ফের খবরের শিরোনামে দিল্লি (Delhi)। প্রকাশ্য রাস্তায় আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে ৭০ লক্ষ টাকা লুটপাট চালালো দুষ্কৃতীরা। গাড়ি থামিয়ে ব্যবসায়ীর কাছ থেকে লুট করে নেওয়ার অভিযোগ উঠল। দিল্লির মঙ্গলপুরীতে এদিন ঘটনাটি ঘটেছে। সিসিটিভিতে (CCTV Footage) ধরা পড়েছে ঘটনার ভিডিও।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার সকালে গা়ড়ি নিয়ে ব্যবসায়িক কাজে যাচ্ছিলেন এক ব্যক্তি। তাঁর কাছে ৭০ লক্ষ টাকা ছিল। আর অনুমান, সেই খবর দুষ্কৃতীদের কাছে আগে থেকেই ছিল। তাই তারা মঙ্গলপুরী থানা এলাকার পুষ্পাঞ্জলি এনক্লেভের সামনের রাস্তাতেই অপেক্ষা করছিল। ব্যবসায়ীর গাড়ি আসতেই দুষ্কৃতীরা তাঁর গাড়ি থামায়। তারপর আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ব্যাগভর্তি টাকা নিয়ে চম্পট দেয়।
এক মাসের মধ্যেই আবারও প্রকাশ্যে এল টাকা লুটের মতো ঘটনা। দিল্লি পুলিস সূত্রে খবর, দুষ্কৃতীদের খোঁজে একাধিক দল গঠন করা হয়েছে। এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে দুষ্কৃতীদের চিহ্নিতকরণের কাজ চলছে। খুব দ্রুত তাদের গ্রেফতার করা হবে বলে দাবি এক পুলিসকর্তার। রাজধানীর বুকে এক মাসের মধ্যে এই নিয়ে দু’বার লুটের ঘটনায় পুলিসের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল আগেই। আবারও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হওয়ায়, রাজধানীতে নিরাপত্তা বড়সড় প্রশ্নের মুখে দাঁড়াল।
রাতের অন্ধাকের শুনশান রাস্তা। লোকজন তো নেই গাড়িও সেরকম চলছে না বললেই চলে। কিন্তু তাও ওই ফাঁকা রাস্তাতে ঘটে গেল ভয়াবহ দুর্ঘটনা (Accident)। সেই দুর্ঘটনার পুরো ভিডিও (Video) রেকর্ড হয়েছে রাস্তার সিসিটিভি (CCTV) ক্যামেরায়। আর সেই ভিডিওই ছড়িয়ে পড়েছে সমাজমাধ্যমে (Viral)।
#disturbing incident in Banjara Hills, #Hyderabad! A BMW car (TS09EJ5688) struck a GHMC Circle Manager G. Bala Chander Yadav, leaving him seriously injured. Shockingly, the driver was found to be drunk. #RoadSafety
— Rahmath Ullah khan (@rahmathkhan09) July 7, 2023
V:@CoreenaSuares2 pic.twitter.com/o9Y4qi4sEX
ভিডিওটিতে দেখা গিয়েছে, একটি রাস্তার উপর দিয়ে প্রথমে একটি বাইক চলে যায়। তার কিছুক্ষণ পরেই একটি স্কুটি আসতে দেখা যায়। আর ঠিক সেই সময়ই উল্টো দিক থেকে আসছিল একটি বিএমডাব্লিউ গাড়ি। তখনই আচমাকা ওই গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ওই স্কুটিটিকে ধাক্কা মারে। শুধু ধাক্কা না, গাড়ির গতি অনেক বেশি হওয়ায় ওই বিএমডাব্লিউ গাড়িটি স্কুটিটিকে টেনে ক্ষণিকটা নিয়েও যায়। তারপর গিয়েই থামে গাড়িটি, ঠিক এই ভিডিওটিই ছড়িয়ে পড়েছে সমাজমাধ্যমে।
এক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা গিয়েছে, এই ঘটনাটি ঘটেছে হায়দরাবাদের (Hyderabad) বানজারা হিলসে। জখম ওই ব্যক্তি হায়দরাবাদ পুরসভার কর্মী। এই ঘটনার পরই তড়িঘড়ি করে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিস সূত্রে খবর, বিএমডাব্লিউ গাড়িটি চালাচ্ছিলেন এক মহিলা মদ্যপ অবস্থায় চালাচ্ছিলেন। যার ফলেই গাড়ির গতিকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেননি তিনি।
তবে এই ঘটনায় ওই মহিলার জন্য প্রশাসন কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে কিনা তা এই প্রতিবেদন প্রকাশ হওয়ার সময় পর্যন্ত জানা যায়নি।
লেকটাউনে (Lake Town) বেশ কয়েক মাস ধরে লাগাতার চুরির (theft) ঘটনা ঘটছিল। একাধিক মোবাইল স্টোর থেকে শুরু করে নামী দামী রেস্টুরেন্ট এবং বিভিন্ন জায়গায় চুরির মতো ঘটনা ঘটছিল। এই ঘটনায় লেকটাউন থানায় একাধিক লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়। অভিযোগ পেয়ে লেকটাউন থানার পুলিস তদন্ত নেমে এলাকার একাধিক সিসিটিভি (CCTV) ফুটেজ সংগ্রহ করে। শনিবার রাতে বাঙুর এভিনিউ-এর একটি জায়গা থেকে একজন অভিযুক্তকে পুলিস চিহ্নিতকরণ করে গ্রেফতার (arrest) করে।
জানা গিয়েছে, অভিযুক্তের নাম হাবিবুল্লাহ গাজী। বাড়ি দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভাঙ্গড় কাশীপুরে। এরপরেই পুলিস ওই ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করে একাধিক চুরির ঘটনা জানতে পারে এবং তার কাছ থেকে চুরি যাওয়া ৬ টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করে। পুলিস জিজ্ঞাসাবাদে জানতে পেরেছে একটি বড়সড় চক্রের সঙ্গে যুক্ত এই মোবাইল চোরেদের টিম গোটা বিধান নগর এলাকায় কাজ করছে।
মূলত লেকটাউন এলাকায় একাধিক এই ঘটনা ঘটিয়েছে। জানা গিয়েছে, আগে থেকেই তারা নির্দিষ্ট দোকানের উপর এবং দোকানের কর্মচারীদের গতিবিধির উপর নজর রাখত। যখনই দোকানের কর্মচারীরা বাইরে যেত কোন জিনিস আনতে, সেই সুযোগেই দোকানে ঢুকে চুরির ঘটনা ঘটাত।
উল্লেখ্য, রবিবার লেকটাউন থানার পুলিস অভিযুক্ত হাবিবুল্লাহ গাজীকে বিধান নগর আদালতে পেশ করছে এবং নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার আবেদন জানিয়েছে। কারণ পুলিস জানতে পেরেছে বড়সড়ো যে চক্র কাজ করছে তাদের খোঁজ পেতেই জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন। ইতিমধ্যেই পুলিস বাকি অভিযুক্তদের খোঁজ চালাচ্ছে বিভিন্ন এলাকায়।
এক তরুণীর গলা থেকে সোনার চেন ছিনতাইয়ের (Robbery) অভিযোগে গ্রেফতার (Arrest) এক। শুক্রবার ঘটনাটি ঘটেছে নিউটাউনের (Newtown) আকাঙ্ক্ষা মোড় সাবওয়ের কাছে। জানা গিয়েছে ওই তরুণী নিউটাউন অভিজাত আবাসনের বাসিন্দা। নিউটাউনের রাস্তার সিসিটিভি (CCTV) ফুটেজ খতিয়ে দেখে প্রদীপ কুমার নামে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেফতার করলো ইকোপার্ক থানার পুলিস। উদ্ধার হয় ছিনতাই যাওয়া সোনার চেন।
পুলিস সূত্রে খবর, নিউ টাউন আকাঙ্ক্ষা আবাসনের বাসিন্দা এক তরুণী শুক্রবার রাতে ইকোপার্ক থানায় অভিযোগ করেন, সেক্টর ফাইভ থেকে কাজ শেষ করে নিউটাউনের বাড়ি ফিরছিল। সেই সময় আকাঙ্ক্ষা মোড় সাবওয়ের কাছে এক ব্যক্তি এসে গলা থেকে সোনার চেন ছিনিয়ে চম্পট দেয়। অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত নামে ইকোপার্ক থানার পুলিস। নিউ টাউন আকাঙ্ক্ষা মোড়ের কাছে রাস্তার সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে চিহ্নিত করা হয় অভিযুক্তকে। এরপরই পুলিস দক্ষিণ ২৪ পরগনার যোধভীম এলাকা থেকে অভিযুক্ত প্রদীপ কুমারকে গ্রেফতার করে। পুলিস জিজ্ঞাসাবাদে জানতে পারে অভিযুক্ত পাঞ্জাবের বাসিন্দা যোধভীম এলাকায় ভাড়া থাকত। বিভিন্ন অসামাজিক কাজে যুক্ত থাকায় এর আগেও টেকনোসিটি থানায় গ্রেফতার হয়েছিল ধৃত প্রদীপ কুমার। ধৃতকে শনিবার বারাসাত আদালতে তোলা হয়।
ভুয়ো পুলিসের (Fake police) পরিচয় নিয়ে প্রকাশ্য় বাজারে ঘুরে বেড়াচ্ছিল একদল ব্যক্তি। আর সেখান থেকেই এক স্বর্ণকারকে অপহরণ করার ছবি প্রকাশ্যে আসে। রবিবার ঘটনাটি ঘটেছে দেগঙ্গা (Deganga) থানার বেড়াচাঁপা এলাকায়। অপহরণের দৃশ্য বন্দী হয়েছে সিসিটিভি (Cctv) ক্যামেরায়। অভিযোগ পেয়ে তদন্ত শুরু করেছে দেগঙ্গা থানার পুলিস। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা এলাকায়।
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে খবর, মহারাষ্ট্রের বাসিন্দা হীরা জয়ওয়াল (৩৫) বেড়াচাঁপায় দোকান ঘড় ভাড়া নিয়ে সোনা ও রুপো গালানোর কাজ করেন। রবিবার বিকেল তিনটে নাগাদ একটি দামি চারচাকা গাড়িতে পাঁচজন ব্যক্তি পুলিস পরিচয় দিয়ে ওই স্বর্ণকারের দোকানে ঢুকে ব্যাগে করে সোনা রুপো নিয়ে স্বর্ণকারকে তুলে নিয়ে চলে যায়। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা পুলিস আটক করেছে ভেবে দেগঙ্গা থানায় খবর নেন। এরপর দেগঙ্গা থানা থেকে জানানো হয় তারা বা অন্য কোনো থানার পুলিস বেড়াচাঁপায় কাউকে আটক করেননি। তারপরেই ব্যবসায়ী সমিতি থেকে লিখিত অভিযোগ জানানো হয় থানায়।
এদিন দেগঙ্গা থানায় অভিযোগ পাওয়ার পরেই পুলিস তৎপর হতেই রাতের মধ্য়েই ফিরে আসে স্বর্ণকার। এরপর দেগঙ্গা থানার পুলিস স্বর্ণকারকে দেগঙ্গা থানায় নিয়ে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। আদৌ কি ভুয়ো পুলিস পরিচয় না কি অন্য কোনও ব্যবসায়িক কারণে তাঁকে অপহরণ করা হয়েছিল তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে দেগঙ্গা থানার পুলিস।
ফের সোনার (Gold Shop) দোকানে দুঃসাহসিক চুরির (Theft) ঘটনা। বৃহস্পতিবার দুপুরে ঘটনাটি ঘটেছে হাবরা (Habra) থানার অন্তর্গত মছলন্দপুরের বিশ্বাসহাটি এলাকায়। ক্রেতা সেজে সোনার দোকানে ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকার গয়না চুরি করলো দুষ্কৃতিরা। আর সেই চুরির ঘটনাই ধরা পরল দোকানের সিসিটিভি (CCTV) ক্যামেরায়। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিস (Police)।
দোকানের এক কর্মচারী জানান, বৃহস্পতিবার দুপুরে দুই যুবক ক্রেতা সেজে দোকানের ভিতরে ঢুকে যায়। তখনই আরও দুই যুবককে বাইক নিয়ে রাস্তার কাছে আড়ালে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। কর্মচারীর দাবি, দোকানে সোনার জিনিসপত্র দেখার সময়ই সোনার চেইন ভর্তি একটি বাক্স হাতের কারসাজিতে নিয়ে পালিয়ে যায় ওই দুই যুবক। ওই বাক্সের মধ্যে প্রায় আটটি সোনার চেইন ছিল। বর্তমানে যার আনুমানিক বাজারমূল্য ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকা বলে জানান দোকানের ওই কর্মচারী। তিনি আরও দাবি করেন, ইতিমধ্যে দোকানের সিসিটিভি ফুটেজ তুলে দেওয়া হয়েছে পুলিসের হাতে।
এই ঘটনায় দোকানের মালিক মানসিকভাবে ভীষণ বিধ্বস্ত হয়ে পড়েছেন। তাই দোকানের মালিক সংবাদমাধ্যমের কাছে এই বিষয়ে কোনও মন্তব্য করেননি।
চোপড়ার (Chopra) দাসপাড়ার মন্দিরে (Temple) চুরির (Theft) ঘটনার প্রতিবাদে দাসপাড়া এলাকায় পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ (Agitation)। বিক্ষোভে সামিল স্থানীয় বাসিন্দারা। বুধবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে চোপড়া থানা অন্তর্গত দাসপাড়া সন্ন্যাসীতলা কালী মন্দিরে। মন্দিরের সিসিটিভি (CCTV) ফুটেজে এই চুরির ঘটনাটি দেখা গিয়েছে।
সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গিয়েছে, অস্ত্র শস্ত্র সমেত ৬ জন দুষ্কৃতী মন্দিরের ভিতরে ঢুকে। সেই সময় কর্তব্যরত কিছু সিভিক ভলেন্টিয়ার সেখানে থাকে। তাঁরা দুষ্কৃতিদের দেখতে পেয়ে বাধা দিতে গেলে তাঁদের উপর হামলা চালায় দুষ্কৃতিরা। তারপরেই মন্দিরের দুটি দানবাক্স চুরি করে পালিয়ে যায় দুষ্কৃতিরা।
জানা গিয়েছে, দুষ্কৃতীদের মারধরে এক সিভিক ভলেন্টিয়ার গুরুতর জখম হওয়ায় তাঁকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এই ঘটনায় মন্দির কমিটির সদস্য রাম দত্ত বলেন, ঘটনার সময় আমি ঘটনাস্থলে ছিলাম না কিন্তু কেউ আমাকে ফোন করে চুরির ঘটনার কথা জানায়। তখনই পুলিসকে সমস্ত ঘটনাটি জানিয়ে মন্দিরে থাকা সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হয়। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে পুলিস এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
বিরিয়ানি (Biryani) খেতে গিয়ে এক ধুন্ধুমার কাণ্ড বাঁধালো চার ব্যক্তি। বিরিয়ানি খেয়েছে তবে টাকা দেবে না, এই দাবি নিয়েই শুরু মারামারি। ১৬ এপ্রিলের ঘটনাটি ঘটেছে মধ্যপ্রদেশের (Madhya Pradesh) শাদোলে। এই পুরো দৃশ্য সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়েছে ও প্রকাশ্যে এসেছে। সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গিয়েছে, চার ব্যক্তি বিরিয়ানি অর্ডার করেছে, এরপর পেট ভরে খেয়েছেও। কিন্তু যখনই এক ওয়েটার এসে বিল দিয়ে টাকা চায়, তখনই তারা চড়াও হয় ওয়েটারের উপর। হাতের সামনে যা ছিল, চেয়ার-লাঠি দিয়েই মারতে শুরু করে তারা।
আশেপাশের লোকেরা ভয়ে-আতঙ্কে সেখান থেকে বেরোনোর চেষ্টা করলেও বেরিয়ে আসতে পারছিলেন না। কারণ তাঁরা ভয়ে এতটাই আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিল। তবে কোনও দোষ না থাকতেই এরূপ বেধড়ক মার খেতে হয় ওই হোটেল কর্মীকে, যা সত্যিই মর্মান্তিক। জানা গিয়েছে, ওই ওয়েটারের নাম প্রকাশ রাজ, তিনি রাজা হাইদরাবাদি নামের এক হোটেলে কাজ করেন ও সেখানেই ওই চার ব্যক্তি অঙ্কিত, অনুরাগ, বাবু, যশ বিরিয়ানি খেতে আসে। প্রকাশ তাদেরকে বিল দিলে তারা স্পষ্ট জানিয়েও দেয় যে, তারা টাকা দেবে না। যদিও পরে প্রকাশ তাদের বিরুদ্ধে পুলিস স্টেশনে অভিযোগ দায়ের করে ও তাদেরকে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করেছে পুলিস।
দুষ্কৃতীদের সঙ্গে একাই লড়লেন এক কনস্টেবল (Constable)! সেই সাহসিকতার সিসিটিভি (Cctv) ফুটেজ দেখে দিল্লির এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসে। মঙ্গলবার দিল্লির (Delhi Incident) নিহাল বিহার এলাকায় দুষ্কৃতীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন এক হেড কনস্টেবল। সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, ওই পুলিস কনস্টেবল একাই এগিয়ে যাচ্ছেন দুষ্কৃতীদের দিকে। বাইকে করে দুষ্কৃতীরা যাচ্ছিলেন ওই এলাকা দিয়ে। বাইক থামিয়ে পিস্তল দিয়ে ভয় দেখায় ওই পুলিসকর্মীকে। পিস্তলধারী ওই যুবককে একাই জব্দ করেন সেই কনস্টেবল। এই ঘটনা দেখতে লোকজনের ভিড় বেড়ে যায়। কয়েকজন মিলে মারধর শুরু করেন ওই পিস্তলধারী যুবককে।
Displaying indomitable courage, #DelhiPolice HC Devender nabbed a suspect M/Cycle rider, while the pillion rider carrying pistol was overpowered by HC Manoj & public.
— Delhi Police (@DelhiPolice) April 4, 2023
5 cases worked out. Country made pistol, 2 live rounds and M/Cycle recovered. One of them is murder accused. pic.twitter.com/d7aIsdY5nq
দুষ্কৃতীদের সঙ্গে এই সংঘর্ষ চলাকালীন, হেড কনস্টেবল মনোজ সাহায্য করতে এগিয়ে আসেন তাঁর সহকর্মী কনস্টেবল দেবেন্দ্রকে। পুলিস সূত্রে খবর, বাইকে থাকা দু’জন দুষ্কৃতীকেই গ্রেফতার করা হয়েছে। ঘটনায় অভিযুক্তরা হলেন ধ্যান সিংহ বয়স ২৬ বছর এবং নবনীত বয়স ২১ বছর। তাঁদের বিরুদ্ধে খুন এবং ডাকাতির মতো গুরুতর অপরাধের অভিযোগ রয়েছে।
চোর ধরার জন্যে কলেজের শৌচাগারে সিসিটিভি(Cctv Camera) ক্যামেরা লাগানোর অভিযোগ কলেজ কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। তারই প্রতিবাদ করতে বিক্ষোভে শামিল কলেজের ছাত্র-ছাত্রীরা(Students)। উত্তরপ্রদেশের আজমগড়ের ডাফ পিজি কলেজের ঘটনা। এই কলেজের শৌচাগার থেকে বেশ কয়েক দিন ধরে জলের কল চুরি হচ্ছিল। যতবার কল বসানো হয়েছে, ততবারই কল চুরি গিয়েছে। এই কল চোর ধরতে সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো হয়।
কলেজের ছাত্রছাত্রীদের অভিযোগ, শৌচাগারে সিসিটিভি ক্যামেরা বসানোর কথা তাঁদের জানায়নি কলেজ কর্তৃপক্ষ। ফলে তাঁদের ব্যক্তিস্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা হয়েছে। এরই প্রতিবাদে বিক্ষোভ শুরু করে কলেজ পড়ুয়ারা। যদিও বিক্ষোভ দেখে ক্ষমা চেয়েছেন কলেজ কর্তৃপক্ষ। কলেজ কর্তৃপক্ষ জানায়, ইচ্ছা করে শৌচাগারে সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো হয়নি, কোনওভাবে একটি সিসিটিভি ক্যামেরা ভুল করে শৌচাগারের ভিতরের দিকে ঘুরে গিয়েছে। সেটা জানার পর সঙ্গে সঙ্গে খুলে অন্য জায়গায় বসানো হয়। কলেজের অধ্যক্ষ (Head Teacher) জানান, কলচোর ধরার জন্য অন্য ব্যবস্থা করা হবে। তাঁর এই প্রতিশ্রুতির পর বিক্ষোভ তুলে নিয়েছেন ছাত্রছাত্রীরা।
ঘরে বসেই প্রিয় রেস্টুরেন্টের খাবার মুহূর্তের মধ্যে পেয়ে যাচ্ছেন। যত টেকনোলজির উন্নতি হয়েছে, তত যেন অন্য সমস্যা বেড়েছে। কখনও ডেলিভারি বয়দের (Delivery Boy) গ্রাহকদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার, বেশি টাকা নেওয়ার অভিযোগ। আবার কখনও খাবার সরবরাহকারীদের গায়ে হাত তোলা, খাবার দেরিতে দেওয়ার অভিযোগে অশান্তি। এবার একেবারে ডেলিবারি বয়ের বিরুদ্ধে ফোন চুরির অভিযোগ। ঘটনাটি ঘটেছে মুম্বইয়ের (Mumbai) একটি আবাসনে। অভিযুক্ত ডেলিভারি বয়ের নাম জয়রাম ইয়েজে। সিসিটিভি ফুটেজে (CCTV Footage) ধরা পড়েছে চুরির ঘটনা। এরপরই আটক করা হয় তাঁকে।
সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গিয়েছে, সন্ধ্যা ৬.৪৫ নাগাদ মুম্বইয়ের একটি আবাসনে খাবার ডেলিভারি দিতে গিয়েছিলেন জয়রাম। মাথায় পরা ছিল হেলমেট। নির্দিষ্ট ফ্ল্যাটের সামনে গিয়ে কলিংবেল বাজাচ্ছেন তিনি। সেই ফ্ল্যাটের মালিক তাঁর থেকে খাবার নিয়ে টাকা মিটিয়ে দেন। এরপর ওই যুবক সিঁড়ির দিকে এগোতে গিয়ে আরেকটি ফ্ল্যাটের দরজার সামনে গিয়ে দাঁড়িয়ে পড়েন। দেখা যায় জুতোর র্যাকের উপর একটি মোবাইল ফোন রাখা ছিল।
এদিক-ওদিক ভালো করে দেখে সেটি তুলে নেন। এরপর পকেটে পুরে দ্রুত সেখান থেকে বেরিয়ে পড়েন। এই ফুটেজ প্রকাশ্যে আসতেই ছড়িয়েছে চাঞ্চল্য।
জানা গিয়েছে, চুরি যাওয়া মোবাইল ফোনের মালিক ওই আবাসনের বাসিন্দা অপর্ণা বিনায়ন। তিনি জানিয়েছেন, ভুলবশত ফোনটি তিনি র্যাকের উপর রেখে ঘরে চলে যান। কিছুক্ষণ পরে তিনি ফোনের খোঁজ শুরু করেন। কোথাও খুঁজে না পাওয়ায় সিসিটিভি ফুটেজ দেখেন। তাতেই ধরা পড়ে আসল ঘটনা। স্থানীয় থানায় অভিযোগ দায়ের করেন অপর্ণা। তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতে এবং সিসিটিভি ফুটেজের সূত্র ধরে ওই ডেলিভারি বয়কে গ্রেফতার করা হয়েছে।
২৩ তারিখ থেকে শুরু চলতি বছরের মাধ্যমিক পরীক্ষা (Madhyamik 2023)। ২৭ তারিখ সাগরদিঘি বিধানসভায় উপনির্বাচন থাকায় সেদিনের পরীক্ষাসূচি বদলেছে। এবছর প্রায় ৭ লক্ষ পরীক্ষার্থী (৬,৯৮,৬২৮ জন) পরীক্ষায় বসছে। টোকাটুকি এবং প্রশ্নপত্র ফাঁস বন্ধ করতে এবার কড়া পদক্ষেপ মধ্যশিক্ষা পর্ষদের (Secondary Education Board)। বৃহস্পতিবার সাংবাদিক বৈঠকে এই তথ্য জানান পর্ষদ সভাপতি রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায়। জানা গিয়েছে, প্রতি পরীক্ষাকেন্দ্রে পুলিস থাকবে, বসবে সিসি ক্যামেরা। কমবেশি সব জেলায় পৌঁছেছে প্রশ্নপত্র। রাজ্যের ৩৭৩টি থানার কড়া পুলিসি নজরদারিতে থাকছে প্রশ্নপত্র।
জানা গিয়েছে, শুধু পরীক্ষার্থীরা এবার পরীক্ষা কেন্দ্রের মধ্যে ঢুকতে পারবে। অভিভাবকরা যাতে পরীক্ষাকেন্দ্রে ঢুকতে না পারে, সেই ব্যবস্থা করছে পর্ষদ। এদিন জানান মধ্যশিক্ষা পর্ষদ সভাপতি। কোন পরীক্ষার্থীর কোথায় সিট পড়ছে পরীক্ষা কেন্দ্রের বাইরে ঝোলানো থাকবে সেই তথ্য। গত বছরের তুলনায় অনেক কমেছে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা। জানা গিয়েছে, ২০২২ সালে ১০ লক্ষ ৯৮ হাজার ৭৭৫ জন পরীক্ষা দিয়েছিল। নাম নথিভুক্ত করেও পরীক্ষায় বসছেন না অনেক পরীক্ষার্থী। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা কমার সম্ভাব্য কারণ হিসেবে পর্ষদ সভাপতি করোনা অতিমারীকে দায়ী করেছেন।
করোনাকালে প্রস্তুতির অভাব, অফলাইন ক্লাসে পড়াশোনার সমস্যা এবং পঠনপাঠন বন্ধের মতো সমস্যাকে সম্ভাব্য কারণ হিসেবে ধরছেন পর্ষদ সভাপতি। পাশাপাশি অনেকে টেস্ট পরীক্ষায় পাশ করেনি, কেউ আবার ফর্ম ফিলআপ করেনি বলে জানান পর্ষদ সভাপতি। এবার রাজ্যব্যাপী প্রায় ২৯০০ পরীক্ষা কেন্দ্রে ৪০ হাজার পরীক্ষক নিয়োগ করেছে পর্ষদ। সব পরীক্ষা কেন্দ্রে সিসিটিভি আর ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে দেওয়া হবে অ্যাডমিট কার্ড। এদিন সংবাদ মাধ্যমকে জানান পর্ষদ সভাপতি।
জনসমক্ষে স্ত্রীকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে খুনের (Murder) অভিযোগ উঠল স্বামীর বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে তামিলনাড়ুর (Tamil Nadu) ভেলোরে। পুলিস জানিয়েছে, মৃতার নাম পুনিতা। এই মর্মান্তিক ঘটনা ধরা পড়েছে সিসিটিভি ফুটেজে (CCTV Footage)। ইতিমধ্যে অভিযুক্তকে গ্রেফতার (Arrested) করেছে পুলিস।
ঘটনার ফুটেজ ভাইরাল হয়ে গিয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। যদিও সেই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি সিএন পোর্টাল। ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে লোকজন। তার মাঝে স্ত্রীকে ধাক্কা দিতে দিতে রাস্তায় এগিয়ে যায় অভিযুক্ত স্বামী। এরপর হঠাৎ ছুরি বার করে স্ত্রীকে এলোপাথারি কোপাতে শুরু করেন যুবক। নিজেকে বাঁচানোর চেষ্টা করেছিলেন মহিলা। কিন্তু সাত বার স্ত্রীর শরীরের একাধিক অংশে কোপ মারতে দেখা যায় যুবককে। ঘটনাস্থলেই লুটিয়ে পড়েন মহিলা। আর রাস্তায় থাকা লোকজন কেউ দাঁড়িয়ে দেখছিলেন। আবার কেউ পাশ কাটিয়ে সরে যাচ্ছিলেন। একবারের জন্য কেউ আটকাতে আসেননি। এরপর রাস্তায় স্ত্রীকে ফেলে রেখে হেঁটে বেড়িয়ে যান অভিযুক্ত।
পুলিস ঘটনাস্থলে এসে মহিলাকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে চিকিৎসা চলাকালীন তাঁর মৃত্যু হয়েছে। জানা গিয়েছে, ওই মহিলা একটি বেসরকারি জুতোর সংস্থায় চাকরি করতেন। সোমবার রাতে কাজ সেরে বাড়ি ফেরার সময় তাঁকে আক্রমণ করেন স্বামী জয়শঙ্কর। অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। তবে, কী কারণে এই ঘটনা তা তদন্ত করে দেখছে পুলিস।
ফের সামনে এল হিট-এন্ড-রান কেস। দিল্লির (Delhi) তরুণীর মৃত্যুর ঘটনার ভয়াবহতা কাটতে না কাটতেই প্রকাশ্যে এসেছিল নয়ডার (Noida) ডেলিভারি বয়ের ঘটনা। এবার দুর্ঘটনাস্থল উত্তরপ্রদেশের (Uttarpradesh) হরদৈতে। দুর্ঘটনার (Accident) শিকার ১৫ বছরের এক স্কুলছাত্র। গাড়ি চাপা দিয়ে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায় দীর্ঘ পথ। পুলিস সূত্রে খবর, মৃত (Death) ছাত্রের নাম কেতন কুমার। ঘটনাস্থল ছেড়ে পালাতে গিয়ে আরও জোরে গাড়ি চালান চালক। প্রকাশ্যে এসেছে ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ (CCTV Footage)।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, নবম শ্রেণির ওই পড়ুয়া শুক্রবার সন্ধ্যায় সাইকেল নিয়ে কোচিং ক্লাসে যাচ্ছিল। একটি সাদা ওয়াগন আর গাড়ি ধাক্কা মারে সাইকেলকে। এরপর ছাত্রটি পড়ে যায়। আর তার পা আটকে যায় গাড়ির পিছনে। ঘটনাস্থল থেকে পালানোর জন্য আরও জোরে গাড়ি চালিয়ে দেন চালক। পথচারীরা চিৎকার করতে থাকেন গাড়ি থামানোর জন্য। কিন্তু সে কথা কানে না নিয়ে গাড়ির স্পিড আরও বাড়িয়ে দেন চালক।
সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গিয়েছে, কেতন ক্রমাগত চিৎকার করে চলেছে। আর হাত দিয়ে পা বার করার চেষ্টা করছে। কিন্তু তাতে লাভ হয়নি। শেষ পর্যন্ত ভিড় বাজারে হাজির হলে গাড়িটিকে আটকান লোকজন। কিশোরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। চালককে মারধর শুরু করেন স্থানীয়রা। পুলি এসে কোনও মতে চালককে গ্রেফতার করে নিয়ে যায়।
ভয়াবহ দুর্ঘটনা নতুন বছরের শুরুতেই। রবিবার সকালে দিল্লির (Delhi) এক তরুণীর স্কুটিতে ধাক্কা দিয়ে তাঁকে টানতে টানতে গাড়ি ছুটেছে কয়েক কিমি। এর ফলে মৃত্যু (Death) হয় ২৩ বছর বয়সী ওই তরুণীর। সিসিটিভি ফুটেজে (CCTV Footage) দেখা যাচ্ছে, গাড়িটি কানঝাওয়ালা এলাকায় ইউ-টার্ন করছে। গাড়ির নিচে রয়েছে তরুণীর দেহ। যদিও এই ফুটেজের সত্যতা যাচাই করেনি সিএন পোর্টাল।
জানা গিয়েছে, ওই তরুণী বাড়ি ফেরার পথে রবিবার ভোরে স্কুটিতে চড়েছিলেন। এরপর গাড়ির সঙ্গে ধাক্কা লেগে সুলতানপুরি থেকে দিল্লির কানঝাওয়ালা পর্যন্ত প্রায় কয়েক কিলোমিটার গাড়িটি টেনে নিয়ে গিয়েছিল৷
ওই ঘটনাস্থলে স্থানীয় যুবক দীপক দাহিয়ার একটি মিষ্টির দোকান রয়েছে। তিনি জানান, রাত ৩.২০ নাগাদ দোকান থেকে ১০০ মিটার দূরে এক বিকট শব্দ শুনতে পান। তিনি প্রথমে ভেবেছিলেন, গাড়ির চাকা ফেটে গিয়েছে। কিন্তু পরে দেখলেন, এক তরুণীর দেহ টেনে-হিঁচড়ে নিয়ে যাচ্ছে গাড়ি। সঙ্গে সঙ্গে তিনি পুলিসে খবর দেন।
Exclusive #CCTVFootage of #Delhiaccident not even clothes on the girl's body she died after being dragged by a car in #Delhi In #Kanjhawala dragged the girl for 4 km in the car #KanjhawalaCase #DelhiPolice #Accident #DelhiCrime #KanjhawalaAccident pic.twitter.com/g0OGmX9QYZ
— the khabari club (@club_khabari) January 1, 2023
পুলিস ঘটনাস্থলে আসে। পরে ভোর ৪টের দিকে পুলিসের কাছে আরেকটি ফোন আসে। বলা হয়, তরুণীর নগ্ন দেহ রাস্তায় পড়ে আছে। সঙ্গে সঙ্গে ফরেন্সিক টিম ঘটনাস্থলে পৌঁছে নমুনা সংগ্রহ করে। এছাড়া ক্রাইম টিমও এসেছিল ঘটনাস্থলে। মৃতদেহ উদ্ধার করে মঙ্গলপুরীর এসজিএম হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে, ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে দিল্লি পুলিস। গাড়ির তল্লাশি চালিয়ে গাড়ির মালিককে খুঁজে বের করে পাঁচজনকে ইতিমধ্যে আটক করেছে। ধৃতরা হলেন দীপক খান্না (২৬), অমিত খান্না (২৫), কৃষাণ (২৭), মিঠুন (২৬) এবং মনোজ মিত্তাল (২৭)৷ পুলিস গাড়িটি জব্দ করেছে এবং দুর্ঘটনার সময় তাঁরা মদ্যপ অবস্থায় ছিল কিনা তা পরীক্ষা করার জন্য তাঁদের নমুনাও নিয়েছে।