Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

BCCI

BCCI: সুপ্রিম কোর্টে বড় স্বস্তি! ২০২৫ পর্যন্ত বিসিসিআইয়ের পদে সৌরভ এবং জয় শাহ

২০২৫ অবধি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (BCCI) সভাপতি এবং সচিব হিসেবে থাকছেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় (Sourav Ganguly) এবং জয় শাহ (Jay Shah)। প্রশাসনিকস্তরে কুলিং অফ পিরিয়ড নিয়ে বিসিসিআইকে স্বস্তি দিয়ে এই সিদ্ধান্ত জানাল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি লোঢা কমিটির সুপারিশ মেনে দেওয়া পূর্বতন রায় বুধবার পুনর্বিবেচনা করেছে শীর্ষ আদালত। সুপ্রিম কোর্ট আগে জানিয়েছিল রাজ্য সংস্থা এবং বোর্ড মিলিয়ে সর্বোচ্চ ছ'বছর প্রশাসনিক পদে থাকা যাবে। তারপর যেতে হবে কুলিং অফ পিরিয়ডে। অর্থাৎ পদ ছাড়তে হবে ক্রীড়া প্রশাসককে।

কিন্তু বুধবার বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় এবং হিমা কোহলির বেঞ্চ জানিয়েছে, রাজ্য সংস্থায় ৬ বছর এবং বোর্ডে ছয় বছর অর্থাৎ ১২ বছর প্রশাসক পদে থেকে তারপর কুলিং অফে যাওয়া যাবে। সেই হিসেব ধরলে ২০২৫ পর্যন্ত বিসিসিআইয়ের সভাপতি এবং সচিব পদে বহাল থাকছেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় এবং জয় শাহ।

সৌরভ এবং জয় দু'জনেই রাজ্য ক্রিকেট সংস্থার পদে ছিলেন। ২০১৯ সালে সৌরভ বিসিসিআই সভাপতি হলে ছাড়েন সিএবি-র পদ। ২০১৫ থেকে সিএবি সভাপতি সৌরভ। একইভাবে গুজরাত ক্রিকেট সংস্থার পদেও দীর্ঘদিন ধরে আসীন জয় শাহ। তাই ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডে এই দুয়ের ভবিষ্যৎ নিয়ে জল্পনা তৈরি হয়েছিল। সুপ্রিম কোর্ট পূর্বতন রায়ে স্থির থাকলে পদত্যাগ করতে হবে সৌরভ এবং জয় শাহকে। এই আশঙ্কার মধ্যেই সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার জেরে আরও তিন বছর পদে থেকে গেলেন এই দু'জন।

2 years ago
Abhishek: 'ক্ষমতা থাকলে আমাকে ইডি-সিবিআই দিয়ে নিয়ে যান', অমিত শাহকে চ্যালেঞ্জ অভিষেকের

মেঠো ভাষণ আর আনুষ্ঠানিক বক্তৃতায় অনেক ফারাক। মাঠে ময়দানের ভাষণ সাধারণত একটা হৈহৈ বা হওয়া গরম করা কথাই পেশ করেন রাজনীতিবিদরা। বাম জমানায় প্রমোদ দাশগুপ্ত এ বিষয়ে এক্সপার্ট ছিলেন কিন্তু হওয়া গরম ভাষণ কোনও দিনও জ্যোতিবাবু বা বুদ্ধদেববাবুরা দিতে পারতেন না। কংগ্রেসি সংস্কৃতির ভাষণও সে প্রকার। তাঁরা কখনও নরেন্দ্র মোদীর মতো মেঠো বক্তৃতা দিতে পারেন না, যা ইন্দিরা পারতেন। মেঠো ভাষণে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্বাধীনতা উত্তর যুগে অন্যতম সেরা। তাঁর নিজস্ব ভঙ্গিতে হিন্দি ইংরেজি ইত্যাদি মিলিয়ে মিশিয়ে ভাষণ দিয়ে থাকেন চিরকাল।

অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় একেবারেই ভিন্ন চরিত্রের। তাঁর উঠে আসা মাত্র কয়েক বছর কিন্তু নিজেকে গড়েপিঠে তৈরি করেছন। এবং কখনও নরম, কখনও গরম ভাষণ দিলেও তার মধ্যে যুক্তি সর্বদা এমন ভাবেই খাড়া করেন যে মানুষ, যারা শ্রোতা তারা ভাবেন, তাই তো এমনটাই ঘটেছে।

ব্যতিক্রম ছিল না সোমবারও। ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবসের অনুষ্ঠান একদিন উদযাপন করে টিএমসিপি। এই অনুষ্ঠানে প্রথমে বক্তব্য রাখেন অরূপ বিশ্বাস এবং ববি হাকিম। এরপরেই অভিষেক তাঁর ভাষণে প্রথমে ছাত্রদের উৎসাহিত করেন। তৃণমূল সাংসদ বলেন, 'ঘরে ঘরে গিয়ে গরিব ছাত্রছাত্রীদের সাহায্য করার জন্য।' এরপর তিনি আস্তে আস্তে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সুর চড়ান। তাঁর বক্তব্যের সিংহভাগ ছিল অমিত শাহ ও তাঁর পরিবারকে আক্রমণ। তিনি সোজাসুজি বললেন, 'কয়লা গরু পাচারের দায়ে কার? কেন্দ্রীয় পুলিস কী করছে এবং তাদের মন্ত্রী অমিত শাহ দায় এড়াতে পারেন কি?' অর্থাৎ প্রকারান্তে অনুব্রত থেকে অন্যান্য নেতাদের আগে কয়লা-গোরু পাচার-কাণ্ডে কেন্দ্রীয় পুলিস জবাব দিক।

এরপরই রবিবারের হাই ভোল্টেজ ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে বিরাট-হার্দিক-রোহিদের জয়ের প্রসঙ্গ টানেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। নিশানা করেন বিসিসিআই সচিব তথা অমিত শাহের পুত্র জয় শাহকে। একটি ছবি এবং ভিডিও সোশাল নেটওয়ার্কে ভাইরাল হয়েছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে ভারত জেতার পর গ্যালারিতে বসা জয় শাহকে কোনও এক ক্রীড়া অনুরাগী একটি জাতীয় পতাকা হাতে দিতে চাইছে, সেই তেরঙ্গা নিতে অস্বীকার করছেন অমিত পুত্র। 

এই প্রসঙ্গে অভিষেক বলেন, 'এটা দেশ-বিরোধী কাজ অতএব জয়কে অবিলম্বে ক্রিকেট বোর্ড থেকে বহিষ্কৃত করা হোক।' পাশাপাশি দেশের নানা প্রসঙ্গ তুলে বলেন, 'সংবাদ মাধ্যম সত্যিটা তুলে ধরুন।' অবশ্য তিনি দলনেত্রীর মতো মিডিয়াকে আক্রমণ করেননি।'

ঠিক কী কী বলেছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়?

2 years ago