চিতাবাঘের হামলায় (Leopard Attack) জখম বড়ে মিয়াঁ, ছোটে মিয়াঁ ছবির মেকআপ আর্টিস্ট (Make Up Artist)। বন্ধুকে বাইকে বাড়ি পৌঁছে ফেরার সময় এই বন্যপ্রাণের হামলার মুখে পড়েন শ্রবণ বিশ্বকর্মা। প্রযোজনা সংস্থার খরচে চিকিৎসাধীন এই শিল্পী। অক্ষয় কুমার এবং টাইগার শ্রফ অভিনীত পরবর্তী ছবি বড়ে মিয়াঁ, ছোটে মিয়াঁ (Bade Miyan Chhote Miyan)।
সেই ছবির শুটিংয়ের পর ইউনিটের এক বন্ধুকে বাড়ি ছাড়তে যান শ্রবণ প্রজাপতি। নিজের বাড়ি ফেরার পথেই এই আক্রমণের মুখে পড়েন শিল্পী। সর্বভারতীয় এক সংবাদমাধ্যমকে তিনি জানান, 'এক সহকর্মী বন্ধুকে বাড়ি ছেড়ে আমি নিজে ফিরছিলাম। সেই সময় দেখি এক শূকর রাস্তা পারাপার করছে। সে রাস্তা পেরোতেই আমি বাইকের গতি বাড়াই আর শূকরকে ধাওয়া করা এক চিতা বাঘকে গিয়ে ধাক্কা মারি। মাটিতে পড়ে গেলে দেখি ওই বাঘ আমার দিকেই এগিয়ে আসছে। তারপর আমার আর কিছু মনে নেই। সম্ভবত স্থানীয়রা আমাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেছেন।'
এ প্রসঙ্গে উল্লেখ্য বড়ে মিয়াঁ, ছোটে মিয়াঁর রিমেক এই ছবির পরিচালক আলি আব্বাস জাফর। জাহ্নবী কাপুর ছাড়াও এই ছবিতে অন্যতম চরিত্রে আছেন দক্ষিণী ছবির পরিচিত মুখ পৃথ্বীরাজ সুকুমার।
মুম্বই ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির কন্ট্রোভার্সি কুইন (Bollywood Drama-Queen) রাখি সাওয়ান্ত (Rakhi Sawant)। সম্প্রতি নিজের বৈবাহিক সম্পর্ক নিয়ে লাইমলাইটে রয়েছেন। প্রেমিক আদিল খান দুরানিকে (Adil Durrani Khan) সাত মাস আগে বিয়ে করেছিলেন তিনি। সম্প্রতি স্বামীর বিরুদ্ধে একের পর এক বিস্ফোরক অভিযোগ আনেন। বধূ নির্যাতন থেকে শুরু করে পরকীয়ায় লিপ্ত হওয়া, এমনকি মায়ের মৃত্যুর জন্যও দায়ী করেছেন স্বামীকে। এবার আদিলের বিরুদ্ধে নতুন অভিযোগ তুললেন রাখি। আদিল নাকি নিষিদ্ধ মাদক সেবন করতেন। এই গুরুতর মন্তব্য করেন সংবাদ মাধ্যমের সামনে।
এ বিষয়টি পুলিসের কাছেও জানিয়েছেন বলে জানান রাখি। রাখির দাবি, 'আদিলের কাছে পাউডারের মতো কিছু প্যাকেট আসত।' কী ধরনের মাদক সেবন করতেন জিজ্ঞাসা করতেই রাখি বলেন, তিনি এবিষয়ে জানেন না কিছু। পুলিসের কাছে সব জানিয়েছেন। পুলিস তদন্ত করছে।
কিছুদিন আগে রাখি জানিয়েছিলেন আদিলের প্রেমিকা তনু চন্দেল অন্তঃসত্ত্বা। জেল থেকে ছাড়া পেয়েই তনুকে বিয়ে করবেন আদিল। একে জেলবন্দি আদিল। তার উপর গুরুতর অভিযোগ করে চলেছেন রাখি। জল কতদূর গড়ায় এখন সেটাই দেখার।
রাজনৈতিক মঞ্চেই মনের মিলন হয়েছিল দু'জনের। ধর্নায় বসে প্রেমে পড়েছিলেন বলি অভিনেত্রী। চারদিকে বিয়ের মরসুম। তারই মাঝে নিজে গোপনে বিয়ের (Marriage) কথা সকলের সামনে আনলেন ভিড়ে দি ওয়েডিং খ্যাত অভিনেত্রী স্বরা ভাস্কর (Swara Bhaskar)। বিয়ের পর স্বরা নিজেই সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) পোস্ট করে এই খবর প্রকাশ্যে এনেছেন। স্বরার বিয়ের খবর জানাজানি হতেই এই একটা প্রশ্ন নিয়ে হইচই পড়ে যায় বি টাউনে। কে তাঁর স্বামী? নাম ফাহাদ জিরার আহমেদ। মহারাষ্ট্রের সমাজবাদী পার্টির যুব জনসভার প্রেসিডেন্ট তিনি।
বৃহস্পতিবার স্বরা টুইটারে একটি ভিডিও পোস্ট করে বিয়ের সুখবর সবাইকে দেন। পাশাপাশি জানান, গত ৬ জানুয়ারি আদালতে স্পেশ্যাল ম্যারেজ অ্যাক্টের অধীনে তাঁদের রেজিস্ট্রি হয়েছে। আর ওই ভিডিওর ক্যাপশনে লেখেন, 'কখনও কখনও যে জিনিস আমরা হন্যে হয়ে খুঁজি, সেটা পাশেই থাকে। আমরা প্রেম খুঁজছিলাম। কিন্তু, বন্ধুত্ব আগে দরজায় কড়া নাড়ল। তারপর পরস্পরকে খুঁজে পেলাম আমরা।'
ভিডিওর মাধ্যমে তাঁদের প্রেমকাহিনি সকলের সামনে তুলে ধরেন অভিনেত্রী। ভিডিওতে স্বরা 'ইনকালাব আ ডিকেড অফ প্রটেস্ট' বইয়ের প্রথম পৃষ্ঠার ছবি শেয়ার করেছেন। ২০২০ সলে বইটি তিনি স্বামীকে উপহার দিয়েছিলেন। স্বরা বরাবরা স্পষ্টবাদী হিসেবে পরিচিত। অভিনয়ের পাশাপাশি রাজনীতি মঞ্চেও অবাধ বিচরণ করছেন। সম্প্রতি, রাহুল গান্ধীর সঙ্গে 'ভারত জোড়ো আন্দোলন'-এও পা মিলিয়েছিলেন।
মুম্বই ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির কন্ট্রোভার্সি কুইন (Bollywood Drama-Queen) রাখি সাওয়ান্ত (Rakhi Sawant)। সর্বদা খবরের শিরোনামে থাকতেই পছন্দ করেন। সম্প্রতি নিজের বৈবাহিক সম্পর্ক নিয়ে লাইমলাইটে রয়েছেন। প্রেমিক আদিল খান দুরানিকে (Adil Durrani Khan) সাত মাস আগে বিয়ে করেছিলেন তিনি। সম্প্রতি স্বামীর বিরুদ্ধে একের পর এক অভিযোগ আনেন। তিনি বধূ নির্যাতন এবং পরকীয়ায় লিপ্ত হওয়ার অভিযোগ তুলেছেন স্বামীর বিরুদ্ধে। রাখির অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার করা হয় আদিলকে। ১৪ দিনের পুলিসি হেফাজতে থাকার নির্দেশও দিয়েছে আদালত। এবার আরও গুরুতর অভিযোগ করেন রাখি। সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে রাখি জানান, আদিলের প্রেমিকা (Girlfriend) তনু চন্দেল অন্তঃসত্ত্বা। জেল থেকে ছাড়া পেয়েই তনুকে বিয়ে করবেন আদিল।
একের পর এক বিস্ফোরক মন্তব্য করছেন রাখি। আদিলের জামিন প্রসঙ্গে রাখি বলেন, এখনই জামিন পাচ্ছেন না। তবে আদিল আগে থেকেই বিবাহিত জেনে অবাক হয়েছিলেন তিনি। এবার জানতে পেরেছেন তনু অন্তঃসত্ত্বা। তাই তনুকে বিয়ে করবেন আদিল। ড্রামা কুইন রাখি দাবি করেন, 'তনুকে সামনে আসতেই হবে। আর বলতে হবে যে ও সত্যিই অন্তঃসত্ত্বা?'
উল্লেখ্য, প্রথমে রাখি ও আদিলের বিয়ে নিয়ে অনেকদিন বিতর্ক চলেছে। রাখি মিডিয়ার সামনে তাঁদের বিয়ের কথা প্রকাশ্যে আনেন। আইনি ভাবেও বিয়ে করেছেন, সে ছবি সকলের সামনে তুলে ধরেন। কিন্তু তখন আদিলের দাবি ছিল রাখি সম্পূর্ণ মিথ্যে কথা বলছেন। যদিও পরে রাখি সোচ্চার হতেই ব্যবসায়ী স্বামী স্বীকার করে নেন রাখিকে বিয়ে করেছিলেন তিনি।
তিন মাসে পড়ল বিপাশা বসুর (Bipasha Basu) মেয়ে দেবী। সোশাল মিডিয়ায় (Instagram Post) সেই ছবি পোস্ট করলেন মা বিপাশা। মাতৃত্বের সফর যে সবচেয়ে সুখের, তা মেয়ে কোলে বিপাশাকে দেখলেই বোঝা যায়। ৩ মাসের জন্মদিনে দেবীকে বুকে জড়িয়ে মনোরম সাদাকালো ছবি পোস্ট অভিনেত্রীর। সেই ছবিতে দেখা গিয়েছে, মেয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে অনাবিল হাসছেন মা। হাসিতেও ধরা পড়ছে মাতৃত্বের উচ্ছ্বাস। ছবির ক্যাপশনে বিপাশা লেখেন, 'দেবীর বয়স তিন মাস হল। এত দ্রুত! তার সঙ্গে প্রতিটি মুহূর্ত... আমাদের সেরা স্মৃতি। দেবীর বাবা এবং মা হয়ে আমরা সবচেয়ে সুখী!'
ছবিটি শেয়ার করার সঙ্গে সঙ্গেই আসতে থাকে অজস্র শুভেচ্ছাবার্তা। এক অনুরাগী লেখেন, “মা এবং সন্তান, ঈশ্বর দু’জনেরই মঙ্গল করুন সবসময়।” ২০১৬ সালের ৩০ এপ্রিল সাত পাকে বাঁধা পড়েছিলেন কর্ণ আর বিপাশা। সেই থেকে সুখী দাম্পত্যে এই তারকা যুগল। ২০২২-র ১২ নভেম্বর, তাঁদের জীবনে উপহার হয়ে আসে কন্যা সন্তান দেবী।
বলিউডে যখন বিয়ের মরশুম, তখন এক তারকার বিবাহবিচ্ছেদ (Divorce) খবরে সরগরম টিনসেল টাউন। নওয়াজ়উদ্দিন সিদ্দিকির (Nawazuddin Siddiqui) থেকে বিবাহবিচ্ছেদ চান স্ত্রী আলিয়া সিদ্দিকি। এমনটাই নাকি সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর। এই মুহূর্তে চর্চার কেন্দ্রে নওয়াজ় ও আলিয়ার দাম্পত্য কলহ। নওয়াজ়ের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে আদালতে গিয়েছেন আলিয়া। সম্প্রতি আলিয়ার অভিযোগ, 'নওয়াজ় নাকি তাঁদের দ্বিতীয় সন্তানকে স্বীকার করতে চাইছেন না। সম্পত্তি সংক্রান্ত সমস্যা মিটলেই আইনি বিচ্ছেদের পথে হাঁটবেন তিনি।'
বর্তমানে নাকি বাড়ি ছেড়ে একটি হোটেলে রয়েছেন নওয়াজ়। আন্ধেরির বাংলোয় স্ত্রীর সঙ্গে সম্প্রতি দেখা করতে গিয়েছিলেন এই অভিনেতা। এদিকে আলিয়ার দাবি, 'নওয়াজ় এসেছিল শোরাকে কন্যাকে নিতে। ভিসার কাজে ওকে দরকার পড়েছিল। সত্যিটা বলি? আমি আর শোরা দুবাইয়ের নাগরিক। আমাদের এখানে কোনও প্রয়োজন নেই নথিপত্র ঠিক করার। আমি শোরাকে ওর সঙ্গে পাঠাইনি।'
আলিয়ার অভিযোগ, 'নওয়াজ় তাঁর উপর মানসিক নির্যাতন চালিয়েছেন। এখন সন্তানদেরও কেড়ে নিতে চান।' টাকার জন্য নয়, এই পরিস্থিতিতে সন্তানদের কাছে রাখার জন্যই লড়তে চান বলে দাবি আলিয়ার।
আগে বাড়ির একটা ঘরে তাঁকে ও তাঁর বাচ্চাদের বন্দি করে রাখার অভিযোগ করে এফআইআর দায়ের করেন আলিয়া। বম্বে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন তিনি। আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি আদালতে মামলার শুনানির দিন নির্ধারিত হয়েছে।
প্রসূন গুপ্ত: কয়েক দশক ধরে ভারতীয় সিনেমার শাহেনশা অমিতাভ বচ্চন। শাহরুখ খানের 'পাঠান' যতই রেকর্ড করুক না কেন, 'বিগ বি'র আসন থেকে তাঁকে কেউ টলাতে পারেনি। মনে রাখতে হবে অমিতাভের বয়স এখন ৮০ এবং আজকেও তাঁকে ভেবেই চিত্রনাট্য তৈরি হয়। কিন্তু তাঁর সিনেমা জগতে প্রবেশ মোটেই সুখকর ছিল না। হৃষিকেশ মুখার্জির 'আনন্দ' সুপার হিট হওয়ার পরেও সহ অভিনেতা অমিতকে কেউই পাত্তা দেয়নি। অবশেষে প্রখ্যাত প্রয়াত অভিনেতা ও প্রযোজক মেহমুদের ছবি 'বোম্বে টু গোয়া'তে একটি সুযোগ আসে এবং তাও নায়ক চরিত্রে। সুযোগ এমনি আসেনি, তখন ইন্দিরা গান্ধী ভারতের প্রধানমন্ত্রী এবং পুত্র রাজীব ইন্ডিয়ান এয়ারলাইনসের পাইলট।
অমিতাভ এবং মেহমুদের ভাই আনোয়ার আলি (যিনি বোম্বে টু গোয়াতে ড্রাইভারের চরিত্রে ছিলেন) ছিলেন রাজীবের প্রিয় বন্ধু। বলিউডে সুযোগ না পেয়ে অমিতাভ, রাজীবকে দুঃখ করে সেকথা জানিয়েছিলেন। রাজীব সটান আনোয়ারকে বলেন যে মেহমুদের প্রোডাকশনে অমিতকে একটি সুযোগ দিতে। প্রধানমন্ত্রীর পুত্রর অনুরোধ মেহমুদ অগ্রাহ্য করতে পারেননি। সুযোগ মেলে বোম্বে টু গোয়াতে।
একেবারেই লক্কর মার্কা চরিত্র ছিল বচ্চনের। কয়েকদিন শুটিং হয়ে যাওয়ার পর ওই বিখ্যাত গান 'দেখা না হায় রে, সোচা না হায় রে' গানটির শুট। অমিতাভকে ডেকে মেহমুদ বললেন, তোমাকে নাচতে হবে। শুনেই অমিত মেকআপ ঘরে চলে যান। অনেক্ষণ তাঁর দেখা না পেয়ে মেহমুদ মেকআপ ঘরে গিয়ে দেখেন অমিতাভ কাঁদছেন। তখন হিন্দি ছবির নায়কদের মধ্যে শাম্মি কাপুর ও জিতেন্দ্র ছাড়া কেউই নাচতে পারতেন না। অমিত মেহমুদকে জানান, 'নাচতে তিনি অপারগ'।
মেহমুদ বলেন যে, আরে ঘাবড়ানোর কিছু নেই, এই গানে বাঁধা ধরা কোনও নাচ নাচতে হবে না, তোমার যা খুশি নাচো। তারপর ভয়ে ভয়ে শুট শুরু হলো। এরপর ইতিহাস! আজ এই বয়সেও শাহেনশা প্রচুর ছবিতে নেচেছেন এবং বিভিন্ন মহল্লায় যুবকরা যে নাচ নাচেন তা কিন্তু অমিতাভের অনুকরণেই তৈরি।
মেহমুদ আজ আর নেই, অমিতাভ কি ভাবেন তাঁর কেরিয়ার তৈরি করতে রাজীব গান্ধী ও মেহমুদের অবদান?
সব আলোচনা, জল্পনার অবসান ঘটিয়ে ৭ ফেব্রুয়ারি রাজস্থানের (Rajasthan) সূর্যগড় প্যালেসে সাত পাকে বাঁধা পড়লেন শেরশাহ জুটি। মঙ্গলবার দুপুরের লগ্নে চার হাত এক হল কিয়ারা আদবানি (Kiara Advani) এবং সিদ্ধার্থ মালহোত্রার (Sidharth Malhotra)। দুই তারকার বিয়েতে আঁটোসাঁটো নিরাপত্তা ছিল। ফলে কোনও ছবি বাইরে আসেনি। স্টার কাপলের বিয়ের ছবি দেখার জন্য অধীর হয়ে উঠেছিলেন ভক্তরা।
রাত বাড়তেই অনুগামী মহলের অপেক্ষার অবসান ঘটালেন সিদ-কিয়ারা নিজেই। তিনটি করে ছবি আপলোড করলেন দু'জনে। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, কিয়ারার পরনে ছিল মনীশ মালহোত্রার ডিজাইন করা হালকা গোলাপি রঙের লেহেঙ্গা। যার পাড় ছিল লাল রঙের। সিদ্ধার্থ পরেছিলেন অফ-হোয়াইট পঞ্জাবি। বিয়ের সময় সবুজ পাগড়ি পরেছিলেন তিনি। আর বিয়ের পর সোনালি পাগড়ি পরেন।
নিজেদের ইনস্টা হ্যান্ডেলে সিদ্ধার্থ ঘরণী হওয়ার প্রথম ছবি শেয়ার করেন কিয়ারা। তারপর সিদ্ধার্থ মালহোত্রাও নিজেদের সুন্দর মুহূর্তের ছবি সকলের সামনে তুলে ধরেছেন। মজা করে লিখেছেন, অব হামারি পার্মানেন্ট বুকিং হো গয়ি। এই একই কথা অবশ্য কিয়ারাও তাঁর ইনস্টা প্রোফাইলে লিখেছেন। প্রথম ছবিতে হাত জোড় করে (প্রতি নমস্কারের ঢংয়ে) পরস্পরের দিকে তাকিয়ে থাকতে দেখা গিয়েছে সিদ্ধার্থ মালহোত্রা এবং কিয়ারা আদবানিকে।
পরের ছবিতে যজ্ঞ শুরুর সময় তাঁদের হাসিমুখের ক্যান্ডিড ছবি দেখা গিয়েছে। আর তৃতীয় ছবিতে পরস্পরের গালে চুমু এঁকেছেন তাঁরা। ভক্তরা শুভেচ্ছা আর ভালোবাসায় ভরিয়ে দিয়েছেন নবদম্পতিকে।
বলিউডের ড্রামা কুইন (Bollywood Drama-Queen), কেউ কেউ আবার তাঁকে বলেন কন্ট্রোভার্সি কুইন। সম্প্রতি বিবাহিত জীবন নিয়ে চর্চায় রয়েছেন রাখী সওয়ান্ত (Rakhi Sawant)। বলা যায়, তাঁর জীবন নাটকীয়তায় পরিপূর্ণ। অবশেষে সোমবার রাতে সাত মাসের বিয়েতে ইতির ইঙ্গিত দিলেন। "আমার কপাল খারাপ। আমার স্বামীকে কেড়ে নিল। কিচ্ছু করতে পারলাম না।" স্বামী আদিল খান দুরানির (Adil Durrani Khan) সঙ্গে বিচ্ছেদ ঘোষণা করে সংবাদমাধ্যমের সামনে কান্নায় ভেঙে পড়লেন রাখী। এখনই শেষ নয় কাহিনি। স্বামী আদিলের বিরুদ্ধে পরকীয়া সহ আরও একাধিক গুরুতর অভিযোগ এনে মুম্বইয়ের ওসিওয়ারা থানার দারস্থ হয়েছেন তিনি।
আইটেম ডান্সার গার্হস্থ্য হিংসারও অভিযোগ এনেছেন আদিলের বিরুদ্ধে। তিনি সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, আদিল তাঁকে রীতিমতো মারধর করতেন। রাখীর দাবি, তাঁকে এক দিন আদিল এমনভাবে টেনে হিঁচড়ে দরজা পর্যন্ত নিয়ে গিয়েছিলেন, তাতে তিনি ভয়ে প্রস্রাব করে ফেলেন। এছাড়া তাঁর মায়ের মৃত্যুর জন্য আদিলই দায়ী। তিনি আদিলকে ১০ লক্ষ টাকার একটি চেক দিয়ে গিয়েছিলেন। যাতে প্রয়োজন মতো তাঁর মায়ের চিকিৎসার জন্য খরচ করেন। কিন্তু আদিল তা করেননি। ফলে মায়ের অস্ত্রোপচারে দেরি হয়ে যায়। এছাড়া গত আট মাসে নাকি তিনটি বিবাহ-বর্হিভূত সম্পর্কে জড়িয়েছেন তাঁর স্বামী।
অন্যদিকে, আদিলের পরিবারও রাখীর বিরুদ্ধে মুখ খুলেছেন। তাঁদের অভিযোগ, রাখী নাকি গায়ে হাত তুলতেন আদিলের। কিছু ঘটলেই সলমন খানের নাম করে ভয় দেখাতেন। রোজই নিত্যনতুন ঘটনা ঘটে চলেছে রাখী-আদিলকে কেন্দ্র করে।
কঙ্গনার কলমে ফের বিতর্ক। এবার তাঁর নিশানায় বলিউড জুটি আলিয়া ভাট ও রণবীর কাপুর। আগাগোড়াই বলিউডের বিপক্ষে কথা বলতে দেখা গিয়েছে কঙ্গনাকে। তবে এবার তাঁর সোশ্যাল মিডিয়ার পাতায় উঠে এলেন রণ-লিয়া।
এর আগেও মহেশ ভাটের বিরুদ্ধে কথা বলে ভাট পরিবারের সঙ্গে নিজের সম্পর্ককে উত্যক্ত করেছিলেন কঙ্গনা। এবার তিনি মহেশ ভাটের মেয়ে আলিয়া ও জামাই রণবীরকে আক্রমণ করলেন। সোশ্যাল সাইটে কঙ্গনার অভিযোগ, রণবীর ও আলিয়া নাকি একজোট হয়ে তাঁর উপর নজরদারি চালাচ্ছেন! তাঁর দাবি, ‘আমি যেখানেই যাচ্ছি আলোকচিত্রীরা খবর পেয়ে যাচ্ছে। বাড়ির অন্দরে কিংবা বাইরে, সর্বত্র কেউ আমার উপর নজরদারি চালাচ্ছে।’ তিনি আরও বলেন,‘শুনেছি ইদানীং আলোকচিত্রীদের নাকি এর জন্য টাকাও দেওয়া হয়। কিন্তু আমি অথবা আমার টিমে কারও সঙ্গে কোনও আর্থিক লেনদেন হয়নি। এখন তো সন্দেহ হচ্ছে আমার হোয়াটসঅ্যাপ থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে।’
নাম না করেই রণবীরের প্রসঙ্গ তুলে তিনি বলেন, বলিউডের নেপো কিড তাঁর বাড়ির বাইরে এসে হাজির হন, শুধু তাই নয় জোর খাটানোর চেষ্টাও করেন। এরপর আলিয়ার বিষয়ে টেনে তিনি বলেন, ‘তাঁর স্ত্রী আর এক জন। ও তো নকল করতে ওস্তাদ। আমি আমার ভাইয়ের বিয়েতে যে শাড়ি পরেছিলাম, নিজের বিয়েতে তিনি ওই একই শাড়ি পরেছেন।’ ‘শুনেছি এক বাড়িতে থেকেও আলাদা আলাদা তলে থাকেন এই দম্পতি। তাঁর স্ত্রীর যদিও এই ব্যবস্থাপনায় সম্মতি দেওয়াটাই অনুচিত। আমার মতে একরত্তি সন্তান ও নিজের হিতের জন্য স্বামীর উপর নজরদারি করা উচিত।’
উল্লেক্ষ, চলতি বছরেই ট্যুইটার একাউন্ট ফিরে পেয়ে কঙ্গনা। আর এর মধ্যেই ফের বিস্ফোরেক বলিউড 'কুইন'।
বিয়ের তারিখ বদল সিড-কিয়ারার (Kiara Advani)। ৪ তারিখ মেহেন্দির অনুষ্ঠান সম্পন্ন করেছেন তাঁরা। ৬ তারিখ বিয়ে হওয়ার কথা ছিল চর্চিত জুটির। তবে সেই দিনটিকে বদলে ৭ তারিখ অর্থাৎ মঙ্গলবার করা হয়েছে।
ইতিমধ্যেই রাজস্থানের জয়সালমিরে উপস্থিত হয়েছেন কিয়ারা আদভানি ও সিদ্ধার্থ মালহোত্রা (Sidharth Malhotra)। শনিবারই যোধপুর বিমানবন্দরে স্পট করা হয় সিদ্ধার্থ মলহোত্রর পরিবারকে। বিয়ে নিয়ে সিদ্ধার্থের মায়ের সংযোজন 'আমরা সকলেই খুব উত্তেজিত।' ভিকি কৌশল ও ক্যাটরিনা কাইফের মতোই ব্যক্তিগত পরিসরেই বিয়ে করছেন এই মুহূর্তের চর্চিত কাপল।
শনিবার সন্ধ্যায় সূর্যগড় প্রাসাদে বসছিল মেহেন্দির অনুষ্ঠান। বিয়ের অনুষ্ঠান ৬ তারিখ হওয়ার কথা থাকলেও এখন সেই জায়গায় সঙ্গীত অনুষ্ঠান থাকছে বলেই খবর। বিয়ে হবে ৭ তারিখ। নিমন্ত্রিতদের তালিকায় রয়েছে ১০০ থেকে ১৫০ জনের নাম। উপস্থিত থাকবেন মনীশ মালহোত্রা থেকে দক্ষিণী অভিনেতা রামচরণ, শাহিদ কাপুর ও তাঁর স্ত্রী মীরা কাপুরও।
যদিও বিয়ের পর মধুচন্দ্রিমায় যাওয়া হবেনা 'শেরশাহ' জুটির। এই মুহূর্তে রোহিত শেট্টি পরিচালিত ওয়েব সিরিজ ইন্ডিয়ান পুলিশ ফোর্স-এর শুটিং-এর কারণে ব্যস্ত থাকবেন সিদ্ধার্থ। তাছাড়াও, বিয়ের পর আচার-আচরণ পালন করা হবে পঞ্জাবি ও সিন্ধ্রি পরিবারের পক্ষ থেকে। তবে কাজের শেষে নাকি দ্বীপরাষ্ট্র মলদ্বীপে যেতে পারেন সিড-কিয়ারা।
বছরের শুরু থেকেই নেটিজেনদের কাছে চর্চিত কাপল হিসেবে ধরা দিয়েছেন কিয়ারা আদবানি (Kiara Advani) ও সিদ্ধার্থ মালহোত্রা (Siddharth Malhotra)। তাঁদের বিয়ে নিয়েও সোশ্যাল মিডিয়ায় চলে একাধিক পোস্ট। ফেব্রুয়ারি মাসেই সিড-কিয়ারা জুটি বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হবেন বলেও খবর ছিল। এবার সেই খবরে পড়লো সিলমোহর। একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, ফেব্রুয়ারি মাসের ৪ তারিখেই মেহেন্দি পর্ব সারছেন তাঁরা।
জানা গিয়েছে, বিয়ের জন্যই সিদ্ধার্থ এবং কিয়ারা রয়েছেন রাজস্থানের জয়সলমিরে। চলতি মাসের ৬ তারিখ বিয়েও সেরে ফেলবেন বলিউড ডিভা কিয়ারা এবং পর্দার 'শেরশাহ'। ঘনিষ্ঠ মহল সূত্রে খবর, ফেব্রুয়ারি মাসের ৫ তারিখে মেহেন্দি হওয়ার কথা ছিল তবে সেই দিনটিকে এগিয়ে ৪ তারিখ করা হয়েছে। বিয়ের দিনে উপস্থিত ঘনিষ্ঠদের তালিকায় দক্ষিণী অভিনেতা থেকে বলিউডের পরিচালকদের নাম নথিভুক্ত। বিয়ের দিন সিদ্ধার্থ ও কিয়ারার ছবির গানে তাল মেলাবেন দুজনেই।
ইতিমধ্যেই দু'পক্ষের মেহেন্দি অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে জয়সলমিরে উপস্থিত হয়েছেন মেহেন্দি আর্টির্স্ট ভীনা নাগদা। দুপুর বা সন্ধ্যায় এই অনুষ্ঠান হতে পারে বলে খবর।
প্রসূন গুপ্ত: ভারতে সিনেমা জগৎ থেকে আধুনিক হয়ে রাগ সংগীত যুগে যুগে চিরস্মরণীয় হয়েছে। কিন্তু মুখে মুখে সেই গান ঘুরছে কি? সংগীতপ্রেমীরা দুঃখ পেতে পারেন কিন্তু এই প্রশ্ন থাকতেই পারে। এ রাজ্যে আজকেও বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বা মঞ্চে আজকের সংগীতশিল্পীরা সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় অথবা মান্না দে কিংবা হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের গান গেয়ে থাকেন। নিজেদের তেমন গান কোথায়? বিক্ষিপ্ত ভাবে নচিকেতা বা অনুপমরা গেয়েছেন বটে, কিন্তু মনে রেখেছে বা গুনগুন করে গাইছেন ক'জন? নব্য যুগে সিনেমার ধরণ পাল্টিয়ে গিয়েছে, সেখানে গানের প্রয়োজন বোধহয় খুব একটা জরুরি নয়। একই ঘটনা হিন্দি সিনেমার ক্ষেত্রেও।
রাজেশ খান্না অমিতাভ বচ্চনের ছবিতে যেমন গানের প্রয়োজন ছিল, তেমন কিন্তু শাহরুখের বা আমিরের ছবিতে প্রয়োজন হয় না। একেবারেই যে হয় না, তা নয় কিন্তু গানের ছবি হয় কোথায়? সম্প্রতি মুম্বইয়ের খ্যাতনামা গায়ক অভিজিৎ প্রায় চ্যালেঞ্জের সুরে এই বিষয়েই আক্ষেপ করেন। অথচ কুমার শানু, কিশোরকুমারের থেকে অনেক শত গান বেশি গেয়েছেন, প্রশ্ন হচ্ছে সেগুলি কি চিরস্মরণীয়?
লতা,আশা, কিশোর রফি একটি যুগ, একটি মাইলস্টোন। সঙ্গে ছিলেন মান্না দে প্রভৃতি। তাঁদের স্বর্ণযুগের গান আজকেও কেউ ভাঙতে পারেনি। ভাঙা সম্ভব নয়। এটা বাস্তব লতা মঙ্গেশকরের মতো সংগীতশিল্পী ভারত কেন বিশ্বে আসেনি। ৪o-এর শেষ ভাগ থেকে ২০১৫ অবধি এক নাগাড়ে বহু গান সিনেমার জন্য নানা ভাষায় গেয়েছেন এবং তা আজকেও অমর হয়েছে। লতা মূলত নায়িকার লিপে গান করেছেন এবং সেগুলি যুগের সঙ্গে চলেছে। কিন্তু আশা ভোঁসলে সব ধরণের গান যেকোনও শিল্পীর লিপে গেয়েছেন। যার মধ্যে পশ্চিমী সুরের প্রভাব ছিল বেশি।
৫০/৬০ বছর পিছিয়ে দেখলে দেখা যাবে যে তিনটি আশার গান আজও নিয়মিত মঞ্চে মঞ্চে গাওয়া হয়ে থাকে। পুরাতন হয়নি বিন্দুমাত্র। একটি 'দম মারো দম' একটি 'পিয়া তু অব তো আজা' এবং অবশ্যই রফির সঙ্গে 'চুরা লিয়া হ্যায় তুমনে যো দিলকো'। শেষের গানটি সুপার হিট ছবি ইয়াদো কি বারাত ছবির। এই ছবির এবছর ৫০ পূর্ণ হলো, গানটিরও।
বিয়ের আগে থেকেই চর্চিত কাপল ভিকি কৌশল ও ক্যাটরিনা কাইফ (Vicky Kaushal)। যদিও বিয়ের পরেই নিজেদের ভালোবাসার কথা স্বীকার করেছেন তাঁরা। বহু অনুষ্ঠানে একসঙ্গে চিত্রসাংবাদিকদের সামনে হাসি মুখে ধরা দিয়েছেন দু'জনেই। তবে এর মধ্যেই ভিকির এক মন্তব্যে তাঁদের সম্পর্ক নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। ভি-ক্যাট (Katrina Kaif) জুটির জনপ্রিয়তা নিয়ে নেটদুনিয়ায় জল্পনার শেষ নেই। সেলিব্রিটি কাপলের বিষয়ে খুঁটিনাটি জানতে উন্মুখ থাকেন অনুরাগীরা।
সেই বিষযগুলি জানতেই চলে সাক্ষাৎকারের পর্ব। তেমনই এক সাক্ষাৎকারে ভিকিকে প্রশ্ন করা হয়েছিল যে তাঁর মতে একজন আদর্শ পুরুষের সংজ্ঞা কী রকম হওয়া উচিত? উত্তরে ভিকি বলেন, ‘আমি কোনও দিক থেকেই আদর্শ নই। স্বামী, বন্ধু, সন্তান এমনকি, অভিনেতা হিসেবেও নয়। আদর্শ হয়ে ওঠা একটা অলীক কল্পনা ছাড়া আর কিছুই নয়।’
'উরি' ছবির মুখ্য নায়ক আরও জানান ‘এই আদর্শ ভাবনাটার কাছাকাছি পৌঁছনোর চেষ্টা করি মাত্র। তাই আমি কোনওভাবেই একজন আদর্শ স্বামী নই।’ আর এই মন্তব্য নিয়েই সোশ্যাল মিডিয়ায় উঠেছে ভি-ক্যাটের সম্পর্কের জল্পনা। প্রসঙ্গত, ইতিমধ্যেই ‘শ্যাম বাহাদুর’ ছবির শুটিং শেষ করেছেন অভিনেতা। সারা আলি খানের বিপরীতেও ভিকিকে দেখা যাবে একটি কমেডি ছবিতে। এছাড়াও শাহরুখ খানের ‘ডুনকি’ ছবিতে বিশেষ চরিত্রে থাকতে পারেন ভিকি কৌশল।
পাঠানের সাফল্য বলিউডের বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী। এরই মধ্যে ট্যুইটারে নির্বাসন উঠেছে কঙ্গনার। তারপর থেকেই ফের চেনা ছন্দে তিনি। একের পর এক বোমা ফাটাচ্ছেন বলিউডের ক্যুইন। যদিও ‘পাঠান’কে গত দশ বছরে সেরা ছবি বলে মতপ্রকাশ করেছেন বলিউডের ‘ক্যুইন’। কিন্তু সেই সঙ্গে বলিউডকে ছেড়ে কথাও বলছেন না তিনি।
‘পাঠান’-এর সাফল্যে খুশি গোটা বলিউড। করণ জোহর থেকে আলিয়া ভাট— সকলের একটাই মত, 'পাঠানের বক্স অফিস সাফল্য ঘৃণার ঊর্ধ্বে উঠে ভালবাসার জয়।' তাঁদের বিরুদ্ধে নাম না নিয়েই সরব হয়েছেন কঙ্গনা। অভিনেত্রী প্রশ্ন তোলেন, কার ঘৃণা আর কার ভালবাসা? যাঁরা দাবি করছেন ‘পাঠান’ ঘৃণাকে হারিয়ে দিয়ে ভালবাসা পেয়েছে, তাঁরা যদি আরও এক বার এই কথা বলেন, তাঁদের রীতিমতো শিক্ষা দেবেন বলেই হঙ্কার কঙ্গনার।