Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

SideEffects

Pain Killer: শরীরে কোনও ব্যথা হলেই পেইন কিলার খাচ্ছেন? এই বিপদগুলো ডেকে আনছেন না তো

ব্যথায় (Pain) কাতর, আর হাতের কাছেই আছে পেইন কিলার (Pain Killer), তবে আর দেরি কেন? ঝটপট খেয়ে নিলেন তো! এবারে ব্যথাও কমল, আর স্বস্তিও পেলেন। কিন্তু জানেন কি এই স্বস্তির পিছনে কী কী ভয়ানক বিপদ আপনি ডেকে আনছেন নিজের শরীরে? আপনি জেনে অবাক হবেন যে সামান্য ব্যথার জন্য আপনি যে পেইন কিলার ব্যবহার করেন তা আপনার স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর (Side Effects)।

বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, পেইন কিলার খাওয়ার অনেক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে পেট খারাপ, কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা, রক্তপাত বা পেটের আলসারের সমস্যা, ঘুমের অভাব, শ্বাসকষ্ট, ত্বকে ফুসকুড়ি, ত্বকের সমস্যা ইত্যাদি। এছাড়াও পেইন কিলার খাওয়ার ফলে কিছু মারণব্যাধিও দেখা যেতে পারে শরীরে। যেমন- পেইন কিলার বেশি খেলে আপনার মানসিক অবসাদ দেখা দিতে পারে। লিভারের সমস্যা হতে পারে, এমনকী হার্টের রোগের ঝুঁকিও বেড়ে যায়। আবার কিডনিরও রোগ দেখা দিতে পারে। ফলে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, কোনও ব্যথা হলেই সঙ্গে সঙ্গে পেইন কিলার খাওয়া উচিত নয়, আর খেতে হলেও চিকিৎসকদের পরামর্শ নিতে হবে।

10 months ago
Mango: একদিনে কটা আম খাওয়া উচিত, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা

গ্রীষ্মকাল (Summer) আসলেই আমপ্রেমীদের মুখে দেখা যায় চওড়া হাসি। লোভ সামলাতে না পেরে কেউ কেউ দিনে প্রায় ৪-৫ টা বা এরও বেশি আম (Mango) খেয়ে থাকেন। আবার আম বিভিন্ন ভাবে যেমন-আমের জুস, ডেসার্ট, স্মুথি হিসাবেও খাওয়া যায়। তবে এগুলোর স্বাদ যেমন আলাদা হয়, তেমন এর উপাদানগুলো বিভিন্নভাবে শরীরে যায়। তাই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, আম একটা পুরো ফল হিসাবেই খাওয়া উচিত, তবে পর্যাপ্ত পরিমাণে। কারণ বেশি আম শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক। বিশেষজ্ঞরা একাধিকবার জানিয়েছেন যে, আম শরীরের জন্য উপকারী। তবে বেশি পরিমাণে আম খেলে শরীরে অনেক রোগ বাসা বাঁধতে পারে।

আম অ্য়ান্টি-অক্সিডেন্ট, ভিটামিন, মিনারেলে ভরপুর ও শরীরকে হাইড্রেট রাখতেও সাহায্য় করে। তবে মাত্রাতিরিক্ত আম খেলে পেটের সমস্যা দেখা দিতে পারে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, বেশি পরিমাণ আম খেলে ডায়রিয়া, স্ফীতভাব, পেটে ব্যথা, আলসার, বদহজমের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার আমে কার্বোহাইড্রেট ও ফ্রুক্টোজও রয়েছে যা রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। এছাড়াও আমে বিভিন্ন রকমের কীটনাশক ব্যবহার করার ফলে শরীরে বিভিন্ন রকমের রোগের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। তাই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, আম খাওয়ার আগে ২ ঘণ্টা জলে ভালো করে ভিজিয়ে রেখে দিতে হবে।

বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, দিনে পুরো একটা আম খাওয়ার বদলে আমকে অর্ধেক করে সেই অর্ধেক অংশটিকে দিনে দুবার খেলে তা শরীরের পক্ষে ভালো। এছাড়া কোনও খাবারের সঙ্গে আম না খেয়ে স্ন্যাকস হিসাবে এই ফল খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।


11 months ago
Egg: রোজই ডিম খান? এই বিপদগুলো ডেকে আনছেন না তো

ডিম (Egg) প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার। এছাড়াও এতে সমস্ত রকমের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান-ভিটামিন রয়েছে। ফলে স্বাস্থ্যের ভালোর জন্য ডিমের জুরি মেলা ভারি কঠিন। ডিম অনেকেরই প্রিয় খাবার, ফলে অনেকেই প্রায় রোজই এক-দুটো ডিম খেয়েই থাকেন। কিন্তু ডিম যেমন শরীরের পক্ষে উপকারী, তেমন বেশি ডিম খাওয়াও কিন্তু শরীরের জন্য ভালো নয়, ডেকে আনতে পারে বিপদ।

বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, রোজ ডিম ডায়েটে রাখা ভালো। তবে সেই পরিমাণ মাত্রাতিরিক্ত হলে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। বিশেষ করে ডিমের কুসুম খেলে কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ডিম প্রতিদিন খেতে থাকলে হৃদরোগের আক্রান্ত হতে হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়াও ওজন বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা তো রয়েছেই। আবার যাঁরা বেশি পরিমাণে ডিম খান, তাঁদের মধ্যে টাইপ ২ ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনাও বাড়তে থাকে। অনেকে আবার ডিমের সঙ্গে হাই-প্রোটিন যুক্ত খাবারও রান্না করেন। আর এটি খেলে তখন ফ্যাট ও ক্যালোরির পরিমাণ বেড়ে যায়। আর এর ফলে কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকিও বেড়ে যায়।

ফলে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী, রোজই ডিম খেলে তেমন কোনও সমস্যা দেখা যাবে না, তবে মাত্রাতিরিক্ত হলে একাধিক রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়।

12 months ago