ফের উদ্বেগ বাড়াছে ডেঙ্গু (Dengue)। মাঝ বর্ষায় হাওড়ায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু (death) এক যুবকের। হাওড়া (Howrah) কর্পোরেশনের ৪৯ নম্বর ওয়ার্ডের ঘটনা। এই এলাকায় ডেঙ্গু ছড়ালেও পুর পরিষেবার বিষয়ে বিস্তর অভিযোগ ও ক্ষোভ স্থানীয়দের।
জানা যায়, মৃত ২২ বছরের মিলন রিত। হাওড়া পুরসভার ৪৯ নং ওয়ার্ডের ইছাপুর শিয়ালডাঙ্গা এলাকার বাসিন্দা ছিলেন তিনি। ওই যুবক গত ১৪-ই অগাস্ট জ্বরের উপসর্গ নিয়ে ভর্তি হয় হাওড়ার একটি বেসরকারি হাসপাতালে। একদিন পার হতে না হতেই ১৫-ই অগাস্ট সোমবার তাঁর মৃত্যু হয়েছে। এই মরসুমে হাওড়া পুর এলাকায় এই প্রথম ডেঙ্গুতে আক্রান্তের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।
তবে অন্যদিকে হাওড়া পুরসভার প্রশাসক মণ্ডলীর চেয়ারম্যান সুজয় চক্রবর্তী গত তিন সপ্তাহে ডেঙ্গুতে আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধির কথা স্বীকার করেছেন। একইসঙ্গে এলাকাবাসীদের একরাশ ক্ষোভ ও অভিযোগ কর্পোরেশনের বিরুদ্ধে। এলাকায় মশা দমনে এতদিন কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি অভিযোগ তুলে সরব স্থানীয়রা।
আসন্ন শারদীয়া। বাঙালির প্রাণের উত্সব দুর্গা পুজো(Durga puja)। করোনা আবহ(corona situation) কাটিয়ে ধীরে ধীরে ছন্দে ফিরেছে জনজীবন। রাজ্যবাসী অপেক্ষায় শ্রেষ্ঠ শারদীয়া পুজোর। শুক্রবার জন্মাষ্টমীর ভোরে বেলুড় মঠের(Belur) দুর্গা পুজোর ঢাকে কাঠি পড়ে গেল। ভক্ত সমাগমে পুজোর প্রস্তুতি শুরু করল মঠ কর্তৃপক্ষ।
প্রথামাফিক জন্মাষ্টমীর সকালে দেবী দুর্গার কাঠামো পুজো এবং মণ্ডপের খুঁটি পুজোর শুভারম্ভ হয় এই দিনটিতে। এদিন ভোরে মূল মন্দিরে মঙ্গলারতির পর মন্দিরের ভিতরে শ্রীশ্রী রামকৃষ্ণদেবের মূর্তির পাশেই শুরু হয় কাঠামো পুজো। ফুল ধূপ বৈদিক মন্ত্রোচ্চারণে মঠের সন্ন্যাসীদের সমবেত প্রার্থনার মাধ্যমে দেবীর কাঠামো পুজো করা হয়। এটি দেবীর স্থায়ী কাঠামো(structure) । গত দুই বছর পর এবারের পুজোয় আলাদা উন্মাদনা মঠে। রীতি মেনে এই পুজোয় শামিল হন অগণিত ভক্ত। যদিও গত দুবছর করোনার কারণে ছবিটা ছিল অন্যরকম।
প্রতিবার দশমীতে গঙ্গায় প্রতিমা নিরঞ্জনের(emersion) পর ফের কাঠামোটিকে গঙ্গা থেকে তুলে এনে রাখা হয়। সেই কাঠামোতেই পরের বছরের দুর্গার মূর্তি তৈরি করা হয়।
গত একমাসে লক্ষ-কোটি টাকা উদ্ধারে একাধিকবার খবরের শিরোনামে এসেছে কলকাতা-সহ বাংলা। এবারও তার অন্যথা হল না। দুই সন্দেহভাজন যুবকের থেকে হাওড়া স্টেশনে উদ্ধার সাড়ে ৩৮ লক্ষ টাকা। জানা গিয়েছে, কালো ব্যাগ নিয়ে ওই দু'জনকে পরিকল্পনাহীন ভাবে ঘুরতে দেখে সন্দেহ হয় আরপিএফ-র। তাঁদের আটক করে তল্লাশি চালালেই উদ্ধার হয় ৩৮ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা। এরপরেই তাঁদের গ্রেফতার করে আয়কর দফতরকে খবর দেওয়া হয়।
জানা গিয়েছে, দুই ধৃতের মধ্যে একজনের নাম শুভম বর্মা। দু'জনের বাড়ি বিহারে। একজনের বালিয়ায়, অন্যজনের বক্সারে। ধৃতদের জেরা করে টাকার উৎস এবং বহনের কারণ জানার চেষ্টা করছে আয়কর দফতর। এই বিপুল পরিমাণ অর্থ কোথায় যাচ্ছিল, কোনও সদুত্তর পায়নি আয়কর দফতর।
গাড়ি থেকে টাকা উদ্ধার-কাণ্ডে ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand MLA) তিন কংগ্রেস বিধায়ককে গ্রেপ্তার করেছে হাওড়া গ্রামীণ পুলিস (Howrah Rural Police)। ধৃতদের জামিনের আবেদন সংক্রান্ত মামলা থেকে সরলেন কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চের বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ। এই মামলার টেকনিক্যাল পয়েন্ট দেখিয়ে মামলা থেকে অব্যাহতি নিলেন সিঙ্গল বেঞ্চের (Single Bench)। সেই মামলা ডিভিশন বেঞ্চে গিয়েছে শুনানির জন্য।
শুক্রবার শুনানিতে আবেদনকারীদের আইনজীবী জানান, হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে বৃহস্পতিবার হাওড়া বিশেষ আদালতে তোলা হয়েছে অভিযুক্তদের। সেই আদালত তিন দিনের পুলিস হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে। যদিও গ্রেপ্তারটাই বেআইনি। এই শুনানিতে পুলিসের পক্ষ থেকে শ্বাশত গোপাল মুখোপাধ্যায় জানান, গত রাতে অভিযুক্তদের বিশেষ আদালতে তুলে তিন দিনের পুলিস হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। আমরা ওদের জিজ্ঞাসাবাদ করে জানতে চাই, এই টাকার উৎস কী?
পাল্টা অভিযুক্তদের আইনজীবীর সওয়াল,'সিজেএম কোর্টে বিধায়কদের একাধিকবার তোলা। পাশাপাশি ৪৬৭ ধারা যুক্ত করা হয়েছে, যখন আমার মক্কেলদের জামিনের আবেদন হাইকোর্টে চলছে।
পুলিসের তরফে জানানো হয়েছে, ইতিমধ্যে এই মামলার কেস ডায়রি আদালতে জমা পড়েছে। এই সওয়াল-জবাবের পরেই সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশ ৪৬৭ ধারায় যেহেতু ৭ বছর বেশি ১০ বছর সাজা হয়। তাই দুর্নীতি দমন আইনে এই জামিনের আবেদন সিঙ্গেল বেঞ্চ শুনতে পারে না। এই বলেই বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ এই মামলা থেকে অব্যাহতি নিলেন এনং জামিন সংক্রান্ত মামলাটি ডিভিশন বেঞ্চে শুনানির জন্য পাঠান।
পারিবারিক অশান্তির(domestic violence) জেরে একই পরিবারের ৪ জনকে ধারালো অস্ত্র (sharp weapon) দিয়ে কুপিয়ে খুনের(murder) অভিযোগ হাওড়ায়। বুধবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে হাওড়া থানা এলাকার এম সি ঘোষ লেনে। অভিযোগের তিরে এক ভাই দেবরাজ ঘোষ ও ভাইয়ের স্ত্রী পল্লবী ঘোষের বিরুদ্ধে। পুলিস(police) সূত্রে জানানো হয়েছে মৃতরা সম্পর্কে অভিযুক্ত পল্লবী ঘোষের মেজো ভাসুর, ভাসুরের স্ত্রী, মেয়ে এবং শাশুড়ি। মৃতরা হলেন, শ্বাশুড়ি মাধবী ঘোষ (৬০), ভাসুর দেবাশিস ঘোষ ( ৩৬), ভাসুরের স্ত্রী রেখা ঘোষ (৩০), ভাসুরের নাবালিকা মেয়ে ( ১৩)। এই ঘটনার পর থেকে দেবরাজ ঘোষ পলাতক। হাওড়ার সিটি পুলিসের আধিকারিকরা পল্লবী ঘোষকে গ্রেফতার করে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তারও বাঁ হাতে জখম রয়েছে।
এই ঘটনায় গোটা এলাকার চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। খবর পেয়ে ছুটে যান হাওড়া থানার পুলিস। হাওড়া সিটি পুলিসের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা এবং সিটি পুলিসের(city police) গোয়েন্দা দফতরের আধিকারিকরা। তারা বাড়িতে গিয়ে দেখেন মেঝের উপরে ছড়িয়ে চিত্ হয়ে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে দেহগুলি। দেহ উদ্ধার করে হাওড়া জেলা হাসপাতালে পাঠানো হলে চিকিৎসকরা তাঁদের মৃত (death)বলে ঘোষণা করেন।
কী কারণে এই ঘটনা ঘটল তা নিয়ে এখনও স্পষ্ট কিছু না জানা গেলেও প্রাথমিকভাবে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে দুই ভাইয়ের পরিবারের মধ্যে সম্পত্তি(property) নিয়ে অশান্তি চলছিল । মাঝে মধ্যে সেই বিবাদ চরমে উঠত। প্রতিবেশীরা তার মধ্যস্থতাও করেছেন একাধিকবার। দেবরাজের সঙ্গে দেবাশিসের বুধবার সকাল থেকেই অশান্তি হচ্ছিল। দুপুরের পর আবার তা ঠিকও হয়ে যায়। সন্ধ্যার পর আবারও অশান্তি বাড়ে। প্রতিবেশীরা চিৎকার চেঁচামেচি শুনতে পেয়েছিলেন। সেই অশান্তির জেরে এই ৪ জনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে খুন করা হয়েছে বলে পুলিসের প্রাথমিক অনুমান।
পলাতক দেবরাজ ঘোষের সন্ধানে তল্লাশি চালাচ্ছেন হাওড়া সিটি পুলিস। গোটা ঘটনার তদন্তে পুলিস।
সংসারের নিত্য অভাব এবং অশান্তিকে সঙ্গী করে আজও ভারোত্তলক তৈরির প্রশিক্ষণ চালিয়ে যাচ্ছেন দেউলপুরের দ্রোণাচার্য অষ্টম দাস। গত কয়েকদিনে পাঁচলা (Panchla) বিধানসভার দেউলপুর গ্রামের নাম মানুষের মুখে মুখে। কমনওয়েলথ গেমসে (Commonwealth Games) সোনার পদক জিতেছেন দেউলপুরের বাসিন্দা অচিন্ত্য শিউলি (Achinta Shiuli)। সোনার ছেলে অচিন্ত্যর প্রথম কোচ (coach) স্থানীয় দ্রোণাচার্য অষ্টম দাস।
এক ভ্যান রিক্সাচালকের ছেলের এই লম্বা যাত্রায় অষ্টম দাসের অবদান অনেকটাই। নিজের সংসারের অভাবের কথা না ভেবেই, ছাত্র-ছাত্রীদের জন্যে প্রয়োজনে সুদে টাকা ধার করেও এগিয়ে আসতে পিছুপা হননি তিনি। ছেলেরা মেডেল জেতে, চাকরি পায়, তাঁদের অবস্থার আমূল পরিবর্তন হলেও আজ পর্যন্ত কোনও সাহায্যই পাননি দ্রোণাচার্য অষ্টম দাস। তাঁর প্রিয় ছাত্র বার্মিংহামে কমনওয়েলথ গেমসে ভারোত্তলনে সোনা জেতায় খুশি হলেও, কিছুটা আক্ষেপ জমে রয়েছে মনের কোণে।
তৃণমূল জমানায় ক্ষুদিরাম অনুশীলন কেন্দ্রে তাঁকে প্রশিক্ষকের চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিলেও, শেষ পর্যন্ত তা অধরাই রয়েছে। সেই আক্ষেপেই মঙ্গলবার দেউলপুরে সমবায় মন্ত্রীর প্রিয় ছাত্র অচিন্ত্যকে দেওয়া সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানে গরহাজির ছিলেন তিনি। যদিও বিকেলে স্থানীয় ক্লাব আয়োজিত শোভাযাত্রায় মান-অভিমান সরিয়ে রেখে প্রিয় ছাত্রের পাশে দেখা যায় তাঁকে।
অষ্টম দাসের থেকে হাতেখড়ি করে অনেক ভারোত্তলক আজকে জেলা, রাজ্যে এবং দেশের মুখ উজ্জ্বল করেছে। এখন তাঁর অনেক ছাত্র-ছাত্রীর ঝুলিতে একাধিক পদক। তাঁদের অনেকেই আজ সুপ্রতিষ্ঠিত। কিন্তু তাঁর জন্য এগিয়ে আসেনি কেউ। প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে যাওয়ার খরচ, তো কাউকে প্রতিযোগিতার জন্যে প্রয়োজনীয় পোষাক পরিচ্ছদ দেওয়া, এমনকি কারও জন্যে পুষ্টিকর খাওয়ার যোগানো, সবরকমভাবেই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে হয়েছেন দেউলপুরের দ্রোণাচার্যকে। তাঁর এই পরিস্থিতির কথা জানা স্বত্তেও, যেসব কৃতীরা আজকে সুপ্রতিষ্ঠিত, তাঁরা কখনও এগিয়ে আসেনি।
সেই আক্ষেপও বেদনা দেয়। একজনের জায়গা ভাড়া নিয়েই অষ্টম দাস তাঁর অনুশীলন কেন্দ্র চালান। অভাবের সংসারে এসব নিয়ে লেগে থাকে নিত্য অশান্তি। সোমবার দমদম বিমানবন্দরে প্রিয় ছাত্রকে আনতে গিয়েও যথেষ্টই অপদস্থ হতে হয়েছে তাঁকে। ঘরে ফিরেও মেলেনি শান্তি। তবুও আগামীদিনে চ্যাম্পিয়ন তৈরির কাজ চালিয়ে যাবেন অষ্টমবাবু, কারণ এটাতেই তাঁর আনন্দ।
মর্মান্তিক মৃত্যু (Death)। দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু জায়গায় গত দুদিনে শুরু হয়েছে বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি (rain)। আর তাতেই ঘটে গেল অঘটন। হাওড়ার (Howrah) জগৎবল্লভপুর থানা এলাকার নরেন্দ্রপুর পশ্চিম পাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় এক নাবালিকার।
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতের নাম তৃষা ধক। বয়স ১৩ বছর। মঙ্গলবার বাড়ির সামনে একটি বিদ্যুতের খুটি থেকে তড়িতাহত হয় ওই নাবালিকা। তাকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়ায় আমতা হাসপাতালে (hospital)। সেখানে চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় জগৎবল্লভপুর থানার পুলিস (police)। ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েন গ্রামের মানুষ। তাঁদের অভিযোগ, বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে যে আর্থিং এর তার রয়েছে, সেটি দীর্ঘদিন মাটিতেই পড়েছিল। গ্রামের মানুষের আরও অভিযোগ, বিদ্যুৎ দফতরের লোকেদের জানিয়েও কোনও সুরাহা হয়নি।
পুলিস সূত্রে আরও জানা যায়, এই ঘটনার পর রাজ্য বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থার পক্ষ থেকে কর্মীরা গিয়ে সেখানে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয় এবং বিদ্যুতের খুঁটিতে যে সমস্যা ছিল তা ঠিক করে দেওয়া হয়।
এপ্রসঙ্গে জগৎবল্লভপুর বিধানসভার বিধায়ক জগৎবল্লভপুরের বিধায়ক সীতানাথ ঘোষ জানিয়েছেন, এটি একটি দুর্ঘটনা এবং দুঃখজনক ঘটনা। তবে রাজ্য বিদ্যুৎ বণ্টন পর্ষদের কর্মীরা প্রতিনিয়তই এলাকায় বিভিন্ন অঞ্চলে নজরদারির সঙ্গে মেরামতের কাজ চালু রাখেন। সেই সঙ্গে বিভিন্ন অঞ্চলের জনপ্রতিনিধি যারা আছেন তাঁরাও নজরদারি রাখেন।
তবে গ্রামেগঞ্জে গাছপালার সংখ্যা বেশি থাকার কারণে সামান্য ঝড়, বৃষ্টিতে গাছের ডালপালা তারের ওপরে পরে অনেক সময়ে তার ছিঁড়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। গাছের ডালপালা ছাঁটা হলেও একদিকের কাজ শেষ হয়তো অন্য দিকে বেড়ে যায়। এটা একটি সমস্যা।