মর্মান্তিক পথ দুর্ঘটনা (Road Accident)! ঘটনাস্থলেই মৃত্যু (Death) হয় এক শিশু সহ একই পরিবারের ১১ জনের। গুরুতর জখম হয়েছেন ১০ জনেরও বেশি। জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার রাতে পারিবারিক অনুষ্ঠান সেরে বাড়ি ফিরছিলেন তাঁরা। ঘটনার সময় পিকআপ ভ্যানে ছিলেন ৩০ জন। উল্টো দিক থেকে আসা একটি ট্রাক ধাক্কা মারে ওই পিকআপ ভ্যানটিকে। ঘটনাটি ঘটেছে ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) লৌদা বাজার-ভাটপাড়া জেলায়।
পুলিস সূত্রে খবর, এদিন গভীর রাতে খিলোরা গ্রাম থেকে পারিবারিক অনুষ্ঠান সেরে অর্জুনিতে ফিরছিলেন তাঁরা। সেই সময় ভাটপাড়া থানা এলাকার খমরিয়া গ্রামের কাছে উল্টো দিক থেকে আসা একটি ট্রাক পিকআপ ভ্যানে ধাক্কা মারে। যার জেরে পিকআপ ভ্যানে থাকা সকলেই আহত হন। আর ১১ জনের ঘটনাস্থলে মৃত্যু হয়। পুলিস জানিয়েছে, মৃতেরা সকলেই একই পরিবারের।
খমরিয়া গ্রামের এক বাসিন্দা জানান, ঘুমের মধ্যে আচমকা বিশাল আওয়াজ শুনতে পান। ঘুম ভেঙে যায় স্বাভাবিকভাবে। বাড়ি থেকে বাইরে বেরিয়ে দেখেন রাস্তার মধ্যে পড়ে রয়েছেন বেশ কয়েক জন। ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন স্থানীয় বাসিন্দারা। আহতদের দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। খবর দেওয়া হয় থানায়। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে আসে পুলিস। আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করে। মৃতদেহগুলি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়।
চোর আর পুলিসের মজাদার আলাপচারিতা। যা শুনলেও আপনিও হাসতে বাধ্য। আবার কোথাও গিয়ে চোরের মানসিকতার প্রশংসাযোগ্য। ছত্তিশগড়ে চোরের একটি দলকে থানায় তুলে নিয়ে এসেছিল পুলিস। তারপর পুলিসি জেরায় চোর কী বলেছে জানুন।
ছত্তীসগঢ়ের দুর্গ জেলার পুলিস সুপার অভিষেক পল্লব প্রথমেই দলের এক চোরকে জিজ্ঞাসা করেন, কতদিন ধরে তিনি এই লাইনে রয়েছেন? অকপট উত্তর দিয়ে চোর বলে, 'সবে মাত্র কয়েকদিন হল।' তখন একটু রেগেই পুলিশ সুপার বলেন, 'মিথ্যা কথা না বলে সত্যিটা বলো।' সেই কথোপকথনই এখন ভাইরাল নেটপাড়ায়। যা ঘিরে হৈচৈ পড়ে গিয়েছে।
চোরকে তিনি আবার জিজ্ঞাসা করেন, “চুরি করে কেমন লাগছে?” তার জবাব শুনে থানায় উপস্থিত অন্য পুলিস আধিকারিকরা হাসিতে ফেটে পড়েন। চোর বলে,'চুরি করতে তো ভালই লাগে। তবে পরে নিজের ভুল বুঝতে পেরেছি। মনে হয়েছে, আমি ভুল কাজ করছি।' এরপর ওই চোর যখন বলে সে চুরি করতে যায়নি, তা শুনে তাঁকে পুলিসকর্তা জিজ্ঞাসা করেন, 'তাহলে কি চুরি দেখতে গিয়েছিল?' থানায় উপস্থিত বাকিরা আধিকারিকরা এ কথা শুনে হেসে ওঠেন।
ভিডিওতে পুলিস সুপারকে আরও বলতে শোনা যায়, চুরি করে কত টাকা পেয়েছিস? সে জানায় ১০ হাজার টাকা। ওই টাকা তিনি গরীব মানুষের মধ্যে বিলি করে দিয়েছেন। শীতের জন্য কম্বল দিয়েছেন। রাস্তার কুকুর, বিড়ালের জন্য খরচ করেছেন। একটু অবাক হয়ে সুপার বলেন, "তা, ঈশ্বরের আশীর্বাদ পেয়েছিস, এই কাজ করে?" চোরের জবাব শুনে সকলেই অবাক। বলেন, "ওঁর আশীর্বাদেই তো এ কাজ করতে পারছি।" তবে সকলে হাসিতে ফেটে পড়েন।