Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

Eastbengal

Durand Cup: ডুরান্ড কাপে পয়েন্ট নিয়ে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই, কোন অঙ্কে কোয়ার্টার ফাইনালে মোহনবাগান!

ডুরান্ড কাপের তালিকায় পিঠোপিঠি চলছে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দী ইস্টবেঙ্গল ও মোহনবাগান। ইতিমধ্যেই কোয়ার্টার ফাইনালে চলে গিয়েছে ইস্টবেঙ্গল। গ্রুপ এ-র শীর্ষে ছিল তারা। মোহনবাগান রয়েছে ঠিক তাদের পরেই। দ্বিতীয় স্থানে। ৬টি গ্রুপ থেকে শীর্ষস্থানে থাকা ৬টি দল যাবে কোয়ার্টার ফাইনালে। আর, প্রতি গ্রুপের দ্বিতীয় স্থানে থাকা দলগুলির মধ্যে থেকে কোয়ার্টার ফাইনালে যাবে আরও ২টি দল। এই মোট ৮টি দল উঠবে ডুরান্ডের কোয়ার্টার ফাইনালে। এখনও যেখানে পৌঁছাতে পারেনি মোহনবাগান। তবে, তাদের সুযোগও শেষ হয়ে যায়নি। গোল-পার্থক্যই এর কারণ।

উল্লেখ্য, দ্বিতীয় স্থানে থাকা দলগুলির মধ্যে এখন সব থেকে বেশি পয়েন্ট সবুজ-মেরুনের। গোল পার্থক্যও সব থেকে বেশি। তিন ম্যাচ খেলে মোহনবাগানের পয়েন্ট ৬। তাদের গোল পার্থক্য +৬। তবে বাকি গ্রুপের দ্বিতীয় স্থানে থাকা দলগুলির এখনও ম্যাচ বাকি রয়েছে। সেটাই এখন ভাবাচ্ছে মোহন-সমর্থকদের।

9 months ago
EastBengal: পঞ্জাব এফসিকে হারিয়ে ডুরান্ড কাপের নক-আউটে ইস্টবেঙ্গল

ডুরান্ড কাপের নক-আউটে ইস্টবেঙ্গল। বুধবার কিশোর ভারতী স্টেডিয়ামে প্রতিপক্ষ পঞ্জাব এফসিকে ১-০ গোলে হারিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে উঠল লাল-হলুদ। ম্যাচের একমাত্র গোল স্প্যানিশ ফুটবলার সিভেরিও-র। তিন ম্যাচে সাত পয়েন্ট নিয়ে নক-আউটে উঠল লাল-হলুদ।

চার বছর ডার্বি জয়ের পর এদিন ডুরান্ড কাপের এই ম্যাচ খেলতে নেমেছিল ইস্টবেঙ্গল। ডার্বি জয়ের পর অবশ্য কলকাতা লিগে পুলিশকে হারিয়েছিল লাল-হলুদ। তবুও এই ম্যাচ ঘিরে সমর্থকদের বিশেষ উন্মাদনা ছিল। ম্যাচের ২০ মিনিটে প্রথমে ফ্রি-কিক, সেখান থেকে কর্নার পায় ইস্টবেঙ্গল। সেই কর্নার থেকেই হেডে গোল করেন সিভেরিও।

প্রথম ম্যাচে লাল কার্ড দেখায় ডার্বিতে খেলেননি নিশু কুমার। পঞ্জাবের বিরুদ্ধে তিনি দলে ফিরেছেন। তবে এদিন ডার্বি পরবর্তী ডুরান্ড কাপের এই ম্যাচে কিশোর ভারতী স্টেডিয়াম ভরিয়েছিলেন ইস্টবেঙ্গল সমর্থকরা। ৯০ মিনিটে সুযোগ তৈরি করেও গোল করতে পারেননি লাল-হলুদ ফুটবলাররা।

9 months ago
Durand Cup: আজ পঞ্জাবের বিরুদ্ধে জিতলেই নক আউট পর্বে লাল হলুদ

বুধবার ডুরান্ডে ফের ইস্টবেঙ্গল। কিশোর ভারতী স্টেডিয়ামে প্রতিপক্ষ পঞ্জাব এফসি। ডার্বি জয়ের পর এখন দুটি প্রশ্ন লাল-হলুদ সমর্থকদের মনে। আর তা-হল কোন অঙ্কে কোয়ার্টার ফাইনালে উঠবে তাঁদের দল।

অঙ্ক খুব পরিষ্কার। এদিনের ম্যাচে পঞ্জাব এফসির বিরুদ্ধে জিতলেই নক-আউটে উঠবে ইস্টবেঙ্গল। সেক্ষেত্রে এই গ্রুপ থেকে দ্বিতীয় দল হিসাবে নকআউটে উঠতে হলে অপেক্ষা করতে হবে মোহনবাগান সুপার জায়েন্টকে। কারণ, পঞ্জাবকে হারালে সাত পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপ শীর্ষে থেকেই নকআউটে উঠবে কার্লোস কুয়াদ্রাতের দল।

লাল-হলুদ সমর্থকদের দ্বিতীয় প্রশ্ন এদিন কী বল পায়ে দেখা যাবে ক্লেটন সিলভাকে? পঞ্জাব ম্যাচে আগে যা ইঙ্গিত তাতে এদিন বল পায়ে নামতে পারেন ব্রাজিলীয় এই ফুটবলার।

এমনকী পরখ করা হতে পারে লাল-হলুদে যোগ দেওয়া আর এক স্প্যানিশকেও। তবে ইস্টবেঙ্গল কোচ কার্লোস কুয়াদ্রাতের এই ম্যাচ থেকে একটাই টার্গেট। তিন পয়েন্ট নিয়ে মাঠ ছাড়া। লিগে একটি ম্যাচ খেললেও ডার্বির পর ডুরান্ডে এই ম্যাচ খেলতে নামছে লাল-হলুদ

9 months ago


Football: ডুরান্ড কাপে ইস্টবেঙ্গলের কাছে ১ গোলে হার মোহনবাগানের

লাল হলুদের ঝড়ের নাম ইস্টবেঙ্গল। বৃষ্টির মরশুমে এমনই ঝড়ের সাক্ষী থাকল কলকাতা। নিজেদের হাফ থেকে ছিটকে আসা একটা বল। সেই বল থেকেই তারকা খচিত মোহন বাগান ডিফেন্সকে নরিয়ে দিলেন অখ্যাত নন্দকুমার। ম্যাচের বয়স তখন ৬০ মিনিট। ওড়িশার এই ছেলেটার বাঁ পায়েই প্রায় দেড় হাজার দিন পর ভারতীয় ফুটবলের সবথেকে বড় ম্যাচ জিতল ইস্টবেঙ্গল। ডুরান্ড কাপে মোহন বাগান সুপার জায়ান্টকে ১-০ গোলে হারিয়ে দিল ইমামি ইস্টবেঙ্গল। শুধু জয় নয় নন্দকুমারের পায়েই ন-বছর পর ডার্বিতে গোল করল ইস্ট বেঙ্গল।

টানা ৮ ডার্বি জিতে শনিবার যুবভারতীতে নেমেছিল মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট। সমর্থকরা দেখতে গিয়েছিলেন তারকা খচিত সবুজ মেরুনকে। বাগান কোচ জুয়ান ফেরেন্ডো তাঁর প্রথম একাদশ সাজিয়েছিলেন কয়েকজন তারকাকে নিয়েই। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য অনিরুদ্ধ থাপা, আরমান্দো সাদিকু।

উল্টোদিকে ইস্টবেঙ্গলের স্প্যানিস কোচ ডার্বির দল সাজাতে গিয়ে ভরসা করেছিলেন দুই ভারতীয় নন্দকুমার ও মহেশের উপর। সাপোর্ট সিস্টেমে রাখা হয়েছিল বোরহা, তোরোর মতো স্পনিসকে। প্রথম ৪৫ মিনিটে ম্যাচের নিরিখে এগিয়েছিল মোহনবাগান।

৫৯ মিনিটে নিজেদের মিডফিল্ড থেকে হঠাৎ করেই একটি লং শট করেন বাগান ডিফেন্ডার আনোয়ার আলি,যা অল্পের জন্য ইস্টবেঙ্গলের গোল লক্ষ্য় ভ্রস্ট হয়। নড়ে বসে যুবভারতী। এর পরেই নিজেদের ডিফেন্স থেকে ছিটকে আসা একটি বলকে মোহনবাগান মাঝমাঠ থেকে পিক আপ করেন নন্দকুমার। প্রায় ৩৫ গজ ছুটে এবং বাঁ পাশে দেশের অন্যতম সেরা মিডফিল্ডার অনিরুদ্ধ থাপাকে রেখে মোহনবাগান টপবক্স থেকে ম্যাচ ফিনিস করে দেন ২৭ বছরের এই যুবক। ৬০ মিনিটের মাথায় গোল খেয়ে চাপ বাড়াতে  ভাঁড়ার থেকে নিজেদের সেরা অস্ত্রগুলো মাঠে নামান বাগান কোচ।

৫৯ মিনিটে নিজেদের মিডফিল্ড থেকে হঠাৎ করেই একটি লং শট করেন বাগান ডিফেন্ডার আনোয়ার আলি,যা অল্পের জন্য ইস্টবেঙ্গলের গোল লক্ষ্য় ভ্রস্ট হয়। নড়ে বসে যুবভারতী। এর পরেই নিজেদের ডিফেন্স থেকে ছিটকে আসা একটি বলকে মোহনবাগান মাঝমাঠ থেকে পিক আপ করেন নন্দকুমার। প্রায় ৩৫ গজ ছুটে এবং বাঁ পাশে দেশের অন্যতম সেরা মিডফিল্ডার অনিরুদ্ধ থাপাকে রেখে মোহনবাগান টপবক্স থেকে ম্যাচ ফিনিস করে দেন ২৭ বছরের এই যুবক। ৬০ মিনিটের মাথায় গোল খেয়ে চাপ বাড়াতে  ভাঁড়ার থেকে নিজেদের সেরা অস্ত্রগুলো মাঠে নামান বাগান কোচ।

ম্যাচের ৮১ মিনিটে দিনের সবথেকে সহজ সুযোগ নষ্ট করেন মোহন বাগানের বিশ্বকাপার জেসান কামিন্স। শেষ বেলায় ডিফেন্স ভরাট করে দিমিত্রি পেত্রাতোস সহ মোহন বাগানের সেরা অস্ত্রগুলিকে ভোঁতা করে দেন ইস্ট বেঙ্গলের স্প্যানিস কোচ কার্লস কুয়াদ্রাত।

9 months ago
Durand Cup 2023: মোহনবাগান-ইস্টবেঙ্গলের ডার্বি দেখতে যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে ভিকি

আজ মরশুমের প্রথম ডার্বি ম্যাচে মুখোমুখি ইস্টবেঙ্গল (East Bengal) ও মোহনবাগান (Mohunbagan)। সকাল থেকেই সাজো সাজো রব যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গন চত্বরে। দুই দলেরই সমর্থকদের মধ্যে চিরাচরিত উত্তেজনার পারদ তুঙ্গে। সেই উত্তেজনার জোশ আরও একটু বাড়াতে ম্যাচে উপস্থিত হলেন অভিনেতা ভিকি কৌশল। ২০২৩ ডুরান্ড কাপের থিম সংয়ে এবার দেখা গিয়েছিল ভিকি কৌশলকে। তাই আয়োজকরাই তাঁকে এই ম্যাচে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন।

ডুরান্ড কাপের থিম সংটি গেয়েছেন অরিজিৎ সিং। ম্যাচ দেখতে আসার কথা ছিল, তাঁরও। তবে কোনও কারণবশত গায়ক উপস্থিত হতে পারেননি। ভিকিকে ময়দানে দেখে দুই দলের সমর্থকেরা বাড়তি উৎসাহ পেয়েছে। ইস্টবেঙ্গল ও মোহনবাগান আজ নতুন জার্সিতে ময়দানে নেমেছে। সবুজ মেরুন ও লাল হলুদের ছটায় ভরে গিয়েছে ময়দানের প্রান্তর।

তবে ডুরান্ড কাপ নিয়ে এই বছর মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গলের সমর্থকদের উচ্ছ্বাস বোধহয় আগের থেকে কম। কারণ ম্যাচ শুরু হলেও দর্শকাসন নাকি খালি রয়েছে অনেকগুলি। এদিকে আকাশ ভেঙে বৃষ্টি হচ্ছে শহর কলকাতায়। এই অবস্থায় ডার্বি ম্যাচ বেশ কঠিন হতে চলেছে।

9 months ago


Salman: ইস্ট বেঙ্গল ক্লাবের আজীবন সদস্য হলেন 'ভাইজান', লাল-হলুদ জার্সি দিয়ে বিশেষ সংবর্ধনা সলমনকে

প্রায় এক দশক পর তিলোত্তমায় (Kolkata) আসেন সবার প্রিয় 'ভাইজান'। সিটি অফ জয়-এ এসে শহরবাসীদের আরও আনন্দ দিয়ে গেলেন তিনি। বহু প্রতীক্ষার পর ইস্ট বেঙ্গল ক্লাবের মাঠে অবশেষে সলমনের দা-বাং কনসার্ট অনুষ্ঠিত হয়। সেখানেই নাচে-গানে মঞ্চ কাঁপিয়েছেন সলমন (Salman Khan)। ফলে তাঁকে বিশেষভাবে সম্মান জানানো হলো ক্লাবের তরফে। তাঁকে ইস্ট বেঙ্গলের আজীবন সদস্য করা হয় ও দেওয়া হয় প্রিয় নম্বর ২৭-এর লা-হলুদ জার্সিও। অন্যদিকে রাজ্যের তরফেও তাঁকে স্বাগত জানানো হয়েছে।

তিলোত্তমায় পা রাখতেই প্রথমেই দেখা করেন রাজ্যের মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে। তাঁকে উত্তরীয় পরিয়ে স্বাগত জানান মুখ্য়মন্ত্রী। এরপরই রওনা দেন ইস্ট বেঙ্গল ক্লাবের মাঠের উদ্দেশে। কিছুদিন আগেই ইস্ট বেঙ্গল ক্লাবের ১০০ বছর পূর্তি হয়েছে। ফলে শতবর্ষ পূর্তিতে ইস্ট বেঙ্গল ক্লাব সলমনের দা-বাং কনসার্ট অনুষ্ঠিত করে। এরপর তাঁকে উত্তরীয় পরিয়ে স্বাগত জানানো হয়। এই ক্লাবের আজীবন সদস্য় করেও তাঁকে বিশেষ সম্মান দেওয়া হয়। আবার তাঁকে স্বর্ণ মুদ্রা ও ইস্ট বেঙ্গলের জার্সি দিয়ে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। আবার অন্যদিকে রাজ্যের তরফেও তাঁকে সম্মান জানানো হয়। মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস সলমনকে উত্তরীয় পরিয়ে সম্মান জানান।

কলকাতার এমন ভালোবাসা পেয়ে আপ্লুত সলমন খান। সলমনকে  গরমকে উপেক্ষা করেই তিনি যেভাবে দর্শকদের নাচে-গানে মাতিয়ে রেখেছিলেন, তা সত্যিই প্রশংসনীয়। তিনি তাই প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন যে, তিনি আবার আসবেন।

12 months ago
Siliguri: ইস্টবেঙ্গলের গড় শিলিগুড়িতে মোহনবাগানের নামে রাস্তা, উদ্বোধন করলেন পুরনিগমের মেয়র

ইস্টবেঙ্গল (East Bengal) গড় হিসেবে পরিচিত শিলিগুড়িতে (Siliguri) উদ্বোধন হল মোহনবাগান অ্যাভিনিউয়ের (Mohun Bagan Avenue)। রবিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে জমকালো অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে মোহনবাগান অ্যাভিনিউয়ের শুভ সূচনা হল। তবে এখানেই শেষ নয়, শিলিগুড়ি আগামীতে পেতে চলেছে ইস্টবেঙ্গল লেনও। এ-নিয়ে কথাবার্তা অনেকটাই এগিয়ে গিয়েছে বলে দাবি করেছেন, শিলিগুড়ি পুরনিগমের মেয়র গৌতম দেব।

শিলিগুড়ি পুর এলাকাস্থিত মহানন্দা নদী সংলগ্ন নিরঞ্জন ঘাট থেকে, সূর্যসেন পার্ক অবধি রাস্তার নামকরণ করা হল মোহনবাগান অ্যাভিনিউ। ঘটনায় কার্যত উচ্ছ্বাসে মাতোয়ারা, মোহনবাগান সমর্থক থেকে শুরু করে ক্রীড়াপ্রেমী মহল। উদ্বোধনী পর্বে এদিন উপস্থিত ছিলেন মোহনবাগান সচিব দেবাশিস দত্ত। উদ্বোধক শিলিগুড়ি পুরনিগমের মেয়র গৌতম দেব।

মেয়র গৌতম দেব এদিন জানান, একইসঙ্গে দুটি ক্লাবকে চিঠি দেওয়া হয়েছিল। হয়তো কিছুটা সময় লাগছে। তবে তারিখ চূড়ান্ত হলেই শিলিগুড়িতে ইস্টবেঙ্গল লেনও হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

one year ago
Sports: যতবার ডার্বি ততবার হারবি, উত্তর কোথায় ইস্টবেঙ্গলের

প্রসূন গুপ্ত: অবশেষে ভারত সেরা মোহনবাগান। স্বাভাবিকভাবেই এটা বাংলার আবেগ। আজকাল দুই প্রধানের কর্মকর্তারা হয়তো ট্রফির পিছনে দৌড়ন না। একেবারেই ইউরোপিয়ান ফুটবল ক্লাবের মতো মানসিকতা (যা অবশ্যই পেশাদারি)। আজ আর লোকাল লিগ বা আইএফএ শিল্ড বা ডুরান্ড কিংবা ভারতের অন্য ট্রফির দিকে নজর নেই ক্লাব কর্তাদের। আইএসএল আসার পর যেন ওটাই একমাত্র মোক্ষধর্ম। আজকের দিনে ক্লাবকে ভালোবেসে দিনের পর দিন একই ক্লাবে খেলে যাওয়ার রেওয়াজ নেই।

চিরকাল মোহনবাগানে খেলা বাঙাল চুনি গোস্বামী বা সুব্রত ভট্টাচার্য অন্যদিকে ইস্টবেঙ্গলে খেলা খাস ঘটি শান্ত মিত্র বা প্রশান্ত সিনহার মতো ক্লাব প্রেম কোথায়? ফেলো টাকা পায়ে বল, সংস্কৃতি হারিয়ে গিয়েছে। সোমবার মোহনবাগান তাঁবুতে ট্রফি এসে পৌঁছলে যে উচ্ছ্বাস সমর্থকদের মধ্যে পাওয়া গেল তা এক সময়ে দেখা যেত ৫০ থেকে ৯০ দশকে। তারপর কোথাও কী হারিয়ে গেল? ইস্টবেঙ্গল ৬০-এর দশক থেকে ২০১০ অবধি মাত্র একটিই বছর ট্রফি শূন্য ছিল। ১৯৭৯-এ, অথচ ওই বছর ইস্টবেঙ্গল সারা ভারত থেকে সেরা খেলোয়াড়দের ক্লাবে সই করিয়েছিল। নিশীথ ঘোষ, তিনি জানতে পেরেছিলেন নাকি সুরজিৎ সেনগুপ্তর নেতৃত্বে বাঙালি খেলোয়াড়রা দলের মধ্যে গ্রুপবাজি করছে।

সে বছর প্রবল ক্ষোভের মধ্যে পড়েছিলেন নিশীথবাবু। ১৯৮০-তে দল ভেঙে গেল সুরজিৎ সেনগুপ্ত, ভাস্কর গঙ্গোপাধ্যায়-সহ প্রায় এক ডজন বাঙালি খেলোয়াড় এবং অন্য রাজ্যের খেলোয়াড়রা ইস্টবেঙ্গল ছেড়ে চলে যান। নিশীথবাবু পিকে ব্যানার্জিকে কোচ করে নিয়ে আসেন। প্রদীপবাবুর হাতে রাইট ব্যাক টমাস ম্যাথুজ এবং স্টপার মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য ছাড়া কেউই তেমন ছিল না। পরে হাবিব, সুধীর কর্মকাররা দলে এলেন এবং তিন বিদেশী নিয়ে আসলেন পিকে।

মজিদ বাস্কর,জামশেদ নাসিরি এবং খাবাজি। ওই বছর দুটি ট্রফি জয় করল ইস্টবেঙ্গল এবং কোনও দেশীয় টিমের কাছে হারে ক্লাব সেই বছর। এরপর থেকে প্রতি বছর শুধু ট্রফি আর ট্রফি। আর আজ দীর্ঘদিন এই ইস্টবেঙ্গলে কোনও ট্রফি নেই। তাপ-উত্তাপও নেই কর্মকর্তাদের। নিয়মিত প্রধান ক্রীড়া শত্রু মোহনবাগানের কাছে হারছে আর শুনতে হচ্ছে যত বার ডার্বি ততবার হারবি।

one year ago


East Bengal: মেসিকে তৈরি করা কোচের হাতে কি ইস্টবেঙ্গলের দায়িত্ব?

স্টিভন কনস্ট্যানটাইনের নেতৃত্বে ব্যর্থ দল (Eastbengal)। সে জন্যই হয়ত পরিবর্তন হতে চলেছে ইস্টবেঙ্গলের প্রধান কোচ। কিন্তু সেই দৌড়ে কে এগিয়ে? প্রশ্ন উঠছে দলের অন্দরমহল-সহ ভক্তমহলে। স্টিভন কনস্ট্যানটাইনের কোচিংয়ে আইএসএলে (Isl) ভাল ফল করতে পারেনি ইস্টবেঙ্গল। সেই জায়গা দখলের লড়াইয়ে কে এগিয়ে? নাম উঠছে জোসেফ গোম্বাউয়ের। লিয়োনেল মেসির প্রাক্তন ক্লাব, বার্সেলোনার যুব দলের দায়িত্ব সামলেছেন তিনি। আইএসএলেও কোচিং করানোর অভিজ্ঞতা রয়েছে জোসেপের। ওড়িশা এফসির কোচ ছিলেন তিনি। এ বারের প্রতিযোগিতা শেষে ওড়িশার দায়িত্ব ছেড়েছেন তিনি।

পরপর দু'বছর ভালো ফল না করতে পেরে ভারতের প্রাক্তন কোচ স্টিভন কনস্ট্যানটাইনকে কোচ করে আনে ইস্টবেঙ্গল। তাতে অবশ্য পরিস্থিতি বদলায়নি ইস্টবেঙ্গলের। এবছরও ইস্টবেঙ্গল নবম স্থানে লীগ শেষ করে। তারপরেই কোচ বদলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলেই দলের তরফে খবর। সেই দৌড়ে এখনও অবধি এগিয়ে মেসির প্রাক্তন প্রশিক্ষক জোসেপ গোম্বাউ। এখন কতদিনে ইস্টবেঙ্গলের প্রধান কোচ হিসেবে চুক্তি সই করবেন গোম্বাউ সেটাই দেখার!

one year ago
ATK: ভারত জয়, এটিকের বিদায়! শহরজুড়ে আজ চিংড়ির মরশুম

প্রসূন গুপ্ত: অবশেষে আইএসএল (ISL) ট্রফি জয় করলো শতাব্দী প্রাচীন মোহনবাগান দল। থুড়ি এটিকে মোহনবাগান (Mohunbagan)। যদিও শনিবার রাতেই উল্লাসিত দলের কর্নধার সঞ্জীব গোয়েঙ্কা দলের এটিকে নামটিকে বিদায় দিলেন, এবার থেকে নতুন মোড়কে মোহনবাগান সুপার জায়েন্টস। কিন্তু সাহেবদের ১৯১১-তে পরাজিত করা মোহনবাগান সমর্থকরা চায়, স্বাধীনতার লড়াইয়ে প্রথম ক্রীড়া দল স্বনামেই বিরাজমান হোক।

আরব সাগরের তীরে কাজু আর ফেনির গন্ধে ম-ম করা অথবা চিরকালের বাঁধা না মানা বাঙালির রোমান্টিকতা খোঁজা গোয়া কিন্তু বঙ্গবাসীকে বেড়াতে যাওয়ার বোনাস দিল আইএসএল ট্রফি। পমফ্রেট ফ্রাইয়ে শনিবার রাতে উপস্থিত বাঙালি আনন্দ করতে পারেনি। মন পড়ে রয়েছে মানিকতলা বা মালদা বাজারের গলদা চিংড়ির দিকে। রবিবার বোধহয় ধর্মতলার নিউ মার্কেটে কুঁচো চিংড়িও পাওয়া যাবে না।

আজ টুটু বোস বা মন্ত্রী অরূপ রায়ের বাড়ির লাঞ্চের মেনু কী জানতে উৎসুক ঘটি-বাঙাল সবাই। আজ আর ঘটি বাঙালের ঝগড়া নেই। আমরা পারছি না তা বলে বাংলায় ট্রফি আসবে না তা মোটেই চাই না, বলেই ফেললেন বাঙাল মন্ত্রী ইস্টবেঙ্গলের গোড়া সমর্থক পার্থ ভৌমিক। দিলীপ ঘোষকে খুশি মনেই ট্রফি জয়ের শুভেচ্ছা জানাবেন কি গর্বিত কাঠ বাঙাল রূপা গাঙ্গুলি?

বহুদিন বাংলায় ট্রফি নেই। আজকাল আর আই লিগ, আইএফএ শিল্ড বা ডুরান্ড ইত্যাদি ট্রফির দিকে নজরই নেই কলকাতার দুই প্রধানের। এখন তো আর জ্যোতিষ গুহ বা ধীরেন দেরা ক্লাব চালান না বা ওই ঐতিহ্য রাখাও সম্ভব নয়। ওসব অতীত মূল্যহীন। এটা ফেল কড়ি মাখো তেলের যুগ। কোটি কোটি টাকা ঢালো দল গড়ো। কে বাঙাল কে ঘটি কিছু আসে যায় না। যদি এমন হয় যে, গোটা দলটিতেই অবাঙালি বা বিদেশী দরকার তো কোই পরোয়া নেহি। দলের নামের আগে বা পরে যদি স্পনসরের নাম বসাতে হয় তবে তাই সই।  হচ্ছেও তাই। আজকের বাজারে ট্রফি নিয়ে কেউ পাত্তা দেয় না। দুই দলের সুস্থ শত্রুতাটিও বিদায় নিয়েছে। টার্গেট একটিই আইএসএল ট্রফিতে কটা জয় জরুরী তাই ভাবো।

কিন্তু মালিকরা কি ভাবল তা নিয়ে কী আসে যায়। আজও দুই ক্লাবে খ্যাপা দর্শকের প্রাচুর্য, তারা জয় চায় ট্রফি চায়, তা ফাইনালে টাইব্রেকারে ৪-৩ হোক না কেন।

সেই জয়ই পেল মোহনবাগান। মুখ্যমন্ত্রীর শুভেচ্ছা রাতেই এসে গেল কর্মকর্তাদের কাছে। এল শুভেচ্ছা ইস্টবেঙ্গল সহ বিভিন্ন ক্লাব থেকে। শুভেচ্ছা তো চিরকালীন কিন্তু ওপার থেকে আসা উদ্বাস্তুদের একটা গর্বের জায়গা ছিল ইস্টবেঙ্গল, কিন্তু তার হতশ্রী অবস্থা দেখে ওপার থেকে আসা মানুষগুলো ভাবে কবে আর স্বনির্ভর হবো।

one year ago


Derby: টানা আটবার, ইস্টবেঙ্গলকে হারিয়ে ডার্বি জয় এটিকে মোহনবাগানের, গোল করে নায়ক স্লাভকো-পেত্রাতোস

ফের ডার্বির রং সবুজ-মেরুন (ATK Mohun Bagan)। আইএসএল ডার্বিতে শনিবার এটিকে মোহনবাগান জয় পেল ২-০ গোলে। বাগান শিবিরের দুই গোলদাতা স্লাভকো দামজানোভিচ ও দিমিত্রি পেত্রাতোস। লাল-হলুদকে (East Bengal) পরাজিত করে সুপার লীগের প্লে অফে পৌঁছে গেল জুয়ান ফেরান্দর দল।

আগামী ৪ঠা মার্চ যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে ওড়িশার মুখোমুখি হবে টিম এটিকে মোহনবাগান। এদিন শুরু থেকেই ছন্নছাড়া দেখাচ্ছিল দুই দলকেই। মিস পাস, মাঝ মাঠের ভঙ্গুর অবস্থা দেখা গিয়েছে। যদিও লাল হলুদের তুলনায় ধারে ও ভারে এগিয়ে ছিল মোহনবাগান। দ্বিতীয়ার্ধে খেলায় ফেরে মোহনবাগান। প্রথম গোলটি আসে ৬৮ মিনিটে। গ্যালারিতে তখন আপামর মোহন সমর্থকদের উচ্ছাস। যদিও আর পাঁচটা ডার্বির মতো উত্তাপ ছিল না শনিবার। টিকিটের জন্য হা হুতাশ সেভাবে চোখে পড়েনি।

উল্লেখ্য, টানা ৮ ডার্বিতে জয় পেল বাগান শিবির। এই পরাজয়ে খানিক প্রশ্নের মুখে পড়ে গেলো ইস্টবেঙ্গল কোচ স্টিভন কনস্টান্টাইনের ভবিষ্যৎ। ১৯ পয়েন্ট নিয়ে লীগ তালিকায় ১০ নম্বরে শেষ করল ইস্টবেঙ্গল।

one year ago
ISL: ডার্বি দেখতে গিয়ে মৃত্যু, হৃদরোগে আক্রন্ত হয়ে প্রয়াত হলেন ইস্টবেঙ্গল সমর্থক

যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে (Yuva Bharati) শনিবার ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগানের ডার্বি (Derby) ম্যাচ চলাকালীন মাঠেই অসুস্থ হয়ে পড়েন এক ইস্টবেঙ্গল (East Bengal fan) সমর্থক। তড়িঘড়ি তাঁকে নিকটবর্তী বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যান বিধাননগর পুলিস। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। হাসপাতালেই মৃত্যু (Death) হয় তাঁর।

বাগুইহাটি দেশবন্ধুনগরের বাসিন্দা ক্রীড়াপ্রেমী আদ্যোপান্ত ইস্টবেঙ্গল সমর্থক বছর ৩৮-এর জয়শংকর সাহা। জয়শংকর যে আবাসনে থাকেন তাঁর নিরাপত্তারক্ষী জানান, শনিবার সকালে বাজার করে অফিসে গিয়েছিলেন তিনি। এরপর সন্ধ্যায় বাড়ি এসে মাঠে খেলা দেখতে যান। তারপরে রাতে তাঁর মৃত্যু সংবাদ পান তাঁরা। জয়শংকরের পরিবারে স্ত্রী ও ছয় বছরের একটি কন্যা সন্তান রয়েছে।

বেসরকারি হাসপাতালের তরফে দাবি করা হয়, রাত সাড়ে আটটা নাগাদ জয়শংকরকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন তিনি। চিকিৎসকেরা বহু চেষ্টা করলেও রাত ৯টা ০৭মিনিট নাগাদ তাঁর মৃত্যু হয়।

গোটা ঘটনা নিয়ে স্থানীয় কাউন্সিলর প্রণয় রায় জানান, অত্যন্ত ভালো এবং ক্রীড়াপ্রেমী ছিলেন জয়শংকর। খেলা দেখতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি মারা যান। এটি অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা। জয়শংকরের মৃত্যুতে শোকেরছায়া নেমে এসেছে গোটা এলাকায়। রবিবার দেহ ময়নাতদন্তের পর পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে।

2 years ago
Durand Cup: ডুরান্ড ডার্বিতে আত্মঘাতী গোল, পরপর ছ'বার মোহনবাগানের কাছে হার ইস্টবেঙ্গলের

পরপর ছ'বার বড় ম্যাচ মোহনবাগানের কাছে হারের মুখ দেখল ইস্টবেঙ্গল। যদিও রবিবারের ডুরান্ড কাপ ডার্বিতে গোটা নব্বই মিনিট ভালো খেলেছে ইস্টবেঙ্গল। কিন্তু প্রথমার্ধের এক্সট্রা টাইমে ইস্টবেঙ্গলের সুমিত পাসির আত্মঘাতী গোলই বিপদ বাড়ায় লাল-হলুদ ব্রিগেডের। এদিন ৯০ মিনিট শেষে মোহনবাগানের পক্ষে ফল ১-০।

এই যুবভারতীতেই বছর তিনেক আগে শেষ ডার্বিতেও হারতে হয়েছিল লাল-হলুদ শিবিরকে। সেই ডার্বির পর গঙ্গা দিয়ে অনেক জল বইয়েছে। আইএসএল-এ মুখোমুখি হয়েছে এই দুই চির প্রতিদ্বন্দ্বী। কিন্তু ফল গিয়েছে মোহনবাগানের পক্ষেই। তবে এদিন ইস্টবেঙ্গলের খেলা দেখে কিছুটা হারের জ্বালা জুড়িয়েছে সমর্থকদের। অন্তত বল পজেশন থেকে গোল শটে মোহনবাগানের থেকে অনেকটাই এগিয়ে ছিল ইস্টবেঙ্গল। একাধিবার মোহনবাগানের গোলের কাছে ইস্টবেঙ্গলের আক্রমণ চলে গেলেও তিন কাঠি পার করতে পারেননি ইভান গঞ্জালেজরা।

রবিবার ইমামি ইস্টবেঙ্গলের অভিজ্ঞ কোচ স্টিভন কনস্ট্যান্টাইন দল গঠনে চমক দিয়েছিলেন। প্রথমার্ধে কারালাম্বোস কিরিয়াকু, ইভান গঞ্জালেজ, আলেক্স লিমা এবং এলিয়ান্দ্রো, এই চার বিদেশিকে দলে রেখেছিলেন তিনি।  অপরদিকে, এটিকে মোহনবাগানের চার বিদেশি ছিলেন এফ পোগবা, জনি কাউকো, কার্ল ম্যাকহিউ এবং হুগো বুমোস। যদিও প্রথমার্ধে কিছু সময় ম্যাচে দাপট ছিল মোহনবাগানের। শুরু থেকেই আক্রমণের রাস্তায় হাঁটলেও ভাঙতে পারেনি ইস্টবেঙ্গল ডিফেন্স। ফুটবল সমালোচকরা বলছেন, এই অতিরিক্ত রক্ষণই কাল হয়েছে লাল-হলুদ শিবিরের। প্রথম ৪৫ মিনিট প্রত্যাশা জাগিয়েও অউন গোলে পিছিয়ে থেকেই খেলা শেষ করে লাল-হলুদ।

2 years ago


East Bengal:'বাড়িতে রোজ ১০০ বার বল নাচাই', ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের অনুষ্ঠানে অকপট মুখ্যমন্ত্রী

বুধবার ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের (East Bengal Club) এক অনুষ্ঠানে এসে প্রতিষ্ঠাতা সুরেশ চন্দ্র মেমোরিয়াল আর্কাইভের উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী (CM Mamata)। ইস্টবেঙ্গলের প্রাক্তন ফুটবলার বিকাশ পাঁজি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে উত্তরীয় পরিয়ে ও স্মারক তুলে দিয়ে সংবর্ধনা জানান। ক্লাবের অন্যতম কর্মকর্তা নীতু সরকার দিদি ১০০ নামাঙ্কিত জার্সি তুলে দেন মুখ্যমন্ত্রীকে। এই অনুষ্ঠানে স্মৃতিমেদুর মমতা বলেছেন, 'যাদবপুরে যখন সাংসদ হয়েছিলাম, কথা দিয়েছিলাম উদ্বাস্তুদের জন্য জমির ব্যবস্থা করব, তা করতে পেরেছি। কঠিন সময়ে ওপার বাংলা থেকে যারা এপার বাংলায় এসেছেন, আমি তাঁদের স্যালুট করি।'


তিনি জানান, যারা কাপুরুষ নয়, তাঁরাই গড়তে পারে এবং মরতে ভয় পায় না। আমারা মনের জোর দিয়ে না পারা জিনিস জয় করতে পারি। তাঁর দাবি, 'গত বছর একেবারে শেষ মুহূর্তে একজনকে বলে ইস্টবেঙ্গলকে আইএসএল খেলতে পাঠানো হল। এ বছর

ইমামি গ্রুপ কথা রেখেছে। আগামী কয়েক বছর চিন্তার কারণ নেই। মন দিয়ে খেলে যান। মোহনবাগান খেলছে, ইস্টবেঙ্গল খেলুক, আমি চাই মহামেডানও আইএসএল খেলুক।'

এদিন তিনি ১০০ বছরের পুরনো এই ক্লাবের পরিকাঠামো উন্নয়নের আরও ৫০ লক্ষ টাকা দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন। শুধু ইস্টবেঙ্গল, মোহনবাগান নয়, পরিকাঠামো উন্নয়নে এই টাকা পাবে মহামেডানও। ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের অনুষ্ঠানে জানান মুখ্যমন্ত্রী।


তিনি জানান, স্পোর্টস ইউনিভার্সিটি তৈরি হবে। বাংলার দুর্গাপুজো বিশ্বসেরা। সেই স্বীকৃতি দিয়েছে ইউনেস্কো। খেলা হবে স্লোগান মনে রাখতে আমি বাড়িতে প্রতিদিন ১০০ বার বল নাচাই। মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, 'ছোটবেলায় ব্যাডমিন্টন খেলেছি, পিটটু, গাদি খেলেছি। আদি গঙ্গায় সাঁতার কেটেছি। লড়ব, খেলব, জিতব রে জয় বাংলা।' এদিন ইস্টবেঙ্গলে লাইব্রেরি তৈরির জন্য ৫৭ লক্ষ টাকা ক্রীড়া দপ্তরের তরফ থেকে দেওয়া হয়েছে লাল-হলুদ ক্লাবকে।

2 years ago