগাযোগ (Social Media) মাধ্যমে তাঁরা করুণ আর্তি জানিয়েছেন, ইতিমধ্যে ভাইরাল (Viral Video) সেই ভিডিও। জানা গিয়েছে, ওই ৪৫ জনের বাড়ি পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনা, নদিয়া সহ বিভিন্ন জেলায়। সোমবার সিএন এই খবর সম্প্রচার করে। সেই খবর দেখে বুধবার সকালে মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর প্রতারিতদের পরিবারের লোকজনকে ডেকে পাঠালেন। আর দুবাইতে আটকে পড়া সকলকে ফেরাবে বলে তাদের আশ্বস্ত করলেন তিনি।
আটক ওই বাঙালি পরিযায়ী শ্রমিকদের দাবি, নদিয়ার একজন এজেন্ট নাজমুল তাঁদের কাছ থেকে লক্ষাধিক টাকা নেয় দুবাই শহরে কাজ দেবে বলে। গত একমাস আগে তাঁদেরকে দুবাইতে নিয়ে গিয়ে একটি হোটেলে রেখে পাসপোর্ট কেড়ে নেয়। কোনও রকম কাজও দেয় না বলে অভিযোগ। বর্তমানে অনাহারে দিন কাটছে তাঁদের। এরফলে বাড়ি ফেরার কাতর আর্জি জানাচ্ছেন তাঁরা। দুঃশ্চিন্তায় রয়েছেন পরিবার পরিজনেরা।
বন্দে ভারতের (Vande Bharat Express) কোচে ভয়াবহ আগুন (Fire)। ঠিক এমনই একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সমাজমাধ্যমে। ভিডিওটিতে (Viral Video) দেখা গিয়েছে কিভাবে বন্দে ভারতের তলায় আগুন দাউ দাউ করে জ্বলছে। সোমবার সকালে এই ঘটনাটি ঘটে মধ্যপ্রদেশের (MadhyaPradesh) কুড়ওয়াই কেথোরা এলাকায়। এই ঘটনার খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকল কর্মীরা। যদিও কোচের মধ্যে থাকা যত্রীদের সুস্থভাবে বাইরে নিয়ে আসা সম্ভব হয়েছে। যদিও এখনও পর্যন্ত কোনও হতাহতের খবর মেলেনি। তবে ঘটনাকে ঘিরে বেশ চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।
এই ঘটনায় রেল একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে, বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের তলায় থাকা ব্যাটারির বাক্সে ব প্রথমে আগুন দেখা দিয়েছে। দমকল বিভাগের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন এবং আগুন নিভিয়েছেন। ব্যাটারি বক্সে আগুন দেখা গেলেও সেখানে কী ভাবে আগুন লেগেছে তা এখনও জানা যায়নি।
মাথায় চুল না থাকা সত্ত্বেও পরচুলা পরে বিয়ের (Marriage) পিঁড়িতে বসলেন বর। তবে পরচুলা পরে টাক ঢাকা গেলেও মিথ্যে দিয়ে সত্য কখনোই ঢাকা যায় না। পরচুলা পরে তার উপর বেশ ভালো করেই পড়েছিলেন বিয়ের পাগড়ি। কিন্তু বিয়ে শুরুর আগেই ফাঁস হয়ে গেল বরের সব গোপন রহস্য। বিয়ের আসরেই বরের টাক আবিষ্কার করে ফেলেন কনের পরিবারের সদস্যেরা। টেনে খুলে দেওয়া হয় তাঁর পাগড়ি। দ্বিতীয়বার বিয়ে করতে আসা পাত্র সম্পর্কে পাত্রীর বাড়ির লোক সত্যি জানতে পারা মাত্রই ক্ষিপ্ত হয়ে বিয়ের মঞ্চেই বরকে মারধর করেন। এই ঘটনাটি ঘটেছে বিহারে (Bihar)। পুরো ঘটনাটি ধরা পড়েছে ভিডিওতে (Video)। ইতিমধ্যে সমাজমাধ্য়মে ভাইরাল (Viral) সেই ভিডিও।
Kalesh B/w the Bald Groom and the bride family over faking about his hairs actually he was wearing wig in marriagepic.twitter.com/FLbOQd6kWS
— Ghar Ke Kalesh (@gharkekalesh) July 12, 2023
ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, বরের সাজে বসে থাকা এক যুবককে মারধর করছেন কয়েকজন মিলে। সঙ্গে চলছে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ। তবুও ওই যুবক চুপ হয়ে বসে আছেন। মাঝে মাঝে দেখা গিয়েছে হাত জোড় করে কনের আত্মীয়দের কাছে কিছু অনুরোধ করছেন। কিন্তু কেউ তাঁর কথা শুনছেন না। যুবককে দুই হাতে পরচুলা চেপে ধরে রাখতেও দেখা গিয়েছে। যদিও এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি সিএন ডিজিটাল।
সম্প্রতি এই ভিডিও দেখা মাত্রই নেটাগরিকেরা নানান মন্তব্য করছেন। তবে অনেকেই বলছেন, সত্য গোপন করে মিথ্যের আশ্রয় নেওয়া একদমই উচিত হয়নি।
শহরের রাস্তায় ভয়াবহ হড়পা বান (Flash flood)। হড়পা বানের জেরে ভেসে চলেছে একের পর এক যাত্রীবাহী গাড়ি। প্রাণে বাঁচাতে যাত্রীরা গাড়ির ভিতর থেকে বেরিয়ে এসে গাড়ির ছাদে আশ্রয় নিয়েছেন। কিন্তু তাতেও কোনও উপকার হচ্ছে না। স্রোতের টানে ভাসিয়ে নিয়ে যাচ্ছে গাড়িগুলিকে, ঠিক এমনই একটি ভিডিও ভাইরাল (Viral Video) হয়েছে সমাজমাধ্যমে।
ভিডিওটিতে দেখা গিয়েছে, রাস্তায় লাইন দিয়ে দাঁড়ানো গাড়িগুলিকে একের পর এক ভাসিয়ে নিয়ে যাচ্ছে হড়পা বান। কেউ কেউ গাছ ধরে এই দুর্ঘটনা থেকে কিছুটা রক্ষা পেলেও অনেকেই গাড়ির সঙ্গেই ভেসে গিয়েছেন।
এই ঘটনাটি ঘটেছে স্পেনের (Spain) জারাগোজায়। এক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার জারাগোজায় ভারী বৃষ্টি হয়। কয়েক ঘণ্টার বৃষ্টিতেই শহরের মধ্যে হড়পা বানের সৃষ্টি হয়। স্পেনের আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, খুব অল্প সময়ের জন্য বৃষ্টি হয়েছিল। তবে বৃষ্টির মাত্রা অনেক বেশি ছিল। যার ফলে এলাকায় হড়পা বানের সৃষ্টি হয়েছে। তবে ইতিমধ্যেই ভেসে যাওয়া সেই যাত্রীদের উদ্ধার করা হয়েছে, এমনটাই জানাচ্ছে আবহাওয়া দফতর।
রাতের অন্ধাকের শুনশান রাস্তা। লোকজন তো নেই গাড়িও সেরকম চলছে না বললেই চলে। কিন্তু তাও ওই ফাঁকা রাস্তাতে ঘটে গেল ভয়াবহ দুর্ঘটনা (Accident)। সেই দুর্ঘটনার পুরো ভিডিও (Video) রেকর্ড হয়েছে রাস্তার সিসিটিভি (CCTV) ক্যামেরায়। আর সেই ভিডিওই ছড়িয়ে পড়েছে সমাজমাধ্যমে (Viral)।
#disturbing incident in Banjara Hills, #Hyderabad! A BMW car (TS09EJ5688) struck a GHMC Circle Manager G. Bala Chander Yadav, leaving him seriously injured. Shockingly, the driver was found to be drunk. #RoadSafety
— Rahmath Ullah khan (@rahmathkhan09) July 7, 2023
V:@CoreenaSuares2 pic.twitter.com/o9Y4qi4sEX
ভিডিওটিতে দেখা গিয়েছে, একটি রাস্তার উপর দিয়ে প্রথমে একটি বাইক চলে যায়। তার কিছুক্ষণ পরেই একটি স্কুটি আসতে দেখা যায়। আর ঠিক সেই সময়ই উল্টো দিক থেকে আসছিল একটি বিএমডাব্লিউ গাড়ি। তখনই আচমাকা ওই গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ওই স্কুটিটিকে ধাক্কা মারে। শুধু ধাক্কা না, গাড়ির গতি অনেক বেশি হওয়ায় ওই বিএমডাব্লিউ গাড়িটি স্কুটিটিকে টেনে ক্ষণিকটা নিয়েও যায়। তারপর গিয়েই থামে গাড়িটি, ঠিক এই ভিডিওটিই ছড়িয়ে পড়েছে সমাজমাধ্যমে।
এক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা গিয়েছে, এই ঘটনাটি ঘটেছে হায়দরাবাদের (Hyderabad) বানজারা হিলসে। জখম ওই ব্যক্তি হায়দরাবাদ পুরসভার কর্মী। এই ঘটনার পরই তড়িঘড়ি করে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিস সূত্রে খবর, বিএমডাব্লিউ গাড়িটি চালাচ্ছিলেন এক মহিলা মদ্যপ অবস্থায় চালাচ্ছিলেন। যার ফলেই গাড়ির গতিকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেননি তিনি।
তবে এই ঘটনায় ওই মহিলার জন্য প্রশাসন কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে কিনা তা এই প্রতিবেদন প্রকাশ হওয়ার সময় পর্যন্ত জানা যায়নি।
মেঘভাঙা বৃষ্টির জেরে উত্তরাখণ্ডে (Uttarakhand) আটকে পড়েছেন বহু পর্যটক। গত কয়েকদিন ধরেই উত্তরাখণ্ডে ক্রমাগত বৃষ্টি হয়ে চলেছে। তবে শুক্রবার সকালে এই বৃষ্টির পরিমাণ আরও বেড়ে যায় পিথোরাগড়ের ধরচুলা এলাকার চল গ্রামে। যার ফলে একটি সেতুও ভেঙে গিয়েছে। পিথোরাগড় পুলিসের তরফে সেই সেতু ভাঙার ভিডিওটি (Video) সমজমাধ্যমে (Viral) প্রকাশ করা হয়েছে। ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, সেতুটি পুরোপুরি ভেঙে গিয়েছে। ওই এলাকা দিয়ে পারাপার করা সম্ভব হচ্ছে না। এমনকি সেতুর ধ্বংসাবশেষগুলি সরিয়ে এলাকা সাফ করার কাজে লেগেছেন খোদ স্থানীয়রাই।
#मौसम_अलर्ट, #जनपद_पिथौरागढ़_पुलिस#UttarakhandPolice #pithoragarhpoliceuttarakhand #मौसम_अलर्ट @DIGKUMAUN @MyPithoragarh @CityPithoragarh @uksdrf pic.twitter.com/pIQ5XMUAZu
— Pithoragarh Police Uttarakhand (@PithoragarhPol) July 7, 2023
ওই সেতুটি ভাঙার পর কার্যত চল গ্রামের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে। চল গ্রামের সঙ্গে সংযোগের একমাত্র মাধ্যম ছিল ওই সেতুই। কিন্তু তাও ভেঙেচুড়ে শেষ হয়ে গিয়েছে। ফলে ওই গ্রামে পৌঁছতে পারছেন না কেউই। তবে ইতিমধ্যেই মৌসম ভবন থেকে আগামী পাঁচ দিন ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়ে সতর্কতা জারি করেছে।